Tag: reliance

reliance

  • TRAI Deadline: ডিসেম্বর থেকে মোবাইলে বন্ধ হবে ওটিপি? ট্রাইয়ের নয়া নিয়ম না মানায় বিপত্তি

    TRAI Deadline: ডিসেম্বর থেকে মোবাইলে বন্ধ হবে ওটিপি? ট্রাইয়ের নয়া নিয়ম না মানায় বিপত্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়া বা ট্রাই-এর (TRAI Deadline) নয়া নিয়মের জেরে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর পর বন্ধ হয়ে যেতে পারে মোবাইলে ওটিপি (OTP) আসা। মোবাইলে ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) পরিষেবা  নিয়ে সমস্যা তৈরি হতে পারে ১ ডিসেম্বর থেকে। এর জেরে সমস্যায় পড়তে পারেন ভারতের কোটি কোটি মোবাইল ব্যবহারকারী। অনলাইনে ব্যাঙ্কিং লেনদেন হোক বা ই-কমার্স সাইট থেকে জিনিস কেনা-ওটিপি আসতে দেরি হলে বা আসা বন্ধ হয়ে গেলে, এ সব কাজে সমস্যা বাড়বে। 

    ট্রাই-এর নতুন গাইডলাইন

    টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়া বা ট্রাই অগাস্ট (TRAI Deadline) মাসেই নতুন গাইডলাইন দিয়েছিল দেশের টেলিকম অপারেটরদের। মোবাইল গ্রাহকদের নিরাপত্তা বাড়ানোর স্বার্থে নতুন ট্রেসেবিলিটি রুল তৈরি করা হয়েছে। এই রুল অনুযায়ী, ওটিপি-সহ (OTP) সমস্ত বাণিজ্যিক মেসেজের উৎস সন্ধান করতে হবে জিয়ো, এয়ারটেল, ভোডাফোনের মতো টেলিকম অপারেটরদের। টেলিকম গ্রাহকদের নিরাপত্তা বৃদ্ধি এবং প্রতারণামূলক ফাঁদ থেকে তাদের রক্ষা করতেই এই নিয়ম এনেছে ট্রাই। অগাস্ট মাসে নতুন নিয়মের কথা ঘোষণা করে তা লাগু করার জন্য ট্রাই দেশের টেলিকম অপারেটরদের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময় দিয়েছিল। কিন্তু সেই সময়ের মধ্যে এই পরিষেবা চালু করার সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেয় টেলিকম অপারেটরগুলি। এর পর সময়সীমা ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এই সময়সীমা যদি নতুন করে বাড়ানো না হয়, তাহলে ১ ডিসেম্বর থেকেই সমস্যা হতে পারে ওটিপি আসা নিয়ে।

    আরও পড়ুন: ‘প্রজ্ঞান’-এর চেয়ে ১২ গুণ ভারী হবে চন্দ্রযান ৪-এর রোভার! জানাল ইসরো, আর কী কী পরিবর্তন?

    উপভোক্তাদের আর্থিক নিরাপত্তা বৃদ্ধিই লক্ষ্য

    ১ ডিসেম্বরের মধ্যে নয়া পদ্ধতি টেলি পরিষেবা সংস্থাগুলি আদৌ চালু করতে পারবে কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। সে ক্ষেত্রে ডেডলাইনের পর যাবতীয় এসএমএস ব্লক করতে পারে ট্রাই (TRAI Deadline)। ফলে আর তা পাবেন না গ্রাহক। এতে ব্যাঙ্কিং, ইকমার্স থেকে শুরু করে ইপিএফওর মতো গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইটে লগ ইন করতে সমস্যার মুখে পড়তে হবে তাঁদের। ট্রাই অবশ্য পর্যায়ক্রমে নতুন নির্দেশাবলি চালু করার সুযোগ দিয়েছে। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত টেলি অপারেটরদের দৈনিক সতর্কতা জারি করতে বলা হয়েছে। ১ ডিসেম্বর থেকে অবাঞ্ছিত যাবতীয় মেসেজ ব্লক করবেন তাঁরা। টেলি পরিষেবা নিয়ন্ত্রক সংস্থার দাবি, নতুন নিয়মে উপভোক্তাদের আর্থিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mukesh Ambani: শেয়ার বাজারে জোর ধাক্কা খেলেন মুকেশ আম্বানি, কেন জানেন?

    Mukesh Ambani: শেয়ার বাজারে জোর ধাক্কা খেলেন মুকেশ আম্বানি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপুল পরিমাণ ক্ষতির সম্মুখীন মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani)। সোমবার মুকেশের কোম্পানি রিলায়েন্সের (Reliance) মার্কেট ভ্যালুয়েশন এক ধাক্কায় ৭৩,৪৭০.৫৯ কোটি টাকা কমে দাঁড়িয়েছে ২০,৩০,৪৮৮.৩২ কোটি টাকা। রিলায়েন্সের শেয়ার দর তিন শতাংশেরও বেশি কমে যেতেই এল এই ধাক্কা। জুন মাসে কোম্পানির তরফে যে ত্রৈমাসিক রিপোর্ট পেশ করা হয়েছিল, তাতে বলা হয়েছিল নিট মুনাফার পাঁচ শতাংশ দর কমে গিয়েছিল। সোমবার এক দিনেই কমল তিন শতাংশের বেশি।

    শেয়ারে ধস (Mukesh Ambani)

    জানা গিয়েছে,  সোমবার ব্লু-চিপ স্টকটি বিএসইতে ৩.৪৯ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৩০০১.১০ টাকায় থামে। দিনের বেলায় এটি এনএসইতে ৩.৫৬ শতাংশ কমে শেয়ারের দর হয়েছিল ২,৯৯৮.৮০ টাকা। ট্রেডেড ভলিউম টার্মের দিক থেকে দেখলে দিনের বেলায় কোম্পানির ১.৯০ লাখ শেয়ার ব্যবসা করেছে বিএসইতে। আর ৯৮.৩৭ লাখ শেয়ার ব্যবসা করেছে এনএসইতে। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের হেভি সেলিং প্রেসারও টেনে নামিয়েছে বেঞ্চমার্ক সূচকগুলিকে। টানা দুদিন পড়ে ৩০-শেয়ারের বিএসই সেনসেক্স ১০২.৫৭ পয়েন্ট বা ০.১৩ শতাংশ কমে যায়। এনএসই নিফটি ২১.৬৫ পয়েন্ট (শতাংশের হিসেবে ০.০৯) কমে পৌঁছে গিয়েছিল ২৪,৫০৯.২৫-এ।

    দ্বিতীয় হলেন মুকেশ

    এদিকে, তেলের দাম ৩১ শতাংশ কমে যাওয়ায় এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির তকমা হারিয়েছেন ভারতের সব চেয়ে ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani)। এবার এই তকমা পেলেন জ্যাক মা। ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, সোমবার প্রায় ৪২ হাজার ৮৮১ হাজার কোটি টাকা লোকসান হয়েছে মুকেশের কোম্পানির। তাই ব্লুমবার্গ বিলিওনেয়ার্স ইনডেক্সে এশিয়ায় দ্বিতীয় স্থানে চলে গেলেন মুকেশ।

    আরও পড়ুন: গুয়াতেমালায় মিলল মন্দিরের নিদর্শন, আদানপ্রদান হয়েছিল হিন্দু সংস্কৃতির?

    জানা গিয়েছে, সৌদি আরব ও রাশিয়ার মধ্যে রেষারেষির জেরে গত ২৯ বছরে সব চেয়ে বেশি কমে গিয়েছে তেলের দাম। তার জেরেই বিপুল ক্ষতির মুখ দেখলেন মুকেশ। কেবল মুকেশ নন, তেলের ব্যবসা যারাই করেন, তাঁদেরই এই হাল হয়েছে। প্রসঙ্গত, চলতি বছর সব মিলিয়ে রিলায়েন্সের শেয়ার কমেছে ২৬ শতাংশ। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের কর্নধার মুকেশই। এই কোম্পানির (Reliance) তেল, রিটেল, টেলিকম এবং আরও অন্যান্য ব্যবসাও রয়েছে (Mukesh Ambani)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Reliance-Disney: রিলায়েন্সের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল ডিজনি, যৌথভাবে ৭০,৪৭২ কোটির বিনোদন ব্যবসা

    Reliance-Disney: রিলায়েন্সের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল ডিজনি, যৌথভাবে ৭০,৪৭২ কোটির বিনোদন ব্যবসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্সের সঙ্গে এবার গাঁটছড়া বাঁধছে ডিজনি (Reliance-Disney)। ৭০,৪৭২ কোটি টাকার বিনোদন ব্যবসা এবার এক সঙ্গে হবে। মুকেশ আম্বানির অংশই এই যৌথ ব্যবসায়ী সংস্থার মধ্যে বেশি পরিমাণে থাকবে। তাঁদের শেয়ার ৬৩ শতাংশ। একই ভাবে ডিজনির ভাগ থাকবে ৩৭ শতাংশ। এই প্রসঙ্গে মুকেশ আম্বানি বলেন, “দেশের বিনোদন জগতের জন্য এই চুক্তি ইতিহাস তৈরি করবে। ডিজনিকে রিলায়েন্স সব সময় সম্মান দিয়েছে এবং আশা করি আগামী দিনে আমরা সঙ্গে আরও কাজ করতে পারব।”

    ওটিটি প্লাটফর্ম আরও বেশি শক্তপোক্ত (Reliance-Disney)

    এবার দেশের ওটিটি প্লাটফর্ম আরও বেশি শক্তপোক্ত হল। ভারতে (Reliance-Disney) ব্যবসা করতে গেলে এবার থেকে আর ডিজনিকে কাঠখড় পোড়াতে হবে না। বিনোদনের ব্যবসায় বিগত কয়েক বছরে খুব একটা লাভ করতে পারেনি ডিজনি। সরাসরি ক্রিকেট সম্প্রচার দেখানোর স্বত্ব কেনার ক্ষেত্রেও ডিজনিকে বেগ পেতে হয়েছিল। বিশেষ করে ওটিটির ব্যবসায় মার খাচ্ছিল ডিজনি। তবে ওয়াকিবহল মহল মনে করছেন, এশিয়ার মধ্যে সবথেকে ধনী ব্যক্তি মুকেশ অম্বানির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধায় ডিজনির পক্ষে অনেকটাই ভালো কাজ হয়েছে। তাঁদের শেয়ার কম হলেও ব্যবসায় ব্যাপক লাভ হবে।

    শীর্ষে থাকবেন মুকেশের স্ত্রী নীতা আম্বানি

    এই গাঁটছড়া বাঁধার কথা ডিজনি (Reliance-Disney) এবং রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ দুই সংস্থার পক্ষ থেকেই জানানো হয়েছে। দুই সংস্থা যৌথভাবে নতুন যে সংস্থা তৈরি করবে তার মাথায় থাকবেন মুকেশের স্ত্রী নীতা আম্বানি। এই গাঁটছড়ার মোট আর্থিক ব্যবসা প্রায় ৭০ হাজার ৪৭২ কোটি টাকার। মুকেশ আম্বানির সংস্থা এখন ১১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা খরচ করবে। তবে ডিজনি কত টাকা খরচ কড়া হবে সেই কথা এখনও  প্রকাশ করেনি তারা। তবে দুই কোম্পানির এক সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার ফলে ১২০টি টিভি চ্যানেল এবং দুটি স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম এক সঙ্গে কাজ করবে বলে জানা গিয়েছে। এই ব্যবসায়িক চুক্তির কথা ঘোষণা করে একসঙ্গে বিবৃতি দেয় ডিজনি এবং রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। উভয় পক্ষের তরফ থেকে বলা হয়, ‘‘ভারতে বিনোদন ও খেলার সবচেয়ে বড় ওটিটি মাধ্যম হিসাবে গড়ে উঠবে এই সংস্থা।’’ 

            

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tina Ambani : সুইস ব্যাঙ্কে গচ্ছিত কালো টাকা! অনিলের পর এবার ইডির দফতরে টিনা আম্বানি

    Tina Ambani : সুইস ব্যাঙ্কে গচ্ছিত কালো টাকা! অনিলের পর এবার ইডির দফতরে টিনা আম্বানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন (FEMA) লঙ্ঘনের মামলায় মঙ্গলবার মুম্বইয়ে ইডির দফতরে হাজিরা দিলেন অনিল আম্বানির স্ত্রী তথা প্রাক্তন অভিনেত্রী টিনা আম্বানি (Tina Ambani)। রিলায়্যান্স এডিএ গ্রুপের কর্ণধার অনিল আম্বানিকে সোমবারই জিজ্ঞাসবাদ করে ইডি। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা অনিলের বয়ান রেকর্ড করেন। আজ, মঙ্গলবার টিনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    ইডির দফতরে টিনা

    ইডি সূত্রে খবর, অনিলের সংস্থার কিছু বিনিয়োগ এবং বিদেশে গচ্ছিত কিছু গোপন সম্পদ সংক্রান্ত নতুন একটি মামলায়  (Foreign Exchange Violation Case) টিনা (Tina Ambani) হাজিরা দিয়েছেন। জানা গিয়েছে, ‘প্যান্ডোরা পেপার্স কেস’-এর সঙ্গে অভিযোগ সম্পর্কযুক্ত। গত বছরের অগস্ট মাসে আয়কর বিভাগ কালো টাকা বিরোধী আইনে অনিলকে নোটিস পাঠিয়েছিল। সুইস ব্যাঙ্কের দু’টি অ্যাকাউন্টে ‘অঘোষিত’ ৮১৪ কোটি টাকা রাখার অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। আয়কর দফতর নোটিসে অনিলের বিরুদ্ধে ৪২০ কোটি টাকা কর ফাঁকির অভিযোগ এনেছিল। ইয়েস ব্যাঙ্ককাণ্ডে বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে ২০২০ সালেও অনিলকে তলব করেছিল ইডি। 

    আরও পড়ুন: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    ইডির দফতরে অনিল

    নতুন করে ইডি অনিল আম্বানিকে তলব করা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। উল্লেখ্য, সোমবার সকালেই মুম্বইয়ে ইডির দফতরে হাজিরা দেন অনিল। সকাল ১০টা নাগাদ তিনি তদন্তকারী সংস্থার অফিসে পৌঁছন। ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে তা এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট নয়।  অভিযোগ, ২০০৭ সাল নাগাদ বিদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা দেশে এনেছিলেন অনিল। বিদেশি (Foreign Exchange Violation Case) বিনিয়োগ হিসেবে উল্লেখ করা হয় ওই বিপুল পরিমাণ টাকাকে। বিদেশ থেকে ঋণে টাকা তুলে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আইনের আওতায় ব্যাঙ্ক মারফত ওই বিপুল পরিমাণ টাকা তাঁদের হাতে এসে পৌঁছয় বলে সেই সময় দাবি করেন অনিল এবং তাঁর সহযোগীরা। ঠিক কত টাকা আনা হয়েছিল, তা যদিও স্পষ্ট ভাবে জানা যায়নি। তবে ইডি সূত্রে দাবি, টাকার অঙ্ক প্রায় ২০০০ কোটি। সত্যিই অনিল ঋণ নিয়েছিলেন, নাকি ঘুরপথে বিদেশে নিয়ে যাওয়া টাকাকেই ফিরিয়ে এনেছিলেন, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, জিজ্ঞাসাবাদে অধিকাংশ প্রশ্নের উত্তরই এড়িয়ে গিয়েছেন অনিল। তাই আবারও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় ইডি। তবে তার আগে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে টিনাকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Metro AG: এবার ভারতীয় মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকও আম্বানি? জানুন কত টাকায় হচ্ছে হস্তান্তর

    Metro AG: এবার ভারতীয় মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকও আম্বানি? জানুন কত টাকায় হচ্ছে হস্তান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগবাজার তো ঝুলিতে ছিলই, এবার দেশের খুচরো বাজারের একচেটিয়া সম্রাট হওয়ার লক্ষ্যে আরও এক ব্যবসা কিনতে চলেছে রিলায়্য়ান্সে গ্রুপ (Reliance Industries Ltd)। জার্মান ফার্ম মেট্রো এজির (METRO AG) ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির ভারতীয় ব্যবসা অধিগ্রহণ করতে চলেছেন মুকেশ আম্বানি। জানা গিয়েছে, প্রায় ৪,০৬০ কোটি টাকায় এই হস্তান্তর হতে চলেছে। যদিও আগের খবর মোতাবেক, এই চুক্তি হওয়ার কথা ছিল ৮,২০০ কোটি টাকায়। এই চুক্তির মাধ্যমে মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির ব্যবসা ভারতে ছড়িয়ে দেবে রিলায়্য়ান্স। 

    জানা গিয়েছে, ৩১টি পাইকারি ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টার, ল্যান্ড ব্যাঙ্ক এবং মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকানাধীন অন্য সম্পত্তিগুলিও এই চুক্তির আওতায় আসছে। বেশ কয়েক মাস ধরেই এই আলোচনা চলছিল। সূত্রের খবর, গত সপ্তাহেই এই প্রস্তাবে রাজী হয়েছে মেট্রো এজি।

    আরও পড়ুন: সৌদি আরব এবং ইরাককে পিছনে ফেলে অক্টোবরে ভারতের শীর্ষ তেল রপ্তানিকারী দেশ রাশিয়া 

    এদিকে ভারতে এই ব্যবসা কেনার দৌড়ে ছিল আরও অনেক বিদেশি সংস্থাও। তবে শেষ হাসিটি হাসলেন আম্বানিই। যদিও এই বিষয়ে কোনও পক্ষই নিশ্চিত করে কিছু বলেনি। রিলায়্য়ান্সের মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমাদের সংস্থা বিভিন্ন সময়ই নানারকম সুযোগ খতিয়ে দেখে।” আর মেট্রো এজির মুখপাত্র বলেছেন, “বাজারে ছড়ানো রটনা বা জল্পনায় আমরা কোনও মন্তব্য করি না।” 

    উল্লেখ্য, দেশের বিভিন্ন মেট্রো শহরে মেট্রো ক্যাশ অ্য়ান্ড ক্যারির বেশ কিছু আউটলেট রয়েছে। যার মধ্যে কলকাতাতেই রয়েছে ১ টি, ৬ টি রয়েছে বেঙ্গালুরুতে, ৪ টি হায়দ্রাবাদে, মুম্বইতে ও দিল্লিতে ২ টি করে এবং জয়পুর, জলন্ধর, জিরাকপুর, অমৃতসর, আমেদাবাদ, সুরাট, ইন্দোর, লখনউ, মীরাট, নাসিক, গাজিয়াবাদ, তুমাকুরু, বিজয়ওয়াড়া, বিশাখাপত্তনম, গুন্টুর ও হুব্বাল্লিতে ১ টি করে আউটলেট রয়েছে। ভারত ছাড়াও বিশ্বের ৩৪ টি দেশে মেট্রো এজির ব্যবসা রয়েছে। ভারতে ২০০৩ সালে ব্যবসা শুরু করেছিল এই জার্মান সংস্থা্টি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
     

     

  • Mukesh Ambani: যুদ্ধের আবহে তেল বেচে বিপুল লাভ মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্সের

    Mukesh Ambani: যুদ্ধের আবহে তেল বেচে বিপুল লাভ মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্সের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  কারও পৌষমাস, তো কারও সর্বনাশ! রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে (Ukraine Russia war) ফি-দিনই প্রাণ খোয়াচ্ছেন দুই দেশের মানুষ। ভিটে-মাটি ছেড়ে পাড়ি দিচ্ছেন প্রতিবেশী কোনও দেশের শরনার্থী শিবিরে। সর্বনাশের এই দিকের উল্টো ছবিও আছে। সেখানে শুধুই লাভের কড়ি ঘরে তুলছেন এক শ্রেণির ব্যবসায়ী। মাস দুয়েকের যুদ্ধে কয়েক মিলিয়ন মুদ্রা লাভ করেছে ব্যবসায়ী মুকেশ আম্বানির সংস্থা।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়েছে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে। মাসদুয়েক পেরিয়ে গেলেও, যুদ্ধ থামার আশু কোনও লক্ষণ নেই। প্রত্যাশিতভাবেই যুদ্ধ বিধ্বস্ত দুই দেশেই মূল্যবৃদ্ধি লাগাম ছাড়া। তবে যুদ্ধের এই আবহে যখন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামের লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী, তখন রাশিয়ায় হু-হু করে পড়ছে অশোধিত তেলের (crude oil) দর। তার জেরেই লাভবান হচ্ছে মুকেশের (Mukesh ambani) কোম্পানি। মুকেশের কোম্পানি রিলায়েন্সের লাভের সিংহভাগ আসে অশোধিত তেল শোধন করে বিক্রি করে। অঙ্কের হিসেবে প্রায় ৬২ শতাংশ। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে তেল বেচেই কোটি ডলার রোজগার করছে মুকেশের সংস্থা। 

    ইউক্রেন (Ukraine) যুদ্ধ শুরুর পরে পরেই রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে আমেরিকার জো বাইডেন (Joe Biden) সরকার। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (European Union) ন্যাটোর (NATO) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলিও কার্যত বয়কট করে রাশিয়াকে। স্বাভাবিকভাবেই তেলের খদ্দের জোটেনি। অর্থনীতির নিয়মেই তলানিতে তেলের দাম। এমতাবস্থায় ব্যারেল ব্যারেল তেল কিনেছে বিভিন্ন রিফাইনারি কোম্পানিগুলি। এর মধ্যে রয়েছে মুকেশের সংস্থাও। গত ত্রৈমাসিক হিসেবে দেখা যাচ্ছে, মাস দুয়েকের এই যুদ্ধের আবহে কয়েক মিলিয়ন ডলার লাভ করেছে আম্বানি গোষ্ঠী।

    মুকেশের কোম্পানি রিলায়েন্সের যমজ রিফাইনারি (Oil refinery) কারখানা রয়েছে এদেশেই। ওই দুই কারখানা থেকে প্রতিদিন ১.৪ মিলিয়ন ব্যারেল অশোধিত তেল শোধন হয়। তেলের গুণমান ভাল হওয়ায় বিক্রিবাটাও বেশ ভাল। প্রত্যাশিতভাবেই লাভের কাঁড়ি কাঁড়ি কড়ি উঠেছে আম্বানির ঘরে।

    খর বৈশাখেই আম্বানির পৌষমাস!

     

  • IPL Media Rights: আইপিএলের স্বত্ব কেনার লড়াই থেকে সরে দাঁড়াল অ্যামাজন!

    IPL Media Rights: আইপিএলের স্বত্ব কেনার লড়াই থেকে সরে দাঁড়াল অ্যামাজন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছর আইপিএলের (IPL) স্বত্বের চ্যুক্তি শেষ হয়েছে স্টারের (Star)। আইপিলের সম্প্রচার স্বত্ব (IPL Media Rights) নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। কোন চ্যানেলে দেখানো হবে আইপিএল তাই এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। স্বত্ব কেনার লড়াইয়ে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ার কথা ছিল অ্যামাজনের কর্ণধার জেফ বেজোস (Jeff Bezos) এবং মুকেশ আম্বানির। কিন্তু বৃহত্তম সংস্থা অ্যামাজন স্বত্ব কেনার প্রতযোগিতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছে। দরপত্রও তুলেছিল অ্যামাজন (Amazon)। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত বদল। আইপিএলের মিডিয়া রাইটসের নিলামে অংশ নিচ্ছে না অ্যামাজন। সবচেয়ে বেশই দর হাঁকার আশা ছিল এই সংস্থার থেকেই। কিন্তু হঠাতই লড়াই থেকে সরে দাঁড়ায় তারা। শুক্রবার মুম্বাইয়ে বিডারদের আসরে দেখা যায়নি ই-কমার্স সংস্থাটিকে।

    আরও পড়ুন: ২ জুন ভারতে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা, টি-২০ সিরিজ শুরু ৯-ই

    আইপিএলের বাইরেও রিলায়েন্স এবং অ্যামাজনের মধ্যে প্রায়শই বাণিজ্যিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখা যায়। তাই অনেকেই মনে করেছিলেন আইপিএলের স্বত্ব কেনার দৌড়ে কড়া টক্কর দিতে দেখা যাবে এই দুই সংস্থাকে। কিন্তু সে গুড়ে বালি। লড়াইয়ের ময়দান থেকেই বিদায় নিল অ্যামাজন।

    আরও পড়ুন: হৃদ-মাঝারে হার্দিকরা, প্রথমবারেই আইপিএল খেতাব গুজরাতের

    অ্যামাজনের মতো গুগলও দরপত্র তোলার পরে আইপিএল স্বত্বের লড়াই থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। টেলিভিশন ও ডিজিটাল মিডিয়া রাইটসের সব বিভাগে এবছর আলাদা আলাদা নিলাম হবে। কোনও একটি সংস্থাও কিনতে পারে সার্বিক স্বত্ব। আপাতত লড়াইয়ের ময়দানে টিকে আছে স্টার, রিলায়েন্সের সংস্থা ভায়াকম, সোনি এবং জি।  

    ২০১৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত আইপিএলের মিডিয়া স্বত্ব ছিল স্টারের হাতে। এর জন্যে স্টারকে বিসিসিআইকে দিতে হয়েছে ১৬,৩৪৭ কোটি টাকা। এবার  ২০২৩ থেকে ২০২৭ পর্যন্ত পাঁচ বছরের টেলিভিশন স্বস্ত কিনতে হলে এর দ্বিগুণ টাকা দিতে হবে যেকোনও সংস্থাকে। কারণ এই কয়েক বছরে আইপিএলের দল সংখ্যা ও ব্র্যান্ড ভ্যালু অনেক গুণ বেড়ে গিয়েছে। তাই মিডিয়া রাইটসের ন্যূনতম মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২,৮৯০ কোটি টাকা।

    ১২ জুন ১১টা থেকে শুরু হবে নিলাম। কতক্ষণ চলবে এই নিলাম তা এখনও জানা যায় নি। একের বেশি দিন ধরেও চলতে পারে লড়াই।

LinkedIn
Share