Tag: rjd

rjd

  • Lok Sabha Elections 2024: বিহারে আসনরফা চূড়ান্ত, কত আসনে লড়বে বিজেপি, জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: বিহারে আসনরফা চূড়ান্ত, কত আসনে লড়বে বিজেপি, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাগটবন্ধনের সরকারের মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছেড়ে নীতীশ কুমার ফিরেছেন এনডিএ শিবিরে। তাই প্রয়োজন ছিল বিজেপির সঙ্গে নীতীশের দলের আসন রফার। সেই রফা হয়ে গেল। জানা গিয়েছে, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) বিহারের ১৭টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে বিজেপি।

    কার ভাগে ক’টি আসন?

    আর এনডিএর শরিক জনতা দল ইউনাইটেড লড়বে ১৬টি কেন্দ্রে। সোমবার বিজেপি-জেডিইউয়ের আসন রফার এই খবর জানিয়েছেন বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওদে। এনডিএর আর এক শরিক লোক জনশক্তি পার্টি (রামবিলাস) লড়বে ৫টি আসনে। এদিন সংবাদ মাধ্যমে তাওদে বলেন, “বিজেপি ১৭টি আসনে লড়বে। জনতা দল ইউনাইটেড প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে ১৬টি আসনে। লোক জনশক্তি পার্টি (রামবিলাস) লড়বে ৫টি আসনে। একটি আসনে লড়বে রাষ্ট্রীয় লোক মোর্চা।” বিহার (Lok Sabha Elections 2024) লোকসভার আসন সংখ্যা ৪০। বিজেপির বিহারের প্রেসিডেন্ট রাজু তিওয়ারি বলেন, “লোক জনশক্তি পার্টি (রামবিলাস)-কে পাঁচটি আসন ছাড়া হয়েছে। বিহারের ৪০টি লোকসভা আসনেই আমরা জিতব।”

    নীতীশের ঘরওয়াপসি

    চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই এনডিএ শিবিরে ফিরে এসেছেন নীতীশ কুমার। দেড় বছর আগে এনডিএ সঙ্গ ছেড়ে তিনি ভিড়েছিলেন মহাগটবন্ধনের সরকারে। ঘরওয়াপসি হল জানুয়ারিতে। চলতি মাসের প্রথম দিকে ঔরঙ্গাবাদে এনডিএর একটি সমাবেশে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই নীতীশ ঘোষণা করেন, তিনি চিরকালের জন্য এনডিএতে থাকবেন। ওই সমাবেশে জনতা দল ইউনাইটেড সুপ্রিমো বলেছিলেন, “আপনি (প্রধানমন্ত্রী) আগেও এসেছিলেন। আমি কিছুদিনের জন্য অদৃশ্য (এনডিএ থেকে) হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু এখন আমি আপনার সঙ্গে রয়েছি। আমি আপনাকে আশ্বস্ত করছি এই বলে যে, আমি আর এখান-সেখান হব না। আমি আপনার সঙ্গেই থাকব।”

    আরও পড়ুুন: “দায়বদ্ধতা থেকেই সিএএ চালু করা হয়েছে”, আমেরিকাকে ‘বার্তা’ জয়শঙ্করের

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এবং জনতা দল ইউনাইটেড প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল ১৭টি করে আসনে। সেবার ৪০টি আসনের মধ্যে এনডিএ জিতেছিল ৩৯টিতে। ২০২২ সালে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ ছেড়ে তিনি হাত ধরেছিলেন লালুপ্রসাদ যাদবের আরজেডির। জানুয়ারিতে ফিরেছেন এনডিএ শিবিরে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: ১০ ফেব্রুয়ারি নীতীশের আস্থা ভোট, আনা হবে স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থাও

    Nitish Kumar: ১০ ফেব্রুয়ারি নীতীশের আস্থা ভোট, আনা হবে স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি বিধানসভায় আস্থা ভোটের সম্মুখীন হবেন নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। প্রসঙ্গত, বর্তমানে বিহার বিধানসভায় স্পিকার পদটি রয়েছে আরজেডির। জানা গিয়েছে, ওই দিনই বিধানসভার স্পিকার তথা আরজেডি নেতা আবধবিহারী চৌধুরীর বিরুদ্ধেও অনাস্থা প্রস্তাব আনা হবে। সূত্রের খবর, দু’টি প্রস্তাব একই দিনে আনা হবে তবে তা উঠবে পৃথকভাবে।

    সোমবার রাতেই বৈঠকে বসেন নীতীশ

    রবিবার সকালেই আরজেডি জোট ছেড়ে বেরিয়ে আসেন নীতীশ কুমার। ওই দিন বিকালেই এনডিএ-এর মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন নীতীশ (Nitish Kumar)। ঠিক তার ১ দিন পরেই সোমবার রাত ৮টায় মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন ১ অ্যান মার্গে নীতীশ কুমারের সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জানা গিয়েছে, ওই বৈঠকে হাজির ছিলেন দুই উপ মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরী এবং বিজয় কুমার সিনহাও। সোমবার রাতের ওই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, স্পিকার স্বেচ্ছায় ইস্তফা না দিলে তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হবে।

    নীতীশের পক্ষে ১২৮ বিধায়ক

    এর আগে রবিবার রাতে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) জানিয়েছিলেন, ১২ ফেব্রুয়ারি বিহার বিধানসভার অধিবেশন ডাকা হবে। তবে সোমবার রাতে মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের পরে সিদ্ধান্ত হয়েছে, ওই বৈঠক ডাকা হবে ১০ ফেব্রুয়ারি। প্রসঙ্গত, এনডিএ শিবির থেকে গত ২৮ জানুয়ারি স্পিকার অবধবিহারী চৌধুরীর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সোমবার রাত পর্যন্ত তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেননি। জানা গিয়েছে, ১০ ফেব্রুয়ারি প্রথমে স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হবে। তাঁকে পদ থেকে সরানোর পরেই নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar) সরকার সদনে আস্থা ভোট চাইবে। প্রসঙ্গত, সদনে নীতীশ কুমারের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে। তাঁর পক্ষে রয়েছেন ১২৮ বিধায়ক। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই সংখ্যা অটূট থাকছে ধরে নেওয়া হলে, সদনে সহজেই আস্থা ভোটে জিততে চলেছেন নীতীশ কুমার।

    আরও পড়ুন: বাজেট অধিবেশনে যোগ, রাজ্যসভার ১১ জন সাংসদের সাসপেনশন প্রত্যাহার করলেন ধনখড়

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: জমির বিনিময়ে চাকরি কেলেঙ্কারিতে যাদবদের দুর্নীতির পরিমাণ ৬০০ কোটি, দাবি ইডি-র

    ED: জমির বিনিময়ে চাকরি কেলেঙ্কারিতে যাদবদের দুর্নীতির পরিমাণ ৬০০ কোটি, দাবি ইডি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমির বিনিময়ে চাকরি মামলায় ইতিমধ্যেই তেজস্বী যাদবের দিল্লির (Delhi) বাড়ি সহ ২৪টি ঠিকানায় তল্লাশি অভিযান চালিয়েছে ইডি (ED)। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার দাবি, লালু প্রসাদ যাদব (Lalu Yadavs) যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন, তখন চাকরির বিনিময়ে যে জমি নেওয়া হয়েছিল, তার মূল্য ২০০ কোটি টাকারও বেশি। যদিও দুর্নীতি ধরা পড়েছে ৬০০ কোটি টাকার। লালু প্রসাদের পরিবারের যে সম্পত্তির হদিশ ইডি পেয়েছে, তারও দীর্ঘ একটি তালিকা প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। বিবৃতি জারি করে ইডি জানিয়েছে, আর্থিক তছরুপের অভিযোগে যে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়েছে, তা থেকে জানা গিয়েছে, লালু প্রসাদের পরিবারের নামে পাটনার প্রমিনেন্ট লোকেশনে বিভিন্ন জমির খোঁজ মিলেছে।

    ইডি (ED) জানিয়েছে…

    লালু প্রসাদ যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন তখন জমির বিনিময়ে চাকরি দিয়ে এই জমি অবৈধভাবে দখল করা হয়েছিল। ইডি (ED) আরও জানিয়েছে, বর্তমানে এই জমির বাজার দর ২০০ কোটি টাকারও বেশি। এই জমিগুলির প্রকৃত মালিক কে, তাঁদেরও চিহ্নিত করা গিয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। এদিকে, জমির বিনিময়ে চাকরি মামলায় সিবিআই-ও তলব করেছে লালু প্রসাদের পুত্র তথা বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্ব যাদবকে।

    প্রসঙ্গত, জমির বিনিময়ে চাকরি মামলায় চলতি সপ্তাহেই আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ ও তাঁর স্ত্রী তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ি দেবী এবং কন্যা মিসা ভারতীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। তার আগে লালু ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের একাধিক ঠিকানায় তল্লাশিও চালানো হয়েছিল। ওই মামলায় লালু প্রসাদ, রাবড়ি দেবী সহ মোট ১৬ জন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ২৭ ফেব্রুয়ারি সমন জারি করেছিল দিল্লির রাউস অ্যাভেনিউ আদালত।

    ইডির (ED) দফতর থেকে ছাড়া পেয়ে বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী নিশানা করেন কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে। গুজব ছড়ানো এবং তৈরি করা খবর ছড়ানোর অভিযোগ তুলেছেন তিনি। সিজার লিস্ট যাতে সকলের নাম রয়েছে, সেই তালিকাও প্রকাশ করার দাবি জানান তেজস্বী।

    আরও পড়ুুন: বরাদ্দ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা, তার পরেও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ?

    ইডির দাবি, দিল্লি, পাটনা, রাঁচি এবং মুম্বই সহ ২৪টি ঠিকানায় তল্লাশি চালিয়ে নগদ ১ কোটি টাকা, ১৯০০ মার্কিন ডলার বিদেশি মুদ্রা, ৫৪০ গ্রাম সোনা, দেড় কেজির বেশি সোনার গয়না যার বাজার মূল্য ১.২৫ কোটি টাকা এবং যাদবদের পরিবারের বিভিন্ন নামে জমির হদিশ মিলেছে। ইডির অভিযোগ, যাদবদের পরিবার ৭.৪ লক্ষ টাকার জমি গ্রুপ ডি চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে নিয়েছিলেন। পরে সেই জমি বিক্রি করা হয় আরজেডির প্রাক্তন বিধায়ক সইদ আবু দোজানাকে। মূল্য নির্ধারিত হয়েছিল সাড়ে ৩ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Tejashwi Yadav: জমির বদলে চাকরি দুর্নীতিতে সিবিআই-এর সমন! আজ কি হাজিরা দেবেন তেজস্বী?

    Tejashwi Yadav: জমির বদলে চাকরি দুর্নীতিতে সিবিআই-এর সমন! আজ কি হাজিরা দেবেন তেজস্বী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমির বদলে চাকরি দুর্নীতিতে বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব (Tejashwi Yadav)-কে সমন পাঠাল সিবিআই (CBI)। এই একই মামলায় ইডি গতকাল তাঁর দিল্লির বাসভবনে ১৫ঘন্টা ধরে একটি অভিযান চালায়। আর তারপরই বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রীকে তলব করল সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন।  সিবিআই সূত্রের খবর, এই নিয়ে একই মামলায় দ্বিতীয়বার তাঁর কাছে  সমন পাঠানো হল। প্রথম সমনটি পাঠানো হয় ৪ঠা ফেব্রুয়ারি। তিনি তখন সুকৌশলে সেই হাজিরা এড়িয়ে যান। শনিবার ফের তাঁকে (Tejashwi Yadav) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে।

    ইডির পর সিবিআই

    ২০০৪ সাল থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে হওয়া এই দুর্নীতির তদন্তই নতুন করে শুরু করেছে সিবিআই-ইডি। বিগত এক সপ্তাহ ধরে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদব, তাঁর স্ত্রী রাবড়ি দেবীর বাড়িতে তল্লাশি চালায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।  জানা গিয়েছে, সিবিআইয়ের পাঠানো সমনে আজ, শনিবারই দুপুরের মধ্যে সিবিআইয়ের সদর দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। কিন্তু তেজস্বী যাদব আজ হাজিরা দেবেন কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। গতকাল, ১০ মার্চ তেজস্বী যাদবের (Tejashwi Yadav) দিল্লির বাড়িতে হানা দেয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। ঘণ্টাখানেক ধরে তল্লাশি চলে। রেলে অবৈধ নিয়োগে আর্থিক লেনদেনের খোঁজ পেতে তেজস্বীর দিল্লির বাড়ি-সহ ২৪টি ঠিকানায় এদিন তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তবে তেজস্বীর (Tejashwi Yadav) বাড়ি থেকে দুর্নীতি সংক্রান্ত কোনও নথি পাওয়া গিয়েছে কি না, সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। সূত্রের খবর,অভিযানের  ইডি নগদ ৫৩ লক্ষ টাকা, ৫৪০ গ্রাম সোনা এবং ১.৫ কেজি সোনার গয়না বাজেয়াপ্ত করেছে। 

    আরও পড়ুন: বাণিজ্যিক উদ্দেশে ২৯টি কয়লা খনির নিলাম করছে কেন্দ্র, খুশি শিল্পমহল

    চলতি সপ্তাহে এই মামলায় আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ এবং তাঁর স্ত্রী তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ী দেবী এবং কন্যা মিসা ভারতীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। তার আগে লালু এবং তাঁর ঘনিষ্ঠদের একাধিক ঠিকানায় তল্লাশিও চালানো হয়েছিল। এ বার দুই কেন্দ্রীয় সংস্থা ‘নিশানা’ করেছে লালু-রাবড়ীর পুত্র তেজস্বীকে (Tejashwi Yadav)। প্রসঙ্গত, লালু প্রথম ইউপিএ সরকারের রেলমন্ত্রী থাকাকালীন (২০০৪-০৯) বিহারের বহু যুবককে জমির বিনিময়ে রেলের ‘গ্রুপ-ডি’ পদে নিয়োগ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনায় অভিযোগের আঙুল লালুর স্ত্রী তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ী দেবী এবং তাঁদের দুই কন্যা মিসা এবং হেমার বিরুদ্ধেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: আরজেডি-র সঙ্গ ছেড়ে ফের বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধছেন নীতীশ?

    Nitish Kumar: আরজেডি-র সঙ্গ ছেড়ে ফের বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধছেন নীতীশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হতে চলেছে মধুচন্দ্রিমা পর্ব! দূরত্ব বাড়ছে বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar) সঙ্গে উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবের (Tejashwi Yadav)। এমনও শোনা যাচ্ছে, লালু প্রসাদের রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (RJD) সঙ্গে গাঁটছড়া ছিন্ন করে নীতীশ ফের হাত ধরতে পারেন বিজেপির (BJP)। জল্পনার পালে হাওয়া দিয়েছে ইদানিং ঘটে যাওয়া কয়েকটি ঘটনা।

    নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)…

    গত বছর বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ ছেড়ে বিহারে মহাজোটের সরকার গড়েন জনতা দল ইউনাইটেড সুপ্রিমো নীতীশ কুমার। এজন্য লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গে হাত মেলান নীতীশ। উপমুখ্যমন্ত্রীর পদে বসেন তেজস্বী যাদব। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি নানা বিষয়ে তেজস্বীর সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে নীতীশের। এহেন আবহে বিজেপির তরফে সম্পর্ক মেরামতের সংকেত দেওয়া হয় নীতীশকে। কিন্তু তাতে নীতীশ (Nitish Kumar) সাড়া না দেওয়ায় বিজেপি নিশানা করে বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে। পাল্টা আক্রমণ করেন নীতীশও।

    দিন কয়েক আগে বিহারের বাল্মীকি নগর লোকসভা কেন্দ্রে ভাষণ দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, প্রতি তিন বছর অন্তর নীতীশ কুমার একবার করে প্রধানমন্ত্রী হতে চান। সেজন্য তিনি দল বদল করেন। নীতীশ সুযোগ সন্ধানী। তিনি বলেন, তবে অনেক আয়া রাম, গায়া রাম হয়ে গিয়েছে। বিজেপির দরজা নীতীশের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে চিরদিনের মতো।

    আরও পড়ুুন: ‘ইডি-সিবিআইয়ের অপব্যবহার করা হচ্ছে’, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি বিরোধীদের

    এহেন আবহেও জল্পনা ছড়িয়েছে, নীতীশ ফের বিজেপির দিকে ঝুঁকছেন। দিন কয়েক আগে নীতীশকে ফোন করেছিলেন অমিত শাহ। রাজেন্দ্র বিশ্বনাথ আর্লেকারকে বিহারের নয়া রাজ্যপাল হিসেবে নিয়োগ করা হচ্ছে জানিয়ে ফোন করেন শাহ। গলওয়ানে শহিদ জয় কিশোর সিংয়ের বাবা সরকারি জায়গায় একটি শহিদ বেদি তৈরি করেছিলেন। সেই কারণে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নীতীশ তাঁকে ছাড়িয়ে দেন। এনিয়ে তেজস্বীর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয় নীতীশের।

    ১ মার্চ নীতীশের জন্মদিন। সেদিন তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ বিজেপির অনেকেই। এনিয়েও আরজেডি-জেডিইউয়ের দূরত্ব তৈরি হয়। শনিবার কাটিহারে একটি শ্রাদ্ধবাসরে হাজির ছিলেন নীতীশ (Nitish Kumar)। বিহারের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তারা কিশোর প্রসাদের বাবার শ্রাদ্ধ ছিল সেদিন। তারা কিশোর রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের সদস্য। এই অনুষ্ঠানে নীতীশ হাজির হওয়ায় রাজনীতিকদের একাংশের ধারণা নীতীশ ফের হাত ধরতে পারেন বিজেপির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
  • RJD: ‘বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হও…’, ছেলেমেয়েদের উপদেশ দিয়ে বিতর্কে আরজেডি নেতা

    RJD: ‘বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হও…’, ছেলেমেয়েদের উপদেশ দিয়ে বিতর্কে আরজেডি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখানের পরিবেশ ভাল নয়, বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হও। নিজের ছেলেমেয়েদের এই উপদেশই দিয়েছেন লালু প্রসাদ যাদবের দল আরজেডির (RJD) এক নেতা। আবদুর বারি সিদ্দিকি (Abdul Bari Siddiqui) নামের এই নেতা লালুর দলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক। তাঁর এই মন্তব্যে শোরগোল পড়েছে বিহারজুড়ে। কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিহার বিজেপি (BJP)।

    আবদুর বারি সিদ্দিকি বলেন…

    বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে নীতীশ কুমার ফের হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। কংগ্রেসের (Congress) পাশাপাশি এবার তিনি জোট বেঁধেছেন লালু প্রসাদ যাদবের দলের সঙ্গেও। যার জেরে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয়েছে লালু প্রসাদের ছেলে তেজস্বী যাদবকে। তেজস্বীর দলের প্রাক্তন মন্ত্রী সিদ্দিকি বলেন, দেশের পরিবেশ ভাল নয়। আমার একটি ছেলে রয়েছে। সে হাভার্ডে পড়াশোনা করছে। আমার মেয়ে লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্স থেকে পড়াশোনা করেছে। তিনি বলেন, আমি ছেলেমেয়েদের বলেছি, বাইরেই চাকরি খুঁজে নিও। যদি সম্ভব হয়, সেখানকার নাগরিকত্বও নিয়ে নাও। রাষ্ট্রীয় জনতা  দলের প্রবীণ এই নেতা বলেন, প্রথমে আমার ছেলেমেয়ের একথা বিশ্বাস করতে চায়নি। তারা বলেছিল, আমি তো ভারতেই রয়েছি। তখন আমি তাদের বলি, তোমরা এখানে মানিয়ে নিতে পারবে না।

    আরও পড়ুন: যোগীরাজ্যে দৃষ্টান্ত! দেশের প্রথম মুসলিম মহিলা ফাইটার পাইলট সানিয়া মির্জা

    আরজেডির (RJD) এই প্রবীণ নেতা তাঁর উদ্ধৃতি-পর্বের কোথাও বিজেপি সরকারের নামোল্লেখ করেননি। মুসলমানদের প্রতি তাঁর প্রত্যক্ষ কোনও বার্তাও নেই। তা সত্ত্বেও ‘ইঙ্গিত’ বুঝে তাঁকে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিহারের বিজেপি নেতৃত্ব। সিদ্দিকিকে তাঁদের পরামর্শ, পাকিস্তানে চলে যান। রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র নিখিল আনন্দ বলেন, সিদ্দিকির মন্তব্য ভারত বিরোধী। তিনি বলেন, তিনি যদি এখানে এতটাই অসহায় বোধ করেন, তাহলে তাঁর সমস্ত সুযোগ সুবিধা ছেড়ে দেওয়া উচিত, রাজনৈতিক নেতা হিসেবে যা তিনি এ দেশে পান। তাঁর পাকিস্তানে চলে যাওয়া উচিত। বিজেপির মুখপাত্র বলেন, তাঁকে (সিদ্দিকিকে) কেউ আটকাবে না। নিখিল আনন্দ বলেন, সিদ্দিকি আরজেডি নেতা লালু প্রসাদ যাদবের ঘনিষ্ঠ। তাঁর এই মন্তব্যেই স্পষ্ট মুসলমান তুষ্টি নিয়ে তাঁর দলের সংস্কৃতি কী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “আরজেডির গাড়িতে গরুপাচারে মদত মমতা পুলিশের”, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “আরজেডির গাড়িতে গরুপাচারে মদত মমতা পুলিশের”, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার নিয়ে ফের মমতা সরকারের দিকে আঙুল তুললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এবার একই অভিযোগের তির প্রতিবেশি রাজ্যের শাসকদল আরজেডির দিকেও। বিজেপি নেতার অভিযোগ, রাজ্য পুলিশের মদতেই গরুপাচার চলছে। 

    কী অভিযোগ শুভেন্দুর?

    রবিবার একটি ভিডিও পোস্ট করে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) লেখেন, “মমতার পুলিশ রাজ্যের হাইওয়ে দিয়ে আসানসোল, রায়গঞ্জ ও বাঁকুড়ায় গরুপাচার করছে। বিহারের রেজিস্ট্রেশন করা দুটি গাড়ি আসানসোল দক্ষিণের নিউ এগরাগ্রামে পাকড়াও করেন স্থানীয়রা। ওই গাড়িগুলিতে আরজেডির প্রতীক লাগানোছিল।” উল্লেখ্য, চলতি বছরই বিজেপি-জেডিইউ জোট ভেঙে ক্ষমতায় এসেছে আরজেডি-জেডিইউর মহাজোট। আরজেডি- তৃণমূলের সুসম্পর্ক সর্বজনবিদিত। এর আগে নবান্নে এসে মমতার সঙ্গে দেখা করে গিয়েছেন লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বী যাদব। বরাবরই আরজেডি এবং তৃণমূল বিভিন্ন ক্ষেত্রে একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে। আর সেই আরজেডির প্রতীক লাগানো গাড়িতেই এরাজ্যে গরুপাচার চলছে বলে অভিযোগ করেছেন বিরোধী দলনেতা।   ইতিমধ্যেই গরুপাচার মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন বীরভূম তৃণমূলের জেলা সম্পাদক অনুব্রত মণ্ডল। তা সত্ত্বেও অবাধে চলছে পাচার।

    আরও পড়ুন: বর্ধমান স্টেশনে রাজধানী এক্সপ্রেস থেকে উদ্ধার ২ কোটি টাকার সোনা, গ্রেফতার ২

     

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপি ছেড়ে সদ্য তৃণমূলে যোগ দেওয়া জয়প্রকাশ মজুমদার এ প্রসঙ্গে বলেন, “সম্পূর্ণ মিথ্যে অভিযোগ করছেন শুভেন্দু। সীমান্তে গরুপাচার হলে তার দায় নিতে হবে বিএসএফকে। তৃণমূল নেতার কথায়, শুভেন্দু যদি গরুপাচার সংক্রান্ত কোনও তথ্য জানেন তাহলে তা ট্যুইট না করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে জানানো উচিত।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bypoll Election: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    Bypoll Election: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছয় রাজ্যের সাতটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন (Bye Elections) হয়েছিল বৃহস্পতিবার। রবিরার সকাল আটটায় শুরু হয় ফল গণনা। এদিন বেলা আড়াইটা পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, সাতটি আসনের মধ্যে বিজেপি (BJP) জয়ী হয়েছে চারটিতে। একটি আসনে জয়ী হয়েছে লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD)। একটি আসনের রাশ গিয়েছে শিবসেনার (Shiv Sena) হাতে। কংগ্রেসের (Congress) ঝুলি এখনও শূন্য।  

    বৃহস্পতিবার যে রাজ্যগুলিতে ভোট হয়েছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, বিহার, ওড়িশা, তেলঙ্গানা এবং উত্তর প্রদেশ। এই ছয় রাজ্যের যে আসনগুলিতে এদিন ভোট হয়েছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব, হরিয়ানার আদমপুর, তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে, উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রান্নাথ এবং ওড়িশার ধামনগর। বিহারের দুটি আসন মোকামা এবং গোপালগঞ্জেও হয়েছে উপনির্বাচন। যে সাতটি আসনের ভোট গণনা চলছে, তার মধ্যে বিজেপির দখলে ছিল তিনটি। কংগ্রেসের দখলে ছিল দুটি আসন। শিবসেনা এবং আরজেডির হাতে ছিল একটি করে আসনের রশি।

    এদিন বেলা আড়াইটে নাগাদ পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, বিহারের গোপালগঞ্জে জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থী। হরিয়ানার আনন্দপুরেও জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী। উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রানাথ কেন্দ্রেও জয়ী হয়েছে মোদি-অমিত শাহের দল। আদমপুর বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন বিজেপির ভব্যা বিষ্ণোই। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের জয়প্রকাশকে প্রায় ১৬ হাজার ভোটে হারিয়েছেন তিনি। গত ৬৮ বছর ধরে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়ে আসছে বিষ্ণোই পরিবারই। একটি আসনে জয়ী হয়েছেন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠীর প্রার্থী রুটুজা লাটকে। আন্ধেরি পূর্ব কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: কেজরির ‘গুজরাট ডিলে’র অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা, সাফ জানাল বিজেপি

    এদিকে, বিহারের মোকামা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন আরজেডি প্রার্থী নীলিমা দেবী। এই কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন তাঁর স্বামী অনন্ত সিং। অস্ত্র আইনে অভিযুক্ত হওয়ায় বিধায়ক পদ খারিজ হয়ে যায় তাঁর।  উপনির্বাচনে লালু প্রসাদ যাদবের দল ওই কেন্দ্রে প্রার্থী করে তাঁর স্ত্রী নীলিমাকে। এই কেন্দ্রের রাশ গিয়েছে নীলিমার হাতেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • By Election: ছয় রাজ্যের ৭ আসনে চলছে উপনির্বাচন, ফল ঘোষণা কবে জানেন?

    By Election: ছয় রাজ্যের ৭ আসনে চলছে উপনির্বাচন, ফল ঘোষণা কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে ছয় রাজ্যের সাত বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন (By Election)। ফল বের হবে নভেম্বরের ৬ তারিখে। এই রাজ্যগুলি হল মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, বিহার, ওড়িশা, তেলঙ্গানা এবং উত্তর প্রদেশ। এদিন সকাল সাতটায় শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। চলবে বিকেল ৬টা পর্যন্ত। যে কেন্দ্রগুলিতে উপনির্বাচন হচ্ছে, সেগুলিতে ইতিমধ্যেই করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা।

    এই আসনগুলিতে বিজেপিই (BJP) মূল শক্তি। তাকে লড়তে হবে বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের সঙ্গে। এর মধ্যে রয়েছে তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি (TSR), রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD), সমাজবাদী পার্টি (SP) এবং বিজু জনতা দল। এবার জেনে নেওয়া যাক ওই ছয় রাজ্যের কোন আসনগুলিতে উপনির্বাচন (By Election) হচ্ছে। এদিন উপনির্বাচন হচ্ছে, মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব, হরিয়ানার আদমপুর, তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে, উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রান্নাথ এবং ওড়িশার ধামনগরে। বিহারের দুটি আসনেও চলছে উপনির্বাচন। এগুলি হল, মোকামা এবং গোপালগঞ্জ। মোকামায় উপনির্বাচন (By Election) হচ্ছে কারণ রাষ্ট্রীয় জনতা দল বিধায়ক অনন্ত কুমার সিংয়ের বিধায়ক পদ খারিজ হয়ে গিয়েছে। একটি মামলায় অভিযুক্ত হওয়ায় খারিজ হয়ে গিয়েছে তাঁর বিধায়ক পদ।

    আরও পড়ুন: ভোট লুঠ চলবে না, লাঠির জবাব লাঠিতে দিন! তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    আর গোপালগঞ্জে ভোট হচ্ছে কারণ এখানকার বিধায়ক সুভাষ সিংয়ের মৃত্যু হয়েছে। সুভাষ বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে বিধায়ক হয়েছিলেন। চলতি বছরের অগাস্ট মাসে মৃত্যু হয় তাঁর। আন্ধেরি পূর্ব, গোলা গোক্রান্নাথ এবং ধামনগর বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে কারণ এই তিন বিধানসভা কেন্দ্রেই প্রয়াত হয়েছেন বিধায়করা। মে মাসে মারা গিয়েছেন শিবসেনার রমেশ লাটকে। আর সেপ্টেম্বরে প্রয়াত হয়েছেন বিজেপির অরবিন্দ গিরি এবং বিষ্ণু শেঠী। হরিয়ানায় বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়েছেন কুলদীপ বিষ্ণোই, তেলঙ্গানায় পদত্যাগ করেছেন কে রাজাগোপাল রেড্ডি। সেই কারণে শূন্য হয়েছে আদমপুর এবং মুনুগোড়ে আসন। তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে বিধানসভায় লড়াই হচ্ছে ত্রিমুখী। এখানে লড়াই হচ্ছে বিজেপি, কংগ্রেস এবং তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির। এই কেন্দ্রে প্রার্থী রয়েছেন ৪৭ জন। তবে জনতার চোখ বিজেপির রাজগোপাল রেড্ডি, প্রাক্তন টিআরএস এমএলএ কুসুকুন্তলা প্রভাকর রেড্ডি এবং কংগ্রেসের (Congress) পালভি শ্রাভান্তির দিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Prashant Kishor: কয়েকজন নেতার সঙ্গে বসে চা খাওয়া বিরোধী ঐক্য নয়, সাফ জানালেন পিকে

    Prashant Kishor: কয়েকজন নেতার সঙ্গে বসে চা খাওয়া বিরোধী ঐক্য নয়, সাফ জানালেন পিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সঙ্গে বসে চা খাওয়া বিরোধী ঐক্য নয়। শনিবার সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে একথা জানালেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। সম্প্রতি দিল্লি (Delhi) গিয়ে বিজেপি (BJP) বিরোধী কয়েকজন নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। এদিন তাঁকেই কটাক্ষ করেন প্রশান্ত কিশোর। তিনি বলেন, কেবল নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করলাম আর চারজন নেতার সঙ্গে চা খেলাম, এতে আম জনতার কিছু আসে যায় না। তাই নির্বাচনেও এর কোনও প্রভাব পড়ে না।

    এক সময় নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেডেই ছিলেন পিকে (PK)। পরে নীতীশের সঙ্গে মনান্তরের জেরে দল ছাড়েন তিনি। এদিন নীতীশকে নিশানা করে প্রশান্ত কিশোর বলেন, ভোটে লড়ার ক্ষমতা কিংবা বিশ্বাসযোগ্যতা না থাকলে শুধু বৈঠক করে কী হবে? বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেস এবং আরজেডির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সরকার গড়েছেন নীতীশ। ঘটনাটি, প্রশান্ত কিশোরের মতে, রাজ্যের ঘটনা। অন্য কোনও রাজ্যে এর কোনও প্রভাব পড়বে না। তিনি বলেন, কিছুদিন আগেও মহারাষ্ট্রে মহাজোট সরকার ছিল। এখন সেখানে এনডিএ সরকার চলছে। বিহারে এর কোনও প্রভাব পড়েনি। জেডিইউ দলের প্রাক্তনী প্রশান্ত কিশোর বলেন, বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর দিল্লি যাওয়ার কোনও প্রভাব জাতীয় রাজনীতিতে পড়েনি।

    আরও পড়ুন :আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বাসনা নেই, রাহুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে জানালেন নীতীশ

    ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর বলেন, ২০১৫ সালে মানুষ ভোট দিয়েছিলেন মহাজোটের পক্ষে। কিন্তু ২০২০ সালের নির্বাচনে মানুষ তাদের জেতায়নি। বিহার রাজনীতির এই ধাক্কা এবং দুই ভোটের ফল দেশের সাধারণ নির্বাচনে কোনও প্রভাব ফেলেনি। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে দিল্লি গিয়ে বিজেপি বিরোধী দশ দলের নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী। তাতে আদৌ কোনও লাভ হবে না বলেই মনে করেন ভোট কুশলী। রাজনৈতিক মহলের মতে, বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে নিজেকে তুলে ধরতে চাইছেন নীতীশ। তাই শুরু করেছেন সলতে পাকানোর কাজ। তবে তাঁর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন যে অধরাই থেকে যাবে, এদিন সেদিকেই ইঙ্গিত করেন প্রশান্ত কিশোর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share