Tag: robbery

robbery

  • Howrah: রানিগঞ্জের পর এবার ডোমজুড়ে বন্দুক দেখিয়ে সোনার দোকানে ডাকাতি!

    Howrah: রানিগঞ্জের পর এবার ডোমজুড়ে বন্দুক দেখিয়ে সোনার দোকানে ডাকাতি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানিগঞ্জের পর এবার হাওড়ার ডোমজুড়ে (Howrah) সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটল। মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ চার দুষ্কৃতী প্রথমে সোনার দোকানে ঢোকে। এরপর বন্দুকের কুঁদো দিয়ে মারধর করে দোকানের কর্মচারীদের। ঠিক তার পরে পরেই সকলকে বেঁধে দোকানে চলে দেদার লুটপাট। ইতিমধ্যেই পুলিশ এই ডাকাতির ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়।

    দোকানের কর্মচারীর বক্তব্য (Howrah)

    হাওড়ার (Howrah) ডোমজুড়ের এই সোনার দোকানের কর্মী শ্রেয়া সামন্ত বলেন, “প্রথমে ওরা দুজন দোকানের ভিতরে ঢুকেছিল। তখন আমি গয়না দেখাচ্ছিলাম। এরপর আরও দুজন দোকানে ঢোকে। ঠিক তারপরেই আচমকা হামলা শুরু হয়ে যায়। চারজনের হাতেই ছিল পিস্তল। ক্রেতা হিসাবে ঢুকে দুষ্কৃতীরা তাণ্ডব চালায়। মুখে বলছিল, চুপ করে থাক, নইলে মেরে দেবো। যা যা প্রদর্শনীর জন্য গয়না রাখা হয়েছিল সব তুলে নিয়ে গিয়েছে। দাদা প্রতিবাদ করতে গেলে ব্যাপক মারধর করে। এমনকী মারে তাঁর রক্ত ঝরতে শুরু করে। সেই মুহূর্তে আমরা সকলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলাম।”

    পুলিশের ভূমিকা

    খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে (Howrah) পুলিশ এসে পৌঁছায়। তবে ঠিক কত টাকার সোনা ছিল দোকানে, তা এখনও হিসাব করা যায়নি। ইতিমধ্যে এই ডাকাতদের ধরতে বিভিন্ন এলাকায় নাকা চেকিং করা হয়েছে। গ্রেফতার করতে সবরকম চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু এই ঘটনায় আশেপাশের মানুষ এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এমনকী অনেকেই বলছেন, আইনের শাসন এবং সামজিক নিরপাত্তা-সুরক্ষা বলে কিছুই নেই রাজ্যে।

    আরও পড়ুন: বাগদায় উপনির্বাচন ঘোষণা হতেই দেওয়াল লিখন শুরু বিজেপির, জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী

    আগেও হয়েছে ডাকাতি

    গত রবিবার রানিগঞ্জের একটি সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। সাতজন ডাকাত মিলে অস্ত্র দেখিয়ে দোকানের মালপত্র লুট করেছিল। কিন্তু লুট করে ফেরার পথে এক পুলিশের আধিকারিকের সামনে পড়ে যায় ডাকাতেরা। পুলিশের ছোড়া গুলিতে আহত হয় এক ডাকাত। বাকিরা দ্রুত পালাতে সক্ষম হয়। ইতিমধ্যে ২ জন ধরা পড়েছে। বাকীদের তল্লাশি চলছে। উল্লেখ্য এই ভাবেই মালদা, রানাঘাট এবং পুরুলিয়াতে আগেও সোনার দোকানে ডাকাতি হয়েছিল। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছিল রাজ্যজুড়ে। আজ হাওড়ায় (Howrah) ফের হয় ডাকাতি।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Robbery: রানাঘাটে সেনকো গোল্ড-এর শো-রুমে ডাকাতিকাণ্ডে বিহারের গ্যাং জড়িত, ধৃত ৫

    Robbery: রানাঘাটে সেনকো গোল্ড-এর শো-রুমে ডাকাতিকাণ্ডে বিহারের গ্যাং জড়িত, ধৃত ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার রানাঘাটে সেনকো গোল্ডে ডাকাতির (Robbery) ঘটনায় বিহারের গ্যাংয়ের যোগ পেল পুলিশ। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় ৫ জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। সোনার দোকানে ডাকাতি করার আগে রেইকি করেছিল দুষ্কৃতীরা। ডাকাতি করার পর কোন রাস্তা ধরে পালাবে তার রুটম্যাপও তারা তৈরি করে নিয়েছিল। কিন্তু, শেষ রক্ষা হল না। চেনা ছকে ডাকাতি করে যাওয়ার পথেই পুলিশের জালে ধরা পড়ে যায় চারজন। পরে, আরও একজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অন্যদিকে, পুরুলিয়া ডাকাতিকাণ্ডে ২৪ ঘণ্টা কেটে গেলেও কেউ গ্রেফতার হয়নি।

    বিহার থেকে দুষ্কৃতীরা ডাকাতি (Robbery) করতে কবে এসেছিল?

    এক মাস ধরে কল্যাণীতে বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকতো রানাঘাটের সোনার দোকানে ডাকাতি (Robbery) করা দুষ্কৃতীরা। নদিয়ার কল্যাণী থানার বি ব্লকের ১১ নম্বর ওয়ার্ডে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়েছিল তারা। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ধৃত পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই উঠে এসেছে নতুন চাঞ্চল্যকর তথ্য। প্রতিবেশীরা বলছেন, প্রায় একমাস আগে তারা এসেছিল। দুটো ঘর ভাড়া নেয়। কিন্তু, কী কাজ করতো তা আমরা কেউ জানতাম না। তারা নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা বলতো, আসা-যাওয়া করতো এবং দুটি বাইকও ছিল তাদের। কিন্তু, রানাঘাটে ডাকাতির ঘটনার পরেই এখন কল্যাণীর ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা রয়েছেন রীতিমতো আতঙ্কে। তবে দুষ্কৃতীদের ভাড়া নেওয়া ঘর দুটি সিল করেছে পুলিশ।

    ডাকাতি নিয়ে কী বললেন মুর্শিদাবাদ রেঞ্জের ডিআইজি?

    এ বিষয়ে মুর্শিদাবাদ রেঞ্জের ডিআইজি রশিদ মুনির খান বলেন, মূলত এই ডাকাতির (Robbery) ঘটনায় মোট আটজনের একটি টিম ছিল। প্রত্যেকে বিহারের বাসিন্দা। স্থানীয় একজন বিহারী প্রথমে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে যায়। তারপর এই দুষ্কৃতী টিমকে বিহার থেকে ডেকে আনে। মঙ্গলবার দুপুর তিনটে নাগাদ তারা ক্রেতা সেজে শোরুমে ঢোকে। তাদের প্রত্যেকের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। খবর পেয়ে কুড়ি মিনিটের মধ্যে আমাদের পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পুলিশকে লক্ষ্য করে ওরা গুলি ছোড়ে। তাদেরকে তাড়া করে আমাদের পুলিশও পাল্টা ফায়ারিং করা শুরু করে। এরপর দুইজনের পায়ে গুলি লাগে। তাদের কাছ থেকে মোট চারটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে এবং ২২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। এক কোটি টাকা সোনার গয়না, নগদ সাড়ে তিন লক্ষ টাকা, কিছু অবৈধ বাইকের নম্বর প্লেট এবং আধার কার্ড বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: ফের সোনার দোকানে ডাকাতি! ক্রেতা সেজে বন্দুক ঠেকিয়ে চলল দুঃসাহসিক লুটপাট

    Howrah: ফের সোনার দোকানে ডাকাতি! ক্রেতা সেজে বন্দুক ঠেকিয়ে চলল দুঃসাহসিক লুটপাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের হাওড়ায় (Howrah) দিনেদুপুরে সোনার দোকানে ডাকতির ঘটনা ঘটল। মালিকের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে চলল ব্যাপক লুটপাট। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এই দুঃসাহসিক ডাকতির ঘটনা ঘটেছে বাগনান-শ্যামপুর রাস্তার পাশে থাকা নিউ রায় জুয়েলার্স নামক একটি দোকানে। অভিযোগ পেয়েই তদন্ত শুরু করেছে শ্যামপুর থানার পুলিশ। তবে ঘটনায় এখনও কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি বলে জানা গিয়েছে। রাজ্যে আগেও একাধিক জেলার সোনার দোকানে ডাকতির ঘটনা ঘটেছিল। বার বার সোনার দোকানে এই ভাবে ডাকাতির ঘটনায় নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার বিষয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এলাকাবাসীর বক্তব্য এলাকায় দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য চলছে।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা(Howrah)?

    স্থানীয় (Howrah) সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ বুধবার দুপুর ১২ টার সময় দুই দুষ্কৃতী একটি মোটর বাইকে করে শ্যামপুরে শশাটি বাজারে একটি সোনার দোকানে ডাকাতি করে। দোকানে ঢুকে রীতিমতো মালিকের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে দোকানের অলঙ্কার লুট করে চম্পট দেয়। এরপর দোকানের মালিক চিৎকার করলে আশেপাশের মানুষ ছুটে আসে দোকানে। দোকানে এই দুষ্কৃতীরা অবশ্য ক্রেতা হিসাবে প্রথমে ঢুকেছিল। এরপর নানা রকমের অলঙ্কার দেখে তারা। একই ভাবে বুঝতে না পেরে দোকানদারও আরও বেশ কিছু গয়না সাজিয়ে দেন। ঠিক পরিস্থিতি বুঝে আচমকা পিস্তল বার করে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে লুটপাট চালায় দুষ্কৃতীরা। এই রকম দিনেদুপুরের ডাকাতির ঘটনায় রীতিমতো সোনার ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়ে যায়। ব্যবসায়ীরা এলাকার আইন শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এইভাবে মানুষের ব্যবসা ক্ষেত্রে যদি সুরক্ষা না থাকে, তাহলে বাজারে যে কোনও ব্যবসায়ীর পক্ষে জীবিকা নির্বাহ করা কার্যত মুশকিল হবে বলে মনে করছে এলাকার মানুষ। ঠিক একই ভাবেই প্রশ্ন তুলেছে শশাটি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যরাও।

    রাজ্যে আগেও ঘটেছে ডাকতি

    উল্লেখ্য, রাজ্যে আগেও সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছিল। বারাকপুর, পুরুলিয়া, রানাঘাট, মালদা, সোনারপুরে ডাকতির ঘটনা ঘটেছিল। গত ২৯ অগাস্ট পুরুলিয়া শহর এবং নদিয়ার রাণাঘাটের সেনকো গোল্ডের দোকানে একই দিনে ডাকাতির ঘটনায় রাজ্য জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। ফের একবার হাওড়ায় (Howrah) ডাকতির ঘটনা ঘটল।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Bardhaman: খোদ পুলিশের বাড়িতেই ডাকাতি, ভোজালির কোপ, নিরাপত্তা কোথায়?

    Purba Bardhaman: খোদ পুলিশের বাড়িতেই ডাকাতি, ভোজালির কোপ, নিরাপত্তা কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দু সপ্তাহের ব্যবধানে পরপর দুইবার ডাকতির ঘটনা ঘটল এলাকায়। এবার ঘটেছে খোদ পুলিশের বাড়িতেই। ঘটনা ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) আউস গ্রামে। পাশের বাড়ির লোকজন চিৎকার শুনে পালানোর সময় দুষ্কৃতীরা ভোজালি চালায় বলে অভিযোগ ওঠে। ঘটনায় এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশ এখনও পর্যন্ত কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি বলে জানা গিয়েছে। 

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (Purba Bardhaman)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ছোড়া কলোনিতে (Purba Bardhaman) ওই পুলিশ কর্মীর বাড়ি। নাম সুশান্ত বিশ্বাস, হাওড়া কমিশনারেট এলাকায় কাজ করেন তিনি। গতকাল শনিবার রাত আড়াইটার সময় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হানা দেয় একদল ডাকাত। বাড়তে ঢুকে বাড়ির লোকজনকে ব্যাপক মারধর করা হয়। এরপর চলে লুটপাট। বাড়ির লোকজনের চিৎকারে আশেপাশের মানুষেরা ছুটে আসেন। এরপর দুষ্কৃতীদের ধরতে গেলে পাশের এক প্রতিবেশী যুবককে ভোজালি দিয়ে কোপ মেরে চম্পট দেয়। এরপর জখম যুবককে সঙ্কট জনক অবস্থায় হাসপাতাল নিয়ে যায়। ঘটনার খবর পেয়ে আজ রবিবার সকালে ছুটে আসে আউস গ্রামের পুলিশ। জেলা পুলিশ আমিনদীপও ঘটনা স্থলে পৌঁছান। তবে ডাকাতির কিনারা বিষয়ে কোনও তথ্য উদ্ধার করতে পারেনি।

    পরিবারের বক্তব্য

    পুলিশ কর্মী সুশান্ত বিশ্বাসের স্ত্রী জয়ন্তী বিশ্বাস বলেন, “রাত তখন অনেক দেড়টা বাজে, বাড়ির (Purba Bardhaman) দরজায় বাইরে থেকে শব্দ এল কিন্তু তখন দরজা খুলিনি। এরপর আবার রাত্রি ২ টোর সময় শব্দ হয়। এবার স্বামী দরজা খুলতেই বেশ কিছু মুখঢাকা লোক আচমকা ঘরে ঢুকে পড়ে। ওদের হাতে অনেক অস্ত্র ছিল। সকলকে হাত পা বেঁধে ফেলে। এরপর সোনা-গয়না বের করার কথা বলে। নগদ ৭০ হাজার টাকা এবং তিন ভরি সোনার গহনা লুট করে নেয়। আমাদের চিৎকার শুনে পাশের বাড়ির নরোত্তম বিশ্বাস ছুটে আসেন। কিন্তু আচমকা এলো পাথাড়ি অস্ত্র চালানোর জন্য মারাত্মক আহত হন তিনি। এরপর ডাকতেরা জঙ্গলের মধ্যে পালিয়ে যায়।”

    আগেও হয়েছে ডাকতি!

    গত দুই সপ্তাহ আগে আউসগ্রাম (Purba Bardhaman) থানার কাছেই পরিবারের সদস্যদের বাড়িতে বেঁধে নগদ কয়েক লক্ষ টাকা, গহনা এবং বিদেশি মুদ্রা লুট করে পালায় ডাকাত দল। সেই ঘটনায় পুলিশ এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে ফের ডাকতি হল এবার পুলিশের বাড়িতেই। এলাকায় মানুষ তীব্র আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।   

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share