Tag: Rohit Sharma

Rohit Sharma

  • Kohli And Rohit: আর এ প্লাস নয়, বেতন কমছে বিরাটদের! আইসিসি ব়্যাঙ্কিংয়ে প্রথম দুইয়ে রোহিত-কোহলি

    Kohli And Rohit: আর এ প্লাস নয়, বেতন কমছে বিরাটদের! আইসিসি ব়্যাঙ্কিংয়ে প্রথম দুইয়ে রোহিত-কোহলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিনের ক্রিকেটে দুরন্ত ফর্মে রয়েছেন বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা। কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নিয়ম অনুসারে একধাক্কায় ২ কোটি টাকা বেতন কমতে চলেছে বিরাট-রোহিতের। এমনই গুঞ্জন ছড়াচ্ছে দেশের ক্রিকেটমহলে। টেস্ট-টি২০ বাদ দিয়ে এখন কেবল ওয়ানডে খেলেন দুই মহাতারকা। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ক্রিকেটারদের কেন্দ্রীয় চুক্তি প্রকাশ করেছিল বিসিসিআই। সেখানে সর্বোচ্চ ক্যাটেগরি অর্থাৎ ‘এ প্লাস’ পর্যায়ে ছিল বিরাট-রোহিতের নাম। যদিও এই ক্যাটেগরিতে সেসব ক্রিকেটারদেরই মূলত রাখা হয় যাঁরা তিন ফরম্যাটেই দেশের জার্সিতে খেলেন।

    বেতন কমতে চলেছে বিরাট-রোহিতের

    বিরাট-রোহিত আগেই টি-২০ থেকে অবসর নেওয়া সত্ত্বেও তাঁদের সর্বোচ্চ ক্যাটেগরিতে স্থান দিয়েছিল বিসিসিসাই। এই দুই মহাতারকা ছাড়াও রবীন্দ্র জাদেজা এবং জশপ্রীত বুমরা ছিলেন এ প্লাস ক্যাটেগরিতে। তাঁদের বার্ষিক বেতন ৭ কোটি টাকা। কিন্তু সেই চুক্তি ঘোষণার মাসখানেকের মধ্যেই টেস্ট থেকে অবসর নেন রো-কো। ফলে জাতীয় দলের হয়ে কেবল একটি ফরম্যাটেই দেখা যায় তাঁদের। সেক্ষেত্রে কি তাঁদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের চুক্তিতে রাখা উচিত? সেই নিয়ে চর্চা চলছে বোর্ডের অন্দরে। সূত্রের খবর, বিরাট এবং রোহিতকে নামিয়ে দেওয়া হতে পারে এ ক্যাটেগরিতে, যেখানে বার্ষিক বেতন ৫ কোটি টাকা। আগামী ২২ ডিসেম্বর বিসিসিআই-এর অ্যাপেক্স কাউন্সিলের বৈঠকে এই নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তবে জাদেজা থাকবেন সর্বোচ্চ ক্যাটেগরিতে। প্রথা অনুযায়ী, এবার শুভমান গিল সম্ভবত উঠে আসবেন এ প্লাস ক্যাটেগরিতে।

    ওয়ান ডে র‍্যাঙ্কিংয়ে ব্যাটার হিসেবে প্রথম ও দ্বিতীয়

    তবে বেতন কমলেও দুরন্ত ফর্মে রয়েছে রো-কো জুটি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ওয়ান ডে সিরিজে দুরন্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) -এর তরফ থেকে প্রকাশিত নতুন ওয়ান ডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বিরাট কোহলির (Virat Kohli) দারুণ উন্নতি হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজে ৩০২ রান করা কোহলি এখন ওডিআই ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছেন। রোহিত শর্মা (Rohit Sharma) ওয়ান ডে-তে বিশ্বের এক নম্বর ব্যাটার হিসাবে নিজের স্থান ধরে রেখেছেন। কে এল রাহুলও ব্যাটারদের র‍্যাঙ্কিংয়ে প্রোমোশন পেয়েছেন। বিরাট কোহলি দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ওয়ান ডে সিরিজের ৩টি ম্যাচে দুটি সেঞ্চুরি এবং একটি অর্ধশতরান সহ মোট ৩০২ রান করেছেন। এই পারফর্ম্যান্সের জন্য তিনি প্লেয়ার অফ দ্য সিরিজ পুরস্কারও পেয়েছেন। এই পারফর্ম্যান্সের সুবাদে তিনি চতুর্থ স্থান থেকে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছেন। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৭৭৩। প্রথম স্থানে থাকা রোহিত শর্মার রেটিং পয়েন্ট ৭৮১। রোহিত শর্মা দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সিরিজে ১৪৬ রান করেছেন, যার ফলে তিনি তাঁর প্রথম স্থানটি ধরে রেখেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ওয়ান ডে সিরিজে কুলদীপ যাদব ৯ উইকেট নিয়ে সিরিজের সফলতম বোলার ছিলেন। এই পারফর্ম্যান্সের দৌলতে তিনি ওয়ান ডে বোলিং র‍্যাঙ্কিংয়ে তৃতীয় স্থানে পৌঁছে গিয়েছেন। কুলদীপ ওয়ান ডে বোলারদের র‍্যাঙ্কিংয়ের প্রথম দশে একমাত্র ভারতীয়।

  • Virat Rohit Relation With Gambhir: বিরাট-ব্যাটে মুগ্ধ সতীর্থরা, ‘রো-কো’র সঙ্গে দূরত্ব মেটাতে গম্ভীর-আগরকরদের বার্তা বোর্ডের?

    Virat Rohit Relation With Gambhir: বিরাট-ব্যাটে মুগ্ধ সতীর্থরা, ‘রো-কো’র সঙ্গে দূরত্ব মেটাতে গম্ভীর-আগরকরদের বার্তা বোর্ডের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনও তাঁদের মধ্যে কতটা ক্রিকেট বাকি রাঁচিতে তা বুঝিয়ে দিয়েছেন বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মা। এখনও দলকে জেতাচ্ছেন রো-কো জুটিই। মাঠে দেখে মনে হচ্ছে, সবচেয়ে তরুণ তাঁরাই। রোহিত, কোহলির হাত ধরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে জিতেছে ভারত। একই সঙ্গে টেস্টে ডাহা ফেলের পর একদিনের ক্রিকেটের পরীক্ষায় উতরে গিয়েছেন গুরু গম্ভীর। রবিবার রাঁচিতে বিরাট কোহলির শতরান ও রোহিত শর্মার অর্ধ শতরান শুধু সমর্থকদের নয়, মুগ্ধ করেছে তাঁর সতীর্থদেরও।

    কুলদীপের কোহলি-বন্দনা

    বোর্ডের পোস্ট করা ভিডিয়োয় কুলদীপ বলেন, “বিরাট ভাই যখন অধিনায়ক তখন আমার ক্রিকেটজীবন শুরু হয়। যে ভাবে ও ব্যাট করল, দেখে মনে হল আট-ন’বছর আগের দিনে ফিরে গিয়েছে। ঠিক যে ভাবে ২০১৭, ২০১৮ বা ২০১৯-এ ব্যাট করত। অসাধারণ একটা ইনিংস খেলল। ওকে দেখে খুব আত্মবিশ্বাসী মনে হয়েছে। অসাধারণ সব শট বেরোল ওর ব্যাট থেকে।” কুলদীপ জানিয়েছেন, কোহলি পাশে থাকলে তিনি আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন। কারণ, বোলিংয়ের সময় অনেক পরামর্শ দেন কোহলি। কুলদীপের কথায়, “কোহলি দলে থাকলে খুব ভালো লাগে। সব সময় কোনও না কোনও পরামর্শ পাওয়া যায়। বোলিংয়ের সময়ও ও এসে বলে যায় কী করতে হবে। ওর মতো সিনিয়রেরা পাশে থাকলে সব সময়েই ভালো। দলের মধ্যেও আলাদা শক্তি এবং স্ফূর্তি আসে। সেদিন মাঠেই সেটা দেখেছেন। ওকে পেয়ে আমরা ভাগ্যবান।”

    সামনে থেকে ওর খেলা দেখা ভাগ্যের ব্যাপার

    প্রথমবার কোহলির শতরান চোখের সামনে দেখেছেন তিলক। তাঁর বিশ্বাসই হচ্ছে না এই ইনিংস। বলেছেন, “আমরা কোহলির অন্যতম সেরা ইনিংস দেখতে পেলাম। প্রথম বার সামনে থেকে বিরাট ভাইয়ের শতরান দেখতে পেয়ে খুব খুশি। গত ১৭ বছর ধরে দুর্দান্ত খেলে যাচ্ছে ও। ব্যাটিং, ফিল্ডিং, সবেতে সেরা। সব সময়ে নিজেকে সকলের আগে রাখতে ভালবাসে। অনেক কিছু শিখেছি ওর থেকে। সামনে থেকে ওর খেলা দেখা ভাগ্যের ব্যাপার। আমি চেষ্টা করি যতটা সম্ভব ওর সঙ্গে কথা বলে কিছু না কিছু শিখতে।”

    রোহিত-বিরাটে মুগ্ধ রাহুল

    ম্যাচের আগে রাহুল বলেছিলেন, “রোহিত ও কোহলির গুরুত্ব আমাদের দলে খুব বেশি। ওদের মতো সিনিয়র ক্রিকেটার সাজঘরে থাকলে সকলের আত্মবিশ্বাস অনেকটা বেড়ে যায়। ওদের অভিজ্ঞতা দলের সকলকে অনেক সাহায্য করে। তাই ওদের পেয়ে আমি খুব খুশি।” রবিবার ম্যাচ হওয়ার পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসে তিনি বলেন, “রোহিত আর কোহলিকে এ ভাবে খেলতে দেখলে খুব মজা লাগে। ওরা যে স্বাধীনতা নিয়ে খেলে সেটা গোটা কেরিয়ার জুড়েই করেছে। নতুন কিছু নয় ওদের কাছে। অনেক দিন ধরে ওদের চোখের সামনে দেখছি। সাজঘরে ওদের দেখতে পাওয়া আমার কাছে সব সময়েই খুব মজার।”

    গম্ভীর-আগরকে তলব

    এদিকে, গম্ভীর এবং আগরকরকে জরুরি তলব করা হয় বিসিসিআই-এর তরফে। তাঁদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, কোহলি-রোহিতের সঙ্গে তাঁদের দূরত্ব বা বিরোধ তৈরি হয়েছে কিনা। কারণ শোনা যাচ্ছে, গত অক্টোবরে অস্ট্রেলিয়া সফরের সময় থেকে কোচের সঙ্গে বিশেষ কথা বলছেন না কোহলি। আবার এক দিনের দলের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর আগরকরের সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করেছেন রোহিত। মাঠে এবং সাজঘরের তাঁদের বিভিন্ন আচরণ দেখে সব কিছু স্বাভাবিক রয়েছে বলে মনে করছেন না বিসিসিআই কর্তারা। দুই সিনিয়র ক্রিকেটারের সঙ্গে এই ধরনের দূরত্ব ভালো ভাবে নিচ্ছেন না বোর্ড কর্তারা। গম্ভীর এবং আগরকরের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন কর্তারা।

    রোহিত-কোহলিকে নিয়ে বৈঠক

    ওডিআই ক্রিকেটের অন্যতম সেরা ২ ব্যাটসম্যান রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলির ভবিষ্যৎ নিয়ে চর্চা চলছে সমাজ মাধ্যমে। টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণার পর ওডিআই সিরিজ থেকেও অধিনায়কত্ব হারান রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। তাঁর বদলে দলের অধিনায়ক বানানো হয় শুভমন গিলকে (Shubman Gill)। ভাইস ক্যাপ্টেনের পদ দেওয়া হয়েছে শ্রেয়স আইয়ারকে (Shreyas Iyer)। আর এই সিদ্ধান্তের পরেই, ২০২৭ সালের বিশ্বকাপে রোহিত ও কোহলির ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা চলছে। হেড কোচ গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে সম্পর্ক নাকি তলানিতে ঠেকেছে দুই তারকা ক্রিকেটারের। বোর্ডের এক কর্তা জানিয়েছেন, “গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মার সম্পর্ক যে জায়গায় থাকা উচিত ছিল সে জায়গাতে নেই খুব শীঘ্রই দুই তারকার সঙ্গে তাদের ক্রিকেট ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করতে চলেছে বিসিসিআই। সম্ভাবত দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় ওডিআই ম্যাচের মাঝেই মিটিংটি অনুষ্ঠিত হবে।”

    রোহিত-কোহলির গুরুত্ব

    বুধবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচের আগে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) ভারতের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর, নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান অজিত আগরকর এবং আরও কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে জরুরি বৈঠক ডেকেছে বলে জানা গিয়েছে। সেখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই সিদ্ধান্ত এমন এক সময়ে নেওয়া হল যখন টিম ইন্ডিয়ার তারকা খেলোয়াড় বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা চলছে। সাম্প্রতিক ম্যাচগুলিতে দুর্দান্ত পারফর্ম করে উভয় খেলোয়াড়ই নিজেদের স্কিল ফের একবার চিনিয়ে দিয়েছেন৷ বিসিসিআই সচিব দেবজিৎ সাইকিয়া, যুগ্ম সচিব প্রভাতেজ সিং ভাটিয়া, প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর এবং জাতীয় নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান অজিত আগরকর এই বৈঠকে যোগ দিতে পারেন। এই বৈঠকের আগে দলের ভিতরে রোহিত-কোহলির গুরুত্ব নিয়ে আলোচনায় মেতেছেন ক্রিকেটাররা। বিরাট-ব্যাটে মুগ্ধতা ছড়িয়েছে রাহুল-কুলদীপ-তিলকদের মধ্যে।

  • India vs South Africa: ভাঙলেন শচিনের রেকর্ড, স্ব-মহিমায় কিং কোহলি! রোহিত-বিরাটের হাত ধরেই জয়ে ফিরল ভারত

    India vs South Africa: ভাঙলেন শচিনের রেকর্ড, স্ব-মহিমায় কিং কোহলি! রোহিত-বিরাটের হাত ধরেই জয়ে ফিরল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, পুরনো চাল ভাতে বাড়ে। রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় ফের তার প্রমাণ মিলল বাইশ গজে। লাল বল থেকে সাদা বলে প্রত্যাবর্তন। সেই সঙ্গে ভারতীয় ক্রিকেটেও ফিরল হাসি। রাঁচিতে এক দিনের সিরিজের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১৭ রানে হারিয়ে দিল ভারত (India vs South Africa)। দর্শকেরা যা দেখতে মাঠে এসেছিলেন, সেটা পেয়ে গেলেন। বিরাট কোহলির শতরান, রোহিত শর্মার অর্ধশতরান! আর কী চাই। কোহলি-রোহিতের হাত ধরেই জয়ে ফিরল ভারত। হাসি ফিরল গুরু গম্ভীরের মুখেও। প্রথমে ব্যাট করে ৩৪৯/৮ তুলেছিল ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা আটকে গেল ৩৩২ রানে। একই সঙ্গে রেকর্ডের পর রেকর্ড গড়লেন কিং কোহলি। ছয়ের পর ছয় এল ‘রো-কো’র ব্যাট থেকে।

    শচিনকে ছাপিয়ে গেলেন

    রাঁচিতে দক্ষিণ আফ্রিকার (India vs South Africa) বিরুদ্ধে ১৩৫ রানের ঐতিহাসিক ইনিংস খেলেলেন বিরাট কোহলি (Virat Kohli)। যার সুবাদে টিম ইন্ডিয়া প্রথমে ব্যাট করে ৩৪৯ রানের বিশাল স্কোর করতে সক্ষম হয়। এই ইনিংসে কোহলি ৫টি বড় রেকর্ড গড়েছেন। ছাপিয়ে গিয়েছেন মাস্টার-ব্লাস্টার শচিন তেন্ডুলকরকে। বিরাট কোহলি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের কোনও একটি ফর্ম্যাটে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি করা ব্যাটার হয়ে গিয়েছেন। তিনি সচিন তেন্ডুলকারের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন। সচিন টেস্ট ক্রিকেটে ৫১টি সেঞ্চুরি করেছেন। কোনও ফর্ম্যাট (টি-২০, টেস্ট এবং ওয়ান ডে) -এ এর চেয়ে বেশি সেঞ্চুরি কারও ছিল না, কিন্তু এখন বিরাট কোহলি এগিয়ে গিয়েছেন। তিনি ওয়ান ডে ক্রিকেটে ৫২টি সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন। বিরাট কোহলি ১৩৫ রানের এই ইনিংসে সচিন তেন্ডুলকরের আরও একটি বড় রেকর্ড ভেঙেছেন। তিনি ভারতে ওয়ানডে ফর্ম্যাটে সবচেয়ে বেশি ৫০ বা তার বেশি রানের ইনিংস খেলা ব্যাটার হয়ে গিয়েছেন। আগে এই রেকর্ড সচিন তেন্ডুলকরের নামে ছিল, যিনি ৫৮ বার এই কীর্তি গড়েছিলেন। কোহলি ৫৯ বার দেশের মাটিতে ওয়ান ডে ক্রিকেটে ৫০ বা তার বেশি রান করেছেন।

    রেকর্ডের পর রেকর্ড

    বিরাট কোহলি ভারতের কোনও একটি মাঠে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি করা ব্যাটার হয়ে গিয়েছেন। রাঁচির ঝাড়খণ্ড ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে বিরাট ৫ ইনিংসে ৩টি সেঞ্চুরি করেছেন। বিরাট বিশাখাপত্তনম এবং পুনেতেও ৩টি করে সেঞ্চুরি করেছেন। তবে ওই দুই মাঠে যথাক্রমে সাত ও আটটি ইনিংস লেগেছে কোহলির। বিরাট কোহলি দক্ষিণ আফ্রিকার (India vs South Africa) বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ওয়ান ডে সেঞ্চুরি করা ব্যাটার হয়ে গিয়েছেন। রাঁচিতে কোহলির দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ষষ্ঠ ওয়ান ডে সেঞ্চুরি ছিল। বিরাট কোহলি ৩ নম্বর পজিশনে সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ছক্কা মারা ব্যাটার হয়ে গিয়েছেন। তিনি রিকি পন্টিংয়ের রেকর্ড ভেঙেছেন, যিনি ৫৪০ ইনিংসে ২১৭টি ছক্কা মেরেছিলেন। বিরাট কোহলি তিন নম্বরে খেলে ৩২৭ ইনিংসে ২১৮টি ছক্কা মেরেছেন।

    রোহিতের পরিচিত মেজাজ

    দু’বছর আগের এক দিনের ক্রিকেট থেকে একটা ঘরানা শুরু করেছেন রোহিত শর্মা। ওপেন করতে নেমে এতটাই আগ্রাসী খেলছেন যে বাকিদের উপর চাপ কমে যাচ্ছে। তাঁকে সেই স্বাধীনতাও দেওয়া হয়েছে। রোহিতের লক্ষ্য থাকে পাওয়ার প্লে-তে যতটা সম্ভব রান তুলে নেওয়া। এর একটা উল্টো দিকও রয়েছে। চালিয়ে খেলতে গেলে আউট হওয়ার সম্ভাবনাও বহু গুণে বাড়ে। রোহিত অবশ্য কোনও দিনই সে সবের পরোয়া করেন না। সে কারণেই সাফল্য পাচ্ছেন। সিডনিতে শেষ যে ম্যাচটি খেলেছিলেন, সেখানে শতরান করে দলকে জিতিয়েছিলেন। রাঁচিতে তাঁর ব্যাট থেকে আগ্রাসী অর্ধশতরান দেখা গেল। এক রানের মাথায় ক্যাচ পড়েছে। তবু আগ্রাসনের রাস্তা থেকে সরেননি রোহিত। করবিন বশকে টানা দু’টি চার মেরেছেন। প্রেনেলান সুব্রায়েনকে পর পর দু’টি ছয় মেরেছেন। সবচেয়ে ভালো লেগেছে বিরাট কোহলির সঙ্গে তাঁর জুটি। দু’জনের বোঝাপড়া কতটা ভাল তা এই ম্যাচেও বোঝা গিয়েছে। সিডনির পর রাঁচিতেও দু’জনের জুটি ভারতকে শক্তিশালী করেছে। ২০তম ওভারে মার্কো জানসেনকে ছয় মেরে শাহিদ আফ্রিদির নজির ভেঙে দিয়েছেন।

    ৬৮১ রানের পাহাড়

    ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকার (India vs South Africa) মধ্যে আয়োজিত প্রথম একদিনের ম্যাচে দুটো দল মোট ৬৮১ রান করে। এছাড়া দুই দলের হয়ে উড়ে যায় ২৮ গগনচুম্বী ছক্কা। ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা ওয়ানডে ম্যাচে দুই দল মিলিয়ে এটাই সর্বাধিক রান। পাশাপাশি সর্বাধিক ছক্কা হাঁকিয়েছেন দুই দলের ব্যাটাররা। ইতিপূর্বে ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে ২০১৫ সালে মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ওয়ানডে ম্যাচ আয়োজন করা হয়েছিল। এই ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৪৩৮ রান করেছিল। এরপর ভারত ব্যাট করতে নেমে ২২৪ রান করে। এই ম্যাচে দুটো দল মিলিয়ে মোট ৬৬২ রান করেছিল। আর হাঁকিয়েছিল ২৫ ছক্কা। এবার দশ বছরের পুরনো সেই রেকর্ড ভেঙে গেল।

  • India vs South Africa: রোহিত-কোহলি-অশ্বিনের অভাব বুঝছেন গম্ভীর! দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ৪০৮ রানে হার ভারতের

    India vs South Africa: রোহিত-কোহলি-অশ্বিনের অভাব বুঝছেন গম্ভীর! দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ৪০৮ রানে হার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোহিত, কোহলি এবং অশ্বিন দীর্ঘ দিন ভারতীয় দলের হয়ে খেলেছেন। দেশের মাটিতে একের পর এক সাফল্য দিয়েছেন দলকে। এই তিন জনের অভাব যে পূরণ করা যায়নি তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার (India vs South Africa) কাছে হারের পর। এ দিন সাংবাদিক বৈঠকে গম্ভীর বলেন, “এই হারের দায় সকলের। তবে শুরুটা আমাকে দিয়েই হবে। আসলে এটাই হল রূপান্তরের (ট্রানজিশন) শুরু। আপনাকে সময় দিতেই হবে।” উদাহরণ হিসাবে গম্ভীর তুলে ধরেছেন ওয়াশিংটন সুন্দরের কথা। তিনি বলেছেন, “আমরা ওয়াশিংটনকে যতটা বেশি সম্ভব সুযোগ দেওয়ার চেষ্টা করছি। আপনি যদি ভাবেন ১০০-র বেশি টেস্ট খেলা অশ্বিনের মতো খেলে দেবে ওয়াশিংটন, তা হলে তরুণ ছেলেটার উপরে অবিচার করা হবে। এটা নিয়ে আপনাদেরও ভাবা উচিত। সবে ১০-১২-১৫টা টেস্ট খেলেছে ওরা। এখনও শেখার অনেক জায়গা রয়েছে। বিভিন্ন পরিস্থিতি, বিভিন্ন পরিবেশে বল করা শিখছে।”

    ক্রিকেটারদের সময় দেওয়া দরকার

    এর পরেই গম্ভীর বলেছেন, “এত বেশি অভিজ্ঞ ক্রিকেটারকে একসঙ্গে হারালে সেটার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া কঠিন। এই জন্যই এটাকে রূপান্তর বলছি। এই ক্রিকেটারদের সময় দেওয়া দরকার। আমার মনে হয় না আগে কখনও একই সঙ্গে ব্যাটিং এবং বোলিং দুই বিভাগেই রূপান্তর হয়েছে বলে। আগে ব্যাটিং বিভাগ ভালো থাকত। বোলিং বিভাগে রূপান্তর হত। অথবা উল্টোটা। এই দলে পুরোটাই নতুন করে তৈরি হচ্ছে। সকলের এটা বোঝা উচিত, এই দলে যারা বসে আছে তাদের সেই যোগ্যতা এবং দক্ষতা রয়েছে। আমরা সকলেই টেস্ট ক্রিকেটে ধারাবাহিকতা দেখতে চাই। সেটার জন্য অভিজ্ঞতা দরকার। এর পর যখন ওরা কঠিন পরিবেশে গিয়ে খেলবে, ঠিক কাজের কাজ করে দেবে।”

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকা

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকাতেও লজ্জার মুখে পড়ল ভারত। পাঁচ নম্বরে নেমে গেল ভারত। ভারতকে হোয়াইটওয়াশ করে দক্ষিণ আফ্রিকা দুই নম্বরে নিজেদের অবস্থান আরও মজবুত করল। তারা চারটি টেস্ট খেলে তিনটিতেই জিতেছে। একটিতে হেরেছে। তাদের শতকরা পয়েন্ট এখন ৭৫.০০। শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। তারা চারটি টেস্ট খেলে চারটিতেই জিতেছে। তাদের শতকরা পয়েন্ট ১০০। বুধবার গুয়াহাটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে দ্বিতীয় টেস্টে ৪০৮ রানে হেরে গেল ভারত। গুয়াহাটি টেস্টে ভারতের সামনে লক্ষ্য ছিল ৫৪৯ রানের। ভারত হেরেছে ৪০৮ রানে। টেস্ট ক্রিকেটে রানের নিরিখে এটাই ভারতের সর্বোচ্চ ব্যবধানে হার। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০০৪ সালের। সে বার নাগপুরে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩৪২ রানে হেরেছিল তারা। জেসন গিলেসপি এবং গ্লেন ম্যাকগ্রার বোলিংয়ের সামনে দুই ইনিংসেই গুটিয়ে গিয়েছিল ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে সাড়ে ৩ দিনেই শেষ গম্ভীরের ভারত। ৪০৮ রানে গুয়াহাটি টেস্টে হারতে হল ভারতকে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১৪০ রানে গুটিয়ে গেল ভারত।

  • T20 World Cup 2026: ইডেনে ৭টি ম্যাচ! টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি প্রকাশ, ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর রোহিত শর্মা

    T20 World Cup 2026: ইডেনে ৭টি ম্যাচ! টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি প্রকাশ, ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর রোহিত শর্মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান। মঙ্গলবার সন্ধ্যেয় আগামী টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup 2026) সূচি ঘোষণা করল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (ICC)। আগামী বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারতের সঙ্গে একই গ্রুপে রয়েছে পাকিস্তান। বিশ্বকাপে একাধিক বার মুখোমুখি হতে পারে দু’দেশ। গ্রুপ পর্ব ছাড়াও সেমিফাইনাল বা ফাইনালে সূর্যকুমার যাদবদের সঙ্গে দেখা হতে পারে সলমন আলি আঘাদের। প্রতিযোগিতার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হয়েছেন গত বারের চ্যাম্পিয়ন অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। তাঁর নাম ঘোষণা করেন আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ।

    কোথায় কোথায় খেলা হবে

    আগামী বছর কুড়ি-বিশের বিশ্বকাপে যুগ্ম আয়োজক, ভারত ও শ্রীলঙ্কা। ভারতের ৫টি ভেনুতে হবে ম্যাচ। আর শ্রীলঙ্কায় ম্যাচ হবে তিনটি জায়গায়। জানা গিয়েছে, ইডেন গার্ডেন্সে হবে এ বারের টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ম্যাচ। ভারতের যে স্টেডিয়ামে হবে টি-২০ বিশ্বকাপের ম্যাচ সেগুলি হল – দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়াম, কলকাতার ইডেন গার্ডেন্স, চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম ও মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম। শ্রীলঙ্কার যে স্টেডিয়ামে হবে টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup 2026) ম্যাচ সেগুলি হল – ক্যান্ডির পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, কলম্বোর আর প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম ও কলম্বোর সিনহেলসে স্পোর্টস ক্লাব।

    বিশ্বকাপের গ্রুপ বিন্যাস

    প্রতিযোগিতার ২০টি দেশকে চারটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি গ্রুপ থেকে দু’টি করে দল উঠবে সুপার এইট পর্বে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ক্রমতালিকাকে গুরুত্ব দিয়ে গ্রুপ বিন্যাস করেছে আইসিসি। সেই অনুযায়ী একই গ্রুপে রয়েছে ভারত এবং পাকিস্তান। ক্রমতালিকায় শীর্ষে রয়েছেন সূর্যকুমারেরা। সাত নম্বরে পাকিস্তান। এই দু’দেশের সঙ্গে গ্রুপ ‘এ’-তে রয়েছে ক্রমতালিকায় ১৩ নম্বরে থাকা নেদারল্যান্ডস, ১৫ নম্বরে থাকা নামিবিয়া এবং ১৮ নম্বরে থাকা আমেরিকা। ২০২৬ সালের বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক শ্রীলঙ্কার গ্রুপে রয়েছে চারটি টেস্ট খেলিয়ে দেশ। ক্রমতালিকায় আট নম্বরে রয়েছে শ্রীলঙ্কা। তাদের সঙ্গে গ্রুপ ‘বি’-তে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া (২), জিম্বাবোয়ে (১১), আয়ারল্যান্ড (১২) এবং ওমান (২০)। ক্রমতালিকায় তিন নম্বরে থাকা ইংল্যান্ডও সহজ গ্রুপে। তাদের সঙ্গে গ্রুপ ‘সি’-তে রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ় (৬), বাংলাদেশ (৯), নেপাল (১৭) এবং ইটালি। যোগ্যতা অর্জন পর্ব থেকে আসা ইটালি ক্রমতালিকায় ২৮ নম্বরে রয়েছে। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের রানার্স দক্ষিণ আফ্রিকা এ বার কিছুটা কঠিন গ্রুপে। ক্রমতালিকায় পঞ্চম স্থানে থাকা প্রোটিয়াদের গ্রুপ ‘ডি’-তে খেলতে হবে নিউ জ়িল্যান্ড (৪), আফগানিস্তান (১০), সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (১৬) এবং কানাডার (১৮) সঙ্গে।

    ভারতের খেলা কবে-কোথায়

    গ্রুপ পর্বে ভারতের প্রথম ম্যাচ মুম্বইয়ে ৭ ফেব্রুয়ারি আমেরিকার বিরুদ্ধে। সূর্যকুমারদের দ্বিতীয় ম্যাচ দিল্লিতে ১২ ফেব্রুয়ারি নামিবিয়ার বিরুদ্ধে। তৃতীয় ম্যাচ কলম্বোয় ১৫ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। চতুর্থ ম্যাচ ১৮ ফেব্রুয়ারি আমেদাবাদে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে। আগামী বছর ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মার্চ পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে ভারত এবং শ্রীলঙ্কায়। আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম দিন হবে ৩টি ম্যাচ। একদিকে মুখোমুখি পাকিস্তান ও নেদারল্যান্ডস, অপর ম্যাচে মুখোমুখি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও বাংলাদেশ। আর সেদিনই আমেরিকার বিরুদ্ধে নামবে ভারত।

    ইডেনে বিশ্বকাপ ম্যাচের সূচি:

    ৭ ফেব্রুয়ারি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম বাংলাদেশ
    ৯ ফেব্রুয়ারি, বাংলাদেশ বনাম ইটালি
    ১৪ ফেব্রুয়ারি, ইংল্যান্ড বনাম বাংলাদেশ
    ১৬ ফেব্রুয়ারি, ইংল্যান্ড বনাম ইটালি
    ১৯ ফেব্রুয়ারি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম ইটালি
    ১ মার্চ, সুপার এইটের ম্যাচ
    ৪ মার্চ, প্রথম সেমিফাইনাল (শর্তসাপেক্ষে)

    অন্য খেলা ঠিক থাকলেও সেমিফাইনালটি ইডেনে না-ও হতে পারে। পাকিস্তান শেষ চারে উঠলে তারা প্রথম সেমিফাইনালে খেলবে। সে ক্ষেত্রে ম্যাচটি ইডেনের পরিবর্তে কলম্বোয় হবে। একই ভাবে ৮ মার্চের ফাইনালও আমেদাবাদ থেকে কলম্বোয় সরে যেতে পারে পাকিস্তান খেললে।

  • India-W World Cup Champion: ‘একটা ঐতিহাসিক মাইলফলক’, বললেন শচিন, ‘গোটা দেশকে গর্বিত করেছ’, লিখলেন কোহলি

    India-W World Cup Champion: ‘একটা ঐতিহাসিক মাইলফলক’, বললেন শচিন, ‘গোটা দেশকে গর্বিত করেছ’, লিখলেন কোহলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫২ রানে হারিয়ে প্রথমবারের মত মহিলা বিশ্বকাপ জিতে ইতিহাস রচনা করেছে ভারতের মেয়েরা। মুম্বইতে ফাইনালে ব্যাটে-বলে দুরন্ত পারফর্ম করে দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান ঘটিয়েছে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল। এই ঐতিহাসিক জয় ঘিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে উৎসবের আমেজ। বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে “উইমেন ইন ব্লু”-দের উদ্দেশে অভিনন্দন বার্তা আসছে। বিরাট কোহলি, সচিন তেন্ডুলকর, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, যুবরাজ সিং স বর্তমান ও প্রাক্তন ক্রিকেটাররা সকলেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতীয় মহিলা দলকে।

    একটা ঐতিহাসিক মাইলফলক: শচিন

    এক্স হ্যান্ডেলে শচিন লিখলেন, ‘১৯৮৩ সালের ঐতিহাসিক জয় যেমন বড় স্বপ্ন দেখতে এবং সেই স্বপ্ন পূরণের পিছনে দৌড়াতে একটা গোটা প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করেছিল, আজ আমাদের মহিলা ক্রিকেট দল সত্যিকারের সেই ইতিহাস করল। তারা সারা দেশের অসংখ্য তরুণীকে ব্যাট-বল হাতে তুলে মাঠে নামতে এবং বিশ্বাস করতে অনুপ্রাণিত করেছে যে তারাও একদিন এই ট্রফি তুলতে পারবে। ভারতীয় মহিলা ক্রিকেটের জার্নিতে এটা একটা ঐতিহাসিক মাইলফলক। সাবাস, টিম ইন্ডিয়া। তোমরা গোটা দেশকে গর্বিত করেছ।’

    ভীষণ গর্বিত… বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন: সৌরভ

    ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক তথা প্রাক্তন বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও মহিলা দলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ও তাদের জন্য গর্বিত বলে জানিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘‘মেয়েদের অসাধারণ সাফল্য! গত ৬ বছরে তারা অনেক দূর এগিয়েছে। তাদের নিয়ে ভীষণ গর্বিত… বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন।”

    তোমরা গোটা দেশকে গর্বিত করেছ: কোহলি

    অভিনন্দন জানালেন বিরাট কোহলিও। এক্সে পোস্ট করে তিনি লিখলেন, ‘ভারতের মেয়েরা ইতিহাস গড়লেন! তাঁদের এই ঐতিহাসিক সাফল্যে গর্বে ভরে উঠেছে গোটা দেশ। বহু বছরের পরিশ্রম ও অধ্যবসায় আজ বাস্তবের রূপ নিয়েছে। অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর এবং গোটা দলকে আন্তরিক অভিনন্দন। শুধু খেলোয়াড়রা নয়, দলের সঙ্গে যুক্ত সমগ্র সাপোর্ট স্টাফ ও ম্যানেজমেন্টকেও ধন্যবাদ জানানো উচিত, যাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল এই জয়। দারুণ খেলেছ টিম ইন্ডিয়া। এই ঐতিহাসিক মুহূর্ত উপভোগ করো হৃদয়ভরে। দেশের অসংখ্য কন্যা এই জয় দেখে অনুপ্রাণিত হবে ক্রিকেটসহ অন্যান্য খেলাধুলায় নিজেদের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে।’ ট্রফি হাতে ভারতীয় দলের ছবি দিয়ে লেখেন, “তোমরা পরের প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করবে। ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলে তোমরা গোটা দেশকে গর্বিত করেছ। তোমাদের এই শুভেচ্ছা প্রাপ্য। এই মুহূর্তটা তোমাদের। উপভোগ করো। হরমন ও তার দল দুর্দান্ত খেলেছো। জয় হিন্দ।”

    আবেগপ্রবণ রোহিতের চোখে জল

    এদিকে, টিম ইন্ডিয়াকে সাপোর্ট করার জন্য ডিওয়াই পাটিল স্টেডিয়ামে গিয়েছিলেন রোহিত শর্মা। টিম ইন্ডিয়ার জয় তিনিও উদযাপন করেন এবং যথেষ্ট আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি। হরমনপ্রীতের ক্যাচে ভারত ম্যাচ জেতার পর ক্যামেরা ধরে রোহিতকে। দেখা যায়, আকাশের দিকে তাকিয়ে হাততালি দিচ্ছেন তিনি। বোঝা যাচ্ছিল, রোহিতের চোখে জল। কোনও রকমে আবেগ সামলানোর চেষ্টা করছিলেন তিনি। ২ বছর আগে এমনই এক নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারতের পুরুষ দল বিশ্বকাপ ফাইনালে হেরেছিল। স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল দেড় কোটি ভারতবাসীর। সেদিন কাঁদতে কাঁদতে মাঠ ছেড়েছিলেন রোহিত। তবে সেই কান্না লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। আর গতকাল রাতে চোখের সামনে হরমনপ্রীতদের বিশ্বকাপ জয় দেখে চোখ ছলছল হয়ে গিয়েছিল রোহিত শর্মার। যেন, তিনি যে না করতে পারেননি, তা হরমনরা করতে পারায় বুকের ওপর থেকে কিছুটা হলেও বোঝা কমল। বা হয়ত, সেই ২০২৩ সালের নভেম্বরের রাতের কথাটাই তাঁর মনে পড়ছিল।

    ভারতীয় ক্রিকেটে এক নতুন যুগের সূচনা: যুবরাজ

    আর এক বিশ্বকাপজয়ী যুবরাজ সিং গোটা দল তো বটেই, বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন দীপ্তি শর্মা, শেফালি ভার্মা, রিচা ঘোষকে। তিনি লেখেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেটে এক নতুন যুগের সূচনা হল। ইতিহাসের পিছনে রয়েছে আমাদের উইমেন ইন ব্লু–র অদম্য মনোবল, দৃঢ়তা এবং অতুলনীয় দক্ষতা। অদম্য জেদে গড়া এই দল একসঙ্গে মিলিত হয়ে এমন এক মুহূর্ত সৃষ্টি করেছে, যা গোটা বিশ্ব কখনও ভুলবে না। স্বপ্ন পূরণের জন্য তাঁরা নিজেদের সমস্তটুকু উজাড় করে দিয়েছেন, শরীর-মন এক করে খেলেছেন শেষ বল পর্যন্ত। ব্যাট হাতে দুরন্ত শুরু করে ও বল হাতে গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন শেফালি ভার্মা। অসাধারণ অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে উজ্জ্বল দীপ্তি শর্মা ব্যাটে-বলে ম্যাচ ঘুরিয়ে দিয়েছেন। পুরো টুর্নামেন্ট জুড়ে ধারাবাহিকতা, সৌন্দর্য ও দৃঢ়তায় ভারতের ব্যাটিং আক্রমণকে নেতৃত্ব দিয়েছেন স্মৃতি মান্ধানা। রিচা ঘোষের আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ইনিংস ভারতকে রানের গতি বাড়াতে সাহায্য করেছে। বিশেষ অভিনন্দন হরমনপ্রীত কৌর এবং কোচ অমল মজুমদারকে। ভারত এখন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন!’

  • India Beats Australia: ফের উঠল বিশ্বকাপের দাবি! রো-কো জুটির দাপটে অস্ট্রেলিয়ায় সান্ত্বনা জয় ভারতের

    India Beats Australia: ফের উঠল বিশ্বকাপের দাবি! রো-কো জুটির দাপটে অস্ট্রেলিয়ায় সান্ত্বনা জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রো-কো জুটির দাপটে সিডনিতে সান্ত্বনা জয় পেল শুভমনের ভারত। রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলির ১৬৮ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি জয় এনে দিল দলকে। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তৃতীয় এক দিনের ম্যাচে সম্মানের লড়াইয়ে জিতে লজ্জা এড়াল ভারত। এক দিনের ক্রিকেটে অধিনায়ক হিসাবে প্রথম জয় পেলেন শুভমন গিল। শনিবার সিডনিতে ভারত জিতল ৯ উইকেটে। অস্ট্রেলিয়ার ২৩৬ রানের জবাবে ভারত ৩৮.৩ ওভারে ১ উইকেটে করল ২৩৭ রান। বহু দিন পর রো-কো জুটির দাপট দেখলেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। ২২ গজে পরস্পরকে পেয়ে সাবলীল ব্যাটিং করলেন। বুঝিয়ে দিলেন, বয়স তাঁদের ৩৬-৩৮ যাই হোক, মিচেল স্টার্ক-জশ হেজলউডদের মতো বোলারদের শাসন করার মতো ক্ষমতা এখনও রয়েছে। বুঝিয়ে দিলেন, ঠিকঠাক শট মারলে বল বাউন্ডারি লাইনে গিয়েই থামে।

    ক্যাচ ধরেও রেকর্ড কোহলির

    প্রথম দু’ম্যাচে শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন কোহলি। সিডনিতে প্রবল চাপে ছিলেন। মনে হচ্ছিল ফের যেন প্রথম ম্যাচ খেলার পরীক্ষা দিতে হচ্ছে বিরাটকে। কিন্তু তিনি কিং কোহলি। দিনটা যেন ছিল তাঁরই। প্রথমে দুরন্ত ক্যাচ। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তৃতীয় এক দিনের ম্যাচে নজর কাড়লেন ফিল্ডার বিরাট কোহলি। ০.৬৭ সেকেন্ড সময়ে ম্যাথু শর্টের ক্যাচ ধরেছেন ৩৬ বছরের ক্রিকেটার। শুধু তাই নয়, শনিবার সিডনিতে ফিল্ডার হিসাবে একটি নজির গড়েছেন কোহলি। ফিল্ডার হিসাবে মাইলফলক স্পর্শ করেছেন রোহিত শর্মাও। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের ২৩তম ওভারে ওয়াশিংটন সুন্দরের বলে জোরালো সুইপ মেরেছিলেন শর্ট। কোহলির কাছে সময় কম ছিল। তা-ও অত্যন্ত ক্ষিপ্রতার সঙ্গে ক্যাচ ধরেন তিনি। পরে হর্ষিত রানার বলে কুপার কোনোলির ক্যাচও ধরেছেন কোহলি। এ দিনের জোড়া ক্যাচে গড়েছেন একটি নজির। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোনও একটি দেশের বিরুদ্ধে সাধারণ ফিল্ডার হিসাবে (উইকেটরক্ষক নয়) সবচেয়ে বেশি ক্যাচ ধরার বিশ্বরেকর্ড করলেন কোহলি। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সব ধরনের ক্রিকেট মিলিয়ে কোহলির ক্যাচের সংখ্যা হল ৭৭। তিনি টপকে গেলেন অস্ট্রেলিয়ারই স্টিভ স্মিথকে। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৭৬টি ক্যাচ ধরেছেন স্মিথ। শনিবার সিডনিতে দু’টি ক্যাচ নিয়েছেন রোহিতও। সাধারণ ফিল্ডার হিসাবে (উইকেটরক্ষক নয়) এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০টি ক্যাচ ধরার মাইলফলক স্পর্শ করেছেন প্রাক্তন অধিনায়ক।

    রোহিতের সঙ্গে ভাল জুটি বাঁধেন কোহলির

    সিডনিতে ১১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে শুভমন গিলকে আউট করেন জশ হেজলউড। শুভমন সাজঘরে ফেরার পর কোহলি যখন নামছেন তখন শব্দের ডেসিবল বাড়ছে। কিন্তু কোহলি চুপচাপ ছিলেন। বোঝা যাচ্ছিল, আগের দুই ম্যাচের ব্যর্থতায় চাপে রয়েছেন তিনি। হেজলউডের প্রথম বল মিড অনে মেরেই অপর প্রান্তে ছোটেন কোহলি। এক রান পূর্ণ করার পরেই গোটা মাঠ জুড়ে উল্লাস। ভারতীয় সমর্থকেরা উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দেন। কোহলিকেও দেখা যায়, রোহিতের দিকে তাকিয়ে ‘ফিস্টপাম্প’ করছেন। ভাবখানা এমন, শতরান করেছেন। কোহলির মুখের হাসি দেখে বোঝা যায়, কতটা স্বস্তি পেয়েছেন তিনি। সেই এক রানের পর কোহলিকে বেশ সাবলীল দেখায়। কয়েকটি চার মারেন। পাশাপাশি দৌড়ে রান করেন। রোহিতের সঙ্গে ভালো জুটি বাঁধেন কোহলি।

    রোহিতের ঝকঝকে শতরান

    ১০৫ বলে এক দিনের ক্রিকেটে নিজের ৩৩তম শতরান করলেন রোহিত। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেন ১২৫ বলে ১২১ রানের ইনিংস খেলে। তাঁর ব্যাট থেকে এল ১৩টি চার এবং ৩টি ছয়। ২২ গজের অন্য প্রান্তে কোহলি অপরাজিত থাকলেন ৮১ বলে ৭৪ রান করে। মারলেন ৭টি চার। দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন তাঁরা। রো-কো জুটি দেখিয়ে দিল ব্যাটিং করা কত সহজ। সাত মাস আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে ছিলেন দু’জনেই। প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটের বাইরে ছিলেন সাড়ে চার মাস। রো-কো দু’ম্যাচে প্রত্যাশাপূরণ করতে পারেননি। তাতেই গেল গেল রব উঠে গিয়েছিল। তাঁদের ক্রিকেট ভবিষ্যৎকে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছিল অনিশ্চয়তার কানা গলিতে। ভারতীয় দলের দুই সিনিয়র ব্যাটার জুটি বেঁধে খোলস ছাড়তেই ঝকঝকে দেখাল শুভমনের দলকে।

    নজির বিরাট-রোহিতের

    একদিন ও আন্তর্জাতিক টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে মোট রানের নিরিখে ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্য সবার আগে কিং কোহলি। ১৮হাজার ৪৩৭ রান রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। এরপরে রয়েছেন সচিন তেন্ডুলকার (১৮,৪৩৬ রান)। একদিনের ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ১৫০ রানের অতিরিক্ত পার্টনারশিপ ১২ বার করেছেন রো-কো জুটি। তাঁরা সচিন ও সৌরভের সঙ্গে একই সারিতে রয়েছে। এদিন শতরান করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৫০তম শতরান করলেন রোহিত শর্মা। টেস্টে ১২টি, একদিনের ম্যাচে ৩৩টি ও ৫টি শতরান রয়েছে টি-টোয়েন্টিতে।

    ২০২৭ বিশ্বকাপের দাবি

    ২০২৭ বিশ্বকাপের আগে অনেক সময় রয়েছে। রো-কো’র কাছে ধারাবাহিকতা চাইবেন গম্ভীর। প্রতি ম্যাচে পরীক্ষায় বসতে হবে দুই সিনিয়র ক্রিকেটারকে। তরুণ প্রতিভাবান ব্যাটারেরা লাইন দিয়ে অপেক্ষা করছেন। এই চাপ নিয়েই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটজীবনের শেষটুকু টিকিয়ে রাখতে হবে রোহিত এবং কোহলিকে। সূচি অনুযায়ী, আগামী বিশ্বকাপের আগে আরও ২১টি এক দিনের ম্যাচ খেলবে ভারত। ঘরের মাঠে তিন ম্যাচের সিরিজ রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড (দু’টি), আফগানিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে রয়েছে তিনটি অ্যাওয়ে ম্যাচ। ‘ফর্ম টেম্পোরারি। ক্লাস পার্মানেন্ট।’ ক্রিকেটের বহু ক্লিশে হয়ে যাওয়া প্রবাদ, বিশ্বকাপের আগে এভাবে বারবার প্রমাণ করতে হবে রোহিতদের। আসলে পুরনো হয়ে যাওয়া মানেই তো সবকিছুকে বাতিলের খাতায় ফেলে দেওয়া যায় না। যেমনটা ফেলে দেওয়া যায় না রোহিত শর্মা বা বিরাট কোহলিদের মতো ‘বুড়ো’ ব্যাটারদের। অন্তত ওয়ানডে ফরম্যাটে যে তাঁরা এখনও অপ্রতিরোধ্য এবং অতুলনীয়, সেটা অজিদের বিরুদ্ধে সিডনিতে আরও একবার প্রমাণ করে দিলেন দুই মহারথী।

  • India vs Australia:  চার ঘণ্টা দেরিতে অস্ট্রেলিয়ায় পৌঁছল ভারতীয় দল, কোহলির পোস্ট ঘিরে অবসরের জল্পনা

    India vs Australia: চার ঘণ্টা দেরিতে অস্ট্রেলিয়ায় পৌঁছল ভারতীয় দল, কোহলির পোস্ট ঘিরে অবসরের জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ক্রিকেটে বিরাট কোহলি (Virat Kohli) কি এবার পুরোপুরি প্রাক্তন! আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের আঙিনায় আর কতদিন খেলবেন বিরাট ভাই, এখন সেই প্রশ্নই চলছে কোহলি অনুরাগীদের মনে। বৃহস্পতিবার ভোররাতে অস্ট্রেলিয়ার (India vs Australia) পার্‌থে গিয়ে পৌঁছেছে ভারতীয় দল। সেই দলে রয়েছেন বিরাট কোহলিও। বৃহস্পতিবার সকালের দিকে তিনি এমন একটি পোস্ট করেছেন, যা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, কোহলি হয়তো এক দিনের ক্রিকেট থেকেও অবসরের ইঙ্গিত দিয়ে ফেলেছেন। আবার অন্য অংশের ধারণা, কোহলি খেলা চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে কতটা দায়বদ্ধ সেটাই বোঝা গিয়েছে পোস্টে। বৃহস্পতিবার ঠিক সকাল ১০টায় ১৩ শব্দের একটি পোস্ট লিখেছেন কোহলি। বাংলায় তার অর্থ, “যখনই কেউ হাল ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তখনই সে সত‍্যিকারের ব্যর্থ।”

    কোহলির পোস্ট ঘিরে জল্পনা

    কোহলির এই পোস্টের সঙ্গে সাম্প্রতিক ঘটনার মিল রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, অস্ট্রেলিয়া সিরিজে কোহলি এবং রোহিত শর্মা ব্যর্থ হলে এটাই তাঁদের শেষ সিরিজ হতে চলেছে। ভবিষ্যতে হয়তো ভারতীয় দলে তাঁদের আর বিবেচনা করা হবে না। দুই তারকা ক্রিকেটারই এখন শুধু ৫০ ওভারের ক্রিকেটে খেলেন। তাই অস্ট্রেলিয়া সিরিজে সাফল্য পাওয়া দু’জনের কাছেই জরুরি। ভাল খেলার ব্যাপারে তিনি কতটা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, সেটাই কোহলির পোস্টে ধরা পড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কোহলি হয়তো এখনই খেলা ছাড়ার কথা ভাবতে চান না। তাঁর স্বপ্ন ২০২৭ বিশ্বকাপে খেলা। তাই জন্যই তিনি হাল না ছাড়ার বার্তা দিয়েছেন। কারণ অবসরের ভাবনা মাথায় আনলেই হয়ত তিনি ব্যর্থ হতে পারেন।

    পারথে পৌঁছল ভারতীয় দল

    অস্ট্রেলিয়ায় সিরিজ (India vs Australia) শুরুর আগেই সমস্যায় পড়েছে ভারতীয় দল। চার ঘণ্টা দেরিতে সে দেশে পৌঁছোছে ভারতীয় দলের একাংশ। বৃহস্পতিবার ভোর রাতে প্রথম দল পৌঁছেছে পার্‌থে। হোটেলে গিয়ে সটান নিজেদের ঘরে চলে গিয়েছেন ক্রিকেটারেরা। সকলকেই ক্লান্ত এবং বিধ্বস্ত দেখিয়েছে। দিল্লি থেকে ১৫ অক্টোবর সকাল ৯টার বিমানে সিঙ্গাপুর যাওয়ার কথা ছিল ভারতীয় দলের। সেখান থেকে পার্‌থের বিমান ধরার কথা ছিল। সব ঠিকঠাক থাকলে বুধবার রাতের মধ্যেই পার্‌থে পৌঁছে যাওয়ার কথা ছিল ভারতের। তা হয়নি। দিল্লি থেকে বিমানই ছেড়েছে প্রায় চার ঘণ্টা দেরিতে, দুপুর পৌনে ১টা নাগাদ। স্বাভাবিক ভাবেই সিঙ্গাপুর থেকে নির্ধারিত বিমান ধরতে পারেনি ভারতীয় দল। সিঙ্গাপুর থেকে পরের বিমানে কোহলিরা পৌঁছোন পার্‌থে। হোটেলে ঢোকেন ভোর প্রায় ৪টে নাগাদ। টিম বাস থেকে প্রথমেই নেমে আসেন রোহিত (Rohit Sharma)। তার পর কোহলি, শ্রেয়স আয়ার, শুভমন গিল, কেএল রাহুল, যশস্বী জয়সওয়াল, অর্শদীপ সিং, হর্ষিত রানারা একে একে নেমে হোটেলে ঢুকে যান।

    রোহিত-কোহলিকে ঘিরে উন্মাদনা

    অস্ট্রেলিয়ায় মিচেল মার্শদের বিরুদ্ধে তিনটি ওয়ান ডে এবং পাঁচটি টি-টোয়েন্টি খেলবে ভারতীয় দল। ১৯ অক্টোবর থেকে শুরু হবে সিরিজ। শোনা যাচ্ছে, ভারতীয় দলের জন্য বিমানবন্দরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল। তার পরেও ভারতীয় দলের টিম হোটেলের বাইরে কিছু ভক্ত অপেক্ষা করছিলেন প্রিয় নায়কদের এক ঝলক দেখার আশায়। তবে ক্লান্ত ভারতীয় ক্রিকেটাররা ভক্তদের ছবি তোলা বা সই শিকারিদের খুব একটা সুযোগ না দিয়ে হোটেলে প্রবেশ করেন। রোহিত, কোহলিকে (Virat Kohli) নিয়েই উৎসাহ ছিল বেশি। এক সমর্থক হাজির হয়েছিলেন দু’জনের ছবি দিয়ে বাঁধানো একটি ফ্রেম নিয়ে। ভারতের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীরের আশা দুই মহাতারকা রোহিত ও বিরাট অস্ট্রেলিয়ায় সিরিজে দারুণ খেলবেন। প্রথম বার ওয়ান ডে-তে নেতৃত্ব দিতে চলা শুভমন গিলও দুই মহারথীকে দলের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ বলে বার্তা দিয়েছেন।

  • Team India: রোহিত যুগের অবসান! এক দিনের ক্রিকেটেও অধিনায়ক শুভমন, ঘরের মাঠে প্রথম টেস্ট জয় ক্যাপ্টেন গিলের

    Team India: রোহিত যুগের অবসান! এক দিনের ক্রিকেটেও অধিনায়ক শুভমন, ঘরের মাঠে প্রথম টেস্ট জয় ক্যাপ্টেন গিলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ক্রিকেটে রোহিত যুগের অবসান। এক দিনের ক্রিকেটেও অধিনায়কত্ব হারালেন রোহিত শর্মা। দলের নতুন অধিনায়ক শুভমন গিল। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জেতানো রোহিত নেতৃত্ব হারালেও দলে থাকলেন। জায়গা হয়েছে বিরাট কোহলিরও। টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পর দু’জনকে নিয়েই প্রশ্ন ছিল। বলা হয়েছিল, এক দিনের দলেও সুযোগ পাবেন না। কিন্তু দু’জনকেই অস্ট্রেলিয়া সফরের দলে রাখা হল। তবে দলে জায়গা হয়নি মহম্মদ শামির।

    ২০২৭ বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই পরিবর্তন

    ২০২৭ সালের এক দিনের বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই নেতৃত্বে বদল করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। সে সময় রোহিত খেলার মতো পরিস্থিতিতে না থাকলে নতুন কাউকেই নেতৃত্বের দায়িত্ব দিতে হবে। তাই আগে থেকেই শুভমনকে দায়িত্ব দিয়ে তাঁকে অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দিলেন জাতীয় নির্বাচকেরা। আসন্ন অস্ট্রেলিয়া সিরিজ থেকেই রোহিত শর্মার পরিবর্তে টিম ইন্ডিয়াকে নেতৃত্ব দেবেন পাঞ্জাবের এই ক্রিকেটার। টেস্ট দলের পরে এ বার একদিনের ক্রিকেটেও তাঁর উপরেই ভরসা রাখল ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট।

    আড়াই দিনেই ম্যাচ শেষ

    শনিবার, দিনটা শুভই হল শুভমনের। ঘরের মাঠে শুভ-মহরৎ ক্যাপ্টেন শুভমন গিলের। তাঁর টেস্ট ক্যাপ্টেন্সির শুরুটা হয়েছিল ইংল্যান্ডে। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে শেষ অবধি সিরিজ ড্র করেছিল শুভমনের ভারত। ঘরের মাঠে প্রথম বার টেস্টে টিমকে নেতৃত্ব দিলেন। জয় দিয়েই শুরুটা হল শুভমনের। নিজে ব্যাট হাতে অবদানও রাখলেন। তেমনই নজর কাড়লেন ক্যাপ্টেন্সিতে। আমেদাবাদে প্রথম টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ইনিংস ও ১৪০ রানের বিশাল ব্যবধানে হারাল ভারত। সিরিজে দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ১০ অক্টোবর। আমেদাবাদে প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৬২ রানেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুটিয়ে দিয়েছিল ভারত। মহম্মদ সিরাজ চার উইকেট নিয়েছিলেন। নতুন বলে তাঁর পারফরম্যান্স বেশি নজর কেড়েছিল। জসপ্রীত বুমরা তিন উইকেট নিয়েছিলেন। অন্য দিকে, স্পিনার কুলদীপ যাদব ২ উইকেট। ভারতের ব্যাটাররা বাকি কাজটা সেরে নেয়। যে কারণে মাত্র আড়াই দিনেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সহজে ম্যাচ জিতে নিল ভারত।

    অস্ট্রেলিয়া সফরে ভারতের দল

    অজিভূমে ভারতের সফর শুরু হবে ১৯ অক্টোবর পারথ স্টেডিয়ামে। দ্বিতীয় ওয়ানডে ২৩ অক্টোবর, অ্যাডিলেড ওভালে। ২৫ অক্টোবর সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে তৃতীয় ওয়ানডে। টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টি থেকে দূরে থাকা কোহলি এবং অধিনায়ক রোহিতকে দেখার জন্য এখন থেকেই উন্মাদনার পারদ চড়ছে। ওয়ানডে সিরিজের পর ২৯ অক্টোবর ক্যানবেরার মানুকা ওভালে শুরু হবে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। পরের ম্যাচগুলি রয়েছে রয়েছে ৩১ অক্টোবর, ২ নভেম্বর, ৬ নভেম্বর, ৮ নভেম্বর।

    এক দিনের দল: শুভমন গিল (অধিনায়ক), শ্রেয়স আয়ার (সহ-অধিনায়ক), রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, অক্ষর প্যাটেল, লোকেশ রাহুল (উইকেটরক্ষক), নীতীশ কুমার রেড্ডি, ওয়াশিংটন সুন্দর, কুলদীপ যাদব, হর্ষিত রানা, মহম্মদ সিরাজ, অর্শদীপ সিং, প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ, ধ্রুব জুরেল (উইকেটরক্ষক) এবং যশস্বী জয়সওয়াল।

    টি-টোয়েন্টি দল: সূর্যকুমার যাদব (অধিনায়ক), শুভমন গিল (সহ-অধিনায়ক), অভিষেক শর্মা, তিলক বর্মা, নীতীশ কুমার রেড্ডি, শিবম দুবে, অক্ষর প্যাটেল, জীতেশ শর্মা (উইকেটরক্ষক), বরুণ চক্রবর্তী, জসপ্রীত বুমরা, অর্শদীপ সিং, কুলদীপ যাদব, সঞ্জু স্যামসন (উইকেটরক্ষক), হর্ষিত রানা, রিঙ্কু সিং এবং ওয়াশিংটন সুন্দর।

  • Cricket News: বাংলাদেশ সফর বাতিল হলে, রোহিত-বিরাটকে ফের কবে মাঠে দেখা যাবে?

    Cricket News: বাংলাদেশ সফর বাতিল হলে, রোহিত-বিরাটকে ফের কবে মাঠে দেখা যাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট থেকে অবসর নেন রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলি। চলতি বছরের মে মাসে রোহিত আরও ঘোষণা করেন যে, তিনি টেস্ট ক্রিকেট (Cricket News) থেকেও সরে দাঁড়াচ্ছেন। এরই মাঝে আগামী অগাস্ট মাসে ভারতীয় দলের বাংলাদেশ (Bangladesh) সফরের সম্ভাবনার কথা আছে। এই সফরে ভারত ছয়টি সীমিত ওভারের ম্যাচ খেলতে পারে—যার মধ্যে থাকবে তিনটি ওয়ানডে এবং তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। তবে সফর এখনও চূড়ান্ত অনুমোদন পায়নি। এতেই রোহিত ও বিরাটের ভক্তরা ভাবছেন, এই দুই তারকাকে ফের আবার কবে দেখা যাবে ক্রিকেট মাঠে?

    অগাস্ট মাসের ক্রীড়াসূচির কথা আগেই জানিয়েছিল বাংলাদেশ (Cricket News)

    বাংলাদেশ (Bangladesh) ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) গত এপ্রিল মাসে জানিয়েছিল, ভারতীয় দল ১৭, ২০ এবং ২৩ অগাস্ট তিনটি ওডিআই ম্যাচ খেলবে। এছাড়াও ২৬, ২৯ এবং ৩১ আগস্ট অনুষ্ঠিত হবে তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। তবে সফরটি এখনো চূড়ান্তভাবে নির্ধারিত হয়নি (Cricket News)। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি আমিনুল ইসলাম জানিয়েছেন, ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে সফর নিশ্চিত করেনি। ফলে সফর আদৌ হবে কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।

    কবে মাঠে দেখা যাবে রোহিত-বিরাটকে?

    এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে—রোহিত ও কোহলিকে আবার কবে দেখা যাবে জাতীয় দলের জার্সিতে (Cricket News)? যদি বাংলাদেশ সফর বাতিল হয়ে যায়, তাহলে হয়তো তাঁদের আবার মাঠে দেখতে অক্টোবর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। কারণ ১৯ অক্টোবর থেকে ভারতীয় দলের অস্ট্রেলিয়া সফর নির্ধারিত রয়েছে, যেখানে তিনটি ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে টিম ইন্ডিয়া। তবে, বাংলাদেশ সফর একেবারেই বাতিল হয়ে যাচ্ছে, এমনটাও নয়। সম্প্রতি শের-ই-বাংলা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বোর্ড মিটিংয়ের পর বিসিবি (Cricket News) সভাপতি আমিনুল জানান, বিসিসিআই-এর সঙ্গে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে এবং সফরসূচি চূড়ান্ত করার ব্যাপারে তিনি আশাবাদী।

LinkedIn
Share