Tag: RSS Work 2025

  • Punjab Floods: পাঞ্জাবে বন্যা, ১২ হাজার পরিবারের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দিল আরএসএস

    Punjab Floods: পাঞ্জাবে বন্যা, ১২ হাজার পরিবারের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দিল আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS Swayamsevaks) পাঞ্জাবে (Punjab Floods) বন্যা মোকাবিলায় উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে এবং বন্যাদুর্গতদের ব্যাপকভাবে সাহায্য করছে। প্রশাসনের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছেন স্বয়ংসেবকরা। আরএসএস-এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, প্রায় ১,৭০০ স্বয়ংসেবক এই কাজে নিয়োজিত রয়েছেন এবং তাঁরা বন্যাদুর্গতদের নানাভাবে সহায়তা করছেন।

    পাঞ্জাবের প্রান্ত-সংঘচালক ইকবাল সিং কী বলছেন?

    পাঞ্জাবের প্রান্ত-সংঘচালক ইকবাল সিং সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা সাহায্য পৌঁছে দিচ্ছি। আরএসএস-এর (RSS Swayamsevaks)স্বয়ংসেবকরা (Punjab Floods) উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন, পাশাপাশি ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছেন পাঞ্জাবের ৪১টি অঞ্চলে।

    নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ

    জনগণের প্রয়োজন অনুসারে স্বয়ংসেবকরা নানান ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ করছেন। শুধু শুকনো খাবার নয়, তারা রান্না করা খাবারও দুর্গতদের হাতে পৌঁছে দিচ্ছেন, যাতে অসহায় মানুষজন তৎক্ষণাৎ খেতে পারেন। পাশাপাশি চাল, ডাল, আটা, লবণ, তেল, চিনি ইত্যাদি রেশন সামগ্রীর প্যাকেট বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে, যাতে কয়েকদিনের জন্য হলেও পরিবারগুলো স্বাভাবিকভাবে রান্না চালিয়ে যেতে পারে।এছাড়াও বিশুদ্ধ পানীয় জলের বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। যেসব এলাকায় পানীয় জলের বড় সংকট তৈরি হয়েছে, সেখানে বোতলজাত জল পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। স্বয়ংসেবকরা ত্রিপল বিতরণ করছেন, যাতে দুর্গত মানুষ অন্তত অস্থায়ীভাবে মাথা গোঁজার ঠাঁই তৈরি করতে পারেন। একইসঙ্গে বৃষ্টির কথা মাথায় রেখে কম্বল, চাদর ও বিছানার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    চিকিৎসার দিকটিও গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে

    চিকিৎসার দিকটিও গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। প্রাথমিক চিকিৎসার ওষুধ, সর্দি-কাশি ও জ্বরের ওষুধ, স্যালাইন, শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধ সামগ্রী দুর্গতদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। মশার উপদ্রব বাড়ায় মশার ধূপ, কয়েল ও স্প্রে পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। শুধু মানুষ নয়, গবাদিপশুদের কথাও ভুলে যাননি স্বয়ংসেবকরা। যেসব পরিবার গরু-ছাগল বা অন্য প্রাণী নিয়ে সমস্যায় পড়েছেন, তাদের জন্য বিশেষভাবে পশুখাদ্য, খড় ও খাদ্যেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে কৃষক পরিবারগুলোও কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন।

    মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করছেন স্বয়ংসেবকরা

    জানা যাচ্ছে, বিভিন্ন অঞ্চলের স্বয়ংসেবকরা মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করছেন। ইতিমধ্যেই আরএসএস-এর স্বয়ংসেবকরা ১২ হাজারেরও বেশি পরিবারের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হয়ে প্রয়োজনীয় সাহায্য পৌঁছে দিয়েছেন। দুধ, চিনি ইত্যাদি নিত্যপ্রয়োজনীয় (Punjab Floods) জিনিসপত্র গ্রামেগ্রামে পৌঁছে দিচ্ছেন স্বয়ংসেবকরা। উদাহরণ হিসেবে উঠে এসেছে কপূরথালা জেলা, যেখানে অসংখ্য স্বয়ংসেবক সেবামূলক কাজে নেমেছেন এবং বন্যাদুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। প্রান্ত-সংঘচালক ইকবাল সিং জানিয়েছেন, স্বয়ংসেবকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে তারা সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের পাশে দাঁড়ান। এই ত্রাণ ও সেবামূলক কাজে সেবা ভারতী, ভারত বিকাশ পরিষদ, বিদ্যাভারতী, কৃষক সংঘ, অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ প্রভৃতি সংগঠনও যুক্ত রয়েছে (Punjab Floods) ।

  • RSS: দেশের প্রতিটি রাজ্যেই প্রভাব বাড়ছে আরএসএস-এর, উল্লেখ সংঘের রিপোর্টে

    RSS: দেশের প্রতিটি রাজ্যেই প্রভাব বাড়ছে আরএসএস-এর, উল্লেখ সংঘের রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (RSS) অখিল ভারতীয় সমন্বয় বৈঠক রাজস্থানের যোধপুরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৈঠকটি শুরু হয় গত ৫ সেপ্টেম্বর থেকে এবং চলবে আগামী রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। অখিল ভারতীয় সমন্বয় বৈঠকে সংঘের (RSS Work) ভাবাদর্শে অনুপ্রাণিত ৩২টি সংগঠন অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, রাষ্ট্রীয় সেবিকা সমিতি, বনবাসী কল্যাণ আশ্রম, সংস্কার ভারতী, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ, ভারতীয় কৃষক সংঘ, বিদ্যাভারতী, ভারতীয় মজদুর সংঘ এবং বিজেপি প্রবৃদ্ধি। এই আবহে সামনে এল সংঘের কাজের রিপোর্ট। সেখানেই দেখা যাচ্ছে, সারাদেশে সংঘের কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

    স্বয়ংসেবকদের নানান উদ্যোগ সমাজে ইতিবাচক সমর্থন ও সহযোগিতা পেয়েছে

    ওই রিপোর্টে সারা দেশের সাংগঠনিক কার্যক্রম, সামাজিক কর্মসূচি, সাংগঠনিক প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা, সংগঠনের বিস্তার এবং বর্তমান জাতীয় পরিস্থিতির একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র তুলে ধরেছে সংঘ (RSS)। প্রতিবেদনটি শুধু সংঘের বিস্তারই নয়, সমাজে সংঘের (RSS Work) গ্রহণযোগ্যতা এবং প্রভাব বৃদ্ধিকেও গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেছে।
    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সমাজের বিশিষ্টজন থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মধ্যেও সংঘের কার্যক্রমের প্রতি আস্থা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। সংঘের দৃষ্টিভঙ্গি, সামাজিক ভাবনা এবং স্বয়ংসেবকদের (RSS) নানান উদ্যোগ সমাজে ইতিবাচক সমর্থন ও সহযোগিতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

    গত বছর সারাদেশে ১,১৪৪টি প্রশিক্ষণ শিবির অনুষ্ঠিত হয়েছে, ৩১,৬২৬ জন স্বয়ংসেবক অংশ নিয়েছেন

    আরও বলা হয়েছে, বর্তমানে দেশে অনুকূল পরিবেশকে কাজে লাগিয়ে কার্যক্রম সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পরিশ্রম চালানো প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে কর্মপদ্ধতিতে দৃঢ়তা, কার্যক্রমের গুণগত মান উন্নয়ন এবং সমাজের প্রতিটি স্তরে পৌঁছানো আবশ্যক বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
    সাংগঠনিক দিক থেকে দেখা যায়, গত বছর সারাদেশে ১,১৪৪টি প্রশিক্ষণ শিবির অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে ৩১,৬২৬ জন স্বয়ংসেবক অংশ নিয়েছেন।

    পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলায় ১০০ নয়া শাখা চালু হয়েছে

    রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের কাজও। নদিয়ায় এক বছরে ১০০টি নতুন শাখা চালু হয়েছে, এর সঙ্গে রয়েছে ৫০টি মিলন এবং ৫০টি মণ্ডলী। একইসঙ্গে বলা হয়েছে, উত্তর অসমে জেলা ভিত্তিক শীতকালীন শিবিরে ৭,৬৮৫ স্বয়ংসেবক অংশ নিয়েছেন, দক্ষিণ অসমে অংশগ্রহণ করেছেন ৩,৮৭৯ স্বয়ংসেবক। ছত্তিশগড় প্রদেশে ‘পূর্ণ বিভাগ’ লক্ষ্য পূরণ করে ১৫৪ মণ্ডল ও ৩২টি বস্তিতে নতুন শাখা চালু হয়েছে।

    বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচির কথাও উল্লেখ

    সামাজিক কর্মসূচিতেও সংঘের (RSS) অবদান বিরাট বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, গো-সেবা উদ্যোগের আওতায় ৬৪৭টি গো-কথা অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে ১,৭৬,১৮৯ জন অংশগ্রহণ করেছেন। ৭৭টি গো-সেবা সঙ্গমে অংশগ্রহণ করেছেন ১,৫৬,৯৯০ জন। গো-বিজ্ঞান পরীক্ষায় ৮,৬২৬ কেন্দ্রে ৬,৮২,৪৩৯ পড়ুয়া অংশগ্রহণ করেছেন। দীপাবলিতে গোবরের প্রদীপ ব্যবহার করে ১১,২৮,৩৪৩টি পরিবারের কাছে ২৩,৭০,৩২৩টি প্রদীপ বিতরণ করা হয়েছে। গোপাষ্টমীতে ২৪,১২৭টি অনুষ্ঠান হয়েছে, যার মধ্যে অংশগ্রহণ করেছেন ৭,২২,১৫৬ জন।

    পরিবেশ রক্ষায় সংঘের ভূমিকার কথা উল্লেখ

    পরিবেশ রক্ষায় সংঘের প্রচেষ্ট বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। NSPC ২০২৪ প্রতিযোগিতায় ৭,০৯,১৭৩ পড়ুয়া অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ১০৭টি অন্যান্য দেশের পড়ুয়ারাও রয়েছেন। ‘এক থালা–এক থলে অভিযান’-এ ১৪,১৭,০৬৪ প্লেট এবং ১৩,৪৬,১২৮ থলে বিতরণ করা হয়েছে, যার ফলে প্লাস্টিক ব্যবহারে ৮০–৮৫% হ্রাস এসেছে এবং প্রতিদিন আনুমানিক ৩.৫ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে।

    গ্রামীণ উন্নয়নে এবং সামাজিক সম্প্রীতি রক্ষায় সংঘের কাজ এগিয়েছে

    গ্রামীণ উন্নয়ন ও সামাজিক সম্প্রীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের বিদর্ভ অঞ্চলে নারী স্বনির্ভর গোষ্ঠীর উদ্যোগে অর্থনৈতিক উন্নতি সাধিত হয়েছে। কর্ণাটক দক্ষিণ প্রান্তে প্রায় ১,০০০ গ্রামে উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে, ৭৭৩ গ্রামে গ্রাম সঙ্গমে ১১,০০০ মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের বিষ্ণুপুরে শিশু সংস্কার কেন্দ্র চালু হয়েছে, যা ১৮টি গ্রামে কার্যক্রম চালাচ্ছে এবং অল্পবয়সে বিয়ে রোধে ভূমিকা রাখছে। অন্ধ্রপ্রদেশের অনাকাপল্লিতে গ্রামবাসীরা যৌথভাবে অর্থ সংগ্রহ করে সর্বজনীন শ্মশানঘাট নির্মাণ করেছেন। মধ্য ভারতের চম্বল অঞ্চলে ৬৮৩ গ্রামে ‘এক মন্দির–এক শ্মশান’ নীতি বাস্তবায়িত হয়েছে। কাশীতে প্রথমবার জাতিভেদ না মেনে সমবেত ভোজের আয়োজন করা হয়েছে, যেখানে অংশ নিয়েছে ৪০০ পরিবার।

    সাংস্কৃতিক কাজ ও জাতীয়স্তরের নানা কর্মসূচিতেও সংঘ সফল

    সাংস্কৃতিক কাজ ও জাতীয়স্তরের নানা কর্মসূচিতেও সংঘ সফল বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। ২০২৪ সালের বিজয়া দশমী উৎসবে নাগপুরে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রাক্তন ইসরো প্রধান ড. কে. রাধাকৃষ্ণন। গোপাষ্টমী ও গো-নবরাত্রি উপলক্ষে সারা দেশে হাজার হাজার অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও মহারাজা সোহেলদেব, সন্ত শিরোমণি রবিদাস, গীতা জয়ন্তী প্রভৃতি উৎসব উপলক্ষে বিভিন্ন প্রান্তে মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    ভবিষ্যতের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে, যাতে শতবর্ষ উদযাপনের কর্মসূচিগুলো সফলভাবে সম্পন্ন করা যায়। প্রতিটি মণ্ডল ও বস্তিতে শাখা বিস্তার, পরিবেশবান্ধব সমাজ গঠন, সামাজিক সম্প্রীতি জোরদার, যুবক ও নারীদের সংগঠনে আরও সক্রিয়ভাবে যুক্ত হওয়া, এবং শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলা হবে। রিপোর্টে সংঘের মূল বার্তা তুলে ধরা হয়েছে এই শ্লোকের মাধ্যমে, “সমাজই আমাদের আরাধ্য, সেবাই আমাদের পুজো। ভরত মাতার বৈভব বৃদ্ধির সেবা-সংকল্পই আমাদের সাধনা।”

    দেশভক্তি, সততা এবং উজ্জ্বল চরিত্রের উদাহরণ স্থাপন করতে হবে

    ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আরএসএস-এর মতো শক্তি, সমাজকে জাগ্রত ও সুসংগঠিত করার মহৎ কাজের জন্য নিয়োজিত। সময়ের চাহিদা অনুযায়ী সমাজের বাকি অংশকেও জাগ্রত করার কাজ এবং সঠিক দিকনির্দেশ আরএসএসকেই করতে হবে। সমাজের বৃহত্তর অংশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে, তাঁদেরকে এই মহৎ উদ্দেশ্যে যুক্ত করা জরুরি বলে মনে করে আরএসএস। ওই রিপোর্টে আরও বলা হয়, আমাদের উচিত সংগঠনকে পুরোপুরি প্রস্তুত রাখা, যাতে এটি সমাজে অর্থবহ এবং দৃঢ় ভূমিকা পালন করতে পারে। এজন্য সদিচ্ছা সম্পন্ন মানুষদের অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিতে হবে, তাঁদেরকে অনুপ্রাণিত করতে হবে। দেশভক্তি, সততা এবং উজ্জ্বল চরিত্রের উদাহরণ স্থাপন করতে হবে। এইভাবে আমরা একটি ঐক্য়বদ্ধ ও শক্তিশালী সমাজ গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারব।

LinkedIn
Share