Tag: rti

rti

  • Tushar Goel: “রাহুলের মহব্বত কি দুকানে এখন মাদকও বিক্রি হচ্ছে”, তোপ বিজেপির

    Tushar Goel: “রাহুলের মহব্বত কি দুকানে এখন মাদকও বিক্রি হচ্ছে”, তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫৬২ কেজিরও বেশি কোকেন বাজেয়াপ্ত করেছে দিল্লি পুলিশ। বাজারদর কয়েক হাজার কোটি টাকা। সম্প্রতি জানা গিয়েছে, এই চক্রের মাস্টারমাইন্ড তুষার গোয়েল (Tushar Goel)। এক সময় কংগ্রেসের (Congress) আরটিআই সেলের চেয়ারপার্সন ছিলেন তিনি।

    কোকেন পাচারে জড়াল কংগ্রেস নেতা (Tushar Goel)

    কোকেন পাচারে দলীয় নেতার নাম জড়িয়ে যাওয়ায় যারপরনাই বিব্রত কংগ্রেস। তুষার যে দিল্লি প্রদেশ কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত, তা জানা গিয়েছে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল থেকে। সেখানে তাঁর নাম রয়েছে ডিক্কি গোয়েল। পুলিশি জেরায় তুষার কবুল করেছেন, তিনি কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।২০২২ সালে তিনি দলের আরটিআই সেলের চেয়ারপার্সন ছিলেন। তুষার ছাড়াও কোকেন পাচারের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে আরও তিনজনকে। এরা হল ভরত জৈন, হিমাংশু এবং আওরঙ্গজেব। কোকেনের পাশাপাশি পুলিশ ধৃতদের কাছ থেকে (Tushar Goel) ৪০ কেজি মারিজুয়ানা বাজেয়াপ্ত করেছে। এই পরিমাণ মাদকের মূল্য ৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি। এ পর্যন্ত দিল্লিতে যত মাদক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে, এটাই সব চেয়ে বড়।

    বিজেপির তোপ

    মাদক পাচারের ঘটনায় তুষার গ্রেফতার হতেই আসরে নেমে পড়েছে বিজেপি। দলের নেতা সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “রাহুল গান্ধীর মহব্বত কি দুকানে এখন মাদক বিক্রি হচ্ছে।” বিজেপির এই নেতা জানান, ২০০৬ থেকে ২০১৩ এই সময় ইউপিএ আমলে দিল্লিতে বাজেয়াপ্ত হয়েছিল ৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকার মাদক। তিনি বলেন, “আর ২০১৪ থেকে ২০২২ (বিজেপির রাজত্বে) মাদক বাজেয়াপ্ত হয়েছে ২২ হাজার কোটি টাকার। মূল অভিযুক্ত তুষার গোয়েল ভারতীয় যুব কংগ্রেসের আরটিআই সেলের প্রধান। ঘটনাটি খুবই সিরিয়াস।”

    আরও পড়ুন: টার্গেট হিন্দু মেয়েরা! ব্যাপকহারে চলছে ‘লাভ জিহাদ’, বড় মন্তব্য আদালতের

    রাহুলকে নিশানা করে তিনি বলেন, “এটা এখন স্পষ্ট যে রাহুল গান্ধীর মহব্বত কি দুকান থেকে ঘৃণা ছড়ানো হত। এখন এরা আবার মাদকও বিক্রি করছে।” কংগ্রেস এই টাকা নির্বাচনে ব্যয় করছে কিনা, সে প্রশ্নও তোলেন ত্রিবেদী। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি নেতা অমিত মালব্য বলেন, “তুষার গোয়েল ওরফে ডিক্কি নামে একজন গ্রেফতার হয়েছেন। তাঁর সোশ্যাল প্রোফাইল থেকে জানা যাচ্ছে, হরিয়ানা কংগ্রেস (Congress) নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ যোগ রয়েছে (Tushar Goel)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: অভিষেকের কেন্দ্রে ভোট লুট নিয়ে এবার বড়সড় পদক্ষেপ শুভেন্দুর, করলেন আরটিআই

    Suvendu Adhikari: অভিষেকের কেন্দ্রে ভোট লুট নিয়ে এবার বড়সড় পদক্ষেপ শুভেন্দুর, করলেন আরটিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার লোকসভা নির্বাচনের ভোট পর্ব মিটতেই ডায়মন্ডহারবার (Diamond Harbour) কেন্দ্র নিয়ে সরব হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, এই কেন্দ্রে প্রার্থী ছিলেন তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ব্যাপক ভোট লুটের অভিযোগ ওঠে এই কেন্দ্রে। ৭ লাখেরও বেশি ভোটে জেতেন অভিষেক, এনিয়েই উঠতে থাকে প্রশ্ন। ডায়মন্ডহারবারে প্রায় ১০ লাখ ভোটের ছাপ্পা হয় বলে অভিযোগ। এবার ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রে ভোট পরিচালনার কাজে যে সকল পোলিং অফিসার, প্রিসাইডিং অফিসার, রিটার্নিং এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট রিটার্নিং অফিসার এবং কাউন্টিং স্টাফ  যুক্ত ছিলেন তাঁদের সকলের নাম, পরিচয় প্রকাশের দাবিতে জন্য আরটিআই-এর আবেদন দাখিল করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই সঙ্গে নন্দীগ্রামের বিধায়কের দাবি, আরটিআই-এর উত্তর এলেই প্রকাশ্যে আসবে শাসক দলের সঙ্গে ভোটকর্মীদের আঁতাতের বিষয়টি।

    জোড়াফুল ছাড়া ইভিএমে বাকি প্রতীক চিহ্নে স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া হয়

    প্রসঙ্গত ডায়মন্ডহারবারে (Diamond Harbour) ভোট লুট, ওয়েব ক্যামেরাগুলিকে ঘুরিয়ে দেওয়া, জোড়াফুল ছাড়া ইভিএমে বাকি প্রতীক চিহ্নে স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া-এসবই সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক ভাইরাল হয়। একাধিক সংবাদমাধ্যম এনিয়ে খবরও করে। এবার আরটিআই-এর মোক্ষম চাল দিয়ে সরকারি ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে ভোট লুট করেছে শাসক দল, তা সর্বসমক্ষে আনতে চাইছেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত আগেই ডায়মন্ডহারবারের নির্বাচনকে ‘অবৈধ’ বলে উল্লেখ করে আইনি লড়াইয়ের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন বাংলার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, এই আবহে তাঁর করা আরটিআই যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) ট্যুইট 

    সমাজ মাধ্যমে নিজের আরটিআই করার বিষয়টি জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে লিখেছেন, ‘‘আরটিআই-এর মাধ্যমে ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে ভোটকর্মীদের সম্পর্ক এবং নির্বাচনে তারা কী ভূমিকা পালন করেছিল তা সর্বসমক্ষে আসবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Krshina Janmabhumi: শ্রীকৃষ্ণের মন্দির ভেঙে মসজিদ করেছিলেন মুঘল শাসক ঔরঙ্গজেব, এএসআই রিপোর্টে দাবি

    Krshina Janmabhumi: শ্রীকৃষ্ণের মন্দির ভেঙে মসজিদ করেছিলেন মুঘল শাসক ঔরঙ্গজেব, এএসআই রিপোর্টে দাবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মথুরায় মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি করেছিলেন মুঘল শাসক ঔরঙ্গজেব। কাশীর জ্ঞানব্যাপী মসজিদ ছিল আদি বিশ্বনাথের মন্দির, এই খবরের পর ভগবান কৃষ্ণের জন্মভূমি (Krshina Janmabhumi) সম্পর্কে বড় খবর প্রকাশ্যে এল। এই সংক্রান্ত রিপোর্ট দিয়েছে এএসআই। শাহি ইদগাহ মসজিদের উপর রিপোর্ট তলব করে আরটিআই করলে তার সাপেক্ষে এএসআই এই ঐতিহাসিক সত্যকে উত্তরপত্রে উল্লেখ করে। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগ তথা এএসআই, কৃষ্ণ জন্মভূমির মন্দির কমপ্লেক্সের ১৯২০ সালের একটি গেজেটের তথ্য প্রকাশ করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলেছে এএসআই (Krshina Janmabhumi)?

    ১৯২০ সালের নভেম্বর মাসে গেজেট থেকে আরটিআই-এর উত্তর দিয়ে তারা জানিয়েছে, “কাটরা ঢিবির অংশগুলি নাজুল প্রজাদের দখলমুক্ত ছিল। এক সময় সেখানে কেশবদেবের একটি মন্দির (Krshina Janmabhumi) ছিল। পরবর্তী সময়ে ওই মন্দির ভেঙে মসজিদ করা হয়। এই জায়গায় মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের আমলে মসজিদ নির্মাণ করা হয়।”

    আরটিআই করে তথ্য জানা গিয়েছে

    মন্দির ভাঙা বিষয়ে উত্তরপ্রদেশের ময়নপুরীর বাসিন্দা অজয় প্রতাপ নিজে আরটিআই করেন। এই আরটিআই-এর মাধ্যমে জানতে চান, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানের (Krshina Janmabhumi) বিষয়ে তথ্য। এরপর তৎকালীন ব্রিটিশ শাসিত ভারতের ১৯২০ সালের গেজেটের রিপোর্টের তথ্য উল্লেখ করা হয়। রিপোর্টে স্পষ্ট করে বলা হয়, এখন যেখানে মসজিদ, সেখানে আগে কাটরা কেশবদের মন্দির ছিল। এরপর মন্দির ভেঙে মসজিদ করা হয়। একই ভাবে অজয় প্রতাপ খুব স্পষ্ট করে জানতে চেয়েছিলেন, মন্দির ভাঙা হয়েছিল কিনা। কিন্তু আরটিআই-এর উত্তরে কৃষ্ণ জন্মভূমি শব্দের উল্লেখ না করলেও মসজিদের জমি যে কৃষ্ণ জন্মভূমি মন্দির কমপ্লেক্সের, একথা বলা হয়েছে। মুঘল সম্রাট এই কেশবদেবের মন্দির ধ্বংস করে মসজিদ নির্মাণের কথা উত্তরপত্রে স্পষ্ট করে বলা হয়। ফলে এএসআইয়ের রিপোর্টকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চাল্যকর তথ্য উঠে আসে।

    কৃষ্ণ জন্মভূমি মুক্তি নিয়াস সংগঠনের বক্তব্য

    কৃষ্ণ জন্মভূমি (Krshina Janmabhumi) মুক্তি নিয়াসের সভাপতি আইনজীবী মহেন্দ্রপ্রতাপ সিং বলেন, “ব্রিটিশ শাসনকালে গণপূর্তি বিভাগ বিল্ডিং ও সড়ক বিভাগকে দেওয়া হয়েছিল উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন স্থানের ৩৯টি স্মৃতিস্তম্ভের তালিকা। এরপর তাকে রেকর্ড করা হয় গেজেটে। ১৯২০ সালে এলাহবাদ হাইকোর্টে প্রকাশ করা হয় এই রিপোর্ট। এই তালিকার ৩৭ নম্বরে উল্লেখ করা হয় কেশবদেবের মন্দিরকে। এই তথ্যকে বর্তমান সুপ্রিম কোর্ট এবং হাইকোর্টে তা অন্তর্ভুক্ত করা হবে। তাই এই প্রামাণ্য তথ্যের উপর নির্ভর করে একটি কমিশন গঠনের জন্য আবেদন করা হবে।”

    শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমির মূল বিবাদ কী?

    শ্রীরামের জন্মস্থান অযোধ্যা, বাবা বিশ্বনাথের আদি মন্দির জ্ঞানব্যাপীর মতো ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমি (Krshina Janmabhumi) নিয়েও বিরাট বিবাদ তৈরি হয়েছে। হিন্দুদের দাবি, অযোধ্যায় রাম জন্মভূমির মন্দিরকে যেমন বাবরের সেনাপতি মীরবাকি ভেঙে বাবরি মসজিদ নির্মাণ করেছিল, ঠিক একই ভাবে মুঘল শাসক ঔরঙ্গজেব ১৬৭০ সালে শ্রীকৃষ্ণের কেশবদেবের মন্দির ভেঙে মসজিদ নির্মাণ করেছেন। এই এলাকার মোট বিবদমান জমির পরিমাণ ১৩.৩৭ একর। যার মধ্যে শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানের জমির পরিমাণ ১০.৯ একর। বাকি আড়াই একরে রয়েছে শাহি ইদগাহ মসজিদ। উল্লেখ্য কংসের যে কারাগারে শ্রীকৃষ্ণের জন্ম গ্রহণ করেছিলেন সেই কারাগারের গা ঘেঁষেই মসজিদ নির্মাণ হয়। ফলে কারাগার এবং যমুনা নদী পর্যন্ত দীর্ঘ সুড়ঙ্গ মসজিদের নীচে চাপা পড়ে রয়েছে বলে দাবি হিন্দু পক্ষের। তাই পুরো জমিটাই শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান। এখানে মসজিদ অবৈধ নির্মাণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Krishna Janmabhoomi: মথুরায় কৃষ্ণ জন্মভূমি ভেঙে শাহি ইদগাহ গড়েছিলেন ঔরঙ্গজেব!

    Krishna Janmabhoomi: মথুরায় কৃষ্ণ জন্মভূমি ভেঙে শাহি ইদগাহ গড়েছিলেন ঔরঙ্গজেব!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুণপনার ঘাট নেই তাঁর! তিনি মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেব। কৃষ্ণ জন্মভূমি (Krishna Janmabhoomi) ধ্বংস করে তিনি গড়েছিলেন শাহি ইদগাহ। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করল ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ, সংক্ষেপে আইএসআই। আইএসআইয়ের দাবি, এ ব্যাপারে তারা নির্ভর করেছে ২০২০ সালের ঐতিহাসিক তথ্যের ওপর।

    আরটিআই

    উত্তরপ্রদেশের মৈনপুরীর জনৈক অজয় প্রতাপ সিংহ এ বিষয়ে জানতে আবেদন করেছিলেন আরটিআইয়ে। তার পরেই প্রকাশ্যে আসে মুঘল সম্রাটের কীর্তি! মথুরায় যে কৃষ্ণ জন্মেছিলেন, সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট তথ্য তুলে ধরেছিলেন অজয় প্রতাপ। এখন যেখানে কেশবদেবের মন্দির রয়েছে ১৬৭০ সালে সেখানেই গড়ে উঠেছিল শাহি ইদগাহ। ১৯২০ সালের নভেম্বর মাসে এএসআই যে সার্ভে করেছিল, সেই তথ্যই জানতে চেয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের এই বাসিন্দা। তখনই প্রকাশ্যে আসে মন্দির ধ্বংস করে ইদগাহ গড়ে তোলার কথা।

    সার্ভে রিপোর্ট

    আবেদনকারীর আবেদনের ভিত্তিতে আইএসআই যে তথ্য (Krishna Janmabhoomi) অ্যাটাচ করেছে, তা ১৯২০ সালের সার্ভে রিপোর্ট। যে ৩৯টি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছিল ঔরঙ্গজেবের আমলে, তার মধ্যে কৃষ্ণ জন্মভূমি রয়েছে ৩৭তম স্থানে। ১৯২৪ সালে ইউনাইটেড প্রভিন্সেস গেজেটের ১৯১১ নম্বর পৃষ্ঠায় ২৭ নভেম্বর প্রকাশিত হয়েছিল এ সংক্রান্ত সংবাদ। আবেদনকারী বলেন, তিনি এই তথ্য হাইকোর্টে জমা দেবেন। প্রসঙ্গত, আইনজীবীর পাশাপাশি তিনি শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি মুক্তি ন্যাসের প্রেসিডেন্টও। মথুরায় কেশবদেবের যে মন্দির রয়েছে, সেটি পাঁচ হাজার বছরের পুরানো। এখানেই জন্মেছিলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। শ্রীকৃষ্ণের উত্তরাধিকারী ব্রজ এবং ব্রজনাভ মথুরায় তৈরি করেছিলেন কেশব মন্দির। সেই সময় রাজা ছিলেন পরীক্ষিত। তাঁর সাহায্যে গড়ে তোলা হয়েছিল মন্দির।

    আরও পড়ুুন: আইএসআই-এর হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, গ্রেফতার ভারতীয় দূতাবাসের কর্মী

    জানা গিয়েছে, মুঘল বংশের অত্যাচারী সম্রাট ঔরঙ্গজেব ১৬৭০ সালে ডিক্রি জারি করে ধ্বংস করেন মথুরায় কেশবদেবের মন্দির। সেই জায়গায় গড়ে তুলেছিলেন শাহি ইদগাহ। হিন্দু মন্দির ভেঙে ইদগাহ তৈরি হওয়ার পর সম্রাট স্বয়ং সেখানে গিয়ে নমাজ আদায় করেছিলেন বলে বিশ্বাস স্থানীয়দের। মথুরায় বিতর্কিত জমির পরিমাণ ১৩.৩৭ একর। এর মধ্যে শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমির দখলে রয়েছে ১০.৯ একর জমি। বাকিটা রয়েছে শাহি ইদগাদের দখলে। যদিও পুরো জমিটিরই দাবিদার হিন্দু পক্ষ (Krishna Janmabhoomi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Suvendu Adhikari: স্বাস্থ্যক্ষেত্রেও নিয়োগ দুর্নীতি! রাজ্য হেলথ্ রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: স্বাস্থ্যক্ষেত্রেও নিয়োগ দুর্নীতি! রাজ্য হেলথ্ রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্যক্ষেত্রে নিয়োগে বেনিয়মের অভিযোগ আনলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শিক্ষাক্ষেত্রে, পুরসভায় নিয়োগে দুর্নীতির তদন্ত চলছে। এরই মধ্যে, হেলথ্ রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের বিরুদ্ধে ২০১১ সাল থেকে নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ আনলেন শুভেন্দু। সোশ্যাল সাইটে এই মর্মে অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি। 

    কী বললেন শুভেন্দু

    বিরোধী দলনেতার দাবি, বিশ্বস্ত সূত্র মারফত তিনি জানতে পেরেছেন, ২০১১ সাল থেকে রাজ্যের হেল্থ রিক্রুটমেন্ট বোর্ড মারফত নিয়োগে বিস্তর বেনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। শুধু তাই নয়, বদলির ক্ষেত্রেও প্রভাবশালী কিছু ব্যক্তির হাত জড়িয়ে রয়েছে বলে অভিযোগ এসেছে শুভেন্দুর কাছে। এই নিয়ে আরও বিশদ তথ্য জোগাড় করতে আরটিআই আইনের আওতায় আবেদনও করেছেন বিরোধী দলনেতা। আরটিআই আবেদনের ছবি-সহ শুক্রবার এক্স হ্য়ান্ডেলে তিনি লেখেন, ‘রাজ্যের হেলথ্ রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের নিয়োগ পদ্ধতিতে গুরুতর অনিয়ম হয়েছে। ২০১১ সাল থেকেই নিয়মিত অনিয়ম হয়েছে নিয়োগের পদ্ধতিতে। বদলিও করা হয়েছে কিছু প্রভাবশালী লোকের ইচ্ছে মতো।’

    করোনার সময় স্বাস্থ্য দফতরে হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি ও স্বাস্থ্য দফতরে নিয়োগে ব্য়াপক দুর্নীতির অভিযোগে কিছুদিন আগেই সরব হয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। এবার রাজ্য়ের হেলথ্ রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের বিরুদ্ধে নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ আনলেন তিনি। ২০১১ সাল থেকে হেল্থ রিক্রুটমেন্ট বোর্ড মারফত কতজন নিয়োগ পেয়েছেন, সেই তথ্য জানতে চেয়েছেন বিরোধী দলনেতা। কোন সালে, কতজন, কোন পদে চাকরি পেয়েছেন (ডাক্তার, নার্স, ক্লার্ক, সাফাইকর্মী ইত্যাদি) সেটাও জানতে চান শুভেন্দু। তাঁরা প্রথমে কোথায় নিয়োগ পেয়েছিলেন, বর্তমানে কোন হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কর্মরত, সেটিও জানতে চান তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মমতার বিদেশ সফরের খরচ জানতে আরটিআই, জবাব না পেয়ে আদালতের পথে শুভেন্দু!

    Suvendu Adhikari: মমতার বিদেশ সফরের খরচ জানতে আরটিআই, জবাব না পেয়ে আদালতের পথে শুভেন্দু!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিল্প আনতে টানা ১১ দিন বিদেশ সফর করেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সঙ্গে গিয়েছিলেন ঘনিষ্ঠ বৃত্তের কয়েকজন। শিল্প কী এসেছে কিংবা আসবে, তা অন্য প্রশ্ন। তবে সরকারি পয়সায় এই ১১ দিনের ‘মোচ্ছব’ (বিরোধীরা তো তাই বলছেন!) সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার এক্স হ্যান্ডেলে এ ব্যাপারে একটি পোস্টও করেছেন শুভেন্দু।

    বিদেশ সফরে মুখ্যমন্ত্রী

    সেপ্টেম্বরে টানা ১১ দিন বিদেশ সফরে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের যুক্তি ছিল, শিল্প টানতে বিদেশ গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তখনই এ নিয়ে সোচ্চার হয়েছিলেন বিরোধীরা। তাঁদের একাংশ জানিয়েছিলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টানা এতদিন বিদেশ সফর করেননি। অথচ একটি অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী টানা ১১ দিন বিদেশ ঘুরে এলেন! এই সফরে মুখ্যমন্ত্রী বেশ কয়েকদিন ছিলেন স্পেনে। পরে যান সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে। এই সফর সম্পর্কেই জানতে চান নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    শুভেন্দু যা জানতে চেয়েছেন

    তথ্যের অধিকার আইনে ২১ সেপ্টেম্বর শুভেন্দু আবেদন করেন রাজ্যের শিল্প, বাণিজ্য ও উদ্যোগ দফতরের পাবলিক ইনফরমেশন অফিসারের কাছে। একই আবেদন তিনি করেন স্বরাষ্ট্র, তথ্য ও সংস্কৃতি এবং পর্যটন দফতরের পাবলিক ইনফরমেশন অফিসারের কাছে। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) জানতে চেয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রীর সাম্প্রতিক বিদেশ সফরের সময় কারা সঙ্গী ছিলেন? যাঁরা ছিলেন, তাঁদের বেছে নেওয়া কীভাবে হয়েছে?  কারা শুরু থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর সফরসঙ্গী ছিলেন? মাঝপথেই বা যোগ দিয়েছিলেন কারা? সফরের খরচই বা কত? মোট খরচের পাশাপাশি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা জানতে চেয়েছেন, বিমান ভাড়া, থাকার খরচ, বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজনের খরচ ইত্যাদি সম্পর্কেও।

    মঙ্গলবার শুভেন্দু জানান, তথ্যের অধিকার আইনে ৩০ দিনের মধ্যে তাঁর আবেদনের জবাব দেওয়ার কথা রাজ্য সরকারের। জবাব না পেয়ে ফের চিঠি দিয়েছেন ২ নভেম্বর। এদিনের পোস্টে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা লিখেছেন, “আমি তাদের (রাজ্য সরকার) প্রতিক্রিয়ার জন্য আরও কয়েকদিন অপেক্ষা করব এবং তারপর আমি (Suvendu Adhikari) আদালতে যাব।”

    আরও পড়ুুন: রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি ও তাঁর পুত্রকে নোটিশ আয়কর দফতরের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: লগ্নি ধরতে ১১ দিনের বিদেশ সফর মমতার, খরচ কত? জানতে চেয়ে আরটিআই শুভেন্দুর   

    Suvendu Adhikari: লগ্নি ধরতে ১১ দিনের বিদেশ সফর মমতার, খরচ কত? জানতে চেয়ে আরটিআই শুভেন্দুর   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ বছরের প্রধানমন্ত্রিত্বের কার্যকালে যা করেননি নরেন্দ্র মোদি, এক যুগের মুখ্যমন্ত্রিত্বে তাই করে দেখালেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! টানা এগারো দিন ধরে করলেন বিদেশ সফর। মমতার এই বিদেশ সফরে লগ্নি কত আসবে, তা বলবে সময়। তবে তাঁর এই সফরে যে জনগণের টাকার আদ্যশ্রাদ্ধ হয়েছে, তা বলতে শুরু করেছেন নিন্দুকরা।

    আরটিআই শুভেন্দুর   

    মুখ্যমন্ত্রীর চলতি সফরে কত খরচ হয়েছে, তা জানতে চেয়ে আরটিআই করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর সফরসঙ্গী কারা, কোন মানদণ্ডে তাঁদের নির্বাচন করা হয়েছে, তাও জানতে চেয়েছেন শুভেন্দু। সোশ্যাল সাইটে শুভেন্দু লিখেছেন, “মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গে শিল্পায়নের লক্ষ্যে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ১১ দিনের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরশাহী ও স্পেন সফরে গিয়েছেন। ওঁর এই সফর নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের জনগণের মনে যথেষ্ট বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। ওঁর সফরসঙ্গী  কারা এবং কোন পদাধিকার বলে ওঁরা এই সফরে সঙ্গী হয়েছেন? কিছু বিশেষ ব্যক্তির একাধিক পরিচয় থাকায়, পশ্চিমবঙ্গের জনগণের মনের মধ্যে ধন্দ সৃষ্টি হয়েছে যে, এই সফরে ওঁরা ঠিক কোন ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন এবং কী বিশেষ যোগদান রাখলেন?”

    ‘রাজ্যের কী লাভ হল?’

    বিজেপি নেতা (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, “মুখ্যমন্ত্রী প্রায় সব জায়গায়ই গত বেশ কয়েক বছর ধরে বলে আসছেন যে তাঁর সরকারের কাছে অর্থ নেই। যে কারণে তিনি সরকারি কর্মচারীদের ন্যায্য মহার্ঘ ভাতাটুকুও দিতে পারছেন না। এমতাবস্থায় মুখ্যমন্ত্রীর এই ১১ দিনের বিদেশ সফরের খরচের পরিমাণ কত? মুখ্যমন্ত্রীর সফরসঙ্গীদের জন্য কত ব্যয় করা হয়েছে সরকারি কোষাগার থেকে ? কোন কোন খাতে খরচ করা হয়েছে? ইত্যাদি…” তিনি লিখেছেন, “এই সফরে কত টাকা খরচ করা হল এবং তা থেকে রাজ্যের কী লাভ হল, তার মূল্যায়ন করার অধিকার নিশ্চয়ই পশ্চিমবঙ্গের জনগণের রয়েছে। তাই রাজ্যের দায়িত্বশীল বিরোধী দলনেতা হিসেবে আমি তথ্য জানার অধিকার আইন ২০০৫ এর ৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট দফতরগুলির আধিকারিকদের কাছে এই তথ্যগুলি জানতে চেয়েছি, যার প্রতিলিপি এখানে দিলাম।”

    আরও পড়ুুন: পার্থর বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন রাজ্যপালের, ক্রমেই শক্ত হচ্ছে প্রাক্তন মন্ত্রীর দুর্নীতির ফাঁস!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: একটিও ছুটি না নিয়ে টানা সাড়ে ৯ বছর কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, বলছে তথ্য

    PM Modi: একটিও ছুটি না নিয়ে টানা সাড়ে ৯ বছর কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, বলছে তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি নিজেকে জনগণের ‘চৌকিদার’ বলে দাবি করেন। তিনি যে সত্যিই প্রতিদিন চৌকি দিচ্ছেন, তার প্রমাণ মিলল তথ্যের অধিকার আইনে। দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, প্রতিদিন ১৭ ঘণ্টা কাজ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। অর্থাৎ বছরের ৩৬৫ দিনই ১৭ ঘণ্টা কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নিরলস প্রধানমন্ত্রী

    কেবল তাই নয়, তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন ২০১৪ সালে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত এই সাড়ে ন’ বছরের প্রধানমন্ত্রিত্বের কালে একটি দিনও ছুটি নেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তথ্যের অধিকার আইনে এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর। তারা জানিয়েছে, ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর থেকে প্রতিদিনই কাজ করেছেন মোদি। অথচ, তাঁর এই কার্যকালের মেয়াদে রবিবারের পাশাপাশি ছিল আঞ্চলিক ছুটির দিন, জাতীয় ছুটির দিনও।

    ‘বিশাল সৌভাগ্যের বিষয়’

    তামাম ভারত যখন এই ছুটির দিনগুলিতে মধ্যাহ্নভোজ সেরে দিবা নিদ্রায় মগ্ন হয়েছেন, তখনও নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। কিছুদিন আগে ব্যাঙ্ককে ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, “আমি মনে করি যে এই সময় প্রধানমন্ত্রী মোদির মতো একজনকে পাওয়া দেশের জন্য একটি বিশাল সৌভাগ্যের বিষয়।” প্রসঙ্গত, তথ্যের অধিকার আইনে উত্তরগুলি দেওয়া হয়েছে পিএমও-র আন্ডার সেক্রেটারি পারভেশ কুমারের পক্ষ থেকে।

    আরও পড়ুুন: আরামবাগে সংখ্যালঘু পরিবারের লোকজন তৃণমূল ছেড়ে যোগ দিলেন বিজেপিতে

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পদে শপথ নিয়েই মন্ত্রিসভার সদস্যদের মোদি বলেছিলেন, “মানসিকতা পাল্টান। সামনে অনেক কাজ। যে জনমত নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে, সেই প্রত্যাশা পূরণের জন্য শুধু কাজেই মনোনিবেশ করতে হবে।” শপথ নেওয়ার পরে সতীর্থদের মোদি এও বলেছিলেন, “স্বচ্ছ ও দক্ষ সরকারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে, তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে চান তিনি। তাই পরিবারের কাউকে ব্যক্তিগত সচিব না করা, নিয়মিত সম্পত্তির হিসেব দাখিল করার পাশাপাশি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ছুটি না নেওয়ার নির্দেশও দিয়েছিলেন তিনি। আরটিআইয়ের ফলে জানা গেল, সনাতন ভারতের যে ‘আপনি আচরি ধর্ম’ মন্ত্রটি ছিল, তা হুবহু মেনে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, শুভেন্দুর চিঠি নির্মলাকে, আরটিআই পত্রবোমা রাজ্যকেও

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, শুভেন্দুর চিঠি নির্মলাকে, আরটিআই পত্রবোমা রাজ্যকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাপঞ্চমীতে বিস্ফোরক পত্র বোমা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)! শুক্রবার তিনি চিঠি লিখলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণকে (Nirmala Sitaraman)। নন্দীগ্রামের (Nandigram) বিধায়কের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ অর্থ সঠিক খাতে ব্যয় না করে নিজেদের সরকারের প্রকল্পের টাকা হিসেবে বিলি করছে রাজ্য। নির্মলাকে লেখা তিন পাতার ওই চিঠিতে শুভেন্দু জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট কেন্দ্রীয় প্রকল্পের জন্য কেন্দ্রীয় বরাদ্দ অর্থ লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রকল্পে বেআইনিভাবে ব্যবহার করছে রাজ্য সরকার। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদনও জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুন : চিকিৎসা ভাতা বন্ধ করে দেওয়া নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ শানালেন শুভেন্দু অধিকারী

    নির্মলাকে চিঠি দেওয়ার আগে রাজ্যকে এক দফা তোপ দাগেন শুভেন্দু। বৃহস্পতিবার নিউটাউনে এক দুর্গাপুজোর উদ্বোধনে গিয়ে তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ অর্থ রাজ্য সরকার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ যে সব প্রকল্প রয়েছে, সেই সব প্রকল্পে ঘুরপথে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ অর্থ খরচ করছে। যা সম্পূর্ণ আইন বিরুদ্ধ।

    রাজ্য সরকারকে চাপে ফেলতে তথ্যের অধিকার আইনে রাজ্য সরকারের অর্থ দফতরের অ্যাডিশনাল চিফ সেক্রেটারি মনোজ পন্থকে নবান্নে চিঠি পাঠিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। পরে দুটি ট্যুইট করেন। আরটিআইয়ে তাঁর আবেদনপত্রের ছবি দেন। ট্যুইট বার্তায় লেখেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারে এখনও এমন কিছু আধিকারিক রয়েছেন, যাঁরা এখনও পদের মর্যাদা রেখে কাজ করেন। তাঁদের থেকে তিনি জানতে পেরেছেন যে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা বেআইনিভাবে ঘুরপথে রাজ্যের প্রকল্পে ব্যবহার করা হচ্ছে। অন্য ট্যুইটটিতে তিনি লেখেন, একটি বেসরকারি ব্যাংকে পাবলিক ফিনান্স ম্যানেজমেন্ট রিলিফ ফান্ডের জন্য রাজ্যের একটি নোডাল অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। ওই ব্যাংকেই আবার রাজ্যের জরুরি ত্রাণ তহবিলের অ্যাকাউন্ট রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share