Tag: rule

rule

  • Manipur: অশান্ত মণিপুরে বিদেশি ইন্ধন, ঠান্ডা করতেই জারি হল রাষ্ট্রপতি শাসন!

    Manipur: অশান্ত মণিপুরে বিদেশি ইন্ধন, ঠান্ডা করতেই জারি হল রাষ্ট্রপতি শাসন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত মণিপুরকে (Manipur) ঠান্ডা করতে শেষমেশ জারি হল রাষ্ট্রপতি শাসন। দিন কয়েক আগেই মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছেন এন বীরেন সিং। তার পরেই সিদ্ধান্ত হয় উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে জারি করা হবে রাষ্ট্রপতি শাসন (Presidents Rule)। সেই মতো বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হয় চিত্রাঙ্গদার দেশে।

    রাষ্ট্রপতি শাসন জারি (Manipur)

    বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জারি করা একটি সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারির কথা। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর বয়ানে লেখা হয়েছে, ‘আমি মণিপুরের রাজ্যপালের থেকে রিপোর্ট পেয়েছি। ওই রিপোর্ট দেখে ও অন্য তথ্যগুলির ভিত্তিতে আমার মনে হয়েছে, সংবিধান অনুসারে সেখানে সরকার চালানো সম্ভব হচ্ছে না।’

    উত্তপ্ত মণিপুর

    গত দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে উত্তপ্ত মণিপুর। ২০২৩ সালে মে মাসে প্রথম মেইতেই ও কুকি-জো সম্প্রদায়ের মধ্যে হিংসাকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সে রাজ্যের পরিস্থিতি। মাঝে কিছুদিনের জন্যে শান্ত ছিল উত্তর-পূর্বের এই রাজ্য। গত সেপ্টেম্বর মাসে মেইতেই ও কুকি জনগোষ্ঠীর মধ্যে (Manipur) নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হয়। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় অসংখ্য ঘরবাড়ি। দফায় দফায় সংঘর্ষ হয় মণিপুরের বিস্তীর্ণ এলাকায়। মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং এবং রাজ্যের বেশ কয়েকজন বিধায়কের বাড়িতেও হামলা চালায় উন্মত্ত জনতা।

    পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মণিপুরের বেশ কয়েকটি জেলায় কার্ফু জারি করা হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট পরিষেবাও। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সূত্রের খবর, মণিপুরে এ পর্যন্ত কয়েকশো মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গৃহহীন আরও অনেকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মণিপুরের দুই সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তার পরে সাময়িক বিরতি হয় অশান্তিতে। কিছুদিন পরেই ফের তপ্ত হয়ে ওঠে মণিপুর। রাজ্যবাসীকে সংযত হওয়ার অনুরোধও করেন মুখ্যমন্ত্রী। উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমাও চেয়েছিলেন তিনি। আশ্বাস দিয়েছিলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে স্বাভাবিকতা ফিরে আসবে রাজ্যে। তার পরেও (Presidents Rule) অশান্তির আগুনে পুড়েছে রাজ্য।

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মণিপুরে লাগাতার অশান্তি জিইয়ে রাখতে সেখানকার বিভিন্ন জনগোষ্ঠীকে ইন্ধন জোগাচ্ছিল বিদেশি শক্তি। নির্বাচিত সরকার থাকলে ওই বিদ্রোহীদের দমন করা যায় না। সেই কারণেই রাষ্ট্রপতি শাসন (Manipur) জারি করে মণিপুরের রাশ হাতে নিতে চাইল সরকার।

  • Manipur: অশান্ত মণিপুরকে ঠান্ডা করতে জারি হল রাষ্ট্রপতি শাসন

    Manipur: অশান্ত মণিপুরকে ঠান্ডা করতে জারি হল রাষ্ট্রপতি শাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত মণিপুরকে (Manipur) ঠান্ডা করতে শেষমেশ জারি হল রাষ্ট্রপতি শাসন। দিন কয়েক আগেই মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছেন এন বীরেন সিং। তার পরেই সিদ্ধান্ত হয় উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে জারি করা হবে রাষ্ট্রপতি শাসন (Presidents Rule)। সেই মতো বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হয় চিত্রাঙ্গদার দেশে।

    মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি (Manipur)

    বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জারি করা একটি সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারির কথা। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর বয়ানে লেখা হয়েছে, ‘আমি মণিপুরের রাজ্যপালের থেকে রিপোর্ট পেয়েছি। ওই রিপোর্ট দেখে ও অন্য তথ্যগুলির ভিত্তিতে আমার মনে হয়েছে, সংবিধান অনুসারে সেখানে সরকার চালানো সম্ভব হচ্ছে না।’

    মণিপুরের পরিস্থিতি

    গত দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে উতপ্ত মণিপুর। ২০২৩ সালে মে মাসে প্রথম মেইতেই ও কুকি-জো সম্প্রদায়ের মধ্যে হিংসাকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সে রাজ্যের পরিস্থিতি। মাঝে কিছুদিনের জন্যে শান্ত ছিল উত্তর-পূর্বের এই রাজ্য। গত সেপ্টেম্বর মাসে মেইতেই ও কুকি জনগোষ্ঠীর মধ্যে (Manipur) নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হয়। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় অসংখ্য ঘরবাড়ি। দফায় দফায় সংঘর্ষ হয় মণিপুরের বিস্তীর্ণ এলাকায়। মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং এবং রাজ্যের বেশ কয়েকজন বিধায়কের বাড়িতেও হামলা চালায় উন্মত্ত জনতা।

    পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মণিপুরের বেশ কয়েকটি জেলায় কার্ফু জারি করা হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট পরিষেবাও। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সূত্রের খবর, মণিপুরে এ পর্যন্ত কয়েকশো মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গৃহহীন আরও অনেকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মণিপুরের দুই সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তার পরে সাময়িক বিরতি হয় অশান্তিতে। কিছুদিন পরেই ফের তপ্ত হয়ে ওঠে মণিপুর। রাজ্যবাসীকে সংযত হওয়ার অনুরোধও করেন মুখ্যমন্ত্রী। উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমাও চেয়েছিলেন তিনি। আশ্বাস দিয়েছিলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে স্বাভাবিকতা ফিরে আসবে রাজ্যে। তার পরেও (Presidents Rule) অশান্তির আগুনে পুড়েছে রাজ্য। তার জেরেই জারি হল রাষ্ট্রপতি শাসন (Manipur)।

  • Centre Guidelines: ১৬ বছরের কম বয়সিদের কোচিংয়ে ভর্তি নয়, নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    Centre Guidelines: ১৬ বছরের কম বয়সিদের কোচিংয়ে ভর্তি নয়, নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ছেলে-মেয়েদের কোচিং সেন্টারে পাঠান অভিভাবকরা। রাজস্থান, দিল্লি, বেঙ্গালুরু, কলকাতা-সহ সারা দেশ জুড়ে রমরমিয়ে চলছে বেসরকারি কোচিং সেন্টার (Coaching Centres Rules)। মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক বা সর্বভারতীয় জয়েন্ট, নেট, সেট-এর মতো পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ছাত্রছাত্রীরা সেখানে ভিড় করে। তবে সম্প্রতি নানা জায়গায় কোচিং সেন্টারগুলিতে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে। কোথাও কোথাও অতিরিক্ত চাপ না নিতে পেরে নিজের জীবনও শেষ করে দিচ্ছে ছাত্রছাত্রীরা। তাই এবার কোচিং সেন্টারগুলির জন্য বিশেষ নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় সরকার (Centre Guidelines)। কোচিং সেন্টারে ভর্তির জন্য ছাত্র-ছাত্রীর বয়স বেঁধে দেওয়া হল। বৃহস্পতিবার নতুন এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। 

    কী বলা হয়েছে নতুন নির্দেশিকায়

    নতুন নির্দেশিকা (Centre Guidelines) অনুযায়ী, ১৬ বছরের কম বয়সি পড়ুয়াদের কোচিংয়ে ভর্তি করা চলবে না। উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পরই পড়ুয়াদের কোচিংয়ে ভর্তি নেওয়া যাবে। কোনও কোচিং সেন্টার পড়ুয়াদের থেকে অতিরিক্ত টাকা নিলে বা অন্য কোনও অসদাচরণে করলে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। প্রয়োজনে ওই কোচিং সেন্টারের রেজিস্ট্রেশন বাতিলও করা হতে পারে। কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, এমন কোনও শিক্ষককে কোচিং সেন্টারগুলি নিয়োগ করতে পারবে না বলেও নির্দেশিকাতে বলা রয়েছে। আরও জানানো হয়েছে, কোচিং সেন্টারগুলিতে কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা না থাকলে সেই সেন্টারের রেজিস্ট্রেশন হবে না। পড়াশোনার পাশাপাশি জোর দিতে হবে পড়ুয়াদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর।

    আরও পড়ুন: মৃত্যুর পর এল চাকরির চিঠি! ষাটোর্ধ্ব ৬২ জনকেও শিক্ষকের নিয়োগপত্র রাজ্যের

    কড়া পদক্ষেপ

    এর আগে পড়ুয়াদের আত্মহত্যা, কোচিংয়ের Coaching Centres Rules) মধ্যে উপযুক্ত সুযোগ-সুবিধার অভাব এবং সেখানে শিক্ষার পদ্ধতি নিয়ে বহু অভিযোগ উঠেছে। তার মধ্যেই বৃহস্পতিবার নতুন নির্দেশিকা জারি করল সরকার। শিক্ষামন্ত্রকের ওই নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে, স্কুলের সঙ্গে কোচিংয়ের সময় যেন আলাদা হয়। এছাড়া প্রতিদিন কোচিংয়ের নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করা, সাপ্তাহিক ছুটি রাখা, পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের অনুপ্রাণিত করতে সহ-পাঠ্যক্রমের ব্যবস্থা করার কথাও নির্দেশিকায় বলা হয়েছে। কোচিং সেন্টারের সমস্ত ব্যবস্থার কথা ওয়েবসাইটে উল্লেখ করতে হবে। শিক্ষামন্ত্রক জানিয়েছে, দেশের বিভিন্ন রাজ্যে নিত্যনতুন গজিয়ে ওঠা কোচিং সেন্টারগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এবং পুরো বিষয়টিকে একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনার জন্যই এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। কোনও সেন্টার এই নির্দেশ (Centre Guidelines) না মানলে তাদের প্রতি কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share