Tag: sainthia

sainthia

  • Birbhum News: দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষের জের, সাঁইথিয়ার পাঁচ গ্রাম পঞ্চায়েতে ১৭ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ ইন্টারনেট

    Birbhum News: দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষের জের, সাঁইথিয়ার পাঁচ গ্রাম পঞ্চায়েতে ১৭ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ ইন্টারনেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত বীরভূমের সাঁইথিয়া (Birbhum News)। এরই জেরে এলাকায় বন্ধ করে দেওয়া হল ইন্টারনেট পরিষেবা। রাজ্য সরকার সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১৭ মার্চ পর্যন্ত এই ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ থাকবে। এই নির্দেশ রাজ্য সরকারের স্বরাষ্ট্র এবং পার্বত্য বিষয়ক বিভাগের প্রধান সচিবের তরফ থেকে জারি করা হয়েছে। রাজ্যের প্রশাসনিক আধিকারিকরা ইতিমধ্যে জানিয়েছেন, মূলত গুজব ছড়ানো এবং অবৈধ কার্যকলাপকে রুখতেই গতকাল অর্থাৎ ১৪ মার্চ থেকে এই ব্যবস্থা কার্যকর হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী গতকাল দোলের দিন এই অশান্তি শুরু হয়। এখনও পর্যন্ত প্রশাসন এই ঘটনার জেরে ২০ জনকে আটক করেছে বলেছে জানা গিয়েছে।

    কী বলা হল সরকারি নির্দেশিকায় (Birbhum News)

    সরকারি নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, টেলিযোগাযোগ আইন ২০২৩-এর অধীনে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। মূলত দোলের দিন পাথর ছোড়াকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে বীরভূমের সাঁইথিয়ার (Sainthia) একাধিক এলাকা। দুই গোষ্ঠীর মধ্যে এমন সংঘর্ষের কারণে অশান্তির পরিবেশ তৈরি হয় ওই অঞ্চলগুলিতে। বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। এরপরেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় প্রচুর পুলিশ। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওই এলাকাগুলিতে প্রচুর পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

    কোন কোন গ্রাম পঞ্চায়েত থাকছে এর আওতায়?

    পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে, যেকোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এবং গুজব যাতে না ছড়ায় সেই উদ্দেশে এমন নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। নির্দেশিকায় (Birbhum News) স্পষ্ট বলা হয়েছে, ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ থাকলেও ভয়েস কল এবং এসএমএস পরিষেবাগুলি স্বাভাবিক থাকবে। অর্থাৎ সাধারণ ফোন কল বা এসএমএস করতে পারবেন ওই অঞ্চলের মানুষজন। জানা গিয়েছে, সাঁইথিয়ার (Birbhum News) হাটোরা গ্রাম পঞ্চায়েত, মঠ পালসা গ্রাম পঞ্চায়েত, হরিসারা গ্রাম পঞ্চায়েত, দারিয়াপুর গ্রাম পঞ্চায়েত, এবং ফুলুর গ্রাম পঞ্চায়েতে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছে।

  • Sainthia: সাঁইথিয়ার বোমা বিস্ফোরণের তদন্ত এনআইএ করবে কিনা, সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্র, জানাল হাইকোর্ট

    Sainthia: সাঁইথিয়ার বোমা বিস্ফোরণের তদন্ত এনআইএ করবে কিনা, সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্র, জানাল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাঁইথিয়া (Sainthia) বোমা বিস্ফোরণ নিয়ে এক বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা হাইকোর্ট। এদিন আদালত থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, বীরভূমের সাঁইথিয়ায় বোমা বিস্ফোরণ কাণ্ডের তদন্তভার এনআইএ-কে দেওয়া হবে কি না, সে ব্যাপারের সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় সরকার। সোমবার কলকাতা হাইকোর্ট এই বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে কেন্দ্রীয় সরকারের উপর ছেড়ে দিয়েছে। জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে সোমবার এই নির্দেশ দিল কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভারদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ।

    কী ঘটেছিল?

    গত ১৪ নভেম্বর, সাঁইথিয়ায় (Sainthia) শাসকদলের দুই গোষ্ঠীর (tmc inner clash) মধ্যে তুমুল মারামারি হয়। বোমাবাজির ঘটনায় রক্তাক্ত হয় বীরভূমের সাঁইথিয়ার বহড়াপুর গ্রাম। দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের জন্য দুই জন গুরুতর আহতও হয়। অভিযোগ উঠেছিল এই ঘটনার মূলে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। বোমার ফলে সাদ্দাম হোসেন নামে এক যুবকের ডান পা এবং হাত উড়ে গিয়েছে ও আহত হয়েছে ১৪ বছরের বালক মুজফ্ফর। আর তারপরের দিন ফের ওই এলাকা থেকে তাজা বোমা উদ্ধার করা হয়। গোটা ঘটনার তদন্ত করছে রাজ্য পুলিশ। কিন্তু এবার এই বোমা বিস্ফোরণের তদন্তের ভার কেন্দ্রীয় সংস্থা এনআইএ-এর হাতে তোলার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় সরকারের উপর ছেড়ে দিয়েছে হাইকোর্ট।

    জনস্বার্থ মামলা আইনজীবীর

    এরপরই এই ঘটনায় এনআইএ তদন্তের আবেদন করে উচ্চ আদালতে জনস্বার্থ মামলা করেন আইনজীবী অনিন্দ্য সুন্দর দাস। আর এই মামলারই আজ শুনানি ছিল। এই মামলায় ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, তদন্তভার এনআইএ-র হাতে তুলে দেওয়া হবে কি না, সেই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত কেন্দ্রই নেবে। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকেও আদালতে জানানো হয়, সংশ্লিষ্ট থানার ওসি ইতিমধ্যে ঘটনার (Sainthia) রিপোর্ট পাঠিয়েছেন। সেই রিপোর্ট কেন্দ্রকে পাঠানো হবে।

    সাঁইথিয়া ঘটনায় (Sainthia) গ্রামবাসীর অভিযোগ, এই ঘটনার মূলে রয়েছে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। এই ঘটনার পরের দিনেও একাধিক বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। ফলে বিরোধীদের অভিযোগ যে, গোটা বীরভূম জেলাই এখন বারুদের স্তুপের উপর দাঁড়িয়ে আছে। জেলার বিভিন্ন অংশে প্রায় রোজই বোমা উদ্ধার হচ্ছে, পাওয়া যাচ্ছে অস্ত্রশস্ত্রও। পাশাপাশি শাসকদলের গোষ্ঠী সংঘর্ষও প্রায় নিত্যদিনের ঘটনা। যদিও তৃণমূলের তরফে এসব অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। বিরোধীদের আরও অভিযোগ, পঞ্চায়েত ভোট যত এগিয়ে আসছে, আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠছে রাজ্য।

    তবে শেষপর্যন্ত সাঁইথিয়ার (Sainthia) বিস্ফোরণের ঘটনায় কেন্দ্রীয় সরকার এর তদন্তভার এনআইএ-এর হাতে তুলে দেয় কিনা, সেটাই দেখার।

  • TMC Inner Clash: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে বোমাবাজি, হাত-পা উড়ল যুবকের, থমথমে সাঁইথিয়া

    TMC Inner Clash: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে বোমাবাজি, হাত-পা উড়ল যুবকের, থমথমে সাঁইথিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারুদের স্তূপে বীরভূম (Birbhum)! ফের একবার প্রকাশ্যে এল তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব (TMC Inner Clash)। আবারও ঘটল বোমাবাজির ঘটনা। ওই ঘটনায় এক নাবালক সহ জখম হয়েছেন দুজন। এলাকা দখলের জেরে এই ঘটনা, বলছেন স্থানীয়রাই। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে ১২জনকে। উদ্ধার হয়েছে ৩০টি তাজা বোমা। এলাকায় পুলিশ পিকেট। ভয়ে পুরুষ শূন্য গোটা গ্রাম। বীরভূমের সাঁইথিয়ার ওই ঘটনায় আতঙ্ক গোটা এলাকায়।

    বিবাদের কারণ…

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকার রাশ কার হাতে থাকবে, তা নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর বিবাদ দীর্ঘদিনের পুরানো। সোমবার বিকেলে আচমকাই প্রকাশ্যে চলে আসে তৃণমূলের সাঁইথিয়া ব্লক সভাপতি সাবের আলি ও ব্লক কার্যকরী সভাপতি তুষার মণ্ডলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব (TMC Inner Clash)। ঘটনাস্থল সাঁইথিয়ার ফুলুর পঞ্চায়েতের বহরাপুর গ্রাম। কোনও একটি কারণে এদিন দু পক্ষের বিবাদ চরমে ওঠে। প্রথমে শুরু হয় কথা কাটাকাটি। পরে বাঁধে সংঘর্ষ। ঘটনার জেরে এলাকায় শুরু হয় ব্যাপক বোমাবাজি। মুড়ি-মুড়কির মতো বোমা পড়তে থাকে। বোমার ঘায়ে জখম হন সাদ্দাম নামে এক যুবক। তাঁর ডান হাত এবং ডান পা উড়ে গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় সাঁইথিয়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। গুরুতর জখম অবস্থায় সাদ্দাম বলেন, আমার কাকাকে আটকে রেখেছিল তুষার মণ্ডলের লোকজন। ওরাই আমাকে বোমা মেরেছে।

    তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের (TMC Inner Clash) জেরে যে বোমাবাজির ঘটনা ঘটেছে, তাতে জখম হয়েছে মুজাফফর হোসেন নামে এক নাবালকও। তার সারা গায়ে বোমার আঘাতের ক্ষত। তাকেও প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। পরে দুজনকেই সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘পুলিশ কামড়ালে কি ভ্যাকসিন নিতে হবে?’’, পশ্চিম মেদিনীপুরের সভায় সুকান্ত

    পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা সবাই তৃণমূল (TMC) কর্মী। এলাকায় রয়েছে চাপা উত্তেজনা। অশান্তি এড়াতে এলাকায় চলছে পুলিশি টহলদারি। রয়েছে পুলিশ পিকেটও। ভয়ে গ্রাম ছেড়েছেন পুরুষরা। ফের অশান্তির আশঙ্কায় বাচ্চাদের হাত ধরে গ্রাম ছাড়ছেন মহিলারাও। মঙ্গলবার সকালেও অকুস্থলে গিয়ে দেখা গিয়েছে শুকনো রক্তের দাগ। পড়ে রয়েছে খালি বালতি। এই বালতি করেই বোমা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ। ঘটনা প্রসঙ্গে বিজেপির (BJP) জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, কাটমানি সহ একাধিক বিষয় নিয়ে তৃণমূলের এই গন্ডগোল নতুন নয়। প্রায়ই হয়। আগামীতে আরও বাড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

     

  • TMC Inner Clash: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ব্যাপক বোমাবাজি, হাত-পা উড়ল যুবকের, জখম নাবালকও

    TMC Inner Clash: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ব্যাপক বোমাবাজি, হাত-পা উড়ল যুবকের, জখম নাবালকও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারুদের স্তূপে বীরভূম (Birbhum)! ফের একবার প্রকাশ্যে এল তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব (TMC Inner Clash)। আবারও ঘটল বোমাবাজির ঘটনা। ওই ঘটনায় এক নাবালক সহ জখম হয়েছেন দুজন। এলাকা দখলের জেরে এই ঘটনা, বলছেন স্থানীয়রাই। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে ১২জনকে। উদ্ধার হয়েছে ৩০টি তাজা বোমা। এলাকায় পুলিশ পিকেট। ভয়ে পুরুষ শূন্য গোটা গ্রাম। বীরভূমের সাঁইথিয়ার ওই ঘটনায় আতঙ্ক গোটা এলাকায়।

    বিবাদের কারণ…

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকার রাশ কার হাতে থাকবে, তা নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর বিবাদ দীর্ঘদিনের পুরানো। সোমবার বিকেলে আচমকাই প্রকাশ্যে চলে আসে তৃণমূলের সাঁইথিয়া ব্লক সভাপতি সাবের আলি ও ব্লক কার্যকরী সভাপতি তুষার মণ্ডলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব (TMC Inner Clash)। ঘটনাস্থল সাঁইথিয়ার ফুলুর পঞ্চায়েতের বহরাপুর গ্রাম। কোনও একটি কারণে এদিন দু পক্ষের বিবাদ চরমে ওঠে। প্রথমে শুরু হয় কথা কাটাকাটি। পরে বাঁধে সংঘর্ষ। ঘটনার জেরে এলাকায় শুরু হয় ব্যাপক বোমাবাজি। মুড়ি-মুড়কির মতো বোমা পড়তে থাকে। বোমার ঘায়ে জখম হন সাদ্দাম নামে এক যুবক। তাঁর ডান হাত এবং ডান পা উড়ে গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় সাঁইথিয়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। গুরুতর জখম অবস্থায় সাদ্দাম বলেন, আমার কাকাকে আটকে রেখেছিল তুষার মণ্ডলের লোকজন। ওরাই আমাকে বোমা মেরেছে।

    তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের (TMC Inner Clash) জেরে যে বোমাবাজির ঘটনা ঘটেছে, তাতে জখম হয়েছে মুজাফফর হোসেন নামে এক নাবালকও। তার সারা গায়ে বোমার আঘাতের ক্ষত। তাকেও প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। পরে দুজনকেই সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘পুলিশ কামড়ালে কি ভ্যাকসিন নিতে হবে?’’, পশ্চিম মেদিনীপুরের সভায় সুকান্ত

    পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা সবাই তৃণমূল (TMC) কর্মী। এলাকায় রয়েছে চাপা উত্তেজনা। অশান্তি এড়াতে এলাকায় চলছে পুলিশি টহলদারি। রয়েছে পুলিশ পিকেটও। ভয়ে গ্রাম ছেড়েছেন পুরুষরা। ফের অশান্তির আশঙ্কায় বাচ্চাদের হাত ধরে গ্রাম ছাড়ছেন মহিলারাও। মঙ্গলবার সকালেও অকুস্থলে গিয়ে দেখা গিয়েছে শুকনো রক্তের দাগ। পড়ে রয়েছে খালি বালতি। এই বালতি করেই বোমা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ। ঘটনা প্রসঙ্গে বিজেপির (BJP) জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, কাটমানি সহ একাধিক বিষয় নিয়ে তৃণমূলের এই গন্ডগোল নতুন নয়। প্রায়ই হয়। আগামীতে আরও বাড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

     

LinkedIn
Share