Tag: salar

salar

  • Murshidabad: তৃণমূল বিধায়ক ঘনিষ্ঠ নেতার বাড়িতে বোমাবাজি, অভিযুক্ত ব্লক সভাপতি, কোন্দল প্রকাশ্যে

    Murshidabad: তৃণমূল বিধায়ক ঘনিষ্ঠ নেতার বাড়িতে বোমাবাজি, অভিযুক্ত ব্লক সভাপতি, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন মিটতেই ফের বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠল মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সালার এলাকা। ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতা মহম্মদ আজাহারউদ্দিন ওরফে সিজারের বাড়িতে বোমাবাজি করার ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ, তৃণমূলের ভরতপুর-২ ব্লকের সভাপতির অনুগামীরা ওই বোমাবাজি করেছে। আর ভোট মিটতেই দলীয় নেতার ওপর ব্লক সভাপতির লোকজনের এই বোমাবাজি করার ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়়েছে। তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    তৃণমূল বিধায়ক ঘনিষ্ঠ নেতার বাড়িতে বোমাবাজি, অভিযুক্ত ব্লক সভাপতি, আক্রান্ত পুলিশ কর্মী! (Murshidabad)

    সিজার তৃণমূল কংগ্রেসের ভরতপুর-২ ব্লক (Murshidabad) প্রাক্তন সভাপতি। বর্তমানে তিনি তৃণমূলের জেলার সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন। শনিবার সাত সকালে সালার থানার উজুনিয়া গ্রামে বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে তৃণমূল কংগ্রেসের ভরতপুর-২ ব্লক প্রাক্তন সভাপতি মহম্মদ আজাহারউদ্দিনের বাড়িতে একদল দুষ্কৃতী বোমাবাজি শুরু করে। সেই সময় তৃণমূল নেতার বাড়ির লোকজন তালাবন্ধ করে ভিতরেই থেকে যায়। বোমাবাজির খবর পেয়ে সালার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। সেই সময় বোমার আঘাতে এক পুলিশকর্মী জখম হয়েছে বলে সূত্রের খবর। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। শাসকদলের ব্লক সভাপতি অত্যাচারে প্রাণ নাশের আশঙ্কায় আতঙ্কিত প্রাক্তন ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা তৃণমূল নেতা আজহারউদ্দিন সিজার। ইতিমধ্যেই তিনি থানায় অভিযোগ জানিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফের গরম, কলকাতার পারদ ছুঁল ৩৮ ডিগ্রি! কবে বৃষ্টি, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    ব্লক সভাপতি আমাকে খুন করার চেষ্টা করছে

    তৃণমূল নেতা সিজার (Murshidabad) বলেন, ভোট মিটতেই পরিকল্পিতভাবেই দলের ব্লক সভাপতি আমাকে খুন করার ছক কষেছে। ও নিজেকে একজন খুনের মামলায় অভিযুক্ত। দুষ্কৃতীদের দিয়ে এসব করেছে। যে ভাবে আমার বাড়িতে হামলা হয়েছে, তাতে আমাকে খুন করা ব্লক সভাপতির উদ্দেশ্য তা পরিষ্কার। আমরা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

    অভিযুক্ত ব্লক সভাপতির কী বক্তব্য?

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান সুমন বলেন, সিজার সব সময় দুষ্কৃতীদের নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। গ্রামের কোনও বিষয় নিয়ে গন্ডগোল হয়েছে। তারপরই এসব বোমাবাজির ঘটনা ঘটেছে। পুলিশের সামনেই হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে আমি কোনওভাবেই জড়িত নই। সবটাই মিথ্যা অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রথম দিনেই তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত সালার, আহত ১৪

    Murshidabad: মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রথম দিনেই তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত সালার, আহত ১৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার প্রথম দিনেই উত্তপ্ত মুর্শিদাবাদ (Murshidabad)। ঘটনায় আহত প্রায় ১৪ জন। মুর্শিদাবাদ জেলার ভরতপুর দুই ব্লকের অন্তর্গত সালারে তৃণমূলের গোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এল আবার। পুরো এলাকা ঘিরে দিয়েছে পুলিশ-প্রশাসন। শান্তিরক্ষার আবেদন জানিয়েছেন বিধায়ক।

    মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) কী হয়েছে?

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সালারে পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী কারা হবেন এবং মনোনয়নপত্র জমা কীভাবে দেওয়া হবে, তা নিয়েই তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ হয় এবং আহত প্রায় ১৪ জন বলে খবর পাওয়া গিয়েছে। শুক্রবার পঞ্চায়েত ভোটে প্রার্থী তালিকা তৈরি করা নিয়ে চূড়ান্ত বৈঠক চলছিল সালারে। সেই সময় এলাকার শিরিষতলায় তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে প্রথমে বিবাদ শুরু হয়। পরে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে হাতাহাতি হয় এবং তারপরই তা ব্যাপক সংঘর্ষের রূপ নেয়। ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর ও সালারের ব্লক সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমানের দুই গোষ্ঠীর মধ্যেই বিবাদ বাধে বলে প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন সালার ব্লক সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান। এরপর বিধায়ক ঘনিষ্ঠরা এসে ব্লক সভাপতি ঘনিষ্ঠদের উপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ ওঠে। হাতে গোনা কয়েকদিন বাদেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। আর তার আগেই সালারে ফের দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ব্যাপক অস্বস্তিতে পড়েছেন মুর্শিদাবাদ জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা।

    কী বলেন বিধায়ক

    সালারের (Murshidabad) তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেন, আমি মিটিং-এ গিয়েছিলাম। যতটা সময় আমি উপস্থিত ছিলাম, কোনও অশান্তির ঘটনা ঘটেনি। তিনি আরও বলেন, দলের নেতৃত্বে সরকার চলছে। সরকারের নেতৃত্বে রাজ্য নির্বাচন কমিশন কাজ করছে। তিনি আরও বলেন, আমরা চাইব পঞ্চায়েত নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ভাবে হোক। দলের জন্য কোন্দল কাম্য নয়, আমাদের দলের প্রতি বিশেষ দায়িত্ব রয়েছে। বিধায়ক আরও বলেন, সকল কর্মীকে বলব এই সময়ে নিজেদের সংযত হওয়া একান্ত প্রয়োজন। সকলের কথা ভেবেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কোনও অসুবিধা হবে না কারও। আইনশৃঙ্খলা ঠিক যাতে থাকে, সেই বিষয়ে আমরা নজর রাখবো। অপর দিকে সালার তৃণমূল ব্লক সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বলেছন, বক্ল অফিসে মিটিং-এর পরে আমি চলে আসি, বিধায়কের সঙ্গে আমার কোনও মতভেদ নেই। আগামী নির্বাচনে তৃণমূল ভালো ফল করবে বলে তিনি জানান। 

    তৃণমূলই যদি তৃণমূলের কাছে সুরক্ষিত না থাকে, তাহলে বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মীরা কতটা গণতান্ত্রিক মত প্রকাশ করতে সুরক্ষিত থাকবেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছেে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: বিধায়কের নির্বাচনী কমিটি থেকে বাদ ব্লক সভাপতি, প্রকাশ্যে তৃণমূলের কোন্দল

    Panchayat Election: বিধায়কের নির্বাচনী কমিটি থেকে বাদ ব্লক সভাপতি, প্রকাশ্যে তৃণমূলের কোন্দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election)  ভরতপুর- ২ ব্লকের তৃণমূলের সভাপতিকে কোণঠাসা করতে ফের আসরে নামলেন বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। তারসঙ্গে যোগদান করলেন ভরতপুর- ২ ব্লকের প্রাক্তন সভাপতি আজহারউদ্দিন সিজার। ৪১ জনের নির্বাচনী কমিটি ঘোষণা করলেন বিধায়ক। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। এই ঘটনায় পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    কী বললেন বিধায়ক?

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election) দিন ঘোষণা হওয়ার পরও মুর্শিদাবাদের ভরতপুরে-২ ব্লকে কমতেই চাইছে না তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল। জেলায় বিতর্কিত নেতা হিসেবে হুমায়ুনের নাম রয়েছে। ভোট ঘোষণা হওয়ার পরও সেই বিতর্ক তাঁর পিছু ছাড়তে চাইছে না। ব্লক সভাপতিকে ছাড়াই মুর্শিদাবাদ জেলার সালারে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দলীয় কমিটি ঘোষণা করলেন বিধায়ক। নির্বাচনী কমিটি ঘোষণা করার পর কার্যত নিজের দলেরই ব্লক সভাপতিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন তিনি। তিনি বলেন, ৪৩ হাজার ভোটে আমি জয়ী হয়েছি। তারপরও ব্লক সভাপতি বলছেন আমার বুথে কোনও লোক নেই। এরকম ব্লক সভাপতিকে আমি মানি না। সালারের উন্নয়ন, সালারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য যা পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার তা আমি করব। ব্লক সভাপতি হয়ে তাঁর দশটা হাত হয়ে গিয়েছে। নিজেকে তিনি বিশাল কিছু ভাবছেন। তাই, তাঁরসঙ্গে কাজ করা সম্ভব নয়। তাই, আমরা আমাদের মতো করে কমিটি গঠন করে নির্বাচনে লড়াই করব। হুমায়ুনের বিরোধী গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত ছিল সিজার। সেই সিজার এবার বিধায়কের সঙ্গে হাত মেলালেন। স্বাভাবিকভাবে বিধায়ক গোষ্ঠীর দিকে কিছুটা হলেও পাল্লা ভারী হল। তৃণমূল নেতা সিজার সাহেব বলেন, বিধায়কের সঙ্গে কিছু বিষয়ে মতানৈক্য থাকতে পারে। তবে,  উন্নয়নের প্রশ্নে আমরা সকলেই এক। ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমরা লড়াই করব।

    কী বললেন ব্লক সভাপতি?

    ভরতপুর-২ নম্বর ব্লকের তৃণমূলের সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, “কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ আছে যারা ভোটের রাজনীতিটা করেন। সারাবছর মানুষের সঙ্গে থাকেন না। ভোট (Panchayat Election)  আসার জন্য তাঁরা অপেক্ষা করে থাকেন। স্বার্থপূরণ হলে তৃণমূল করে। আর তা নাহলে বিজেপি, কংগ্রেসে নাম লেখায়।” তবে পঞ্চায়েত নির্বাচনে কি বিরোধী বনাম শাসকের বদলে ঘাসফুল বনাম তৃণমূলের লড়াই দেখবে মুর্শিদাবাদবাসী সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ambulance: অ্যাম্বুল্যান্স চালকদের দাদাগিরি! বেঘোরে প্রাণ গেল মুমূর্ষু রোগীর, আক্রান্ত পরিবারের লোকজন

    Ambulance: অ্যাম্বুল্যান্স চালকদের দাদাগিরি! বেঘোরে প্রাণ গেল মুমূর্ষু রোগীর, আক্রান্ত পরিবারের লোকজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাম্বুল্যান্স (Ambulance) চালকদের দাদাগিরি। আর তার জেরেই মৃত্যু হল এক মুমূর্ষু রোগীর। সোমবার রাতে এই মর্মান্তিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মুর্শিদাবাদের সালার ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। মৃতের পরিবারের লোকজন ক্ষোভে ফেটে পড়েন। হাসপাতাল চত্বরে উত্তেজনা দেখা দেয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    সোমবার রাতে এক মুমূর্ষু রোগীকে সালার ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে কলকাতায় রেফার করা হয়। রোগীর পরিবারের লোকজন পরিচিত এক অ্যাম্বুল্যান্স (Ambulance) চালককে হাসপাতালে ডেকে পাঠান। রিপন সেখ নামে ওই অ্যাম্বুল্যান্স চালক হাসপাতালে এসে রোগীকে গাড়িতে তোলেন। বের হওয়ার সময় হাসপাতালে থাকা অন্যান্য অ্যাম্বুল্যান্স চালকরা বাধা দেন বলে অভিযোগ। তাদের দাবি, হাসপাতালের অ্যাম্বুল্যান্সে করেই রোগীকে নিয়ে যেতে হবে। বাইরের কোনও অ্যাম্বুল্যান্সে (Ambulance) করে রোগী নিয়ে যাওয়া যাবে না। অ্যাম্বুল্যান্স চালক রিপন সেখ বলেন, গত কয়েকদিন ধরে ওই রোগীকে কলকাতা নিয়ে যাচ্ছি। তাই, ওরা আমাকে ডেকেছিল। এটা তো কোনও অপরাধ নয়। এদিন হাসপাতাল থেকে আমাকে রোগী নিয়ে যেতে বাধা দেওয়া হয়। এরপর আমি পিছনের রাস্তা ধরে অ্যাম্বুল্যান্স বের করে নিয়ে যাই। কিছুটা যাওয়ার পর কুলুর মোড়ে ওরা মাঝ রাস্তায় বুলেট রেখে আমাদের গাড়ি আটকায়। বাড়ির লোকজন কথা বলতে গেলে আরিফ সেখ, জিয়ারুল সেখ, সানি সেখ-এর নেতৃত্বে দলবল মিলে তাদের উপর হামলা চালায়। এরপর কোনওরকমে সেখান থেকে কিছুটা যাওয়ার পর রাস্তাতেই রোগীর মৃত্যু হয়। ওই অবস্থায় ফের সালার হাসপাতালে আমরা ফিরে আসি। জানা গিয়েছে, হাসপাতালে মৃতদেহ রেখে পরিবারের লোকজন বিক্ষোভে ফেটে পড়েন।

    কী বললেন মৃতের পরিবারের লোকজন?

    মৃতের ছেলে সাকিব আলি বলেন, হাসপাতালে অ্যাম্বুল্যান্স (Ambulance) চালকদের দাদাগিরির জন্য আমার মাকে অনেকক্ষণ আটকে রাখা হয়েছিল। পরে, আমাদের ওরা মারধর করে। সময়ে হাসপাতালে নিয়ে যেতে না পারার কারণে মায়ের মৃত্যু হয়েছে। মায়ের মৃত্যুর জন্য এই অ্যাম্বুল্যান্স (Ambulance) চালকরা দায়ী। আমাদের দাবি, অবিলম্বে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share