Tag: Saudi Arabia

Saudi Arabia

  • PM Modi: “বেতন বন্ধ, খাবারও নেই, প্রধানমন্ত্রী কিছু করুন”, করুণ আবেদন সৌদিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের

    PM Modi: “বেতন বন্ধ, খাবারও নেই, প্রধানমন্ত্রী কিছু করুন”, করুণ আবেদন সৌদিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রাতা সেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)! বিদেশে বিপদে পড়ে তাই তাঁরই শরণ নিলেন কয়েকশো ভারতীয় শ্রমিক। তাঁরা প্রধানমন্ত্রী ও নিজের নিজের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের কাছে নিরাপদে দেশে ফেরানোর আবেদন জানিয়েছেন (Saudi Arabia)।

    বন্ধ বেতন (PM Modi)

    সৌদি আরবে সেনদান ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি লিমিটেডে কাজ করতে গিয়েছিলেন কয়েকশো ভারতীয়। এঁদের বেশিরভাগই বিহার এবং উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। এই শ্রমিকদের অভিযোগ, গত আট মাস ধরে কোম্পানি তাঁদের বেতন দেয়নি। তাই তাঁরা খাদ্য এবং বাসস্থানের মতো ন্যূনতম প্রয়োজনীয়তা থেকেও বঞ্চিত। জুবাইলের কিং ফয়সাল ওয়েস্ট রোডে অবস্থিত কোম্পানির হাউজিং ক্যাম্পে কোনওক্রমে বসবাস করছেন তাঁরা। বেতন না পাওয়ায় অমানবিক পরিবেশে দিন কাটাতে বাধ্য হচ্ছেন। বেঁচে রয়েছেন পর্যাপ্ত খাবার, পানীয় জল এবং চিকিৎসার সুবিধা ছাড়াই।

    কী বলছেন আটকে পড়া শ্রমিকরা

    বিপদে পড়ে তাঁরা প্রথমে দ্বারস্থ হয়েছিলেন রিয়াধে থাকা ভারতীয় দূতাবাসের। অভিযোগ, সেখান থেকে কোনও সাহায্য মেলেনি। এই বিপন্ন শ্রমিক দলটির একজন শৈলেশ কুমার চৌহান। তিনি বলেন, “আমরা মেল ও ফোনের মাধ্যমে একাধিকবার ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ইতিবাচক কোনও সাড়া পাইনি।” তিনি বলেন, “যদি শীঘ্রই সাহায্য না পাওয়া যায়, তাহলে আমাদের পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যাবে।”

    ভারতীয় দূতাবাসের কাছ থেকে কোনও সাহায্য না পেয়ে ওই শ্রমিকরা সরাসরি আবেদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। তাঁদের পরিবারের সদস্যরা জেলাশাসক ও গোপালগঞ্জের সাংসদ অলক কুমার সুমনের কাছেও আবেদন করেছেন। সুমন যোগাযোগ করেন ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে (PM Modi)। খুব শীঘ্রই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হতেই বিপাকে পড়েন সে দেশে পড়াশোনা করতে যাওয়া ভারতীয়রা। কেবল ইউক্রেন নয়, তার প্রতিবেশী দেশগুলিতে আটকে যাওয়া ভারতীয়দের উদ্ধার করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘অপারেশন গঙ্গা’। এই অপারেশনের মাধ্যমে ভারতীয় তো বটেই বিপন্ন কয়েকজন পাকিস্তানি পড়ুয়া এবং প্রতিবেশী অন্যান্য কয়েকটি দেশের নাগরিকদেরও উদ্ধার করা হয়। পরে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রতি কৃতজ্ঞতাও ব্যক্ত করেন।

    এবারও প্রধানমন্ত্রী ঠিক কিছু একটা করবেন, এই আশায় বুক বেঁধেছেন বিপন্ন (Saudi Arabia) ওই ভারতীয় শ্রমিকরা।

  • Saudi Arabia: কাশ্মীর নিয়ে বদলেছে অবস্থান, তাই কি মজবুত হচ্ছে ভারত-সৌদি সম্পর্ক?

    Saudi Arabia: কাশ্মীর নিয়ে বদলেছে অবস্থান, তাই কি মজবুত হচ্ছে ভারত-সৌদি সম্পর্ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও সৌদি আরবের (Saudi Arabia) মধ্যে সম্পর্কে নতুন গতি আসতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২২ এপ্রিল ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের আমন্ত্রণে দু’দিনের সৌদি আরব সফরে গিয়েছেন। এই নিয়ে তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী গেলেন সৌদি সফরে। তবে জেড্ডা শহরে এই প্রথম (Kashmir) পা রাখবেন তিনি। জওহরলাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধী, এবং মনমোহন সিংয়ের পর মোদিই সৌদি আরব সফরকারী চতুর্থ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। মার্কিন শুল্কের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক বাণিজ্যিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে মোদির এই সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের। প্রধানমন্ত্রীর এই সফর এমন একটা সময়ে হচ্ছে যখন ভারত প্রধান তেল রফতানিকারী ও ওপেক নেতৃত্বাধীন দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে চাইছে।

    দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত হয়েছে (Saudi Arabia)

    ভারত ও সৌদি আরব বছরের পর বছর ধরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে প্রসারিত করেছে, যা অর্থনৈতিক সহযোগিতা, প্রতিরক্ষা অংশীদারিত্ব, শক্তি খাতের সহযোগিতা ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মাধ্যমে বিকশিত হয়েছে। সৌদি আরবের সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান কূটনৈতিক সম্পৃক্ততার অন্যতম উল্লেখযোগ্য ফল হল কাশ্মীর প্রসঙ্গে দেশটির পরিবর্তিত অবস্থান। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের সময় সৌদি আরব প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন করলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাদের অবস্থান বদলেছে। সৌদি আরব যে পাকিস্তানকে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য করত, তা মূলত গড়ে উঠেছিল তাদের যৌথ ইসলামিক পরিচয়ের ওপর ভিত্তি করে। তবে যুবরাজের নেতৃত্বে রাষ্ট্রটি ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি ব্যাপকভিত্তিক পন্থা গ্রহণ করেছে, যা নয়াদিল্লির ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রভাবকে প্রতিফলিত করে (Saudi Arabia)।

    সৌদি বিনিয়োগ

    বছরের পর বছর ধরে এই পদক্ষেপ উভয় দেশের মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক সম্পর্ক গড়ে তুলতে সাহায্য করেছে। সৌদি আরব এখন ভারতের পঞ্চম বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার, অন্যদিকে ভারত সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদারে পরিণত হয়েছে। ২০১৯ সালে প্রিন্স সালমান ভারতের মধ্যে সৌদি বিনিয়োগ আগামী কয়েক বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ভারত ইতিমধ্যেই সৌদি অপরিশোধিত তেলের অন্যতম প্রধান গন্তব্য এবং রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন শক্তি জায়ান্ট সৌদি আরামকো দীর্ঘদিন ধরে ভারতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করে আসছে (Kashmir)।রিয়াধে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের তরফে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সৌদি আরবের ভারতের মধ্যে মোট বিনিয়োগ প্রায় ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে রয়েছে সৌদি সার্বভৌম সম্পদ তহবিল (পিআইএফ) রিলায়েন্সের সহায়ক প্রতিষ্ঠানগুলিতে অর্জিত শেয়ারও।

    ভারতের আমদানির পরিমাণ

    ২০২৩-’২৪ অর্থবর্ষে সৌদি আরব থেকে ভারতের আমদানির পরিমাণ ছিল ৩১.৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং রফতানির পরিমাণ ছিল ১১.৫৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (Saudi Arabia)। সৌদি আরব ভারত, ইউএই এবং ইইউয়ের সঙ্গে যৌথভাবে আইএমইসি (ইন্ডিয়া-মিডল ইস্ট-ইউরোপ ইকোনমিক করিডর) চালু করেছে। এটি একটি বড় পরিকাঠামোগত উদ্যোগ। এর লক্ষ্যই হল ভারত, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের মধ্যে সংযোগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধি করা। একই সময়ে সৌদি আরব একাধিকবার পাকিস্তানকে উপেক্ষা করে ভারতের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। এটি যুবরাজ সালমানের বাস্তবসম্মত কূটনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির ইঙ্গিত দেয়। উদাহরণস্বরূপ, ২০২৩ সালে প্রিন্স সালমান ভারত সফরের সময় পাকিস্তান সফরে যাননি। এটি সৌদি আরবের সঙ্গে নয়াদিল্লির সম্পর্ক জোরদার করার প্রতি তাঁর সচেতন মনোভাব প্রকাশ করে।

    সন্ত্রাসবাদের নিন্দা

    এই সফরে যুবরাজ সালমান এবং মোদি যৌথভাবে সন্ত্রাসবাদের নিন্দা করেন। দুই রাষ্ট্রপ্রধানই জঙ্গি পরিকাঠামো ধ্বংসের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন, যা ভারতের নিরাপত্তা উদ্বেগের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ (Kashmir)। ২০২০ সালে সৌদি আরব পাকিস্তানের কাছ থেকে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ পরিশোধের দাবি জানায় এবং ৩.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের তেল ক্রেডিট সুবিধা রিনিউ করতে অস্বীকার করে। এই আর্থিক সিদ্ধান্তটি পাকিস্তানের কাশ্মীর ইস্যুতে সৌদি নেতৃত্বাধীন অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)-এর নিষ্ক্রিয়তার সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে নেওয়া হয় (Saudi Arabia)। ২০২৪ সালে সৌদি আরবের গলায় শোনা যায় ভারতের দীর্ঘদিনের অবস্থানের প্রতিধ্বনি। তারা সাফ জানিয়ে দেয়, কাশ্মীর ইস্যু দ্বিপাক্ষিকভাবে সমাধান করতে হবে। এটি কার্যত নয়াদিল্লির অবস্থানের সঙ্গে সহমত পোষণ করে।

    ভারতের সঙ্গে সৌদি আরবের গভীরতর অর্থনৈতিক ও কৌশলগত অংশীদারিত্ব কাশ্মীর নিয়ে তাদের নিরপেক্ষ অবস্থান এবং পাকিস্তানের প্রতি কূটনৈতিক ঠান্ডা আচরণের বিপরীতে একটি স্পষ্ট বৈপরীত্য তুলে ধরে। এসবই হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জমানায়। তাঁর গত ১০ বছরের রাজত্বকালে তিনি তিনবার সৌদি সফরে গিয়েছেন (Kashmir)। তার জেরেই মজবুত হয়েছে ভারত-সৌদি সম্পর্ক (Saudi Arabia)।

  • PM Modi: আমন্ত্রণ স্বয়ং যুবরাজের,  ফের একবার সৌদি সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    PM Modi: আমন্ত্রণ স্বয়ং যুবরাজের,  ফের একবার সৌদি সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার সৌদি আরবে (Saudi Arabia) যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সৌদির প্রধানমন্ত্রী তথা সে দেশের যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সলমনের আমন্ত্রণে দু’দিনের সফরে সেখানে যাচ্ছেন তিনি। গত ১০ বছরে এই নিয়ে তৃতীয়বার সৌদিতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর ২০১৬ সালে মোদি প্রথম গিয়েছিলেন সৌদি আরবে। তারপর গিয়েছিলেন উনিশে। ফের যাচ্ছেন এবার। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে এসেছিলেন সৌদির যুবরাজ। ওই সময়ই ভারত ও সৌদি আরবের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ কাউন্সিলের প্রথম বৈঠক হয়েছিল। ওই বৈঠকের প্রায় দেড় বছর পরে প্রধানমন্ত্রী মোদির সৌদিযাত্রা এই সফরের গুরুত্বকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

    হজযাত্রা সংক্রান্ত জটিলতা কেটেছে (PM Modi)

    দিন কয়েক আগেই মক্কায় ভারতীয়দের হজযাত্রা সংক্রান্ত বিষয়ে জটিলতা কেটেছে। হজযাত্রীদের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে সম্প্রতি বেশ কিছু পদক্ষেপ করেছে সৌদি প্রশাসন। যদিও গত সপ্তাহেই তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আরও ১০ হাজার ভারতীয় হজযাত্রায় যেতে পারবেন। গত মঙ্গলবার কেন্দ্রের সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রক জানিয়েছে, তারা বিষয়টি নিয়ে সৌদি আরবের সঙ্গে কথা বলেছে। এর পরেই হজ পোর্টাল খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি সরকার। এই আবহেই ভারতের বিদেশমন্ত্রক জানিয়ে দিল সৌদির যুবরাজের আমন্ত্রণে ২২-২৩ এপ্রিল সৌদি সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানাবেন ক্রাউন প্রিন্স স্বয়ং

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে জেড্ডা শহরে আনুষ্ঠানিকভাবে অভ্যর্থনা জানাবেন ক্রাউন প্রিন্স স্বয়ং। এই সফরে মোদি ও সালমান যৌথভাবে দ্বিতীয় কৌশলগত অংশীদারিত্ব পরিষদের বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন। ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি জানিয়েছেন, সৌদি আরব ভারতের এক কৌশলগত অংশীদারিত্ব। এই সফরের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও মজবুত হবে। প্রসঙ্গত, ভারত ও সৌদির মধ্যে রাজনীতি, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, জ্বালানি, প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও প্রবাসী ভারতীয়দের মাধ্যমে শক্তিশালী দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। মোদি ও সালমানের ব্যক্তিগত সম্পর্কও এই বন্ধনকে আরও গভীর করেছে (PM Modi)।

    ভারতে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল মুকুন্দ নারাভানে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে সৌদি সফরে গিয়েছিলেন। সেবার দ্বিপাক্ষিক নৌ-মহড়া আল মোহেদ আল হিন্দি অনুষ্ঠিত হয়। সৌদি নৌবাহিনীর প্রধান ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রথমবার ভারতে আসেন। গত বছর প্রথমবার ভারত-সৌদি যৌথ (Saudi Arabia) স্থলবাহিনীর মহড়া এক্স-সাদা তানসিক-১ অনুষ্ঠিত হয় রাজস্থানে (PM Modi)।

  • Pakistani Pilgrims: পাকিস্তানের হজযাত্রীদের দিতে হবে মুচলেকা! ভিক্ষাবৃত্তি রোধে কড়া পদক্ষেপ সৌদির

    Pakistani Pilgrims: পাকিস্তানের হজযাত্রীদের দিতে হবে মুচলেকা! ভিক্ষাবৃত্তি রোধে কড়া পদক্ষেপ সৌদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিক্ষাবৃত্তি রোধ করতে সৌদি আরব (Saudi-Arabia) এবার পাকিস্তানি তীর্থযাত্রীদের (Pakistani Pilgrims) কাছ থেকে মুচলেকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বহিরাগত ভিখারিদের বিরুদ্ধে জিরো-টলারেন্স নীতির অংশ হিসেবে ইসিএল তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। যার মধ্যে ভিখারিদের মোট সংখ্যা রয়েছে ৪৩০০। সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে তাদের বিতাড়িত করা হবে বলে জানানো হয়েছে। একই ভাবে ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে পাকিস্তান প্রশাসন। ইতিমধ্যে অবৈধভাবে ভিসা দেওয়ায় ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে ধরপাকড়ের মতো পদক্ষেপও দেখা গিয়েছে। মুসলমান রাষ্ট্রে এক নতুন মাত্রা সংযোজন করেছে পাকিস্তান। নিন্দার ঝড় বিশ্বজুড়ে।

    ভিক্ষাবৃত্তির বাণিজ্যিকরণ রুখতে পদক্ষেপ (Pakistani Pilgrims)?

    সৌদি আরবের (Saudi-Arabia) ইসলামিক ধর্মীয় তীর্থস্থানে পাকিস্তানি (Pakistani Pilgrims) ভিখারিদের বিরাট রমরমা! সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে উমরাহ্ তীর্থযাত্রীদের ছদ্মবেশে পবিত্র ধর্মীয় স্থানে এই ভিখারিদের বিরাট আধিপত্য বৃদ্ধি পেয়ছে। স্থানীয় জনবিন্যাস এবং ভিক্ষাবৃত্তির বাণিজ্যিকরণ রুখতে প্রশাসন এবার বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদিও পাক প্রশাসন উমরাহ্ আইন আনার কথা জানিয়েছে। 

    বিরাট পরিমাণে ভিখারিদের সংখ্যা বৃদ্ধি

    গত সেপ্টেম্বরে সৌদি সরকার (Saudi-Arabia) রিয়াদ উমরাহ্ এবং হজ ভিসার অধীনযুক্ত অঞ্চলে বিরাট পরিমাণে পাকিস্তানি ভিখারিদের (Pakistani Pilgrims সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে তথ্য সমানে এসেছে। সেই সময়ের বন্যায় এই ভিখারিরা ব্যাপক ভাবে সমস্যার সৃষ্টি করেছে। তাই এই ভিখারিদের বিরুদ্ধে পাকিস্তান সরকার জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ করুক তা জানিয়ে নোটিশ জারি করেছিল সৌদি প্রশাসন। একই ভাবে বলা হয়, এই ধরনের ভিখারিদের ভিক্ষার উদ্দেশ্যকে মাথায় রেখে ভিসা প্রদানকে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। সৌদির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “পাকিস্তানি ভিখারিদের প্রতি জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হবে। ৪৩০০ জনের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। অবিলম্বে তাঁদের ফেরত পাঠানো হবে।”

    আরও পড়ুনঃ নিজ্জর খুনের ঘটনা জানতেন না মোদি-জয়শঙ্কর-ডোভাল, দিল্লির চাপে ‘ঢোঁক গিলল’ ট্রুডো সরকার

    মুচলেকা দিতে হবে পাক হজ যাত্রীদের

    একই ভাবে সমস্যার কথা মাথায় রেখে, বেশ কিছু নিয়ম জারি করেছে সৌদি প্রশাসন। তাতে বলা হয়েছে—

    এক) সৌদি আরবে আগত হজযাত্রীদের ভিক্ষাবৃত্তি গ্রহণ না করার বিশেষ প্রতিশ্রুতি দিয়ে মুচলেকা দিতে হবে। আর যদি অন্যথা করেন তাহলে তীর্থযাত্রীদের (Pakistani Pilgrims) বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জরিমানা সহ পাকিস্তানে বিতাড়িত করা হবে। 

     দুই) তীর্থযাত্রীদের শুধুমাত্র ভ্রমণের জন্য গ্রুপ করে বা দলবদ্ধভাবে ভ্রমণ করতে হবে। দল ছুট হলে ভিক্ষা বৃত্তির সম্ভাবনা বেড়ে যায়, তাই সকল দর্শনার্থীদের একসঙ্গে দলগত ভাবে ভ্রমণ করতে হবে। এই শর্ত অনিবার্য। আর যদি এই ভাবে ভ্রমণ না করে তাহালে তীর্থযাত্রীদের ভিসা বাতিল করা হবে। দেশে ফেরত পাঠানো হবে। 

     তিন) একই ভাবে যে সব ট্যুরিষ্টরা ট্র্যাভেল এজেন্সির মাধ্যমে ভ্রমণ করতে যাবে, তাদের কাছ থেকেও মুচলেকা নেওয়া হবে। শর্ত না মানলে ট্র্যাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। কোনও ভাবেই অসৎ উদ্দেশে ধর্মস্থলে ভিক্ষা করা যাবে না। 

    পাকিস্তানে ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে ধরপাকড় শুরু

    জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের (Pakistani Pilgrims) ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) ইতিমধ্যে অবৈধভাবে উমরাহ্ ভিসাকে সহজ করতে গিয়ে নানা বেআইনি কাজ করেছে। ইতিমধ্যে সন্দেহভাজন কয়েকটি সংস্থার বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করার কাজ শুরু করেছে পাক প্রশাসন। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি পাকিস্তানে চারটি ট্রাভেল এজেন্সির মালিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তারা নানা সময়ে অবৈধ কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকত। ফলে বিশ্বের কাছে পাকিস্তান আরও অসম্মানজনক অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল।

    মোটা টাকা নিয়ে দেশে ফেরে ভিখারিরা

    প্রতিবছর হজের সময় ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশের মতো দেশগুলি থেকে বহু তীর্থযাত্রী হজে যায়। তাদের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে এইসব ভিখারিরা। সৌদিতে নেমে হারিয়ে যায় মানুষের ভিড়ে। তারপর তারা ভিক্ষাবৃত্তি শুরু করে দেয়। ফেরার সময় মোটা টাকা ঘরে নিয়ে আসে। এতে সমস্যায় পড়ে সৌদি প্রশাসন। উল্লেখ্য সৌদির বক্তব্যের পরিপ্রক্ষিতে পাকিস্তানের তরফে বলা হয়েছে, ভিখারিদের সমস্যা মেটাতে একটি উমরাহ আইন নামে একটি আইন আনা হবে দেশে। এতে যেসব উমরাহ এজেন্সিগুলি মানুষজনকে হজে নিয়ে যায় তাদের উপরে নজর রাখা হবে ও তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে ঘুরছে পাকিস্তান, অথচ ভিক্ষুকদের পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত!

    Pakistan: ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে ঘুরছে পাকিস্তান, অথচ ভিক্ষুকদের পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীর মুখে দু’মুঠো অন্ন জোগাতে নিজেই ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে বিশ্বের দরবারে ঘুরছে পাকিস্তান (Pakistan)। সেই পাকিস্তান সরকারই কিনা এবার বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দু’হাজারেরও বেশি ভিক্ষুকের (Beggars) পাসপোর্ট। পুণ্যার্থীর ছদ্মবেশে পাকিস্তানের বহু মানুষে ছোটেন সৌদি আরব, ইরান এবং ইরাকের মতো ইসলামিক রাষ্ট্রগুলিতে। সেখানে গিয়েই খুলে ফেলেন তীর্থযাত্রীর মুখোশ।

    ‘বেওসা’ বন্ধে পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত (Pakistan)

    পুণ্যার্থীর বেশে যিনি এসেছিলেন এই সব দেশে, সে-ই তিনিই কিনা মুখোশ সরিয়ে রেখে হয়ে পড়েন ভিখিরি! এতে বিশ্বের দরবার কলঙ্কিত হচ্ছে পাকিস্তানের ভাবমূর্তি। সেই কারণেই দু’হাজারেরও বেশি ভিক্ষুকের পাসপোর্ট বাতিল করতে চলেছে পাক সরকার। পাকিস্তানের ‘ডন’ সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আগামী সাত বছরের জন্য বাতিল করা হবে এই পাসপোর্টগুলি। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানে এরকম একাধিক চক্র রয়েছে। এই চক্রের মাধ্যমেই পুণ্যার্থীর বেশে বিদেশে নিয়ে যাওয়া হয় ভিক্ষুকদের। তার পরেই দিব্যি চলে ‘বেওসা’। পাক সংবাদ মাধ্যমের খবর, এই এজেন্টদেরও পাসপোর্ট বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে সরকার।

    তীর্থে যাওয়ার নাম করে গিয়ে ভিক্ষে!

    সৌদি আরব, ইরাক এবং ইরানে রয়েছে ইসলামিক একাধিক তীর্থক্ষেত্র। সেই তীর্থ দর্শনে যাওয়ার নাম করে গিয়ে তীর্থক্ষেত্রগুলিতে ভিক্ষে করতে বসে যান এজেন্টের মাধ্যমে পাকিস্তান থেকে যাওয়া লোকজন (Pakistan)। পাক সংবাদ মাধ্যম সূত্রেই খবর, সৌদি আরব, ইরাক এবং ইরানের শতকরা ৯০ শতাংশ ভিক্ষুকই পাকিস্তানি নাগরিক। এদের অনেকের কাছেই বৈধ কাগজপত্র না থাকায় প্রায়ই ঠাঁই হয় বিভুঁইয়ের জেলে। ফলে ওই দেশগুলিতে ক্রমেই বাড়ছে ভিনদেশি বন্দির সংখ্যা।

    গেল অক্টোবরে মুলতান বিমানবন্দরে বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া হয় ১৬ জন পাকস্তানিকে। এঁদের মধ্যে নারীদের পাশাপাশি ছিল কয়েকজন শিশুও। তীর্থযাত্রার নাম করে এঁদের ভিক্ষে করতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ। গত ডিসেম্বরেও মুলতান বিমানবন্দর থেকে বের করে দেওয়া হয় ন’জন ভিক্ষুককে।

    আর পড়ুন: গাড়ি চালাচ্ছেন পুতিন, সওয়ার মোদি, রাশিয়ায় ‘দুই হুজুরের গপ্পো’

    পাকিস্তানের অর্থনীতির ভিত নড়বড়ে। সৌদি আরব, চিন মায় আন্তর্জাতিক অর্থ ভান্ডারের দুয়ারেও বারংবার হাত পেতেছে পাকিস্তানের সরকার। কেউ বাড়িয়ে দেয়নি সাহায্যের হাত। রাজনৈতিক অস্থিরতা, ইসলামি সন্ত্রাসবাদ, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ভুল অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত পাকিস্তানকে ঠেলে দিয়েছে খাদের কিনারে। তা সত্ত্বেও বিদেশে দেশের সম্মান বাঁচাতে মরিয়া পাক (Pakistan) সরকার। সেই কারণেই পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত ভিক্ষুকদের (Beggars)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saudi Arabia: অমুসলিম কূটনীতিকদের জন্য প্রথম মদের দোকান খুলছে সৌদি আরব

    Saudi Arabia: অমুসলিম কূটনীতিকদের জন্য প্রথম মদের দোকান খুলছে সৌদি আরব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবে (Saudi Arabia) খুলছে প্রথম মদের দোকান। জানা গিয়েছে রাজধানী রিয়াধে এই মদের দোকান খোলা হবে। সে দেশের কর্মরত অমুসলিম কূটনীতিকদের জন্য। জানা গিয়েছে, রিয়াধে যে মদের দোকান খোলা হচ্ছে সেখানে ক্রেতারা মোবাইলের অ্যাপের মাধ্যমেই কিনতে পারবেন অ্যালকোহল। অমুসলিম কূটনীতিকদের মদ কেনার জন্য শুধুমাত্র একটি কোড লাগবে, যেটা সংশ্লিষ্ট দেশের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে দেওয়া হবে।

    সংস্কারের পথে হাঁটছে সৌদি

    প্রসঙ্গত, এতদিন পর্যন্ত কোনও মদের দোকান ছিল না সৌদি আরবে (Saudi Arabia)। সেখানকার রাজপুত্র মহম্মদ বিন সলমনের উদ্যোগে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। সৌদি আরব মুসলিম দেশ, তারাও চাইছে যে পর্যটন এবং ব্যবসার কেন্দ্র হয়ে উঠুক তাদের দেশ। স্বাভাবিকভাবে ইসলামে মদ নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও মদের দোকান খোলার সিদ্ধান্ত নিল সৌদি আরব।

    আরও পড়ুন: ফোকাস নারী ক্ষমতায়ন, ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে ঘটবে অনেক ‘প্রথম’

    কোথায় খোলা হচ্ছে মদের দোকান

    রিয়াধের কূটনীতিকদের থাকার আবাসনের কাছেই এই মদের দোকান খোলা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আরও জানা যাচ্ছে, আগামী সপ্তাহেই দোকানটি খুলে যাবে। সৌদি আরবের (Saudi Arabia) মতো দেশে মদ্যপানের বিরুদ্ধে কঠোর আইনও রয়েছে। যেখানে বেত্রাঘাত, নির্বাসন, জরিমানা অথবা কারাদণ্ডের শাস্তি হতে পারে। মদ্যপানের কারণে সে দেশে প্রবাসীরাও এ ধরনের শাস্তির মুখোমুখি হয়েছেন অতীতে। তবুও সে দেশে লুকিয়ে চুরিয়ে কালোবাজারির মাধ্যমে মদ বিক্রি হতো এতদিন। ধীরে ধীরে সৌদি আরবে কঠোর ইসলামিক শাসনের অনেক শিথিলতা দেখা যাচ্ছে। যেমন, সাম্প্রতিক সময়েই মহিলাদের বোরখা পরা বাধ্যতামূলক নয় বলে জানিয়েছে সৌদি আরব। পাবলিক প্লেসগুলিতে পুরুষ এবং মহিলাদের আলাদা রাখার ব্যবস্থা এগুলিও শিথিল করেছে তারা। মহিলাদের গাড়ি চালানোর অনুমতিও দেওয়া হয়েছে। যে কোনও কনসার্টে যোগ দেওয়ার অনুমতিও দেওয়া হয়েছে মহিলাদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lionel Messi: পিএসজি ছাড়ছেন! দু’সপ্তাহের জন্য নির্বাসিত মেসি কি ফের বার্সেলোনায়?

    Lionel Messi: পিএসজি ছাড়ছেন! দু’সপ্তাহের জন্য নির্বাসিত মেসি কি ফের বার্সেলোনায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দূরত্ব ক্রমশ বাড়ছিল। তবে এভাবে হুট করে মেসিকে (Lionel Messi) দু’সপ্তাহের জন্য নির্বাসিত করবে পিএসজি, তা ফুটবল মহলের ধারণার মধ্যে ছিল না। ক্লাবকে না জানিয়ে সৌদি আরব সফরের কারণেই এই কড়া পদক্ষেপ বলে ফরাসি মিডিয়ার দাবি। তবে পরিস্থিতি যে দিকে এগোচ্ছে, তাতে মেসির পক্ষে প্যারিসের ক্লাবে খেলা চালিয়ে যাওয়া কার্যত অসম্ভব। তিনি হয়তো নতুন কোনও ক্লাবে যোগ দেবেন আগামী দিনে। খুব সম্ভবত কেরিয়ার যেখান থেকে শুরু করেছিলেন, সেই বার্সেলোনাতেই ফিরে যাবেন তিনি। সেটা হলে ফুটবলার মেসির একটা বৃত্ত পূর্ণ হবে।

    পিএসজি ছাড়ছেন!

    পিএসজি’র পক্ষ থেকে এখনও সরকারিভাবে কিছু জানানো হয়নি। ফরাসি মিডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, মেসি আপাতত দু’সপ্তাহ ক্লাবে অনুশীলন করতে পারবে না। খেলতে পারবেন না কমপক্ষে লিগ ওয়ানের দু’টি ম্যাচ। কাটা যাবে বেতনও। বিশ্বকাপ জয়ী আর্জেন্টাইন মহাতারকার পা থেকে ফুটবল কেড়ে নেওয়ার এই পদ্ধতিতে অনেকেই ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। মেসি (Lionel Messi) ঘনিষ্ঠরা বলছেন, পিএসজি’র জার্সিতে শেষ ম্যাচ খেলে ফেলেছেন লিও। তিনি আর প্যারিসে ফিরতে রাজি নন। তবে চাইলেই তো আর পিএসজি’র সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে পারবেন না তিনি, তাঁকে বেশ কিছু নিয়ম মেনেই রিলিজ নিতে হবে।

    সৌদি আরবে মেসি

    আপাতত এসব থেকে দূরে সৌদি আরবে ছুটি কাটাচেছন মেসি (Lionel Messi)। সঙ্গে রয়েছেন তাঁর স্ত্রী, পুত্ররা। সৌদি সরকারের আমন্ত্রণেই সেখানে গিয়েছেন তিনি। কারণ, মেসি ওই দেশের  ট্যুরিজিমের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। একটি বিজ্ঞাপনের শ্যুটিংয়ের কাজেই তিনি তড়িঘড়ি রিয়াধ পৌঁছন বলে খবর। দ্রুত কাজ সেরে পিএসজি’র অনুশীলনে যোগ দেওয়ার কথা ছিল মেসির। ঘনিষ্ঠ মহলে তিনি দাবি করেছেন, লরিঁয়ের বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলার পর দু’দিন বিশ্রাম পাওয়ার কথা ছিল। তাই তিনি সৌদি ট্যুরিজিমের শ্যুটিং সেরে নিতে চেয়েছিলেন ওই সময়ে। কিন্তু ক্লাব হঠাৎ করে অনুশীলন ডেকে দেয়। মেসির পক্ষে অনুশীলনে যোগ দেওয়া সম্ভব ছিল না। তাঁকে প্র্যাকটিসে দেখতে না পেয়ে ক্লাব কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেন কোচ। তার পরেই শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে মেসিকে দু’সপ্তাহ সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেয় পিএসজি।

    আরও পড়ুন: আইপিএল-এর মর্যাদা নষ্ট! গম্ভীর, বিরাট ও নবীনকে শাস্তি দিল বিসিসিআই

    বিরক্ত মেসি

    ২০২১ সালে পিএসজি’তে যোগ দিয়েছিলেন মেসি (Lionel Messi)। এই মরশুমে তিনি ১৫টি গোল করেছেন। গোলের জন্য সহযোগিতা করেছেন ১৫ বার। তবুও প্যারিসের জনতার মন জয় করতে পারেননি মেসি। তাঁকে শুনতে হয়েছে কটাক্ষ। বিশ্বকাপের ফাইনালে ফ্রান্সকে হারিয়ে আর্জেন্টিনা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার তীব্রতা ক্রমশ বাড়ছিল। স্বভাবতই বেশ বিরক্ত ছিলেন মেসি। তলে তলে তিনি যোগযোগ শুরু করেছিলেন অন্য ক্লাবে। যা বুঝতে পারছিল পিএসজিও। এখন ফাটল আরও চওড়া। যা জোড়া লাগার কোনও সম্ভাবনাই নেই। পিএসজি’র সঙ্গে মেসির বিচ্ছেদ শুধু সময়ের অপেক্ষা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Operation Kaveri: যুদ্ধ বিধ্বস্ত সুদান! আটকে পড়া ভারতীয়দের উদ্ধারকাজে বায়ুসেনা ও নৌসেনা

    Operation Kaveri: যুদ্ধ বিধ্বস্ত সুদান! আটকে পড়া ভারতীয়দের উদ্ধারকাজে বায়ুসেনা ও নৌসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষে বিধ্বস্ত সুদান থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আটকে পড়া ভারতীয়দের উদ্ধারকাজ (Operation Kaveri) চালাচ্ছে ভারতীয় সেনা বাহিনী। তৃতীয় দফায় ভারতীয়দের উদ্ধারকাজ সম্পন্ন করেছে সেনা। বুধবার ভোরে সুদানে আটকে থাকা মোট ১৩৫ জন ভারতীয়কে উদ্ধার করে বায়ুসেনার আইএএফ সি-১৩০জে বিমানে করে সৌদি আরবের জেদ্দায় আনা হয়।

    অপারেশন কাবেরী

    সোমবারই সুদানে আটকে পড়া ভারতীয় নাগরিকদের নিরাপদে দেশে ফেরাতে উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্র। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়ে দেন গৃহযুদ্ধে বিপর্যস্ত সুদান থেকে ভারতীয়দের সরিয়ে আনার সিদ্ধান্তের কথা। প্রথম পর্যায়ে সেই কাজ শুরুও হয়েছে। এবার ‘অপারেশন কাবেরী’-র (Operation Kaveri) দ্বিতীয় পর্যায়ে সুদান বন্দরের বাকি ২৫০ জন ভারতীয়কে বিমান বাহিনীর দুটি আইএ এফ সি-১৩০ জে ( IAF C-130 J) হারকিউলিস বিমানের সাহায্যে ফিরিয়ে আনা হয়। তাদের স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিদেশ প্রতিমন্ত্রী ভি মুরলীধরন। মঙ্গলবারই বিদেশ প্রতিমন্ত্রী সৌদি আরবের জেদ্দায় ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়ান স্কুল, যেখানে ভারতীয়দের সাময়িকভাবে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখেন।

    চলছে উদ্ধারকাজ

    ভারতীয় দূতাবাসের প্রতিনিধি জানান, মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত প্রায় ৭০০ ভারতীয় সুদানের বন্দরে এসে পৌঁছেছেন। আরও অন্তত পাঁচশো ভারতীয় বন্দরে পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন। এদের মধ্যে একটি অংশকে নিয়েই প্রথম উদ্ধার অভিযান শুরু করে আইএনএস সুমেধা। ভারতীয় নৌ-সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, আইএনএস সুমেধা কমপক্ষে তিনবার সুদান থেকে জেদ্দা যাতায়াত করবে। যত সম্ভব ভারতীয়দের নিয়ে সুদানের বন্দর থেকে রওনা দেবে আইএনএস সুমেধা। উত্তর ও দক্ষিণ সুদানে আটকে থাকা ভারতীয়দের উদ্ধারে অবশ্য অন্য রাস্তা ভাবতে হয়েছে বিদেশমন্ত্রককে। সৌদি আরব, ফ্রান্স, আমেরিকা, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি মতো বন্ধু দেশগুলির মাধ্যমে তাঁদের উদ্ধার করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই উত্তর সুদান থেকে বেশ কয়েকজন ভারতীয়কে উদ্ধার করেছে সৌদি আরব, আমেরিকা ও ফ্রান্স।

    সুদানের সেনাপ্রধান আবদেল ফতাহ আল-বুরহান এবং আধাসেনা আরএসএফ বাহিনীর প্রধান মহম্মদ হামদান ডাগলো ওরফে হেমেত্তির বাহিনীর লড়াইয়ে নিহতের সংখ্যা ইতিমধ্যেই হাজার ছুঁতে চলেছে। এই পরিস্থিতিতে শুধু বিদেশি নাগরিকেরাই নয়, রাজধানী খার্তুম এবং তার ‘যমজ শহর’ ওমদুরমান-সহ সুদানের বিভিন্ন শহর থেকে সাধারণ মানুষও পালাতে শুরু করেছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Saudi Arabia: বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যোগ ব্যায়াম শেখানোর পরিকল্পনা নিচ্ছে সৌদি আরব

    Saudi Arabia: বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যোগ ব্যায়াম শেখানোর পরিকল্পনা নিচ্ছে সৌদি আরব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর যোগ ব্যায়ামের (Saudi Arabia) বিশেষ প্রভাব রয়েছে। সেই গুরুত্ব বিবেচনা করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যোগ ব্যায়াম শেখানো ও যোগ ব্যায়ামকে পরিচিত করার উদ্যোগ নিচ্ছে সৌদি যোগা কমিটি। শনিবার এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে সে দেশের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ।  

    ‘ডেভেলপমেন্ট এন্ড প্রমোশন অব নিউজ স্পোর্টস গেমস ইন ইউনিভার্সিটিস’ নামের একটি অনুষ্ঠান সৌদি যোগা কমিটির চেয়ারম্যান নউফ আল-মারওয়াই জানিয়েছেন, যোগ ব্যায়াম ছড়িয়ে দিতে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি করবেন তারা।

    যোগ ব্যায়াম বিশ্বের অন্যতম পুরোনো শারীরিক কসরতগুলোর মধ্যে একটি। এই ব্যায়ামের বিকাশ ঘটেছিল ভারতেই। সাধারণ ভারতীয়দের মধ্যে যোগ ব্যায়াম জনপ্রিয় করতে কাজ করছে ভারত সরকার। 

    সৌদি যোগা কমিটির (Saudi Arabia) চেয়ারম্যান আরও জানিয়েছেন, যোগ ব্যায়ামকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পরিচিত করা ছাড়াও পুরো সৌদি আরবে এটি ছড়িয়ে দিতে চান তারা। এজন্য যোগ ব্যায়ামে সেরাদের নিয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও অনুষ্ঠান আয়োজনের কথা বলেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: এখনই জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন নেই, ফিসচুলার সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে গিয়েও জেলেই ফিরতে হল অনুব্রতকে

    মারওয়া (Saudi Arabia) বলেন, যোগা মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ভিশন ২০৩০ অনুযায়ী খেলাধুলায় স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভালো করতে সাহায্য করবে এই ব্যায়াম।

    যোগব্যায়ামের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন আসনগুলির রয়েছে বহুমুখী উপকারিতা । এর মাধ্যমে আপনি শরীরের বিভিন্ন ধরণের রোগ কমাতে পারেন। যেমন- হাঁটুর ব্যথা, পায়ের ব্যথা, ঘাড়ে ব্যথা, স্ত্রী রোগ কোষ্ঠকাঠিন্য,উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিসের মতন নানান কঠিন ব্যাধি । প্রত্যহ যোগব্যায়ামের সাহায্যে সারাজীবন তরুণ এবং সুস্থ থাকা যায়।

    যোগাভ্যাসের প্রচারে ভারতের উদ্যোগ

    প্রাচীন কাল থেকেই যোগ চর্চার অভ্যাস ভারতীয় সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। সেই ঐতিহ্যের কথা বিবেচনা করেই ভারতের যোগকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্প্রসারিত করতেই যোগ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। ২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে ২১ জুন দিনটিকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার পরের বছর অর্থাৎ ২০১৫সালের ২১ জুন তারিখ থেকে বিশ্ব জুড়ে যোগ দিবস পালন করা শুরু হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Santosh Trophy Final: মেসি-রোনাল্ডো মুখোমুখি হওয়া রিয়াধের কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামেই সন্তোষ ট্রফি!

    Santosh Trophy Final: মেসি-রোনাল্ডো মুখোমুখি হওয়া রিয়াধের কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামেই সন্তোষ ট্রফি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিওনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর খেলে যাওয়া কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে হতে যাচ্ছে সন্তোষ ট্রফির সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল। ইতিমধ্যেই সৌদি আরবে পৌঁছে গিয়েছে পাঞ্জাব, মেঘালয়, কর্ণাটক ও সার্ভিসেস-এর ফুটবলাররা। আজই অনুষ্ঠিত হবে দুটো সেমিফাইনাল। ফাইনাল হবে ৪ মার্চ। সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের (এআইএফএফ) সচিব সাজি প্রভাকরন বলেন, “ভারতীয় ফুটবলের জন্য দারুণ একটা মুহূর্ত। যে চার রাজ্য সেমিফাইনালে উঠেছে তারা সৌদি আরবে এসে খেলার সুযোগ পেল। শেষ চারের লড়াই সব সময়ই খুব আকর্ষণীয়। আন্তর্জাতিক মঞ্চে সেই লড়াই হতে চলেছে। সন্তোষ ট্রফির ইতিহাসে যা প্রথম বার। আমাদের লক্ষ্য আরও বড়। ভিসন ২০৪৭-কে সামনে রেখেই এই আয়োজন করা হয়েছে।”

    ১৯৪১ সালে শুরু হয় সন্তোষ ট্রফি। এর আগে কখনও বিদেশের মাটিতে এই প্রতিযোগিতা খেলা হয়নি। এআইএফএফ প্রধান কল্যাণ চৌবে জানান,“সন্তোষ ট্রফির সেই জৌলুস এখন আর নেই। অন্য প্রতিযোগিতাগুলো অনেক বেশি প্রচার পায়। কিন্তু অনেক রাজ্যের কাছে সন্তোষ ট্রফির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। বিদেশের মাটিতে এই প্রতিযোগিতা হলে খেলোয়াড়রা অনেক বেশি অনুপ্রেরণা পাবে।” তাঁর কথায়, তরুণ ফুটবলারদের অনুপ্রেরণা দেওয়াই নয়, সৌদিতে থাকা ভারতীয়দের মধ্যে দেশের ফুটবল সম্পর্ক আগ্রহ তৈরি করার চেষ্টাও করা হবে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে। 

    কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের গুরুত্ব

    সৌদি আরবের রিয়াধের কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামেই চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে মুখোমুখি হয়েছিল লিওনেল মেসির পিএসজি এবং ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর নেতৃত্বাধীন সৌদি আরবের দুই বিখ্যাত ক্লাব আল নাসের ও আল হিলালের সম্মিলিত একাদশ। ওই ম্যাচে জোড়া গোল করেছিলেন রোনাল্ডো এবং ১ গোল করেছিলেন মেসি। রোনাল্ডো ম্যাচের সেরার পুরস্কার পেলেও ওই প্রীতি ম্যাচটি জিতেছিল পিএসজি। ওই স্টেডিয়ামে স্প্যানিশ সুপার কাপের মুখোমুখি হয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনা। এমন বড় মাপের স্টেডিয়ামে এ বার খেলার সুযোগ পাবে ভারতের ফুটবলাররা।

    আরও পড়ুন: সচিনকে শ্রদ্ধা জানাতে ওয়াংখেড়েতে বসতে চলেছে পূর্ণাবয়ব মূর্তি, কবে উন্মোচন?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share