Tag: SBI

SBI

  • State Bank Of India: বিপুল মুনাফা, ১১৩০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা স্টেট ব্যাঙ্কের

    State Bank Of India: বিপুল মুনাফা, ১১৩০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা স্টেট ব্যাঙ্কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বজোড়া আর্থিক মন্দা থেকে ভারত যে অনেকটাই সুরক্ষিত তা ধরা পড়ল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (State Bank Of India) চতুর্থ ত্রৈমাসিকের ফলে। দেশের সর্ববৃহৎ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কটি রেকর্ড মুনাফা অর্জন করেছে ২০২২-২৩ সালের শেষ ত্রৈমাসিকে। লাভের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে ৮৩ শতাংশ। গত বছর যেখানে একই সময়কালে লাভ্যাংশের পরিমাণ ছিল ৯ হাজার ১১৩ কোটি টাকা, সেটা এবার দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৬৯৫ কোটিতে।

    শেয়ার প্রতি ১১.৩০ টাকা ডিভিডেন্ড

    চতুর্থ ত্রৈমাসিক ফলাফলের বিশ্লেষণ করতে গিয়ে দেখা যাচেছ, শুধু সুদ থেকে আয় বেড়েছে ২৯ শতাংশ। যার পরিমাণ ৪০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকা। এক বছর আগে এই খাতে সুদ বাবদ স্টেট ব্যাঙ্কের এই সময় আয় ছিল ৩১ হাজার ১৯৮ কোটি টাকা। এর ফলস্বরূপ, শেয়ার প্রতি ১১.৩০ টাকা ডিভিডেন্ড দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছে স্টেট ব্যাঙ্ক (State Bank Of India)। অর্থাৎ শেয়ার হোল্ডাররাও খুশি। কারণ, শেয়ার প্রতি পাওয়া যাবে ১১৩০ শতাংশ ডিভিডেন্ড। ১৪ জুন এই ডিভিডেন্ড হস্তান্তরের দিন ধার্য করা হয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে।

    আরও পড়ুুন: ‘পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫’! শুভেন্দু কেন বললেন জানেন?

    দারুণ উন্নতি চতুর্থ ত্রৈমাসিক ফলে

    একটি ব্যাঙ্কের ভিত্তি কতটা মজবুত, তা মূলত নির্ধারিত হয় দু’টি মাপকাঠি দিয়ে। একটি হল প্রভিশনিং আর একটি হল এনপিএ (নন পারফর্মিং অ্যাসেট)। এই দুই ক্ষেত্রেও দারুণ উন্নতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (State Bank Of India) চতুর্থ ত্রৈমাসিক ফলাফলে। গত বছর এই কোয়ার্টারে স্টেট ব্যাঙ্কের প্রভিশন কর ছিল ৭ হাজার ২৩৭ কোটি টাকা। তা এক ধাক্কায় ৩ হাজার ৩১৬ কোটি টাকাতে নেমে এসেছে। শুধু তাই নয়, সম্পদ গুণমান যাচাইয়ের সূচক এনপিএ’র গ্রাফেও অনেকটাই স্বস্তির ইঙ্গিত মিলেছে। গ্রস এনপিএ দাঁড়িয়েছে ২.৭৮ শতাংশে। যা ছিল ৩.১৪ শতাংশ। তথ্য বলছে, ব্যাঙ্কের এনপিএ ১১২ হাজার ২৩ কোটি থেকে কমে ৯০ হাজার ৯২৮ কোটিতে এসে ঠেকেছে।  যা, গত ১০ বছরে সর্বনিম্ন। 

    ব্যাঙ্কের কর্পোরেট লোন বেড়েছে ১২ শতাংশ। পাশাপাশি রিটেল ও পার্সোনাল লোনেও (খুচরো ও ব্যক্তিগত ঋণ) বৃদ্ধির হার স্পষ্ট। বৃহস্পতিবার দুপুরে ফলাফল ঘোষণার পর স্বাভাবিকভাবেই সেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (State Bank Of India) শেয়ার অনেক বেশি ওঠা-নামা করে। শেষ পর্যন্ত দাম বন্ধ হয় ৫৭৪.২০ টাকায়। এপ্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, প্রফিট বুকিং বা মুনাফা তুলে নেওয়ার ফলে শেয়ার বেচার হিড়িক পড়ে যায়। তাতে, দর নেমে আসতে পারে। তবে বোকারেজ সংস্থাগুলি ভারতের এই বৃহৎ ব্যাঙ্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী। অধিকাংশ রেটিং সংস্থাই শেয়ারের দাম ৭০০ টাকার টাগের্ট দিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SBI Fixed Deposit: স্থায়ী আমানতে সুদের হার বাড়াল এসবিআই, ৪০০ দিনে হার ৭.১ শতাংশ

    SBI Fixed Deposit: স্থায়ী আমানতে সুদের হার বাড়াল এসবিআই, ৪০০ দিনে হার ৭.১ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমানতকারীদের জন্যে সুখবর। স্থায়ী আমানতে সুদের হার বাড়াল দেশের সব থেকে বড় রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI Fixed Deposit)।  প্রায় দু’মাস পরে আবার স্থায়ী আমানতের উপর বর্ধিত সুদের নয়া কর্মসূচি ঘোষণা করল এসবিআই। বুধবার এসবিআই- এর তরফে জানানো হয়েছে, নয়া কর্মসূচিতে স্থায়ী আমানতের উপর সুদের হার ২৫ বেসিস পয়েন্ট পর্যন্ত অর্থাৎ ২.৫ শতাংশ বাড়বে। 

    এই নয়া ব্যবস্থায় ৪০০ দিনের স্থায়ী আমানতে সুদের হার হবে ৭.১ শতাংশ। এসবিআই (SBI Fixed Deposit) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকেই লাগু হবে এই বর্ধিত সুদের হার। এই কর্মসূচি চলবে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত। ২ কোটি টাকা পর্যন্ত স্থানীয় আমানতের ক্ষেত্রে নয়া এই উচ্চ হারে সুদ দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: ১৭৯৩ পদে কর্মী নিয়োগ করবে প্রতিরক্ষামন্ত্রক, জানুন বিস্তারিত

    গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর কিছু নির্দিষ্ট স্থায়ী আমানতের ক্ষেত্রে সুদের হার বাড়িয়েছিল স্টেট ব্যাঙ্ক (SBI Fixed Deposit)। আদানির গোষ্ঠীকে নিয়ে সাম্প্রতিক বিতর্কের মাঝে স্টেট ব্যাঙ্কের এই ঘোষণা অত্যন্ত  ‘তাৎপর্যপূর্ণ’ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করার সময় দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানিয়েছিলেন, আদানি শিল্পগোষ্ঠী সঙ্কটে পড়লেও তাদের অন্যতম প্রধান আর্থিক সহায়ক স্টেট ব্যাঙ্কের বিপদের সম্ভাবনা নেই। এই ঘোষণায় সেই দাবিতেই শিলমোহর পড়ল।

    আদানি ও এসবিআই 

    উল্লেখ্য, গত ২৪ জানুয়ারি হিন্ডেনবার্গ রিপোর্ট সামনে আসার পর বড় ধাক্কা খেয়েছে আদানি গ্রুপ। শেয়ারের দর পড়ে যাওয়ায় মার্কিন সূচক থেকে বাদ গিয়েছে আদানির স্টক। এদিকে এসবিআই থেকে বিপুল পরিমাণে ঋণ নিয়েছে আদানি গ্রুপ। এসবিআই (SBI Fixed Deposit) যদিও এখন পর্যন্ত সেই ঋণ নিয়ে কোনও আশঙ্কা প্রকাশ করেনি। কিন্তু সাধারণ মানুষের মনে তৈরি হয়েছে আতঙ্ক। যদি ঋণ শোধ না করে আদানি গ্রুপ? সেক্ষেত্রে এক্ষেত্রে ব্যাঙ্কের ক্ষতির পরিমাণ কত হতে পারে? এসবিআই সূত্রে খবর, বর্তমানে বিপাকে পড়া আদানি গোষ্ঠীর কাছে এসবিআই -এর এক্সপোজারের পরিমাণ প্রায় ২৭,০০০ কোটি টাকা। তবে তা মোট প্রদেয় ঋণের মাত্র ০.৮৮ শতাংশ। অর্থাৎ যা কিনা ১ শতাংশের চেয়েও কম। ব্যাঙ্কটির চেয়ারম্যান দীনেশ খাড়া এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, “আমরা আদানি গ্রুপকে মূলত প্রজেক্টের জন্য ঋণ দিয়েছি। এগুলি বাস্তব সম্পদ এবং যার পর্যাপ্ত নগদ উৎপাদন রয়েছে৷ সংস্থাটি যথাযথ ভাবেই দায়িত্ব পালন করছে। ব্যাঙ্কের এক্সপোজার মোট লোন বুকের মাত্র ০.৮৮ শতাংশ।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Digital Rupee: দেশে শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির ট্রায়াল, ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে পার্থক্য কি জানেন?

    Digital Rupee: দেশে শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির ট্রায়াল, ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে পার্থক্য কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার থেকেই শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির (Digital Rupee) ট্রায়াল। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ডিজিটাল রুপিতে প্রথম পাইলট, ২০২২ সালের ১ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে। জানা গিয়েছে, পাইলট প্রজেক্টে (Pilot Project) অংশ নেওয়ার জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে নটি ব্যাঙ্ককে (Bank)। এই ব্যাঙ্কগুলি হল, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, ব্যাঙ্ক অফ বরোদা, ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক, ইয়েস ব্যাঙ্ক, আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্ক এবং এইচএসবিসি। আরবিআইয়ের মতে, ডিজিটাল রুপি হোলসেল আন্তঃব্যাঙ্ক বাজারের দক্ষতা আরও বাড়িয়ে তুলবে। এটি খরচও কমিয়ে আনবে।

    প্রশ্ন হল, ডিজিটাল রুপি কী (Digital Rupee)? আরবিআইয়ের ওয়েবসাইটে এ প্রসঙ্গে লেখা হয়েছে, সেন্ট্রাল বোর্ড ডিজিটাল কারেন্সি হল ফিয়াট কারেন্সির সমতুল এবং ফিয়াট কারেন্সির মতো একজনের সঙ্গে অন্যজনের বিনিময়ও করা যাবে। ফিয়াট কারেন্সি হল যে মুদ্রা সবাই ব্যবহার করে, তাই। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের ব্যাখ্যা, সিবিডিসি হল লিগ্যাল টেন্ডার, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক যা ইস্যু করে ডিজিটাল ফর্মে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মতে, ডিজিটাল মুদ্রার ব্যবহারে লেনদেন আরও সহজ হয়ে যাবে। বিষেষজ্ঞদের মতে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ডিজিটাল রুপিই কাগুজে নোটের সব চেয়ে শক্তিশালী ও সুবিধাজনক বিকল্প হয়ে উঠবে। মনে রাখতে হবে, দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের কাছে ডিজিটাল মুদ্রার (Digital Rupee) সংবিধিবদ্ধ স্বীকৃতি থাকবে। একে ই-রুপি বলা যায়। তবে কখনওই ক্রিপ্টোকারেন্সি  নয়।

    আরও পড়ুন: ফের রেপো রেট বাড়াতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাংক?

    ডিজিটাল রুপির (Digital Rupee) সঙ্গে মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহারের যে পার্থক্য রয়েছে, তা জানিয়ে দিয়েছে সরকারি একটি সূত্র। ওই সূত্রের মতে, ডিজিটাল রুপির ক্ষেত্রে কাগুজে মুদ্রা হাতে নয়, আপনার ফোনে থাকবে। মুদ্রা ব্যবহার করলে সেখান থেকে চলে যাবে সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কে। সেখান থেকে চলে যাবে কোনও ব্যবসায়ীর কাছে। সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের ব্যালেন্স শিটে একে লায়াবিলিটিজ হিসেবে দেখানো হবে। প্রসঙ্গত, বিটকয়েন থেকে প্রাণিত হয়েই সিবিডিসির ধারণা এসেছে। তবে বিটকয়েনের সঙ্গে এর বিরাট পার্থক্য রয়েছে। সেটি হল, বিটকয়েনের লিগ্যাল টেন্ডার নেই। যা রয়েছে ডিজিটাল রুপির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SBI: স্টেট ব্যাঙ্কে ৮৫৯ জন অফিসার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি, বেতন কত জানেন?  

    SBI: স্টেট ব্যাঙ্কে ৮৫৯ জন অফিসার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি, বেতন কত জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৮৫৯ জন অফিসার নিয়োগ করবে স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (SBI)। আবেদনের শেষ তারিখ হল ৭ নভেম্বর ২০২২ । ৩০/০৯/২০২২ তারিখে বয়স হতে হবে ২১ থেকে ৩০ এর মধ্যে। সংরক্ষিত প্রার্থীরা বয়সের জন্য নির্দিষ্ট ছাড় পাবেন। বেতনক্রম: ₹৩৬,০০০- ₹৬৩,৮৪০। অনলাইন দরখাস্ত করতে হবে: https://bank.sbi/careers এই ওয়েবসাইটে গিয়ে। প্রার্থী বাছাই হবে লিখিত অনলাইন পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে। ১২০ নম্বরের অনলাইন পরীক্ষায় অবজেক্টিভ ধরনের এমসিকিউ প্রশ্ন থাকবে‌।
     
    শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীকে অবশ্যই স্নাতক (Graduate) হতে হবে। এর পাশাপাশি যে কোন গ্রামীণ ব্যাঙ্কে বা যে কোন সিডিউলড ব্যাঙ্কে দু বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

    পরীক্ষার বিষয়গুলি হল – ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ, ব্যাঙ্কিং নলেজ, জেনারেল অ্যাওয়ারনেস/ ইকোনমি এবং কম্পিউটার অ্যাপটিটিউড। এর সঙ্গে থাকবে ডেস্ক্রিপটিভ টেস্ট যা হবে ৫০ নম্বরের। ডেসক্রিপটিভ টেস্টে ইংরেজিতে লেটার ও এসে (প্রবন্ধ) রাইটিং থাকবে‌। নেগেটিভ মার্কিং নেই। 

    পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ৪ ডিসেম্বর। পশ্চিমবঙ্গ সার্কেলের জন্য পরীক্ষাকেন্দ্র গুলি হবে হুগলি, কল্যাণী এবং কলকাতা। ফি বাবদ অনলাইনে জমা দিতে হবে ৭৫০ টাকা‌। সংরক্ষিত প্রার্থীদের জন্য ফিসে ছাড় পাওয়া যাবে। এই সংক্রান্ত যাবতীয়  তথ্যের জন্য উপরোক্ত ওয়েবসাইট ফলো করুন।
    নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে দেশের বেশ কিছু সার্কেলে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, রাজস্থান, আসাম, অরুণাচল প্রদেশ ,মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড এবং ত্রিপুরা। প্রার্থীকে অবশ্যই স্থানীয় ভাষা জানতে হবে। যে সার্কেল থেকে তিনি আবেদন করবেন, সেই সার্কেলের ভাষা। যেমন কলকাতা ও উত্তর পূর্বাঞ্চলের সার্কেলের শূন্য পদে যাঁরা আবেদন করবেন, তাঁদের বাংলা জানতে হবে। ভোপাল ও জয়পুরের ক্ষেত্রে হিন্দি জানতে হবে। এই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি নম্বর হলো CRPD/CBO/2022-23/22.

     মোট শূন্য পদ 

    ১. সার্কেল কলকাতা (পশ্চিমবঙ্গ সিকিম এবং আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ): মোট শূন্য পদ ১৭৫ টি , যার মধ্যে সাধারণ ৭২, তফশিলি জাতি ২৬ তফশিলি উপজাতি ১৩, ওবিসি ৪৭, আর্থিকভাবে অনগ্রসরদের জন্য ১৭টি। এর মধ্যে দুটি করে শূন্য পদ শ্রবণ, দৃষ্টি ও ভালো মতো হাঁটতে পারেন না  এমন প্রতিবন্ধীদের জন্য। এবং একটি শূন্যপদ একাধিক প্রতিবন্ধকতা আছে এমন প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত। 

    ২. সার্কেল ভোপাল
    (মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়): মোট শূন্যপদ ১৮৩ টি যার মধ্যে রয়েছে। সাধারণ ৭২, তফশিলি জাতি ২৬ তফশিলি উপজাতি ১৩ ,ওবিসি ৫৫, আর্থিকভাবে অনগ্রসরদের জন্য ১৭ টি ,এর মধ্যে ২টি শূন্য পদ আছে দৃষ্টি সংক্রান্ত এবং যারা হাঁটতে পারেন না ভালো মতো তাঁদের জন্য। ৩টি শূন্য পদ আছে শ্রবণ সংক্রান্ত এবং একাধিক প্রতিবন্ধকতা আছে এমন প্রার্থীদের জন্য।

    ৩. সার্কেল জয়পুর 
    ( রাজস্থান): মোট শূন্যপদ ২০১ টি। সাধারণ ৮১, তফশিলি জাতি ৩০, তফশিলি উপজাতি ১৫, ওবিসি ৫৫, আর্থিকভাবে অনগ্রসরদের জন্য ২০টি। যাঁরা ভালোমতো হাঁটতে পারেন না তাঁদের জন্য সংরক্ষিত আছে ২টি শূন্য পদ। ৩টি শূন্য পদ রয়েছে দৃষ্টি, শ্রবণ সংক্রান্ত এবং একাধিক প্রতিবন্ধকতা আছে এমন প্রার্থীদের জন্য।

    আরও পড়ুন: এটি আর্থিক তছরুপের সহজ পন্থা, ফের ডিয়ার লটারি নিয়ে সরব শুভেন্দু

    ৪. সার্কেল উত্তর পূর্বাঞ্চল (আসাম ,অরুণাচল প্রদেশ, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরা): মোট শূন্য পদ ৩০০টি, সাধারণ ১২২, তফশিলি জাতি ৪৫, তফশিলি উপজাতি ২২, ওবিসি ৮১, আর্থিকভাবে অনগ্রসরদের জন্য রয়েছে ৩০টি। এর মধ্যে ৩টি শূন্যপদ, দৃষ্টি, শ্রবণ সংক্রান্ত প্রতিবন্ধী এবং যাঁরা ভাল রকম হাঁটাচলা করতে পারেন না তাঁদের জন্য।

     

     

  • Global Recession: বিশ্ব মন্দার ধাক্কা ভারতে তেমন পড়বে না, জানালেন স্টেট ব্যাংকের চেয়ারম্যান  

    Global Recession: বিশ্ব মন্দার ধাক্কা ভারতে তেমন পড়বে না, জানালেন স্টেট ব্যাংকের চেয়ারম্যান  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসছে বিশ্বব্যাপী মন্দা (Global Recession)। এ খবর আমরা আগেই জেনেছি। তবে সে মন্দার ধাক্কা তামাম বিশ্বের অন্যান্য দেশে যে প্রভাব ফেলবে, ভারতে সেরকম কিছু ঘটবে না। শুক্রবার একথা জানালেন স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (SBI) চেয়ারম্যান দীনেশ খাড়া। তিনি জানান, বিশ্বের অন্যান্য দেশে মন্দার বিশাল ঢেউ আছড়ে পড়লেও, ভারতে তার ধাক্কা হবে মৃদু। অর্থনীতির ক্ষেত্রে ভারতের (India) অবস্থান ক্রমেই যে ভালর দিকে যাচ্ছে, তা আগেও  জানিয়েছিলেন তিনি। এদিনও জানান, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ভাল করছে ভারত। বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশ।

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার (IMF) ও বিশ্বব্যাংকের বাৎসরিক বৈঠকে যোগ দিতে গিয়েছেন দীনেশ। ওই বৈঠকের  ফাঁকেই তিনি কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। দীনেশ বলেন, ভারতে বৃদ্ধির হার ৬.৮। মুদ্রাস্ফীতিও নিয়ন্ত্রণে। তিনি বলেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যুক্তিপূর্ণভাবেই ভাল করছে ভারত। তিনি বলেন, চাহিদার নিরিখে ভারতের অর্থনীতি অন্তর্মুখী। কারণ এখানকার জিডিপি দেশীয় অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই গোটা বিশ্বে মন্দা থাবা বসালেও, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তার প্রভাব পড়লেও, আমার মনে হয়, ভারতে তেমন প্রভাব পড়বে না।

    তিনি বলেন, আমরা যদি বেটা ফ্যাক্টরের দিকে তাকাই, তাহলে আমরা দেখব বিশ্বের বৃহত্তর অর্থনীতির যেসব দেশ রয়েছে, যারা প্রচুর পরিমাণে রফতানি করে, তাদের বেটা ফ্যাক্টরের তুলনায় ভারতের বেটা ফ্যাক্টর খুবই কম। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যান বলেন, মুদ্রাস্ফীতির প্রাথমিক কারণ চাহিদা ভিত্তিক নয়, এটি অবশ্যই জোগান ভিত্তিক। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে দীনেশ বলেন, আমরা যদি জোগানের দৃষ্টিতে মুদ্রাস্ফীতিকে দেখি, তাহলে দেখব আমাদের ইউটিলাইজেশন ক্যাপাসিটি প্রায় ৭১ শতাংশ। যার অর্থ হল, আমাদের এই ক্যাপাসিটি বাড়ানোর সামান্যতম হলেও জায়গা রয়েছে। তাই জোগান চেইনে কোনও বিঘ্ন ঘটলে, যেটা ইদানিং বিশ্বের নানা ঘটনার জেরে ঘটছে, যার প্রভাব পড়েছে অপরিশোধিত তেলের ক্ষেত্রেও, তাহলে তার প্রভাব অর্থনীতিতে পড়বেই।

     

     

  • Pakistan Threat: লোন না দিলে উড়িয়ে দেওয়া হবে এসবিআই, হুমকি পাকিস্তানির!

    Pakistan Threat: লোন না দিলে উড়িয়ে দেওয়া হবে এসবিআই, হুমকি পাকিস্তানির!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (SBI) উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি! স্টেট ব্যাংকের মুম্বইয়ের নরিম্যান পয়েন্ট শাখায় ওই হুমকি দেওয়া হয়েছে। ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে খুনের হুমকিও দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার এ খবর জানিয়েছে মুম্বই পুলিশ। জানা গিয়েছে, যে ফোনে হুমকি দিয়েছে, সে তার পরিচয় দিয়েছে মহঃ জিয়াউল আলিম বলে। তার দাবি, সে পাকিস্তান (Pakistan) থেকে ফোনে কথা বলছে। সে ব্যাংকের ওই শাখা থেকে লোন চেয়েছিল। লোন দেওয়া না হলে ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে অপহরণ করার হুমকি দিয়েছিল। দিয়েছিল খুনের হুমকিও। ওই ব্যক্তির হুমকি, লোন দেওয়া না হলে উড়িয়ে দেওয়া হবে ব্যাংকও।

    মুম্বই পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি স্টেট ব্যাংকের নরিম্যান পয়েন্ট শাখার ল্যান্ড লাইনে ফোন করে। ১৩ অক্টোবর বেলা এগারোটা নাগাদ ফোনটি আসে। ওই ফোনেই সে হুমকি (Pakistan Threat) দেয়। নিজেকে সে মহঃ জিয়াউল আলিম বলে পরিচয় দেয়। সে বলে, সে পাকিস্তান থেকে কথা বলছে। তাকে লোন দেওয়া না হলে ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে অপহরণ করা হবে। করা হবে খুনও। এসবিআইয়ের ওই শাখা উড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দেয় সে। অজ্ঞাত পরিচয় ওই ব্যক্তির হুমকি ফোন (Pakistan Threat) পাওয়ার পরেই মেরিন ড্রাইভ থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তির নামে দায়ের হয়েছে অভিযোগ। অভিযোগ দায়ের করেছেন স্টেট ব্যাংকের সহকারী নিরাপত্তা ম্যানেজার অজয়কুমার শ্রীবাস্তব। ৫০৬/২ ধারায় দায়ের হয়েছে অভিযোগ। অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিটি আদপে কে, সে কোনও জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত কিনা, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: ভারতে বন্ধ পাকিস্তান সরকারের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট

    তদন্তে নেমে পুলিশ ফোন নম্বরের কল ডিটেল রেকর্ড খতিয়ে দেখে জানতে পারে, ফোনটি এসেছিল পশ্চিমবঙ্গ থেকে। অভিযুক্তের খোঁজে ইতিমধ্যেই বাংলার দিকে রওনা দিয়েছে মুম্বই পুলিশ। পশ্চিমবঙ্গে নানা সময় জঙ্গি ধরা পড়েছে। ধরা পড়েছে জঙ্গি গোষ্ঠীর এজেন্টও। এই ব্যক্তি নিতান্তই সাধারণ মানুষ নাকি কোনও জঙ্গি গোষ্ঠীর প্রতিনিধি, তাও জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • SBI: ঋণ রেট ৫০ বিপিএস বাড়িয়েছে এসবিআই, বাড়তে পারে হোম লোন খরচও

    SBI: ঋণ রেট ৫০ বিপিএস বাড়িয়েছে এসবিআই, বাড়তে পারে হোম লোন খরচও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি রেপো রেট (Repo Rate) বাড়িয়েছে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (Reserve Bank Of India)। আর তার সঙ্গে সঙ্গেই দেশের একাধিক ব্যাংকও নিজেদের ঋণদানের সুদের হার বাড়িয়েছে। দেশের সবচেয়ে বড় সরকারি ব্যাংক, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়াও (State Bank Of India) ঋণে সুদ বাড়িয়েছে। এছাড়া আরও অনেক ব্যাংক ঋণের সুদ বাড়িয়ে দিয়েছে। মূল্যবৃদ্ধির উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে গিয়ে রিজার্ভ ব্যাংক শুক্রবার রেপোরেটে ০.৫০ শতাংশ বৃদ্ধি করেছে।  

    আরও পড়ুন: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাংক, কত হল জানেন?

    এসবিআই (SBI) ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এক্সটার্নাল বেঞ্চমার্ক ল্যান্ডিং রেট ইবিএলআর (EBLR) এবং রেপোরেট এর সঙ্গে সম্পর্কিত আরএলএলআর (RLLR) ৫০ বেসিস পয়েন্টে বাড়ানো হয়েছে। এই বৃদ্ধির পরে ইবিএলআর ৮.৫৫ শতাংশ হয়ে গিয়েছে এবং আরএলএলআর ৮.১৫ শতাংশতে পৌঁছেছে। শনিবার থেকে নতুন রেট লাগু হয়েছে। 

    ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (BOI) আরবিএলআর বাড়িয়ে ৮.৭৫ শতাংশ করেছে। আইসিআইসিআই  ব্যাংকও (ICICI) নিজেদের ইবিএলএলআর বাড়িয়েছে। তা বাড়িয়ে ৯.৬০ শতাংশ করে দিয়েছে। ঋণে সুদের হার বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মাসিক কিস্তির রেটও বাড়বে। যারা ইবিএলআর এবং আরএলএলআর এর উপর লোন নিয়েছিলেন তাদেরকে দিতে হবে এই বাড়তি টাকা। এইচডিএফসি (HDFC) হোম লোনের সুদের হারের ০.৫০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। নতুন রেট ১ অক্টোবর থেকেই লাগু হয়ে গিয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, হোম-লোনে ইএমআইও বাড়তে পারে। ১০ লক্ষ টাকা ঋণ নিলে প্রায় ৩ হাজার টাকা বার্ষিক খরচ বাড়তে পারে।  
     
    মূল্যবৃদ্ধির উপর নিয়ন্ত্রণ আনার জন্য রিজার্ভ ব্যাংক এ বছর মে মাস থেকে শুরু করে চারবার রেপোরেট বৃদ্ধি করেছে। রিজার্ভ ব্যাংক শুক্রবার, চতুর্থবার রিপোর্ট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে। ৫০ বেসিস পয়েন্ট বেড়েছে রেপো রেট। আরবিআই এই বৃদ্ধির পরে রেপো রেট ৫.৯০ শতাংশতে পৌছে গিয়েছে। এই দরেই আরবিআই ব্যাংকগুলিকে ঋণ দিয়ে থাকে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • India Russia Rupee Trade: ভারত-রাশিয়া বাণিজ্যে লেনদেন হবে টাকায়! প্রক্রিয়া চালু শীঘ্রই

    India Russia Rupee Trade: ভারত-রাশিয়া বাণিজ্যে লেনদেন হবে টাকায়! প্রক্রিয়া চালু শীঘ্রই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিটতে চলেছে দীর্ঘদিনের সমস্যা। শেষমেশ শুরু হতে চলেছে ভারত-রাশিয়া বাণিজ্য (India Russia Trade)। বাণিজ্য হবে ভারতীয় মুদ্রা রুপিতে (Rupee)। বুধবার এ খবর জানিয়েছে ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান এক্সপোর্ট অর্গানাইজেশনের প্রেসিডেন্ট এ শক্তিভেল। তিনি জানান, এ ব্যাপারে রাজিও হয়েছে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (SBI)।

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে। তার পরেই পশ্চিমের বহু দেশ ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সরব হয়। এই দেশগুলির মধ্যে আমেরিকাও রয়েছে। ঘটনার জেরে রাশিয়ার ওপর অর্থনীতি সহ বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল পশ্চিমের দেশগুলি। তার জেরে সমস্যায় পড়ে পুতিনের দেশ। মার খায় বাণিজ্যও। এপ্রিল থেকে জুলাই এই চার মাসে রাশিয়া থেকে ভারতের রফতানি কমে যায় এক তৃতীয়াংশ। যদিও রাশিয়া থেকে তেল কিনতে থাকে ভারত।

    এ শক্তিভেল বলেন, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া রাশিয়ার সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্য করতে এগিয়ে এসেছে। দেশের আরও কয়েকটি ব্যাংকও এ ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছে। তিনি জানান, ভারতের তরফে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া যেমন এগিয়ে এসেছে, তেমনি রাশিয়ার কোন ব্যাংক এ ব্যাপারে এগিয়ে আসবে, তা জানিয়ে দেওয়া হবে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে।

    আরও পড়ুন : পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ দেওয়ার মার্কিন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ভারত

    জুলাই মাসে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (SBI) একটি মেকানিজম চালু করে। রুপিতে যাতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চালু রাখা যায় তাই এই ব্যবস্থা। এর মূল উদ্দেশ্য পশ্চিমের দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞার জেরে রাশিয়ার সঙ্গে অর্থনৈতিক লেনদেন যে বন্ধ হয়ে রয়েছে, তা ফের চালু করা। ইরানের সঙ্গেও ভারতের এরকম পেমেন্ট সিস্টেম চালু রয়েছে। এই ইরানের বিরুদ্ধেও অর্থনৈতিক সহ নানা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল পশ্চিমের দেশগুলি। ভারতের একাধিক সংস্থা রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য সচল রাখতে ডলার এবং ইউরোর ব্যবহার কমাচ্ছে। এফআইইও প্রেসিডেন্ট বলেন, নয়া মেকানিজম ব্যবহার করে রাশিয়ায় রফতানি বাড়াতে চাইছে সরকার। বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে ঘরোয়া মুদ্রাকেই ব্যবহার করতে চাইছে তারা। ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণও সম্প্রতি জানিয়েছিলেন, রিজার্ভ ব্যাংকের এ হেন মেকানিজম চালুর পরে অনেক দেশই দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সচল রাখতে এই পন্থা অবলম্বন করতে আগ্রহ দেখিয়েছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ED: পুনরুদ্ধার ২৩ হাজার কোটি টাকা! কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির মধ্যে এগিয়ে ইডি

    ED: পুনরুদ্ধার ২৩ হাজার কোটি টাকা! কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির মধ্যে এগিয়ে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক তছরুপ আইন (PMLA) লাগু হয়েছিল ২০০৫ সালে। তার পরেই এই আইনে অভিযুক্তদের ধরতে মাঠে নেমে পড়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। জানা গিয়েছে, এ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা চার্জশিট পেশ করেছে ৯৯২টি অভিযোগে।

    অন্যান্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির চেয়ে সবার ওপরে রয়েছে ইডি। ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট আইনে (FEMA) ইডি এ পর্যন্ত ৮ হাজার শোকজ নোটিশ পাঠিয়েছে। যে সকল অভিযুক্তের সম্পত্তি এজেন্সি অ্যাটাচ করেছে ইডি, সেই সম্পত্তি বিক্রি করে ২৩ হাজার কোটি টাকা ফিরিয়ে দিয়েছে বিভিন্ন ব্যাংককে। কেবল আর্থিক তছরুপ নয়, ইডি তদন্ত করছে যাঁরা ফেমা (FEMA) এবং ফিউজিটিভ ইকনোমিক অফেন্ডার্স অ্যাক্টেও অভিযুক্ত তাঁদের। 

    যদিও আর্থিক তছরুপ কেলেঙ্কারিতে প্রচুর পরিমাণ মামলা বকেয়া পড়ে রয়েছে, তা সত্ত্বেও ১৭ বছরের পুরানো একটি আইনে এ পর্যন্ত ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ করতে পেরেছে ইডি। এসব করতে গিয়ে নানা সময়ে একাধিক প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ীর কাছ থেকে হুমকি পেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। তার পরেও অবশ্য দমানো যায়নি ইডিকে। ২০০৫ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইডি আর্থিক তছরুপ আইনে তদন্ত করেছে নথিভুক্ত ৫ হাজার ৪০০ মামলা।  সরকারি তরফের অভিযোগ অথবা চার্জশিট পেশের ক্ষেত্রে দ্রুততার সঙ্গে তদন্ত শেষ করেছে ইডি। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেই কাজ শেষ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা।  ইডি ১ হাজার ৭০০ অ্যাটাচমেন্ট অর্ডার ইস্যু করেছে। এক লক্ষ কোটির বেশি সম্পত্তিও অ্যাটাচ করেছে কেন্দ্রীয় এই সংস্থা। 

    আরও পড়ুন : দুয়ারে ইডি-সিবিআই! জেলে যেতে পারেন? নেতাদের জন্য রইল শরীর ঠিক রাখার টোটকা

    কুখ্যাত তিনটি আর্থিক কেলেঙ্কারিরও তদন্ত করছে ইডি। এই তিনটি কেলেঙ্কারির মূল হোতা হলেন বিজয় মালিয়া, নীরব মোদি ও মেহুল চোকসি। এই তিনজনের ১৯ হাজার কোটিও বেশি টাকার সম্পত্তি অ্যাটাচ করেছে ইডি। এর মধ্যে ইডি বিক্রিও করেছে প্রচুর সম্পত্তি। উদ্ধার করেছে ১৫ হাজার কোটি টাকা। এই অর্থ পাঠানো হয়েছে বিভিন্ন ব্যাংকে। শুধু তাই নয়, এসবিআইয়ের নেতৃত্বে কয়েকটি ব্যাংকের কনসর্টিয়াম ইডি যে সম্পত্তি হস্তান্তর করেছে, তা বিক্রি করে পেয়েছে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Indian Economy: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    Indian Economy: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনকে (UK) হারিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে মোদির (PM Modi) ভারত (India)। তবে আর কয়েক বছরের মধ্যেই দেশের ঠাঁই হবে আরও ওপরের দিকে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (SBI) এক রিপোর্টেই এই তথ্য উঠে এসেছে। ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, চলতি দশকেরই শেষের দিকে ভারত হারাবে বিশ্বের আরও দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দুই দেশকে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার ইকনোমিক রিসার্চ ডিপার্টমেন্ট আগাম জানিয়েছিল ২০২৭ এর মধ্যে ভারত বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ জার্মানিকে (Germany) এবং ২০২৯ সালের মধ্যে জাপানকে (Japan) টপকে তিন নম্বরে চলে আসতে পারে।

    ২০১৪ সালে ওই তালিকায় দেশের ঠাঁই হয়েছিল ১০ নম্বরে। রিপোর্ট বলছে, সাতটি দেশকে টপকে অচিরেই মোদির ভারত চলে আসবে তিন নম্বরে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার গ্রুপ চিফ ইকনোমিক অ্যাডভাইজার সৌম্যকান্তি ঘোষ বলেন, যে কোনও মানদণ্ডেই মাপা হোক না কেন, এই তথ্য একটা একটা মনে রাখার মতো প্রাপ্তি। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ব্লুমবার্গ। সেই রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, শেষ তিন মাসে ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে সামনে চলে এসেছে ভারত। যে হিসেবের সাপেক্ষে প্রকাশ্যে এসেছে এই ফল, সেটির মানদণ্ড হল মার্কিন ডলার। রিপোর্ট অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের নিরিখে ভারতীয় রুপির তুলনায় দাম কমেছে ব্রিটিশ মুদ্রা পাউন্ডের। ভারতীয় মুদ্রার তুলানায় ৮ শতাংশ কমেছে পাউন্ডের দর।

    আরও পড়ুন : ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ভারতের আগে রয়েছে মাত্র চারটি দেশ। এগুলি হল, আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। এদের মধ্যে আমেরিকা প্রথম, চিন দ্বিতীয়, জাপান তৃতীয় এবং চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হল জার্মানি। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ’২৩ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি রেট ৬.৭ শতাংশ থেকে ৭.৭ শতাংশ হবে, এটা অবাস্তব। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এটা ঘোরাফেরা করবে ৬ শতাংশ থেকে ৬.৫ শতাংশের মধ্যে। বৃদ্ধির এই হার নিউ নর্মাল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share