Tag: scandal

  • Sabarimala Gold Scandal: শবরীমালা মন্দির থেকে হাওয়া হয়ে গিয়েছে ৪ কিলোগ্রামেরও বেশি সোনা!

    Sabarimala Gold Scandal: শবরীমালা মন্দির থেকে হাওয়া হয়ে গিয়েছে ৪ কিলোগ্রামেরও বেশি সোনা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শবরীমালা মন্দির থেকে হাওয়া হয়ে গিয়েছে ৪ কিলোগ্রামেরও বেশি সোনা (Sabarimala Gold Scandal)। নথিপত্র খতিয়ে দেখে এমনই অসঙ্গতি লক্ষ্য করেছে কেরল হাইকোর্ট (Kerala High Court)। শবরীমালা মন্দিরের গর্ভগৃহের দু’পাশে রয়েছেন দুই দ্বারপাল। এঁদের গা থেকেই খুলে নেওয়া হয়েছে সোনার আস্তরণ। রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সেটি পাঠানো হয়েছিল চেন্নাইয়ে। এটা করতে গিয়ে মন্দির কমিটি কেরল হাইকোর্টের একটি নির্দেশ অমান্য করে।

    সোনাকাণ্ডে সুস্পষ্ট অসঙ্গতি (Sabarimala Gold Scandal)

    আদালতের নির্দেশ ছিল, সোনা সংক্রান্ত সব কাজ মন্দির প্রাঙ্গণেই করতে হবে। সোনা খোয়া যাওয়ার বিষয়টি জানতে পেরেই হাইকোর্ট সঙ্গে সঙ্গে নির্দেশ দেয়, বোর্ড যেন সেই সোনার আস্তরণ ফিরিয়ে আনে। এর জবাবে বোর্ড আদালতকে জানায় যে সোনা ইতিমধ্যেই চেন্নাইয়ে গলানো হয়ে গিয়েছে, আর ফেরত আনা সম্ভব নয়। পরে বোর্ড এই ত্রুটির জন্য ক্ষমা চেয়ে চেন্নাইয়েই কাজ শেষ করার অনুমতি চায়। আদালত অনুমতি দিলেও নির্দেশ দেয় যে দেবস্বম ভিজিল্যান্স এসপি যেন সরানো সোনার ওজন এবং অন্যান্য বিস্তারিত নথিপত্র আদালতে পেশ করেন। নথিপত্র খতিয়ে দেখে হাইকোর্ট কয়েকটি সুস্পষ্ট অসঙ্গতি লক্ষ্য করে। রেকর্ড থেকে জানা যায় যে একই ধরনের রক্ষণাবেক্ষণের কাজ ২০১৯ সালেও করা হয়েছিল। তবে আদালত লক্ষ্য করেছে, সেই সময় ৪২.৮ কিলোগ্রাম সোনা পাঠানো হলেও মেরামতের পরে ফেরত এসেছিল মাত্র ৩৮.২৫৮ কিলোগ্রাম। অর্থাৎ, হাওয়া হয়ে গিয়েছে ৪ কিলোগ্রামেরও বেশি সোনা (Sabarimala Gold Scandal)।

    সোনার বদলে তামার ফলক!

    আদালত লক্ষ্য করেছে যে, নথি অনুযায়ী ‘তামার ফলক’ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছে বলে দেখানো হলেও, বাস্তবে পাঠানো হয়েছিল সোনার ফলক। আদালতের পর্যবেক্ষণ, এটি ইচ্ছাকৃতভাবে করা একটি ভুল, যা আসল সত্য গোপন করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল। আদালত আরও জানিয়েছে, সোনার ফলকগুলি যথাযথ নিরাপত্তা ছাড়াই হস্তান্তর ও পরিবহণ করা হয়েছিল এবং রক্ষণাবেক্ষণের কাজ যাঁরা করছিলেন, তাঁদের সঙ্গে দেবস্বম বোর্ডের কোনও প্রতিনিধি ছিলেন না। আদালত আরও জানিয়েছে যে, চেন্নাইয়ের স্মার্ট ক্রিয়েশনসে কাজ শেষ হওয়ার আগে সোনার ফলক পৌঁছতে এক মাসেরও বেশি সময় লেগেছিল। আদালত (Kerala High Court) বিষয়টির তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে এবং তিন সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট দাখিল করতে বলেছে (Sabarimala Gold Scandal)।

    প্রসঙ্গত, ২০১৮–১৯ পর্বে শবরীমালা আন্দোলন চলছিল। ওই সময় কেরল রাজ্য সরকার মন্দিরে বামপন্থী মহিলাদের প্রবেশের সুযোগ দিয়ে মন্দিরকে অপবিত্র করার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়েছিল বলে অভিযোগ। সেই সময় হাজার হাজার ভক্ত প্রবলভাবে প্রতিরোধ করেছিলেন। ওই বছর মন্দির চত্বরে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা যায়। অনুমান, মন্দির পরিচালনাকারী নাস্তিকরা এটিকে মন্দিরের ধন-সম্পদ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতানোর সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হিসেবেই দেখেছিল (Sabarimala Gold Scandal)।

  • Fake Embassy Scandal: ভুয়ো দেশের ভুয়ো রাষ্ট্রদূত! পর্দা ফাঁস করল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ

    Fake Embassy Scandal: ভুয়ো দেশের ভুয়ো রাষ্ট্রদূত! পর্দা ফাঁস করল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুয়ো দেশের জাল রাষ্ট্রদূতের (Fake Embassy Scandal) পর্দা ফাঁস করে দিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। ভুয়ো পাসপোর্ট, জাল ভিসার কথা শোনা গিয়েছে। তা বলে একটি ভুয়ো দেশের ভুয়ো রাষ্ট্রদূতের খবর! না, এমনটা এতদিন শোনা যায়নি। এবার গেল। সৌজন্যে উত্তরপ্রদেশের পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্কফোর্সের নয়ডা ইউনিট (Harshvardhan)।

    বাড়ি ভাড়া নিয়ে দূতাবাস (Fake Embassy Scandal)

    জানা গিয়েছে, গাজিয়াবাদের কবিনগর এলাকায় একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে দূতাবাস তৈরি করেছিলেন জনৈক হর্ষবর্ধন জৈন। বাড়িটির বাইরে সব সময় পার্ক করা থাকত একাধিক বিলাসবহুল গাড়ি। হর্ষবর্ধন নিজেকে সব সময় এক জন কূটনীতিক হিসেবে পরিচয় দিতেন। তাঁর বাড়ির বাইরে যেসব গাড়ি পার্ক করা থাকত, সেগুলির নম্বরপ্লেটও আর পাঁচজন কূটনীতিকের মতোই। তাই দীর্ঘদিন ধরে কারবার চালিয়ে গেলেও সন্দেহ হয়নি কারও। হর্ষবর্ধন কখনও নিজেকে ওয়েস্টার্কটিকা, কখনও আবার সাবোরগা, পুলভিয়া, লোডেনিয়ার মতো ছোট ছোট দেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে পরিচয় দিতেন। শুধু তাই নয়, ওই সব দেশের জাল পাসপোর্ট, পরিচয়পত্র এবং ভুয়ো সরকারি নথি ব্যবহারও করতেন তিনি।

    ওয়েস্টার্কটিকা

    আন্টার্কটিকা মহাদেশের একটি ছোট্ট দেশ হল ওয়েস্টার্কটিকা। বিশ্বের কোনও প্রতিষ্ঠিত দেশ ওয়েস্টার্কটিকাকে স্বীকৃতি দেয়নি। তবে তার মতোই অন্য ছোট ছোট দেশগুলির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখে ওয়েস্টার্কটিকা। মার্কিন নৌবাহিনীর এক প্রাক্তন কর্তা ট্র্যাভিস ম্যাকহেনরি ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ওয়েস্টার্কটিকা। তিনি নিজেকে তার ‘গ্র্যান্ড ডিউক’ বলে দাবি করেন। দেশটির আয়তন ৬ লাখ ২০ বর্গমাইল। ওয়েস্টার্কটিকার দাবি, তাদের দেশে ২ হাজার ৩৫৬ জন নাগরিক রয়েছেন। যদিও তাঁদের কেউই দেশটিতে থাকেন না। দেশটির নিজস্ব পতাকা এবং মুদ্রাও রয়েছে। তা সত্ত্বেও জোটেনি কোনও প্রতিষ্ঠিত দেশের স্বীকৃতি।

    স্বীকৃতিহীন এই দেশটিরই রাষ্ট্রদূত

    স্বীকৃতিহীন এই দেশটিরই রাষ্ট্রদূত বলে নিজেকে জাহির করে দিব্যি ব্যবসা চালিয়ে গিয়েছিলেন হর্ষবর্ধন। বুধবার ভুয়ো ওই দূতাবাসে অভিযান চালিয়ে এসটিএফ বাজেয়াপ্ত করে কূটনৈতিক নম্বরপ্লেটযুক্ত চারটি বিলাসবহুল গাড়ি। ১২টি কূটনৈতিক পাসপোর্টও উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের স্ট্যাম্প-সহ জাল নথিও মিলেছে। শুধু তা-ই নয়, দু’টি জাল প্যান কার্ড, বিভিন্ন দেশ এবং কোম্পানির ৩৪টি রবার স্ট্যাম্পও বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েছে ভারতীয় মুদ্রায় ৪৪.৭ লাখ টাকাও। উদ্ধার হয়েছে বৈদেশিক মুদ্রাও। গ্রেফতার করা হয়েছে হর্ষবর্ধনকে (Fake Embassy Scandal)।

    কে এই হর্ষবর্ধন?

    প্রশ্ন হল, কে এই হর্ষবর্ধন (Harshvardhan)? জানা গিয়েছে, লন্ডন কলেজ অফ অ্যাপ্লাইড সায়েন্স থেকে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন হর্ষবর্ধন। এর আগে তিনি গাজিয়াবাদেরই আইটিএস কলেজ থেকে এমবিএ ডিগ্রিও অর্জন করেছিলেন। তাঁর বাবা গাজিয়াবাদের এক ব্যবসায়ী ছিলেন। রাজস্থানে তাঁদের পরিবারের মার্বেল খনি ছিল। তবে তাঁর বাবার মৃত্যুর পর মুখ থুবড়ে পড়ে তাঁদের পারিবারিক ব্যবসা। এই সময় হর্ষবর্ধনের সঙ্গে দেখা হয় বিতর্কিত ধর্মগুরু চন্দ্রস্বামীর। তিনি তাঁকে লন্ডনে চলে যেতে সাহায্য করেন। সেখানে বেশ কয়েকটি কোম্পানি খোলেন হর্ষবর্ধন। তদন্তকারী সংস্থাগুলির মতে, এই কোম্পানিগুলি বেহিসাবি অর্থ লুকানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। হর্ষবর্ধন একজন আন্তর্জাতিক অস্ত্র ব্যবসায়ী আদনান খাশোগির সঙ্গেও কাজ করেছিলেন। পরে হর্ষবর্ধন তাঁর ব্যবসা সম্প্রসারণ করেন দুবাইয়েও।

    চন্দ্রস্বামীর মৃত্যুর পর গাজিয়াবাদেই ফিরে আসেন হর্ষবর্ধন

    এদিকে, চন্দ্রস্বামীর মৃত্যুর পর গাজিয়াবাদেই ফিরে আসেন হর্ষবর্ধন। ব্যাপক আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হন তিনি। তার পরেই ফাঁদেন ভুয়ো দূতাবাসের ‘ব্যবসা’। এই ব্যবসা ফেঁদেই গত সাত বছর ধরে লোক ঠকিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন (Fake Embassy Scandal), ওই জাল রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালাম-সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে এডিট করা ছবি ব্যবহার করে লোক ঠকিয়ে যাচ্ছিলেন। তদন্তকারীরা জেনেছেন, হর্ষবর্ধনের (Harshvardhan) চক্রটি বিদেশি ব্যবসা ও চাকরির সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মানুষ এবং বিভিন্ন সংস্থাকে প্রতারণা করে চলেছিল। এই ভুয়ো সংস্থাগুলির মাধ্যমে একটি হাওলা নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছিলেন তিনি। হর্ষবর্ধনের ভাড়া করা বাড়িতে যে নেমপ্লেট লাগানো ছিল, সেখানে লেখা ছিল সুশীল অনুপ সিং। সোনালি রংয়ে আঁকা দ্বিতীয় নেমপ্লেটে লেখা ছিল এইচভি জৈন।

    আন্তর্জাতিক চাকরির আড়ালে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা

    কূটনৈতিক সংযোগ এবং আন্তর্জাতিক চাকরির আড়ালে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতেন হর্ষবর্ধন। বছর সাতচল্লিশের এই ব্যক্তি কয়েকটি স্বঘোষিত ক্ষুদ্র রাষ্ট্রের একজন হাইপ্রোফাইল রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতেন এবং মিথ্যে অজুহাতে হাওলা লেনদেন, জালিয়াতি এবং দালালাতি জড়িত ছিলেন (Fake Embassy Scandal)। প্রশাসনের চোখে ধুলো দিতে হর্ষবর্ধন তাঁর ভাড়া বাড়িতে বিভিন্ন দেশের পতাকা উত্তোলন করতেন। অনুমোদন ছাড়াই তিনি জাল কূটনৈতিক ও প্রেস আইডি কার্ডও ব্যবহার করতেন। এসবের আড়ালেই চলছিল জালিয়াতির কারবার (Harshvardhan)।

  • Supreme Court: “হয় পদত্যাগ করুন, নয়তো ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি হোন,” বিচারপতি ভার্মাকে নির্দেশ প্রধান বিচারপতির

    Supreme Court: “হয় পদত্যাগ করুন, নয়তো ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি হোন,” বিচারপতি ভার্মাকে নির্দেশ প্রধান বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “হয় পদত্যাগ করুন, নয়তো ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি হোন।” বুধবার এলাহাবাদ হাইকোর্টের বিচারপতি যশবন্ত ভার্মার (Justice Yashwant Varma) বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) অভ্যন্তরীণ প্যানেলের অভিযোগের প্রেক্ষিতে একথা বললেন ভারতের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না। সোমবারই সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, এলাহাবাদ হাইকোর্টের বর্তমান বিচারপতি যশবন্ত ভার্মার বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্তকারী তিন সদস্যের কমিটি রবিবার ভারতের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার কাছে তাদের তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছে।

    ভার্মার বাসভবনে অগ্নিকাণ্ড (Supreme Court)

    ১৪ মার্চ হোলির সন্ধ্যায় দিল্লিতে দুর্ঘটনাক্রমে অগ্নিকাণ্ডের সময় বিচারপতি ভার্মার বাসভবনে প্রচুর পরিমাণ নগদ অর্থ উদ্ধারের অভিযোগ ওঠায় বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি। চলতি বছরের ২২ মার্চ গঠিত তিন সদস্যের এই কমিটির দায়িত্ব ছিল ভার্মার সরকারি বাসভবনে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত করা। পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি শীল নাগু, হিমাচল প্রদেশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি জিএস সন্ধাওয়ালিয়া এবং কর্নাটক হাইকোর্টের বিচারপতি অণু শিবরামের সমন্বয়ে গঠিত ওই কমিটি ২৫ মার্চ তদন্ত শুরু করে। ৪ মে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়। সূত্রের খবর, কমিটি বিচারপতি ভার্মার বিরুদ্ধে অসদাচরণের বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পেয়েছে এবং উক্ত নগদ টাকার উৎস ও উপস্থিতি সম্পর্কে তিনি সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।

    তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছে

    বিচারপতি ভার্মার দাবি, আগুন লাগার সময় তিনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে ভোপালে ছিলেন। তাই নগদ টাকার বিষয়ে তাঁর জানা নেই। পুরো ঘটনাটিকে তিনি তাঁর বিরুদ্ধে ফ্রেম করার ষড়যন্ত্র বলে উল্লেখ করেন (Supreme Court)। বার অ্যান্ড বেঞ্চের একটি সূত্রের খবর, “প্রতিবেদনে তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। প্রক্রিয়া অনুযায়ী, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি তাঁকে তলব করেছেন (Justice Yashwant Varma)। তাঁকে প্রথম যে বিকল্প দেওয়া হয়েছে তা হল পদত্যাগ করতে হবে। যদি তিনি পদত্যাগ করেন, তাহলে ভালো। যদি না করেন, তাহলে ইমপিচমেন্টের সুপারিশ করে রিপোর্ট পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতির কাছে।” এজন্য বিচারপতি ভার্মাকে ৯ মে পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে (Supreme Court)।

LinkedIn
Share