Tag: Session

  • China: শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করল চিনের শি জিনপিংয়ের সরকার, কেন জানেন?

    China: শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করল চিনের শি জিনপিংয়ের সরকার, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের (China) ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি প্রকাশ্যে তাদের শীর্ষ ন’জন জেনারেলকে বরখাস্ত করেছে। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কর্তা হে ওয়েইদংও রয়েছেন। ১৭ই অক্টোবর শুক্রবার প্রতিরক্ষামন্ত্রক (Party Session) ঘোষণা করেছে যে, দলীয় শৃঙ্খলার গুরুতর লঙ্ঘন এবং বিপুল অর্থের সঙ্গে জড়িত কর্মসংক্রান্ত অপরাধের কারণে ওই জেনারেলদের সেনাবাহিনী ও কমিউনিস্ট পার্টি—দু’টি থেকেই বহিষ্কার করা হয়েছে।

    জিনপিংয়ের দুর্নীতি বিরোধী অভিযান (China)

    গত ১২ বছর ধরে চিনের নেতা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং একটি ব্যাপক দুর্নীতি বিরোধী অভিযান চালিয়ে আসছেন। এই অভিযানে স্থানীয় নেতা থেকে শুরু করে সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্তা-সহ সারা দেশের এক মিলিয়নেরও বেশি আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সরকারের দাবি, এই অভিযানের লক্ষ্য একটি আরও পরিচ্ছন্ন ও শক্তিশালী দল গঠন করা। তবে সমালোচকদের একাংশের মতে, এটি আসলে একটি রাজনৈতিক শুদ্ধি অভিযান, যার মাধ্যমে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাঁর প্রতি পুরোপুরি অনুগত নন এমন ব্যক্তিদের সরিয়ে দিয়ে দল ও সেনাবাহিনীর ওপর নিজের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করছেন।

    যাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে

    যাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে সব চেয়ে বড় নামটি হল হে ওয়েইদং। তিনি ছিলেন চিনের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি, কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। এটি পুরো সশস্ত্র বাহিনীর নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা। তিনি একই সঙ্গে ২৪ সদস্যের পলিটব্যুরোর সদস্য ছিলেন, যা চিনা কমিউনিস্ট পার্টির সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী সংস্থা। তাঁর বরখাস্ত হওয়ার ঘটনা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ তিনি প্রথম কর্মরত পলিটব্যুরো সদস্য, যাঁকে এভাবে তদন্তের মুখোমুখি হতে হয়েছে (China)।

    অগাস্ট মাসের পর থেকে তাঁকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। এটা আগেই তাঁর সমস্যায় পড়ার গুঞ্জন বাড়িয়ে তুলেছিল। বাকিরা হলেন, মিয়াও হুয়া, সামরিক বাহিনীর রাজনৈতিক কার্যক্রমের প্রধান, হে হংজুন, মিয়াও হুয়ার ডেপুটি, ওয়াং শিউবিন, সামরিক বাহিনীর যৌথ অভিযান কমান্ড সেন্টারের শীর্ষ পরিচালক, লিন শিয়াংইয়াং, পূর্ব থিয়েটার কমান্ডের কমান্ডার (Party Session), ছিন শুতং, সেনাবাহিনীর রাজনৈতিক প্রধান, ইউয়ান হুয়াঝি  নৌবাহিনীর রাজনৈতিক প্রধান, ওয়াং চুননিং সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর কমান্ডার (China)। পার্টির অধিবেশনের আগে এঁদের বহিষ্কার করায় সিঁদুরে মেঘ দেখছেন জিনপিংয়ের বিরোধীরা।

  • India Bloc: বাদল অধিবেশনের আগে ঐক্যের ছবি তুলে ধরতে ভার্চুয়াল বৈঠকে ইন্ডিয়া ব্লক

    India Bloc: বাদল অধিবেশনের আগে ঐক্যের ছবি তুলে ধরতে ভার্চুয়াল বৈঠকে ইন্ডিয়া ব্লক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাদল অধিবেশনের (Monsoon Session) আগে দেশজুড়ে ঐক্যের ছবি তুলে ধরতে ভার্চুয়াল বৈঠকে বসেছিলেন ইন্ডিয়া ব্লকের (India Bloc) শীর্ষ নেতারা। তবে সেই বৈঠকে ঐক্যের বদলে ধরা পড়ল অনৈক্যের ছবিই। সামনেই বিহার বিধানসভার নির্বাচন। তার আগে ইন্ডিয়া জোটে ফাটলের এই ছবির প্রভাব ভোটবাক্সে পড়বে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    বৈঠকে অনৈক্যের ছবি (India Bloc)

    এই বৈঠকে যোগ দিয়েছিল ২৪টি রাজনৈতিক দল। আশ্চর্যজনকভাবে অনুপস্থিত ছিল আম আদমি পার্টি। এই বৈঠকে যেসব বিষয়ে ঐক্য এবং অনৈক্যের ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, সেগুলি হল, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর বাম-আরএসএস মন্তব্যে ক্ষুব্ধ সিপিআই নেতা ডি রাজা। সম্প্রতি রাহুল কেরালার বাম আদর্শের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন আরএসএসের সঙ্গে। তা নিয়েই এদিন ক্ষোভ উগরে দেন রাজা। জোট রাজনীতিতে শরিকদের মধ্যে সমালোচনা একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যেই থাকা উচিত বলে রাহুলকে মনে করিয়ে দেন এই সিপিআই নেতা।

    বাদল অধিবেশনে হতে পারে হইচই

    এদিনের বৈঠকে ইন্ডিয়া ব্লকের মধ্যে নিয়মিত বৈঠকের দাবি জানান কয়েকজন নেতা। এঁদের মধ্যে ছিলেন উদ্ধব ঠাকরে, শরদ পাওয়ার এবং রাম গোপাল যাদব-সহ কয়েকজন। তাঁরা জানান, অনিয়মিত যোগাযোগ কৌশলগত পরিকল্পনায় বিঘ্ন ঘটাচ্ছে। অগাস্টের শুরুতে জোটের আর একটি বৈঠক হতে পারে বলেও জানা গিয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীরের পূর্ণ রাজ্যের দাবিও ওঠে ইন্ডিয়া জোটের এই বৈঠকে। ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা সংসদে জম্মু-কাশ্মীরের পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদার দাবি তোলার আহ্বানও জানান। উপস্থিত নেতারা এই প্রস্তাবে সহমত পোষণ করেন। গত এপ্রিলে দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার শিকার হন ২৬ জন হিন্দু পর্যটক। এই হামলাকে কেন্দ্র করে বিজেপির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে চায় ইন্ডিয়া ব্লক। আসন্ন বাদল অধিবেশনে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের ব্যর্থতা নিয়েই সরব হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপস্থিত নেতারা (Monsoon Session)।

    মাওবাদী বিরোধী অভিযান ও যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়েও আলোচনার আহ্বান

    মাওবাদী বিরোধী অভিযান ও যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়েও আলোচনা করার আহ্বান জানানো হয় এদিনের বৈঠকে। দীপঙ্কর ভট্টাচার্য কেন্দ্রীয় সরকারের মাওবাদী বিরোধী অভিযান এবং বিদ্রোহীদের সাম্প্রতিক (India Bloc) যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের বিষয়টি উত্থাপন করার আহ্বান জানান। তিনি এই সংঘাত মোকাবিলার পদ্ধতি নিয়ে একটি বিস্তৃত আলোচনার প্রয়োজনীয়তার কথাও বলেন। গোয়েন্দা ব্যর্থতা, পেগাসাস এবং এনআরসি নিয়ে সংসদে যে তৃণমূল সোচ্চার হবে, এদিন তারও ইঙ্গিত মিলেছে। তৃণমূল কংগ্রেসের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন তোলেন, পহেলগাঁও হামলার পরেও কেন ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর প্রধানের মেয়াদ বাড়িয়ে দেওয়া হল। তাঁর অভিযোগ, পেগাসাস স্পাইওয়্যার বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে অপব্যবহার করা হচ্ছে। এসআইআর-কে এনআরসি বাস্তবায়নের এক গোপন পথ হিসেবেও তুলে ধরেন তিনি।

    ট্রাম্পের বারবার যুদ্ধবিরতির দাবি

    ট্রাম্পের বারবার যুদ্ধবিরতির দাবি নিয়েও এদিন উদ্বেগ প্রকাশ করে কংগ্রেস। কংগ্রেস নেতা প্রমোদ তিওয়ারি বলেন, “মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২৪ বার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি করানোর দাবি করেছেন। এনিয়ে চুপ করে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এতে জোট গভীরভাবে উদ্বিগ্ন (Monsoon Session)।” জাতীয় নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয় এদিনের ভার্চুয়াল বৈঠকে। তিওয়ারি বলেন, “জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের বিষয়ে পূর্ণ ঐকমত্য ছিল।” তাঁর অভিযোগ, বিজেপির শাসন কালে জাতীয় নিরাপত্তা বিপন্ন হচ্ছে (India Bloc)। বিহারে এসআইআর নিয়ে ঘোষণা ছাড়াই জরুরি অবস্থার অভিযোগও ওঠে। বিহারে স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন (এসআইআর) প্রক্রিয়া তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে। বিরোধী জোট একে ভোটারদের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার এক ছদ্ম চেষ্টা বলে আখ্যা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিকে তারা ঘোষণাহীন জরুরি অবস্থার সঙ্গে তুলনা করে।

    অনৈক্যের ছবি প্রকাশ্যে এসেছে আগেও

    এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না আম আদমির পার্টির তরফে কেউ। স্বাভাবিকভাবেই জল্পনা ছড়ায়, তাহলে কি ইন্ডিয়া ব্লক থেকে ক্রমেই দূরত্ব বাড়াচ্ছে আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Monsoon Session)! প্রসঙ্গত, গত লোকসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এনডিএকে ঠেকাতে জোটবদ্ধ হয় দেশের ২৬টি বিজেপি বিরোধী দল। এই জোটেরই নাম হয় ইন্ডিয়া ব্লক (India Bloc)। জন্মলগ্ন থেকেই এই জোটের অন্দরে শুরু হয়েছে অভ্যন্তরীণ বিবাদ। কখনও প্রধানমন্ত্রীর মুখ কে হবেন তা নিয়ে জোটের অন্দরেই দেখা গিয়েছে অসন্তোষ, কখনও আবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করায় এনসিপি সুপ্রিমো শারদ পাওয়ারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয় জোটের। এছাড়াও জোটের রাশ কার হাতে থাকবে, তা নিয়েও একাধিকবার চোখে পড়েছে জোটের ফাটল। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই ফাটল আরও চওড়া হয়। বিহার নির্বাচনের আগে সেই জোটই তুলে ধরতে চেয়েছিল ঐক্যের ছবি। যদিও (Monsoon Session) প্রকাশ্যে যা এল, তার সঙ্গে ঐক্যের ফারাক বিস্তর (India Bloc)।

  • PM Modi: কংগ্রেসের অস্ত্রেই কংগ্রেস বধ মোদির, খোঁচা রাহুলকেও

    PM Modi: কংগ্রেসের অস্ত্রেই কংগ্রেস বধ মোদির, খোঁচা রাহুলকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের অস্ত্রেই কংগ্রেস বধ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)! নিহত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর মন্তব্যকে অস্ত্র করেই দুর্নীতি নিয়ে কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামাজিক উন্নয়নের প্রশ্নে রাহুল গান্ধীর দলকে খোঁচা দিলেন নিহত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর স্লোগানের প্রসঙ্গ তুলে (Budget Session)।

    প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন (PM Modi)

    ১৯৮৫ সালে রাজীব বলেছিলেন, দিল্লির সরকার যদি মানুষের কল্যাণে ১ টাকা বরাদ্দ করে, শেষ পর্যন্ত দেখা যায়, গরিব মানুষের কাছে পৌঁছচ্ছে মাত্র ১৫ পয়সা। মঙ্গলবার বাজেট অধিবেশনের প্রথমার্ধে রাষ্ট্রপতির বক্তৃতা নিয়ে জবাবি ভাষণে রাজীবের সেই মন্তব্যের উল্লেখ করে কংগ্রেস সাংসদদের বেঞ্চের দিকে চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, “তখন তো দিল্লি থেকে পঞ্চায়েত পর্যন্ত এঁদেরই রাজত্ব ছিল। বাকি পয়সা কোথায় যেত?” প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন নিজেই – “ভুল হাতে যেত।” সেই হাত কংগ্রেসের, সে দিকে ইঙ্গিত করে তাঁর মন্তব্য – “আমি হাতের কথা বলেছি। কার হাত বলিনি।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    ‘গরিবি হটাও’ স্লোগান দিয়েছিলেন নিরাপত্তারক্ষীর হাতে খুন হওয়া প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। এদিন সেই অস্ত্রও প্রয়োগ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “পাঁচ দশক আগে থেকে দেশবাসী গরিবি হটাও স্লোগান শুনেছেন। আর এখন ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার কবল থেকে মুক্তি পেয়েছেন।” তিনি বলেন, “আমরা শুধু জমির অধিকারের কথা বলিনি, মানুষকে জমির অধিকার দিয়েছি। এর জন্য- দূরদৃষ্টির প্রয়োজন।” রাহুলের দিকে তাকিয়ে তিনি বলেন, “কিন্তু কিছু মানুষের সেটা নেই।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা গরিব বাড়ি গিয়ে ফোটোশেসন করেন, সংসদে গরিবদের উন্নয়নের কথা তাঁদের কাছে পানসে লাগবে।”

    ‘একুশ শতকের ভারত’ গড়ার স্লোগান দিয়েছিলেন রাজীব। এদিন তাকেও ‘অস্ত্র’ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “আমাদেরই একজন প্রধানমন্ত্রী কথায় কথায় বিশ শতক, একুশ শতক বলতেন। প্রয়াত আরকে লক্ষ্মণ তা নিয়ে চমৎকার একটি কার্টুন এঁকেছিলেন – ঠেলার ওপর রয়েছে একটি বিমান। বিমানে বসে রয়েছেন এক পাইলট (প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে বিমান চালাতেন রাজীব)। কেন পাইলট, তা আমি বলতে পারব না। কিন্তু সেই ঠেলাটিকে নিয়ে চলেছেন এক শ্রমিক। ঠেলার গায়ে লেখা রয়েছে একুশ শতক! আসলে ওই প্রধানমন্ত্রী বিংশ শতাব্দীর চাহিদাই বুঝে উঠতে পারেননি।” তুষ্টিকরণের রাজনীতির সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা সংবিধান বুকে নিয়ে ঘোরেন, তাঁরা মুসলিম মহিলাদের দুর্দশা দেখতে পেতেন না। আমরা তিন তালাক প্রথা বাতিল করে মুসলিম মহিলাদের স্বস্তি দিয়েছে।” মহাত্মা গান্ধীর উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, “যাঁরা পিছিয়ে রয়েছে, তাঁদের দিকে প্রথমে নজর (Budget Session) দিতে হবে।” বিজেপি বিষের রাজনীতি করে না বলেও দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

LinkedIn
Share