Tag: shah

shah

  • Amit Shah: রাজ্যসভায় কংগ্রেস-তৃণমূলকে তুলোধনা শাহের, কী বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    Amit Shah: রাজ্যসভায় কংগ্রেস-তৃণমূলকে তুলোধনা শাহের, কী বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউপিএ-জমানায় প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিলের অপব্যবহারের বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। পিএম- কেয়ার্স ফান্ড (PM Cares) সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর জন্য বিরোধী দলগুলিকে (Congress) কড়া ভাষায় আক্রমণও শানিয়েছেন তিনি। ২০২৪ সালের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা (সংশোধনী) বিলের ওপর আলোচনায় রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    বিনা প্রমাণে অভিযোগ করে পালিয়ে যাওয়ার সংস্কৃতি (Amit Shah)

    সেখানেই তিনি বলেন, দুর্যোগ ত্রাণের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ নেহরু-গান্ধী পরিবার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে ডাইভার্টেড হয়েছিল। রাজ্যসভায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিল পাশ হওয়ার সময় শাহ কংগ্রেসকে তাদের তহবিল ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতা সম্পর্কে জবাব দিতে চ্যালেঞ্জ করেন এবং একটি দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থা চালানোর অভিযোগ তোলেন যেখানে ক্ষমতাসীন দলের সভাপতি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সম্পদ নিয়ন্ত্রণ করতেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “বিনা প্রমাণে অভিযোগ করে পালিয়ে যাওয়ার সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। কিন্তু এটি সংসদ, রাস্তার প্রতিবাদ নয়। যদি আপনারা অভিযোগ করেন, তাহলে আপনাদের উত্তরও শুনতে হবে।”

    বিরোধীদের অভিযোগ খণ্ডন

    পিএম-কেয়ার্স তহবিলে স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে বলে বিরোধীদের তোলা অভিযোগ খণ্ডন করে দিয়ে শাহ বলেন, ‘‘এই তহবিল প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীর দ্বারা পরিচালিত হয়, যেখানে কঠোর আর্থিক তদারকি ব্যবস্থা রয়েছে। এটি কংগ্রেসের (Congress) আমলের পিএমএনআরএফের সম্পূর্ণ বিপরীত, যেখানে কংগ্রেস সভাপতি সরাসরি সদস্য ছিলেন। এটি একটি রাজনৈতিক পরিবারকে তহবিল নিয়ন্ত্রণ ও নয়ছয় করার সুযোগ দিয়েছে।’’  শাহ (Amit Shah) জানান, কীভাবে ইউপিএ সরকার পিএমএনআরএফের তহবিল রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে পাচার করেছিল। এই ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে বিদেশি অনুদান, ধর্মান্তরণ গোষ্ঠী এবং পাবলিক সেক্টর আন্ডারটেকিংয়ের সঙ্গে সংযোগের অভিযোগ রয়েছে (Congress)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আপনারা স্বচ্ছতার কথা বলেন? আপনার দল জিপ থেকে বোফোর্স থেকে ২জি—এতগুলি কেলেঙ্কারিতে জড়িত। ভারতের মানুষ আপনার ইতিহাস জানেন।” বিরোধীদের উদ্দেশে তাঁর প্রশ্ন, কেন দুর্যোগ ত্রাণের সরকারি অর্থ নেহরু-গান্ধী পরিবার নিয়ন্ত্রিত একটি ফাউন্ডেশনে পাঠানো হচ্ছিল?

    তৃণমূল কংগ্রেসকেও নিশানা

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল কংগ্রেসকেও নিশানা করেন শাহ। পশ্চিমবঙ্গে দুর্যোগ ত্রাণ তহবিল বিতরণ না করার অভিযোগ তুলে প্রতিবাদ জানিয়েছিল তৃণমূল। বাংলার শাসক দলের প্রতিনিধিদের সেই অভিযোগ খণ্ডন করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মোদি সরকারের আমলে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকারগুলির তুলনায় রাজ্যে দুর্যোগ ত্রাণ বরাদ্দ ৩০০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে (Amit Shah)। বিরোধী দলগুলির অতিরিক্ত তহবিলের দাবিকেও প্রত্যাখ্যান করে শাহ স্পষ্ট করে দেন, দুর্যোগ ত্রাণ তহবিল আসল সংকট মোকাবিলার জন্য—খয়রাতির জন্য নয়। প্রসঙ্গত, এটি পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যগুলির দিকে সরাসরি ইঙ্গিত, যেখানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় তহবিলের অপব্যবহার এবং দুর্যোগপ্রবণ এলাকার নাগরিকদের ত্রাণ না দেওয়ার জন্য সমালোচনার মুখে পড়েছেন। শাহের এই খয়রাতির অভিযোগ শোনার পরেই ওয়াকআউট করেন রাজ্যসভায় তৃণমূলের প্রতিনিধিরা। যদিও বলতেই থাকেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেন (Amit Shah), “আপনাদের (TMC) ব্যাখ্যা করতে হবে কেন আপনারা আরও তহবিল চান অথচ আগে যেসব তহবিল পেয়েছেন সেগুলি বিলি করতে ব্যর্থ হন।”

    আপনাদের রাজ্যে অনেক দাঙ্গা হয়?

    তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়, সংশোধনীতে দুর্যোগের সংজ্ঞার অধীনে দাঙ্গাকেও অন্তর্ভুক্ত করা হোক। তৃণমূলের এই দাবি পত্রপাঠ খারিজ করে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আর দাঙ্গার মধ্যে কী সম্পর্ক? এটার কারণ কি আপনাদের রাজ্যে অনেক দাঙ্গা হয়, তাই?” তাঁর এই মন্তব্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় বিরোধী দলের সদস্যদের মধ্যে, বিশেষত তৃণমূলের সদস্যদের মধ্যে। কারণ তাঁদের বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গে আইন-শৃঙ্খলাহীনতা ও রাজনৈতিক হিংসার অভিযোগ রয়েছে। রাজ্যসভার সভাপতি জগদীপ ধনখড় ডিসরাপশনের অনুমতি না দেওয়ায় তৃণমূলের সাংসদরা সভা থেকে ওয়াকআউট করেন।

    ‘চ্যাম্পিয়ন অফ দ্য আর্থ’

    সংশোধনীটি ডিফেন্ড করতে গিয়ে অমিত শাহ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তনে ভারতের ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক নেতৃত্বের কথাও তুলে ধরেন। তিনি সভাকে স্মরণ করিয়ে দেন, মোদিকে রাষ্ট্রসংঘের তরফে ‘চ্যাম্পিয়ন অফ দ্য আর্থ’ খেতাবে ভূষিত করা হয়েছিল, যা পরিবেশ সংরক্ষণ ও দুর্যোগ মোকাবিলায় তাঁর প্রচেষ্টার স্বীকৃতি (Amit Shah)। এদিন শাহ ব্যাখ্যা করেছেন কীভাবে ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, মলদ্বীপ এবং ইতালির মতো দেশগুলিকে দুর্যোগ ত্রাণে সহায়তা করে মানবিক সহায়তায় একটি বৈশ্বিক নেতা হিসেবে তার অবস্থান শক্তিশালী করেছে ভারত।

    ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে লোকসভায় পাস হওয়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা (সংশোধনী) বিল, ২০২৪, বিরোধী দলগুলির আপত্তি সত্ত্বেও রাজ্যসভায় ভোটে পাশ হয়ে যায়। কংগ্রেস ও তার সহযোগীদের প্রস্তাবিত বেশ কয়েকটি সংশোধনী সরাসরি খারিজ হয়ে যায়। শাহ বলেন, “যদি কোনও ভবন মেরামত না করা হয়, তা ধসে পড়বে। একইভাবে, আইনগুলিকেও আপডেট করতে হবে (Congress)। এতে আপত্তি করার কী আছে (Amit Shah)?”

  • Amit Shah: “উপত্যকায় বিচ্ছিন্নতাবাদ এখন অতীত,” ঘোষণা করলেন শাহ

    Amit Shah: “উপত্যকায় বিচ্ছিন্নতাবাদ এখন অতীত,” ঘোষণা করলেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “উপত্যকায় বিচ্ছিন্নতাবাদ (Separatism) এখন অতীত।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিনই তিনি হুরিয়তের দুটি শাখা সংগঠনের মূল স্রোতে ফেরার খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন। সেখানেই তিনি জানিয়ে দেন ভূস্বর্গে বিচ্ছিন্নতাবাদ এখন অতীত।

    জম্মু- কাশ্মীরে শান্তি ফেরানোর উদ্যোগ (Amit Shah)

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই জম্মু- কাশ্মীরে শান্তি ফেরাতে কোমর বেঁধে নামেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একদিকে যেমন উপত্যকায় উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দেওয়া হয়, তেমনি অন্যদিকে সেখান থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় ৩৭০ ধারা। এই জোড়া ফলায় মেলে সাফল্য। গত ১০ বছরে উপত্যকায় নিত্য কমছে অশান্তির হার। এবার বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন হুরিয়ত কনফারেন্সের দুটি শাখা সংগঠন হিংসার রাস্তা ছেড়ে সমাজের মূল স্রোতে ফিরল। সোশ্যাল মিডিয়ায় সে কথাই ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    কী বলছেন শাহ

    সোশ্যাল মিডিয়া শাহ লিখেছেন, “কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদ এখন ইতিহাস। মোদিজির সবকা সাথের নীতি উপত্যকা থেকে বিচ্ছিন্নতাবাদকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছে। হুরিয়তের দুই শাখা সংগঠন সমস্ত রকম বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যকলাপ ছাড়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করল।” তিনি লিখেছেন, “এই দুই সংগঠনকে সমাজের মূল ধারায় স্বাগত। আমি এই ধরনের সব সংগঠনকেই বিচ্ছিন্নতাবাদ ভুলে দেশের ঐক্যের স্বার্থে কাজ করার আহ্বান জানাচ্ছি। উন্নত, শান্ত ও ঐক্যবদ্ধ ভারত গড়ার লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদৃষ্টিরই সুফল এটা।”

    গত কয়েক দশক ধরে কাশ্মীরে ভারত বিরোধী আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিল বিচ্ছিন্নতাাদীরা। এদের নেতৃত্ব দিচ্ছিল হুরিয়ত। তারা কাশ্মীরকে ভারত থেকে আলাদা করার চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছে প্রকাশ্যেই। ভূস্বর্গ থেকে ৩৭০ ধারা লোপ পাওয়ার পর অবশ্য বদলে যায় ছবিটা। ভূস্বর্গে প্রকৃত শান্তি ফেরাতে ধরপাকড় শুরু করে কেন্দ্র (Amit Shah)। তার পরেই বেপাত্তা হয়ে যায় হুরিয়ত পন্থী নেতাদের মাথারা। এঁদের অনেকেই আবার পরে ফেরেন সমাজের মূল স্রোতে। কেবল হুরিয়ত নয়, বিচ্ছিন্নতাবাদী আরও অনেক সংগঠনই ফিরেছে মূল ধারায়। সেই তালিকায় এবার জুড়ল হুরিয়তের দুই সংগঠনের নাম।

    গত ২১ মার্চ রাজ্যসভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, “মোদি সরকার নিষ্ঠুরভাবে জঙ্গিদের আত্মীয় যারা সরকারি চাকরি করছিলেন, তাঁদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে। সহানুভূতিশীলরা দিল্লি ও শ্রীনগরের জেরে রয়েছে। আরও একটি সময় ছিল যখন জঙ্গিদের (Separatism) গৌরবান্বিত করা হত। আর নয়। আজ তারা যেখানে মারা যায়, সেখানেই সমাহিত করা হয় (Amit Shah)।”

  • Amit Shah: “সন্ত্রাসবাদ শেকড় গাড়ার আগেই নির্মূল করা হবে,” বললেন শাহ

    Amit Shah: “সন্ত্রাসবাদ শেকড় গাড়ার আগেই নির্মূল করা হবে,” বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদ (Terrorism) শেকড় গাড়ার আগেই নির্মূল করা হবে।” শুক্রবার রাজ্যসভায় এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন তিনি পাঞ্জাবে উগ্রপন্থী অমৃতপাল সিংয়ের বিরুদ্ধে তাঁর মন্ত্রক কী ব্যবস্থা নিয়েছে, তা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেন। সাফ জানিয়ে দেন, তাঁরা দেশে সন্ত্রাসবাদকে বিকশিত হতে দেবেন না।

    শাহ উবাচ (Amit Shah)

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আমরা কোনও রাজনৈতিক আদর্শ দ্বারা চালিত সন্ত্রাসবাদকে দেশে বিকশিত হতে দেব না। এটি শেকড় গাড়ার আগেই নির্মূল করা হবে।” তিনি বলেন, “পাঞ্জাবের বিচ্ছিন্নতাবাদী জার্নাল সিং ভিন্দ্রাওয়ালের পথ অনুসরণ করার চেষ্টা করছেন যাঁরা, তাঁরা এখন অসমের জেলে রয়েছেন।” প্রসঙ্গত, অমৃতপাল সিং ও তাঁর সহযোগীরা গত দু’বছর ধরে এনএসএ-র অধীনে অসমের ডিব্রুগড় জেলে বন্দি রয়েছেন। তিনি ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়াই করেছিলেন। খাদুর সাহিব আসন থেকে জয়লাভও করেছিলেন।

    পূর্বতন বিভিন্ন সরকারের সমালোচনা

    এক মাসেরও বেশি সময় ধরে তদন্ত চালানোর পর ২০২৩ সালের ২৩ এপ্রিল মোগার রোডে গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় অমৃতপালকে। তার পর থেকে তিনি রয়েছেন গারদে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “ভারত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে নিরাপদ।” সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির কথাও এদিন তুলে ধরেন শাহ। তিনি বলেন, “জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ, বামপন্থী চরমপন্থা এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বিদ্রোহ ভারতের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে একটি। এগুলি চার দশকে ৯২ হাজার নাগরিকের জীবন কেড়ে নিয়েছে।” শাহ (Amit Shah) বলেন, “সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা করতে এবং সাহসী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সরকারের প্রয়োজন সাহস ও দৃঢ় রাজনৈতিক ইচ্ছা থাকা।” জঙ্গিদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় তিনি পূর্বতন বিভিন্ন সরকারের কঠোর সমালোচনাও করেন।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এক সময় ছিল যখন বোমা বিস্ফোরণ নিয়মিত ঘটনা ছিল। আমি দেশের মানুষকে বলতে চাই, গত ১০ বছরে, এমন বোমা বিস্ফোরণ বন্ধ হয়েছে। এখন কেউ আর বিস্ফোরণ ঘটানোর সাহস পায় না। নরেন্দ্র মোদীর অধীনে দেশ নিরাপদ। আমরা সন্ত্রাসবাদকে উৎখাত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”  তিনি (Amit Shah) বলেন, “মোদিজির দৃঢ় রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তি এবং শক্তিশালী ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দেশ এখন নিরাপদ। দেশের নিরাপত্তা নিয়ে বিরোধী দলগুলির চিন্তিত হওয়ার দরকার নেই। আমরা আপনাদের (বিরোধী দল) এবং দেশকে নিরাপদ রাখব (Terrorism)।”

  • Mufti Shah Mir: বন্ধু মীরের বুকে ‘ছুরি’ বসিয়ে দিল পাকিস্তানের আইএসআই!

    Mufti Shah Mir: বন্ধু মীরের বুকে ‘ছুরি’ বসিয়ে দিল পাকিস্তানের আইএসআই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ বিস্তর। ভারতের প্রাক্তন নৌসেনা কুলভূষণ যাদবকে অপহরণে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইকে তিনি (Mufti Shah Mir) সাহায্য করেছিলেন বলেও অভিযোগ। পাকিস্তানের স্থানীয় সময় শুক্রবার বালুচিস্তানের তুরবাতে মসজিদ থেকে নমাজ আদায় করে বেরোনোর সময় অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজন বন্দুকধারী বাইকে করে এসে খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করে পাক গুপ্তচর সংস্থার ‘বন্ধু’ তথা ধর্মীয় নেতা মুফতি শাহ মীরকে।

    ‘বন্ধু’র হাতেই বন্ধু খুন! (Mufti Shah Mir)

    এর পরেই জল্পনা ছড়িয়েছে, ‘বন্ধু’ আইএসআইয়ের হাতেই খুন হতে হয়েছে মীরকে। কেন ‘বন্ধু’কে খুন করল আইএসআই? সূত্রের খবর, ইদানিং অন্তর্দ্বন্দ্বের জেরে মীরের সঙ্গে আইএসআইয়ের দূরত্ব বাড়ছিল। তার জেরেই মীরকে খুন করা হয় বলে অসমর্থিত সূত্রের খবর। মীর যে রাজনৈতিক দল জামাইত উলেমা-এ-ইসলামের সদস্য, গত সপ্তাহেই ওই দলের আরও দুই সদস্য খুন হন রহস্যজনকভাবে। সেবারও দুষ্কৃতীরা বাইকে করে এসে খুব কাছ থেকে গুলি করে পালিয়ে গিয়েছিল। হয়তো কাকতালীয়, কিন্তু একই দলের পরপর তিনজন খুন হওয়ার নেপথ্যে পাক গুপ্তচর সংস্থার হাত রয়েছে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। এর আগেও দুবার প্রাণঘাতী হামলা হয়েছিল মীরের ওপর। বরাত জোরে বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। শুক্রবার আর শেষরক্ষা হল না। পুলিশের একটি সূত্রের খবর, আততায়ীরা মীরের গতিবিধির ওপর নজরদারি চালাচ্ছিল। সুযোগ বুঝে শুক্রবারই তাঁকে শেষ করে দেয় দুষ্কৃতীরা।

    মুখ ও মুখোশ

    বালুচিস্তানে মীর ধর্মীয় নেতা হিসেবেই পরিচিত। সূত্রের খবর, এই মুখোশের আড়ালেই আরও একটা পরিচয় ছিল মীরের। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, নানা রকম বেআইনি কাজ পরিচালনা করা ও তার নেতৃত্ব দেওয়া (Mufti Shah Mir)। অস্ত্রপাচার, মাদক পাচার এবং মানব পাচারের সঙ্গেও মীর জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ। পাকিস্তানের কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের দাবি, পাকিস্তানের বিভিন্ন জঙ্গি শিবিরে নিত্য যাতায়াত ছিল মীরের। ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশেও তিনি মদত দিতেন। বালুচিস্তানে তরুণ প্রজন্মকে জঙ্গি দলে যোগদানে উৎসাহও দিতেন মীর। শুধু তাই নয়, আত্মঘাতী হামলাকারী নির্বাচন করা, অপহরণ, বালুচিস্তানের বহু হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগও ছিল মীরের বিরুদ্ধে। বালুচিস্তানের বিদ্রোহীদের সম্পর্কে পাক সেনাকে খবরাখবর আদানপ্রদানও করতেন আইএসআইয়ের এই ‘বন্ধু’। ২০১৬ সালে জইশ-অল-আদল গোষ্ঠীর প্রধান মুল্লা ওমর ইরানি ইরান-পাকিস্তান সীমান্ত থেকে অপহরণ করেন কুলভূষণকে। সেই কুলভূষণকে আইএসআইয়ের হাতে তুলে দিতে মীর সাহায্য করেছিলেন বলেও অভিযোগ (Mufti Shah Mir)।

  • Amit Shah: ২০৪৭-এর মধ্যেই জোড়া লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, কী সেই দুই, জানালেন শাহ

    Amit Shah: ২০৪৭-এর মধ্যেই জোড়া লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, কী সেই দুই, জানালেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তির আগেই ভারতকে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি এবং একটি সম্পূর্ণ উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।” এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি দেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার, পুষ্টি নিশ্চিত করার এবং গ্রামীণ অঞ্চল, ভূমিহীন কৃষক ও ক্ষুদ্র কৃষকদের উন্নয়নে দুগ্ধ খাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা তুলে ধরেন।

    দুগ্ধ খাত দেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করে (Amit Shah)

    তিনি বলেন, “ভারতের কৃষি ব্যবস্থা মূলত ক্ষুদ্র কৃষকদের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।” সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শাহ বলেন, “আমাদের দুগ্ধ খাত দেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করে। কিন্তু একই সঙ্গে এটি গ্রামীণ এলাকা, ভূমিহীন কৃষক এবং ক্ষুদ্র কৃষকদের সমৃদ্ধ করার ক্ষেত্রে বিশাল অবদান রাখে। এটি আমাদের দেশের পুষ্টির দায়িত্বও পালন করে। প্রধানমন্ত্রী মোদী আমাদের সামনে দুটি লক্ষ্য স্থির করেছেন – বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়া এবং ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি সম্পূর্ণ উন্নত জাতি হওয়া। আমাদের দেশের কৃষি ব্যবস্থা একদিক থেকে ক্ষুদ্র কৃষকদের ওপর নির্ভরশীল।”

    আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাচ্ছে

    তিনি বলেন, “তাই দুগ্ধ ছাড়া আমাদের আর কোনও বিকল্প নেই। খুব কম বিকল্পই আছে। এবং আমি বিশ্বাস করি এই সেমিনারটি দুগ্ধ খাতে সমস্ত সম্ভাবনা খুঁজতে একটি সর্বাঙ্গীণ দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণে সহায়ক হবে। গত দশ বছরে আমরা কৃষিতে সমৃদ্ধির পথে একটি (PM Modi) প্রতিশ্রুতিমূলক সূচনা করেছি। গ্রাম থেকে বিশ্বমঞ্চে যাওয়ার সাহস বেড়েছে। নতুন নতুন পদ্ধতির উন্নয়ন হয়েছে। সমবায়ের মাধ্যমে দল হিসেবে সফল হওয়ার আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং খামার থেকে কারখানা পর্যন্ত পুরো শৃঙ্খলটি গ্রামীণ পরিমণ্ডলের মধ্যেই থাকা উচিত।”

    ‘মানুষের জন্য মুনাফা’

    তিনি (Amit Shah) বলেন, “‘মানুষের জন্য মুনাফা’ এই নীতিটি কেবলমাত্র সমবায়ের মাধ্যমেই বাস্তবায়িত হতে পারে। এদিনের অনুষ্ঠানের শুরুতে দুগ্ধ খাতে বৃত্তাকার অর্থনীতির ওপর একটি গাইড প্রকাশিত হয়। ছোট বায়োগ্যাস, বড় বায়োগ্যাস এবং সংকুচিত বায়োগ্যাস প্রকল্পগুলির জন্য এনডিডিবির আর্থিক সহায়তা স্কিম চালু করা হয়েছে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আমি আমাদের মন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী বৃত্তাকার অর্থনীতির ধারণায় কিছু যোগ করতে চাই, যাতে দুগ্ধ খাতে ১০০ শতাংশ সম্ভাবনা অনুসন্ধান করা যায়। আমি এনডিডিবি এবং নাবার্ডকে অনুরোধ করছি যে তারা কিছু জেলা বা রাজ্যে স্বল্প সময়ের মধ্যে হয়তো ছ’মাসের মধ্যে পাইলট প্রকল্প চালু করুক।”

    গ্যাস উৎপাদনের মডেল

    শাহ বলেন, “বিভিন্ন অঞ্চলে গ্যাস উৎপাদনের মডেলগুলি পরীক্ষা করা উচিত। ২৫০টি জেলা দুধ উৎপাদক সমিতির মধ্যে এই ধরনের মডেল বাস্তবায়নের জন্য একটি নির্দিষ্ট কর্মসূচি স্থির করা উচিত। কোনও (PM Modi) জেলা যেখানে দুগ্ধ উৎপাদক সমিতি আছে, স্থানীয় কৃষকদের অন্তর্ভুক্ত করে গ্যাস উৎপাদন প্রকল্প ছাড়া থাকা উচিত নয়। আমি বিশ্বাস করি এটি এনডিডিবি এবং নাবার্ডের দায়িত্ব— এনডিডিবিকে লজিস্টিকের ব্যবস্থা করতে হবে এবং নাবার্ডকে তৈরি করতে হবে অর্থায়ন পরিকল্পনা।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “পশুপালকরা দুধ সরবরাহ করুক ব্যক্তিগত বা সমবায়ে। আমাদের নেটওয়ার্ক এখনও অসম্পূর্ণ। উচ্চ মানের বীজ দিয়ে শুরু করে বেশ কিছু মাত্রা যোগ করা দরকার।”

    পশুপালকদের স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির দিক

    তিনি বলেন, “গুজরাটে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়েছে এবং এটি সারা দেশে সম্প্রসারিত করা উচিত। দেশের অনেক অংশে অনুরূপ উন্নয়ন ঘটেছে। সুতরাং, ২৫০টি জেলা সমিতিরই উচিত একটি মডেল গ্রহণ করা। সমবায়গুলির উচিত সমবায় দুগ্ধ নেটওয়ার্কের বাইরে থাকা পশুপালকদের স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির দিকটিও দেখভাল করা।” তিনি বলেন, “আমরা গুজরাটে ‘সমবায়ের মধ্যে সহযোগিতা’ ধারণা চালু করেছি, যাতে সমস্ত হিসাব সমবায় খাতে খোলা হয়। আজ, গুজরাটের ৯৩ শতাংশ সমবায় প্রতিষ্ঠান সমবায় ব্যাংকে তাদের হিসেব রাখে, যার ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম সুদের হারে তহবিল পাওয়া সম্ভব হচ্ছে। এর ফলে ব্যাংকিং ব্যবস্থাও শক্তিশালী হয়েছে। আমি বুঝি যে, সমবায় খাতের পেশাদাররা কখনও কখনও সমবায় ব্যাংকের পেশাদারিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। কিন্তু নিজেদের দূরে রাখার পরিবর্তে আমাদের একসঙ্গে কাজ করে এই ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করতে হবে।”

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এনডিডিবিকে নিশ্চিত (PM Modi) করতে হবে যাতে যন্ত্রপাতি উৎপাদনের প্রচেষ্টায় সমস্ত সমবায়কে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যাতে জেলা দুগ্ধ উৎপাদনকারী ইউনিয়নগুলি এই উদ্যোগগুলির অংশীদার হতে পারে। লাভ অবশ্যই ফিরে আসতে হবে সমবায় খাতে। যদিও এনডিডিবি-ই প্রধান অংশীদার থাকবে, তবুও জেলা দুগ্ধ উৎপাদনকারী ইউনিয়ন— যারা একই সঙ্গে ভোক্তাও— তাদেরও এই উদ্যোগগুলিতে একটি অংশ পাওয়া উচিত (Amit Shah)।”

  • Veer Savarkar: ‘জাতি কখনওই ভুলতে পারবে না তাঁর অবদান’, সাভারকরের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর

    Veer Savarkar: ‘জাতি কখনওই ভুলতে পারবে না তাঁর অবদান’, সাভারকরের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী বিনায়ক দামোদর সাভারকরের (Veer Savarkar) মৃত্যুবার্ষিকীতে জাতির পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আজ, ২৬ ফেব্রুয়ারি, বুধবার প্রধানমন্ত্রী মহান স্বাধীনতা সংগ্রামীর মৃত্যুবার্ষিকীতে জাতির পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর অমূল্য অবদানের কথা জাতি কখনওই ভুলতে পারবে না। তিনি লেখেন, “সমস্ত দেশবাসীর পক্ষ থেকে বীর সাভারকরজিকে তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি। তপস্যা, ত্যাগ, সাহস ও সংগ্রামে ভরা স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর অমূল্য অবদান কৃতজ্ঞ জাতি কখনও ভুলতে পারবে না।”

    বীর সাভারকর (PM Modi)

    ১৮৮৩ সালে ২৮ মে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বীর সাভারকর (Veer Savarkar)। খুব অল্প বয়সেই তিনি শুরু করেছিলেন তাঁর রাজনৈতিক যাত্রা। তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে স্বদেশি ভাবনা ও বিদেশি পণ্যের বর্জন, শিক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে জনসচেতনতা সৃষ্টি এবং বিপ্লবী চেতনার বিকাশ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব সাভারকর ছিলেন একজন আইনজীবী, লেখক ও সমাজকর্মী। তিনি বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। তাঁর লেখা ‘হিন্দুত্ব: হু ইজ আ হিন্দু?’ বইটির জন্য তিনি বিশেষ খ্যাতি লাভ করেন।

    কারাদণ্ড ভোগ

    মর্লে-মিন্টো সংস্কারের বিরোধিতা করায় সাভারকরকে (Veer Savarkar) ১৯১১ সালে আন্দামানের সেলুলার জেলে ৫০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। তবে ১৯২৪ সালে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর,  তিনি রত্নগিরিতে অস্পৃশ্যতা দূর করার লক্ষ্যে কাজ করেন। পরে সাভারকর হন হিন্দু মহাসভার সভাপতি। ১৯৪২ সালে ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বিরোধিতা করেন তিনি। ভারতের (PM Modi) বিভাজন মেনে নেওয়ার জন্য ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসেরও সমালোচনা করেছিলেন এই দেশপ্রেমিক।

    সাভারকরকে (Veer Savarkar) শ্রদ্ধা জানিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, তিনি ছিলেন একজন গতিশীল চিন্তক, জাতীয়তাবাদী ভাবনার ধারক এবং মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “… সাভারকরজি তাঁর জীবনের মাধ্যমে দেখিয়েছিলেন কীভাবে মাতৃভূমি, নিজের সংস্কৃতি এবং জাতির জন্য ত্যাগ ও নিবেদনের শিখরে পৌঁছানো যায়। জাতীয় ঐক্যের দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করে সমাজকে জাত-পাতের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করেছিলেন যে সাভারকরজি (Veer Savarkar), তাঁর জীবনগাথা মাতৃভূমির সেবার পথে ধ্রুবতারার মতো অনুপ্রেরণা জুগিয়ে যাবে (PM Modi)।”

  • Amit shah: “জম্মু-কাশ্মীরে আর কারও কাছে কোনও অস্ত্র থাকবে না,” ভূস্বর্গের শিশুদের বললেন শাহ

    Amit shah: “জম্মু-কাশ্মীরে আর কারও কাছে কোনও অস্ত্র থাকবে না,” ভূস্বর্গের শিশুদের বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সেই দিন খুব বেশি দূরে নয়, যেদিন জম্মু ও কাশ্মীরে (Kashmir) আর কারও কাছে কোনও অস্ত্র থাকবে না। তখন আর কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলের ভেতরে সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের প্রয়োজন হবে না। তাদের ভূমিকা সীমাবদ্ধ থাকবে সীমান্ত পাহারায়।”

    ‘ওয়াতন কো জানো’

    সোমবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit shah)। ‘ওয়াতন কো জানো’ (নিজের দেশকে জানো) কর্মসূচির অংশ হিসেবে দিল্লি সফরে এসেছে জম্মু-কাশ্মীরের স্কুল পড়ুয়াদের একটি দল। সেই দলের সঙ্গে দেখা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বলেন, “এদের মধ্যে কারও কারও বয়স মাত্র আট, অনেকেই প্রথমবারের মতো নিজেদের বাড়ি ও কেন্দ্র-শাসিত অঞ্চলের বাইরে এসেছে।”

    দেশের প্রতিটি অংশই তোমাদের

    তিনি বলেন, “এই দেশের প্রতিটি অংশ তোমাদের ঠিক ততটাই নিজের, যতটা জম্মু-কাশ্মীর।” শিশুরা যাতে মাঝপথে পড়াশোনা ছেড়ে না দেয়, সেই অনুরোধও করেন শাহ। বলেন, “দেশজুড়ে তোমাদের জন্য প্রচুর সুযোগ অপেক্ষা করছে। এই সুযোগগুলো তোমাদের কাজে লাগাতে হবে। জম্মু ও কাশ্মীরে এখন শান্তি বিরাজ করছে। তবে তোমাদের নিশ্চিত করতে হবে এই শান্তি যেন স্থায়ী হয়।” তিনি শিশুদের বলেন, “ওয়াতন কো জানো সফরের সময় যে শান্তি ও উন্নয়নের ছবি তোমরা দেখেছ, সেই বার্তা তোমরা নিজেদের পরিবার, বন্ধু, প্রতিবেশী ও গ্রামের মানুষের কাছে পৌঁছে দিও।” এদিন প্রায় ২৫০ জন শিশু জম্মু-কাশ্মীর থেকে জয়পুর ও দিল্লি সফরে গিয়েছিল। উদ্দেশ্য ছিল তাদের দেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের সঙ্গে পরিচয় করানো। এই দলের এক পড়ুয়া বলে,

    “আমরা হাওয়া মহল পরিদর্শনের সুযোগ পেয়েছিলাম এবং জয়পুরে কাশ্মীরের বাইরের খাবার এনজয় করেছি।”  কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit shah) বলেন, “আমি আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করি, কোনও সরকারই জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি বজায় রাখতে পারবে না। কেবল এখানকার শিশুরাই তা পারবে।” স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জম্মু-কাশ্মীরের শিশুদের তাদের বাবা-মা এবং প্রতিবেশীদের বোঝাতে বলেন যে সমগ্র দেশ তাদেরই এবং সন্ত্রাসবাদকে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের (Kashmir) মাধ্যমে প্রতিস্থাপন করতে হবে, যা দেশের অন্যান্য অংশে দেখা যায় (Amit shah)।

  • Amit Shah: “সমবায় ক্ষেত্রকে গতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টা,” বললেন অমিত শাহ

    Amit Shah: “সমবায় ক্ষেত্রকে গতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টা,” বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টা দেশের সমবায় ক্ষেত্রকে গতি দিয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে এই ক্ষেত্রের গুরুত্বকে তুলে ধরেছে।” শনিবার কথাগুলি বললেন (Modi Govt) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    কী বললেন শাহ (Amit Shah)

    এদিন পুণেতে জনতা সহকারী ব্যাংক লিমিটেডের হীরক জয়ন্তী উৎসবের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন তিনি। সেখানেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার ভারতের সমবায় ক্ষেত্রকে বাজারের উপযোগী করে তুলেছে।” সমবায় সেক্টরকে উন্নত প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়ার অনুরোধও জানান তিনি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “গত তিন বছরে কেন্দ্র দেশজুড়ে সমবায় আন্দোলনকে গতি দেওয়ার জন্য কাজ করেছে। আমরা ভারতের সমবায় খাতের মডেলটিকে বাজারজাত করার উপযোগী করে তুলেছি। আমরা একটি সমবায় বিশ্ববিদ্যালয় বিল আনার মাধ্যমে সমবায় শিক্ষাকে শক্তিশালী করছি।”

    সমবায় খাতকে দিশা দেখিয়েছেন মোদি

    তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদী সমবায় খাতকে দিশা দেখিয়েছেন এবং সমবায় ক্ষেত্রে নতুনত্ব আনার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন (Amit Shah)।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি জাতির সামনে দুটি সংকল্প নিয়েছেন – ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি সম্পূর্ণ উন্নত দেশ হিসাবে গড়ে তোলা এবং ২০২৭ সালের মধ্যে দেশকে ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত করা। সমবায় খাতের উন্নয়ন ছাড়া এই সংকল্পগুলি অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।” তিনি বলেন, “প্রত্যেক ব্যক্তির উন্নয়ন এবং প্রতিটি ঘরের সমৃদ্ধি না হলে, এই দুটি সংকল্প বাস্তবায়িত নাও হতে পারে।”

    শাহ বলেন, “প্রতিটি ব্যক্তিকে তাদের দক্ষতা অনুযায়ী কাজ দেওয়া এবং দেশের উন্নয়নের সঙ্গে তাদের সংযুক্ত করা, যাতে প্রতিটি পরিবার সমৃদ্ধ হয়, তা কেবলমাত্র সমবায় আন্দোলনের মাধ্যমেই সম্ভব।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি গত ১০ বছরে (Modi Govt) দেশের কোটি কোটি মানুষকে অনেক মৌলিক সুবিধা দিয়েছেন। এখন, এই মানুষগুলো ভারতের উন্নয়নে অবদান রাখতে চান (Amit Shah)।”

  • Amit Shah: সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা, পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আবেদন শাহের

    Amit Shah: সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা, পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আবেদন শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সশস্ত্র বাহিনী পতাকা দিবস উপলক্ষে শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। দেশবাসীকে সশস্ত্র বাহিনী (Armed Forces) পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আহ্বানও জানান।

    কী লিখলেন শাহ (Amit Shah)

    এক্স হ্যান্ডেলে দেওয়া এক পোস্টে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেখেন, “সশস্ত্র বাহিনীর পতাকা দিবসে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অমর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা। তাদের বীরত্ব ও দেশপ্রেমের মাধ্যমে, আমাদের শহিদরা জাতির সম্মান রক্ষা করতে সর্বোচ্চ ত্যাগের অমর কাহিনি সৃষ্টি করেছেন।” তিনি লেখেন, “আমাদের সশস্ত্র বাহিনী ও তাদের পরিবারের কল্যাণের জন্য সশস্ত্র বাহিনী পতাকা দিবস তহবিলে অবদান রাখার জন্য সবার প্রতি আমার আবেদন।” এই উপলক্ষে, সশস্ত্র বাহিনী কল্যাণ ও পুনর্বাসন, গুজরাট রাজ্যের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ-কে একটি ক্ষুদ্র পতাকা দিয়ে সংবর্ধিত করা হয়। পোস্টে তিনি আরও লেখেন, “আমাকে ক্ষুদ্র পতাকা দিয়ে সংবর্ধিত করার জন্য সশস্ত্র বাহিনী কল্যাণ ও পুনর্বাসন, গুজরাট রাজ্যের প্রতিনিধিদলকে হৃদয়ের গভীর থেকে ধন্যবাদ জানাই।”

    মোদির শ্রদ্ধা

    এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সাহসী সৈনিকদের প্রতি (Amit Shah) শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং মানুষকে সশস্ত্র বাহিনী ফ্ল্যাগ ডে তহবিলে দান করার আহ্বান জানান। এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে প্রধানমন্ত্রী মোদী লিখেছেন, “সশস্ত্র বাহিনী ফ্ল্যাগ ডে আমাদের সাহসী সৈনিকদের বীরত্ব, দৃঢ়সংকল্প এবং ত্যাগকে শ্রদ্ধা জানানোর দিন। তাঁদের বীরত্ব আমাদের অনুপ্রাণিত করে, তাঁদের ত্যাগ আমাদের বিনম্র করে এবং তাঁদের নিবেদন আমাদের সুরক্ষিত রাখে। আসুন, আমরা সশস্ত্র বাহিনী ফ্ল্যাগ ডে তহবিলে দান করি।”

    আরও পড়ুন: “ভারতকে টুকরো টুকরো করব, মানচিত্র বদলে দেবো”, মিছিল করে ঢাকায় বেলাগাম স্লোগান

    শনিবার সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীও সশস্ত্র বাহিনী পতাকা দিবস তহবিলে অনুদান দিয়েছেন। এক্স হ্যান্ডেলে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। পোস্টে লেখা হয়েছে, “সশস্ত্র বাহিনী পতাকা দিবসের প্রাক্কালে, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী পতাকা দিবস তহবিলে অনুদান দেন। কেন্দ্রীয় সেনিক বোর্ডের সচিব সিওএএসের ওপর সশস্ত্র বাহিনী পতাকা পরিয়ে দেন।” প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও জনগণকে ওই তহবিলে উদারভাবে (Armed Forces) দান করার আহ্বান জানান (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Amit Shah: “অনুপ্রবেশকারীদের আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করার অনুমতি দিচ্ছেন হেমন্ত”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “অনুপ্রবেশকারীদের আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করার অনুমতি দিচ্ছেন হেমন্ত”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অনুপ্রবেশকারীদের আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করার অনুমতি দিচ্ছেন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand Polls) মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন।” শনিবার ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডের দুমকায় এক জনসমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    কাঠগড়ায় হেমন্ত (Amit Shah)

    রাজ্যের আদিবাসী জনসংখ্যা হ্রাসের জন্যও হেমন্তকে কাঠগড়ায় তোলেন শাহ। বলেন, “হেমন্ত সোরেন আদিবাসী জনসংখ্যা হ্রাসের জন্য দায়ী। কারণ তিনি অনুপ্রবেশকারীদের ঝাড়খণ্ডে ঢুকতে এবং আদিবাসী নারীদের বিয়ে করতে দিচ্ছেন। তারা এখানকার আদিবাসী ভূমি দখল করছে, যা আমরা হতে দেব না।” বিজেপির এই প্রবীণ নেতা বলেন, “হেমন্ত সোরেন কংগ্রেসের সমর্থনে পিছনের দরজা দিয়ে মুসলমানদের সংরক্ষণ দিতে চাইছেন। আমি সতর্ক করে দিচ্ছি যে বিজেপি হেমন্ত সোরেন ও রাহুল গান্ধীর এমন কোনও পরিকল্পনা সফল হতে দেবে না।”

    শাহি আশ্বাস

    রাজ্যের কোনও যুবককে যাতে চাকরির জন্য অন্যত্র যেতে না হয়, তাই বিজেপি ক্ষমতায় এলে যথেষ্ট শিল্প প্রতিষ্ঠার আশ্বাসও দেন তিনি (Amit Shah)। শাহ বলেন, “হেমন্ত সোরেন দুর্নীতি এবং অর্থ আত্মসাতে জড়িত ছিলেন। তবে তাঁকে ২৩ নভেম্বর বিদায় জানানো হবে। ক্ষমতার লোভ হেমন্ত সোরেনকে আরজেডি-কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বাঁধতে বাধ্য করেছিল। এরাই ঝাড়খণ্ড সৃষ্টির বিরোধিতা করেছিল।”

    আরও পড়ুন: “সত্য প্রকাশিত হচ্ছে”, ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ ফিল্মের প্রতিক্রিয়ায় বললেন মোদি

    মধুপুরে দেওঘর জেলায় অন্য একটি সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, “কংগ্রেস পার্টি এবং ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা মুসলমানদের সংরক্ষণ দিতে চায়। ঝাড়খণ্ড ইতিমধ্যেই সংরক্ষণের জন্য ৫০ শতাংশ সীমায় পৌঁছে গিয়েছে। যদি মুসলমানদের সংরক্ষণ দিতে হয়, তবে তা তফসিলি জাতি, তফসিলি উপজাতি এবং অনগ্রসর শ্রেণির সংরক্ষণের কোটা থেকে কেটে নিতে হবে। আমি আপনাদের আশ্বাস দিচ্ছি, যতদিন আমাদের একজনও সাংসদ থাকবেন, ততদিন আমরা মুসলমানদের সংরক্ষণ পেতে দেব না।”

    তিনি বলেন, “এই নির্বাচন একজন বিধায়ক বা একটি দল নির্বাচিত করার জন্য নয়। এটি হেমন্ত সোরেনকে সরিয়ে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী আনার জন্য নয়। এই নির্বাচন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand Polls) নারী, যুবক এবং পিছিয়ে থাকা শ্রেণির ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share