Tag: shiv sena

shiv sena

  • Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী ফড়ণবীশ, উপমুখ্যমন্ত্রী শিন্ডের ছেলে?

    Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী ফড়ণবীশ, উপমুখ্যমন্ত্রী শিন্ডের ছেলে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)। বিজেপি সূত্রে খবর, মুখ্যমন্ত্রী পদে তাঁর নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। উপমুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডের (Eknath Shinde) ছেলে। মহারাষ্ট্রের নয়া সরকার শপথ নেবে ৫ ডিসেম্বর। তার আগে হবে বৈঠক। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, এই বৈঠকেই বিধানসভা দলের নেতা হিসেবে নির্বাচিত হবেন ফড়ণবীশ।

    চালকের আসনে ফড়ণবীশ! (Devendra Fadnavis)

    মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। তার মধ্যে বিজেপি একাই জেতে ১৩২টি আসনে। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএর (মহারাষ্ট্রে এই জোট মহাযুতি নামে পরিচিত) দুই শরিক শিবসেনার একনাথ শিন্ডের শিবির এবং এনসিপির অজিত পাওয়া গোষ্ঠী পেয়েছে যথাক্রমে ৫৭ ও ৪১টি আসন। যেহেতু বিজেপি এককভাবে সব চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে, তাই মুখ্যমন্ত্রিত্বের দাবিদার পদ্ম-পার্টিই। তবে ওই পদের দাবি জানাচ্ছিলেন শিন্ডের অনুগামীরা। পরে বিজেপিকে নিঃশর্ত সমর্থন জানান শিন্ডে। তার পরেই ফড়ণবীশকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানোর সিদ্ধান্ত হয় বলে বিজেপির একটি অসমর্থিত সূত্রের খবর। একনাথ বলেন, আমি আগেই বলেছি, মুখ্যমন্ত্রীর পদ নিয়ে বিজেপি নেতৃত্ব যে সিদ্ধান্ত নেবে, তা আমার ও শিবসেনার জন্য গ্রহণযোগ্য হবে এবং তাকে আমি পূর্ণ সমর্থন জানাব। শিন্ডের ছেলে শ্রীকান্ত যে উপমুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন খবর ছড়িয়েছে, তাকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন শ্রীকান্ত স্বয়ং।

    আরও পড়ুন: “চিন-ভারত সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে”, বললেন জয়শঙ্কর

    উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    জানা গিয়েছে (Devendra Fadnavis), উপমুখ্যমন্ত্রী হতে রাজি হয়েছেন শিন্ডে। তাঁর একাধিক মন্ত্রক পাওয়ার দাবি মেনে নিয়েছে বিজেপি। নয়া ফর্মুলা অনুযায়ী, ফড়ণবীশের সঙ্গেই ৫ ডিসেম্বর উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন শিন্ডে এবং অজিত পাওয়ার। একটি সূত্রের খবর, বিজেপির হাতে থাকবে ২২টি মন্ত্রক। শিন্ডে সেনা পাবে ১২টি মন্ত্রক। বিধান পরিষদের চেয়ারম্যানের পদও পাবে তারা। বিধানসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান-সহ ৯ থেকে ১০টি মন্ত্রক পাবে এনসিপির অজিত গোষ্ঠী। ৫ ডিসেম্বর সন্ধেয় আজাদ ময়দানে শপথ নেবে মহারাষ্ট্রের নয়া সরকার। প্রসঙ্গত, ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis) মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন বলে (Eknath Shinde) আগেই জানিয়েছিল মাধ্যম

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra: ‘দায়ী প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়’! মহারাষ্ট্রে উদ্ধবদের বিপর্যয় নিয়ে মন্তব্য সঞ্জয় রাউতের

    Maharashtra: ‘দায়ী প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়’! মহারাষ্ট্রে উদ্ধবদের বিপর্যয় নিয়ে মন্তব্য সঞ্জয় রাউতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভা নির্বাচনে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে বিজেপি। এই নির্বাচলের ফলের পরিপ্রেক্ষিতে শিবসেনা (ইউবিটি) নেতা সঞ্জয় রাউত বিস্ফোরক দাবি করেছেন। তিনি মহা বিকাশ অঘাড়ীর (এমভিএ) পরাজয়ের জন্য ভারতের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়কে দায়ী করেছেন। ভোটে হেরে যাওয়ার পর বিরোধী দলের নেতাদের ‘মাথা খারাপ হয়েছে’ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। বিজেপির এই সাফল্য বিরোধী দলের নেতারা মেনে নিতে পারছে না। তাই, ফল বের হওয়ার পর বিভিন্ন ধরনের বক্তব্য প্রকাশ্যে রাখছেন। যা নিয়ে জোর চর্চা চলছে।

    ঠিক কী বলেছেন শিবসেনা নেতা?(Maharashtra)

    জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি, শিন্ডেসেনা ও ইজিত পওয়ারের এনসিপির ‘মহাযুতি’ জোট। তারা ২৩৫টি আসন পেয়েছে। আর বিরোধী শক্তি এমভিএ মাত্র ৪৯টি আসনে জয়ী হয়েছে। ফলাফলের পর সঞ্জয় রাউত সাংবাদ মাধ্যমের সামনে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার পুনর্মূল্যায়নের আহ্বান জানান। একইসঙ্গে কাগজের ব্যালটের মাধ্যমে মহারাষ্ট্রে আবার নির্বাচনের দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘‘এই নির্বাচনে ইভিএম একটি বড় সমস্যা হয়েছে। এই ফলাফলটি থাকুক। কিন্তু কাগজের ব্যালট দিয়ে আবার নির্বাচন পরিচালনা করুন এবং তারপরে আমাদের একই ফলাফল দেখান, তাহলে বুঝব মানুষের রায়ে ক্ষমতায় এসেছেন।’’ সেখানেই থামেননি সেনা ইউবিটি নেতা। তিনি প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির দিকে তাঁর ক্ষোভ উগরে দিয়ে বলেন, ‘‘এই ফলাফলের জন্য প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় দায়ী।’’

    আরও পড়ুন: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    কারচুপির অভিযোগ করছে বিরোধীরা!

    উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা (উদ্ধব) গোষ্ঠী মাত্র ২০টি আসন পেয়েছে। আর একনাথ শিন্ডের (Maharashtra) নেতৃত্বাধীন শিবসেনা (শিন্ডে) ৫৭টি আসনে জয়লাভ করেছে। এনডিএ-র ঐতিহাসিক এই জয় এমভিএ-র মধ্যে দোষারোপের খেলাকে আরও তীব্র করেছে। হেরে যাওয়ার পর বিরোধী দলের নেতারা নির্বাচনী প্রক্রিয়া, দলীয় কৌশল এবং বিচার বিভাগীয় পরিসংখ্যান সহ একাধিক কারণের দিকে আঙুল তুলছেন। অনেকে আবার মহারাষ্ট্রে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের জন্য এনডিএকে ইভিএম কারচুপি করার জন্য দায়ী করেছেন। আদিত্য ঠাকরে মহারাষ্ট্রে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন এনডিএ-এর জয়কে “আশ্চর্যজনক” বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, এই নির্বাচনে জনগনের রায়ে হয়েছে, না ইভিএমে কারচুপির কারণে হয়েছে তা স্পষ্ট নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Assembly Elections: মহারাষ্ট্রে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন মহাজুটি জোটকে পূর্ণ সমর্থন শিখ সম্প্রদায়ের

    Maharashtra Assembly Elections: মহারাষ্ট্রে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন মহাজুটি জোটকে পূর্ণ সমর্থন শিখ সম্প্রদায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে (Maharashtra Assembly Elections) মহারাষ্ট্রে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন মহাজুটি জোটকে পূর্ণ সমর্থনের কথা ঘোষণা করল শিখ সম্প্রদায়। সোমবার শিখ সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, “গত আড়াই বছরে, সরকার গুরু নানক নাম লেবা সঙ্গত, শিখ, হিন্দু পাঞ্জাবি, লুবানা, সিকলিগার এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের কল্যাণে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে।” তারা আরও উল্লেখ করেছে, “বিজেপি সরকার শুধু এই সম্প্রদায়গুলির জন্য উপকারি ঘোষণাই করেনি, বরং তাদের উন্নতির জন্য ঐতিহাসিক পদক্ষেপও করেছে।”

    মহাজুটি জোটের পাশে শিখরা

    সোমবার মহারাষ্ট্রের ২৮৮টি আসনের সবগুলিতেই প্রচার (Maharashtra Assembly Elections) শেষ হয়েছে। বুধবার ওই কেন্দ্রগুলিতে ভোটগ্রহণ হবে। বুধবার এক দফায় মহারাষ্ট্রে ২৮৮টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট হবে। গণনা ২৩ নভেম্বর। মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে)-এনসিপি-র (অজিত) জোট ‘মহাজুটি’এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি-র (শরদ) ‘মহাবিকাশ আঘাড়ি’র মধ্যে। সম্প্রতি, একজন শিখ সদস্যকে মহারাষ্ট্র সরকারের মাইনরিটি কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ১১ সদস্যের মহারাষ্ট্র রাজ্য পাঞ্জাবি সাহিত্য অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগগুলি স্পষ্টভাবে সরকারের উদ্দেশ্য এবং শিখ সম্প্রদায়ের কল্যাণ ও অগ্রগতির প্রতি প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে বলে মনে করা হচ্ছে।

    শিখ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা গুরু নানক নাম লেবা সঙ্গত, শিখ, হিন্দু, পাঞ্জাবি, সিন্ধি, সিকলিগার, বানজারা ও লুবানা সম্প্রদায় এই ইতিবাচক পদক্ষেপগুলির জন্য সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞ। তারা আশাবাদী যে, সরকার ভবিষ্যতেও সমস্ত সম্প্রদায়ের কল্যাণে একই উদ্দেশ্য ও দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করবে। তাই এই সম্প্রদায়ের সকল প্রতিনিধিদের মহাজুটি জোটকে ভোট দিতে আহ্বান জানিয়েছে শিখ সংগঠনটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র বিধানসভা ভোটে আসনরফা চূড়ান্ত, কোন আসনে লড়বেন শিন্ডে, অজিত?

    Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র বিধানসভা ভোটে আসনরফা চূড়ান্ত, কোন আসনে লড়বেন শিন্ডে, অজিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দরজায় কড়া নাড়ছে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Election 2024)। তার আগে রয়েছে দেওয়ালি। তাই উৎসব শুরুর আগেই বিজেপির সঙ্গে আসনরফা প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা ও এনসিপি (অজিত)। এই আবহে বুধবার মহারাষ্ট্রে বিধানসভা ভোটে (Maharashtra) প্রথম দফায় ৪৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করল মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা। উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের এনসিপি (অজিত) ৩৮টি বিধানসভা আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে।

    কোথায় লড়বে কে

    তালিকা প্রকাশের পর দেখা যাচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রী শিন্ডে ঠাণে জেলার কাপরি–পাচপাখিড়ি আসনে লড়বেন। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৯ পর্যন্ত টানা তিনটি বিধানসভা ভোটে অবিভক্ত শিবসেনার প্রার্থী হিসেবে ওই আসনে জিতেছেন তিনি। শিন্ডে শিবিরের মুখপাত্র সদা সরভঙ্কর তাঁর পুরনো আসন মুম্বইয়ের ফাহিম থেকে লড়বেন। সেখানে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী শিবসেনার প্রয়াত প্রতিষ্ঠাতা বালাসাহেব ঠাকরের ভাইপো রাজ ঠাকরের পুত্র অমিত। এছাড়া মনীষা রবীন্দ্র ওয়েকার লড়বেন যোগেশ্বরী–পূর্ব থেকে। সুহাস দ্বারকানাথ কান্দে (নন্দগাঁও), প্রদীপ শিবনারায়ণ জয়সওয়াল (ছত্রপতি সম্ভাজিনগর–মধ্য) থেকে লড়বেন। অন্যদিকে, এনসিপি প্রধান তথা উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত লড়বেন তাঁর পুরনো আসন বারামতী থেকে। নাসিকের ইয়েলার বিদায়ী বিধায়ক, শিন্ডে মন্ত্রিসভার সদস্য ছগন ভুজবল এ বারও সেখান থেকেই প্রার্থী।

    আরও পড়ুন: “তৃণমূল সাংসদ কল্যাণের আচরণ গণতন্ত্রের লজ্জা!” তোপ বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখরের

    পুরোদমে প্রচার শুরু

    মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের (Maharashtra Assembly Election 2024) আর প্রায় এক মাস বাকি। পুরোদমে প্রচারে নেমেছে রাজনৈতিক দলগুলি। ইতিমধ্যেই প্রথম দফায় ৯৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি। আগামী ২০ নভেম্বরে এক দফায় মহারাষ্ট্রে ২৮৮টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট হবে। গণনা ২৩ নভেম্বর। সেখানে শাসকজোটের বৃহত্তম দল বিজেপি লড়ছে ১৫৫টি আসনে। শিন্ডে সেনা ৭৮ এবং এনসিপি (অজিত) ৫৫টিতে লড়ছে। মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে)-এনসিপি (অজিত)-এর জোট ‘মহাজুটি’ এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি (শরদ)-এর ‘মহাবিকাশ আঘাড়ী’র মধ্যে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mid Day: ইভিএম নিয়ে ভুয়ো খবর, মিড ডে-র রিপোর্টার, ধ্রুব রাঠির বিরুদ্ধে এফআইআর

    Mid Day: ইভিএম নিয়ে ভুয়ো খবর, মিড ডে-র রিপোর্টার, ধ্রুব রাঠির বিরুদ্ধে এফআইআর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংবেদনশীল ভুল রিপোর্ট (Fake News) প্রকাশ করে বিপাকে মুম্বইয়ের মিড ডে (Mid Day) পত্রিকা গোষ্ঠী। ভুয়ো খবর ছড়ানোর জন্য ক্ষমাও চেয়েছে তারা। তবে সংবেদনশীল বিষয়ে ভুয়ো খবর ছড়ানোর দায়ে পত্রিকা গোষ্ঠী এবং যারা খবরটি ছড়িয়েছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে অভিযোগ।

    কী বলছেন আইনজীবী? (Mid Day)

    আইনজীবী বিবেকানন্দ দয়ানন্দ গুপ্ত এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘মুম্বইয়ের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন। জাল নিউজ প্রকাশ এবং অন্যরা যারা খবরটি ছড়িয়েছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশকে এফআইআর দায়ের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ অভিযোগে তিনি নাম দিয়েছেন মিড ডে (Mid Day) পত্রিকার রিপোর্টার শিরীষ ভাকাতানিয়ার (ইনিই খবরটি লিখে মিথ্যে দাবি করেছিলেন)। অভিযোগ দায়ের হয়েছে ‘ইন্ডিয়া টুডে’র জার্নালিস্ট রাজদীপ সরদেশাই, শিবসেনা (ইউবিটি) সাংসদ প্রিয়ঙ্কা চতুর্বেদী, এনসিপি এমএলএ জিতেন্দ্র আওহাদ, কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া সেলের প্রধান সুপ্রিয়া শ্রীনাটে, প্রো-আপ ইউটিউবার ধ্রুব রাঠি, কংগ্রেস নেতা সরল প্যাটেল এবং জনৈক অর্পিতা শর্মার বিরুদ্ধে। ওই আইনজীবীর আবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৪ এবং ১২০ বি ধারা-সহ ৫০৫(২) ধারায় পুলিশকে তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হোক।

    মিড ডে-র সেই প্রতিবেদন

    গত ১৬ জুন মিড ডে-তে প্রকাশিত হয় একটি সংবেদনশীল প্রতিবেদন। তাতে বলা হয়, মুম্বইয়ের এক প্রার্থীর আত্মীয়ের হাতে এমন একটি মোবাইল ছিল যার মাধ্যমে ইভিএম আনলক করা সম্ভব। প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছিল ওই পত্রিকার ৬ নম্বর পাতায়। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছিল শিবসেনা সাংসদ রবীন্দ্র ওয়াইকার গোটা ভোটিং প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছিলেন। তার জেরেই জিতে গিয়েছেন তিনি। প্রতিবেদনটিতে এমনও দাবি করা হয়েছিল যে শিবসেনা প্রার্থী জিতেছিলেন কারণ তাঁর এক আত্মীয় এমন ফোন ব্যবহার করেছিলেন যার মাধ্যমে ওটিপি জেনারেট করে ইভিএম খোলা হয়েছিল।

    আর পড়ুন: ৪২০-র বদলে ৩১৮! নতুন ফৌজদারি আইনে কলকাতায় দায়ের প্রতারণার মামলা

    প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হতেই হইচই পড়ে যায় দেশজুড়ে। ময়দানে নেমে পড়ে কংগ্রেস। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীও বিষয়টি নিয়ে বাজার গরম করার চেষ্টা করতে থাকেন।এর পরের দিনই পত্রিকা(Mid Day) গোষ্ঠীর তরফে ভুল স্বীকার করা হয়। প্রথম পাতায় সেই ভুল কবুলের (Fake News) পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের বক্তব্যও প্রকাশ করা হয়। তার পর এবার দায়ের হল অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Govinda: শিন্ডের সঙ্গে সাক্ষাৎ, শিবসেনায় যোগ দিলেন বলিউড তারকা গোবিন্দা 

    Govinda: শিন্ডের সঙ্গে সাক্ষাৎ, শিবসেনায় যোগ দিলেন বলিউড তারকা গোবিন্দা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ বছর বাদে লোকসভা ভোটের আগে (Lok Sabha Election 2024) রাজনীতিতে ফের কামব্যাক গোবিন্দার। মুম্বইয়ের ভিরারের ছেলে গোবিন্দার (Govinda)। পুরো নাম গোবিন্দ অরুণ আহুজা। বৃহস্পতিবার সকালে ‘হিরো নম্বর ওয়ান’ দেখা করেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে তথা শিবসেনা নেতার সঙ্গে। তারপরই আনুষ্ঠানিক ভাবে শিবসেনার শিন্ডে শিবিরে যোগ দিলেন বলিউড তারকা গোবিন্দা। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তাঁকে প্রার্থী করা হতে পারে। 

    ভোটে প্রার্থী গোবিন্দা!

    শিন্ডেসেনা সূত্রের খবর, লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) মুম্বই উত্তর-পশ্চিম কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করা হতে পারে গোবিন্দাকে। ২০০৪ সালের লোকসভা ভোটে মুম্বই উত্তর কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের প্রার্থী হিসাবে রাজনীতির পথে যাত্রা শুরু হয়েছিল গোবিন্দার (Govinda)। হারিয়েছিলেন, অটল বিহারী বাজপেয়ী মন্ত্রিসভার সদস্য, জনপ্রিয় নেতা রাম নায়েককে। গোবিন্দার যোগদানের পর শিবসেনা নেতা তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে বলেন, ‘‘গোবিন্দা আজ আমার সঙ্গে দেখা করে আমাকে জানিয়েছেন যে মুম্বই বদলে যাচ্ছে। ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটছে। এই সমস্ত কাজ গোবিন্দাকে প্রভাবিত করেছে। রাজ্যেও উন্নয়নের কাজ চলছে পুরোদমে। তাই তিনি আজ আমাদের সঙ্গে এসেছেন ।’’ একনাথের আরও দাবি, শিবসেনাকে মানুষের কাছে আরও বেশি করে তুলে ধরার কাজ করবেন গোবিন্দা৷ মানুষের পাশে থেকে তাঁদের হয়ে কাজ করতে চান বলিউড তারকা।

    আরও পড়ুন: ‘কংগ্রেসকে প্রত্যাখ্যান করেছে ১৪০ কোটি ভারতীয়’, আইনজীবীদের চিঠির পর তোপ মোদির

    ২০১৪ এবং ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) মুম্বই উত্তর-পশ্চিম কেন্দ্রে বিজেপির সমর্থনে জয়ী হয়েছিলেন শিবসেনার গজানন কিরীটকর। শিবসেনার ভাঙনের পরে তিনি রয়েছেন উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা (ইউবিটি)-তে। লোকসভা ভোটে ওই কেন্দ্রে গজাননের ছেলে অমলকে প্রার্থী ঘোষণা করেছেন উদ্ধব। এখন দেখার গোবিন্দাকে (Govinda) প্রার্থী করা হলে, তাঁর ‘হিরো নম্বর ওয়ান’ ইমেজ কীভাবে কাজে লাগান তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Manohar Joshi: প্রয়াত মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহর জোশী, শোক প্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    Manohar Joshi: প্রয়াত মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহর জোশী, শোক প্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ভোরে প্রয়াত হলেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহর জোশী (Manohar Joshi)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৬। গত ২১ ফেব্রুয়ারি হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর মুম্বইয়ের হিন্দুজা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। সেখানেই ভোর ৩:০২ নাগাদ মৃত্যু হয় তাঁর। জানা গিয়েছে, শুক্রবার দুপুরেই মুম্বইয়ের শিবাজি পার্কে জোশীর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। ২০২৩ সাল থেকেই গভীর অসুস্থ ছিলেন জোশী। ২০২০ সালে প্রয়াত হন তাঁর স্ত্রী। মৃত্যুকালে জোশী রেখে গেলেন দুই কন্যা ও এক পুত্রকে। জোশীর (Manohar Joshi) মৃত্যুতে গভার শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে সংসদীয় কাজে জোশীর অবদান নিয়ে ভূয়সী প্রশংসাও করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ১৯৩৭ সালের ২ ডিসেম্বর মহারাষ্ট্রের রায়গড় জেলায় জন্ম হয় মনোহর জোশীর

    ১৯৩৭ সালের ২ ডিসেম্বর মহারাষ্ট্রের রায়গড় জেলায় জন্ম হয় মনোহর জোশীর। পরবর্তীকালে পড়াশোনার জন্য পরে তিনি চলে যান মুম্বইয়ে। পড়াশোনা শেষ হলে পেশা হিসাবে বেছে নেন শিক্ষকতা। ১৯৬৭ সালেই সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশ করেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের এই স্বয়ংসেবক। ১৯৬৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত মুম্বই পুরসভার সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৭৬ সালে মুম্বইয়ের মেয়রও হন তিনি। ১৯৭২ সালে মহারাষ্ট্রের বিধান পরিষদে নির্বাচিত হন জোশী (Manohar Joshi)।

    বালা সাহেবের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি

    ৮০-র দশকে তিনি মহারাষ্ট্রে বালাসাহেব ঠাকরের দল শিবসেনায় যোগ দেন। অচিরেই শিবসেনার শীর্ষ নেতা হিসেবে উঠে আসেন তিনি। বালা সাহেবের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠও ছিলেন তিনি।  ১৯৯০ সালে ওই দল থেকেই প্রথমবারের জন্য বিধানসভা ভোটে নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৯০ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত মহারাষ্ট্র বিধানসভার বিরোধী দলনেতা ছিলেন জোশী (Manohar Joshi)।  ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত জোশী মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন। এর পরে মুম্বই উত্তর-মধ্য কেন্দ্র থেকে সাংসদ হিসাবেও নির্বাচিত হন তিনি। অটলবিহারী বাজপেয়ীর প্রধানমন্ত্রীত্বে ২০০২ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত লোকসভার স্পিকারও ছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Milind Deora: “সেই কংগ্রেস আর এই কংগ্রেসের ফারাক বিস্তর”, বললেন মিলিন্দ

    Milind Deora: “সেই কংগ্রেস আর এই কংগ্রেসের ফারাক বিস্তর”, বললেন মিলিন্দ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এটা খুব দুঃখের যে আমার বাবা যে কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন ১৯৬৮ সালে এবং আমি যোগ দিয়েছিলাম ২০০৪ সালে তার মধ্যে পার্থক্য আছে। কংগ্রেস যদি গঠনমূলক ইস্যুর ওপর ফোকাস করত এবং তার সেই মেরিট এবং দক্ষতা থাকত, তাহলে শিন্ডে এবং আমি আজ এই জায়গায় থাকতাম না।” রবিবার দুপুরে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডের শিবিরে যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন মিলিন্দ দেওরা (Milind Deora)।

    কী বলছেন মিলিন্দ?

    তিনি বলেন, “তিরিশ বছর আগে যে দল আর্থিক সংস্কার করেছিল, সেই দলই ইদানিং গালাগালি দিচ্ছে শিল্পপতি, ব্যবসায়ীদের। ব্যবসায়ীদের দেশ-বিরোধী আখ্যা দিচ্ছে।” মিলিন্দ বলেন, “যে পার্টি এক সময় দেশকে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে, সেই পরামর্শ দিত, সেই দলই এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বক্তব্য কিংবা কাজের বিরোধিতা করছে।” শিবির বদলের কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, তিনি এবার উন্নয়নের পথে হাঁটতে পারবেন।প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Milind Deora) বলেন, “আপনারা প্রত্যেকেই জানেন আমার রাজনীতি বরাবরই প্রোগ্রেসিভ ও ধর্মনিরপেক্ষ। সবাই জানে মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে মানুষের জন্য কাজ করছেন। আমি তাঁর হাত শক্ত করেছি মাত্র।” প্রসঙ্গত, রবিবার কংগ্রেসের সঙ্গে ৫৫ বছরের সম্পর্কে ইতি টানেন মিলিন্দ দেওরা (Milind Deora)। এদিনই দুপুরে মিলিন্দ যোগ দিলেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডে শিবিরে।

    এক্স হ্যান্ডেলে বার্তা মিলিন্দের 

    লোকসভা নির্বাচনের মুখে যাকে বিজেপি-বিরোধী শিবিরে জোর ধাক্কা বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। এক্স হ্যান্ডেলে মিলিন্দ লিখেছেন, “আমার রাজনৈতিক যাত্রার একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের সমাপ্তি হল। কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ ত্যাগ করেছি আমি। এই দল আমার পরিবারের মতো ছিল। ৫৫ বছরের সম্পর্কের অবসান ঘটল। দলের সমস্ত নেতা, সহকর্মী ও কর্মকর্তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ থাকব।” এদিন দুপুরে মিলিন্দের হাতে শিবসেনার ঝান্ডা তুলে দিয়ে তাঁকে দলে স্বাগত জানান মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী।

    রাহুলের কাছের জন ছিলেন মিলিন্দ

    কংগ্রেস নেতা প্রয়াত মুরলী দেওয়ার ছেলে মিলিন্দ (Milind Deora)। মুরলী টানা ৪০ বছর সাংসদ ছিলেন দক্ষিণ মুম্বই লোকসভা কেন্দ্রের। মুরলী প্রয়াত হওয়ার পর ওই কেন্দ্রের সাংসদ হন মিলিন্দ। মনমোহন সিংহের আমলে মন্ত্রীও হয়েছিলেন। রাহুলের কাছের জন হিসেবেই পরিচিত তিনি। ২০১৪ ও ১৯ এর নির্বাচনে ‘হাত’ প্রতীকে প্রার্থী হয়ে হেরে যান শিবসেনার কাছে। এদিন সেই শিবসেনা শিবিরেই ভিড়লেন মিলিন্দ।

    মিলিন্দ শিবসেনার ছত্রছায়ায় চলে যাওয়ায় বিজেপিকে নিশানা করেছে কংগ্রেস। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, “দেওরা শুক্রবারই আমায় মেসেজ করেছিলেন। দক্ষিণ মুম্বই লোকসভা আসনটি নিয়ে উদ্বেগেও ছিলেন তিনি। কারণ ওই আসন থেকেই জিততেন মিলিন্দ ও তাঁর বাবা।” তিনি বলেন, “মুরলি দেওরা সমস্ত ওঠানামার মধ্যেও কংগ্রেস ছেড়ে যাননি।”

    আরও পড়ুুন: মুর্শিদাবাদে শাসক দলের নেতা সত্যেন খুনে ধৃত তৃণমূল নেতা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মিলিন্দের কংগ্রেস ছাড়ার নেপথ্যে নিখুঁত হিসেব দেখছেন রাজনীতিবিদরা। মিলিন্দ যে আসনটিতে এতদিন লড়েছিলেন, সেটি এবার দাবি করেছে ‘ইন্ডি’ জোটের উদ্ধবের শিবসেনা শিবির। তাই কংগ্রেসে থাকলে মিলিন্দ ওই আসনটি পেতেন না। অথচ এই আসনে তাঁর বাবা জয়ী হয়েছিলেন দীর্ঘদিন। মিলিন্দও জিতেছিলেন দুবার। সেই কারণেই কংগ্রেস ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন মিলিন্দ। অবশ্য মিলিন্দ (Milind Deora) বলেন, “কংগ্রেস যদি গঠনমূলক সিদ্ধান্ত নিত, তাহলে শিন্ডে এবং আমি আজ এই জায়গায় থাকতাম না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Shiv Sena: সুপ্রিম কোর্টে স্বস্তি মহারাষ্ট্রের শিন্ডে সরকারের, কী বলল আদালত?

    Shiv Sena: সুপ্রিম কোর্টে স্বস্তি মহারাষ্ট্রের শিন্ডে সরকারের, কী বলল আদালত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে স্বস্তি মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde) গোষ্ঠীর। মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে সহ ১৬ জন বিদ্রোহী শিবসেনা (Shiv Sena) বিধায়কের পদ খারিজ করল না সুপ্রিম কোর্ট। দলত্যাগ বিরোধী আইনে তাঁদের বিধায়ক পদ খারিজের আবেদন জানানো হয়েছিল। এর পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে শিবসেনার রাশ হাতে পাওয়ার পরে শিন্ডে গোষ্ঠীর চিফ হুইপ উদ্ধব ঠাকরের অনুগামী বিধায়কদের পদত্যাগের যে নির্দেশ দিয়েছিলেন, বুধবার তাকেও অসাংবিধানিক বলল সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, জুন মাসে শিন্ডে গোষ্ঠীর বিদ্রোহের সময় বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার (ভারপ্রাপ্ত স্পিকার) নরহরি সীতারাম জিরওয়াল দলত্যাগী বিধায়কদের অবস্থান স্পষ্ট করার যে নির্দেশ দিয়েছিলেন, তা তাঁর এক্তিয়ার বহির্ভূত।

    শিবসেনায় (Shiv Sena) ভাঙন…

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্রের (Shiv Sena) মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে। মহা বিকাশ আগাড়ি জোটের নেতা হিসেবে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন তিনি। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মেলানো নিয়ে দলীয় নেতৃত্বের একাংশের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে একনাথ শিন্ডের। তার জেরে ভাঙন ধরে শিবসেনার ঘরে। উদ্ধবকে সরিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন একনাথ। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী পদে উদ্ধবকে পুনর্বহালের আর্জিও খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের মন্তব্য, বিধানসভায় আস্থা ভোটের আগে উদ্ধব নিজেই ইস্তফা দিয়েছিলেন। তাই তাঁকে আবার মুখ্যমন্ত্রীর আসনে ফেরানো সম্ভব নয়। রাজ্যপাল ভগৎ সিংহ কোশিয়ারি মহারাষ্ট্র বিধানসভার বৃহত্তম দল বিজেপি সমর্থিত শিন্ডেকে সরকার গড়তে ডেকে অযৌক্তিক কিছু করেননি বলেও জানিয়েছে সাংবিধানিক বেঞ্চ।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীর মিছিলে অশান্তি, ৬টি এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু এনআইএ-র

    ২০২২ সালের জুন মাসে প্রকাশ্যে আসে শিবসেনার (Shiv Sena) অভ্যন্তরীণ কোন্দল। বিদ্রোহী ৪০ জন বিধায়ককে নিয়ে উদয়পুরের রিসর্টে আশ্রয় নেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডে। পরে সেখান থেকে তাঁদের নিয়ে চলে যাওয়া হয় বিজেপি শাসিত অসমে। বিদ্রোহী শিবিরে বিধায়কের সংখ্যা বেশি হওয়ায় মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন উদ্ধব। পতন ঘটে মহা বিকাশ আগাড়ি জোট সরকারের। পরের দিনই বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে মহারাষ্ট্রে সরকার গড়ে শিবসেনার শিন্ডে গোষ্ঠী। মুখ্যমন্ত্রী হন একনাথ শিন্ডে। উপমুখ্যমন্ত্রী হন বিজেপি নেতা তথা মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Shiv Sena: সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর, কেন জানেন?   

    Shiv Sena: সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর, কেন জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath shinde)। নির্বাচন কমিশন শিন্ডে শিবিরকে আসল শিবসেনা (Shiv Sena) ঘোষণা করেছে। শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক ব্যবহারের অধিকারও দেওয়া হয়েছে তাদের। এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছেন উদ্ধব ঠাকরে। তাই আগেভাগেই ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। দেশের শীর্ষ আদালতকে শিন্ডে এও জানিয়েছেন, কোনও অর্ডার পাশ করার আগে মহারাষ্ট্র সরকারের বক্তব্য যেন শোনা হয়।    

    শিবসেনা…

    মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরলে কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে। পরে মতাদর্শের প্রশ্নে শিবসেনা ছেড়ে বেরিয়ে যান একনাথ শিন্ডে। বেশিরভাগ বিধায়ক শিন্ডে শিবিরে নাম লেখানোয় পড়ে যায় উদ্ধব ঠাকরের সরকার। বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন একনাথ শিন্ডে। তার পরেই আসল শিবসেনা কে এই প্রশ্নে বিবাদ বাঁধে শিন্ডে শিবিরের সঙ্গে ঠাকরে শিবিরের। তার পরেই দু পক্ষকেই দলীয় প্রতীক ব্যবহার করতে নিষেধ করেছিল নির্বাচন কমিশন। মহারাষ্ট্র বিধানসভার উপনির্বাচনের আগে অন্তবর্তীকালীন এক রায়ে কমিশন জানায়, জ্বলন্ত মশালের প্রতীক নিয়ে লড়বে উদ্ধবের দল ‘শিবসেনা’ (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে)।বালাসাহেবঞ্চি শিবসেনা নাম ও জোড়া তরোয়াল-ঢাল প্রতীক পেয়েছিল শিন্ডে শিবির। সেই বিবাদের মীমাংসা হয় শুক্রবার। নির্বাচন কমিশন শিবসেনা নাম ও প্রতীকের অধিকার তুলে দেয় শিন্ডে শিবিরের হাতে।

    আরও পড়ুুন: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ঘোষণা করেন উদ্ধব ঠাকরে। শনিবার দুপুরে নিজ বাসভবন মাতোশ্রীতে দলীয় নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন উদ্ধব ঠাকরে। উপস্থিত ছিলেন তাঁর শিবিরের সাংসদ, বিধায়ক ও অন্য পদাধিকারীরা। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ জানানোর কথা ঘোষণা করে উদ্ধব বলেন, বিচারব্যবস্থার প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে। বিশ্বাসঘাতক একনাথ শিন্ডে ইতিহাসের ধারা বদলাতে পারবে না। উদ্ধব ঠাকরে শিবির সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার আগেই দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন একনাথ শিন্ডে। দাখিল করেন ক্যাভিয়েট। প্রসঙ্গত, ১৯৬৬ সালে শিবসেনা গঠন করেছিলেন উদ্ধব ঠাকরের বাবা বালাসাহেব ঠাকরে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share