Tag: shootout

shootout

  • Asansol: লোকসভা ভোটের আগে প্রকাশ্য দিবালোকে শুটআউট আসানসোলে! তীব্র উত্তেজনা

    Asansol: লোকসভা ভোটের আগে প্রকাশ্য দিবালোকে শুটআউট আসানসোলে! তীব্র উত্তেজনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনেদুপুরে ব্যবসায়ীকে শুটআউট (Shootout)! লোকসভা ভোটের মুখে গুলিতে খুন মাইক্রো ফিনান্স সংস্থার মালিক। আসানসোলের (Asansol) কুলটি থানার চিনাকুড়িতে ঘটনাটি ঘটেছে। এলাকায় এই নিয়ে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল (Asansol)?

    সোমবার বেলা পৌনে বারোটা নাগাদ এই ঘটনাটি ঘটেছে। প্রকাশ্য দিবালোকে চিনাকুড়ি (Asansol) এলাকায় একটি বেসরকারি মাইক্রো ফিনান্স সংস্থা অফিসে ঢোকে এক দুষ্কৃতী। তার মুখ কাপড় দিয়ে বাঁধা ছিলো। এরপর অফিসের মধ্যে ঢুকে অফিসে বসে থাকা উমা শংকর চৌহানকে গুলি করে খুন করে দুষ্কৃতীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় কুলটি থানার পুলিশ (Police), এরপর গুলিবিদ্ধ উমা শঙ্কর চৌহান ( ৩৫) কে উদ্ধার করে আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক পরীক্ষা করে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    অফিসের কর্মীদের বক্তব্য

    ঘটনায় ওই অফিসের কর্মীরা বলেন, “এক দুষ্কৃতীরা এসে উমা শঙ্কর চৌহানকে লক্ষ্য করে পরপর ৪-৫ রাউন্ড গুলি করে। সেই গুলিতে জখম হয়ে অফিসের মধ্যে লুটিয়ে পড়েন উমাশংকর। পরে তাঁর মৃত্যু হয়। জানা গেছে, এই ঘটনার কয়েক মিনিট আগে এক যুবক অফিসে এসে একজনের খোঁজ করছিলো। তারপরেই মুখ বাঁধা ওঁই যুবক আসে। ঠিক ভোটের মুখে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায় (Asansol)।” পুলিশ তরফে জানানো হয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। যুবকের খোঁজে তল্লাশি (Investigation) চালানো হচ্ছে। তবে কী কারণে আততায়ীর নিশানা হলেন উমা শঙ্কর, তা বুঝতে পারছেন না তাঁর পরিবারের লোকজনও।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে নিখোঁজ স্বামীর খোঁজ পেতে সিবিআই তদন্তের দাবি স্ত্রীর

    ১৩ মে ভোট আসানসোলে

    উল্লেখ্য ১৩ মে চতুর্থ দফা ভোট আসানসোলে (Asansol)। ইতিমধ্যেই প্রচার পর্ব চলছে জোরকদমে। ভোট নিয়ে মেতে রয়েছেন আসানসোলের মানুষ। আর তারই মধ্যে এই ঘটনায় হইচই পড়ে গেছে এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে, অফিসের কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে সিসিটিভির ফুটেজ। পাশাপাশি উমাশঙ্করের সঙ্গে কারও টাকা পয়সা নিয়ে কোনও গন্ডগোল ছিল কিনা তাও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ভোটের মুখে এই ঘটনা তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার ভয়াবহ অবনতি! ভর সন্ধ্যায় বাড়িতে ঢুকে ব্যবসায়ীকে গুলি করে খুন

    Nadia: রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার ভয়াবহ অবনতি! ভর সন্ধ্যায় বাড়িতে ঢুকে ব্যবসায়ীকে গুলি করে খুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে কথায় কথায় গুলি চলাটা এখন যেন জলভাত হয়ে গিয়েছে। রাজনৈতিক কারণে তো বটেই, এখন গুলি চলে পারিবারিক বিবাদ, পাড়ার বিবাদ, এমনকি ব্যর্থ প্রেমের পরিণতিতেও। বিরোধীরা বার বার অভিযোগ করেন, বারুদের স্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে আছে রাজ্য। সেই অভিযোগ যে নেহাত কথার কথা নয়, তা একের পর ঘটনাতেই প্রমাণিত। এবার গুলি চলল নদিয়া জেলায় (Nadia)। তাহেরপুর থানার বাদকুল্লায় এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে খুন করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর, শুক্রবার ভর সন্ধ্যায় বাদকুল্লার ভাদুরী এলাকার রাজা ভৌমিক নামে এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে  করে দুষ্কৃতীরা। পরিবার সূত্রে খবর, তিন জন দুষ্কৃতী বাড়িতে ঢুকে তার স্ত্রীকে চুলের মুঠি ধরে মারধর করে। এরপর বাড়ির দোতলায় থাকা রাজা ভৌমিকের সঙ্গে বচসা হয় তাদের। সেখানেই হাতাহাতি চলাকালীন দুষ্কৃতীদের হাতে গুলিবিদ্ধ হন ব্যবসায়ী রাজা ভৌমিক। ঘটনাস্থলেই রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন তিনি। এরপর ওই দুষ্কৃতীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

    শোকের ছায়া এলাকা সহ পরিবারে (Nadia)

    ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বাদকুল্লা এলাকায়। পরে এলাকাবাসীর তৎপরতায় রক্তাক্ত রাজা ভৌমিককে বাদকুল্লা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। তবে কী কারণে এই খুন, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে তাহেরপুর থানার পুলিশ (Nadia)। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য তাহেরপুর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। যদিও ভরসন্ধ্যায় এই ঘটনায় রীতিমতো শোকের ছায়া এলাকা সহ পরিবারে। ঘটনার কথা জানতে পেরে ছুটে আসেন মৃত রাজু ভৌমিকের দিদি টিংকু ভদ্র। তিনি বলেন, দোতলার উপরে উঠে আমার ভাইকে গুলি করে খুন করা হয়।

    “রাজনৈতিক সম্পর্ক নেই” (Nadia)

    এ বিষয়ে জেলার (Nadia) পুলিশ সুপার কুমার সানি রাজ বলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। এর সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক নেই। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক কারণ রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে। দোষীদের চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolaghat: প্রকাশ্যে স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গুলি করে খুন, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    Kolaghat: প্রকাশ্যে স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গুলি করে খুন, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর আগে দিনের বেলায় প্রকাশ্যে শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটেছিল বারাকপুরের একটি সোনার দোকানে। সোনার দোকানের মালিকের ছেলেকে গুলি করে খুন করে দুষ্কৃতীরা। এবার শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটল পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটে (Kolaghat)। ঘটনার প্রতিবাদে কলকাতা থেকে খড়্গপুরগামী ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। ঘটনাস্থলে পাঁশকুড়া থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত স্বর্ণ ব্যবসায়ীর নাম সমীর পাড়িয়া (৩৭)। তাঁর বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া থানার কোলাঘাটের উত্তর জিঁয়াদা গ্রামে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Kolaghat)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার রাত পৌনে নটা নাগাদ সমীর পাড়িয়া (৩৭) নামে ওই ব্যবসায়ী কোলাঘাটের (Kolaghat) জিঁয়াদা বাজারে নিজের দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময়ই বাইকে চড়ে সেখানে হাজির হয় তিন দুষ্কৃতী। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, অন্তত তিনটি বাইকে করে এসে দুষ্কৃতীরা ওই ব্যবসায়ীর পথ আটকায়। বাইকে থাকা সমীরবাবুর পথ আটকে তাঁর কাছে থাকা ব্যাগে সোনার গয়না এবং টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা। তখনই ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় অভিযুক্তরা। ওই ব্যবসায়ী গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর তাঁর কাছে থাকা সোনার গয়না এবং নগদ টাকা লুট করে পালায় দুষ্কৃতীরা। ব্যবসায়ীর চিৎকার এবং গুলির আওয়াজ শুনে ছুটে আসেন স্থানীয়রা। তাঁরা এসে দেখেন, রক্তাক্ত অবস্থায় জাতীয় সড়কের উপরে পড়ে রয়েছেন সমীরবাবু। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ওই ব্যবসায়ীর। এর পরেই ক্ষুব্ধ এলাকার বাসিন্দারা কলকাতা-খড়্গপুরগামী ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান।

    জাতীয় সড়কে নজরদারি নেই পুলিশের, সরব স্থানীয়রা

    স্থানীয়দের অভিযোগ, সন্ধ্যার পর জাতীয় সড়কের উপর সেভাবে পুলিশের নজরদারি থাকে না। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে দুষ্কৃতীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। অবিলম্বে জাতীয় সড়কে পুলিশের নজরদারি বাড়াতে হবে। নাহলে এই ধরনের ঘটনা আরও বাড়বে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: এবার শ্যুটআউট জয়নগরে! কালীপুজোর ভোরেই গুলিতে ঝাঁঝরা তৃণমূল নেতা

    South 24 Parganas: এবার শ্যুটআউট জয়নগরে! কালীপুজোর ভোরেই গুলিতে ঝাঁঝরা তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য জুড়ে উৎসবের আমেজ। রাতভর চলেছে কালীপুজো। কিন্তু দিনের আলো ফোটার আগেই ঘটে গেল ভয়াবহ ঘটনা। একদম ভোরেই শ্যুট আউট জয়নগরে (South 24 Parganas)। দুষ্কৃতীরা অচমকা হামলা চালিয়ে খুন করল তৃণমূল নেতাকে। এই ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে নেমেছে পুলিশ। কিন্তু অনেকেই বলছেন, এর পিছনে রয়েছে তৃণমূলের কোন্দল। বখরা নিয়ে কোনও বিবাদের জেরে তাঁরই দলের বিপক্ষ লোকজন তাঁর উপর এভাবে হামলা চালিয়েছে, এমনটাই ধারণা। পুলিশ সূত্রে খবর, এই ঘটনায় দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। একজনকে এলাকার লোকজন ধরে গণপিটুনিও দেয়। তদন্ত সবে শুরু হয়েছে। তাই এখনই পরিষ্কার করে কিছু বলা সম্ভব নয়। এই ঘটনায় জেলার রাজনীতি সরগরম। এলাকা জুড়েও ব্যাপক চাঞ্চল্য।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা? (South 24 Parganas)

    নিহতের নাম সইফুদ্দিন লস্কর। বয়স আনুমানিক ৪০ বছর। তিনি বামনগাছি গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের সদস্য। একই সঙ্গে তিনি বামনগাছি অঞ্চলের (South 24 Parganas) তৃণমূলের সভাপতিও। তিনি যে পঞ্চায়েতের সদস্য, তাঁর স্ত্রী সেই পঞ্চায়েতেরই প্রধান। ঘটনার বিবরণে জানা গিয়েছে, রোজকার মতো সোমবার ভোরে ওই তৃণমূল নেতা নমাজ পড়তে যাচ্ছিলেন। সেই সময়ই তাঁকে কাছ থেকে গুলি করে দুষ্কৃতীরা। গুলির শব্দ শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে দেখেন, ওই নেতা রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে কাতরাচ্ছেন। তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে পদ্মেরহাট গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি।

    কী বলছে তৃণমূল? (South 24 Parganas)

    ঘটনার খবর পেয়েই হাসপাতালে গিয়েছিলেন বারুইপুর পূর্ব বিধানসভার (South 24 Parganas) তৃণমূল বিধায়ক বিভাস সর্দার। পরে তিনি বলেন, দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে। পুলিশ দুজনকে গ্রেফতার করলেও এই ঘটনার পিছনে আরও ২-৩ জন রয়েছে। এর পিছনে কোনও ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে তিনি মনে করেন। তবে কী সেই ষড়যন্ত্র, সে ব্যাপারটা খোলসা করেননি। পরিবার অবশ্য দাবি করছে, এর পিছনে রয়েছে সিপিএম। তাদেরও অভিযোগ, খুন করা হয়েছে রাজনৈতিক কারণে। কোনও ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিল না। আর যারা এটা করেছে, তারা ওই নেতার গতিবিধি ভালোই জানত। আর সেই কারণেই ভোরবেলাকে বেছে নিয়েছে। সেই সময় ওই এলাকা নির্জন থাকে। তার সুযোগই তারা নিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Titagarh: দিনের বেলায় প্রকাশ্যে এক যুবককে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে খুন, নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    Titagarh: দিনের বেলায় প্রকাশ্যে এক যুবককে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে খুন, নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের বেলায় প্রকাশ্যে শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটল বারাকপুরের টিটাগড়ে (Titagarh)। এলোপাথাড়়ি গুলি চালিয়ে এক যুবককে খুন করে পালিয়ে গেল দুষ্কৃতীরা। বুধবার বিকালে ঘটনাটি ঘটেছে টিটাগড় পুরসভার উড়ানপাড়া এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম মহম্মদ হাসান ওরফে ছোটকা। ১০ দিন আগেই দুই কাউন্সিলারের গন্ডগোলের জেরে টিটাগড়ের পুরানো বাজার এলাকায় আকাশ প্রসাদ নামে এক তৃণমূল কর্মীকে পিটিয়ে খুন করা হয়। সনু সাউ নামে তৃণমূল কাউন্সিলারের অনুগামীদের বিরুদ্ধে এই হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছিল। তারপর পুলিশ অনেক কড়া পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেছিল। এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়। কিন্তু, ১০ দিনের মধ্যে ফের খুনের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, পুরানো কোনও শত্রুতা জেরেই দুষ্কৃতীরা এই হামলা চালিয়েছে। এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করা হয়েছে। অভিযুক্তদের খোঁজে তলাশি চলছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Titagarh)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ছোটকার বিরুদ্ধে মাদক মামলা সহ পুলিশের খাতায় একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৬ মাস আগে সে জেল থেকে বাড়়ি ফিরে আসে। এরপর সে একটি মাংসের দোকানে কাজ করা শুরু করে। এদিন বিকেলে সে টিটাগড়ের (Titagarh) উড়ানপাড়া এলাকায় বাড়ির কাছেই দাঁড়িয়েছিল। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, বিকালের দিকে রাস্তায় লোকজন ছিল।   আচমকাই একটি বাইকে তিনজন আসে। তারা খুব কাছ থেকে ওই যুবককে লক্ষ্য দুষ্কৃতীরা গুলি চালায়। চোখের সামনে এই ঘটনা দেখে আমরা হামলাকারীদের পিছনে ধাওয়া করি। কিন্ত, তারা জোরে বাইক চালিয়ে পালিয়ে যায়। গুরুতর জখম অবস্থায় স্থানীয় বাসিন্দারা তাকে উদ্ধার করে বারাকপুর বিএন বসু হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। এই ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    কী বললেন পুরসভার চেয়ারম্যান?

    টিটাগড় (Titagarh) পুরসভার চেয়ারম্যান কমলেশ সাউ বলেন, প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি ওই যুবক সমাজবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিল। ফলে, পুরানো গন্ডগোলের কারণে এই হামলার ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলেছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jute Mill: দিনেরবেলায় প্রকাশ্যে শ্যুটআউট ভাটপাড়ায়, জুটমিল কর্মীকে তুলে নিয়ে গিয়ে এলোপাথাড়ি গুলি

    Jute Mill: দিনেরবেলায় প্রকাশ্যে শ্যুটআউট ভাটপাড়ায়, জুটমিল কর্মীকে তুলে নিয়ে গিয়ে এলোপাথাড়ি গুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের বেলায় প্রকাশ্যে ফের শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটল ভাটপাড়ায়। বিকাশ বেহেরা নামে এক জুটমিল (Jute Mill) কর্মীকে বাড়ির কাছ থেকে গাড়ি করে তুলে নিয়ে গিয়ে প্রথমে বেধড়ক মারধর করে দুষ্কৃতীরা। পরে, তাঁকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালানো হয়। দুটি গুলি তার শরীরে লাগে। আরেকটা গুলি শরীর ছুঁয়ে বেরিয়ে যায়। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ভাটপাড়া স্ট্রেট জেনারল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এখানে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তবে, দিনের বেলায় এভাবে শ্যুটআউটের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে  শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বিকাশের বাড়ি কাঁকিনারা কুলি লাইন। তিনি কাকিনাড়া জুটমিলের কর্মী (Jute Mill)। এদিন কাজ শেষ করে এসে বাড়ির সামনে রাস্তায় তিনি ঘোরাঘুরি করছিলেন। এদিন বেলা সাড়ে তিনটে নাগাদ গাড়ি করে বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী তাঁর কাছে আসে। তাঁকে সেখান থেকে এক রকম অপহরণ করার মত করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।  ভাটপাড়া পুরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে নিয়ে গিয়ে তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। তাঁকে লক্ষ্য করে গুলিও চালানো হয় বলে অভিযোগ। দুটো গুলি তার পায়ে লাগে। মাথা লক্ষ্য করে গুলি চালানো হলেও সে ছুটে পালিয়ে যায়। গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। দুষ্কৃতীদের হামলার জেরে গুরুতর জখম অবস্থায় তিনি রাস্তাতেই পড়েছিলেন। হামলার পর পরই দুষ্কৃতীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। পরে, তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আক্রান্ত যুবক বিকাশবাবু বলেন, বাড়ির সামনে আমি ঘোরাঘুরি করছিলাম। আচমকা কয়েকজন এসে আমাকে তুলে নিয়ে চলে যায়। কেন আমাকে নিয়ে গেল আমি তা বুঝতে পারিনি। এরপর ওরা আমাকে বেধড়ক মারধর করে এবং গুলিও চালায়। কেন আমার উপর এভাবে হামলা চালাল আমি বুঝতে পারছি না।

    কী বললেন আক্রান্তের পরিবারের লোকজন?

    আক্রান্ত যুবকের বাবা রাজু বেহেরা  বলেন, এদিন আমি জুট মিলে (Jute Mill) কাজ করছিলাম। ছেলেকে দুষ্কৃতীরা  ৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে নিয়ে যায়। সেখানেই ছেলেকে লক্ষ্য  করে গুলি চালায়। আমি চাই, যে বা যারা এই ঘটনায় জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Basirhat: বসিরহাট স্টেশনের কাছে চলল গুলি, মৃত্যু এক দুষ্কৃতীর, গুলিবিদ্ধ এক যুবক

    Basirhat: বসিরহাট স্টেশনের কাছে চলল গুলি, মৃত্যু এক দুষ্কৃতীর, গুলিবিদ্ধ এক যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাতের বেলায় দুষ্কৃতী তাণ্ডব। উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট (Basirhat) স্টেশনের কাছে শ্যুটআউট। গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হল এক দুষ্কৃতীর। গুলিবিদ্ধ আরও একজন। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। যদিও তিনি গ্যাংওয়ারের মাঝে পড়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতর নাম শম্ভুনাথ গায়েন। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় সূত্রের খবর, মৃত শম্ভুনাথ গায়েন এলাকায় কুখ্যাত দুষ্কৃতী হিসেবে পরিচিত। বসিরহাট (Basirhat) থানার গোটরা গ্রাম পঞ্চায়েতের রাজীব কলোনি এলাকা যথেষ্ট জনবহুল। পাশেই বসিরহাট স্টেশন। স্বাভাবিকভাবে ঘটনার সময় রাস্তায় লোকজন গমগম করছে। রবিবার রাত নটা নাগাদ স্থানীয় লোকজন আচমকা বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চলার আওয়াজ শুনতে পান। তারপরেই অনেকে সেদিকে ছুটে যান। গিয়ে দেখেন, শম্ভুনাথ গায়েন নামে ওই দুষ্কৃতী মাটিতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। আরও একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে ছটফট করছেন। কিন্তু, ঠিক কী কারণে দুষ্কৃতীরা ওই এলাকায় তাণ্ডব এবং গুলি চালাল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। শম্ভুনাথের বুকের নীচে গুলি লেগেছে বলে সূত্রের খবর। তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, এলাকা দখলের লড়াই থেকেই বিরোধী পক্ষের দুষ্কৃতী দলের কেউ এই গুলি চালাতে পারে। প্রাথমিক অনুমান, হামলাকারীরা শম্ভুনাথ গায়েনের পূর্ব পরিচিত। ব্যক্তিগত কোনও কারণেই তাকে গুলি করা হয়ে থাকতে পারে। অন্য কোনও ঘটনাও ঘটতে পারে। এই ঘটনার তদন্ত করেছে পুলিশ। পাশাপাশি এই গ্যাংওয়ারের ঘটনায় আরও একজন যিনি জখম হয়েছেন, তাঁর বাড়ি দমদম লাগোয়া এলাকায়। সূত্রের খবর, কোনও একটি অনুষ্ঠানের জন্য তিনি বসিরহাট গিয়েছিলেন। ফেরার সময় গুলি চালনার মাঝে পড়ে যাওয়ায় তাঁর গায়ে গুলি লাগে। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক তৈরি হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: সোনার দোকানে ঢুকে এলোপাথারি গুলি, মালিকের ছেলের মৃত্যু, জখম ২

    Barrackpore: সোনার দোকানে ঢুকে এলোপাথারি গুলি, মালিকের ছেলের মৃত্যু, জখম ২

     মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্য দিবালোকে শ্যুটআউট! পড়়ন্ত বিকেলে জনবহুল এলাকায় সোনার দোকানে ঢুকে ডাকাতিতে বাধা পেয়ে এলোপাথারি গুলি চালাল দুষ্কৃতীরা। গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় সোনার দোকানের মালিকের ছেলের। গুলিতে জখম হন দোকানের মালিক নীলরতন সিনহা ও তাঁর নিরাপত্তারক্ষী শংকর। বুধবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে বারাকপুর (Barrackpore) ১৪ নম্বর রেলগেট এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম নীলাদ্রি সিনহা (২৯)। দোকানের মালিকসহ দুজনকে স্থানীয় নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার পর পরই বারাকপুরের (Barrackpore) পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া ঘটনাস্থলে যান। তিনি বলেন, সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?

     বারাকপুর (Barrackpore) স্টেশন লাগোয়া ১৪ নম্বর রেলগেট থেকে আনন্দপুরী স্টেট ব্যাঙ্কের যাওয়ার রাস্তায় বাঁদিকে সোনার দোকানটি রয়েছে।  দোকানের নাম সিংহ জুয়েলার্স হাউস। দোকানটি ছোট্ট হলেও ভিতরটি অত্যন্ত সাজানো গোছানো রয়েছে। দোকানের ভিতরে ঢোকার জন্য কাচের দরজা রয়েছে। ফলে, ভিতরে কী হচ্ছে তা বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই।  স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অন্যদিনের মতো নীলরতনবাবুর সঙ্গে তাঁর ছেলে ও দুজন কর্মচারী দোকানে ছিলেন। সন্ধ্যা ৬ টা নাগাদ দুটি বাইকে করে চারজন দুষ্কৃতী আসে। ক্রেতা সেজেই তারা ভিতরে ঢোকে। তিনজনের মাথায় হেলমেট ছিল। একজনের মাথায় টুপি ছিল। ঘটনার সময় দোকানের ভিতরে অন্য ক্রেতা থাকার কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। চারজন ঢোকার পরই প্রথমে সোনার দরদাম করতে করতেই আচমকা একজন আগ্নেয়াস্ত্র বের করে সোনার গয়না সব বের করে দিয়ে বলে। কিন্তু, দোকানের মালিক তাতে রাজি ছিলেন না। এরমধ্যে একজন দুষ্কৃতী জোর করে সোনার গয়না বের করার চেষ্টা করে। সেই সময় দোকানের মালিকের ছেলে নীলাদ্রি তাকে বাধা দেন। পিছনে থাকা এক দুষ্কৃতী তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। কাঁদের কাছে গুলি লাগে। তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। চোখের সামনে ছেলেকে গুলি করা দেখে নীলরতনবাবু দুষ্কৃতীদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাঁকেও দুষ্কৃতীরা গুলি করে। ততক্ষণে গুলির আওয়াজে বাইরে জটলা শুরু হয়ে যায়। দোকানের নিরাপত্তারক্ষী বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাকেও দুষ্কৃতীরা গুলি করে। তার পায়ে গুলি লাগে। বাইরে লোকজনের জমায়েত দেখে দুষ্কৃতীরা দোকানের বাইরে বেরিয়ে গুলি ছোঁড়ে বলে অভিযোগ। ভয়ে কেউ সামনে আসতে চায়নি। এই সুযোগে বাইক নিয়ে তারা পালিয়ে যায়। ঘটনার পর পরই বারাকপুর (Barrackpore) পুরসভার চেয়ারম্যান উত্তম দাস যান। তিনি বলেন, এলাকায় সিসি ক্যামেরা রয়েছে। আমরা দোষীদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: স্ত্রীকে খুন করতে সুপারি দিয়েছিল স্বামী, কেন জানেন?

    Malda: স্ত্রীকে খুন করতে সুপারি দিয়েছিল স্বামী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্ত্রীর বিবাহ বর্হিভূত সম্পর্ক রয়েছে, এই সন্দেহ করে পরিবারে নিত্য অশান্তি লেগেই থাকত। অশান্তি মেটানোর জন্য পরিবারের লোকজন হস্তক্ষেপও করেছিলেন। কিন্তু, স্বামী মাসু সেখের  মন থেকে সন্দেহ দূর হয়নি। বরং, যতদিন গিয়েছে সন্দেহ আরও বেড়েছে। তাই, নিজের স্ত্রীকে খুন করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। নিজেই স্ত্রীকে খুন করার জন্য দুজন যুবককে সুপারি দেন। তাঁর দেওয়া সুপারি মতো দিনের বেলায় প্রকাশ্যে রাস্তার মধ্যে স্ত্রীকে খুন করা হয়। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের (Malda) শিমূলধাপ এলাকায়। তদন্তে নেমে পুলিশ স্বামী সহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    ২৫ এপ্রিল  মালদহ (Malda) থানার রায়পুর থেকে মোটরবাইকে করে নিজের স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে মহিষবাথানি গ্রাম পঞ্চায়েতে রাহামাটনগর গ্রামে যাচ্ছিলেন মাসু সেখ। রায়পুর গ্রামে মাসু সেখের শ্বশুরবাড়ি। আর রাহামাটনগর গ্রামে তাঁর বাড়ি। বাইকে করে বাড়ি ফেরার পথে নীল রঙের একটি বাইক তাঁদের পিছু নেয়। বাইকে দুজন ছিল। শিমূলধাপ এলাকায় খুব কাছে থেকে  দুষ্কৃতীরা মাসু সেখের স্ত্রী আইনুল বিবিকে গুলি করে। এরপরই স্থানীয় বাসিন্দারা গুলিবিদ্ধ আইনুল বিবিকে মালদহ (Malda) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। মাসু শেখ সেই সময় বলেছিলেন, আমরা বাইকে করে বাড়ি যাচ্ছিলাম। দুজন যুবক এসে স্ত্রীকে গুলি চালিয়ে দিয়ে চলে যায়। কেন আমার স্ত্রীকে খুন করা হল তা বুঝতে পারছি না।

    কী বললেন জেলা পুলিশ সুপার?

    মালদহের (Malda) জেলা পুলিশ সুপার সাউ অমিত কুমার বলেন, ২৫ তারিখের ঘটনার পর আমরা তদন্ত শুরু করি। বিভিন্ন সূত্র থেকে আমরা মাসু সেখের সঙ্গে স্ত্রীর গণ্ডগোলের বিষয়টি জানতে পারি। পরে, মাসু সেখকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সিসি টিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হয়। পরে, জানতে পারি, মাসু সেখ উজির সেখ  ও হজরত সেখ নামে দুজনকে সুপারি দিয়েছিল। মাসু টাওয়ারের কাজ করে। সেই সূত্রে এদের সঙ্গে তার পরিচয়। তবে, এই খুন করার জন্য কত টাকা সে দিয়েছিল তা জানতে পারিনি। যে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে ওই বধূকে খুন করা হয়েছিল তা এখনও উদ্ধার হয়নি। তার খোঁজে তল্লাশি চলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura Shootout: ভরদুপুরে শ্যুটআউট বাঁকুড়ায়, গুলিবিদ্ধ কয়েকজন, একালায় তীব্র চাঞ্চল্য

    Bankura Shootout: ভরদুপুরে শ্যুটআউট বাঁকুড়ায়, গুলিবিদ্ধ কয়েকজন, একালায় তীব্র চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার ভরদুপুরে বাঁকুড়া (Bankura Shootout) শহর লাগোয়া কেশিয়াকোলে শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার জেরে বেশ কিছুজন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গিয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করছে। এলাকায় গুলি চালানোর ঘটনায় ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়েছে। পুলিশের নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (Bankura Shootout)?

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাঁকুড়া (Bankura Shootout) আদলাতে মামাল চালার সময় পূর্ব বর্ধমান থেকে বেশ কয়েকজন একটি গাড়িতে করে এসেছিলেন মঙ্গলবার। আদালত চত্বরের এসে, কাজকর্ম মিটিয়ে ফেরার পথে, ওই গাড়িকে লক্ষ্য করে দুইজন বাইকে করে গাড়ির পিছু নেয়। এরপর দেখতে দেখতে জনবহুল এলাকায় এলে, ওই দুই দুষ্কৃতী এলো পাথারি গুলি ছুড়তে শুরু করে। এরপর গুলি ছুড়েই দুষ্কৃতীরা সেখান থেকে চম্পট দেয়। এলাকায় গুলি চালানোর ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায়। আহতদের তড়িঘড়ি করে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যায়। তবে পুলিশ খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এরপর সিসিটিভি দেখে এলাকায় তদন্ত শুরু করে পুলিশ। উল্লেখ্য পুলিশ এখনও হামলার কারণ জানতে পারেনি।

    পূর্বেও এমন শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটেছে!

    এই ঘটনা (Bankura Shootout) কোনও নতুন ঘটনা নয়। এর আগেও শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটেছে এই রাজ্যে। গত ১ এপ্রিল তারিখে শক্তিগড়ে আচামকা একটি গুলি চালানোর ঘটনায় বেশ সরগরম ফেলে দিয়েছিল রাজ্যে। শক্তিগড়েই কয়লা মাফিয়া রাজু ঝা খুন হন। প্রকাশ্য দিনের আলোতে গুলি করে খুন করা হয় তাঁকে। সেই সঙ্গে গুরুতর জখম হয়েছে আরও একজন ব্যক্তি। সিসিটিভির সূত্র ধরে তদন্ত শুরু করছে পুলিশ। শার্পশ্যুটার দ্বারা এই ধরনের হত্যাকাণ্ড করা হয় বলে পুলিশ প্রাথমিক ভাবে অনুমান করেছে। পুলিশের আরও অনুমান যে এই শার্পশ্যুটারদের উত্তর প্রদেশ বা বিহার থেকে ভাড়া করে নিয়ে আসা হয়েছে। মাস খানেক আগে বাগুইআটির নারায়ণপুরে ভর সন্ধ্যে বেলায় গুলি চালানোর ঘটনায় এক দুষ্কৃতীর মৃত্যু হয় বলে জানা গিয়েছিল। একই ভাবে দমদম জেল থেকে প্যারোলে ছাড়া পেয়ে, বাড়ি ফিরতেই বাইকে করে এসে গুলি করে আরও এক দুষ্কৃতী। এই ঘটনায় ৬-৭ রাউন্ড গুলি চালায় বলে খবর পাওয়া গিয়েছিল। প্রকাশ্যে আইন শৃঙ্খলাকে উপেক্ষা করে গুলি চালানোর ঘটনায় আইন শৃঙ্খলার বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন সাধারণ মানুষ।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share