Tag: shri krishna

shri krishna

  • Makar Sankranti 2025: মকর সংক্রান্তির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নানা পৌরাণিক কাহিনি, কেন স্নান গুরুত্বপূর্ণ জানেন?

    Makar Sankranti 2025: মকর সংক্রান্তির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নানা পৌরাণিক কাহিনি, কেন স্নান গুরুত্বপূর্ণ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মকর সংক্রান্তির (Makar Sankranti 2025) সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নানা পৌরাণিক কাহিনি। বলা হয়, এদিন থেকেই সূর্য দক্ষিণায়ন থেকে উত্তরায়ণের দিকে ক্রমে ক্রমে সরে যায়। ফলে দিন বড় হতে শুরু করে এবং রাত ছোট হয়। হিন্দুশাস্ত্র মতে এইদিনে স্নান করলে সমস্ত দুঃখ-কষ্ট দূর হয়ে যায়। একই ভাবে স্নানের পর জল সূর্য দেবতার উদ্দেশে নিবেদন করলে দুঃখ কষ্ট দূর হয়ে যায়। এ দিনের মাহাত্ম্যকথা সম্পর্কে একাধিক গল্প পাওয়া যায়। এই দিনটি সূর্য উপাসনা, উপবাস, শ্রীকৃষ্ণ ও মাতা যশোদার সঙ্গে জড়িত। মহাভারতের (Mythological Stories) পিতামহ ভীষ্ম নিজের দেহ ত্যাগের জন্য এই মকর সংক্রান্তির জন্য দিনকে বেছে নিয়েছিলেন। আসুন এবার যেনে নিই এই বিশেষ দিনের গুরুত্ব কী।

    পিঠে, পুলি, পায়েস রান্না হয় মকর সংক্রান্তিতে (Makar Sankranti 2025)

    মকর সংক্রান্তি (Makar Sankranti 2025) হিন্দু ক্যালেন্ডার মতে প্রতি বছর পৌষ মাসের সংক্রান্তির (শেষ) দিনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ইংরেজি মতে, তা ১৪ বা ১৫ জানুয়ারি তারিখ হয়ে থাকে। এ বছর মকর সংক্রান্তি পড়েছে ১৪ জানুয়রি। সারা ভারতে মকর সংক্রান্তি পালিত হয়। তবে দেশের এক এক রাজ্যে এক এক নামে এই উৎসবের নামকরণ করা হয়েছে। যেমন-দক্ষিণ ভারতের কেরল, তামিলনাড়ুতে এই উৎসবের নাম হয়েছে ‘পোঙ্গল’, কর্নাটকে নাম হয়েছে ‘সংক্রান্তি’, হারিয়ানায় নাম হয়েছে ‘মাঘি’, গুজরাট, উত্তরাখণ্ডে নাম হয়েছে ‘উত্তরায়ণ’, উত্তর প্রদেশ, বিহারে নাম হয়েছে ‘খিচড়ি’। তবে মকর নামেই সারাদেশে ব্যাপক ভাবে পরিচিত হয়েছে। বাংলায় নাম হয়েছে মকর সংক্রান্তি। হিন্দু বাঙালির ঘরে ঘরে এদিন পিঠে, পুলি, পায়েস রান্না হয়। রাধাকৃষ্ণের পুজো এবং বাড়িতে গরু বা গো-মাতার পুজো করা হয়। মেয়েরা ব্রত কথা পাঠ করে, গ্রামে-গঞ্জে বসে লোকগীতি, বাউল ও নাম কীর্তনের আসর। সব চেয়ে বড় মেলা বসে গঙ্গাসাগরের কপিলমুনির আশ্রমে এবং বীরভূমের কেন্দুলিতে জয়দেবের মেলা। পুরাণ অনুযায়ী, মকর সংক্রান্তির দিন গঙ্গা ভগীরথকে অনুসরণ করে সাগরে কপিল মুনির আশ্রমে মিলিত হয়েছিলেন।

    সূর্য পুজোর একটা বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে

    এই মকর সংক্রান্তির (Makar Sankranti 2025) সঙ্গে সূর্য পুজোর একটা বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে সূর্য হল শক্তির প্রতীক। যাদের রাশিতে সূর্যের অবস্থান ঠিক থাকে না তাদের সূর্য নারায়ণকে নমস্কার করে জল তর্পণ করতে হয়। সূর্যের চলনের উপর নির্ভর করে সকল নিয়ম কানুনকে মেনে চলতে হয়। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সংক্রান্তি মানে সূর্যের রাশি পরিবর্তন। মকর সংক্রান্তিতে, সূর্য দেবতা উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ধনু রাশি থেকে বের হয়ে মকর রাশিতে প্রবেশ করে। তাই এই দিনটিকে উত্তরায়ণ বলা হয়। শাস্ত্রে উত্তরায়ণের দিনটিকে অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়েছে। এই দিনে পবিত্র নদীতে স্নান, দান ও পুজো করলে শুভ ফল পাওয়া যায়। মনে করা হয় উত্তরায়ণে এদিন প্রাণ উৎসর্গ বা দেহ ত্যাগ করলে সরাসরি মোক্ষ লাভ পাওয়া যায় বলে বিশ্বাস।

    আরও পড়ুনঃ পান্নুনের সংগঠনের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল কেন্দ্র, সিদ্ধান্ত বহাল রাখল ট্রাইব্যুনাল

    যশোদা শ্রীকৃষ্ণকে পুত্ররূপে পেতে উপবাস করেছিলেন

    মকর সংক্রান্তি (Makar Sankranti 2025) এবং সূর্যদেবের উপাসনার সঙ্গে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং যশোদার সঙ্গে জড়িত। পৌরাণিক কাহিনী (Mythological Stories) অনুযায়ী, যশোদা শ্রীকৃষ্ণকে পুত্ররূপে পাওয়ার জন্য মকর সংক্রান্তির দিন উপবাস করেছিলেন। সাধারণত শ্রীরাম ত্রেতাযুগে বনবাস থেকে ফিরে আসার পর, কৈকেয়ী তাঁকে বলেছিলেন যে, পরবর্তী জীবনে আমার গর্ভে যেন জন্মগ্রহণ করেন। আমি যেন আপনার মা হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারি। সেই সময়ে ভগবান মাতা কৈকেয়ীর সকল মনোবাসনা পূর্ণ করেন। রাণীমার আশীর্বাদে রামচন্দ্র জানিয়েছেন, মা তুমি কষ্ট পেয় না। কৈকেয়ীর অনুরোধে তাঁর গর্ভেই জন্মগ্রহণ করবে। পুত্র হিসেবে তিনি ডাকতে পারবেন। এই কারণেই দ্বাপরে ভগবান রাম, মা দেবকীর গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন। কিন্তু ঘটনাক্রমে দেবকির গর্ভে জন্ম নিলেও যশোদার কাছে মানুষ হন কৃষ্ণ। তাই শ্রীকৃষ্ণকে যশোদা নন্দনও বলা হয়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Janmashtami 2024: তালক্ষীর থেকে তালের বড়া, জন্মাষ্টমীতে গোপালকে দেওয়া হয় ৫৬ ভোগ! কেন জানেন?

    Janmashtami 2024: তালক্ষীর থেকে তালের বড়া, জন্মাষ্টমীতে গোপালকে দেওয়া হয় ৫৬ ভোগ! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাখি বন্ধনের ঠিক ৮ দিন পরে সারা ভারতে কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী উত্‍সব (Janmashtami 2024) পালন করা হয়। দক্ষিণ ভারতে পালন করা হয় গোকুলাষ্টমী। ভাদ্রপদ মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে দেশজুড়ে মহাধূমধাম করে জন্মাষ্টমী পালিত হয়। দেশের প্রতিটি কৃষ্ণ মন্দির সেজে ওঠে এই দিন। ঘরে ঘরে আরাধনা করা হয় যশোদা-কা নন্দলালার। “হরে-কৃষ্ণ নাম”-এ মেতে ওঠে নবদ্বীপ থেকে মায়াপুর, মথুরা-বৃন্দাবন। লুচি, মালপোয়া, মোহনভোগ, তালের বড়া, তাল ক্ষীর সাজিয়ে শ্রী কৃষ্ণের প্রার্থনায় মেতে ওঠেন আট থেকে আশি। গোপালকে নিবেদন করা হয় মাখন, মিছরি, ননী-ক্ষীর-সহ ছাপান্ন ভোগ (Shri Krishna Chapanna Bhog)।

    জন্মাষ্টমীতে কৃষ্ণের আরাধনা

    দ্বাপর যুগে মর্ত্যে আবির্ভাব ঘটে বিষ্ণুর অষ্টম (Janmashtami 2024) অবতার শ্রী কৃষ্ণের। সনাতন ধর্মে, পাপভার থেকে পৃথিবীকে মুক্তি দিতে ও সাধু-সন্ন্যাসীদের পরিত্রাণের জন্য মর্ত্যে আর্বিভূত হয়েছিলেন শ্রীকৃষ্ণ। ভাদ্রমাসের রোহিনী নক্ষত্র অবস্থিত অষ্টমী তিথিকে শ্রীকৃষ্ণের আর্বিভাব তিথি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি জন্মাষ্টমী হিসেবে পরিচিত। এদিন ধুমধাম করে সারা দেশে কৃষ্ণ পুজো করা হয়ে থাকে। শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে রাধা, বলরাম ও সুভদ্রার পুজোও করা হয়। শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল মথুরায়। তবে তিনি বেড়ে ওঠেন গোকুলে। সেজন্য মথুরা ও বৃন্দাবনে এই উত্‍সব সবচেয়ে বড় করে হয়।

    কেন ছাপান্ন ভোগ

    জন্মাষ্টমী উপলক্ষে গোপালকে ৫৬ ভোগ (Shri Krishna Chapanna Bhog) দেওয়া হয়। জন্মাষ্টমীতে (Janmashtami 2024) গোপালকে ৫৬ ভোগ অর্পণ করে তাঁর প্রসাদ গ্রহণ করা অত্যন্ত শুভ মনে করা হয়। ৫৬ ভোগে ভগবান কৃষ্ণ প্রসন্ন হন ও ভক্তদের সমস্ত মনস্কামনা পূর্ণ করেন, এমনটাই বিশ্বাস ভক্তদের। ৫৬ রকমের ভোগ অর্পণ করা হয় গোপালকে। ভাত, ডাল, লুচি থেকে তালের বড়া, ক্ষীর, মালপোয়া, লস্যি কী থাকে না! আর মাখন, মিছরি ছাড়া তো গোপালের ভোগই অসম্পূর্ণ।

    পৌরাণিক কাহিনি

    জন্মাষ্টমীর (Janmashtami 2024) দিন বালগোপালকে ৫৬ রকম পদ সাজিয়ে পরিবেশন করা হয়। হিন্দুশাস্ত্র মতে, দেব-দেবীদের পুজোর সময় সাধারণ বিজোড় সংখ্যায় নৈবেদ্য সাজানো হয়ে থাকে। কিন্তু কৃষ্ণকে দেওয়া ৫৬ ভোগ (Shri Krishna Chapanna Bhog)। পৌরাণিক কাহিনি মতে, বৃন্দাবনবাসীরা ইন্দ্রকে নানারূপে মহার্ঘ ভোগ নিবেদন করে সন্তুষ্ট রাখতেন। হিন্দুশাস্ত্র মতে, ইন্দ্র হলেন বৃষ্টি ও ব্রজের দেবতা। তাঁর আশীর্বাদেই সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত বর্ষণ হয়। তাই চাষীরা ইন্দ্রদেবকে তুষ্ট করতে দামি ও প্রচুর ভোগ রান্না করে নিবেদন করতেন। কিন্তু, গরিব চাষীদের পক্ষে দামি ভোগ নিবেদন করা দুঃসাধ্য হয়ে ওঠে। চাষীদের কষ্ট দূর করতে এগিয়ে আসেন শ্রীকৃষ্ণ। এভাবে ভোগ নিবেদন না করে ইন্দ্রকে নিজের ভোগ অবস্থা বুঝে নিবেদন করার পরামর্শ গরিব চাষীদের দেন কৃষ্ণ। তাঁর কথা শুনে চাষীরা সেই কাজই করেন। এদিকে, ভোগের সামগ্রীতে ঘাটতি দেখে ইন্দ্র অত্যন্ত রেগে যান। তাঁর ক্রোধে প্রচণ্ড বৃষ্টি ও বজ্রপাত হতে থাকে। ক্রোধের কারণে বৃন্দাবনে হতে থাকে মেঘভাঙা বৃষ্টি। তারপর থেকেই মানুষের জীবন হয়ে ওঠে বিপন্ন। বিপদে পড়ে শ্রীকৃষ্ণের দ্বারস্থ হয় সকলে। বন্যা পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে গ্রামবাসীরা গোবর্ধন পর্বতের দিকে চলে যায়। সেখানে গিয়ে সকলেই দেখেন, শ্রীকৃষ্ণ পর্বতকে নিজের কড়ে আঙুল তুলে রেখে দিয়েছেন। সেই পর্বতের তলায় আশ্রয় নেন সকল গ্রামবাসীরা। টানা সাতদিন ধরে বৃষ্টিপাত হলে বন্যা পরিস্থিতি আরও জোরালো হয়ে ওঠে। সাতদিন টানা কৃষ্ণঠাকুর কড়ে আঙুলে পর্বতকে ধরে থাকেন। সাতদিন ধরে একচুলও নড়েননি তিনি। এমনকী, এককণা খাবারও মুখে তোলেননি। এরপর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় মাতা যশোদা এবং ব্রজবাসীরা মিলে সাত দিন ও অষ্টপ্রহর হিসেবে ৫৬ ধরনের খাবার প্রস্তুত (Shri Krishna Chapanna Bhog) করে কৃষ্ণের কাছে পরিবেশন করেন। তারপর থেকে প্রত্যেক জন্মাষ্টমীতে (Janmashtami 2024) তাঁর জন্য ছাপ্পান্ন ধরনের ভোগ প্রস্তুত করা হয়। কথিত আছে, শ্রীকৃষ্ণকে প্রসন্ন করতে এই ছাপ্পান্ন ভোগ নিবেদন করলে ভক্তদের মনোবাসনা পূর্ণ হয়ে থাকে।

    আরও পড়ুন: তালের বড়া, ক্ষীর কিংবা পিঠে! জন্মাষ্টমীর ভোগে এমন নানা পদের ছড়াছড়ি

    ৫৬ ভোগে কী কী থাকে? (Shri Krishna Chapanna Bhog)

    ভাত (ভক্ত), ডাল (সুপ), চাটনি (প্রলেহ), কঢ়ী (সদিকা), দই-সব্জির কঢ়ী (দধিশাকজা), সিখরন (সিখরিণী), শরবৎ (অবলেহ), বাটী (বালকা), মোরব্বা (ইক্ষু খেরিণী), শর্করা যুক্ত (ত্রিকোণ), বড়া (বটক), মঠরী (মধু শীর্ষক), ফেনি (ফেণিকা), পুরী বা লুচি (পরিষ্টশ্চ), খজলা (শতপত্র), ঘেওয়ার (সধিদ্রক), মালপুয়া (চক্রাম), চোলা (চিল্ডিকা), জিলিপি (সুধাকুন্ডলিকা), মেসু (ধৃতপূর), রসগোল্লা (বায়ুপূর), চন্দ্রকলা (পগী হুই), মহারায়তা (দই), থুলি (স্থূলী), লবঙ্গপুরী (কর্পূরনাড়ী), খুরমা (খণ্ড মণ্ডল), ডালিয়া (গোধূম), পরিখা, সুফলঢয়া (মৌরী যুক্ত), বিলসারু (দধিরূপ), লাড্ডু (মোদক), শাক, অধানৌ আচার (সৌধান), মোঠ (মণ্ডকা), পায়েস (ক্ষীর), দই, গাওয়া ঘি, মাখন (হৈয়ঙ্গপীনম), মালাই (মন্ডূরী), রাবড়ি (কূপিকা), পাপড় (পর্পট), সীরা (শক্তিকা), লস্যি (লসিকা), সুবত, মোহন (সংঘায়), সুপারি (সুফলা), এলাচ (সিতা), ফল, তাম্বুল, মোহন ভোগ, লবণ, কষায়, মধুর, তিক্ত, কটূ, অম্ল।

    কীভাবে প্রস্তুত করবেন ছাপান্ন ভোগ

    জন্মাষ্টমীর (Janmashtami 2024) ভোরে উঠেই এই ভোগ রান্না তৈরি করা শুরু করে দেওয়া উচিত। শুদ্ধাচারে হলুদ বস্ত্র পরে এই ভোগ রান্না করা ভাল। অনেকে এই সময় মুখে কাপড় বেঁধে এই রান্না করেন।  ছাপান্ন ভোগে শস্য, ফল, শুকনো ফল, মিষ্টি, পানীয়, নোনতা, আচার প্রভৃতিও নিবেদন করা হয়। নিয়ম অনুসারে ৫৬ ভোগে (Shri Krishna Chapanna Bhog) থাকে ১৬ ধরনের জলখাবার, ২০টি মিষ্টি এবং ২০ ধরনের শুকনো ফল। যার মধ্যে দুধের তৈরি খাবার সবার আগে পরিবেশন করতে হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share