Tag: Skin Care

Skin Care

  • Skin Care: পুজোর আগে দূষণ আর কড়া রোদের দাপট মোকাবিলা করবেন কীভাবে?

    Skin Care: পুজোর আগে দূষণ আর কড়া রোদের দাপট মোকাবিলা করবেন কীভাবে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    মহালয়া শেষ! এবার ঢাকে কাঠি পড়ার শব্দ আরও জোরে! আর মাত্র কদিন পরেই দুর্গাপুজো! প্যান্ডেলের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদেরও সেজে ওঠার শেষ পর্বের প্রস্তুতি চলছে। এদিকে সূর্যের তাপ বাড়ছে। তাই ত্বকে ট্যানের ঝুঁকিও বাড়ছে। কীভাবে মোকাবিলা সম্ভব (Skin Care)?

    কোন ঘরোয়া উপকরণ ব্যবহারের পরামর্শ? (Skin Care)

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ঘরোয়া উপাদানেই রয়েছে উজ্বল ত্বকের রহস্য। তাঁদের পরামর্শ, কৃত্রিম কেমিক্যাল যুক্ত ক্রিম যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করা দরকার। ঘরোয়া উপকরণ ব্যবহার করেই ঝকঝকে উজ্বল ত্বক সম্ভব। তাঁদের আরও পরামর্শ, ট্যান মুক্তির জন্য নিয়ম করে টমেটোর রস মুখে মাখলে উপকার পাওয়া যাবে। টমেটোর রসে মুখের কালো ছোপ কমে। পাশপাশি টক দই, বেসন, শশার রস মিশিয়ে মুখে মাখলে ত্বক চকচকে হয়। অনেকের আবার দূষণের জেরে মুখে শুষ্কতা দেখা যায়। তাঁরা বাড়িতেই হানি ট্রিটমেন্ট করতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করা জরুরি। তারপরে দুধ আর মধু একসঙ্গে ফেটিয়ে মুখে কিছুক্ষণ মেখে রাখার পরে, আবার মুখ পরিষ্কার জলে ধুয়ে নিতে হবে (Skin Care)। তাহলেই মুখের ত্বকের শুষ্কতা কমবে। 
    ত্বকের ট্যান কিংবা কালো ছোপের পাশপাশি ত্বকে অনেকের ব্রণ হয়। নিয়মিত রাতে অ্যালোভেরা পাতার জেল আর নিমপাতা একসঙ্গে মিশিয়ে মাখলে উপকার পাওয়া যাবে বলেও জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    কেমন হবে খাদ্যাভ্যাস? (Skin Care) 

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, শুধু রূপচর্চা করলেই চলবে না। পুষ্টিকর খাবার মেনুতে থাকলে তবেই ত্বক সুন্দর হবে। ত্বক সুন্দর রাখতে তাই পুষ্টিবিদদের প্রথমেই পরামর্শ, দিনে কমপক্ষে চার লিটার জল খেতে হবে। শরীরে পর্যাপ্ত জল থাকলে তবেই শুষ্কতা, ত্বক খসখসে হওয়ার মতো সমস্যা কমবে।
    ত্বকে ব্রণ বা লাল ছোপের মতো সমস্যা কমাতে অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবার মেনু থেকে বাদ দিতে হবে। কারণ, অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার দেহের মেদ বাড়িয়ে দেয়। দেহের অতিরিক্ত মেদ ত্বকের একাধিক সমস্যা তৈরি করে। 
    স্থূলতা নিয়ন্ত্রণ যেমন জরুরি, তেমনি সুন্দর ত্বকের প্রয়োজন পুষ্টি। দেহে পুষ্টির ঘাটতি হলে কিন্তু উজ্বল ত্বক পাওয়া সম্ভব নয়। তাই সব্জি, ফল খাওয়ার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া দরকার বলেও পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সবুজ সব্জি যেমন পালং শাক, পটল, লাউয়ের মতো সব্জি লিভার সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই এগুলো খেলে ত্বক সতেজ থাকে। আবার সবুজ আপেলের মতো খাবারে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই এই ধরনের ফল খেলে ত্বক উজ্বল হয় (Skin Care)। 
    পাশপাশি ত্বক সুন্দর রাখতে পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি বলেও জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল। কারণ, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে চোখের নীচে কালো দাগ দেখা যায়। এছাড়াও ত্বকের নানান সমস্যা হতে পারে। তাই পুজোয় ত্বক সুন্দর রাখতে খাবারের পাশপাশি ঘুমের সময়ের দিকেও নজরদারি জরুরি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Coconut Water: ত্বক ও চুল ভালো রাখতে চান? আজ থেকেই ব্যবহার করুন ডাবের জল

    Coconut Water: ত্বক ও চুল ভালো রাখতে চান? আজ থেকেই ব্যবহার করুন ডাবের জল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে আপনারা সবসময় ডাবের জলকেই বেছে নেন। তবে জানেন কী ডাবের জল যেমন স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো তেমনি ত্বক ও চুলের জন্যও বেশ উপকারী। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, রূপচর্চার জন্য ডাবের জলকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিত। আপনারা যেসব দামি ক্রিম, চুলের জন্য শ্যাম্পু, কনডিশনার ও অন্যান্য পণ্য ব্যবহার করে থাকেন, তার ফলে অনেক ক্ষতি হয় চুল ও ত্বকের। তাই এবারে বিশেষজ্ঞরা প্রাকৃতিক জিনিস ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন। দুধ, গোলাপ জল, হলুদের মত প্রাকৃতিক উপাদানগুলো ত্বকের জন্য ব্যবহার করলেও এবারে ব্যবহার করুন ডাবের জল আর তফাৎ নিজের চোখেই দেখে নিন।

    আরও পড়ুন: উজ্জ্বল ত্বক চান? রোজ খান এই জুসটি, পরিবর্তন দেখুন এক সপ্তাহে

    ত্বকের জন্য ডাবের জলের উপকারিতা

    নিয়মিত ডাবের জল (Coconut Water) মাখলে ত্বক ভালো থাকে। ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে ফেস প্যাকে ডাবের জল ব্যবহার করেন। ডাবের জলে উপস্থিত ভিটামিন সি, অ্যামিনো অ্যসিড, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল উপাদান ব্রণের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। ২চামচ ডাবের জল, দেড় চামচ হলুদ, দেড় চামচ চন্দন মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলেই ব্রণ কমে যায়। শুষ্ক ত্বকের জন্য উপকারী ডাবের জল। শুষ্ক ত্বককে কোমল করে তুলতে ব্যবহার করুন ডাবের জল।

    চুলের জন্য ডাবের জলের উপকারিতা

    ডাবের জলের মধ্যে প্রচুর প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের পাশাপাশি চুলের স্বাস্থ্যও উন্নত করে। চুল পড়া কমাতে ডাবের জল চুলে দিয়ে ২৫ মিনিট রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন। চুলের ঔজ্জ্বল্য বাড়বে। ডাবের জল চুলে ম্যাসাজ করলে এতে চুলের ফলিকলগুলি আরও মজবুত হয় ও কোচকানো চুলের জন্যও এটি উপকারী। ডাবের জলে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যার কারণে খুশকি কমাতে, স্ক্যাল্প ইনফেকশন কমাতে ডাবের জল উপকারী। ভিনিগারের সঙ্গে ডাবেল জল মিশিয়ে চুলে মাখলে তা আপনার চুলের জন্য উপকারী।

     

  • High Cholesterol: শরীরে কোলেস্টেরল বেড়েছে? বুঝে নিন ত্বকের এই উপসর্গ দেখেই

    High Cholesterol: শরীরে কোলেস্টেরল বেড়েছে? বুঝে নিন ত্বকের এই উপসর্গ দেখেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরে কোলেস্টেরলের (Cholesterol) মাত্রা যত বাড়বে, ততই চিন্তা বাড়ে। কারণ কোলেস্টেরলের বৃদ্ধির কারণে শরীরে একাধিক রোগের সংক্রমণ বাড়ে। হৃদরোগ, যকৃৎ সহ শরীরের একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লেই কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, রক্ত সঞ্চালনে বাধা ইত্যাদি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। যাঁদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ থাকে, তাঁদের হাই কোলেস্টেরল থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

    তাই সঠিক সময়ে শরীরের খেয়াল রাখা দরকার এবং নিয়মিত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তবে কীভাবে বুঝবেন যে আপনার শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে কিনা? চিকিৎসকদের মতে, রক্ত পরীক্ষা করা ছাড়াও আপনি আপনার ত্বক দেখেও বুঝতে পারবেন যে আপনার শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে।  ত্বকের কী কী পরিবর্তন দেখলে বুঝতে পারবেন যে কোলেস্টেরল বেড়েছে তা বিস্তারিত বলা হল।

    ত্বকে বেগুনী বা নীল বর্ণের জাল ন্যায় আভা – বিশেষ করে আবহাওয়া ঠান্ডা থাকলে এমন দেখা দিতে পারে। এটি কোলেস্টেরল এমবলিজেশন সিনড্রোমের (cholesterol embolization syndrome) লক্ষণ। এর ফলে ধমনীতে কোলেস্টেরল জমে যায় ও রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটে।

    আরও পড়ুন: হার্টের রোগের ঝুঁকি রয়েছে কাদের, বলে দেবে ব্লাড গ্রুপ!

    জ্যানথেলাসমা (Xanthelasma) – এই ক্ষেত্রে চোখের পাশে হলুদ-কমলা বর্ণের অতিরিক্ত কিছু অংশ দেখতে পাওয়া যায় যা ত্বকের নীচে কোলেস্টেরল জমেই এটি তৈরি হয়।

    জ্যান্থোমা (Xanthoma) – এটি জ্যানথেলাসমার মতই যা কোলেস্টেরল ত্বকের নীচে জমেই সৃষ্টি হয়, কিন্তু এটি চোখের পাশে না হয়ে পায়ে অথবা হাতে হয়।

    সোরিয়াসিস (Psoriasis) – নতুন গবেষণায় জানা যায় যে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লেই সোরিয়াসিস দেখা যায়, যা হাইপারলিপিডেমিয়া (Hyperlipidaemia) নামে পরিচিত।

    আরও পড়ুন: চিজ খেতে পছন্দ করেন? তবে জেনে নিন চিজ খেলে কী কী ক্ষতি হতে পারে

    শুষ্ক ত্বক ও ত্বকের রঙ পরিবর্তন – কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লেই রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটে, ফলে ত্বকের কোষগুলো সঠিক পরিমাণে পুষ্টি পায় না, তাই ত্বকের রঙ পরিবর্তন হয়ে যায় ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।

    ফুট আলসার সারতে বিলম্ব – কোলেস্টেরল বৃদ্ধির ফলে পায়ের ক্ষত বা ফুট আলসার ঠিক হতে অনেক সময় লেগে যায়। কারণ কোলেস্টেরল বেশী হলে রক্ত প্রবাহে অসুবিধা হয় ও ক্ষত স্থানে সঠিক পরিমাণে রক্ত পৌঁছতে পারে না, তাই এই সমস্যা দেখা যায়।

  • Acne Sollution: ব্রণের সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন কী করবেন আর কী করবেন না 

    Acne Sollution: ব্রণের সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন কী করবেন আর কী করবেন না 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সঠিক নিয়ম মেনে দৈনন্দিন ত্বকের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। আপনার যদি ব্রণ (Acne) হওয়ার প্রবণতা থাকে তাহলে এই কাজ অপরিহার্য। সহজ কয়েকটি নিয়ম মেনে চললেই আপনি পেতে পারেন সুন্দর, স্বচ্ছ ত্বক।

    সবার আগে সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে ত্বক (Skin Care)। ত্বকের অতিরিক্ত তেল, মেকআপের অবশিষ্টাংশ, ঘাম, ময়লা, সাবান বা ফেসওয়াশ দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করুন। এতে ব্রন হওয়ার প্রবণতা কমবে।  আপনার ত্বকের প্রয়োজন বুঝে বেছে নিন ক্লেনজার, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান বা ফেসওয়াশ। খেয়াল রাখবেন যাতে তা বেশি শুষ্ক না করে ত্বক। দৈনিক দুবার পরিষ্কার করুন ত্বক। বিশেষ করে ঘুমোতে যাওয়ার আগে মুখ পরিষ্কার করতে ভুলবেন না।         

    ব্রণ (Pimple) কমাতে অবশ্যই জানতে হবে এর আসল কারণ। নিয়মিত এক্সফোলিয়েশন ত্বকের মৃত কোষ এবং অয়েল পোর্স পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এতে কমেডোনের বৃদ্ধি কমে এবং ত্বককে মসৃণ ও নরম করতে সাহায্য করে। তবে দানাদার স্ক্রাব ব্রণযুক্ত ত্বকের জন্যে ক্ষতিকারক। সাবধানে ব্যবহার না করলে স্ক্রাব ত্বকের সমস্যা বাড়াতেও পারে।   
     
    ত্বক পরিষ্কার করার পরে টোনার এবং অ্যাস্ট্রিনজেন্ট ব্যবহার করতে হবে। ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করার জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয় অ্যাস্ট্রিনজেন্টকে। কিছু অ্যাস্ট্রিনজেন্টে অ্যান্টি-ব্লেমিশ পদার্থ যেমন স্যালিসিলিক অ্যাসিড থাকে। কিন্তু ব্রণহীন ত্বকে এই উপাদানগুলির প্রয়োজন নেই।  
     
    ত্বকের যত্ন নিতে অনেক টাকা বা সময় খরচ করার প্রয়োজন নেই। দিনে দুবার মাত্র কয়েক মিনিটই যথেষ্ট। ত্বক পরিষ্কার থাকলে ব্রণের অর্ধেক সমস্যা মিটে যায়।  সমস্যা বেশি হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। 

     

LinkedIn
Share