Tag: Social Media

Social Media

  • Hijab Row: কর্নাটক হিজাব বিতর্কে মুণ্ডচ্ছেদের হুমকি, গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপি নেতা

    Hijab Row: কর্নাটক হিজাব বিতর্কে মুণ্ডচ্ছেদের হুমকি, গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব (Hijab) পরাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে কর্নাটকে (Karnataka Hijab Row)। হিজাব পরার দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছে। এমনকি বিজেপি (BJP) নেতা যশপাল সুবর্ণ (Yashpal Suvarna) এবং শ্রীরাম সেনার (Sri Ram Sena) সুপ্রিমো প্রমোদ মুথালিকের (Pramod Muthalik) মুণ্ডচ্ছেদের (Beheading threat) হুমকিও দেওয়া হয়েছে।  

    কর্ণাটকের (Karnataka) দক্ষিণ কন্নর জেলার একটি সরকারি কলেজে পোশাকবিধি না মানায় ছাত্রীদের সাসপেন্ড করার ইস্যুতে উত্তাল হয়ে ওঠে নেটপাড়া। হিজাব পরার অধিকারের দাবিতে আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয় সেখানে। মূলত মুসলিম সংগঠনগুলি এই আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। শুধু আন্দোলনই নয় ইনস্টাগ্রামে (Instagram) একটি পোস্টে বিজেপি নেতা যশপাল সুবর্ণ এবং হিন্দুত্বন্দুবাদী (Hindutva) সংগঠন শ্রীরাম সেনার প্রমোদ মুথালিকের মাথা কেটে নেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়েছে।   

    আরও পড়ুন: হিজাব বিতর্কে এবার ২৪ ছাত্রীকে সাসপেন্ড কর্নাটকের সরকারি কলেজের

    হুমকির ভিত্তিতে থানায় অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে। সম্প্রতি যশপাল এবং প্রমোদ কর্নাটকের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে হিজাব নিষিদ্ধ করার দাবিতে একাধিক মন্তব্য করেছিলেন। আর তার জেরেই এই হুমকি। এবিষয়ে যশপাল বলেন, “দেশ বিরোধী শক্তি আবার কর্নাটকে অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছে। আমরা তাতে ভীত নই। সমাজের জন্যে কাজ করতে চাইলে এসবের মুখোমুখি হতেই হবে।”  

    আরও পড়ুন: হিজাব পরে ক্লাসে! কর্নাটকে সাসপেন্ড ছয় ছাত্রী

    যশপাল জানান, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ফোন কলে তাঁকে খুনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। শুধু তাই নয়, যশপাল এবং প্রমোদের মাথার দাম হিসেবে ১০ লক্ষ টাকার পুরষ্কারের ঘোষণা করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বলা হয়েছে, যে যশপাল সুবর্ণ বা প্রমোদ মুথালিককে খুন করবে, তাকে ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। 

    যশপাল বলেন, “আমরা সবটাই সংবিধানের মধ্যে থেকে করছি। দেশের জন্যে কাজ করছি। ইনস্টাগ্রামের একটা পোস্ট আমাদের আটকে দিতে পারবে না। কে এই ঘটনার পিছনে আছে তাকে খুঁজে বের করতে হবে।” হিজাব পরার অধিকারের দাবিতে যে ছাত্রীরা কলেজে বিক্ষোভ দেখায় তাদেরকে নোটিস ধরিয়েছে কলেজ। তিনদিনের মধ্যে সেই নোটিসের জবাব দিতে হবে ছাত্রীদের।  
     
    চলতি সপ্তাহে দক্ষিণ কন্নড় জেলার উপ্পিনাংগাদি গভর্নমেন্ট ফার্স্ট গ্রেড কলেজ, হিজাব পরে আসার জন্য ২৪ জন ছাত্রীকে সাসপেন্ড করে। এর পরেই দক্ষিণ ভারতের ওই রাজ্যের বিভিন্ন সংখ্যালঘু অধ্যুষিত জেলায় হিজাবের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।  

  • Social Media Rules: শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম জারি করতে চলেছে কেন্দ্র?

    Social Media Rules: শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম জারি করতে চলেছে কেন্দ্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি জানানো হয়েছিল যে, কেন্দ্রীয় সরকার (Modi Government) সোশ্যাল মিডিয়া (social media) ভিত্তিক নিয়মগুলিকে আরও কঠোর করার জন্য নতুন পদক্ষেপ নিতে চলেছে। তবে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর (Rajeev Chandrasekhar) জানিয়েছেন, কেন্দ্র সরকার জুলাই মাসের মধ্যেই “গ্রিভান্স অ্যাপিলেট কমিটি” (grievance appellate committee) নিয়ে নতুন নির্দেশিকা জারি করতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম আরও কঠোর করার পথে কেন্দ্র?

    সরকার থেকে একটি খসড়া জারি করে বলা হয়েছে যে, সোশ্যাল মিডিয়া ভিত্তিক অভিযোগ ও সোশ্যাল মিডিয়ার গ্রিভান্স অফিসার কোনও অভিযোগের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে দেরি করলে বা পদক্ষেপ না নিলে, সেই বিষয়েও বিশেষ নজর নেওয়া হবে সরকার গঠিত প্যানেলে। মন্ত্রক থেকে বলা হয়েছে যে বর্তমানে, সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে অভিযোগ করার কোনও প্রক্রিয়া নেই বা সেখানে কোনও বিশ্বাসযোগ্য ব্যবস্থাও নেই।  

    রাজীব চন্দ্রশেখর মঙ্গলবার বলেছেন যে, সরকার একটি আপিল কাঠামোর পরামর্শের জন্য প্রস্তাব দিতে পারে। তিনি আরও বলেছিলেন যে, ব্যবহারকারীদের অভিযোগগুলির উপর কোনও পদক্ষেপ না নেওয়ার বেশ কয়েকটি উদাহরণ ছিল, সেইসঙ্গে ব্যবহারকারীরা গ্রিভান্স অফিসারদের গৃহীত সিদ্ধান্তগুলিতে অসন্তুষ্টও ছিলেন, ফলে এসবের কারণেই একটি আপিল প্যানেলের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করেছে সরকার। নেটাগরিকদের স্বার্থরক্ষা করাই সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলি নতুন নিয়ম-কানুনগুলিকে ভালভাবে গ্রহণ করবে।

    আরও পড়ুন: এই ভুলটা করলেই হ্যাক হয়ে যাবে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ! জেনে নিন এর থেকে বাঁচার উপায়…

    তিনি বলেছেন যে, “এটি নাগরিকদের নিরাপদ রাখার জন্যই করা হচ্ছে।” এমনকি ২০২১-এর আইটি আইনের মাধ্যমে অভিযোগগুলির সমাধান করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা দেওয়ার পরেও, সেগুলি সমাধান করা হয়নি। ফলে সরকারকে এই পদক্ষেপ নিতে এবং একটি আপিল কমিটি গঠন করতে বাধ্য হতে হয়েছে। চন্দ্রশেখর আরও বলেছেন যে, অভিযোগ আপিলের সমাধান করার জন্য যদি কোম্পানিগুলির কাছে অন্য কোনও উপায় বা সমাধান থাকে, তবে সরকার সেটি মানতেও রাজি।

     

LinkedIn
Share