Tag: Sonia Gandhi

Sonia Gandhi

  • Congress: সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    Congress: সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার কংগ্রেসের অন্তর্বতীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) এবং রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) নোটিস পাঠাল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। বেআইনিভাবে অর্থ লেনদেনে (money laundering case) জড়িত থাকার অভিযোগে তাঁদের নোটিস পাঠানো হয়েছে। বুধবার কেন্দ্রীয় তদন্তাকারী সংস্থার তরফেই এ খবর জানানো হয়েছে।

    ইডি-র (ED) তরফে জানানো হয়েছে, ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাহুলকে ২ জুন আর সোনিয়াকে ৮ জুন ইডি-র দফতরে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দলের দুই হেভিওয়েট নেতাকে যে ডেকে পাঠানো হয়েছে, তা স্বীকারও করেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি বলেন, সোনিয়া গান্ধীকে ৮ জুন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছে ইডি। তবে তাঁরা যে এতে ভয় পাচ্ছেন না, তা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন হাত শিবিরের নেতা রণদীপ সুরজেওয়ালা। তিনি বলেন, আমরা এই নোটিসে ভয় পাই না। মাথা নতও করব না।

    আরও পড়ুন : রাজনৈতিক ছাড়পত্র ছাড়াই লন্ডন গিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী?

    আইনজীবী তথা কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি বলেন, এটি বেআইনি অর্থ লেনদেন মামলার এক অদ্ভুত নোটিস, যার সঙ্গে কোনও আর্থিক লেনদেন জড়িত নেই। এটি পুরোপুরি প্রতিহিংসার রাজনীতি। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে এর মোকাবিলা করব। সিংভি বলেন, সোনিয়া, রাহুল তদন্তে সহযোগিতা করবেন। রাহুল আপাতত বিদেশে রয়েছেন। ফিরে এলে তিনি তদন্তকারীদের মুখোমুখি হবেন। অন্যথায় ইডির কাছে আরও সময় চাওয়া হবে।

    তদন্তে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেওয়ার পাশাপাশি এদিন প্রধানমন্ত্রীকে একহাত নেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। রণদীপ বলেন, পুরো ষড়যন্ত্রের পিছনে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পোষা সংস্থা ইডি। মোদি (Modi) সরকার প্রতিশোধের জন্য অন্ধ হয়ে গিয়েছে। ইডির নোটিসকে নয়া কাপুরুষোচিত কাজ বলে তোপ দাগেন তিনি। রণদীপ জানান, ন্যাশনাল হেরাল্ড ১৯৪২ সালের একটি সংবাদপত্র। তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার তা দমনের কাজ করেছিল। এখন মোদি সরকার ইডিকে হাতিয়ার করে এসব করছে।

    আরও পড়ুন : “আলবিদা কংগ্রেস”, ফেসবুক লাইভ করে সোনিয়া-সঙ্গ ছাড়লেন সুনীল জাখর

    জওহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল হেরাল্ড পত্রিকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ বিজেপি (BJP) তুলেছিল মনমোহন সিং (Manmohan Singh)-এর জমানায়ই। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিষয়টি নিয়ে নতুন করে জলঘোলা শুরু হয়। যার মূল হোতা ছিলেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী।

    তাঁর অভিযোগ, অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড নামে যে সংস্থার হাতে সংবাদপত্রটির মালিকানা ছিল, বাজারে ৯০ কোটি টাকা দেনা ছিল তাদের। সংবাদপত্রটির সম্পত্তি বিক্রি করে কেন কংগ্রেস নেতৃত্ব ঋণের টাকা মেটালেন না, সেই প্রশ্ন তুলে আদালতে অভিযোগ করেন ঘুরপথে আয়কর মুক্ত পুরো টাকা নিজেদের পকেটে ভরেছেন সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেস নেতৃত্ব।

     

  • Rahul Gandhi: উদয়পুরে আজ শুরু চিন্তন শিবির, ‘রাহুল ফেরাও’ ডাক দিতে চলেছে কংগ্রেস?

    Rahul Gandhi: উদয়পুরে আজ শুরু চিন্তন শিবির, ‘রাহুল ফেরাও’ ডাক দিতে চলেছে কংগ্রেস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ‘রাহুল ফেরাও’ স্লোগান উঠল কংগ্রেসে (Congress)! আজ থেকে রাজস্থানের উদয়পুরে (Udaipur) শুরু হচ্ছে কংগ্রেসের তিনদিন ব্যাপী চিন্তন শিবির (chintan shivir)। ওই শিবিরেরই সোনিয়ার (Sonia Gandhi) বদলে রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) ফেরানোর তোড়জোড় করছেন কংগ্রেস নেতারা।

    কংগ্রেস সূত্রে খবর, উদয়পুরে চিন্তন শিবির শুরু হবে দলের হাইকমান্ড সোনিয়া গান্ধীর ভাষণ দিয়ে। তার পরেই আলোচনা হবে দলীয় সংগঠন নিয়ে। ২০২৪ দেশে সাধারণ নির্বাচন (2024 Loksabha Elections)। ওই নির্বাচনে বিজেপিকে (BJP) পরাস্ত করতে চিন্তন শিবির থেকেই কোমর কষে নামতে চলেছে সোনিয়া গান্ধীর দল।

    এর আগে সোনিয়ার নেতৃত্বে তিনবার চিন্তন শিবির হয়েছে কংগ্রেসে। ১৯৯৮, ২০০৩ এবং ২০১৩ সালে। এর মধ্যে ২০০৩ সালের চিন্তন শিবিরের পর লাভের কড়ি ঘরে তোলে কংগ্রেস। ২০০৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রের কুর্সিতে ফেরে কংগ্রেস। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার ক্ষমতায় ছিল টানা ১০ বছর।

    ২০১৪ সালের পর থেকে প্রায় প্রতিটি নির্বাচনে হেরে চলেছে কংগ্রেস। বেহাল দলের হাল ফেরাতে দলের সর্বাধিনায়ক করা হয় রাহুল গান্ধীকে। ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বেই ভোটে যায় কংগ্রেস। ওই ভোটে গোহারা হয় রাহুলের দল। এরপরেই দলের শীর্ষ পদ থেকে ইস্তফা দেন রাহুল। দলের ভাঙা হাল ধরার দায়িত্ব ফের এসে পড়ে সোনিয়ার (Sonia Gandhi) ঘাড়ে। অন্তবর্তীকালীন প্রসিডেন্ট পদে বসানো হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুন : “এক পরিবার, এক টিকিট” নীতির ভাবনা কংগ্রেসে, ছাড় পাবে গান্ধী-পরিবার?

    তবে এবারের চিন্তন শিবিরে ফের রাহুল ফের দাবি উঠতে চলেছে বলে কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর। এই সূত্রেই এও জানা গিয়েছে, রাহুল স্বয়ং ওই পদে যোগ দিতে রাজি হয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীও (Adhir Ranjan Chowdhury) বলেন, লোকসভা ভোট বৈতরণী পার হতে দলের হাল ধরা উচিত রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi)। অগাস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (Congress President election) হওয়ার কথা। ওই নির্বাচনেই কংগ্রেস রাহুলকেই ফেরাতে চান স্বপদে। তবে বিষয়টিকে কংগ্রেসের জি-২৩ এর নেতা কীভাবে নেন, সেটাই দেখার। কারণ গান্ধী-মুক্ত কংগ্রেসের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরেই দলের অন্দরে লড়াই করছেন ওই গোষ্ঠীর নেতারা।

     

  • Rahul Gandhi: ইডি-র ম্যারাথন জেরার মুখে ফের রাহুল, হাজিরা বুধেও

    Rahul Gandhi: ইডি-র ম্যারাথন জেরার মুখে ফের রাহুল, হাজিরা বুধেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) টানা তৃতীয় দিন ইডির (ED) জিজ্ঞাসাবাদের মুখে কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। সোম, মঙ্গলের পর বুধবারও ফের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। বুধবার যে তাঁকে ইডি দফতরে ফের হাজিরা দিতে হবে, মঙ্গলবারই জেরা শেষে তা জানিয়ে দিয়েছিলেন ইডির আধিকারিকরা। এদিকে, সোমের পর মঙ্গলবারও ওই ঘটনার জেরে কংগ্রেস সদর দফতরের বাইরে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস কর্মীরা।পুলিশ গিয়ে কয়েকজনকে আটকও করে।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় রাহুলকে প্রথম তলব করা হয় সোমবার। সেদিন কংগ্রেস সাংসদকে দু দফায় প্রায় ১০ ঘণ্টা জেরা করা হয়। ইডি আধিকারিকরা তার জবাবে সন্তুষ্ট হতে না পেরে মঙ্গলবার ফের তলব করেন তাঁকে। এদিনও গভীর রাত পর্যন্ত জেরা করা হয় কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতিকে। ইডি দফতর থেকে বেরিয়ে রাহুল সটান চলে যান স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালে। সেখানেই ভর্তি রয়েছেন করোনা সংক্রমিত সোনিয়া। বুধবার সকালে ফের বোন তথা কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরাকে সঙ্গে নিয়ে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে যান রাহুল।

    আরও পড়ুন : ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় টানা তিন ঘণ্টা ধরে জেরা রাহুলকে

    এদিকে, গত তিনদিন ধরে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে লাগাতার বিক্ষোভ প্রদর্শন করে চলেছেন কংগ্রেস কর্মীরা। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির অভিযোগ, প্রতিহিংসামূলক রাজনীতির কারণেই হেনস্থা করা হচ্ছে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতিকে। বিপ্রতীপ পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের জন্য আপাতত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে কংগ্রেসের সদর দফতরের সিংহদ্বার। দলের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট ও ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভুপেশ বাঘেল ছাড়া আর কাউকেই বুধবার ঢুকতে দেওয়া হবে না সদর দফতরে।

    আরও পড়ুন : সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় গত ৮ জুন ইডি দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছিল কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকেও। বছর পঁচাত্তরের সোনিয়া করোনা সংক্রমিত হয়ে ভর্তি হাসপাতালে। তাই হাজিরার নয়া দিন চাওয়া হয়েছিল সোনিয়ার তরফে। তার পরেই ইডি তাঁকে জানিয়ে দেয় ২৩ জুন কংগ্রেস সভানেত্রীকে উপস্থিত হতে হবে ইডি দফতরে।

     

  • Sonia Gandhi: কোভিড পরবর্তী জটিলতায় গুরুতর অসুস্থ সোনিয়া, মাকে দেখতে হাসপাতালে রাহুল

    Sonia Gandhi: কোভিড পরবর্তী জটিলতায় গুরুতর অসুস্থ সোনিয়া, মাকে দেখতে হাসপাতালে রাহুল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড-পরবর্তী  (Post Covid) শারীরিক অসুস্থতা বেড়েছে কংগ্রেসের সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi)। করোনায় (Corona) সংক্রমিত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি।  তাঁর নাক দিয়ে রক্তপাত হচ্ছে। পাশাপাশি শ্বাসযন্ত্রে ছত্রাক সংক্রমণও (Fungal infection) রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    এক বিবৃতিতে এআইসিসি-র সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ জানিয়েছেন, ‘গত ১২ জুন কংগ্রেস সভাপতিকে গঙ্গারাম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কোভিড সংক্রমণের জেরে তাঁর নাক দিয়ে প্রচুর রক্তপাত হয়। সঙ্গে সঙ্গে তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়েছে। তাঁর শ্বাসযন্ত্রের নিম্নাংশে ছত্রাক সংক্রমণ ঘটেছে। কড়া পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে তাঁকে’।

    আরও পড়ুন: ইডি-র ম্যারাথন জেরার মুখে ফের রাহুল, হাজিরা বুধেও

    বৃহস্পতিবার গভীর রাতে দিল্লির স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সোনিয়াকে দেখতে যান রাহুল গান্ধী। কংগ্রেস সূত্রের খবর, রাহুল প্রায় সারা রাত হাসপাতালে ছিলেন। সেখানে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। গত ১ জুন সনিয়ার করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছিল। শ্বাসকষ্টের সমস্যা ও অন্য কিছু উপসর্গ দেখা দেওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। দলনেত্রীর গুরুতর অসুস্থতার খবরে কংগ্রেস কর্মী ও নেতারা উদগ্রীব হয়ে পড়েন৷ তাঁরা সোনিয়ার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন৷ 

    আরও পড়ুন: পুলিশের উর্দি ধরে টান রেণুকার! রাহুল ইস্যুতে বিক্ষোভ কংগ্রেসের

    চলতি মাসের আট তারিখ কংগ্রেস সভানেত্রীকে ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে ইডি। কোভিড সংক্রমণের জেরে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে পারেননি ৭৫ বছর বয়সী সোনিয়া। নতুন করে আগামী ২৩ জুন তাঁকে তলব করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। কিন্তু পুনরায় অসুস্থ হয়ে পড়েছেন রাজীব-পত্নী। অন্য দিকে, ইতিমধ্যেই টানা তিন দিন ইডি দফতরে এই মামলায় হাজিরা দিয়েছেন রাহুল। চতুর্থ দফার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শুক্রবার ফের প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতিকে তলব করা হয়েছিল। কিন্তু মায়ের অসুস্থতার কারণে সময় চেয়েছিলেন রাহুল। সেই আবেদন মেনে সোমবার ফের ডাকা হয়েছে তাঁকে।

  • Rana Kapoor: প্রিয়াঙ্কার থেকে ২ কোটি টাকা দিয়ে হুসেনের ছবি কিনতে বাধ্য হয়েছিলেন, দাবি ইয়েস ব্যাঙ্ক কর্তার

    Rana Kapoor: প্রিয়াঙ্কার থেকে ২ কোটি টাকা দিয়ে হুসেনের ছবি কিনতে বাধ্য হয়েছিলেন, দাবি ইয়েস ব্যাঙ্ক কর্তার

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরার (priyanka gandhi) কাছ থেকে এমএফ হুসেনের পেইন্টিং (MF Hussain painting) কিনতে বাধ্য করা হয়েছিল তাঁকে। কংগ্রেস নেত্রীর  বিরুদ্ধে এবার গুরুতর অভিযোগ তুললেন আর্থিক তছরুপ মামলায় (money laundering case) অভিযুক্ত ইয়েস ব্যাঙ্কের (Yes bank) সহ-প্রতিষ্ঠাতা রাণা কাপুর (Rana Kapoor)। চার্জশিটে এমনটাই দাখিল করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate) বা ইডি।

    বর্তমানে রাণা কাপুর রয়েছেন বিচারবিভাগীয় হেফাজতে। ইডির কাছে দেওয়া বিবৃতিতে তিনি জানিয়েছেন, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর কাছ থেকে মকবুল ফিদা হুসেনের একটি ছবি জোর করে কেনানো হয়েছিল তাঁকে দিয়ে। পাশাপাশি তিনি আরও জানান, তাঁর কাছ থেকে পাওয়া দু কোটি টাকা ব্যবহার হয়েছিল নিউইয়র্কে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) চিকিৎসায়। 

    আর্থিক তছরুপ মামলায় মুম্বইয়ের বিশেষ আদালতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের দাখিল করা চার্জশিটে বলা হয়েছে, ইয়েস ব্যাঙ্কের কর্ণধার জানিয়েছেন, তৎকালীন পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী মুরলী দেওরা ও আহমেদ পটেল তাঁকে নির্দেশ দিয়েছিলেন ছবি না কিনলে তাঁর সঙ্গে গান্ধী পরিবারের সম্পর্ক গড়ে উঠবে না এবং এর ফলে তাঁর ‘পদ্মভূষণ’ পাওয়া আটকে যাবে। 

    যদিও, কংগ্রেসের তরফে দাবি খারিজ করে বলা হয়েছে, ৫ হাজার কোটির কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত একজনের কাছ থেকে এর থেকে বেশি কী আর আশা করা যেতে পারে। আর ওই ব্যক্তি এমন সব লোকেদের কথা বলছেন, যাঁরা বেঁচে নেই।

     

  • Himanta on Congress: কংগ্রেসে থাকবেন কেবল গান্ধীরাই, ভবিষ্যদ্বাণী অসমের মুখ্যমন্ত্রীর  

    Himanta on Congress: কংগ্রেসে থাকবেন কেবল গান্ধীরাই, ভবিষ্যদ্বাণী অসমের মুখ্যমন্ত্রীর  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবলমাত্র গান্ধীরাই (Gandhis) কংগ্রেসে (Congress) থাকবেন। শুক্রবার এমনই মন্তব্য করলেন অসমের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির (BJP) হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। হিমন্ত এই মন্তব্য করার আগে আগেই কংগ্রেস ছেড়েছেন প্রবীণ নেতা গুলাম নবি আজাদ (Gulam Nabi Azad)।

    দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে মত বিরোধের জেরে দল ছাড়েন গুলাম নবি আজাদ। তার আগে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন দলের দেওয়া পদও। কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ জি-২৩ নামে পরিচিত। গুলাম নবি আজাদ ছিলেন এই শিবিরেই। তাঁর দল ছাড়ার প্রসঙ্গ টেনে হিমন্ত বলেন, কংগ্রেসে প্রত্যেকেই জানেন রাহুল গান্ধী অপরিপক্ক। সোনিয়া গান্ধী দল সম্পর্কে উদাসীন। তিনি শুধু চেষ্টা করছেন তাঁর ছেলেকে নেতা হিসেবে তুলে ধরতে। এটা একটা ব্যর্থ চেষ্টা।

    সোনিয়ার এই ব্যর্থ চেষ্টার কারণেই যে কংগ্রেসে ভাঙন ধরছে, এদিন তাও জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত। এক সময় হিমন্তও ছিলেন কংগ্রেসে। পরে কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দেন বিজেপিতে। হন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, সোনিয়ার এই চেষ্টার জন্যই লোকজন কংগ্রেস ছাড়ছেন। তিনি বলেন, আমি ভবিষ্যৎবাণী করেছিলাম যে একটা সময় এমন আসবে যখন কংগ্রেসে থাকবেন কেবল গান্ধীরাই। এবং সেটাই ঘটছে। তাঁর সংযোজন, প্রকৃতপক্ষে রাহুল গান্ধী ক্রমেই বিজেপির পক্ষে আশীর্বাদ হয়ে দাঁড়াচ্ছেন।

    আরও পড়ুন : রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন?

    দল ছাড়ার কারণ দর্শিয়ে সোনিয়া গান্ধীকে একটি চিঠি লিখেছিলেন গুলাম নবি আজাদ। তিনি লিখেছিলেন, দলে প্রবীণ নেতাদের কোণঠাসা করে দেওয়া হচ্ছে। অনভিজ্ঞ নেতাদের অযথা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সেই কারণেই দল ছাড়ছেন তিনি। কংগ্রেসের টিকিটে রাজ্যসভায় মনোনীত হয়েছিলেন গুলাম নবি আজাদ। মেয়াদ শেষের পরে আর দাঁড়াননি জম্মু-কাশ্মীরের এই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন দল ছাড়ার আগে রাহুল গান্ধীকেও নিশানা করেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। বলেন, তাঁর অপরিপক্কতার কারণেই কংগ্রেসে এই হাল। বিভিন্ন নির্বাচনে দল হারছে তাঁর দুর্বল পারফরমেন্সের জন্য। প্রসঙ্গত, দল ছাড়ার আগে ১৬ অগাস্ট আজাদ ছাড়েন জম্মু-কাশ্মীর কংগ্রেস প্রচার কমিটির শীর্ষপদ। এদিন সম্পর্ক চুকোলেন কংগ্রেসের সঙ্গেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Sonia Gandhi: ইডি দফতরে হাজিরার আগেই করোনা পজিটিভ সোনিয়া

    Sonia Gandhi: ইডি দফতরে হাজিরার আগেই করোনা পজিটিভ সোনিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার করোনা সংক্রমিত সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। রয়েছেন নিভৃতবাসে (Home Isolation)। বৃহস্পতিবার এই খবর জানান কংগ্রেসের প্রধান মুখপাত্র রণদীব সিং সুরজওয়ালা (Randeep Singh Surjewala)। ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) মামলায় কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধী ও দলের সাংসদ রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) তলব করেছে  এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। তার আগেই কোভিড পজিটিভ সোনিয়ার।

    ৮ জুন ইডি (ED) দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল সোনিয়ার। রাহুল রয়েছেন বিদেশে। তাঁরও হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল ইডি দফতরে। তবে কোভিড-১৯ (Covid-19) পজিটিভ হওয়ায় সোনিয়া আদৌ ওই দিন ইডি দফতরে হাজির হতে পারবেন কিনা, তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন।

    দিনকয়েক আগে রাজস্থানের উদয়পুরে তিনদিন ব্যাপী কংগ্রেসের চিন্তন শিবিরে উপস্থিত ছিলেন সোনিয়া। সেখান থেকে ফেরার পর একের পর এক কংগ্রেস নেতার সঙ্গে দেখা করেছেন তিনি। বুধবার সন্ধেয় হালকা জ্বর অনুভব করেন। অন্যান্য উপসর্গও ছিল। কংগ্রেস নেত্রীকে পরীক্ষা করে চিকিৎসক জানান, করোনা সংক্রমিত (Corona positive) হয়েছেন সোনিয়া। এর পরেই চলে যান হোম আইশোলেশনে।

    আরও পড়ুন : সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    সুরজওয়ালা জানান, সোনিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করা কংগ্রেস নেতাদের আরও অনেকেই করোনা সংক্রমিত। তবে দ্রুত সুস্থ হচ্ছেন কংগ্রেস নেত্রী। কংগ্রেসের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, নির্ধারিত দিনেই ইডির দফতরে হাজিরা দেবেন কংগ্রেস সভানেত্রী। সোনিয়া ৮ তারিখে ইডির দফতরে হাজিরা দিলেও, বিদেশে থাকায় রাহুল আপাতত উপস্থিত হতে পারবেন না বলে কংগ্রেসে সূত্রে খবর। তাই তিনি কিছুটা সময় চেয়েছেন।

    এদিকে, তদন্তে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেওয়ার পাশাপাশি এর আগে প্রধানমন্ত্রীকে একহাত নেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। সুরজওয়ালা বলেন, পুরো ষড়যন্ত্রের পিছনে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পোষা সংস্থা ইডি। মোদি সরকার প্রতিশোধের জন্য অন্ধ হয়ে গিয়েছে।

    জওহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল হেরাল্ড পত্রিকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ বিজেপি তুলেছিল মনমোহন সিংয়ের জমানায়। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিষয়টি নিয়ে নতুন করে জলঘোলা শুরু হয়। যার মূল হোতা ছিলেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। তাঁর অভিযোগ, অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড নামে যে সংস্থার হাতে সংবাদপত্রটির মালিকানা ছিল, বাজারে ৯০ কোটি টাকা দেনা ছিল তাদের। সংবাদপত্রটির সম্পত্তি বিক্রি করে কেন কংগ্রেস নেতৃত্ব ঋণের টাকা মেটালেন না প্রশ্ন তুলে আদালতে অভিযোগ করেন ঘুরপথে আয়কর মুক্ত পুরো টাকা নিজেদের পকেটে ভরেছেন সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেস নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুন : “আলবিদা কংগ্রেস”, ফেসবুক লাইভ করে সোনিয়া-সঙ্গ ছাড়লেন সুনীল জাখর

     

  • Congress President Polls: দীর্ঘ হচ্ছে তালিকা, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট হতে চান আর কে কে?

    Congress President Polls: দীর্ঘ হচ্ছে তালিকা, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট হতে চান আর কে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময় যত গড়াচ্ছে ততই দীর্ঘায়িত হচ্ছে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট (Congress President) পদপ্রার্থীর তালিকা। যেহেতু এখনও পর্যন্ত লড়াইয়ের ময়দানে নেই গান্ধী (Gandhi) পরিবারের কোনও সদস্য, সেহেতু ঘোমটার আড়াল থেকে বেরিয়ে এসেছে অনেক মুখ। গান্ধী পরিবারের বিরাগভাজন হওয়ার ভয়ে যাঁরা গান্ধীদের বিরুদ্ধে লড়ার ‘সাহস’ পাচ্ছিলেন না, তাঁরাই এবার উজিয়ে এসেছেন প্রার্থী (Candidate) হতে। ফলে এখনও পর্যন্ত যা খবর, তাতে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির (Grand Old Party) প্রেসিডেন্ট বাছতে অন্তত দুবার ভাবতে হবে ভোটারদের।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির (BJP) কাছে গোহারা হারে কংগ্রেস। হারের দায় স্বীকার করে সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী। সেই থেকে শূন্য পড়ে রয়েছে পদটি। অস্থায়ীভাবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু বয়স এবং শারীরিক অসুস্থতার কারণে দায়িত্ব নিতে অপারগ বলে দলকে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। এমতাবস্থায় জরুরি হয়ে পড়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এখনও পর্যন্ত যা খবর, রাহুল ওই পদে লড়তে রাজি নন। সেক্ষেত্রে ওই পদে লড়ার কথা গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের। তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে পারেন কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ হিসেবে খ্যাত জি-২৩র সদস্য শশী থারুর। চলতি সপ্তাহের সোমবার সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসভবনে যান শশী। প্রকাশ করেন প্রেসিডেন্ট পদে লড়ার ইচ্ছে। তাঁকে ওই পদে লড়তে সবুজ সংকেত দেন সোনিয়া।

    অশোক-শশী দ্বৈরথের আবহেই শোনা যাচ্ছে আরও কয়েকটি নামও। এই তালিকায় রয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মণীশ তিওয়ারি এবং মধ্য প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথও। প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে চান বলে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা দ্বিগ্বিজয় সিংও। তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন, আপনারা কেন আমাকে এই লড়াইয়ের বাইরে রাখতে চাইছেন? তিনি এও বলেছিলেন, প্রত্যেকেরই ভোটে লড়ার অধিকার রয়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে আপনারা এর উত্তর পেয়ে যাবেন।

    ২০০০ সালে সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন জিতেন্দ্র প্রসাদ। তার পর কেটে গিয়েছে এতগুলো বছর। গান্ধী পরিবারকে চ্যালেঞ্জ জানানোর সাহস দেখায়নি কেউ। এবার দেখাচ্ছেন। কারণ লড়াই হচ্ছে ‘গান্ধী’ ছাড়াই!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share