Tag: soumitra khan

soumitra khan

  • Suvendu Adhikari: বিধানসভার রাজনীতিকরণের অভিযোগে স্পিকারে অনাস্থা বিজেপির

    Suvendu Adhikari: বিধানসভার রাজনীতিকরণের অভিযোগে স্পিকারে অনাস্থা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা (No Confidence) আনল বিজেপি। মঙ্গলবার বিধানসভার সচিবের সঙ্গে দেখা করে বিমান বাবুর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা দেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সহ বিজেপি বিধায়করা। অনাস্থা প্রস্তাব জমা দেওয়ার সময় অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন বিজেপি বিধায়করা। শুভেন্দু বাবু জানিয়েছেন, পক্ষপাতিত্তের অভিযোগে স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছেন তাঁরা।

    বিধানসভাকে দশকর্মা ভান্ডারে পরিণত অভিযোগ শুভেন্দুর (No Confidence)

    এদিন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “বিধানসভাকে দশকর্মা ভান্ডারে পরিণত করেছেন বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বিধানসভা কার্যত দলীয় কার্যালয়ে পরিণত হয়ে গেছে। আমরা ফিরহাদ হাকিমের সাম্প্রতিক মন্তব্যের প্রতিবাদ করেছিলাম। আমাদের মুলতবি প্রস্তাব পড়তে পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। উল্টে আমাদের প্রতিবাদ, স্লোগানকে বাধা দেওয়ার জন্য দুই মিনিটের বেশি বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। লোকসভা ভোটে যিনি তৃণমূলের প্রচার করেছেন, তাঁকে বিজেপির সদস্য বলে উল্লেখ করেছেন স্পিকার। যাহা মুখ্যমন্ত্রী তাহাই বিমান দা। মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। তাই অধ্যক্ষের (No Confidence)  অপসারণ চাই। এই দলতন্ত্রের হাত থেকে মুক্তি চাই।”

    অহেতুক প্রসঙ্গে বিধানসভায় আলোচনার অভিযোগ (Suvendu Adhikari)

    জানা গিয়েছে, অনাস্থা প্রস্তাবে (No Confidence) মোট ১৮ টি নির্দিষ্ট অভিযোগ উল্লেখ করা হয়েছে বিজেপির তরফে। বিজেপির অভিযোগ, বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে কোনও আলোচনা হয় না। বিধানসভায় সব সময় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক মন্তব্য করা হয়। বিধানসভা এবং রাজ্য সংক্রান্ত বিষয়ের তুলনায় অন্যান্য রাজ্য এবং কেন্দ্র নিয়ে বেশি আলোচনা হয়। এহেন কর্মকাণ্ড বিধানসভার রীতি নয়। প্রধানমন্ত্রীকে অপমানজনক মন্তব্য করা হয় বিধানসভা থেকে। রাজ্যের বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে, বিরোধীদের সেই আলোচনা করতে দেওয়া হয় না। উল্টে মনিপুর, উত্তরপ্রদেশের অবাঞ্ছিত ঘটনার উদাহরণ দেওয়া হয়। প্রতি সোমবার বিধানসভায় পুলিশ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা।

    আরও পড়ুন: জ্যোতিপ্রিয়-ঘনিষ্ঠ বারিক ট্রাকচালক থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক! উল্কার গতিতে উত্থান কোন পথে?

    কিন্তু পুলিশ মন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী ওই আলোচনা সময় বিধানসভায় উপস্থিত থাকেন না বলে অভিযোগ (Suvendu Adhikari) বিজেপি বিধায়কদের।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাংলায় দিন বদল হবেই, দিল্লিতে বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন মোদি

    PM Modi: বাংলায় দিন বদল হবেই, দিল্লিতে বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। বাংলার বিজেপি (BJP) সাংসদদের নতুন করে আশ্বাসবাণী দিলেন তিনি। জোরের সঙ্গে বললেন, ‘‘বাংলায় দিন বদল হবেই।’’

    বাংলার উন্নয়নের জন্য দায়বদ্ধ কেন্দ্রীয় সরকার (PM Modi)

    প্রসঙ্গত ৩৫ আসনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকের কাছেও পৌঁছতে পারেনি বিজেপি। একুশের নির্বাচনেও রাজ্যে পালাবদলের আশা মাথায় করে ম্যাজিক ফিগারের ধারে কাছে পৌঁছতে পারেনি তাঁরা। তবু হাল ছাড়তে নারাজ বিজেপির (BJP) শীর্ষ নেতৃত্ব। আগামী দিনে বাংলার জন্য কী করা যেতে পারে সে ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বললেন বিজেপি সাংসদরা। এদিন “উন্নত বাংলা, উন্নত ভারত” শীর্ষক আলোচনা হয় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এবং সাংসদদের মধ্যে। সেখানেই তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী, এমনটাই সূত্রের খবর। একই সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার পাশাপাশি বাংলার উন্নয়নের জন্য কী করা যেতে পারে, সে কথাও আলোচনা হয় দুই পক্ষের মধ্যে। এদিন দলের সংসদদের মোদি নির্দেশ দিয়েছেন, বাংলার উন্নয়নের জন্য যা করণীয় তা জানাতে হবে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে। এছাড়া নিজেদের এলাকায় কী কী উন্নয়ন করা যেতে পারে, সাংসদদের সেই পরিকল্পনাও জানাতে হবে “পিএমও”-কে।

    বাংলা নিয়ে নতুন পরিকল্পনা বিজেপির (BJP)

    সূত্রের খবর, নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সাংসদদের বার্তা দিয়েছেন, মানুষের মধ্যে মানুষের বিশ্বাস অর্জনের পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর মতে, বাংলার মানুষের কল্যাণ এবং দুর্নীতি মুক্ত উন্নয়নমূলক কাজ একমাত্র বিজেপি করতে পারে। তিনি বলেছেন, বাংলার মানুষের স্বার্থে সব রকম ভাবে পাশে থাকবে কেন্দ্রীয় সরকার। আরও জানা গিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এটি বাংলার মানুষের রাজনৈতিক ইচ্ছের সামগ্রিক বহিঃপ্রকাশ নয়। বিজেপি (BJP) সাংসদদের মতে, লোকসভা নির্বাচনে যে খেলা হয়েছে, তা বিশ্বাস করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আসন কমলেও শতাংশের বিচারে বিজেপির ভোট খুব একটা কমেনি। কিছু জায়গায় তাঁদের ভোট বেড়েছে।

    আরও পড়ুন: ভগবান রামের সঙ্গে আকবরের তুলনা টেনে বিপাকে ইউপিএসসি শিক্ষিকা, চাপে পড়ে চাইলেন ক্ষমা

    ফলে মানুষ বিজেপির দিক থেকে একেবারে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এমনটা নয়। সাংগঠনিক দুর্বলতা এবং রাজনৈতিক কৌশল একটু ঘষে-মেজে নিলে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় রাজ্যে ক্ষমতায় বিজেপি আসতে পারে তা মনে করছে গেরুয়া শিবির।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: হাইকোর্টে বিরাট স্বস্তি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ-র, পুলিশকে মামলা খারিজের নির্দেশ

    Calcutta High Court: হাইকোর্টে বিরাট স্বস্তি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ-র, পুলিশকে মামলা খারিজের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Soumitra Khan) অবশেষে ‘স্বস্তি’ পেলেন কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। বাঁকুড়ার সোনামুখী থানায় দায়ের করা একটি পুরনো মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শুভ্রা ঘোষের বেঞ্চ, দায়ের করা এই মামালকে খারিজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। বিজেপি অবশ্য একাধিকবার দাবি করেছে, রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল পুলিশকে ব্যবহার করে বিরোধী দলের নেতা-কর্মী-সমর্থক-বিধায়ক-সাংসদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্যাতন করছে।

    মামলা দায়ের হয়েছিল ২০২৩ সালে (Calcutta High Court)

    জানা গিয়েছে, গত বছর ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে বাঁকুড়ার সোনামুখী থানার অন্তর্গত মানিক বাজার এলাকায় এক বিক্ষোভ আন্দোলেন ভাষণ দিয়েছিলেন সৌমিত্র (Soumitra Khan)। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, এই সভা থেকে থানার সেই সময়ের ওসির বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন। এরপর এই বিষ্ণুপুর সাংসদের বিরুদ্ধে হিংসা ছাড়ানো, মারধর এবং শ্লীতাহানির অভিযোগে এফএইআর দায়ের করেছিল থানার পুলিশ। সৌমিত্র যেহেতু একজন জনপ্রতিনিধি তাই তাঁর মামলা এতদিন শুনানি চলছিল বিধাননগর সাংসদ-বিধায়ক আদালতে। এই মামলায় একাধিকবার হাজিরা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। গত ৯ জুলাই ছিল হাজিরার নির্দেশ। কিন্তু হাজিরা না দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল পুলিশ। নিম্ন আদালতের নির্দেশের পর কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুনঃস্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ, থানায় অভিযোগ হতেই তৃণমূল নেতার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, শোরগোল

    আগেও মামলা দায়ের হয়েছিল

    এই প্রসঙ্গে বলা যায় ২০১৯ সালে বাঁকুড়ার পাত্রসায়র এবং বিষ্ণুপুর থানায় সৌমিত্রের বিরুদ্ধে আগেও মামলা দায়ের করা হয়েছিল। আবার আদালত (Calcutta High Court) সূত্রে জানা গিয়েছে, সেই সময় পুলিশ বেআইনি অস্ত্র মামলা এবং বালি পাচার মামলা রুজু হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে। এই মামলার কারণে ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের সময় নিজের নির্বাচনী কেন্দ্রে ভোটের প্রচারে যেতে পারেননি। পরবর্তী সময়ে লোকসভা ভোটে জয়ী হয়ে নিজের লোকসভা কেন্দ্রে ঢোকার অনুমতি পেয়ছিলেন। তবে সৌমিত্র পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একই ভাবে শাসক দল তৃণমূলকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অভিযোগ তুলেছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Soumitra Khan: মস্তক মুণ্ডন করা চাকরিপ্রার্থীর ছবি লোকসভায় তুলে ধরলেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ

    Soumitra Khan: মস্তক মুণ্ডন করা চাকরিপ্রার্থীর ছবি লোকসভায় তুলে ধরলেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার রাজপথে চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলনকে লোকসভায় তুলে ধরলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Soumitra Khan)। মহিলা চাকরিপ্রার্থীর মস্তক মুণ্ডনের ছবি তাঁর হাতে দেখা যায়। এর পাশাপাশি এই ঘটনায় রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ (Soumitra Khan)। হাজার দিনেরও বেশি কলকাতার রাজপথে বসে রয়েছেন যোগ্য চাকরিপ্রার্থীরা। প্যানেলে নাম ওঠার পরেও মেলেনি চাকরি। এরই মধ্যে শনিবার এক মহিলা চাকরিপ্রার্থীর মস্তক মুণ্ডন করান আন্দোলন স্থলেই। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় সারা রাজ্যজুড়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে কুণাল ঘোষ ঘটনাস্থলে গেলেও তাঁকে দেখে চোর চোর স্লোগান দিতে শুরু করেন চাকরিপ্রার্থীরা।

    ট্যুইট বিজেপির রাজ্য সভাপতির

    গতকালই এনিয়ে সামনে এসেছে সুকান্ত মজুমদারের ট্যুইট। এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে বালুরঘাটের সাংসদ লেখেন, ‘‘মানুষ জবাব দেবে, দিন গোনা শুরু করুন মাননীয়া। দিনের পর দিন যে অন্যায় করেছেন এবং অন্যায়কে প্রশ্রয় দিয়েছেন, কড়ায় গন্ডায় তার হিসেব হবে।’’

    বিজেপির আনুষ্ঠানিক বিবৃতি

    প্রসঙ্গত, গত শনিবারে এই ঘটনা ঘটে কলকাতার গান্ধী মূর্তির পাদদেশে। ইতিমধ্যে এই ঘটনাকে লজ্জাজনক আখ্যা দিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে শুরু করে বিরোধী শিবির। বিজেপি আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিয়ে জানায় যে, বিরোধী দল হিসেবে তারা ক্ষমাপ্রার্থী। দলের মুখপাত্র শমিক ভট্টাচার্য সেদিনই বলেন, ‘‘মাথা ন্যাড়া করে প্রতিবাদের যে ঘটনা ঘটেছে তা অত্যন্ত লজ্জাজনক। মুখ্যমন্ত্রীর উচিত এই ঘটনায় নিজে সরাসরি হস্তক্ষেপ করা। এই সরকারের আমলে মেধাকে মর্যাদা দিয়ে কোনও পরিছন্ন নিয়োগ সম্ভব নয়।’’ মস্তকমুণ্ডন করা চাকরিপ্রার্থী রাসমণিদেবী বলেন, ‘‘অনেক প্রতিশ্রুতি পেয়েছি৷ আর পারছি না৷ আমাদের হাজার দিনের এই কষ্ট যেন মুখ্যমন্ত্রীর হৃদয় স্পর্শ করে৷ আমরা চাই উনি আমাদের কাছে আসুন৷’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ‘গ্রেফতার করা হতে পারে’! রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র 

    Calcutta High Court: ‘গ্রেফতার করা হতে পারে’! রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election 2023) মুখে তাঁকে গ্রেফতার করা হতে পারে এই আশঙ্কায় হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টে মামলা করলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ। সোনামুখী থানার আইসির বিরুদ্ধে বেলাগাম মন্তব্য করা এবং থানার সামনে বিক্ষোভ দেখানোর অভিযোগে বিষ্ণুপুরের সাংসদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু হয়। সেই মামলায় গ্রেফতারি এড়াতেই আদালতের দ্বারস্থ হলেন সৌমিত্র (Soumitra Khan)।

    সৌমিত্রের আশঙ্কা

    আদালতে সৌমিত্র জানিয়েছেন, সোনামুখী থানার আইসির বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগে সরব হওয়ার পর থেকে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রুজু করা হয়েছে। সেই মামলার সূত্র ধরেই পঞ্চায়েত ভোটের আবহে যে কোনও দিন তাঁকে গ্রেফতার করা হতে পারে। প্রসঙ্গত, বাঁকুড়ার সোনামুখী ব্লকের মানিকবাজার এলাকায় দু’শোটিরও বেশি স্বনির্ভর গোষ্ঠী রয়েছে। সেই গোষ্ঠীর প্রায় তিন কোটি টাকা আর্থিক তছরূপের অভিযোগ উঠেছে সংঘের কোষাধ্যক্ষ সহ ব্যাঙ্কের দুটি সিএসপির বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগে গত এপ্রিল মাসে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সোনামুখী।ঘটনার প্রতিবাদে পথে নামে বিজেপি। বিষ্ণুপুরের সাংসদের নেতৃত্বে ক্রমশ আন্দোলনের তেজ বাড়তে থাকে। সেই সময় একাধিক পথসভা থেকে অভিযুক্তদের পাশাপাশি সোনামুখী থানার আইসির বিরুদ্ধে সুর চড়ান সৌমিত্র।

    আরও পড়ুন: ১০ দিন ধরে বঙ্গ বিজেপির মেগা প্রচার! উল্টো রথেই পথে শুভেন্দু, সুকান্তরা

    বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাসে মামলা দায়েরের আবেদন জানান সৌমিত্র। বিচারপতি তাঁকে অনুমতি দিয়েছেন। আগামী শুক্রবার এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিষ্ণুপুর থেকে তৃণমূলের টিকিটে জিতেছিলেন সৌমিত্র। তার পর ২০১৯ সালে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। সে বছরও বিষ্ণুপুর থেকে জেতেন বিজেপির টিকিটে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে তাঁর নামে একটি মামলা ছিল। যার প্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশে বাঁকুড়া জেলাতেই ঢুকতে পারেননি সৌমিত্র। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share