Tag: special train

special train

  • Gita Path: গীতা পাঠের আসরে ভক্তের ভিড় সামলাতে ২০টি বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত রেলের

    Gita Path: গীতা পাঠের আসরে ভক্তের ভিড় সামলাতে ২০টি বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই রবিবার, ৭ ডিসেম্বর। ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে হবে পাঁচ লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের (Gita Path) আসর। আয়োজক সনাতন সংস্কৃতি সংসদ। বছর দুয়েক আগেও লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের আয়োজন হয়েছিল অতিকায় এই মাঠেই (Railways)। এই কর্মসূচি উপলক্ষে বহু মানুষের সমাগম হতে পারে ব্রিগেডে। এই অনুষ্ঠানে কয়েক লাখ মানুষের সমাগম হতে পারে। কলকাতার ময়দানে গীতা পাঠের এই আসরে পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি অসম, ত্রিপুরা, দিল্লি, বিহার এবং ওড়িশা সহ বিভিন্ন রাজ্য থেকে বহু মানুষ যোগ দেবেন। নেপাল এবং বাংলাদেশ থেকেও বেশ কিছু বিশিষ্ট মানুষ এবং গীতাপ্রেমীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

    আয়োজকদের দাবি (Gita Path)

    আয়োজকদের দাবি, এটি নিছকই একটি ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই। আয়োজকদের তরফে জানানো হয়েছে, সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য ২৫টি প্রবেশ পথ তৈরি করা হয়েছে। পুরো মঞ্চ সাজানো হয়েছে অর্ধচন্দ্রাকৃতি আকারে। অংশগ্রহণকারীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে পবিত্র গীতা। এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বেশ কয়েক লাখ মানুষ ব্রিগেডে ভিড় জমাবেন বলে আশা উদ্যোক্তাদের। স্বাভাবিকভাবেই রবিবার ছুটির দিনে ভিড় সামলাতে বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পূর্ব রেল। জানা গিয়েছে, শিয়ালদা এবং হাওড়া শাখায় এদিন সব মিলিয়ে মোট ২০টি বিশেষ ট্রেন চালানো হবে। শিয়ালদা শাখার মধ্যে কৃষ্ণনগর, শান্তিপুর, বনগাঁ, হাসনাবাদ, লক্ষ্মীকান্তপুর, ডায়মন্ড হারবার এবং ক্যানিং থেকে চলবে বিশেষ ইএমইউ ট্রেন।

    বিশেষ ইএমইউ ট্রেন

    কৃষ্ণনগর–শিয়ালদা ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি কৃষ্ণনগর থেকে সকাল ৫টা ৫০ মিনিটে ছেড়ে (Gita Path) শিয়ালদায় পৌঁছবে ৮টা ১০ মিনিটে। শিয়ালদা–কৃষ্ণনগর ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি শিয়ালদা থেকে ছাড়বে বিকেল ৪টেয়, কৃষ্ণনগর পৌঁছবে ৬টা ২৭ মিনিটে।শান্তিপুর–শিয়ালদা ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি শান্তিপুর থেকে ৫টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে শিয়ালদায় পৌঁছবে ৭টা ২৫ মিনিটে। শিয়ালদা–শান্তিপুর ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি শিয়ালদা থেকে বিকেল ৩টে ২০ মিনিটে ছেড়ে শান্তিপুরে পৌঁছবে ৫টা ৫০ মিনিটে। বনগাঁ–শিয়ালদা ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি বনগাঁ থেকে সকাল ৬টায় ছেড়ে শিয়ালদায় পৌঁছবে ৮টায়। শিয়ালদা–বনগাঁ ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি ফিরতি পথে শিয়ালদা ছাড়বে (Railways) বিকেল ৫টা ৫ মিনিটে। বনগাঁ পৌঁছবে ৭ টায়। হাসনাবাদ-শিয়ালদা ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি হাসনাবাদ থেকে সকাল ৬ টায় ছেড়ে শিয়ালদা পৌঁছবে ৮টা ২৫ মিনিটে। শিয়ালদা-হাসনাবাদ ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি শিয়ালদা থেকে সন্ধ্যা ৬টা ৩২ মিনিটে ছেড়ে হাসনাবাদ পৌঁছবে ৭টা ৪০ মিনিটে।

    স্পেশাল ট্রেন

    শিয়ালদা-লক্ষ্মীকান্তপুর ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি শিয়ালদা থেকে বিকেল ৪টে ৫ মিনিটে ছেড়ে লক্ষ্মীকান্তপুরে পৌঁছবে ৫টা ৪০ মিনিটে। লক্ষ্মীকান্তপুর-বালিগঞ্জ ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি লক্ষ্মীকান্তপুর থেকে সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে বালিগঞ্জে পৌঁছবে ৭টা ১৫ মিনিটে।  ডায়মন্ড হারবার-শিয়ালদা ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি ডায়মন্ড হারবার ছাড়বে (Gita Path) সকাল ৭টা ৫ মিনিটে, শিয়ালদায় পৌঁছবে ৮টা ৪৫ মিনিটে। শিয়ালদা-ডায়মন্ড হারবার ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি শিয়ালদা থেকে বিকেল ৪টে ১০ মিনিটে ছেড়ে ডায়মন্ড হারবারে পৌঁছবে ৫টা ৫৫ মিনিটে। ক্যানিং–শিয়ালদা ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি ক্যানিং থেকে ৭টা ৫ মিনিটে ছেড়ে শিয়ালদায় পৌঁছবে ৮টা ২২ মিনিটে। শিয়ালদা–ক্যানিং ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি শিয়ালদা থেকে বিকেল ৫টা ৩৫ মিনিটে ছেড়ে ক্যানিং পৌঁছবে ৬টা ৪৫ মিনিটে টায়।

    মেমু স্পেশাল

    রামপুরহাট–হাওড়া মেমু স্পেশাল ট্রেন ভায়া আহমেদপুর-কাটোয়া ট্রেনটি রামপুরহাট থেকে ভোর ৪টায় ছেড়ে হাওড়ায় পৌঁছবে ৯টা ৫০ মিনিটে। হাওড়া – রামপুরহাট মেমু স্পেশাল ভায়া আহমেদপুর-কাটোয়া হাওড়া থেকে বিকেল ৪টে ৪০ মিনিটে ছেড়ে রামপুরহাটে পৌঁছবে ১০টা ২০ মিনিটে। বর্ধমান–হাওড়া ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন ভায়া ডানকুনি বর্ধমান থেকে সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে হাওড়ায় ৮টা ৪০ মিনিটে পৌঁছবে। হাওড়া–বর্ধমান ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন ভায়া ডানকুনি হাওড়া থেকে সকাল ৬ টায় ছেড়ে (Gita Path) ৮টা ১০ মিনিটে বর্ধমানে পৌঁছবে।
    আরামবাগ-হাওড়া ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনটি ভায়া শেওড়াফুলি আরামবাগ থেকে সকাল ৬টা ২৭ মিনিটে ছেড়ে হাওড়ায় পৌঁছবে ৮টা ৫০ মিনিটে (Railways)। হাওড়া-আরামবাগ ইএমইউ স্পেশাল ভায়া শেওড়াফুলি হাওড়া থেকে বিকেল ৪টে ২০ মিনিটে ছেড়ে আরামবাগে পৌঁছবে ৬টা ৩৫ মিনিটে।

  • Indian Railways: বড় ঘোষণা রেলের, দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে ছুটবে ৭ হাজার বিশেষ ট্রেন

    Indian Railways: বড় ঘোষণা রেলের, দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে ছুটবে ৭ হাজার বিশেষ ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেল হল দেশের লাইফ লাইন (Indian Railways)। তীর্থস্থান ভ্রমণ, ঘুরতে যাওয়া কিংবা প্রতিদিনকার যাতায়াত-দেশের সবচেয়ে বড় অংশের মানুষ রেলের ওপরেই নির্ভরশীল। রেলকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানও। বিশেষ উৎসবগুলিতে অতিরিক্ত ট্রেনও চালায় ভারতীয় রেল। দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে দেশবাসীর জন্য সুখবর দিল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। রেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই দুই মরসুমে ৭ হাজার অতিরিক্ত স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে।

    গত বছরের তুলনায় ৪,৪২৯টি বেশি ট্রেন (Indian Railways) 

    প্রসঙ্গত, দেশব্যাপী দীপাবলি ও ছট পুজো পালনের এই সময়ে বহু মানুষ কর্মক্ষেত্রে ছুটি পান। তাঁরা বাড়ি ফিরে আসেন। আবার উৎসব শেষ হয়ে গেলে তাঁদের কাজের স্থানে ফিরতে হয়। তাই অন্য সময়ের থেকে এই সময়ে ট্রেনের চাহিদাও ব্যাপক বাড়ে। সে কথা মাথায় রেখে, অতিরিক্ত স্পেশাল ট্রেন চালানোর কথা ঘোষণা করল রেল (Special Train)। ভারতের রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বৃহস্পতিবারই, এই বিশেষ ট্রেন চালানোর কথা ঘোষণা করেছেন। সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, গত ১ অক্টোবর থেকে আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ভারতীয় রেলের (Special Train) যাত্রী সংখ্যা হবে প্রায় এক কোটি। রেলমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় ৪,৪২৯টি বেশি ট্রেন চালানো হবে এ বছরে। জানা গিয়েছে, গত বছরের তুলনায় ষাট শতাংশ বেশি ট্রেন চলবে, যাত্রীদের সুবিধার কথা ভেবে।

    দীপাবলির সময় প্রতিদিন ১৩৬টি করে অতিরিক্ত ট্রেন 

    প্রসঙ্গত, এই সময় মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডে বিধানসভার ভোটও রয়েছে। সেই ভোটের কথা মাথায় রেখেও বিশেষ ট্রেন (Indian Railways) চালানো হচ্ছে। রেলমন্ত্রী হিসেব দিয়ে জানিয়েছেন, দীপাবলির সময় প্রতিদিন ১৩৬টি করে অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হবে। আর এই অতিরিক্ত ট্রেনগুলি থামবে বেশ কিছু স্টেশনেও। এরজন্য থাকবে অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টারের ব্যবস্থা, কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা, পানীয় জলের ব্যবস্থা। এছাড়া ছট পুজোর কারণে আগামী ২, ৩ ও ৪ নভেম্বর প্রতিদিন ১৪৫টি করে অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shravani Mela: শ্রাবণ মাসে তারকেশ্বরে নামবে ভক্তদের ঢল, বিশেষ ট্রেন চালাবে রেল

    Shravani Mela: শ্রাবণ মাসে তারকেশ্বরে নামবে ভক্তদের ঢল, বিশেষ ট্রেন চালাবে রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রাবণ মাস (Shravani Mela) জুড় ভক্ত সমাগম হয় তারকেশ্বরে। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তারকেশ্বরের শিব মন্দিরে (Tarakeswar Temple) ভোলে বাবার মাথায় জল ঢালতে দূর-দূরান্ত থেকে হাজির হন ভক্তরা। এবার তাঁদের সুবিধার্থে পূর্ব রেলের তরফে বিশেষ ট্রেনের ঘোষণা করা হল। যাত্রীদের সুবিধার্থে হাওড়া-তারকেশ্বর (Howrah-Tarakeshwar) রুটে এবং শেওড়াফুলি-তারকেশ্বর রুটে (Sheoraphuli-Tarakeshwar) এই ট্রেন চালানো হচ্ছে। জুলাই মাসের ১৭, ২১, ২২, ২৮, ২৯ এবং অগাস্টের ৪, ৫, ১১, ১২, ১৫, ১৮ এবং ১৯ তারিখে বিশেষ ট্রেন (Special Trains) চালাবে পূর্ব রেল। সংশ্লিষ্ট দিনগুলিতে ১২টি ট্রেন চলবে দুই রুটে। 

    হাওড়া-তারকেশ্বর শাখায় স্পেশাল ট্রেন (Special Trains)

    বিভিন্ন রাজ্য থেকে আসা (Shravani Mela) ভক্তদের সুবিধার্থে এবার পূর্ব রেলওয়ের হাওড়া বিভাগ ৬ জোড়া অতিরিক্ত স্পেশাল ট্রেন (Special Trains) চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বিশেষ ট্রেনগুলি হাওড়া-তারকেশ্বর শাখায় প্রত্যেক রবিবার, সোমবার এবং অন্যান্য উৎসবের দিনগুলিতে চলবে । হাওড়া থেকে তারকেশ্বর পর্যন্ত যাত্রীদের নিয়ে যাওয়ার জন্য, স্পেশাল ট্রেনগুলি হাওড়া থেকে ভোর ০৪:০৫ মিনিটে এবং দুপুর ১২:৫০ মিনিটে ছাড়বে এবং যথাক্রমে ভোর ০৫:৩৫ মিনিটে এবং ০২:২০ মিনিটে তারকেশ্বরে পৌঁছবে । একই ভাবে পুজো শেষে তারকেশ্বর থেকে হাওড়ায় ফেরত আসার জন্য, স্পেশাল ট্রেনগুলি তারকেশ্বর থেকে সকাল ১০:৫৫ এবং রাত ০৯:১৭-তে ছাড়বে এবং যথাক্রমে দুপুর ১২:৩০ এবং রাত ১০:৪৫-এ হাওড়া পৌঁছবে।

    শেওড়াফুলি এবং তারকেশ্বরের মধ্যে চলবে স্পেশাল ট্রেন (Shravani Mela)

    শেওড়াফুলি এবং তারকেশ্বরের মধ্যেও ইএমইউ স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে পূর্ব রেল। ইএমইউ স্পেশাল শেওড়াফুলি থেকে সকাল ০৬:৫৫ মিনিটে, সকাল ০৯:২০ মিনিটে, বিকেল ০৪:২০ মিনিটে এবং সন্ধ্যা ০৭:৪০ মিনিটে ছাড়বে এবং সেগুলি তারকেশ্বরে পৌঁছবে যথাক্রমে সকাল ০৭:৪৫, সকাল ১০:১৫, বিকেল ০৫:১০ এবং রাত ০৮:৩০ মিনিটে । তারকেশ্বর থেকে ট্রেনগুলি ফের ভোর ০৫:৫৫ মিনিটে, সকাল ০৮:১০, দুপুর ০২:৫০ এবং সন্ধ্যা ০৬:৪০ মিনিটে ছাড়বে এবং সেগুলি যথাক্রমে সকাল ০৬:৪৫ মিনিটে, সকাল ০৯:০৩ মিনিটে, বিকেল ০৩:৪০ মিনিটে এবং সন্ধ্যা ০৭:৩০ মিনিটে শেওড়াফুলিতে পৌঁছবে।

    আরও পড়ুন: শুরু হয়েছে শ্রাবণ, মহাদেবের প্রিয় মাসে কী কী উৎসব রয়েছে?

    এছাড়াও জসিডিহ এবং বৈদ্যনাথ ধামের মধ্যে শ্রাবণ (Shravani Mela) উপলক্ষে তিন জোড়া অতিরিক্ত (Special Trains) ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল। আপ ও ডাউন লাইনে এই বিশেষ ট্রেনগুলি রুটের সব স্টেশনে থামবে বলে জানানো হয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Poush Mela Santiniketan: শান্তিনিকেতনে পৌষমেলার জন্য চলবে ‘স্পেশাল ট্রেন’, ঘোষণা পূর্ব রেলের

    Poush Mela Santiniketan: শান্তিনিকেতনে পৌষমেলার জন্য চলবে ‘স্পেশাল ট্রেন’, ঘোষণা পূর্ব রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তিনিকেতনের পৌষমেলায় ‘পৌষমেলা স্পেশাল ট্রেন’ (Poush Mela Santiniketan) চালানোর কথা ঘোষণা করেছে পূর্ব রেল। সূত্রে জানা গিয়েছে, পর্যটকদের যাতায়েত সুবিধার জন্য এই বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও সাময়িক ভাবে বিগত কয়েক বছর এই মেলা বন্ধ থাকলেও এবছর ফের মেলা অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। প্রচুর পর্যটকদের ভিড় হবার আশঙ্কায় এই স্পেশাল ট্রেন চলবে।

    রেলের সূত্রে কী জানা গিয়েছে (Poush Mela Santiniketan)?

    গত কয়েক বছর ধরে বোলপুরের শান্তিনিকেতনে মেলা বন্ধ ছিল। এই বছর ফের মেলা হওয়ার কথা জানিয়েছে মেলা কর্তৃপক্ষ। ফলে এই বছর বেশ মেলার কারণে ব্যাপক ভিড়ের সম্ভাবনা রয়েছে। পূর্ব রেলের তরফ থেকে জানা গিয়েছে মেলার (Poush Mela Santiniketan) আগত পর্যটকরা জেনারেল সেকেন্ড ক্লাসে ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। আগামী ২৫, ২৬, ২৭ ডিসেম্বর হাওড়া থেকে রামপুরহাট পর্যন্ত এই স্পেশাল ট্রেন চলবে বলে জানা গিয়েছে। এই সকল ট্রেনগুলি ব্যান্ডেল, বর্ধমান হয়ে রামপুরহাট পর্যন্ত চলবে। মেলার জন্য এই প্রত্যেকদিন সকাল ৭ টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত হাওড়া থেকে চলবে এই পৌষমেলা স্পেশাল ট্রেন। এই ট্রেন সকাল ১১ টার মধ্যে পৌঁছে যাবে রামপুরহাটে। আবার বিকাল ৩ টার সময় রামপুরহাট থেকে চলবে এবং হাওড়ায় পৌঁছাবে সন্ধ্যে ৭ টায়। সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ট্রেনের যাত্রাপথে যে যে স্টেশনে দাঁড়াবে তা হল ব্যান্ডেল, বর্ধমান, গুসকরা, বোলপুর, শান্তিনিকেতন, প্রান্তিক, আহমেদপুর, সাঁইথিয়া।

    মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিকের বক্তব্য

    পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানান, “এই স্পেশাল ট্রেন মেলার (Poush Mela Santiniketan) দর্শনার্থীদের কাছে বাজেট ফ্রেন্ডলি হবে। ট্রেনের মধ্যে জেনারেল সেকেন্ড ক্লাসে ভ্রমণ করা যাবে।”

    উল্লেখ্য, এই মেলা খুবই ঐতিহ্যবাহী মেলা। কিন্তু বিশ্বভারতীর বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর সময়ে সাময়িক ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। অবশ্য বন্ধের পিছনে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের বিশ্বভারতীর মেলারমাঠ দখল এবং ক্যাম্পাসের শিক্ষার পরিবেশকে ধ্বংস করার বিষয়ে শাসক দলের রাজনীতি উঠেছিল। পাশাপাশি ক্যাম্পাসের ছাত্র, গবেষক, আশ্রমিক এবং স্থানীয় মানুষ পৌষমেলার দাবিতে বারবার আন্দোলন করতে দেখা যায়। যদিও নতুন অস্থায়ী উপাচার্য নিযুক্ত হওয়ার বিশেষ বৈঠকে ‘মেলার প্রস্তুতিতে সময়ের অভাবে’র কথা না বললেও আবার স্থানীয় মানুষের দাবিতে মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share