Tag: SSC

SSC

  • SSC Recruitment Case: ‘‘এসএসসি অটোনমাস বডি, আমরা ইন্টারফেয়ার করি না’’! দায় ঝেড়ে ফেলার চেষ্টা মমতার, লাভ হবে কি?

    SSC Recruitment Case: ‘‘এসএসসি অটোনমাস বডি, আমরা ইন্টারফেয়ার করি না’’! দায় ঝেড়ে ফেলার চেষ্টা মমতার, লাভ হবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে আজ, বৃহস্পতিবার ‘সুপ্রিম’ রায়ে বাতিল হয়ে গেল ২৬ হাজার শিক্ষক-অশিক্ষকের চাকরি (SSC Recruitment Case)। দেশের শীর্ষ আদালতের রায়টি মানবিকতার স্বার্থে তিনি মেনে নিতে পারছেন না বলে সাফ জানিয়ে দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। নিয়োগ কেলেঙ্কারির দায় ঝেড়ে ফেলতে এদিন তড়িঘড়ি জরুরি বৈঠকে বসেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে তিনি রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে নির্দেশ দেন, দ্রুত নিয়োগের প্রয়োজনীয়তার কথা স্কুল সার্ভিস কমিশনকে বুঝিয়ে বলা হোক। তারাই সিদ্ধান্ত নেবে কীভাবে নিয়োগ হবে। সুপ্রিম কোর্টে ‘রামধাক্কা’ খেয়ে বোধহয় ‘সম্বিত’ ফিরেছে মুখ্যমন্ত্রীর। তিনি জানান, এসএসসি স্বশাসিত সংস্থা। তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করবে না রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রীর ভাষায়, “এসএসসি অটোনমাস বডি, আমরা ইন্টারফেয়ার করি না।”

    ‘বিলম্বিত বোধদয়’ নাকি দায় ঝেড়ে ফেলার চেষ্টা! (SSC Recruitment Case)

    মুখ্যমন্ত্রীর এহেন ‘বিলম্বিত বোধদয়ে’র পরেই উঠছে একাধিক প্রশ্ন। প্রশ্ন হল, শীর্ষ আদালতে গোঁত্তা খাওয়ার পরে এখন কি নিজের গদি বাঁচাতে এসএসসিকে বলির পাঁঠা করছেন মুখ্যমন্ত্রী? এসএসসি যদি অটোনমাস বডি হয়, তাহলে তা এতদিন বলা হয়নি কেন?  সরকার যদি হস্তক্ষেপ না করে, তাহলে টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগে কেন জেলে বন্দি রয়েছেন তৃণমূলের একাধিক বড়-মেজ-ছোট নেতা? কেনই বা একটি স্বশাসিত সংস্থার হয়ে এত দিন ধরে সরকারি কোষাগার থেকে কোটি কোটি টাকা খরচ করে মামলা লড়ছিল রাজ্য সরকার? কেনই বা দিল্লি থেকে উড়িয়ে আনা হয়েছিল বাঘা বাঘা আইনজীবীদের? ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এসএসসির মাথায় কারা ছিলেন, কার বা কাদের অঙ্গুলিহেলনে নিয়োগ হচ্ছিল, সবই জানেন রাজ্যবাসী। ফলে, সুপ্রিম-ধাক্কা খেয়ে এখান দায় ঝেড়ে ফেলার চেষ্টা চালাচ্ছেন মমতা, মত বিরোধীদের। সরকার ‘স্পনসর্ড’ কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস হয়ে যাওয়ায় এখন মুখ্যমন্ত্রীর সব রাগ গিয়ে পড়ছে বিরোধীদের ওপর! প্রত্যক্ষভাবে না হলেও, পরোক্ষভাবে তাঁর রাগ গিয়ে পড়ছে বিচারপতি থেকে শুরু করে আইনজীবীদের একাংশের ওপর। বিশেষজ্ঞদের মতে, পায়ের তলার মাটি সরে গেলে এমনটাই হয়। এদিনও মুখ্যমন্ত্রী ফের একবার নিশানা করেছেন বাম-বিজেপিকে। নাম করেই তোপ দেগেছেন সিপিএমের বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য এবং বিজেপির সুকান্ত মজুমদারকে।

    মমতার নিশানায় বিকাশ-সুকান্ত

    এদিন সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “বিকাশবাবু কেস করেছিলেন। তাঁর জন্যই আজ এতগুলো চাকরি গেল। উনি তো বিশ্বের বৃহত্তম (বৃহত্তম শব্দটি এখানে প্রযোজ্য কিনা, তা বলতে পারবেন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং) আইনজীবী। কেন যে নোবেল প্রাইজ পাচ্ছেন না এখনও…আমি ভাবছি, একটা রেকমেন্ড করব।” এদিন মুখ্যমন্ত্রী নিশানা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারকেও। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “শুধু ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিল বললে ভুল হবে। কারণ এঁদের সঙ্গে কয়েক লাখ পরিবার জড়িত। মনে রাখবেন, তাঁরা অচল হয়ে গেলে বিজেপি-সিপিএমও সচল থাকবে না। কোনও ঘটনা ঘটলে, দায়িত্ব আপনাদের হবে (Mamata Banerjee)। আর এসবের জবাব আপনারা পাবেন (SSC Recruitment Case)।”

    পাল্টা তোপ সুকান্তর

    এদিকে, ২৬ হাজার শিক্ষক-অশিক্ষক চাকরি খোয়ানোয় রাজ্য প্রশাসন ও এসএসসি কর্তৃপক্ষকে কাঠগড়ায় তুলেছেন সুকান্ত। তাঁর হুঁশিয়ারি, রামনবমী মিটলেই এ নিয়ে আন্দোলনে নামব। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “আজ মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট এই যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ২৫ হাজার ৫৭৩ জনের যে চাকরি চলে গেল, যাঁরা ২০১৬ সাল থেকে চাকরি করছেন, তাঁদের পরিবার রয়েছে। আজকে যোগ্য যাঁরা, যাঁরা পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন, তাঁদেরও চাকরি চলে গেল। শুধুমাত্র তৃণমূল পার্টির লোকেরা অযোগ্যদের– যাঁরা পয়সা দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন, তাঁদের চাকরি বাঁচানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২৬ হাজার মানুষের চাকরির বলিদান দিয়ে দিলেন। এজন্য দায়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই যে ২৬ হাজার পরিবার পথে বসে গেল, তার জন্য দায়ী তৃণমূল কংগ্রেস এবং তাদের সর্বময় কর্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর চ্যালাচামুণ্ডারা। যাঁরা লাখ লাখ টাকা নিয়ে কয়েকজন অযোগ্যকে চাকরি (Mamata Banerjee) পাইয়ে দিয়েছিলেন।”

    প্রশ্ন তুলে দিলেন সুকান্ত

    সুকান্ত বলেন, “আমার প্রশ্ন হল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্কুল সার্ভিস কমিশন, রাজ্য সরকার কেন যোগ্য ও অযোগ্যদের পৃথকীকরণ করে দিল না (SSC Recruitment Case)? যদি আজ মহামান্য আদালতের সামনে রাজ্য সরকার এই পৃথকীকরণ করে দিত, তাহলে তো ২৫ হাজার ৫৭৩ জনের চাকরি চলে যেত না। শুধুমাত্র অযোগ্যদের চাকরি চলে যেত, যোগ্যদের চাকরি বহাল থাকত (SSC Recruitment Case)।” সুকান্ত বলেন, “আজকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর দলের দুষ্কৃতী, জোচ্চোরদের জন্য এতগুলি পরিবার রাস্তায় বসল। আমরা ছেড়ে দেব না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চেয়ার থেকে উৎখাত করব।”

  • Supreme Court: ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় বড় কথা বলল সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় বড় কথা বলল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত (SSC Recruitment Case) ২৬ হাজার চাকরি বাতিল সংক্রান্ত মামলায় আসল ওএমআর শিট না থাকার সমস্যার কথা তুলে ধরলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না। তিনি জানান, আসল তথ্য জানা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাঁর প্রশ্ন, সে ক্ষেত্রে আদালত কী করতে পারে?

    সিবিআইয়ের বক্তব্য (Supreme Court)

    পশ্চিমবঙ্গে এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে মনে করছে সিবিআই। সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির এজলাসে এ কথা জানান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার আইনজীবী। ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় হাইকোর্টের রায়কেই সমর্থন করছে সিবিআই। তদন্তকারী এই সংস্থার আইনজীবী বলেন, “নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি হয়েছে। হাইকোর্টের রায় যথার্থ। ওই রায়ই বহাল রাখা হোক।”

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি

    তদন্তকারী সংস্থার বক্তব্য শোনার পর প্রধান বিচারপতি জানান, সমস্যা হল আসল ওএমআর শিট নেই। সে ক্ষেত্রে কোন ওএমআর শিটকে আসল বলে ধরে নেওয়া হবে? তিনি বলেন, “এসএসসি না কি পঙ্কজ বনসলের সংস্থার কাছে তথ্য রয়েছে অনেক সন্দেহ রয়েছে! পঙ্কজ বনসলের সংস্থা থেকে পাওয়া তথ্য নিয়ে সন্দেহ আছে। আসল তথ্য জানা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থায় আমরা কী করতে পারি?” চারটি বিভাগে কত নিয়োগ হয়েছিল, সে বিষয়টিও সিবিআই এবং এসএসসি কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চান প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না (Supreme Court)।

    গত ২৭ জানুয়ারি এই মামলার শুনানি ছিল দেশের শীর্ষ আদালতে। সেদিন প্রধান বিচারপতি জানতে চেয়েছিলেন, নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে কি না। নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া কতটা কঠিন, তাও জানতে চেয়েছিলেন তিনি। সেদিন মূল মামলাকারীদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য আদালতে জানিয়েছিলেন, অনেকে চাকরির আবেদন না করেও, নিয়োগপত্র পেয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সে ক্ষেত্রে যাঁরা চাকরির আবেদন করেছিলেন, তাঁদের ফের নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। ওই শুনানিতে তিনি পুরো প্যানেলই বাতিল করার জন্য সওয়াল (SSC Recruitment Case) করেন। তিনি বলেছিলেন, “পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েই প্রশ্ন রয়েছে। তাই পুরো প্যানেলই বাতিল করা উচিত (Supreme Court)।”

  • Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি চাকরি বাতিল মামলার শুনানি পিছল, ওবিসি মামলার রায় মে মাসেই

    Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি চাকরি বাতিল মামলার শুনানি পিছল, ওবিসি মামলার রায় মে মাসেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) এসএসসি চাকরি বাতিল মামলার শুনানি মুলতুবি হয়ে গেল। পরবর্তী শুনানি হবে ১৫ জানুয়ারি দুপুর ২টোয়। অন্যদিকে, ওবিসি শংসাপত্র বাতিল মামলার শুনানিও পিছিয়ে গিয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে কয়েক লক্ষ ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল। সেই নির্দেশের নিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য। এদিন সেই মামলার শুনানি ছিল। কিন্তু তাও পিছিয়ে দেওয়া হল।

    আদালতের কী পর্যবেক্ষণ? (Supreme Court)

    এদিন প্রধান বিচারপতির (Supreme Court) বেঞ্চে প্রথমেই ওঠে এসএসসি মামলা। তবে আরও কিছু তথ্য জমার প্রয়োজন রয়েছে বলে পর্যবেক্ষণ প্রধান বিচারপতির সঞ্জীব খান্নার। নির্দেশ দেন, আজই সিবিআইকে মামলার রিপোর্ট জমা দিতে হবে। সব পক্ষ হলফনামা জমা দেবে ১৫ তারিখের মধ্যে। এসএসসির ২৬ হাজার চাকরি বাতিল সংক্রান্ত মামলাটির শেষ শুনানিতে শীর্ষ আদালত মূলত যোগ্য এবং অযোগ্য চাকরিপ্রাপকদের বাছাই করার ওপরে জোর দিয়েছিল। প্রধান বিচারপতি জানিয়েছিলেন, কলকাতা হাইকোর্টের রায় বহাল রেখে ২০১৬ সালের পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়াই বাতিল করা হবে, নাকি যোগ্য এবং অযোগ্য চাকরিপ্রাপকদের আলাদা করা তা বিবেচনা করা হবে। তিনি মন্তব্য করেছিলেন, ‘যোগ্য-অযোগ্য বাছাই করা না গেলে পুরো প্যানেল বাতিল করতে হবে।’ ব্যক্তিগতভাবে প্রার্থীদের সাক্ষাৎপর্ব ও তথ্য সংগ্রহের কাজও প্রায় শেষ করে এনেছেন সিবিআই আধিকারিকরা। ইতিমধ্যে নবম থেকে দ্বাদশের শিক্ষক ও গ্রুপ বি এবং গ্রুপ সি-তে কতজনকে নিয়োগ করা হয়েছে তার পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য আদালতে জমা দিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এখন কোন সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয় তার খানিকটা আভাস পাওয়া যাবে আগামী ১৫ জানুয়ারি।

    আরও পড়ুন: শীতের সকালে তিব্বতে জোরালো ভূমিকম্প! তীব্রতা ৭.১, কেঁপে উঠল কাঠমান্ডু থেকে কলকাতা

     ওবিসি শংসাপত্র বাতিল মামলার শুনানি কবে?

    পাশাপাশি, এদিন সুপ্রিম কোর্টে ওবিসি শংসাপত্র মামলারও শুনানি ছিল। কিন্তু, পিছিয়ে গেল সেই মামলার শুনানিও। কলকাতা হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে পশ্চিমবঙ্গ সরকার যে মামলা দায়ের করেছে, তার শুনানি আগামী ২৮-২৯ জানুয়ারি হবে বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। বিচারপতি বিআর গভাই এবং বিচারপতি অগাস্টিন জর্জ মসিহের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে যে, মামলায় বিস্তারিত শুনানির প্রয়োজন আছে। সেইসঙ্গে শীর্ষ আদালত আশ্বাস দিয়েছে যে আগামী মে’তে গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরু হওয়ার আগেই মামলা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আপাতত হাইকোর্টের রায়ই বহাল থাকল। সংবাদমাধ্যম লাইভ ল’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাজ্য সরকারের আইনজীবী কপিল সিব্বল আর্জি জানান যে, নয়া শিক্ষাবর্ষ শুরুর আগে যেন ওবিসি মামলার ফয়সালা করা হয়। তিনি আগেই শীর্ষ আদালতে সওয়াল করেছিলেন যে, হাইকোর্টের রায়ের কারণে সাধারণ মানুষ ওবিসি শংসাপত্র ব্যবহার করতে পারছেন না। আটকে রয়েছে নিয়োগ প্রক্রিয়া। আর সেটার প্রেক্ষিতেই মে’র মধ্যে সেই মামলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আশ্বাসবাণী দিয়েছে বিচারপতি গভাই এবং বিচারপতি মসিহের ডিভিশন বেঞ্চ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SATHEE: জেইই মেইন-এর প্রস্তুতি নিচ্ছেন? পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে আইআইটির সঙ্গে ‘সাথী’ চালু কেন্দ্রের

    SATHEE: জেইই মেইন-এর প্রস্তুতি নিচ্ছেন? পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে আইআইটির সঙ্গে ‘সাথী’ চালু কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেইই মেইন ২০২৫ (JEE Main 2025) প্রস্তুতিতে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করার জন্য, সাথী (SATHEE), আইআইটি কানপুর এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের মধ্যে একটি ৪৫ দিনের ক্র্যাশ কোর্স চালু করা হয়েছে। আজ, সোমবার১১ নভেম্বর থেকে তা শুরু হয়েছে। এই প্রোগ্রামটি শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতিকে অপ্টিমাইজ করার জন্য এবং একটি সুসংগঠিত অধ্যয়নের সুযোগ করে দেবে। আগ্রহীরা দ্রুত আবেদন করুন।

    বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দৈনিক লাইভ (SATHEE)

    সাথী (SATHEE)-তে ৪৫-দিনের ক্র্যাশ কোর্সটি বিভিন্ন শিক্ষার উপাদান সরবরাহ করবে। মূল বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দৈনিক লাইভ অনলাইন সেশন, অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের নেতৃত্বে প্রয়োজনীয় বিষয় এবং কার্যকর সমস্যা সমাধানের ক্লাস (JEE Main 2025) করানো হবে। শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ভাবে কোর্সটিতে প্রতিদিনের অনুশীলন পর্বে প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সঠিকভাবে ডিজাইন করা মক টেস্টের একটি সেটও দেওয়া হবে। শিক্ষার্থীদের প্রকৃত পরীক্ষার শর্ত প্রতিলিপি করতে এবং তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পরীক্ষার প্রস্তুতি মূল্যায়ন করতে সাহায্য করবে।

    থাকবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)-চালিত বিশ্লেষণ

    সাথী (SATHEE) ক্র্যাশ কোর্সের স্ট্যান্ডআউট বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি হল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)-চালিত বিশ্লেষণের ব্যবহার। জানা গিয়েছে, এই পদ্ধতিতে প্রতিটি শিক্ষার্থীদের উপর ভিত্তি করে ব্যক্তিগত প্রতিক্রিয়া প্রদান করবে। এই বৈশিষ্ট্যটি শিক্ষার্থীদের শনাক্ত করতে এবং তাদের জিজ্ঞাসার ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত করে সামধান করবে। পড়ুয়াদের পড়াশোনার (JEE Main 2025) কৌশলগুলিকে সামঞ্জস্যপূর্ণ, পরিমার্জিত করে পরীক্ষায় যাওয়ার মানসিকতাকে প্রস্তুত করবে।

    আরও পড়ুনঃ সঙ্ঘের সেবিকা সমিতির ‘শাখা সঙ্গম’ অনুষ্ঠান, উপস্থিত হাজারেরও বেশি মহিলা

    বিনামূল্যে কোচিং

    কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক, আইআইটি কানপুরের সহযোগিতায়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য সাথী (SATHEE) প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রকার অভিজ্ঞ শিক্ষকদের ক্লাস প্রদান করা হবে। থাকবে রেফারেন্স ভিডিও লেকচার, মক টেস্ট এবং পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সাহায্য করার জন্য অতিরিক্ত উপকরণ। তবে সাথী (SATHEE) প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ কোনও পরীক্ষায় (JEE Main 2025) সাফল্য বা কোনও প্রতিষ্ঠানে ভর্তির নিশ্চয়তা দেয় না। জেইই (JEE), নিট (NEET), এসএসসি (SSC), আইবিপিএস (IBPS), আইসিএআর (ICAR) এবং সিইউইটি (CUET)-সহ প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতিতে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করার জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মটি তৈরি করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা sathee.iitk.ac.in ওয়েবসাইটে বা সাথী SATHEE মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে প্ল্যাটফর্মটি অ্যাক্সেস করতে পারবে। আইওএস (Ios) এবং  অ্যান্ড্রয়েড (Android) উভয় ডিভাইসেই উপলব্ধ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC: এসএসসিতে ১৪০০০ শিক্ষক নিয়োগে আর বাধা নেই, হাইকোর্টের নির্দেশে সায় সুপ্রিম কোর্টের

    SSC: এসএসসিতে ১৪০০০ শিক্ষক নিয়োগে আর বাধা নেই, হাইকোর্টের নির্দেশে সায় সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ বছর পর। এসএসসিতে (SSC) ১৪,০০০ শিক্ষক নিয়োগে আর কোনও বাধা রইল না। সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) স্পষ্ট জানিয়েছে, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশকে মেনেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। ওই নিয়োগে সুপ্রিম কোর্ট কোনও রকম হস্তক্ষেপ করবে না। এই রায়ে চাকরি প্রার্থীদের মনে ফের আশার আলো সঞ্চার হয়েছে।

    আবেদন খারিজ প্রধান বিচারপতির বেঞ্চের

    ২০১৫ সাল থেকে এই শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টি ঝুলে রয়েছে। কিন্তু নিয়োগ নিয়ে রাজ্য সরকার তেমন ভাবে সমাধানের পথে হাঁটেনি। আবার ২০২০ সালে হাইকোর্ট নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করে দিলে প্যানেল প্রকাশ করার অনুমতি দেওয়া হয় ২০২৩ সালে। এরপর মামলা যায় হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে। ফলে এইরকম ভাবে মামলা আটকে ছিল। 

    গত ২৮ অগাস্ট কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় বলেন, “উচ্চ প্রাথমিকে নতুন করে মেধা তালিকা প্রকাশ করতে হবে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে (SSC)। তার ভিত্তিতে তারা কাউন্সিলিং করে চাকরিতে নিয়োগ করতে পারবে।” ওই রায়ের ফলে প্রায় ৮ বছর পরে ১৪,০৫২ পদে নিয়োগ শুরু করেছিল এসএসসি। 

    সংরক্ষণ না মানার অভিযোগ

    কিন্তু, হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) মামলা করা হয়েছিল। ওই নির্দেশ সংরক্ষণ নীতির বিরোধী, এই দাবি তুলে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন রাজীব ব্রহ্ম-সহ কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী। তফশিলি জাতি এবং জনজাতি সংরক্ষণ নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠেছিল। একইভাবে মহিলা সংরক্ষণ নিয়েও প্রশ্ন ওঠে কমিশনের বিরুদ্ধে। ফলে, ফের একবার অনিশ্চয়তা বৃদ্ধি পায়। 

    আরও পড়ুনঃ দানা’র দাপটে উত্তাল দিঘা-মন্দারমণি, ভোর-রাত থেকেই নাগাড়ে বৃষ্টি কলকাতায়

    ২১ নভেম্বরের মধ্যে নিয়োগ করবে

    কিন্তু, শুক্রবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ এই মামলা খারিজ করে দিয়েছে। অবশেষে ৯ বছর পর এই জটিলতার অবসান হতে চলেছে। এবার আগামী ২১ নভেম্বরের মধ্যে ১৪,০৫২ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দিতে হবে হবে আদালত নির্দেশ দিয়েছে। তবে কমিশনের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে শূন্যপদের সংখ্যা ছিল ১৪,৩৩৯। প্রায় ৯ বছর পর চাকরির আশা দেখছেন প্রার্থীরা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NCERT: ‘সাথী পোর্টাল’ চালু এনসিইআরটি-র, বিনামূল্যে কোচিং পাবেন জেইই-নিট পরীক্ষার্থীরা

    NCERT: ‘সাথী পোর্টাল’ চালু এনসিইআরটি-র, বিনামূল্যে কোচিং পাবেন জেইই-নিট পরীক্ষার্থীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইঞ্জিনিয়ারিং (JEE), মেডিক্যাল (NEET) এবং অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতিতে শিক্ষার্থীদের সাহায্য করতে ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ এডুকেশনাল রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (NCERT) ‘সাথী পোর্টাল ২০২৪’ (Sathee Portal) চালু করেছে। পোর্টালে হিন্দি, ইংরেজি এবং অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষায় অধ্যয়ন করা এবং নিখরচায় কোচিং-এর সুব্যবস্থা রয়েছে। এই কোচিং ক্লাসের সুবিধা নিতে ছাত্র-ছাত্রীদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে অনুরোধ করা হয়েছে।

    উপকৃত হবেন ৪.৩৭ লক্ষেরও বেশি শিক্ষার্থী (NCERT)

    ‘সাথী’ (Sathee Portal) প্ল্যাটফর্ম একটি সম্পূর্ণ অনলাইন ব্যবস্থা, যা শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সহায়তা করার জন্য পরিকল্পনা করা হয়েছে। এই অনলাইন কোচিং-এ বিনামূল্যে পাঠ্যক্রমের উপকরণ, ভিডিও পাঠ, মক টেস্ট এবং বিশেষজ্ঞ দ্বারা নির্দেশিকা প্রদান করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই প্ল্যাটফর্মটি সমাজের বিভিন্ন স্তরের শিক্ষার্থীদের সহায়তা করবে। তবে এই কোচিং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছে। জাতীয় শিক্ষানীতি (এনইপি ২০২০)-এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে, সরকার এই বিনামূল্যে কোচিং প্রোগ্রামের মতো উদ্যোগগুলিতে শিক্ষা গ্রহণে সমানাধিকার দেওয়ার ভাবনাকে সুনিশ্চিত করা হয়েছে। ‘সাথী’ পোর্টালে মাধ্যমে পড়াশুনার উপকরণ সরবরাহ করে সরকার শিক্ষাগত বৈষম্য কমাতে এবং দেশব্যাপী শিক্ষার্থীদের জন্য সমান সুযোগের প্রচার করতে চায়। এই উদ্যোগের মাধ্যমে উপকৃত হতে ৪.৩৭ লক্ষেরও বেশি শিক্ষার্থী এখনও পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন করেছেন বলে জানা গিয়েছে।

    এনসিইআরটি সাথি পোর্টাল কীভাবে কাজ করে?

    এনসিইআরটি (NCERT) ‘সাথী পোর্টাল’ (Sathee Portal)-এ সাইন আপ করার পরে, শিক্ষার্থীরা ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিসিন বা এসএসসি-র মতো পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেন। লাইভ পাঠদান, অনুশীলন, এনসিইআরটি-ভিত্তিক বই এবং সমাধানসূত্র সূচক ভিডিওগুলিকে দেখা এবং পড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। একই ভাবে সীমিত ইন্টারনেট সংযোগ যুক্ত এলাকাগুলিতে পড়ুয়াদের এই পরিষেবা দিতে সম্পূর্ণ কোচিং ক্লাসের প্রোগ্রামকে ডিটিএইচ (DTH) চ্যানেলের মাধ্যমেও সম্প্রচার করা হবে। পোর্টালে একটি চ্যাটবক্স উপলব্ধ থাকবে, যাতে শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন রাখতে সহায়ক হয় এবং দ্রুত সমাধান সূত্রও দেওয়া হবে। রবিবার এবং সরকারি ছুটির দিন ছাড়া পোর্টালটি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কাজ করবে। ফলে ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার অপার সম্ভাবনার রাস্তা খুলে যাবে।

    সাথী পোর্টালের মূল বৈশিষ্ট্য

    জেইই (JEE) এবং অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং পরীক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে সাহায্য করার জন্য ৪৫ দিনের ক্র্যাশ কোর্স চালু করা হয়েছে। সর্বভারতীয় পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য এই ধরনের কোচিং (NCERT) উপলব্ধ হলে ছাত্রছাত্রীরা দারুণভাবে উপকৃত হবেন। একই ভাবে গেট (GATE), ক্যাট (CAT), এবং ইউপিএসসি (UPSC) পরীক্ষার প্রার্থীদের জন্যও পোর্টালটি ভীষণ ভাবে কার্যকরী হবে বলে মনে করা হচ্ছে। আবার আইআইটি (IIT), এনআইটি (NIT) এবং এইমস (AIIMS)-এর মতো জাতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিশেষজ্ঞরা নানা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতির ক্লাস করাবেন। এতে শিক্ষার্থীরা ভীষণ ভাবে উপকৃত হবেন। লাইভ ইন্টারেক্টিভ সেশনের মাধ্যমে গাইডেন্স দেওয়া হবে। যেখানে পরামর্শদাতা শিক্ষক এবং সিনিয়র ছাত্ররাও অংশগ্রহণকারীদের সহায়তা প্রদান করতে পারবেন।

    একাধিক আঞ্চলিক ভাষায় হবে কোচিং

    পোর্টালটিতে (NCERT) ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিসিন এবং এসএসসি সম্পর্কিত বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় ভিডিও লেকচার উপলব্ধ করা হয়েছে। বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষার পটভূমিতে শিক্ষার্থীরা বিষয়বস্তু বুঝতে দারুণ ভাবে উপকৃত হবেন। একই ভাবে একটি এআই-চালিত স্ব-মূল্যায়নের ব্যবস্থা থাকবে, যা শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি এবং পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি মূল্যায়ন করতে সহায়ক হবে। ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দুর্বলতাগুলি সনাক্ত করে তার সমাধানেরও ব্যবস্থা থাকবে। একই ভাবে বিশেষজ্ঞদের দ্বারা মক টেস্ট এবং সমস্যা সমাধানের সেশনও রয়েছে। যা শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক পরীক্ষার অভিজ্ঞতা দেবে।

    আরও পড়ুনঃ মোদি সরকারের উন্নয়ন যজ্ঞ রোধ করাই লক্ষ্য! কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় নিহত ডাক্তার সহ ৭

    কীভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন?

    ‘সাথী’ পোর্টালে (Sathee Portal) নাম নথিভুক্ত করতে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করুন। যথা-

    ১> প্রথমে sathee.prutor.ai লিঙ্কটি অনুসরণ করে অফিসিয়াল ভাবে এনসিইআরটি (NCERT) ওয়েবসাইটে যান।

    ২> এরপর আপনার নাম, ইমেল ঠিকানা, এবং পূর্ববর্তী একাডেমিক বিবরণ প্রবেশ করে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।

    ৩> তারপর আপনি যে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত করতে চান তা বেছে নিন, যেমন- জেইই (JEE), নিট (NEET) বা এসএসসি (SSC)।

    একবার রেজিস্ট্রেশন (Sathee Portal) হয়ে গেলে, আপনি লাইভ সেশনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। স্ব-মূল্যায়ন সরঞ্জাম ব্যবহার করতে পারবেন এবং ভিডিও লেকচারগুলি দেখার সুযোগ পাবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: প্রাথমিক টেটে অযোগ্যদের তালিকা আমলাকে পাঠান স্বয়ং পার্থই, দাবি সিবিআইয়ের

    Partha Chatterjee: প্রাথমিক টেটে অযোগ্যদের তালিকা আমলাকে পাঠান স্বয়ং পার্থই, দাবি সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকে অযোগ্য প্রার্থীর তালিকা (TET) আমলাকে পাঠান স্বয়ং তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ঠিক এমনটাই দাবি করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। বিকাশ ভবনে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হওয়া গুরুত্বপূর্ণ নথি দেখার পর এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে তদন্তকারী অফিসারদের হাতে। এই তথ্যের উপর নির্ভর করে তাঁকে মঙ্গলবার প্রেসিডেন্সি জেলে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারী অফিসাররা।

    তালিকাভুক্তদের অনেকেই অযোগ্য (Partha Chatterjee)

    গত জুন মাসে বিকাশ ভবনে টানা অভিযান চালায় সিবিআই। সেখানে ২০১৪ সালের অযোগ্য চাকরি প্রার্থীদের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়েছে। জানা গিয়েছে, রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) সঙ্গে টেট (TET) দুর্নীতির প্রত্যক্ষ যোগসূত্র রয়েছে। বিকাশ ভবনের গুদামঘর থেকে উদ্ধার হয় বস্তাভর্তি নথিপত্র। তার মধ্যে ছিল, প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষার টেট প্রার্থীদের তালিকা। মোট ৭৫৩ জনের একটি তালিকা পাওয়া গিয়েছে, তার মধ্যে ওই বছর ৩১০ জনের চাকরি হয়েছিল। সিবিআইয়ের দাবি, ওই তালিকাভুক্তদের অনেকেই অযোগ্য। বাজেয়াপ্ত নথি ঘেঁটে জানা গিয়েছে, পার্থ অযোগ্য চাকরি প্রার্থীদের তালিকা পাঠিয়েছিলেন এক সরকারি আমলাকে। ওই তালিকা থেকে কয়েক জনের চাকরি হয়। এই নথির মধ্যে প্রভাবশালী কয়েকজনের নাম পাওয়া গিয়েছে বলে খবর।

    ২০২২ সালে গুদামটি সিল করেছিল সিবিআই

    শিক্ষা দফতরের বিভিন্ন কাগজপত্র রাখার জন্য ব্যবহৃত ওই গুদামটি ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর সিল করেছিল সিবিআই। এই গুদামে তল্লাশি চালিয়ে বহু নথি উদ্ধার করেছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষার টেট সংক্রান্ত জরুরি তথ্য ছাড়াও সেই নথিতে ছিল পরীক্ষার্থী এবং চাকরি প্রাপ্তদের নামের তালিকাও।

    আরও পড়ুনঃ ১৮ অক্টোবর সিঙ্গুরে রতন টাটার ছবি নিয়ে মৌন মিছিলের ডাক শুভেন্দুর

    নাকতলার বাড়ি থেকে গ্রেফতার হন পার্থ

    ২০২২ সালের ২২ জুলাই তারিখে দক্ষিণ কলকাতার নাকতলার বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছিল। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ এবং তল্লাশির পর বাড়ি থেকেই গ্রেফতার করা হয় তৎকালীন তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee)। এরপর এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তৎকালীন এই মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ বান্ধবী অর্পিতাকেও গ্রেফতার করেছিল। যদিও আলাদা করে সিবিআই নিজেদের হেফাজতে নেয়নি পার্থকে। বর্তমানে, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে, পার্থর বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলায় জামিনের আবেদন শুনানি শেষ হয়েছে। রায়দান আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে হাইকোর্টে।         

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: হাইকোর্টের রায় বহাল সুপ্রিম কোর্ট, উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজার পদে নিয়োগে বাধা নেই

    Supreme Court: হাইকোর্টের রায় বহাল সুপ্রিম কোর্ট, উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজার পদে নিয়োগে বাধা নেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজারেরও বেশি শূন্যপদে নিয়োগে (SSC Upper Primary Recruitment) হস্তক্ষেপ করল না সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। আপাতত কলকাতা হাইকোর্টের রায় বহাল রাখল শীর্ষ আদালত। মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চ জানিয়েছে, এখনই হাইকোর্টের নির্দেশে হস্তক্ষেপ করছে না শীর্ষ আদালত। অর্থাৎ নতুন মেধাতালিকা প্রকাশে বাধা রইল না এসএসসি’র। 

    সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) পর্যবেক্ষণ

    উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজারের বেশি শূন্যপদে নিয়োগের (SSC Upper Primary Recruitment) নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। ওই নির্দেশ সংরক্ষণ নীতির বিরোধী, এই দাবি তুলে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন রাজীব ব্রহ্ম-সহ কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী। এর ফলে ১৪ হাজার চাকরিপ্রার্থীর নিয়োগ নিয়ে আবার তৈরি হয় জট। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়েছে, নতুনদের আবেদন শোনা হবে না। হাইকোর্টে মামলাকারীদের বক্তব্য শুনবে উচ্চ আদালত। ২০১৫ সাল থেকে উচ্চ প্রাথমিক নিয়োগ (SSC Upper Primary Recruitment) নিয়ে জটিলতায় আটকে রয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা।  ২০২০ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়াটি বাতিল করে দিয়েছিল উচ্চ আদালত। আবার ২০২৩ সালে প্যানেল প্রকাশ করার অনুমতি দিয়েছিল হাইকোর্ট। তবে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল, এসএসসি কাউকে নিয়োগের সুপারিশ করতে পারবে না।  

    আরও পড়ুন: তিরুপতির লাড্ডু বিতর্কে ঘি সরবরাহকারী সংস্থাকে নোটিশ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের

    নিয়োগ-প্রক্রিয়া শুরু 

    সোমবারই উচ্চ প্রাথমিকের ২০১৬ সালের (SSC Upper Primary Recruitment) মেধাতালিকা প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে এসএসসি। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আগামী বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশ করা হবে মেধাতালিকা। ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত রাখা হবে অস্থায়ী শিক্ষকের জন্য। বাকি পদে নিয়োগের মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। যদিও চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, শুধু মেধাতালিকা প্রকাশ করলে হবে না, নিয়োগ প্রক্রিয়াও শীঘ্র শুরু করতে হবে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে একটাই বাধা ছিল সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) মামলা। এবার সেখান থেকেও সবুজ সঙ্কেত মিলল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Upper Primary: চাকরিপ্রার্থীরা বিক্ষোভ দেখাতেই আপার প্রাইমারি প্যানেল প্রকাশের দিন ঘোষণা

    Upper Primary: চাকরিপ্রার্থীরা বিক্ষোভ দেখাতেই আপার প্রাইমারি প্যানেল প্রকাশের দিন ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অশান্ত সল্টলেক করুণাময়ী চত্বর। সোমবার আপার প্রাইমারির (Upper Primary) চাকরিপ্রার্থীরা বিক্ষোভ দেখান করুণাময়ীতে। এসএসসি ভবন ঘেরাওয়ের ডাক দেন তাঁরা। যখন করুণাময়ীতে (SSC Bhawan) আপার প্রাইমারি চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন চলছে তখনই এল বিজ্ঞপ্তি। ২৫ সেপ্টেম্বর প্যানেল প্রকাশ করার কথা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানাল স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। সোমবার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে, আগামী বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশ করা হবে মেধাতালিকা। ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত রাখা হবে অস্থায়ী শিক্ষকের জন্য। বাকি পদে নিয়োগের মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। যদিও চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, শুধু মেধাতালিকা প্রকাশ করলে হবে না, ১০ বছর ধরে অপেক্ষা করছে তারা। নিয়োগ প্রক্রিয়াও শীঘ্র শুরু করতে হবে। 

    কবে প্যানেল প্রকাশ

    ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আপার প্রাইমারির (Upper Primary) নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুর ডেডলাইন ছিল কলকাতা হাইকোর্টের। গত ২৮ অগাস্ট ৪ সপ্তাহের ডেডলাইন স্থির করেছিল আদালত। সেইমতোই সোমবার ২৩ তারিখ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হল ২৫ তারিখ অর্থাৎ আগামী বুধবার প্যানেল প্রকাশ করা হবে। ২০১৬ সালে প্রথম এসএলএসটি হয়েছিল। এখনও নিয়োগ পাননি যোগ্যরা। দ্রুত নিয়োগের দাবিতে আজই রাস্তায় নামেন চাকরিপ্রার্থীরা। আর এদিনই প্যানেল প্রকাশের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হল। হাইকোর্টের (Calcutta High Court)  নির্দেশ থাকার পরও কেন এখনও প্যানেল প্রকাশ করা হচ্ছে না, সে দাবিকে সামনে রেখেই এদিন পথে নামেন চাকরিপ্রার্থীরা। 

    আরও পড়ুন: “আমরা এক সঙ্গে পারি…”, মোদিকে আশ্বাস শ্রীলঙ্কার নয়া প্রেসিডেন্টের

    ধুন্ধুমার করুণাময়ী

    বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আগে এদিন করুণাময়ী মেট্রো স্টেশন থেকে কাতারে কাতারে চাকরিপ্রার্থী রাস্তায় নেমে আসেন। গার্ডরেল পার করে চাকরিপ্রার্থীরা এসএসসি ভবনের (Upper Primary) দিকে ছুটে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে বচসাও বাধে তাদের। তবে চাকরি প্রার্থীদের একটা বড় অংশ আচার্য সদনের কাছাকাছি চলে যান। যে ব্যারিকেড ছিল, তা কার্যত ঠেলে সরিয়ে দিয়ে বেরিয়ে যান চাকরিপ্রার্থীরা। পুলিশ সামাল দিতে কিছুটা হিমশিমই খায়। কারণ, বিভিন্ন দিক থেকে এসএসসি ভবনের (SSC Bhawan) দিকে ছুটে যান চাকরিপ্রার্থীরা। অবশেষে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয়। তারপরই আপার প্রাইমারি নিয়োগের বিজ্ঞপ্তির কথা জানানো হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: সুপ্রিম ধাক্কা! শিক্ষক-নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে অভিষেক-রুজিরাকে দিল্লিতে তলব করতে পারে ইডি

    SSC Scam: সুপ্রিম ধাক্কা! শিক্ষক-নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে অভিষেক-রুজিরাকে দিল্লিতে তলব করতে পারে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (SSC Scam) তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এবার দিল্লিতেও তলব করতে পারবে ইডি। সোমবার এমনই অভিমত প্রকাশ করল শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম দুয়ারে (Supreme Court) খারিজ হয়ে গেল অভিষেক ও রুজিরার আর্জি। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডির সমনে হাজিরা দিল্লির পরিবর্তে শুধু কলকাতায় করা হোক, অভিষেক ও রুজিরার এই আবেদন খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট।

    সুপ্রিম নির্দেশ

    তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট এই কেলেঙ্কারির মামলায় (SSC Scam) অভিষেক ও রুজিরাকে তলব করেছিল। তাঁরা সেই তলবকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। সোমবার বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদী এবং বিচারপতি সতীশচন্দ্র শর্মার বেঞ্চ তৃণমূল সাংসদের আর্জি খারজি করে দেয়। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এর আগে একাধিকবার অভিষেক এবং রুজিরাকে দিল্লিতে তলব করে ইডি। কিন্তু তাঁরা হাজিরা এড়িয়ে যান। এর ফলে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিষেক এবং রুজিরাকে দিল্লিতে তলব করতে পারবে ইডি। 

    আরও পড়ুন: ‘‘আশা করছি, বিচার পাব’’, সুপ্রিম-শুনানির আগে মন্তব্য নির্যাতিতার মায়ের

    দিল্লিতে যেতে বাধা কোথায়

    প্রসঙ্গত, দিল্লিতে ডেকে অভিষেক এবং রুজিরাকে জেরা করতে চেয়েছিল ইডি। তাঁদের যুক্তি ছিল, নিরাপত্তার কারণে কলকাতায় অভিষেক এবং রুজিরাকে জেরা করায় সমস্যা দেখা দিতে পারে। অভিষেক ও রুজিরার অবশ্য যুক্তি ছিল, তাঁদের বাড়িতে ছোট ছোট দুই সন্তান আছে। এদিকে কলকাতায় ইডির পূর্ণাঙ্গ দফতর আছে। তাহলে কেন তাঁদের দিল্লিতে তলব করা হবে? এর আগে এর আগে কয়লা পাচার মামলায় আর্থিক তছরূপের অভিযোগের তদন্তেও ইডি তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছিল ইডি। দিল্লিতে গিয়েও ইডির সদর দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন অভিষেক। এর আগে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) মামলার অন্তর্বর্তী রায়ে অভিষেককে সাময়িক স্বস্তি দেয় শীর্ষ আদালত। অন্তর্বর্তী রায়ে বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদী এবং বিচারপতি সতীশ চন্দ্রের বেঞ্চের তরফে জানানো হয়েছিল, অভিষেক বা রুজিরাকে দিল্লিতে তলব করা যাবে না। গত ১৩ আগস্ট মামলার শুনানি শেষ হয়। সেদিনও অন্তর্বর্তী রায় বহাল রাখে শীর্ষ আদালত। তবে চূড়ান্ত রায়ে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের আর্জি খারিজ করল শীর্ষ আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share