Tag: ssc scam

ssc scam

  • Partha Chatterjee: ‘‘একে নিতেই হবে’’, অযোগ্যদের ঢোকাতে নোট পার্থর! নিয়োগ মামলার চার্জশিটে সিবিআই

    Partha Chatterjee: ‘‘একে নিতেই হবে’’, অযোগ্যদের ঢোকাতে নোট পার্থর! নিয়োগ মামলার চার্জশিটে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুলে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের মধ্য়ে কাদের নিতে হবে সেটা কার্যত ঠিক করে দিতেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় (Partha Chatterjee)। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিস্ফোরক দাবি করল সিবিআই। প্রভাবশালীরা যে নাম জমা দিতেন তার একটা আলাদা তালিকা করা হত। সেই তালিকায় একদিকে যেমন সংশ্লিষ্ট চাকরিপ্রার্থীর নাম থাকত তেমনই সেই তালিকায় যে প্রভাবশালীরা এই নাম সুপারিশ করেছেন তাঁর নামও থাকত। তবে সেই প্রভাবশালীরা নাম সুপারিশ করলেই যে চাকরি পাকা এমনটা নয়। সেই নামের পাশে কাদের চাকরি একেবারে দিতেই হবে সেটা ঠিক করতেন খোদ পার্থ। চার্জশিটে এমনই দাবি করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশ

    প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে কেন্দ্রীয় সংস্থা যে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করেছে, তা চার্জশিট আকারে আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে। সেখানেই পার্থর (Partha Chatterjee) হাতের লেখার উল্লেখ রয়েছে। সিবিআই জানিয়েছে, বিকাশ ভবনে তল্লাশি চালিয়ে ‘অযোগ্য’ প্রার্থীদের নামের তালিকা উদ্ধার করা হয়েছে। সেখানেই পার্থের হাতের লেখা ছিল বলে জানা গিয়েছে। যদিও সেই লেখা সিবিআই বাজেয়াপ্ত করতে পারেনি। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে পার্থর ‘হাতে লেখা’ নির্দেশের ‘অনুলিখন’। সিবিআই জানিয়েছে, এক এক জন প্রার্থীর নামের ক্ষেত্রে এক এক রকম মন্তব্য লিখে দিতেন পার্থ। কোনও নামের উপরে লিখতেন ‘একে নিতেই হবে’ (মাস্ট বি টেক্‌ন), কোনও নামের উপরে লিখতেন ‘প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হলে নিতে হবে’ (ওনলি ট্রেন্‌ড টু বি টেকেন)। প্রার্থীদের ক্ষেত্রে জেলার নামও উল্লেখ করে দিতেন তৃণমূলের তৎকালীন মহাসচিব পার্থ। কোথাও লিখতেন ‘পুরুলিয়া’, কোথাও ‘বাঁকুড়া’। 

    আরও পড়ুন: স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসায় নতুন পথের সন্ধান দুই বাঙালি বিজ্ঞানীর, কেমন সেই পদ্ধতি?

    কীভাবে নিয়োগ

    ২০২৩ সালের জুন মাসে প্রাথমিক মামলার তদন্তে বিকাশ ভবনে হানা দেয় সিবিআই। সেখানকার গুদাম থেকে উদ্ধার করা হয় চাকরিপ্রার্থীদের নামের একটি তালিকা। ১৯ পাতার চার্জশিটে সিবিআইয়ের দাবি, ওই তালিকায় ৩২৪ জন অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীর নাম ছিল। পরে তালিকা খতিয়ে দেখা যায়, আসলে সেখানে প্রার্থীসংখ্যা ৩২১। এঁদের প্রত্যেকের নাম প্রাথমিক স্কুলে চাকরির জন্য রাজনৈতিক প্রভাবশালী কোনও না কোনও ব্যক্তি সুপারিশ করেছিলেন। তালিকায় প্রার্থীদের নাম এবং রোল নম্বরের পাশাপাশি সেই প্রভাবশালী ব্যক্তির নামও উল্লেখ করা ছিল বলে দাবি সিবিআইয়ের। পার্থ (Partha Chatterjee) সেই তালিকায় নিজের মতদান করলে, পার্থর হাতের লেখা অনুসারে এক মহিলা ডেটা এন্ট্রি অপারেটর সেই তালিকা আবার নকল করতেন। এরপর সেই অনুলিখন পাঠিয়ে দেওয়া হত অভিযুক্ত তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যর কাছে। সে সময়ে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি পদে ছিলেন মানিক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Partha Chatterjee: ‘আপনার লজ্জা পাওয়া উচিত’, জামিন চেয়ে সুপ্রিম দুয়ারে ভর্ৎসিত পার্থ

    Partha Chatterjee: ‘আপনার লজ্জা পাওয়া উচিত’, জামিন চেয়ে সুপ্রিম দুয়ারে ভর্ৎসিত পার্থ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে সুপ্রিম দুয়ারেও (Supreme Court) ধাক্কা খেলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে সরাসরি একজন দুর্নীতিবাজ বলে উল্লেখ করলেন বিচারপতি। এই ধরনের দুর্নীতিবাজদের জামিন দিলে সমাজে কী প্রভাব পড়বে তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে শীর্ষ আদালত। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বাকি সবাই জামিন পেলে পার্থ কেন পাবেন না, শীর্ষ আদালতে প্রশ্ন তোলেন পার্থর আইনজীবী। এই প্রশ্ন শুনেই তীব্র ভর্ৎসনা করেন বিচারপতি সূর্যকান্ত শর্মা। জানিয়ে দেন, বাকিরা কেউ শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন না। তাই অন্যদের সঙ্গে নিজের তুলনা করা উচিত নয় পার্থর।

    আদালতে সওয়াল-জবাব

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জামিন চেয়ে আদালতে সওয়াল করছিলেন পার্থর আইনজীবী। অর্পিতা মুখোপাধ্যায়, মানিক ভট্টাচার্যরা জামিন পেলে পার্থ কেন পাবেন না, আদালতে পার্থর হয়ে সওয়াল করেন তিনি। এতেই কড়া মন্তব্য করেন বিচারপতি সূর্যকান্ত। পার্থর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘‘আপনি নিজেকে অন্যদের সঙ্গে তুলনা করবেন না। সবাই শিক্ষামন্ত্রী ছিল না, আপনি ছিলেন। অন্যদের সঙ্গে তুলনা করার আগে আপনার লজ্জিত হওয়া উচিত। এঁরা সবাই আপনার সঙ্গেই কাজ করেছেন। আপনি মন্ত্রী ছিলেন।’’ বিচারপতি বলেন, ‘‘একজন মন্ত্রী হয়েও একাধিক লাভজনক সংস্থায় যুক্ত ছিলেন। তাঁর ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের মালিকানাধীন সংস্থার নামে সম্পত্তি কেনা হয়েছে। তিনি ভুয়ো সংস্থা খুলে তাতে ভুয়ো ডিরেক্টর নিয়োগ করেছেন। উনি খুব ভালো করে জানতেন যে তিনি নিজেই মন্ত্রী। তাই এর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেওয়ার ক্ষমতা আর কারও নেই। আর তিনি নিজে তো নিজের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেবেন না। আদালত ও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতায় এই সব তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে।’’ এদিন কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়, গোটা মামলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ভূমিকা খতিয়ে দেখে জামিনের ব্যাপারে বিবেচনা করা হোক।

    আরও পড়ুন: ‘‘নৌসেনার অঙ্গীকার দেশের সুরক্ষা, নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করে’’, নৌ-দিবসে কুর্নিশ মোদি-শাহের

    রায়দান স্থগিত

    কলকাতা হাইকোর্টে জামিন না পেয়েই সর্বোচ্চ আদালতে গিয়েছিলেন পার্থ। তাঁর আইনজীবীর যুক্তি ছিল, পার্থ গ্রেফতার হওয়ার পর আড়াই বছর কেটে গিয়েছে। অথচ এখনও চার্জশিটই জমা পড়েনি। এই মামলায় সর্বোচ্চ সাত বছর জেল হতে পারে, যার এক তৃতীয়াংশের বেশি সময় জেলে কাটিয়ে ফেলেছেন পার্থ। এ প্রসঙ্গে পার্থর বয়স, শারীরিক অসুস্থতার কথাও আদালতে তুলে ধরেন পার্থর আইনজীবী। কিন্তু জামিনের সেই শুনানিতেই এদিন পার্থকে ভর্ৎসনা করল আদালত। এদিন এই মামলার শুনানি শেষ হলেও, রায়দান স্থগিত রেখেছে আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: এসএসসি নিয়োগ মামলায় প্রসন্ন রায়ের ১৬৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    SSC Scam: এসএসসি নিয়োগ মামলায় প্রসন্ন রায়ের ১৬৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ মামলায় (SSC Scam) বড় পদক্ষেপ করল ইডি। স্কুল সার্ভিস কমিশনের গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি কর্মী নিয়োগের মামলায় ‘মিডলম্যান’ প্রসন্ন রায়ের ১৬৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়ে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে একটি পোস্ট করেছে। যেখানে কয়েকশ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার কথা বলা হয়েছে। 

    কত কোটা টাকার সম্পত্তি

    শনিবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, প্রসন্ন, তাঁর স্ত্রী কাজল সোনি রায়ের নামে থাকা সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তালিকায় রয়েছে একাধিক হোটেল, রিসর্টও। বাজেয়াপ্ত করা মোট সম্পত্তির মূল্য ১৬৩ কোটি ২০ লক্ষ টাকা। ইডি যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে, তা মূলত প্রসন্ন এবং তাঁর স্ত্রীর নামে থাকলেও একটি সংস্থার ভাগও তাতে রয়েছে। শ্রী দুর্গা ডিলকম প্রাইভেট লিমিটেডের সম্পত্তিও বাজেয়াপ্তের তালিকায় রয়েছে। ইডি জানিয়েছে, ওই সংস্থাটি প্রসন্নই নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনা করতেন। এই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার ফলে গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি মামলায় ইডির বাজেয়াপ্ত করা মোট অর্থ এবং সম্পত্তির মূল্য দাঁড়াল ৫৪৪ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা। 

    ২৫০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের খোঁজ

    আদালতের নির্দেশে এসএসসি নিয়োগ (SSC Scam) সংক্রান্ত দুর্নীতির মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। বিপুল আর্থিক দুর্নীতির বিষয়টি খতিয়ে দেখছে ইডি। আর এই তদন্ত নেমেই ‘মিডলম্যান’ হিসাবে প্রসন্ন রায়ের খোঁজ পান আধিকারিকরা। দীর্ঘ জেরার পর সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন প্রসন্ন। অন্যদিকে, ইডির তরফেও বিষয়টির খোঁজ নেওয়া হয়। তদন্তকারীরা প্রসন্নর বিপুল সম্পত্তির খোঁজ পান। যা একেবারে চমকে দেওয়ার মতো। প্রসন্ন, তাঁর স্ত্রী এবং ঘনিষ্ঠদের মোট ২৫০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিস পাওয়া গিয়েছে। সেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টগুলির ফরেন্সিক অডিট করিয়েছিল সিবিআই। চার্জশিটে ইডির দাবি, অ্যাকাউন্টগুলিতে ৭২ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। ইডি আরও জানায়, প্রসন্নর স্ত্রীর আয়ের অন্য কোনও উৎস নেই। তাঁর অ্যাকাউন্টেও দু’কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: নিয়োগ-দুর্নীতিতে কাকে, কীভাবে চাকরি দিয়েছেন অনুব্রতঘনিষ্ঠ মলয়? নথি পেল সিবিআই

    SSC Scam: নিয়োগ-দুর্নীতিতে কাকে, কীভাবে চাকরি দিয়েছেন অনুব্রতঘনিষ্ঠ মলয়? নথি পেল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ-দুর্নীতিতে (SSC Scam) বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ মলয় পিটের বিরুদ্ধে নানা নথি পেয়েছে সিবিআই। শিক্ষা ক্ষেত্রে নিয়োগ-দুর্নীতিতে বীরভূমের মলয় পিটের সঙ্গে কলকাতার কুন্তল ঘোষের মিল খুঁজে পাচ্ছে সিবিআই। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, মলয়ও কুন্তলের মতো মিডলম্যান হিসেবে কাজ করতেন। 

    নিয়োগ-দুর্নীতিতে এনজিও যোগ

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, মলয়ের বিরুদ্ধে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা। মলয়ঘনিষ্ঠ পূর্ব বর্ধমানের এক এনজিও (NGO) কর্তার কাছ থেকে উদ্ধার চাকরি প্রার্থীদের একের পর এক তালিকা। সিবিআই (CBI) জানতে পেরেছে, সেই তালিকার মধ্যে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত ১৭ জন, যাঁরা প্রাথমিকে চাকরি পেয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচ জন এখনও চাকরি করছেন। এঁরা সবাই পূর্ব বর্ধমানের বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (SSC Scam) কর্মরত। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, এনজিওটি একটি বিএড কলেজ চালায়। ওই এনজিও-র ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সফিউল আলম মণ্ডল নামে এক ব্যক্তি। 

    সফিউল আলমকে জিজ্ঞাসাবাদ

    ইতিমধ্যেই সফিউলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছিল সিবিআই। এমনকী সফিউলের ই-মেল আইডিও ঘেঁটে বিস্ফোরক সব তথ্য হাতে পেয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দারা। এ থেকে ২০১৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ১৭টি ই-মেল (SSC Scam) পুনরুদ্ধার করেছে সিবিআই। প্রতিটিতেই রয়েছে চাকরিপ্রার্থীদের তালিকা। উদ্ধার হওয়া মেলের মধ্যে একটি আবার ২০১৭ সালের ১৩ই মার্চ করা হয়েছে। এখানেই শেষ নয়, বীরভূমের বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের কর্ণধার এবং একাধিক এনজিও –পরিচালক মলয় পিটের থেকে সফিউলের আইডিতেও ঢুকেছে ই-মেল। সেখানেও রয়েছে চাকরিপ্রার্থীদের তালিকা।

    আরও পড়ুন: চেন্নাইয়ের মেরিনা বিচে এয়ার শো দেখতে ১২ লক্ষ মানুষের জমায়েত! প্রবল গরমে মৃত ৫

    মলয়কে জিজ্ঞাসাবাদ

    প্রথমে গরুপাচার মামলা। পরে নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় (SSC Scam) নাম জড়িয়েছে অনুব্রতঘনিষ্ঠ মলয়ের। ইতিমধ্য সিবিআই দফতরে হাজিরাও দিয়েছেন তিনি। গত ফেব্রুয়ারি মাসে যখন মলয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই, সেই সময় তিনি নিয়োগ-দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন। তবে সিবিআই সূত্রে খবর, সফিউল জানিয়েছেন, যা ই-মেল তিনি করেছেন বা তাঁর কাছে এসেছে, সবটাই মলয়ের নির্দেশে। মলয়ের নির্দেশেই তালিকা পাঠানো হত পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: ওএমআর শিটের তথ্য উদ্ধারে বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নিক সিবিআই, নির্দেশ হাইকোর্টের

    CBI: ওএমআর শিটের তথ্য উদ্ধারে বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নিক সিবিআই, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআইয়ের (CBI) দক্ষতায় অসন্তুষ্ট কলকাতা হাইকোর্ট। ওএমআর শিটের আসল সার্ভার বা হার্ডডিস্কের তথ্য জানতে প্রয়োজনে যে কোনও সংস্থা বা বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হওয়ার নির্দেশ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার। প্রসঙ্গত আদালতের তদন্তেই প্রাথমিক মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। এই মামলার শুনানি চলাকালীন বিচারপতি রাজাশেখার মান্থা বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন।

    বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার নির্দেশ (CBI)

    ২০১৪ সালের প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় এবার সিবিআইকে অলআউট ঝাঁপানোর নির্দেশ দেওয়া হল। ২০১৪ সালের ওএমআর ও সার্ভার দুর্নীতির শেষ দেখতে সিবিআইকে হাইকোর্টের (High Court) নির্দেশ। এই ঘটনার রহস্য উন্মোচনে পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তের এক্সপার্টদের শরণাপন্ন হতে পারবে সিবিআই (CBI)। প্রয়োজনে নিতে হবে বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা বা ব্যক্তিদের সাহায্য। শুক্রবার মামলার শুনানিতে এমনই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। তবে এ সংক্রান্ত যাবতীয় খরচ বহন করবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।

    ওএমআর শিটের তথ্য চায় আদালত (High Court)

    এ প্রসঙ্গে আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “সিবিআই তদন্ত করে রিপোর্ট দিয়েছে, ওএমআর শিটের ওরিজিনাল ডিস্ক নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। আদালত জানতে চায়, এভাবে ডিস্ক নষ্ট করা যায় কি? নষ্ট করা গেলেও তথ্য উদ্ধার করা যায় কি না। আদালতের (High Court) ধারণা, তথ্য উদ্ধার করা যায়। ডিজিটাল রেকর্ড এত সহজে ধ্বংস করা যায় না। সে ব্যাপারে সিবিআইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে তাঁরা যে কোনও বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।” প্রসঙ্গত ২০১৪ সালে প্রাথমিকে নিয়োগের পরীক্ষায় আসল ওএমআর শিট নষ্ট করা হয়েছে বলে হাইকোর্টে আগেই জানিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তাঁদের বক্তব্য ছিল, আসল প্রতিলিপি নষ্ট করা হলেও পরিবর্তে তার ডিজিটাইজড তথ্য রয়েছে। পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিট বা উত্তরপত্র মূল্যায়নের জন্য এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানি নামের একটি সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাঁরাই ওএমআর শিট স্ক্যান করেছে।

    আরও পড়ুন : হকার উচ্ছেদে অক্ষত পার্টি অফিস! তৃণমূলের কার্যালয় বলেই কি ছাড়? শোরগোল বোলপুরে

    এর আগে ওএমআর শিট সংক্রান্ত এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন হাই কোর্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তার পর এই মামলায় সিবিআইয়ের (CBI) কাছে রিপোর্ট তলব করেছিলেন বিচারপতি মান্থা। মঙ্গলবার আদালতে ওএমআর শিট নিয়ে রিপোর্ট জমা দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তবে ওই রিপোর্টে সন্তুষ্ট হয়নি উচ্চ আদালত।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Municipal Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে বিপাকে তৃণমূল নেতা, নাম জড়াল সিবিআইয়ের চার্জশিটে

    Municipal Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে বিপাকে তৃণমূল নেতা, নাম জড়াল সিবিআইয়ের চার্জশিটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুর নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআইয়ের প্রথম চার্জশিটেই বিপাকে পড়লেন দক্ষিণ দমদম পুরসভার প্রাক্তন পাঁচু রায় (Pachu Ray) । তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, করোনাকালে একই দিনে দক্ষিণ দমদম পৌরসভায় ২৯ জনকে বেআইনিভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল। সেই সময় পুরপ্রধান ছিলেন পাঁচু রায়। তবে ওই নিয়োগের (Municipal Recruitment Scam) ক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি এখনও তদন্তের আওতাধীন রয়েছে।

    বিজ্ঞপ্তির দিনেই ২৯ জনকে চাকরি ও নিয়োগ  (Pachu Ray)

    জানা গিয়েছে, একই দিনে ২৯ জনকে বেআইনিভাবে চাকরি দেওয়া হয়। একই দিনে চাকরির বিজ্ঞপ্তি বের হয়, সেদিনই দেওয়া হয় নিয়োগপত্র। আবার সেদিনই চাকরিতে যোগদান করেন সকলে। গোটা প্রক্রিয়াটাই বেআইনি বলে দাবি করেছে ইডি। ইডির প্রশ্ন, তাহলে চাকরিতে নিয়োগের আগে নিয়ম মেনে মূল্যায়ন হল কী করে। ওই চার্জশিটে পাঁচুর রায়ের পাশাপাশি অয়ন শীলের নামের উল্লেখ রয়েছে। তবে এই দুর্নীতিতে অয়ন শীলের অর্থনৈতিক যোগাযোগ নিয়ে এখনও তদন্ত চলছে।

    নথির আড়ালে কোডওয়ার্ড (Municipal Recruitment Scam)

    প্রসঙ্গত পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষা ক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে পুর নিয়োগ দুর্নীতির খোঁজ পায় ইডি। জানা যায়, করোনা কালে রাজ্যে অন্তত ৮০টি পুরসভায় নিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যাপক অনিয়ম হয়। কোনও নিয়ম না মেনে টাকার বিনিময়ে নিয়োগ হয়। নিয়োগের ক্ষেত্রে টাকার পাশাপাশি স্বজন-পোষণের বিষয়টিও উঠে আসে। এবার সেই পুর নিয়োগ (Municipal Recruitment Scam) দুর্নীতিতে প্রথম নাম শাসক দলের এক তৎকালীন পুরপ্রধানের। প্রসঙ্গত ২০২৩ সালের মার্চ মাসের ১৯ তারিখ সল্টলেকে অয়ন শীলের অফিস ও হুগলির বাড়ি থেকে তল্লাশি চালিয়ে দিস্তা-দিস্তা ওএমআর শিট উদ্ধার হয় এবং একটি ২৮ পাতার নথির খোঁজ পান তদন্তকারীরা। আপাতদৃষ্টিতে প্রাথমিক নিয়োগ সংক্রান্ত নথি মনে করা হলেও পরে দেখা যায় তাতে রয়েছে একাধিক পুরসভার নিয়োগপ্রার্থীদের তালিকা এবং সেই সংক্রান্ত সুপারিশ। নথির মধ্যে ছিল একাধিক কোডওয়ার্ড।

    ৮০ পুরসভার নিয়োগে দুর্নীতি

    উত্তর দমদম, নিউ ব্যারাকপুর, দক্ষিণ দমদম, কামারহাটি, বরানগর সহ বেশ কয়েকটি পুরসভার প্যানেলের তথ্য ছিল ওই নথিতে। এছাড়াও পুরসভাগুলিতে মেডিক্যাল অফিসার, ওয়ার্ড মাস্টার, অ্যাসিস্ট্যান্ট ক্যাশিয়ার, মজদুর, ক্লার্ক, হেল্পার, ড্রাইভার সহ বিভিন্ন পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশের তালিকাও ছিল ওই নথিতে।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে ৪৭টি এফআইআরে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    ঐ নথির ভিত্তিতেই দক্ষিণ দমদম পুরসভার প্রাক্তন পুরপ্রধান পাঁচু রায়ের (Pachu Ray) নাম উঠে আসে। সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখিও হয়েছিলেন তিনি। এবার সেই পুর নিয়োগ (Municipal Recruitment Scam) দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের চার্জশিটে উঠে এল তাঁর নাম।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে তৃণমূল বিধায়ক তাপস ‘ঘনিষ্ঠ’ ইতিকে ফের তলব সিবিআইয়ের

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে তৃণমূল বিধায়ক তাপস ‘ঘনিষ্ঠ’ ইতিকে ফের তলব সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) তদন্তে ফের সিবিআই-এর তৃণমূল নেত্রী ইতি সরকার।  নদিয়া জেলা মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ইতিকে তলব করেছে সিবিআই।  নদিয়া জেলার তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার ঘনিষ্ঠ ইতি আগেও গোয়েন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েছিলেন। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

    কেন তলব ইতিকে

    বৃহস্পতিবার তাপস ‘ঘনিষ্ঠ’ বলে পরিচিত ইতিকে সমন পাঠিয়েছে সিবিআই। কেন তাঁকে তলব করা হল তা নিয়ে গুঞ্জন ছড়িয়েছে। অর্থের বিনিময়ে চাকরির দেওয়ার মামলাতেই ডেকে পাঠানো হয়েছে ইতিকে। সূত্রের খবর, তদন্তকারীরা মূলত চাকরি সংক্রান্ত বিষয় ছাড়াও তাপস সাহার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের বিষয়টি জানতে চান। ইতি দীর্ঘ দিন ধরেই বিভিন্ন সরকারি স্কুলে স্কুলের পোশাক সরবরাহের ব্যবসায় যুক্ত। এর পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজও করে থাকেন। তাঁকে জেরা করে সিবিআই (CBI) কোনও নতুন তথ্যের সন্ধান করতে চাইছে বলেই অনুমান।

    আরও পড়ুন: নিজস্ব পেমেন্ট অ্যাপ চালু করল ফ্লিপকার্ট! জানেন কীভাবে ব্যবহার করবেন?

    তাপসকে জেরা

    গত শুক্রবারই নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় তাপসকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে। সেই দিন তাপসের কণ্ঠস্বরের নমুনাও সংগ্রহ করে সিবিআই। তার সাত দিনের মধ্যেই তাপস-ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেত্রীকে তলব করায় নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে। প্রথমবার তাপস সাহাকে সঙ্গে নিয়েই ইতি সরকারের বাপের বাড়ি বেতাইয়েরই কাছের বিআর আম্বেদকর কলেজে তল্লাশি চালিয়েছিল গোয়েন্দারা। তল্লাশি চলেছিল তাপসের বাড়িতেও। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এখনও জেলেই রয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য সুবীরেশ ভট্টাচার্য, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্যরা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরও বেশ কয়েকজন ‘বড় নাম’-কে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তলব করতে পারে খবর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “নথি চেয়ে যোগ্য-অযোগ্য শিক্ষকদের গুলিয়ে দিতে চাইছেন মমতা”, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “নথি চেয়ে যোগ্য-অযোগ্য শিক্ষকদের গুলিয়ে দিতে চাইছেন মমতা”, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি বৈধতার নথি জমা দিতে বলে রাজ্যের শিক্ষকদের হেয় প্রতিপন্ন করার অপচেষ্টা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবাদিক বৈঠক করে ঠিক এমনটাই দাবি করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। গতকাল বুধবার তিনি বলেন, “নথি চেয়ে যোগ্য-অযোগ্য শিক্ষকদেরদের গুলিয়ে দিতে চাইছেন মমতা। যোগ্যদের ঘাড়ে বন্দুক রেখে অযোগ্য শিক্ষকদেরদের বাঁচাতে চাইছে তৃণমূল।”

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) রাজ্যের মমতার সরকারকে তোপ দেগে বলেন, “শিক্ষকদেরকে এখন ২ শ্রেণীতে ভাগে ভাগ করা হচ্ছে। আমাদের বর্তমান শিক্ষামন্ত্রীর কথা অনুসারে শিক্ষক ও ব্যতিক্রমী শিক্ষক। এসএসসি আদালতে গিয়ে বলেছে প্রায় ৮ হাজার অযোগ্য শিক্ষক রয়েছে। এই অযোগ্যদের বাঁচাতে গিয়ে গোটা রাজ্যের ১ লক্ষ ৩০ হাজার শিক্ষককে হেনস্থা করা হচ্ছে। তাঁদের কাছ থেকে নথি চাওয়া হচ্ছে। সেই জন্য নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। এই নির্দেশিকা অনুসারে আগামী ২৭ মের মধ্যে চাকরি সংক্রান্ত নথি জেলা স্কুল পরিদর্শকের কাছে দেওয়া দিতে হবে। যাঁরা আজ থেকে ৩০-৩৫ বছর আগে চাকরি পেয়ছেন তাঁদের কাছ থেকে নথি চাওয়ার মানে কী? এমন কী কিছু শিক্ষক, যাঁরা কয়েক বছরের মধ্যে অবসর নেবেন তাঁদের কাছেও তথ্য চাওয়া হচ্ছে। যোগ্যদের ঘাড়ে বন্দুক রেখে অযোগ্যদের বাঁচাতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।”

    ভোট পরবর্তী হিংসা হাওড়ায়! বিজেপির কর্মীর বাড়িতে পড়ল পর পর বোমা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    আর কী বললেন?

    এদিন সাংবাদিক সম্মেলন করে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “আমার প্রশ্ন হচ্ছে শিক্ষা দফতরের কাছে এই তথ্য তো থাকা উচিত। এসএসসি-র সুপারিশ পত্র চাওয়া উচিত। ত্রিশ বছর আগে এসএসসি ছিল না। সেই সময় কমিটির মাধ্যামে চাকরি হত। কমিটি চিঠি পাঠাত। সেই চিঠি এখন খুঁজে বের করতে বলা হয়েছে। অযোগ্যদের বিরুদ্ধে তদন্ত হোক। বার বার সকল শিক্ষকদের হেয় এবং অপমান করা হচ্ছে। তৃণমূল নোংরা রাজনীতি করছে। সিপিএম যদি চাকরি দেওয়া নিয়ে দুর্নীতি করে থাকে সেগুলিকে বার করুক। সিপিএম ধোয়া তুলসি পাতা নয়। সিপিএমের লোকগুলি এখন তৃণমূলের গিয়েছে।”    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে শুরু চাকরিহারাদের তথ্য সংগ্রহের কাজ, ‘অযোগ্য’দের সিবিআই তলব

    SSC Scam: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে শুরু চাকরিহারাদের তথ্য সংগ্রহের কাজ, ‘অযোগ্য’দের সিবিআই তলব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) অভিযুক্ত ‘অযোগ্য’ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তলব করতে শুরু করল সিবিআই। ‘কোথাও নাম নেই, কীভাবে চাকরি পেলেন?’, ‘কাকে টাকা দিলেন?’, এরকমই সিবিআইয়ের কড়া প্রশ্নের মুখে পড়তে হতে পারে ঘুরপথে চাকরি পাওয়া ওই ব্যক্তিদের। আদালতের নির্দেশ মেনে প্রার্থীর পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড ও বেতন পাওয়ার নথি যাচাই সহ নিজাম প্যালেসে ‘অযোগ্য’দের তলব করা হয়েছে বলে সিবিআই সূত্রের খবর।  

    সিবিআই তদন্ত চলছে

    শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়ার যাবতীয় তথ্য ও নথি সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে সিবিআই। ‘দুর্নীতি’র (SSC Scam) অভিযোগে ২০১৬ সালের এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়ার পুরো প্যানেলটিই বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এক ধাক্কায় চাকরি যায় ২৫,৭৫৩ জন শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর। বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তবে এই পরীক্ষায় অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের খুঁজে বার করার কথাও বলেছে শীর্ষ আদালত। তাই এই ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চালিয়ে যেতে পারে বলে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের নির্দেশেই এবার তদন্ত শুরু করল সিবিআই।

    আরও পড়ুন: নির্বাচনী বিধিভঙ্গ! প্রধানমন্ত্রী মোদির বিরুদ্ধে মামলা খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে

    উঠতে পারে কোনও নাম

    সূত্রের খবর, ওএমআর যাচাইকারী সংস্থা নাইসা থেকে সিবিআই যে হার্ড ডিস্ক উদ্ধার করেছে, সেখানেই রয়েছে কারা সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি পেয়েছেন, কাদের ওএমআরে ম্যানুপুলেশন হয়েছে তার সম্পূর্ণ তালিকা রয়েছে এসএসসিও (SSC Scam) অনেককে চিহ্নিত করেছে। অনেকের চাকরি বাতিল হয়েছে। তবে অনেকে চাকরিও করছেন। এই অযোগ্যদেরই এবার তলব করেছে নিজাম প্য়ালেস। তালিকা ধরে ধরে প্রায় ৪৩২৭ জন ‘অযোগ্য’কে তলব করা শুরু করেছে সিবিআই। অযোগ্যদের মোট ৬টি তালিকা সিবিআইয়ের হাতে। প্রত্যেক তালিকা থেকেই বেশ কয়েকজনকে তলব করা হয়েছে বলে খবর। এদেরকে জেরা করে কোনও বড় নামও মিলতে পারে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share