Tag: SSC

SSC

  • SSC Panel: উচ্চ প্রাথমিকের মেধাতালিকা প্রকাশ স্কুল সার্ভিস কমিশনের, বিশেষ কী রয়েছে জানেন?

    SSC Panel: উচ্চ প্রাথমিকের মেধাতালিকা প্রকাশ স্কুল সার্ভিস কমিশনের, বিশেষ কী রয়েছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। শেষমেশ কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে মেধাতালিকা (SSC Panel) প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন। বুধবার যাঁদের রেজাল্ট বের হল, তাঁরা পরীক্ষা দিয়েছিলেন ২০১৬ সালে, উচ্চ প্রাথমিক অ্যসিস্ট্যান্ট শিক্ষক পদে। হাতের কাজ ও শারীর শিক্ষা বাদে বাকি পদের জন্য আবেদনকারী চাকরিপ্রার্থীদের প্যানেল ও ওয়েটিং লিস্ট প্রকাশ করল কমিশন।

    ফল জানা যাবে এই ওয়েবসাইটে

    জানা গিয়েছে, ১৪ হাজার ৩৩৯টি শূন্যপদ থাকলেও মেধা তালিকায় নাম রয়েছে ১৩ হাজার ৩৩৪ জনের। একাধিক বিষয়ে যোগ্য প্রার্থী না মেলায় ফাঁকা রয়েছে বেশ কিছু পদ। প্রকাশিত মেধা তালিকা দেখা যাবে স্কুল সার্ভিস কমিশনের ওয়েবসাইটে। ফল জানতে লগইন করতে হবে www.westbengalssc.com  এবং www.wbsschelpdesk.com সাইটে। এই তালিকায় যাঁদের ঠাঁই হয়েছে, তাঁদের প্রত্যেকের নাম ও রোল নম্বরের উল্লেখ থাকবে। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতোই আবেদনকারী (SSC Panel) চাকরিপ্রার্থীদের প্রাপ্ত নম্বর, অ্যাকাডেমিক কোয়ালিফিকেশনের নম্বর সহ যাবতীয় তথ্যের উল্লেখ থাকবে। অস্বচ্ছতা এড়াতেই এই ব্যবস্থা বলে বিকাশ ভবন সূত্রে খবর।

    কমিশনের বক্তব্য

    স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার বলেন, “হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল, সব কিছু মাথায় রেখেই আমরা প্যানেল প্রকাশ করেছি। ৩০ তারিখের পর থেকে হাইকোর্টে শুনানি হয়েছে। আমরা প্রার্থীদের সুপারিশপত্র দেব কি দেব না, পুরোটাই নির্ভর করছে হাইকোর্টের ওপর। ৩০ অগাস্ট হাইকোর্টের কাছে নিয়োগের জন্য অনুমতি চাওয়া হবে। এরপর আদালতের নির্দেশ মতোই চলবে প্রক্রিয়া (SSC Panel)। হাইকোর্ট যা বলবে, আমরা তা-ই করব।

    আরও পড়ুুন: ব্রিকসের মঞ্চেও ঘুঁচল না দূরত্ব, মোদি জিনপিং রইলেন দূরে দূরেই

    প্রসঙ্গত, সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত স্কুলগুলির পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়াদের পড়ানোর জন্য নিয়োগ করা হবে এই শিক্ষকদের। ২০১৪ সালে এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর থেকেই শুরু হয় নানা জটিলতা। আন্দোলন, দাবি-প্রতিবাদ, আইনি গেরো কাটিয়ে শেষমেশ বুধ-সন্ধ্যায় দিনের আলো দেখল ওই মেধা তালিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Protest: করুণাময়ীর পর কালীঘাট! নিয়োগের দাবিতে চাকরিপ্রার্থীদের জোড়া অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমার

    SSC Protest: করুণাময়ীর পর কালীঘাট! নিয়োগের দাবিতে চাকরিপ্রার্থীদের জোড়া অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকালে সল্টলেক। দুপুরে হাজরা মোড়। ২০১৬ সালের উচ্চ প্রাথমিকে (আপার প্রাইমারি) চাকরিপ্রার্থীদের জোড়া অভিযানে ধুন্ধুমার কাণ্ড শহরের দুই প্রান্তে। 

    বৃহস্পতিবার সকাল সকাল চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভ ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড বেঁধে যায় সল্টলেকে। এদিন সল্টলেকে এসএসসির দফতর আচার্য সদনের সামনে চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভ ঘিরে তুমুল গণ্ডগোল বাধে। বিনা অনুমতিতে কলকাতার করুণাময়ী এলাকায় আচার্য সদনের গেটের সামনে নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন ২০১৬ সালের উচ্চ প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থীরা।  চাকরিপ্রার্থীদের দাবি একটাই, প্রকাশ করতে হবে আপার প্রাইমারির প্যানেল৷ 

    সকাল সকাল বিক্ষোভ 

    বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা ২০ মিনিট নাগাদ সল্টলেকের এসএসসির দফতর আচার্য সদনের সামনে পৌঁছন ২০১৬ সালের উচ্চ প্রাথমিক এবং এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীরা৷ তারপরে সামনে থালা রেখে, কালো ব্যাজ পরে, প্ল্যাকার্ড হাতে চলে বিক্ষোভ, প্রতিবাদ৷ বিক্ষোভের খবর পেয়েই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পৌঁছন পূর্ব বিধাননগর থানার পুলিশ৷ আসে র‌্যাফের একটি বাহিনীও। পুলিশের দাবি, কোনও বৈধ অনুমতি না থাকলেও আচার্য সদনের গেট ভেঙে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করেন বিক্ষোভকারীরা৷ সেই সময়েই বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে খানিক ধাক্কাধাক্কি হয় পুলিশের৷ পরে বিক্ষোভকারী চাকরিপ্রার্থীদের প্রিজন ভ্যানে তুলে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়৷

    আরও পড়ুুন: গণনায় কারচুপি! বড়জোড়ার বিডিও-এসডিওকে হাজিরার নির্দেশ হাইকোর্টে

    চাকরিপ্রার্থীদের দাবি

    চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, ১৪ হাজার ৩৩৯ শূ্ন্যপদ থাকলেও দীর্ঘ সাড়ে নয় বছর যাবৎ তাঁরা চাকরি পাননি। হাইকোর্টের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও কোনও প্যানেল গঠন করা হয়নি বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে প্যানেল প্রকাশ করে যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগ করতে হবে। মাতঙ্গিনী হাজরার মূর্তির পাদদেশে ২৪৪ দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগ না হলে চাকরিপ্রার্থীরা আরও বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হাঁটবেন বলেও দাবি করেছেন।  ২০১৪ সালে টেটের বিজ্ঞপ্তির পর ২০১৫ সালে পরীক্ষায় বসেন এই চাকরিপ্রার্থীরা। ২০১৬ সালে ইন্টারভিউয়ের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিও পান তাঁরা। প্রসঙ্গত, গত বুধবার এমএলএ হস্টেলের বাইরে রাস্তায় বসে পড়ে প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীরা৷ 

    দুপুরে হাজরা মোড়ে তুলকালাম

    করুণাময়ী থেকে সরে আন্দোলনকারীরা হাজরা মোড়ে এসে জড়ো হন। তাঁদের পরিকল্পনা ছিল, মেট্রো করে এসে হাজরায় জমায়েত করে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির দিকে যাওয়া। সেই মতো, হাজরায় জড়ো হন তাঁরা। চাকরি প্রার্থীদের একাংশ যতীন দাস পার্ক মেট্রো স্টেশনে নামার পরেই তাঁদের অনেককে পুলিশ আটক করে বলে অভিযোগ। চাকরিপ্রার্থীদের টেনে হিঁচড়ে পুলিশ সরিয়ে দেয় বলেও অভিযোগ। কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী অসুস্থ হয়ে মাটিতে পড়ে যান। মেট্রোর ভিতরে ঢুকেও বিক্ষোভ দেখাতে দেখা যায় আন্দোলনকারীদের একাংশকে। বেআইনি ভাবে জমায়েত এবং বিক্ষোভ প্রদর্শনের অভিযোগ হাজরা মোড় এবং সংলগ্ন অঞ্চল থেকে ৪০ জন বিক্ষোভকারীকে আটক করে কালীঘাট এবং ভবানীপুর থানার পুলিশ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • SSC: ১৩২৪ জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ স্টাফ সিলেকশন কমিশনে! কীভাবে করবেন আবেদন?

    SSC: ১৩২৪ জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ স্টাফ সিলেকশন কমিশনে! কীভাবে করবেন আবেদন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরিপ্রার্থীদের জন্য সুখবর! চলতি বছরে স্টাফ সিলেকশন কমিশনে (SSC) বিপুল নিয়োগ হতে চলেছে। কর্মী নিয়োগ হবে জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার পদে। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও মন্ত্রকে এই নিয়োগ হবে। কমিশনের ওয়েবসাইটে ইতিমধ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। শুরু হয়ে গিয়েছে অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়াও। প্রার্থী বাছাই করা হবে কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষার (SSC) মাধ্যমে। আবেদনের শেষ দিন আগামী ১৬ অগাস্ট।

    একনজরে নিয়োগের খুঁটিনাটি

    শূন্যপদ

    কমিশনের (SSC) বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মোট ১,৩২৪ পদে নিয়োগ করা হবে।

    বয়সসীমা

    দফতর অনুযায়ী বয়সসীমা আলাদা আলাদা রয়েছে। তবে সব বিভাগেই প্রার্থীদের ১৮-৩২ বছরের মধ্যে বয়স হতে হবে। যদিও সংরক্ষিত ক্যাটাগরির প্রার্থীদের বয়সের ছাড় রয়েছে।

    বেতনক্রম

    বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশে মাহিনা পাবেন প্রার্থীরা। সেক্ষেত্রে মাসিক বেতনক্রম হবে ৩৫,৪০০- ১,১২,৪০০ টাকা। 

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    প্রার্থীকে (SSC) অবশ্যই টেকনিক্যাল কোর্সের ছাত্র হতে হবে। সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল , মেকানিক্যাল এবং কোয়ানটিটি সার্ভেইং অ্যান্ড কনট্র্যাক্ট বিভাগে স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিই/বিটেক পাশের সার্টিফিকেট থাকতে হবে। অথবা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা থাকতে হবে।

    আবেদন ফি

    সাধারণ ক্যাটাগরির প্রার্থীদের জন্য ১০০ টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে। তবে এসসি, এসটি সহ অন্যান্যা প্রার্থীদের কোনও আবেদন ফি জমা লাগবে না বলেই জানিয়েছে কমিশন (SSC)।

    পরীক্ষা কবে হবে?

    প্রার্থীদের প্রথমে অনলাইনে কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষা দিতে হবে বলে জানিয়েছে কমিশন (SSC)। এরপর সেই পরীক্ষায় পাশ করলে ডেসক্রিপটিভ পরীক্ষায় বসা যাবে এবং পরবর্তী পর্যায়ে নথি যাচাই করা হবে। আবেদনকারীদের অনলাইনে পরীক্ষা হবে ৯, ১০ ও ১১অক্টোবর।

    কীভাবে আবেদন করতে হবে

    ১) প্রথমে এসএসসির (SSC) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ssc.nic.in -তে যেতে হবে।

    ২) এবার হোমপেজে রিক্রুটমেন্ট অপশনে ক্লিক করুন।

    ৩) এবার একটি নতুন লগ ইন পেজ খুলে যাবে।

    ৪) নিজের নাম রেজিস্টার করুন এবার।

    ৫) আবেদনপত্র খুলে যাবে তা পূরণ করুন।

    ৬) আবেদন ফি এবং আবেদনপত্র সাবমিট করুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment: আদালতের নির্দেশে ৫৭৫৭ জনের তালিকা প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন

    SSC Recruitment: আদালতের নির্দেশে ৫৭৫৭ জনের তালিকা প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হল ২০১৬ সালের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির (SSC) নিয়োগের তালিকা। কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে বৃহস্পতিবার পূর্ণ তালিকা প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। কোনও নিয়োগের পিছনে দুর্নীতি আছে কি না, তা জানতে ২০১৬ সালের একাদশ-দ্বাদশের মেধাতালিকা ও সম্পূর্ণ তথ্য প্রকাশ করার আর্জি জানিয়েছিলেন ববিতা সরকার। সিঙ্গল বেঞ্চ তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দেওয়ার পর ডিভিশন বেঞ্চও বহাল রাখে সেই নির্দেশ। সেইমতো তালিকা প্রকাশ করা হল। 

    কী কী রয়েছে তালিকায়

    স্কুল সার্ভিস কমিশনের তালিকায় মোট ৫৭৫৭ জনের নাম ও তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ৫৭৫৭ জনের নাম ছাড়াও স্কুল, জেলা, বিষয়েরও উল্লেখ রয়েছে। প্রসঙ্গত, নিজের চাকরি হারানোর পর তা পুনরায় ফিরে পেতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন ববিতা। ববিতার বক্তব্য ছিল, ২০১৬-র পরীক্ষার ভিত্তিতে নিয়োগ হয়েছে এমন কারও চাকরি নিয়ে যদি প্রশ্ন ওঠে, যদি তালিকা প্রকাশ্যে আসলে দুর্নীতি ধরা পড়ে সে ক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ পেতে পারেন তিনি। তাই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এজলাসে মেধাতালিকা ও ওএমআর প্রকাশের আবেদন জানিয়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মেয়াদ কি বাড়ানো যায়? কেন্দ্রের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ববিতার আর্জি মঞ্জুর করে তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এরপর সিঙ্গল বেঞ্চের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় স্কুল সার্ভিস কমিশন। বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ প্রশ্ন তোলে, উত্তরপত্র প্রকাশে বাধা কোথায়? তবে কারও চাকরি নিয়ে প্রশ্ন উঠলে, তাঁর বক্তব্য শুনতে হবে বলে নির্দেশে উল্লেখ করা হয়েছে। তারপরই এই তালিকা প্রকাশ করা হল। প্রসঙ্গত বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়োগে যে দুর্নীতি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই স্বীকার করে নিয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশনও। এরই মধ্যে এবার সামনে এল ২০১৬ সালের একাদশ ও দ্বাদশের নিয়োগের পূর্ণ তালিকা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

  • SSC scam: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ বহাল! প্রকাশ করতে হবে উত্তরপত্র বলল ডিভিশন বেঞ্চ

    SSC scam: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ বহাল! প্রকাশ করতে হবে উত্তরপত্র বলল ডিভিশন বেঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৬ সালের একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় ওএমআর শিট প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তার নির্দেশই বহাল রাখল ডিভিশন বেঞ্চ। ২৮ জুলাইয়ের মধ্যে সমস্ত ওএমআর শিট প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের রায় বহাল রাখল বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ। 

    ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ

    হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, স্কুল সার্ভিস কমিশনকে সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশ অনুযায়ী একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার ওএমআর শিট বা উত্তরপত্র প্রকাশ করতে হবে। তবে, উত্তরপত্র প্রকাশ করলেও তার উপর ভিত্তি করে কারও চাকরি এখনই বাতিল করা যাবে না বলেও জানিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। এখনই কোনও চাকরি বাতিল করা যাবে না, ওএমআর শিটে কারচুপি থাকা শিক্ষকদের চাকরি বাতিল, সুপ্রিম কোর্টের এসএলপি-র ফলাফলের ওপর নির্ভর করবে। ‘সরকারি চাকরিতে এমন কারচুপির তথ্য জেনে চুপ করে থাকতে পারে না সাংবিধানিক আদালত’, পর্যবেক্ষণ বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চের। 

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ

    গত ৭ জুলাই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, ২০১৬ সালে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যে ৫,৫০০ জনকে চাকরি দেওয়া হয়েছিল, তাঁরা-সহ ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরিপ্রার্থীদের উত্তরপত্র প্রকাশ করতে হবে কমিশনকে। উত্তরপত্রের পাশাপাশি নাম, বাবার নাম, ঠিকানা, স্কুলের নাম-সহ ৯০৭ জনের তালিকা প্রকাশ করতে হবে, যাঁদের বিকৃত উত্তরপত্র উদ্ধার করেছিল সিবিআই। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে ২০১৬ সালে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির নিয়োগ পরীক্ষার বিস্তারিত মেধাতালিকার প্রকাশের আবেদন করে মামলা করেন ওই বিচারপতিরই নির্দেশে চাকরি হারানো ববিতা। তাঁর দাবি, ২০১৬ সালের একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ৫,৫০০ জনকে নিয়োগ করা হয়েছিল। নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে ৯০৭টি বিকৃত উত্তরপত্র (ওএমআর শিট) উদ্ধার করে সিবিআই। তার মধ্যে ১৩৮ জন ছিলেন ওয়েটিং লিস্টে।

    আরও পড়ুন: ‘‘২১ জুলাই বিডিও অফিস ঘেরাও’’! মহা মিছিলের মঞ্চ থেকেই ঘোষণা সুকান্তর

    ববিতার আবেদন, একাদশ-দ্বাদশের বিস্তারিত তথ্য-সহ প্যানেল প্রকাশ পেলে কারা, কী ভাবে, কোথায় চাকরি পেয়েছেন তা পরিষ্কার হয়ে যাবে। যদি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রথম ২০ জনের মধ্যে দুর্নীতির কারণে কেউ চাকরি পেয়ে থাকেন, তবে ববিতার আবার শিক্ষিকা হওয়ার সুযোগ আসবে। তাই প্যানেল প্রকাশ করার আবেদন জানিয়েছেন তিনি। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি ২০১৬ সালে নিয়োগ পরীক্ষার মাধ্যমে চাকরি পাওয়া ৫,৫০০ জনের উত্তরপত্র প্রকাশের নির্দেশ দেন। তাঁর নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিল কমিশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: নিয়োগ দুর্নীতি! মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতিকে তলব বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Calcutta High Court: নিয়োগ দুর্নীতি! মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতিকে তলব বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় এবার মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়কে এবং পর্ষদের ডেপুটি সেক্রেটারিকে সশরীরে তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। আগামী ১৮ জুলাই  তাঁদের হাজিরা দিতে হবে। এক মামলায় এমনই নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শম্পা ঘোড়ুই নামে এক আবেদনকারীর আদালত অবমাননার মামলায় এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আদালতের নির্দেশ

    আইনজীবী দিব্যেন্দু চট্টোপাধ্যায় জানান, শম্পা ঘোড়ুইয়ের আবেদন খতিয়ে দেখে নথিপত্র-সহ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি ও ডেপুটি সেক্রেটারিকে তলব করেছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চ। আদালতের (Calcutta High Court) নির্দেশ অনুযায়ী আগামী ১৮ তারিখ তাঁদের হাজিরা দেওয়ার কথা।  তিনি আরও জানান, শম্পা ঘোড়ুই ২০১৬ সালে শিক্ষক নিয়োগ প্যানেলে নাম ওঠা সত্ত্বেও চাকরি পাননি। নিয়োগ কেন হল না, তা নিয়ে আদালতে মামলা করেন তিনি। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে তাঁকে জানানো হয়, সাধারণ শ্রেণির আবেদনকারী হওয়া সত্ত্বেও তিনি সংরক্ষিত প্রার্থীদের মতো রেজিস্ট্রেশন ফি জমা করেছিলেন। সেই কারণে পর্ষদ তাঁর কাছে অতিরিক্ত ৫০০ টাকা ফিজও নেয় বলে অভিযোগ। কিন্তু এরপরও নিয়োগপত্র না পাওয়ায় আদালতের দ্বারস্থ হন শম্পা। তাঁর আবেদন ছিল, ফিজ দেওয়া নিয়ে যে সমস্যার কথা যুক্তি হিসেবে বলেছিল পর্ষদ, সেই সমস্যার তো সমাধান হয়ে গিয়েছে। তাহলে তিনি কেন প্যানেলে নাম থাকা সত্বেও নিয়োগ পাচ্ছেন না? এনিয়ে সওয়াল-জবাবে নিজেদের যুক্তি পেশ করে আবেদনকারীর আইনজীবী দিব্যেন্দু চট্টোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুুন: জয়ী প্রার্থীদের দেওয়া হচ্ছে না সার্টিফিকেট, মালদায় রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ বিজেপির

    এই মামলার শুনানিতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সাফ জানালেন, নিজেদের নথিপত্র নিয়ে আগামী ১৮ জুলাই পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়কে সশরীরে হাজিরা দিতে হবে। একই সঙ্গে হাজিরা দিতে হবে পর্ষদের ডেপুটি সেক্রেটারিকেও। তবে পর্ষদের সিদ্ধান্তের উপর এখনই কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি আদালত। কিন্তু পর্ষদ সভাপতিকে তলব করে হাইকোর্ট কড়া অবস্থানের কথা স্পষ্ট করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kalighater Kaku: আগামী মঙ্গলবার ‘কালীঘাটের কাকু’ সুজয়কৃষ্ণকে তলব ইডির

    Kalighater Kaku: আগামী মঙ্গলবার ‘কালীঘাটের কাকু’ সুজয়কৃষ্ণকে তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীঘাটের কাকু (Kalighater Kaku) ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে এবার ডেকে পাঠাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডি সূত্রের খবর, আগামী মঙ্গলবার (৩০ মে) সংস্থার দফতরে তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। সকাল সাড়ে ১১টায় তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হতে বলা হয়েছে। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দফতরের প্রাক্তন কর্মী সুজয়কৃষ্ণের বেহালার বিভিন্ন ঠিকানায় তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি।

    নোটিস পাঠানো হয়েছে

    গত শনিবার তৃণমূলের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য জ্ঞানানন্দ সামন্তের বিবিরবহাটের বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি। তাঁকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে। সেই সঙ্গে রাহুল বেরা নামে এক সিভিক ভলান্টিয়ারকেও তলব করা হয়েছে বলে ইডি সূত্রের খবর। ওই দিন বেহালার ফফিরপাড়া রোডে তল্লাশি অভিযানের সময় সুজয়ের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি। সূত্রের খবর, সেই মোবাইল থেকে উদ্ধার হওয়া কিছু ‘তথ্য’ সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পরে তাঁকে। এ সংক্রান্ত নোটিস ইতিমধ্যেই সুজয়কৃষ্ণের (Kalighater Kaku) কাছে পাঠানো হয়েছে।  কালীঘাটের কাকুর কথা প্রথম শোনা গিয়েছিল তাপস মণ্ডলের মুখে। তার আগে গোপাল দলপতির কথায় ইঙ্গিত মিলেছিল কালীঘাটের কাকু সম্পর্কে। এরপর নিয়োগকাণ্ডে একাধিক ধৃতের মুখ থেকে সুজয়কৃষ্ণের নাম উঠে আসে।

    আরও পড়ুন: ৮ ডিএ আন্দোলনকারীকে আগাম জামিন কলকাতা হাইকোর্টের! কেন জানেন?

    নিয়োগকাণ্ডে এই কালীঘাটের কাকুর (Kalighater Kaku) ভূমিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। এর আগে সিবিআই ডেকে পাঠিয়েছিল তাঁকে। জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েন তিনি। তদন্তকারীদের সূত্রে জানা গিয়েছিল, ‘কালীঘাটের কাকু’র আসল নাম সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। সেই সুজয়কে এর আগে দু’বার তলব করেছিল সিবিআই। প্রথম বার হাজিরা দিলেও পরে তিনি নিজে হাজিরা দেননি। বদলে আইনজীবীকে দিয়ে নথিপত্র পাঠিয়ে দেন। সুজয় সে সময় জানান, তাঁর কাছে কিছু নথি চাওয়া হয়েছিল। সেগুলি আইনজীবীকে দিয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি নিজেই জানান, তাঁর স্ত্রী ও মেয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নথি আইনজীবীর মাধ্যমে পাঠিয়ে দিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট পর সিবিআই জেরা থেকে ছাড়া পেলেন অভিষেক, কী বললেন?

    Abhishek Banerjee: ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট পর সিবিআই জেরা থেকে ছাড়া পেলেন অভিষেক, কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ধৃত কুন্তল ঘোষের চিঠি সংক্রান্ত মামলায় শনিবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) তলব করেছিল সিবিআই। ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট জেরার পর ছাড়া পেলেন তিনি। নিজাম প্যালেস থেকে বেরিয়ে নিজের ঘড়ির দিকে সময় দেখে বললেন, ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। মুখে না বললেও সিবিআই জেরার পর তিনি যে হাফ ছেড়ে বাঁচলেন, তা তাঁর বক্তব্যে স্পষ্ট।

    কী বললেন অভিষেক (Abhishek Banerjee)?

    দিনভর সিবিআই জেরার পর তিনি বাইরে বেরিয়ে সেই কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে তোপ দাগলেন। একইসঙ্গে কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন বিজেপিকে। তিনি (Abhishek Banerjee) বলেন, “২০১৪ সাল থেকে আমি টার্গেট হয়ে রয়েছি। রাজ্যে নবজোয়ার কার্যত জনপ্লাবনে পরিণত হয়েছে। আর তাতে আতঙ্কিত হয়ে কেন্দ্রীয় এজেন্সি দিয়ে ডেকে পাঠানো হয়েছে। একদিনের নোটিসে আমাকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট ধরে ওরা যে সব প্রশ্ন করেছে, সব প্রশ্নের আমি উত্তর দিয়েছি। নিয়োগ দুর্নীতিতে কয়েকজন এজেন্টের কথা বলা হয়েছে। ৯০ শতাংশ পূর্ব মেদিনীপুর আর মুর্শিদাবাদের লোক। আর ওই দুটি জেলার দায়িত্বে কে ছিলেন আপনার সকলেই তা জানেন। তাঁকে সিবিআই ডাকবে না। হাতে করে তাঁকে টাকা নিতে দেখা গিয়েছে, তবুও তাঁকে সিবিআই ডাকবে না। কারণ, তিনি বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক।” এরপর কেন্দ্রীয় এজেন্সির নিরপেক্ষতা নিয়ে তিনি প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, “কুন্তলের চিঠির জন্য আমাকে ডাকা হয়েছে। তাহলে সুদীপ্ত সেনের চিঠিতে অধীর চৌধুরী, শুভেন্দু অধিকারী এবং সুজন চক্রবর্তীর নাম রয়েছে। তাদের সিবিআই, ইডি ডাকল না কেন? এসব সিবিআই, ইডি আমাকে দেখিয়ে কোনও লাভ নেই। সোমবার থেকে দ্বিগুণ উত্সাহে ফের নবজোয়ার কর্মসূচি শুরু হবে। আগের থেকে অনেক বেশি কর্মী-সমর্থক হাজির হবেন।”

    অভিষেকের বক্তব্য নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী?

    মুর্শিদাবাদের দায়িত্ব থাকা নিয়ে অভিষেক (Abhishek Banerjee) যে অভিযোগ তুলেছেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, মুর্শিদাবাদে আমি দায়িত্বে ছিলাম বলে তৃণমূল ক্ষমতায় ছিল। আমি এখন নেই। তাই, সাগরদিঘিতে তৃণমূল হেরেছে। এরপর সিবিআই জেরা প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “তোলাবাজ ভাইপো ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট সিবিআই জেরায় কেমন লাগলো? দেখ কেমন লাগে। ভাইপো নবজোয়ার করতে যে যে জেলায় যাবে, তৃণমূলের ভোট হু হু করে কমবে। বিজেপির ভোট বাড়বে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় বড় অগ্রগতি, রেকর্ড করা হল গোপন জবানবন্দি

    SSC Scam: এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় বড় অগ্রগতি, রেকর্ড করা হল গোপন জবানবন্দি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি (SSC Scam) মামলায় তদন্তের গতি নিয়ে বারংবার প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে সিবিআইকে (CBI)। দিন কয়েক আগেই বিচারক প্রশ্ন করেছিলেন, কোথায় ডেভেলপমেন্ট? শেষমেশ মিলল সেই ডেভেলপমেন্ট। নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় এই প্রথম কারও গোপন জবানবন্দি রেকর্ড করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সূত্রের খবর, নাইসার আধিকারিক পঙ্কজ বনশলের গোপন জবানবন্দি রেকর্ড করানো হয়েছে।

    এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি (SSC Scam) মামলায় অগ্রগতি…

    ওএমআর শিট কারা নষ্ট করার নির্দেশ দিল, মূলত তা জানতেই রেকর্ড করানো হয়েছে গোপন জবানবন্দি। কোন সিন্ডিকেটে কারা, কারা কাদের কাছে নির্দেশ পাঠাত, তাও জানার চেষ্টা করা হয়। জানা গিয়েছে, বুধবার আদালতে ওই ব্যক্তির গোপন জবানবন্দি করানোর জন্য আবেদন করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করলে নাইসার ওই আধিকারিকের গোপন জবানবন্দি রেকর্ড করা হয় আদালতে। এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি (SSC Scam) তদন্তের গতি নিয়ে দিন কয়েক আগে বিচারক সিবিআইকে প্রশ্ন করেছিলেন, তিনজনকে গ্রেফতারের পর শুধু আবেদন জমা পড়ছে। এই বিষয়ে যা প্রয়োজনীয়, তা করার কথাও জানান বিচারক। পরে হুঁশিয়ারির সুরে তিনি বলেন, আজ আমি কিছু বলব না, যা করার তা কলম দিয়ে করে দেব।

    আরও পড়ুুন: পার্থ ‘ঘনিষ্ঠ’ একাধিক নেতা, আমলার বাড়িতে তল্লাশি সিবিআইয়ের, কেন জানেন?

    সিবিআইয়ের আইনজীবীর উদ্দেশে তাঁর প্রশ্ন, মিডলম্যান নীলাদ্রি ঘোষকে কবে গ্রেফতার করেছেন? এর পর তদন্তে কী অগ্রগতি হয়েছে? ভর্ৎসনার সুরে বিচারক বলেন, নীলাদ্রি-কুন্তল-তাপস কাকে টাকা দিলেন, তিনি তো পিকচারেই নেই। সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসারের জমা করা কেস ডায়েরি দেখে বিচারক বলেন, প্রসেস বলছেন শুধু, এভাবে কতদিন আটকে রাখব। তিনি বলেন, এটা তো সিভিল কেস হচ্ছে? নিশ্চিতভাবে তদন্তে কিছু পজিটিভ অগ্রগতি থাকতে হবে। মিসিং লিঙ্ক থাকলে কারও কিছু করার থাকবে না। চার্জশিট হয়ে অভিযুক্তরা ছাড়া পেয়ে যাবে।

    সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিককে বিচারক বলেন, গতি বাড়ান। যাঁরা প্রতারিত (SSC Scam) তাঁদের গোপন জবানবন্দি নিতে বলা হয়েছিল। এতদিন সিবিআই চুপ করে বসে ছিল। আদালত একাধিক প্রশ্ন করলেও, সিবিআইয়ের কাছে সদুত্তর নেই। তিনি বলেন, সিবিআইয়ের তদন্তকারীদের বলছি, তদন্ত দ্রুত শেষ করুন। তদন্ত যেহেতু প্রসেসের মধ্যে রয়েছে, তাই জামিন দিলাম না। প্রসঙ্গত, শনিবার, কুন্তল ঘোষ, তাপস মণ্ডল ও নীলাদ্রি ঘোষকে ১২ মে পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Abhijit Ganguli: ইস্তফা নয়, যে লড়াই শুরু করেছেন, তার শেষ দেখে ছাড়বেন! কেন বললেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    Abhijit Ganguli: ইস্তফা নয়, যে লড়াই শুরু করেছেন, তার শেষ দেখে ছাড়বেন! কেন বললেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইস্তফা দেওয়ার প্রশ্নই নেই, যে লড়াই শুরু করেছেন, তার শেষ দেখে ছাড়বেন, বলে জানালেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। গত এক সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্ট বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেশ কয়েকটি নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে। সেই সঙ্গে টিভিতে বিচারপতির সাক্ষাৎকার দেওয়া নিয়ে হলফনামাও জমা দিতে বলেছে দেশের শীর্ষ আদালত। মঙ্গলবার এ নিয়ে মুখ খুললেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এদিন দুপুর ২টোর সময় এজলাসে এসেছিলেন বিচারপতি। সেখানে বসেই তিনি ঘোষণা করেন, ‘‘শুনছি কেউ কেউ রটাচ্ছে আমি নাকি ইস্তফা দিচ্ছি…! আমি পদত্যাগ করছি না। যে লড়াই শুরু হয়েছে। সেই লড়াই চলবে।’’

    অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের অভিমত

    মঙ্গলবার প্রথমে বিচারপতি বলেন, ‘‘যে লড়াই শুরু হয়েছে, তা চলবে। যত মিথ্যা কথা বলা হয়েছে, সেগুলির ব্যাখ্যা দিতে হবে। আমি হয়তো সব দিন থাকব না। কিন্তু আমি থাকি বা না থাকি লড়াই বন্ধ হবে না।’’তাঁর টিভিতে সাক্ষাৎকার দেওয়া নিয়ে  বিচারপতি বলেন, ‘‘ইন্টারভিউ যখন আমি দিয়েছি, তখন উত্তরও আমাকেই দিতে হবে।’’ তবে একই সঙ্গে বিচারপতি বলেছেন, ‘‘সুপ্রিম কোর্টের অর্ডার কপি এখনও আপলোড হয়নি শুনলাম। অর্ডার আসুক। উত্তর দেব।’’

    সুপ্রিম নির্দেশ

    এদিন সকালে হাইকোর্টে পৌঁছলেও প্রথমার্ধ্বে এজলাসে যাননি বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তার পরই হাইকোর্ট পাড়ায় রটে যায় যে তিনি ইস্তফা দিতে চলেছেন। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন কিনা তা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে শুক্রবার মধ্যে সর্বোচ্চ আদলতে রিপোর্ট পেশ করতে হবে। কলকাতা হাইকোর্টে শিক্ষা বিষয়ক মামলাগুলো দেখেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ জানতে চেয়েছে, আদৌ কি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সাক্ষাৎকার দিয়ে নিজের এজলাসের মামলা নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন?

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে এবার তাপসকে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা বুধেই

    দেশের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় ও বিচারপতি পিএস নরসিমার বেঞ্চ পর্যবেক্ষণে স্পষ্ট করে বলেছে, “কোনও বিচারপতি তাঁর এজলাসের মামলা নিয়ে কখনওই সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে পারেন না। এমনটা যদি সত্যি ঘটে থাকে তাহলে সেই সব মামলা তাঁর এজলাস থেকে অন্য এজলাসে সরিয়ে দেওয়াই ভাল।” এ প্রসঙ্গে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “আমার বিরুদ্ধে প্রধান বিচারপতির কাছে বেশ কিছু আইনজীবী ভুল বোঝাচ্ছেন, যা কাম্য নয়”। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share