Tag: subhas Chandra bose

subhas Chandra bose

  • Mera Mati Mera Desh: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    Mera Mati Mera Desh: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দিল্লিতে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে শুরু হয়েছে ‘আমার মাটি আমার দেশ’ (Mera Mati Mera Desh) নামের একটি প্রকল্প। এই প্রকল্পে দিল্লিতে তৈরি হচ্ছে ‘অমৃত বাটিকা’ নামে একটি উদ্যান। সেই উদ্যানেই রাখা হবে সুভাষের পৈত্রিক ভিটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুভাষগ্রামের কোদালিয়ার বাড়ির মাটি। বিজেপির তরফে দিল্লিতে পাঠানো হচ্ছে এই মাটি।

    ‘অমৃত বাটিকা’

    ‘অমৃত বাটিকা’য় রাখার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চলছে মাটি সংগ্রহের কাজ। স্বাধীনতা সংগ্রামীর পাশাপাশি দেশের জন্য যেসব সেনাকর্মী এবং পুলিশকর্মী শহিদ হয়েছেন, তাঁদের ভিটে থেকেই নিয়ে আসা হচ্ছে মাটি। এই মাটিই ঠাঁই পাবে ‘অমৃত বাটিকা’য়।

    ‘আমার মাটি আমার দেশ’

    বৃহস্পতিবার কোদালিয়ায় গিয়ে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটি সংগ্রহ করে আনেন বিজেপির যাদবপুর সাংগঠনিক জেলার নবনিযুক্ত সভাপতি মনোরঞ্জন জোরদার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দলীয় কর্মী-সমর্থকরা। মনোরঞ্জন বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্নের অভিযান ‘আমার মাটি আমার দেশ’ (Mera Mati Mera Desh)। রাজধানী দিল্লিতে তৈরি হচ্ছে ‘অমৃত বাটিকা’। সারা দেশজুড়ে চলছে মাটি সংগ্রহের কাজ। আমরা নেতাজির বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা মাটি এ মাসের ২৮ তারিখের মধ্যে দিল্লিতে পৌঁছে দেব।”

    আরও পড়ুুন: বিএড নয়, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে সুযোগ কেবল ডিএড, ডিএলএড-দের, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    স্বাধীনতার ‘অমৃত মহোৎসব’ (৭৫ বছর পূর্তি)উপলক্ষে ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই কর্মসূচির মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হবে বীর সেনানিদের। ৩০ জুলাই এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই সব শহিদ বীর সেনানিদের পৈত্রিক ভিটের মাটি সংগ্রহ করা হবে ‘অমৃত কলস যাত্রা’ কর্মসূচির মাধ্যমে। মাটি ভরা হবে প্রায় সাড়ে সাত হাজার পাত্রে। দিল্লির ওয়ার মেমোরিয়ালের কাছে গড়ে তোলা হবে ‘অমৃত বাটিকা’ নামের এই উদ্যান। সেখানেই রাখা হবে সেই মাটি। মাটিতে বসানো হবে গাছের চারা। সেই গাছের চারাই ক্রমে পরিণত হবে মহীরুহে। যে মহীরুহ জানান দেবে, এক সময় (Mera Mati Mera Desh) এ দেশের মাটিই জীবন দিয়ে আগলে রেখেছিলেন এই সব শহিদরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • Parakram Diwas: নেতাজির জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে, কেন জানেন?

    Parakram Diwas: নেতাজির জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৩ জানুয়ারি। নেতাজি (Netaji) সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৬তম জন্ম দিবস। ২০২১ সাল থেকে ফি বছর নেতাজির এই জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে। তিনি ছিলেন অসম সাহসী যোদ্ধা। স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর অবদান স্মরণে রেখেই তাঁর জন্মদিনটিকে পালন করা হয় পরাক্রম দিবস (Parakram Diwas) হিসেবে। ২০২১ সালে পালিত হয় নেতাজির ১২৪ তম জন্মবার্ষিকী। সে বারই প্রথম দিনটিকে পরাক্রম দিবস হিবেসে পালনের কথা ঘোষণা করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, ত্রিপুরা এবং অসমে দিনটি ছুটির দিন হিসেবে পরিচিত। এদিন ভারত সরকারও শ্রদ্ধা জানায় নেতাজিকে।

    নেতাজির জন্মদিন…

    নেতাজির জন্মদিনে বিভিন্ন জায়গায় ছুটি দেওয়া হয়। তার কারণ, দেশের প্রতি নেতাজির অবদান স্মরণ এবং তাঁকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে আস্ত একটা দিন। তাঁর নির্ভীক হৃদয় এবং লড়াই ত্বরান্বিত করেছিল দেশের স্বাধীনতা। তিনি ছিলেন প্রকৃত জাতীয়তাবাদী, রাজনীতিবিদ এবং স্বাধীনতা যোদ্ধা। দেশবাসী, বিশেষত তরুণদের মধ্যে সাহস জোগাতে দিনটিকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ গুরুত্ব। নেতাজির শক্তি, দূরদৃষ্টি, নিঃস্বার্থপরতা এবং দেশপ্রেম আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন তামাম ভারতবাসী। স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর তৈরি আজাদ হিন্দ ফৌজের অবদানও কম নয়। আজাদ হিন্দ সরকারের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান ছিলেন তিনিই।

    আরও পড়ুুন: কোথাও খাঁচায় বন্দী, কোথাও আবার দাঁড়িপাল্লায় সরস্বতী! দেবী বন্দনায় নিয়োগ দুর্নীতির ছোঁয়া শহরের মণ্ডপে

    ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি ওড়িশার কটক শহরে জন্মগ্রহণ করেন নেতাজি (Parakram Diwas)। দর্শনশাস্ত্রে ডিগ্রি লাভ করার পর তিনি পাশ করেন সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা। যেহেতু তিনি ব্রিটিশ সরকারের অধীনে চাকরি করবেন না বলে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন, তাই ইস্তফা দিয়ে ইংল্যান্ড থেকে ভারতে ফিরে আসেন ১৯২১ সালে। এর ঠিক দু বছর আগে তিনি গিয়েছিলেন ইংল্যান্ডে। ভারতে ফিরে তিনি দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের সংস্পর্শে আসেন। পরবর্তীকালে এই চিত্তরঞ্জনই তাঁর রাজনৈতিক মেন্টর হিসেবে কাজ করেন। তিনিই নেতাজিকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রসে যোগ দিতে উৎসাহিত করেন। ১৯২১ সালেই কংগ্রেসে যোগ দেন তিনি। স্বামী বিবেকানন্দকে তিনি আধ্যাত্মিক গুরু হিসেবে বিবেচনা করতেন। ১৯৩৮ থেকে ১৯৩৯ পর্যন্ত তিনি অলঙ্কৃত করেছিলেন জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতির পদ। তাঁর বিখ্যাত উক্তি, তোমরা আমাকে রক্ত দাও…আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

LinkedIn
Share