Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Balurghat: বালুরঘাটে বিজেপি নেতাকে মারধরে অভিযুক্ত তৃণমূল, পুলিশের সঙ্গে বচসা সুকান্তর

    Balurghat: বালুরঘাটে বিজেপি নেতাকে মারধরে অভিযুক্ত তৃণমূল, পুলিশের সঙ্গে বচসা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুরে বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভার তপনের পতিরামপুরে বিজেপির যুব মোর্চার সাধারণ সম্পাদক জ্যোতিষ রায়কে মারধরের অভিযোগ উঠল শাসক দলের বিরুদ্ধে। একইসঙ্গে বুথের ১০০ মিটারের মধ্যে ক্যাম্প বসানোর অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। খবর পেয়ে সেই বুথে যান বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার। তখন তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা সুকান্তকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তিনি যাতে কোনও ভাবে ওই এলাকায় ঢুকতে না পারে, তাঁকে ঘিরে রাখার অভিযোগ ওঠে। গোটা ঘটনার ভিডিও তোলেন সুকান্ত। সেটি তিনি নির্বাচন কমিশনের কাছে পাঠাবেন বলে সূত্রের খবর।

    পুলিশ চুপচাপ বসে আছে, সরব সুকান্ত (Balurghat)

    খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান বালুরঘাটের (Balurghat) আইসি। পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন সুকান্ত মজুমদার। সুকান্ত বলেন, “প্রার্থীকেই বুথে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। পুলিশ কিচ্ছু করছে না। পুলিশ চুপচাপ বসে আছে। ১০০ মিটারের মধ্যে থেকে ক্যাম্প অফিস না ওঠালে আমি এখানেই থাকব। এখান থেকে আমরা লিড পাব, সেটা ওরা জানে। তাই আমাদের মহিলা কর্মীদের হেনস্থা করছে।” বিজেপির দাবি, গঙ্গারামপুরে পুলিশকে কিনে নেওয়া হয়েছে। বারান্দায় উঠে তৃণমূলে লোকজন ভোট নিয়ন্ত্রণ করছে। আশ্রমপাড়া, অমল বন্ধু হাইস্কুলের বুথে পুলিশি নজরদারি অভাবের অভিযোগ। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে পূর্ব মেদিনীপুরে বিজেপি কর্মী খুন, শোরগোল

    বাড়ি বাড়ি ঘুরে ‘টাকা বিলি করছে তৃণমূল!

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার (Balurghat) হরসুরা অঞ্চলের রামপুর ও কৃষ্ণবাটি বুথে তৃণমূলের লোকজন টাকা দেওয়ার জন্য বাড়ি বাড়ি ঢুকছিল বলে অভিযোগ বিজেপির। সেই সময় রাস্তায় তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের আটকায় বিজেপি। এনিয়ে দু’তরফে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। বিজেপি এই নিয়ে অভিযোগ দায়ের করতে চলেছে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।

    তৃণমূলের গুন্ডা আবার নাকা চেকিং করছে!

    বালুরঘাটে (Balurghat) সাংবাদিক বৈঠকে বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, ” গঙ্গারামপুরে বিক্ষিপ্ত ঘটনার খবর পেয়েছি। কাল রাতে হামলাও হয়েছে আমাদের বুথ সভাপতির বাড়িতে। তাও সাহস দিয়ে বসিয়েছি। গঙ্গারামপুরেই সবচেয়ে বেশি গন্ডগোল হয়েছে। গঙ্গারামপুরে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীর বাড়ি, তাই ওখানে অশান্তি বেশি। তৃণমূল গুন্ডা আবার নাকা চেকিং লাগিয়েছে, কারা ভোট দিতে যাচ্ছেন। যাঁরা তৃণমূল ভোটার, তাঁদেরকেই যেতে দেওয়া হচ্ছে।”

    সস্ত্রীক ভোট দিলেন সুকান্ত

    সস্ত্রীক ভোট দেন বালুরঘাটের (Balurghat) বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার। সুকান্ত মজুমদারের স্ত্রী এদিন বলেন, “গোটা রাজ্যটাই ওকে ঘুরতে হচ্ছে। যতটা পারছি, ওর পাশে থাকার চেষ্টা করছি। যতটা পারছি ঠান্ডা খাওয়ানোর চেষ্টা করছি ওকে। খুব কম সময় পাই ওকে আমরা। আমিও কম পাই, আমার মেয়েরাও বাবাকে কম পায়। যখন পায় আর বাবাকে ছাড়তে চায় না।” পাশেই ছিলেন সুকান্ত। তাঁকে একেবারেই রাজনৈতিক প্রশ্ন করা হয়, জানতে চাওয়া তৃণমূল যে বলছে কেন্দ্রীয় বাহিনী ভয় দেখাচ্ছে, এটা কি সঠিক? সুকান্ত বলেন, “কেন্দ্রের জিনিস দেখলে ভয় পায়। আমরা কথা বলে দেখছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: বিজেপিকে ভোট দেওয়ার বার্তা দিল রাজবংশী সংগঠন

    Lok Sabha Election 2024: বিজেপিকে ভোট দেওয়ার বার্তা দিল রাজবংশী সংগঠন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাহিনীর কড়া নজরদারিতে শুক্রবার সকাল থেকেই দ্বিতীয় দফায় ভোট হচ্ছে দার্জিলিং, রায়গঞ্জ, বালুরঘাটে। এই তিনটি কেন্দ্র বিজেপির দখলে রয়েছে। এই তিনটি কেন্দ্রের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের সব আসনে অন্যতম ফ্যাক্টর রাজবংশী ভোট। আর রাজবংশীদের ২৮টি দলের সংগঠন কামতাপুর স্টেট ডিমান্ড কমিটি। এই কমিটিই কামতাপুরীদের অন্যতম বড় সংগঠন। ভোটের আগের দিন বড় ঘোষণা করলেন সংগঠনের সদস্যরা।

    বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনের ডাক

    দার্জিলিংয়ে বিজেপির টিকিটে রাজু বিস্তা এবারও লড়াই করছেন।  রায়গঞ্জে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন কার্তিক পাল। আর বালুরঘাট থেকে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি গতবার এই লোকসভা আসনেই বিজেপি প্রার্থী হয়ে জয়ী হয়েছিলেন। ইতিমধ্যেই বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনে ভোট প্রচারে ঝড় তুলতে বাংলায় এসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ, সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তী। এই আবহের মধ্যে কামতাপুর স্টেট ডিমান্ড কমিটির সদস্যদের দ্বিতীয় দফা ভোটের আগে বিজেপিকে সমর্থনের বার্তা দেওয়া যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    সংগঠনের আহ্বায়ক কী বললেন?

    জানা গিয়েছে,  বৃহস্পতিবার বিকালে জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ ব্লকের রাজগঞ্জ প্রেসক্লাবে জমায়েত হয়ে বড় দাবি করে ফেললেন সংগঠনের সদস্যরা। সাংবাদিক সম্মেলন করে সংগঠনের সদস্যরা বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানালেন। তা নিয়েই এখন নতুন চর্চা শুরু হয়েছে জেলার রাজনৈতিক মহলে। কামতাপুর স্টেট ডিমান্ড কমিটির আহ্বায়ক তপতী মল্লিক বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে জীবন সিংহের শান্তি চুক্তি আলোচনা অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে। তাই আমরা এবার লোকসভা নির্বাচনে কোনও প্রার্থী দিইনি। শুক্রবার দ্বিতীয় দফায় লোকসভা নির্বাচন। তাই কামতাপুর স্টেট ডিমান্ড কমিটির সদস্যদের বার্তা দেওয়া হচ্ছে বিজেপি প্রার্থীদের ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করুন। আমরা আশাবাদী দার্জিলিংয়ে রাজু বিস্তা, বালুরঘাটে সুকান্ত মজুমদার সহ অন্যান্য বিজেপি প্রার্থীরা বিপুল ভোটে জয় যুক্ত হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “তৃণমূল নেতাদের কলার ধরে চাকরির টাকা ফেরত নিন”, চাকরিহারাদের বার্তা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “তৃণমূল নেতাদের কলার ধরে চাকরির টাকা ফেরত নিন”, চাকরিহারাদের বার্তা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লোকসভা ভোট শেষ হওয়ার পর তৃণমূল থাকবে না। যারা টাকা দিয়ে চাকরি পেয়েছেন তাদের বলব, ভোটের আগে তৃণমূল নেতাদের কাছে যান, কলার ধরে চাকরির টাকা ফেরত নিয়ে নিন।” বৃহস্পতিবার এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, তৃণমূল আমলে যারা চাকরি পেয়েছেন, কার চাকরি থাকবে, কার চাকরি যাবে বলা অসম্ভব। তাঁদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা পড়াশুনা করে চাকরি পেয়েছেন, তারা তো টাকা দিয়ে চাকরি পাননি। তাহলে তো আটা ও ভুষি এক হয়ে যাচ্ছে। যারা ঘুষ নিয়ে চাকরি পেয়েছেন, তাদের চাকরি যাচ্ছে আর যারা পড়াশুনা করে চাকরি পেয়েছেন, তাদেরও চাকরি চলে যাচ্ছে।

    দলীয় কর্মীদের সঙ্গে কথা বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    এদিকে রাত পোহালেই দ্বিতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। তার আগে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে কথা বলছেন বালুঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মূলত, বুথের অবস্থা কি তার খোঁজ খবর নিচ্ছেন বিজেপি প্রার্থী। এদিন দুপুরে বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের চকরাম এলাকায় যান বিজেপি প্রার্থী। সেখানে দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলেন সুকান্ত। পাশাপাশি ওই এলাকায় কিছু তৃণমূলের লোকজন একটু হুমকি দিচ্ছে। তারা আবার দিনের বেলা বেরতে পারে না বলে জানান বিজেপি কর্মীরা । দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলেন সুকান্ত মজুমদার এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন। এদিন বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার চিঙ্গিশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আলিপুর, গোপালপুর ও হিলি ব্লকের তিওর সহ বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেরান।

    আরও পড়ুন: শ্রীরূপার বিরুদ্ধে কুরুচিকর মন্তব্য, অভিষেকের বিরুদ্ধে কমিশনে বিজেপি

    কী বললেন সুকান্ত?

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, বুধবার তো প্রচার শেষ হয়েছে। তাই, এদিন বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে কর্মীদের সঙ্গে কথা বলছি। তাঁদের কোনও অসুবিধা হচ্ছে কি না, কেউ ভয় দেখাচ্ছে কি না এইসব শুনছি। ছোট খাটো ধমকানো চমকানো চলছে। ভয় দেখানো হচ্ছে, বিভিন্ন ভাতা বন্ধ হবে এইসব চলছে। মুর্শিদাবাদের বড়ঞাতে বোমা বাঁধতে গিয়ে তৃণমূল কর্মীর হাত উড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বোমা বাধঁতে গিয়ে হাত উড়েছে। পশ্চিমবঙ্গ হল বোমা শিল্পর জন্য বিখ্যাত। মুর্শিদাবাদ, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এইসব জায়গায় বোমা ঘরে ঘরে কুটির শিল্প এখন। বোমা তৈরির মাধ্যমে কর্মসংস্থান হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: চাকরিহারা যোগ্যদের আইনি সহায়তার বার্তা সুকান্ত মজুমদারের

    Sukanta Majumdar: চাকরিহারা যোগ্যদের আইনি সহায়তার বার্তা সুকান্ত মজুমদারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC recruitment Scam) মামলায় হাইকোর্টের নির্দেশে প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল হয়েছে। আদালতের এই রায়ে অথৈ জলে পড়েছেন ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় চাকরি পাওয়া যোগ্য শিক্ষকেরা। এমন পরিস্থিতিতে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আজ সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে রাজ্য সরকার। একই ভাবে বুধবার সর্বোচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হল স্কুল সার্ভিস কমিশনও। অন্যদিকে চাকরি প্রার্থীদের পাশে থাকার বার্তা দিলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “আটা আর ভুষি আলাদা করতে হবে। যাঁরা অযোগ্য তাঁদের বাদ দিয়ে, যোগ্যদের পাশে থাকবে বিজেপি। চাকরিহারা যোগ্যদের আইনি সহায়তা দেবে বিজেপি।” শুধু তাই নয়, যোগ্য চাকরিহারাদের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সরকারকেই দায়ী করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। এখানেই শেষ নয়, “অযোগ্যদের ঢাল হয়ে রাজনীতি করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়”, ঠিক এমন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

    আরও পড়ুনঃ বালুরঘাটে জনসভায় তৃণমূল প্রার্থীর সামনেই সুকান্তর প্রশংসা দেবের মুখে

    মমতাকে তোপ সুকান্তর

    এরপর সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) নিশানা করে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যোগ্যদের পাশে থাকবেন সেকথা বলছেন না। উনি বলছেন, আমি সবার পাশে থাকব। মানে, যোগ্যদের সঙ্গে অযোগ্যদেরও পাশে থাকবেন। ওটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অযোগ্যদের বাঁচানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যোগ্যদের শিখণ্ডী করেছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ব্রাত্য বসু কি পারতেন না, যারা ঘুষ দিয়ে চাকরি পেয়েছেন তাদের নামের তালিকা আলাদা করে আদালতের হাতে তুলে দিতে। তাহলেই তো যোগ্যদের কিছুই হত না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চালাকি করলেন। তিনি রাজনীতি করলেন। যে পাঁচ হাজার জনের কাছ থেকে তাঁর নেতারা পয়সা নিয়ে চাকরি দিয়েছেন, তাঁদের বাঁচানোর জন্য কুড়ি হাজার যোগ্য শিক্ষককে ঢাল করলেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: প্রচারের শেষ দিনে সুকান্তর হাত ধরে তৃণমূল ছেড়ে শতাধিক কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    Sukanta Majumdar: প্রচারের শেষ দিনে সুকান্তর হাত ধরে তৃণমূল ছেড়ে শতাধিক কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার বালুরঘাট লোকসভায় ভোট। তার দুদিন আগেও তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার হিড়িক চলছে। বুধবার তৃণমূল দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করল প্রায় শতাধিক পরিবার। এদিন বালুরঘাটে বিজেপির জেলা কার্যালয়ে একটি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিজেপিতে যোগদানকারীদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি তথা বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এছাড়াও যোগদান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক বাপি সরকার সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব।

    তৃণমূল ছেড়ে শতাধিক কর্মী বিজেপিতে যোগদান করলেন (Sukanta Majumdar)

    এদিন মূলত তপন ব্লক একাধিক পরিবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করে। এই ব্লকের ৭০টি পরিবার যোগ দেয়। অন্যদিকে, বালুরঘাট শহরের একাধিক নতুন ভোটার বিজেপিতে যোগদান করেছে। জানা গিয়েছে, এই এলাকায় ৪০ জন নতুন ভোটার বিজেপিতে যোগ দিয়েছে। তাঁদের পরিবারের সদস্যরা অন্যান্য দলের সমর্থক ছিলেন। এদিন লোকসভা নির্বাচনের শেষ প্রচার। প্রচারের শেষ দিন কুশমন্ডি ও হরিরামপুরের বেশ কয়েকটি এলাকায় হুড খোলা গাড়িতে নির্বাচনের শেষ প্রচার করলেন বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। প্রচার সেরে তিনি গঙ্গারামপুর মহকুমা আদালতে আইনজীবীদের সঙ্গে জনসংযোগ করেন। বিজেপিতে যোগদান করার পর এক যোগদানকারী বলেন,আমরা ১০ নম্বর মালঞ্চা গ্রামপঞ্চায়েত থেকে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করলাম। কারণ, তৃণমূলে থাকাকালীন শুধু দুর্নীতি দেখেছি। তাই, দুর্নীতি মুক্ত করতে আজ বিজেপিতে আসলাম।

    আরও পড়ুন: একই স্কুলের ৩৬ জন শিক্ষকের চাকরি গেল, মাথায় হাত প্রধান শিক্ষকের

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, নির্বাচনী প্রচারের শেষদিন। তাই, জেলার কুশমন্ডি, হরিরামপুরের বিভিন্ন এলাকায় প্রচার করলাম। সাধারণ মানুষের ভালো সাড়া পাচ্ছি। এদিনও সকাল থেকে দিনভর বিভিন্ন এলাকায় চুটিয়ে প্রচার করলাম। আর বহুদিন ধরেই তৃণমূল ছেড়ে বহু পরিবার বিজেপিতে যোগদান করছে। প্রচারের শেষদিনেও যোগদান পর্ব লেগেই রয়েছে। যোগদানকারীরা বুঝেছে যে রাজ্য বাঁচাতে হলে বিজেপি দরকার তাই আজ তারা তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করলো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dev: বালুরঘাটে জনসভায় তৃণমূল প্রার্থীর সামনেই সুকান্তর প্রশংসা দেবের মুখে

    Dev: বালুরঘাটে জনসভায় তৃণমূল প্রার্থীর সামনেই সুকান্তর প্রশংসা দেবের মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্রে মোদি, অমিত শাহ জনসভা করে ঝড় তুলে দিয়েছেন। মিঠুনের রোডশোয়ে জনজোয়ার প্রমাণ করে দিয়েছে সুকান্ত মজুমদারের ওপর বালুরঘাটবাসীর কতা আস্থা রয়েছে। এই আবহের মধ্যে এবার তৃণমূল প্রার্থীর বিপ্লব মিত্রের হয়ে জনসভা করতে এসে সুকান্তর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন দেব (Dev)। ভোটের মুখে দেবের এই প্রশংসায় রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে।

    সুকান্তর প্রশংসায় দেব (Dev)

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডিতে নির্বাচনী জনসভায় এসে বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের প্রশংসা করলেন অভিনেতা তথা বিদায়ী তৃণমূল সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব (Dev)। মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বালুরঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কথা শোনা গেল দেবের মুখে। তিনি বলেন, “আমার অনেক বন্ধু-বান্ধব আছে বিজেপিতে। তাদের মধ্যে অন্যতম সুকান্তদা। আমার প্রিয় মানুষ সুকান্তদাকে শুভেচ্ছা। ভোটে হারা-জেতা রয়েছে।” দেবের মুখে সুকান্তর এই প্রশংসার ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

    আরও পড়ুন: স্ত্রীর কান্না দেখে চোখে জল “সন্দেশখালিরের বাঘের”, আদালতে অন্য শাহজাহানকে দেখলেন সকলে

    তৃণমূল প্রার্থী কী বললেন

    এবারও বালুরঘাট থেকে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন সুকান্ত। তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন বিপ্লব মিত্র। সেই বিপ্লবের সমর্থনেই এদিন বালুরঘাটে প্রচারে এসেছিলেন দেব। তাঁর মুখে সুকান্তর প্রশংসা শোনা যেতেই দলের অন্দরে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র বলছেন, এটা আমাদের কালচার। অপরপক্ষ যতই অভদ্রতা করুক তৃণমূলের এটি কালচার। এটাই তৃণমূল। এই শিক্ষাই আমরা পেয়েছি।

    কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, “দেবের (Dev) মতো সুপারস্টারও বলে সুকান্তদা আমার ভাল বন্ধু। এটাই সুকান্ত মজুমদার। দেব বলে আগে সুকান্তদাকে নিয়ে বলব তারপর বিপ্লবদাকে নিয়ে বলব।” প্রসঙ্গত, দেব এবারও তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন ঘাটাল থেকে। সেখানেও তুলছেন প্রচারে ঝড়। তবে তৃণমূলের তারকা প্রচারকদের তালিকায় বরাবরই সামনের সারিতে রয়েছেন তিনি। অন্যান্য প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে ঘুরছেন রাজ্যের নানা প্রান্তে। বুধবার গঙ্গারামপুরে রোড শো করবেন দেব। সেই প্রসঙ্গে সুকান্ত এদিন বলেন, ওই রোড শোয়ে আখেরে দেব আমার জন্যই করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “দোকান খুলে চাকরি বিক্রি করেছিলেন মমতা ও তাঁর শাগরেদ পার্থ,” বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “দোকান খুলে চাকরি বিক্রি করেছিলেন মমতা ও তাঁর শাগরেদ পার্থ,” বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে সোমবার বিকেলে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ বরাহারে জনসভা করতে এলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিরোধী দলনেতার পাশাপাশি মঞ্চে রয়েছেন বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার, জেলার তিন বিজেপি বিধায়ক, সন্দেশখালির তিন মহিলা সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব।  

    তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন সুকান্ত

    মঞ্চ থেকে সুকান্ত বলেন, কয়লা চুরি, বালি চুরির পাশাপাশি সবুজ সাথির সাইকেল চুরি করে বাংলাদেশে পাঠিয়েছেন মমতা। লোকসভা নির্বাচনের আগে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ ব্লকে সভা করে বিজেপি। সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে এই সভা হয়।  সুকান্ত মজুমদারের হয়ে সভাতে আসেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) । সভা থেকে সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন, তৃণমূল মানুষদেরকে ভয় দেখাচ্ছে যে আধার কার্ড বাতিল হবে। আমি এই মঞ্চ থেকে বলছি, একটা আধার কার্ড বাতিল হবে না। আধার কার্ড বাতিল না হলে তৃণমূল নেতাদেরকে বিজেপি কর্মীরা জুতার বাড়ি মারবেন, আমি এই মঞ্চ থেকে বলে গেলাম। আমি আরও এই মঞ্চ থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর আধিকারিকদের বলছি, আপনারা লাঠিতে তেল দিয়ে রাখুন, ভোটের দিন তৃণমূল খেলা হবে বলে ছাপ্পা দিতে আসলেই ছক্কা মেরে দেবেন।

    আরও পড়ুন: ভোটের পরেই কি মুখ্যমন্ত্রী বদল! ইঙ্গিত অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    দোকান খুলে চাকরি বিক্রি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী (Suvendu Adhikari)

    এস‌এসসির চাকরিতে অতিরিক্ত শিক্ষক পদ তৈরিতে অভিযুক্ত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ ২০২২ সালের ৫ মে মন্ত্রীসভায় উপস্থিত সকলকে সিবিআই হেফাজত নেওয়ার দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) । সোমবার বিকেলে কুমারগঞ্জের জনসভা থেকে শুভেন্দু বলেন, “ডিভিশন বেঞ্চ অতিরিক্ত পদ তৈরি কারীদের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।” তা হলে ২০২২ সালের ৫ মে মন্ত্রী সভার বৈঠক করে বাড়তি শিক্ষক পদ অনুমোদন করা হয়েছিল। ওই বৈঠকে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁদের অবিলম্বে সিবিআই হেফাজতে নেওয়া হোক বলে শুভেন্দু দাবি করেন। তিনি আরও বলেন, “যাদের চাকরি চলে গিয়েছে, তাঁদের নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু, এদের দোকান খুলে চাকরি বিক্রি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর শাগরেদ পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ৩০ লক্ষ কর্ম প্রার্থীর সর্বনাশ করেছিলেন যাঁরা আজ তাঁদের সর্বনাশ হয়েছে ডিভিশন বেঞ্চে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন মমতা, অবিলম্বে পদত্যাগ চাই”, দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন মমতা, অবিলম্বে পদত্যাগ চাই”, দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২৫,৭৫৩ জনের চাকরি গেল একসঙ্গে। রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা তৃণমূলের শাসনে একটি বড় দুর্নীতি। তাহলে তৃণমূলের ঢাকি সমেত বিসর্জন কি একেই বলে? ফেসবুকে একথা ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাল গতিতে। সাম্প্রতিক কালে এত সংখ্যক সরকারি কর্মচারীর দুর্নীতির (Recruitment Scam) অভিযোগে চাকরি যাওয়া নজিরবিহীন ঘটনা। এরই মাঝে চাকরি যাওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে দায়ী করে তাঁর পদত্যাগ দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন মমতা, অবিলম্বে পদত্যাগ চাই।”

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বালুরঘাটে (Balurghat) তীব্র দাবদাহ উপেক্ষা করে চলছে প্রচার। প্রচারের ফাঁকে সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসের আমলে মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় মাস্টার মশাইদের চাকরি গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগির মতো বিক্রি হয়েছে। তার ফল আজ এই পরিবারগুলোকে ভুগতে হচ্ছে। ২৬ হাজার পরিবার অথৈ জলে পড়ে গেল। ক্যাবিনেটের শীর্ষে থাকা মুখ্যমন্ত্রীকে (CM) এর দায় নিতে হবে। মুখ্যমন্ত্রীর অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত। তিনি এই পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গ অন্ধকারের দিকে যাচ্ছে এবং পশ্চিমবঙ্গকে এই অন্ধকার থেকে বের করে আনতে হবে।”

    ব্রাত্য বসুর প্রতিক্রিয়া

    একসঙ্গে প্রায় ২৬ হাজার সরকারি কর্মচারীর চাকরি গেল। যার মধ্যে বেশিরভাগ শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী। এর প্রভাব পড়বে ছাত্রদের পড়াশুনায়। প্রভাব পড়বে সমাজেও। স্বাভাবিক ভাবে চাপে শাসকদল। চাপে শিক্ষা দফতর। এরই মাঝে সুকান্তের (Sukanta Majumdar) পাশাপাশি প্রতিক্রিয়া এসেছে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর। তিনি বলেছেন, “রায়ের কপি হাতে পাইনি। তবে রায়ের কপি হাতে পেলে আরও বিস্তৃতভাবে বলতে পারব। এসএসসির কর্তাদের সঙ্গে আমার প্রাথমিক কথা হয়েছে। তাঁদের দেওয়া রিপোর্ট থেকে আমি বলতে পারি প্রায় চার থেকে পাঁচ হাজার শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মচারীর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ ছিল। প্রায় ২৬ হাজার লোকের চাকরি গেল। অর্থাৎ যারা যোগ্য এরকম প্রায় ১৯ হাজারেরও চাকরি চলে গিয়েছে। অথচ এসএসসি কমিশনকে মাননীয় বিচারপতি বলছেন টেন্ডার প্রক্রিয়া ডেকে নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করতে। যে ওএমআর শিট আছে সেগুলো নতুন করে যাচাই করতে। আমরা আইনি পরামর্শ নেব যে আমরা এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যেতে পারি কিনা। একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে বলতে পারি প্রায় ১৯ হাজার জনের যদি চাকরি চলে যায়, তাহলে সেটা অত্যন্ত চিন্তার। যেভাবে বিজেপির নেতারা যোগ্য মানুষদের চাকরি যাওয়াতে আনন্দ প্রকাশ করছে সেটা সমাজের পক্ষে এবং যোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের পক্ষে খুবই বেদনার বলে আমরা মনে করি।”

    আরও পড়ুনঃ “বঞ্চিতদের ঠকিয়েছেন, লজ্জা থাকলে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত”, তোপ দাগলেন অভিজিৎ

    দিলীপ ঘোষের বক্তব্য

    এক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠছে যে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতি হয়েছে এদিনের হাইকোর্টের রায়ের ফল তাতে সিলমোহর পড়ল। এই রায় ঐতিহাসিক বলেছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে ঢাকি সমেত বিসর্জন ও দুর্নীতির কথা বলে আসছিলেন সেই তত্ত্ব পুনরায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে মনে করা হয়েছে। এর প্রভাব পড়বে আসন্ন নির্বাচনেও। এত সংখ্যক চাকরি যাওয়ার ফল ভুগতে হবে তৃণমূলকে। এদিকে সুকান্তের পাশাপাশি, বর্ধমান দুর্গাপুরে প্রচার শেষে দিলীপ ঘোষ (Sukanta Majumdar) বলেন, “হাজার হাজার কোটি টাকা যাঁরা কামিয়েছেন দুর্নীতি করে, তাঁদের জেলে যেতে হবে। যে অন্যায় করেছেন তাঁদের ফল ভুগতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: তীব্র গরম উপেক্ষা করে হুডখোলা জিপে শেষ রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: তীব্র গরম উপেক্ষা করে হুডখোলা জিপে শেষ রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাটের দলীয় প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) সমর্থনে বিজেপি প্রচারের কোনও খামতি রাখছে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী পর শনিবার মিঠুন চক্রবর্তী জেলা বিভিন্ন অংশে রোড শোয়ের পাশাপাশি জনসভা করেছেন। রবিবাসরীয় প্রচারে এদিন ঝড় তুলেছেন সুকান্ত। হুডখোলা গাড়িতে তীব্র গরম ও রোদকে উপেক্ষা করে গ্রামের পর গ্রাম প্রচার করে বেড়াচ্ছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তাঁর সঙ্গে এদিন প্রচারে ছিলেন অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ।

    ভোট প্রচারে সুকান্তর স্ত্রী (Sukanta Majumdar)

    এদিন বালুরঘাট শহর লাগোয়া তপন ব্লকের একাধিক গ্রামে জনসংযোগ করছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। ভোটের আগে শেষ রবিবারের প্রচারে সারাদিনই জনসংযোগ কর্মসূচিতেই ব্যস্ত ছিলেন তিনি। প্রচারে বেরিয়ে ২৬ তারিখে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার অনুরোধ জানান সুকান্ত। পাশাপাশি সুকান্ত মজুমদার দ্বিতীয়বারের জন্য এবার নির্বাচনে লড়াই করছেন। প্রসঙ্গত,দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সাতটি ও উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার বিধানসভা মিলিয়ে বালুরঘাট লোকসভা আসন। মোট ১৮০০ বেশি বুথ রয়েছে। প্রতিটি বুথে বুথে যাওয়া সম্ভব হয়ে উঠছে না  প্রার্থীর। কারণ, এক মাসের মধ্যে লোকসভা কেন্দ্রের প্রতিটি বুথে যাওয়া কার্যত অসম্ভব। এই অবস্থায় বালুরঘাট শহরে স্বামীর হয়ে নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের স্ত্রী কোয়েল চৌধুরী মজুমদার। গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরে ঘুরে নির্বাচনী প্রচারে সারছেন সুকান্ত মজুমদারের সহধর্মিণী। ভোট পর্যন্তই এভাবেই তাঁর স্ত্রী প্রচার চালাবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারও জেলা জুড়ে চুটিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন: “বাংলায় আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই,” বিস্ফোরক রাজনাথ সিং

    কী বললেন সুকান্ত?

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন,ভোটের আগে শেষ রবিবার। তাই, রোদ গরমকে উপেক্ষা করে বেরিয়ে পড়লাম প্রচারে। প্রচারে বেরিয়ে ২৬ তারিখে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি ভোটারদের। যেহেতু আমি সব জায়গায় প্রচার করছি বালুরঘাটে সেই ভাবে প্রচারে সময় দিতে পারছিনা। তাই আমার হয়ে আমার স্ত্রী প্রচার করছে। তাঁর রাজনীতিতে আসার কোনও ইচ্ছে নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: সুকান্তর সমর্থনে মিঠুনের রোড শোয়ে জনজোয়ার, দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে তোপ

    Mithun Chakraborty: সুকান্তর সমর্থনে মিঠুনের রোড শোয়ে জনজোয়ার, দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে তোপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের হয়ে জেলায় এসেছেন বলিউডের সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) । শুক্রবার তপন বিধানসভা এলাকায় মিঠুন জনসভা করার পর এদিন গঙ্গারামপুরে রোডশো করলেন। বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে জনসভা ও রোডশো করলেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী। সঙ্গে ছিলেন রুদ্রনীল ঘোষ। সুকান্ত মজুমদার ও গঙ্গারামপুরের বিধায়ক সত্যেন রায়।

    গঙ্গারামপুরে মিঠুনের রোডশো (Mithun Chakraborty)

    এদিন গঙ্গারামপুরের প্রধান সড়ক ধরে রোড শো চলতে থাকে। হাজার হাজার বিজেপি কর্মী-সমর্থক মিছিলে হাঁটেন। দেখা গেল, গঙ্গারামপুরের জনপ্রিয় ক্ষীর দই মিঠুন (Mithun Chakraborty) চক্রবর্তীর হাতে তুলে দেন সুকান্ত মজুমদার। গঙ্গারামপুরে সিপিএমের জেলা পার্টি অফিসের সামনে অনেকক্ষণ মিঠুন চক্রবর্তীর রোডশো দাঁড়িয়ে যায়। পার্টি অফিসে অনেকেই দেখা গেল ব্যালকনিতে। বালুরঘাট লোকসভায় তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছে বিপ্লব মিত্র। আর গঙ্গারামপুরে তাঁর বাড়ি। তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর বাড়ির এলাকায় রোড শো করেন বিজেপির রাজ্য জেলা সভাপতি তথা বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার ও মিঠুন চক্রবর্তী। জেলার রাজনীতিতে গঙ্গারামপুরকে তৃণমূলের গড় হিসেবে ধরা হয়। সেই এলাকায় মিঠুন চক্রবর্তী ও সুকান্ত মজুমদারের  রোড শোয়ে সাধারণ মানুষের ভিড় ও উৎসাহ দেখে জয় নিশ্চিত বলে  বিজেপি কর্মীরা আশা করছেন।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালি গেল সিবিআই টিম, কথা বললেন গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে

    দুর্নীতিগ্রস্তদের উচিত শিক্ষা দিয়ে দিন

    গঙ্গারামপুরের রোডশোর পাশাপাশি কুশমন্ডিতে এক জনসভা করেন সুকান্ত মজুমদার ও মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। মিঠুন নাম না করে কয়লা চুরি বালি চুরি, গরু চুরি কিছুই বাদ রাখেননি। মহাগুরু বলেন, যে দল কয়লা, বালি, গরু চুরি সঙ্গে যুক্ত সেই দলের প্রার্থীকে ভোট না দিয়ে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারকে ভোটে জেতানো আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, আমি সাপের ডায়লগটা বলার জন্য আমার ওপর মামলা করেছিল। তাই আমি কিছু ডায়লগ ঘুরিয়ে বলছি। আমি জল ঢোরা নই, বালি বড়াই নই, আমি সেই সাপ যে ছোট ছোট ইঁদুর খুঁজে বেরোচ্ছি। আমরা দুর্নীতিগ্রস্ত নই। রেশন চুরি, কয়লা চুরি ও মানুষের লেখাপড়া বিদ্যা চুরি করি না। আমরা সুন্দর বাংলা প্রদান করব। ওরা দুর্নীতিগ্রস্ত। মেয়েদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে। তাই এবারে সময় বুঝে দুর্নীতিগ্রস্তদের উচিত শিক্ষা দিয়ে দিন। আর সুকান্ত মজুমদারকে দ্বিতীয় বারের জন্য সাংসদ করুন।

    ৫০ হাজার লিড পাব!

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, গঙ্গারামপুরে মিঠুনের রোড শোয়ে যেরকম মানুষের ভিড় ও উৎসাহ দেখলাম তাতে গঙ্গারামপুর থেকে ৫০ হাজার ভোটে লিড পাবো। আমরা মিঠুন চক্রবর্তীকে গঙ্গারামপুরের বিখ্যাত ক্ষীর দই উপহার দিলাম। তিনি দই খেয়ে সুনাম করলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share