Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Mithun Chakraborty: সুকান্তর সমর্থনে মিঠুনের রোড শোয়ে জনজোয়ার, দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে তোপ

    Mithun Chakraborty: সুকান্তর সমর্থনে মিঠুনের রোড শোয়ে জনজোয়ার, দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে তোপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের হয়ে জেলায় এসেছেন বলিউডের সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) । শুক্রবার তপন বিধানসভা এলাকায় মিঠুন জনসভা করার পর এদিন গঙ্গারামপুরে রোডশো করলেন। বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে জনসভা ও রোডশো করলেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী। সঙ্গে ছিলেন রুদ্রনীল ঘোষ। সুকান্ত মজুমদার ও গঙ্গারামপুরের বিধায়ক সত্যেন রায়।

    গঙ্গারামপুরে মিঠুনের রোডশো (Mithun Chakraborty)

    এদিন গঙ্গারামপুরের প্রধান সড়ক ধরে রোড শো চলতে থাকে। হাজার হাজার বিজেপি কর্মী-সমর্থক মিছিলে হাঁটেন। দেখা গেল, গঙ্গারামপুরের জনপ্রিয় ক্ষীর দই মিঠুন (Mithun Chakraborty) চক্রবর্তীর হাতে তুলে দেন সুকান্ত মজুমদার। গঙ্গারামপুরে সিপিএমের জেলা পার্টি অফিসের সামনে অনেকক্ষণ মিঠুন চক্রবর্তীর রোডশো দাঁড়িয়ে যায়। পার্টি অফিসে অনেকেই দেখা গেল ব্যালকনিতে। বালুরঘাট লোকসভায় তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছে বিপ্লব মিত্র। আর গঙ্গারামপুরে তাঁর বাড়ি। তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর বাড়ির এলাকায় রোড শো করেন বিজেপির রাজ্য জেলা সভাপতি তথা বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার ও মিঠুন চক্রবর্তী। জেলার রাজনীতিতে গঙ্গারামপুরকে তৃণমূলের গড় হিসেবে ধরা হয়। সেই এলাকায় মিঠুন চক্রবর্তী ও সুকান্ত মজুমদারের  রোড শোয়ে সাধারণ মানুষের ভিড় ও উৎসাহ দেখে জয় নিশ্চিত বলে  বিজেপি কর্মীরা আশা করছেন।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালি গেল সিবিআই টিম, কথা বললেন গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে

    দুর্নীতিগ্রস্তদের উচিত শিক্ষা দিয়ে দিন

    গঙ্গারামপুরের রোডশোর পাশাপাশি কুশমন্ডিতে এক জনসভা করেন সুকান্ত মজুমদার ও মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। মিঠুন নাম না করে কয়লা চুরি বালি চুরি, গরু চুরি কিছুই বাদ রাখেননি। মহাগুরু বলেন, যে দল কয়লা, বালি, গরু চুরি সঙ্গে যুক্ত সেই দলের প্রার্থীকে ভোট না দিয়ে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারকে ভোটে জেতানো আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, আমি সাপের ডায়লগটা বলার জন্য আমার ওপর মামলা করেছিল। তাই আমি কিছু ডায়লগ ঘুরিয়ে বলছি। আমি জল ঢোরা নই, বালি বড়াই নই, আমি সেই সাপ যে ছোট ছোট ইঁদুর খুঁজে বেরোচ্ছি। আমরা দুর্নীতিগ্রস্ত নই। রেশন চুরি, কয়লা চুরি ও মানুষের লেখাপড়া বিদ্যা চুরি করি না। আমরা সুন্দর বাংলা প্রদান করব। ওরা দুর্নীতিগ্রস্ত। মেয়েদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে। তাই এবারে সময় বুঝে দুর্নীতিগ্রস্তদের উচিত শিক্ষা দিয়ে দিন। আর সুকান্ত মজুমদারকে দ্বিতীয় বারের জন্য সাংসদ করুন।

    ৫০ হাজার লিড পাব!

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, গঙ্গারামপুরে মিঠুনের রোড শোয়ে যেরকম মানুষের ভিড় ও উৎসাহ দেখলাম তাতে গঙ্গারামপুর থেকে ৫০ হাজার ভোটে লিড পাবো। আমরা মিঠুন চক্রবর্তীকে গঙ্গারামপুরের বিখ্যাত ক্ষীর দই উপহার দিলাম। তিনি দই খেয়ে সুনাম করলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: “১ লক্ষ ভোটে সুকান্ত মজুমদারকে আমরা জয়ী করব”, বললেন বিজেপিতে যোগদানকারীরা

    Balurghat: “১ লক্ষ ভোটে সুকান্ত মজুমদারকে আমরা জয়ী করব”, বললেন বিজেপিতে যোগদানকারীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে ফের বালুরঘাটে (Balurghat)  তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসাল তৃণমূল। সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে তৃণমূলের ওয়ার্ড সভাপতি সহ শতাধিক তৃণমূল কর্মী বিজেপিতে যোগদান করেন। ভোটের মুখে এই যোগদানের ঘটনায় বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা চাঙা হয়ে উঠেছে।

    কারা যোগদান করলেন? (Balurghat)  

    ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল সভাপতি রঞ্জিত সরকার, ওয়ার্ডের যুব সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস, মহিলা তৃণমূল সভাপতি টুম্পা সান্যাল সরকার, তৃণমূলের বুথ সভাপতি রবীন সূত্রধর-সহ শতাধিক কর্মী, সমর্থক তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের (Balurghat) বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আজ ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট রঞ্জিত সরকারের নেতৃত্বে ওয়ার্ডের মহিলা প্রেসিডেন্ট টুম্পা সরকার, বুথ সভাপতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন বুথের তৃণমূলের মহিলা নেত্রী এসেছেন। আরও অনেকে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বিজেপির পতাকা তুলে নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদির কাজ দেখে। এতে ভোটের আগে আমাদের অনেকটাই শক্তিবৃদ্ধি হল।

    আরও পড়ুন: দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    ১ লক্ষ ভোটে জয়ী করাই লক্ষ্য

    তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করে রঞ্জিত সরকার বলেন, আমি তৃণমূলে  নানা পদে থেকেছি। কিন্তু বিজেপি এখানে যা কাজ করেছে, তা দেখেই আমরা দল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিই। সুকান্ত মজুমদার বিভিন্ন পরিষেবা দিয়েছেন এই বালুরঘাটকে। অমৃত ভারত স্টেশন দিয়েছেন। তাই আমরাও বিজেপিতে এলাম। আর অনেকে আসতে চান, নানা কারণে আসতে পারছেন না। আমাদের টার্গেট সুকান্ত মজুমদারকে ১ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে জেতানোর। সেই লক্ষ্যপূরণে আমরা নিজের এলাকায় কাজ করা শুরু করেছি। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের নির্বাচনী প্রচারে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় নরেন্দ্র মোদি এসে ঝড় তুলেছিলেন। এবার মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী সুকান্তর সমর্থনে বালুরঘাটে প্রচারে আসেন। শুক্রবার তপনে জনসভা করেছেন। এদিন রোড শো করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: হাসপাতালের কাছে মুখ্যমন্ত্রীর জনসভায় আপত্তি, কমিশনে অভিযোগ করলেন সুকান্ত

    Balurghat: হাসপাতালের কাছে মুখ্যমন্ত্রীর জনসভায় আপত্তি, কমিশনে অভিযোগ করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বালুরঘাটে এসে জনসভা করে ঝড় তুলে গিয়েছেন। তৃণমূল বেশ কিছুটা ব্যাকফুটে। কর্মীদের অক্সিজেন দিতে এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বৃহস্পতিবার দক্ষিণ দিনাজপুরের হরিরামপুরে জনসভা করবেন। আর এই সভা ঘিরে বিতর্ক জেলাজুড়ে । বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রের সমর্থনে হরিরামপুর হাসপাতালের বিপরীত দিকের মাঠে জনসভা করবেন। বিজেপির অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রীর জনসভা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার এ বিষয়ে জেলা নির্বাচন আধিকারিককে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন। সভার আগে কমিশনে নালিশ জানানোর ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়়িয়ে পড়েছে।

    হাসপাতালের কাছে মুখ্যমন্ত্রীর সভা ঘিরে বিতর্ক (Balurghat)  

    কয়েকদিন বাদে বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভা নির্বাচন হবে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা থেকে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন বিপ্লব মিত্র। আর বিদায়ী সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের ওপর এবারও আস্থা রেখেছে বিজেপি। এমনিতেই এই লোকসভার একাধিক বিধানসভায় তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানপর্ব লেগেই রয়েছে। দুদিন আগে বালুরঘাট থেকে দিল্লিগামী এক্সপ্রেস চালু হওয়ায় এই লোকসভার লক্ষ লক্ষ মানুষ বিদায়ী সাংসদ সুকান্তর উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। এই অবস্থায় সুকান্তর খাসতালুকে অনেকটাই ব্যাকফুটে তৃণমূল। আর তাই,দলীয় প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর হয়ে জনসভা করতে জেলার বিভিন্ন ব্লকে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী। এবারও জনসভা করতে জেলার হরিরামপুর ব্লকে হরিরামপুর হাসপাতালের বিপরীত দিকের মাঠে জনসভা করবেন তিনি। আর এই সভা ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: শক্তিপুরে রাম নবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, বোমাবাজি একাধিক বাড়ি-দোকান ভাঙচুর, আক্রান্ত পুলিশও

    কমিশনে অভিযোগ সুকান্তর

    বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার বলেন, হরিরামপুর গ্রামীণ হাসপাতালের ১০০ মিটারের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রীর জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। যা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছে। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে, অর্থাৎ জেলা নির্বাচনী আধিকারিক তথা জেলাশাসককে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছি।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    দক্ষিণ দিনাজপুর তৃণমূল জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকী জানান, নির্বাচন কমিশনের সুবিধা পোর্টালে আবেদন করেই সভার অনুমতি পাওয়া গিয়েছে। নির্বাচন কমিশন যেখানে অনুমতি দিয়েছে সেখানে সুকান্তবাবুর বলার কিছু নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami 2024: তৃণমূল প্রার্থীর খাসতালুকে সুকান্তর নেতৃত্বে দাপিয়ে রাম নবমীর মিছিল রাম ভক্তদের

    Ram Navami 2024: তৃণমূল প্রার্থীর খাসতালুকে সুকান্তর নেতৃত্বে দাপিয়ে রাম নবমীর মিছিল রাম ভক্তদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার বালুরঘাট শহরে রাম নবমী (Ram Navami 2024) উদযাপন কমিটির উদ্যোগে বর্ণাঢ্য মিছিলের আয়োজন করা হয়। যেখানে প্রায় হাজার দুয়েক রাম ভক্ত অংশগ্রহণ করেন। মিছিলে নানা রকমের ট্যাবলো নিয়ে শহর পরিদর্শন করেন। এই মিছিলকেই অভ্যর্থনা জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এই মিছিল শুরু হয় বিজেপি মোড় থেকে এবং সাড়ে তিন নম্বর মোড়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ফুল ছিটিয়ে মিছিল কে অভ্যর্থনা জানান। অবশ্য এই মিছিলে পা মেলান  বালুরঘাটের বিধায়ক অশোক লাহিড়ী সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব।

    তৃণমূল প্রার্থীর গড়ে দাপিয়ে রাম নবমীর মিছিল করলেন রাম ভক্তরা (Ram Navami 2024)

    পাশাপাশি তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর বাড়ির এলাকায় রাম নবমী (Ram Navami 2024) অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার। গঙ্গারামপুরে বাড়ি তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর, আর গঙ্গারামপুর পুরসভার চেয়ারম্যান বিপ্লব মিত্রর ভাই প্রশান্ত মিত্র। সেই গঙ্গারামপুরে রাম নবমীর বিশাল শোভাযাত্রায় হাজারখানেক রাম ভক্তর সঙ্গে পায়ে হেঁটে সামিল হন সুকান্ত মজুমদার। জেলার বুনিয়াদপুরের সভা থেকে তিনি বলেন, আজ রাম নবমীর দিনে আপনাদেরকে বলছি রামকে ভোট দিন, রাবনকে ভোট দেবেন না।

    রামকে নিয়ে কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি ভুল বোঝাচ্ছে

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন,আজ রামের জন্মদিন। আজকের দিনে সমস্ত সমাজের মানুষ রাম নবমী (Ram Navami 2024) পালন করে ও রামকে শ্রদ্ধা জানান। কিছু রাজনৈতিক ব্যাক্তি উস্কানি দিয়ে ভোট ব্যাংকের জন্য এই সব করে। কিন্তু, মানুষ উস্কানিতে পা দেবে না।আজ আমি জেলার বিভিন্ন এলাকায় রাম নবমীর শোভাযাত্রায় পা মেলালাম। গতবারের রাম নবমীর উদাহরণ তুলে ভোটের আগে বিভাজনের রাজনীতি তৃণমূলের। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, রামকে নিয়ে দেশের কারও সমস্যা নেই। কিছু পার্টির নেতাদের সমস্যা আছে। রাম তো এই দেশের আদর্শ। সবাই চেনে রামকে, অন্য ধর্মের মানুষেরা সম্মান করেন রামকে। কিন্তু, কিছু রাজনৈতিক ব্যাক্তি কিছু লোককে ভুল বুঝিয়ে রাখতে চায়।

    আরও পড়ুন: সুকান্তর খাসতালুকে রাম নবমীতে তৃণমূল নেতাদের মুখে ‘জয় শ্রীরাম’ বুলি, হতবাক বালুরঘাটবাসী

    অসমে উস্কানি দিচ্ছেন মমতা

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অসমে গিয়ে বলেন আপনাদের উপর অত্যাচার হলে আপনারা বাংলায় আসুন এই প্রসঙ্গে সুকান্ত জানান,এইটা উস্কানিমূলক বক্তব্য। অহমীয়া ও বাঙালিদের মধ্যে একটি গন্ডগোল বাধানোর চেষ্টা করছে। গন্ডগোল হলে তো বাঙালিরা বিপদে পড়বে। অসমে বাঙালিরা ভালোই আছেন। তারা আমাদের সমস্ত ধরণের সাহায্যে পায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মোদির সভায় জন সুনামি, ভিড়ের প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: মোদির সভায় জন সুনামি, ভিড়ের প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে বালুরঘাট রেল স্টেশন মাঠে মঙ্গলবার নির্বাচনী প্রচারের সভা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। মোদির সেই সভাকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় উজ্জীবিত বিজেপি শিবির। যদিও বিজেপি শিবিরের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মধ্যেও ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়। এদিন দুপুর আড়াইটে ছিল প্রধানমন্ত্রীর সভা। তাতে কী হয়েছে, সামনে থেকে মোদিকে দেখার জন্য সকাল থেকেই কাতারে কাতারে পুরুষ ও মহিলারা লাইন দিয়ে রেল মাঠের দিকে এগোতে থাকেন। সবমিলিয়ে মোদিকে দেখতে প্রায় এক লক্ষের উপর ভিড় হয়েছিল। গোটা মাঠ জন সুনামির আকার নেয়। শঙ্খ ও উলু ধ্বনি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান মানুষ। সভামঞ্চে পৌঁছে ভারত মাতা কি জয় ধ্বনি দিতে থাকেন তাঁরা। এদিন মোদি বলেন, হেলিকপ্টার থেকে নামার সময়ে দেখছি, চর্তুদিকে মানুষ। মা-বোনেদের আর্শীবাদ বলছে, বাংলায় উন্নয়নের জয় হবে। চার জুন চারশো পার।

    রামলালার ছবি দেদার বিক্রি হয় সভায় (Narendra Modi)

    সভাকে কেন্দ্র করে মেলার চেহারা নেয় বিস্তীর্ণ এলাকা। মেলাতে দেদার বিক্রি হচ্ছে রাম লালার মূর্তির ছবি। সকাল থেকেই ট্রেনে করে সভার দিকে আসতে শুরু করেন মানুষ। প্রসঙ্গত,২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের সময় গঙ্গারামপুর মহকুমা এসে সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) । দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বংশীহাড়িতে সম্প্রতি সভা করে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এর পরই মোদির সভাকে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষের উৎসাহ যেন আরও চরমে ওঠে। সভা মঞ্চে ঢোকার জন্য রেলস্টেশন এবং সংলগ্ন এলাকায় চারটি অস্থায়ী রাস্তা করা হয়েছে। মোদির সভাকে কেন্দ্র করে রেল স্টেশন মাঠে বসেছে রকমারি খাবার ও খেলনার দোকান। তবে, সভা মঞ্চে ঠিক পিছন দিকেই অস্থায়ী হেলিপ্যাড তৈরি করা হয়। সবচেয়ে বেশি ভিড় হয় প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারের নামবার মাঠের চারপাশে।

    আরও পড়ুন: “অনুপ্রবেশকারী ও অপরাধীদের কাছে বাংলাকে লিজ দিয়ে দিয়েছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক মোদি

    প্রধানমন্ত্রীকে দেখে আল্পুত বালুরঘাটবাসী

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) সভায় হাজির হওয়া কর্মী সমর্থক এবং সাধারণ দর্শকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে নির্বাচনী প্রচারসভায় এসে মোদি কি বার্তা দিচ্ছেন তা শোনার আগ্রহ থেকেই দলে দলে মানুষ এই সভায়। সভাতে আসা বালুরঘাটবাসী বলেন, এবারে নিজের চোখে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে পেলাম। আমরা ওনাকে দেখবার জন্য ৭০ কিলোমিটার দূর থেকে এসেছি। সভাতে থেকে প্রধানমন্ত্রীর সমস্ত কথা শুনলাম। সভাতে এতো লোকের সমাগম দেখে বিজেপির জয় নিচ্ছিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘রাম নবমী আটকানোর সমস্ত রকমের ষড়যন্ত্র করেছে তৃণমূল’, তোপ মোদির

    Narendra Modi: ‘রাম নবমী আটকানোর সমস্ত রকমের ষড়যন্ত্র করেছে তৃণমূল’, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাম নবমী আটকানোর সমস্ত রকমের ষড়যন্ত্র করেছে তৃণমূল।” মঙ্গলবার দুপুরে বালুরঘাটে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে জনসভা করতে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “রাম নবমী গুরুত্বপূর্ণ, নববর্ষও গুরুত্বপূর্ণ, আর নবরাত্রিও গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রথম রাম নবমী, যেখানে অযোধ্যায় রামলালা বিরাজমান। আমি জানি, তৃণমূল প্রত্যেকবারের মতো এখানে রাম নবমী আটকানোর জন্য সব ষড়যন্ত্র করেছে, কিন্তু জয় সত্যেরই হয়েছে। এই কারণে আদালতের থেকে অনুমতি মিলেছে। কাল রাম নবমীর শোভাযাত্রা বের হবে।”

    সন্ত্রাসবাদীদের দমন চলছে (Narendra Modi)

    এদিন মোদি (Narendra Modi) বলেন, “সন্ত্রাসবাদীদের দমন চলছে, চলবে। দেশবাসীর সাহস মোদির গ্যারান্টি। আরও একবার মোদি সরকার। পদ্মফুল চিহ্নে ভোট দিন। বিজেপিকে জয়ী করুন। হেলিকপ্টার থেকে নামার সময়ে দেখছি, চর্তুদিকে মানুষ। মা-বোনেদের আশীর্বাদ বলছে, বাংলায় জিত বিকাশেরই হবে। চার জুন চারশো পার। দেশের লক্ষ্য গ্যারান্টি মোদির, আরও একবার মোদি সরকার। পদ্মফুল চিহ্নে ভোট দিন। বিজেপিকে জয়ী করুন। ২ দিন আগেই পয়লা বৈশাখের দিন আমাদের সংকল্পপত্র দেশের সামনে রেখেছে। সেখানে মোদি আগামী ৫ বছরের গ্যারান্টি দিয়েছে। গরিবদের জন্য ৩ কোটি নতুন বাড়ি বানানো হবে। এটা মোদির গ্যারান্টি। বিনামূ্ল্যে বিদ্যুতের জন্য সোলার প্যানেল, বিদ্যুতের বিল জিরো হয়ে যাবে, বিনা পয়সায় রেশন, এই সব মোদির গ্যারান্টি।”

    আরও পড়ুন: মমতা-অভিষেকের প্রচার বন্ধ করার দাবিতে কমিশনের কাছে আর্জি সুকান্তর

    মোদির প্রকল্পে বাংলার সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে বাধা দিচ্ছে তৃণমূল

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, “বাংলার গরিব, দলিত, আদিবাসী মহিলাদের কল্যাণ করবে বিজেপি। মোদির গ্যারান্টির কারণে তৃণমূলের লোক পাগল হয়ে যাচ্ছে। মোদির প্রকল্প বাংলার সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে তৃণমূল বাধা দিচ্ছিল। কেন্দ্রের টাকা ভাগ বাটোয়ারা হয়ে যেত। এবার মানুষের কাছে প্রকল্প পৌঁছানোর গ্যারান্টি মোদির। গরিব যখন এগিয়ে যাবে, তখন তো তৃণমূলের দোকান বন্ধ হয়ে যাবে। এই কারণে তৃণমূলের লোক এখন মিথ্যাচার করছে। মোদির গ্যারান্টি হল গ্যারান্টি পূরণ করার গ্যারান্টি। বিজেপি আদিবাসী, দলিতদের সম্মানের জন্য লড়ছে। জনজাতি গৌরব দিবস পালন করে। আদিবাসী বাচ্চাদের জন্য ৮ লক্ষ একলব্য আবাসিক বিদ্যালয় খুলেছে। দেশের প্রথম আদিবাসী রাষ্ট্রপতি বানিয়েছে বিজেপি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: মমতা-অভিষেকের প্রচার বন্ধ করার দাবিতে কমিশনের কাছে আর্জি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: মমতা-অভিষেকের প্রচার বন্ধ করার দাবিতে কমিশনের কাছে আর্জি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জলপাইগুড়ির টর্নেডো পীড়িতদের সহায়তা নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের বিধি ভেঙে রাজনীতি করার অভিযোগ তুললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সুকান্তবাবু তৃণমূলের এই দুই সর্বোচ্চ নেতা-নেত্রীর বিরুদ্ধে প্রচার বন্ধের দাবি তুলেছেন নির্বাচন কমিশনের কাছে।

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ করা উচিত (Sukanta Majumdar)

    মঙ্গলবার বালুরঘাটে এক সাংবাদিক বৈঠক করে বিজেপি প্রার্থী তথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “নির্বাচন কমিশন মুখ্যসচিবকে উপভোক্তাদের সহায়তা করতে বলেছেন। কিন্তু, এনিয়ে রাজনীতি করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই নিয়ম ভাঙায় তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি কমিশনের কাছে।” পাশাপাশি বেঙ্গালুরুর বিস্ফোরণ কাণ্ডে জড়িতদের পশ্চিমবাংলায় গ্রেফতার প্রসঙ্গে সুকান্তবাবু বলেন, ‘বিজেপি সংকল্পপত্রে ভারতবর্ষকে ওয়েডিং ডেস্টিনেশন হিসেবে অযোধ্যা নগরীর ধাঁচে গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গকে সন্ত্রাসবাদীদের ডেস্টিনেশন হিসেবে গড়ে তুলতে চাইছেন। নইলে এমন কুখ্যাত জঙ্গিরা রাজ্যের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত ঘুরে বেড়াল, অথচ পুলিশের কাছে খবর পর্যন্ত ছিল না। পুলিশ মন্ত্রী হিসেবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ করা উচিত।’

    আরও পড়ুন: “তোলাবাজ ভাইপোকে উত্তরসূরি হিসাবে প্রতিষ্ঠা করাই একমাত্র এজেন্ডা মমতার”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মুখ্যমন্ত্রী ভাঁওতা দিচ্ছেন

    বালুরঘাট জেলা পার্টি অফিসে সাংবাদিক সম্মেলন করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। উপস্থিত ছিলেন বালুরঘাটের বিজেপি বিধায়ক অশোক লাহিড়ি, স্বরূপ চৌধুরী। জেলার এয়ারপোর্ট, মেডিক্যাল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে রাজ্যকে আক্রমণ করেছেন তাঁরা। বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অশোকবাবু বলেন, “উনি সব জায়গায় বলছেন সবকিছু করে দিয়েছি। বাস্তবে বালুরঘাটের বিশ্ববিদ্যালয় চোখে দেখা যায় না। এমনকী মেডিক্যাল কলেজও রাজ্য সরকার করতে পারেনি। ভোটের সময় মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূলের নেতারা এসে শুধু ভাঁওতা দিচ্ছেন।” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভা নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “মোদিজি বালুরঘাটে প্রথম আসছেন। বালুরঘাটে মোদি ঝড় হবে। রাস্তায় তৃণমূল বাদে সবাই মাঠে থাকবে। সবাইকে বলব, তাড়াতাড়ি মাঠে যাওয়ার জন্য। নাহলে পরে আর জায়গা থাকবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: কথা রাখলেন সুকান্ত, কমিশনের অনুমতিতে চালু হল বালুরঘাট-দিল্লি এক্সপ্রেস

    Sukanta Majumdar: কথা রাখলেন সুকান্ত, কমিশনের অনুমতিতে চালু হল বালুরঘাট-দিল্লি এক্সপ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথা রাখলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। ভোটের আগেই বালুরঘাটবাসী পেলেন দিল্লিগামী এক্সপ্রেস ট্রেন। সোমবার ভোটের আগেই বালুরঘাট-দিল্লি সেই ট্রেন চালু হল। নির্বাচন কমিশনের অনুমতিতে এদিন বালুরঘাট থেকে ওই ট্রেন পথ চলা শুরু করল। উপকৃত হলেন লক্ষ লক্ষ মানুষ।   

    ট্রেনের চালকসহ যাত্রীদের ফুল ছুঁড়ে অভিনন্দন জানান সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৫ মার্চ রেলের তরফে বালুরঘাট থেকে সরাসরি দিল্লির ট্রেন চালুর ঘোষণা হয়েছিল। মালদার ফরাক্কা এক্সপ্রেসটি বালুরঘাট থেকে চলবে। তবে, ভোট ঘোষণা হয়ে যাওয়ায় এই ট্রেন চালু করতে আইনি বাধার মুখে পড়ে রেল। তাই এনিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিল রেল মন্ত্রক। এরপরই সেই অনুমতি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। রেল এখনও বালুরঘাট- দিল্লি এক্সপ্রেসের সময়সূচি না জানালেও অতি দ্রুত এই ট্রেন চালু হবে বলে রেলের তরফে জানানো হয়েছে। এদিন সেই দিল্লি -বালুরঘাট ট্রেন চালু হল। নির্বাচন বিধি লাগু থাকায় দর্শক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। সাধারণ মানুষের সঙ্গে তিনিও ফুল ছুঁড়ে অভিনন্দন জানান চালকসহ যাত্রীদের। পাশাপাশি সারাদিনের ভোটের প্রচার সারলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন বালুরঘাট শহরের বিভিন্ন বাজার ও বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী প্রচার সারেন সুকান্ত মজুমদার। প্রচারে গিয়ে সাধারণ মানুষকে বালুরঘাট -দিল্লি ট্রেন চলার কথা জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: “তৃণমূল সরকার রাজ্যে জঙ্গিদের আশ্রয় দিচ্ছে”, বিস্ফোরক অনুরাগ ঠাকুর

    জেলার মানুষকে দিল্লি পাঠালাম

    এবিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বিদায়ী সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, আমি বালুরঘাট শহরের বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী প্রচার সারলাম। এদিন থেকে বালুরঘাট দিল্লি ট্রেনটি চালু করা হল। আমরা যা কথা দিয়েছিলাম, সে কথাই রাখলাম, এটাই আর একবার প্রমাণিত হবে। বিরোধীদের চমকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যতই কথা বলুক, এক্ষেত্রে আইনত বাধা নেই। জেলার মানুষ জানে এই কৃতিত্ব কার। আমি জেলার মানুষকে দিল্লি পাঠালাম, আমাকে জেলার মানুষ এবার দিল্লি পাঠাক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: সুকান্তর সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে বালুরঘাটে আসছেন মোদি, চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি

    Narendra Modi: সুকান্তর সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে বালুরঘাটে আসছেন মোদি, চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য জেলায় ভোটপ্রচারে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এর আগে ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটের আগে বুনিয়াদপুরে এবং ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটের আগে গঙ্গারামপুরে ভোটপ্রচারে এসেছিলেন। ১৬ এপ্রিল ফের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় আসছেন প্রধানমনন্ত্রী। বালুরঘাট রেল স্টেশন ময়দানে নরেন্দ্র মোদির সভাকে ঘিরে প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে।

    মোদির সভাস্থলে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি (Narendra Modi)

    রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি। জেলার সমস্ত বিধানসভা ক্ষেত্র থেকেই কর্মী-সমর্থকরা আসবেন মোদির এই সভায় যোগ দিতে। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মোদির (Narendra Modi) সভায় এক লক্ষ মানুষের ভিড় হবে। এর আগে ২০১৯ সালে বুনিয়াদপুরে এসেছিলেন সুকান্তর হয়ে ভোট প্রচারে। সেবার ৩৫ হাজারেরও বেশি ভোটে জয়লাভ করেছিলেন সুকান্ত মজুমদার। এবার ভোটের ব্যবধান বাড়াতে বিজেপি নেতৃত্ব কোনওরকম কসুর রাখছেন না। এর আগেই জেলায় সভা করে গিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বুনিয়াদপুরের সভা করেছেন। এবার নরেন্দ্র মোদির সভা বালুরঘাটে। মোদির সভা মঞ্চ গড়ে তোলার কাজ প্রায় শেষ। চলছে বিশেষ সুরক্ষা বাহিনীর কুকুর ও মেটাল ডিটেক্টর নিয়ে তল্লাশি। এছাড়াও সভাস্থলে নিরাপত্তা রক্ষার জন্য এখন থেকেই শুরু হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন। ইতিমধ্যে সভাস্থল পরিদর্শন করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি সভাস্থলের কাজ পুরো খতিয়ে দেখেন। মোদির সভাস্থলে সঞ্চালনার কাজ করবেন একজন আদিবাসী নেত্রী ও একজন আদিবাসী নেতা। সভাস্থলের হেলিপ্যাডে তিনটি পরীক্ষামূলক উড়ান দেয় বায়ুসেনার হেলিকপ্টার। বালুরঘাটে নরেন্দ্র মোদির সভাকে কেন্দ্র করে উৎসাহে আছে বালুরঘাট সহ জেলাবাসী।

    আরও পড়ুন: “পিটিয়ে মেরে দিল তৃণমূলের লোকজন”, বলল নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবার

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন,”অন্য রাজনৈতিক দলের যেটুকু হাওয়া রয়েছে, ওটুকুই থাকবে। কারণ, আগামীকাল ১৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বালুরঘাটে সভা করবেন। সভা করে যাওয়ার পর জেলায় বিজেপির যে ঝড় উঠবে, তাতে অন্য রাজনৈতিক দলগুলি লড়াই থেকে ছিটকে যাবে। এই আসনে জয় নিশ্চিত হয়ে যাবে বিজেপির।” তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল পাল্টা বলেন, প্রধানমন্ত্রী এসেও কোনও লাভ নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাজ্য দিবস পালন নিয়ে মমতাকে বিন তুঘলকের সঙ্গে তুলনা করলেন সুকান্ত, হল যোগদানপর্ব

    Sukanta Majumdar: রাজ্য দিবস পালন নিয়ে মমতাকে বিন তুঘলকের সঙ্গে তুলনা করলেন সুকান্ত, হল যোগদানপর্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার নববর্ষের দিনে বালুরঘাটে তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক থাবা বসাল বিজেপি। রবিবার সকালে মন্দিরে পুজো দিয়ে এলাকায় চুটিয়ে প্রচার শুরু করলেন বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। একইসঙ্গে তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করলেন। বিশেষ করে রাজ্য দিবস পালন নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করলেন সুকান্ত।

    তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান (Sukanta Majumdar)

    রবিবার বালুরঘাট পুরসভা লাগোয়া চকভৃগু অঞ্চলে সেখানে প্রায় ১০০ জন টোটো চালক তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগদান করেন। সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) হাত ধরে এই যোগদান কর্মসূচি পালন করা হয়। লোকসভা নির্বাচনের আগে এই যোগদানের ঘটনায় বিজেপি অনেকটাই শক্তি বৃদ্ধি হল বলে রাজনৈতিক মহলের মত। যোগদানকারীদের বক্তব্য, তৃণমূল দলটা আর করা যায় না। উন্নয়নের জন্য বিজেপিতে যোগদান করলাম।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে তৃণমূলের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ বিজেপির

    রাজ্য দিবস নিয়ে মমতাকে তোপ

    ১ লা বৈশাখকে রাজ্য দিবস হিসাবে পালনের কথা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাকে  কটাক্ষ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন তিনি বলেন, এর কোনও ঐতিহাসিক গুরুত্ব নেই।  হঠাৎ করে চালু করে দিলেই হল নাকি। এতো মহম্মদ বিন তুঘলকের মতো মনে হচ্ছে। আজকে পয়লা বৈশাখ, আজকে রাজ্যের কোনও পেক্ষাপট নেই। পার্টি অফিসে বসে মদ, মাংস খাওয়া হয়। এইটা রাজ্যের জন্মদিন। আমরা আজকের দিনে এইটাই বলবো জয় বঙ্গ, জয় শশাঙ্ক। জানা গিয়েছে, নববর্ষের সকালে বালুরঘাটের অধিষ্ঠাত্রি দেবী বুড়িকালী মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন বিজেপি প্রার্থী। পুজোর শেষে তিনি মন্দিরে উপস্থিত হয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। সেখানে জনসংযোগও সেরে নেন তিনি। মন্দির থেকে বেরিয়ে তিনি বলেন,  মায়ের কাছে প্রার্থনা করেছি, যাতে তৃণমূলের অপশাসন থেকে উদ্ধার করতে পারি রাজ্যকে এবং মায়েদের সম্মান রক্ষা করতে পারি। নতুন করে যেন কোনও জায়গায় সন্দেশখালির মতো ঘটনা আর না ঘটে। একইসঙ্গে গোটা রাজ্যবাসী ও জেলার সাধারণ মানুষের মঙ্গল কামনা করলাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share