Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Birbhum BJP Candidate: তারাপীঠে পুজো দিয়ে ভোটের ময়দানে নামলেন বিজেপি প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস

    Birbhum BJP Candidate: তারাপীঠে পুজো দিয়ে ভোটের ময়দানে নামলেন বিজেপি প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তারাপীঠে পুজো দিয়ে নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বীরভূমের (Birbhum) বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস ধর (Debasis Dhar)। তাঁর লড়াই তিন বারের তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়ের (Satabdi Ray) বিরুদ্ধে। শীতলকুচির (Sitalkuchi) ঘটনা বদলে দিয়েছে এই পুলিশ অফিসারের জীবন। জানা গিয়েছে, তাঁর অজান্তেই গুলি চলে ছিল। এরপর ঘটনায় অভিযুক্ত করে তাঁকে সাসপেন্ড এবং জেরা করা হয়। তারপরেই তিনি বিজেপিতে যোগদান করেন। তবে এই বিজেপি প্রার্থীর (BJP Candidate) তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, “বীরভূমে কোনও কাজ করেননি তিন বারের সাংসদ শতাব্দী রায়। রাজ্যের পুলিশ মন্ত্রী আগে ভাগে পদক্ষেপ নিলে বীরভূম নিয়ে এত অভিযোগ উঠত না।”

    কী বললেন দেবাশীষ ধর?

    লোকসভা নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে এদিন দুর্নীতি নিয়েও রাজ্যকে কটাক্ষ করেন দেবাশিস ধর। তিনি তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন, “রাজ্য চুরিতে এমন রেকর্ড করে বসে আছে যে আগামী ১০০ বছরে এই রেকর্ড ভাঙা সম্ভব হবে না। রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় না এলে উন্নয়ন সম্ভব নয়। শীতলকুচির ঘটনার জন্য অনেক মানসিক পরিবর্তন হয়েছে। ওই ঘটনার পর যা হয়েছে তা যদি না ঘটত তাহলে ডিআইজি হতাম, প্রার্থী হতাম না। ২০১১ সাল থেকেই ভুল সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুলিশমন্ত্রী। তিনি যদি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতেন তাহলে রাজ্যে এত রাজনৈতিক হিংসা হত না। এত দুর্নীতিও হত না। রাজ্যে মানিক ভট্টাচার্য্য, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অনুব্রত মণ্ডল অথবা বালুর মত ব্যক্তিদের ছড়াছড়ি হত না। তৃণমূলের তিনবারের সাংসদ কোনও কাজ করেননি। মানুষের কাছে গিয়ে তিনি ধাক্কা খাচ্ছেন। অন্য রাজ্যে গেলে বাঙালি হিসেবে লজ্জা হয়। এ রাজ্যে শিল্প বলতে মদ আর জমি বিক্রি ছাড়া আর কিছুই নেই।”

    তারা মায়ের কাছে মানব সেবার কামনা

    প্রসঙ্গত মঙ্গলবার তারাপীঠে (Tarapith) পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন বীরভূমের বিজেপি প্রার্থী। মায়ের কাছে কী কামনা করলেন জিজ্ঞেস করায় তিনি বলেন, “প্রার্থনা করেছি এমন কিছু চমৎকার কর যেন জন্ম জন্মান্তর তোমার সেবা করতে পারি। মানুষের হয়ে কাজ করতে এসেছি। প্রশাসনিক পদে থাকা এবং মানুষের জন্য কাজ করা অনেকটাই আলাদা। আমরা ভোটে জয়ী হবো এতে কোনও সন্দেহ নেই। ব্যক্তিগত কোনও লড়াই নেই। সবটাই রাজনৈতিক লড়াই আমাদের। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ইমেজে লড়াই হবে। আমাদের সরকার এলে রাজ্যের প্রশাসনিক সংস্কার হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • Sukanta Majumdar: “তৃণমূল জিতলে এলাকাকে সন্দেশখালি করে দেবে”, বিস্ফোরক সুকান্ত মজুমদার

    Sukanta Majumdar: “তৃণমূল জিতলে এলাকাকে সন্দেশখালি করে দেবে”, বিস্ফোরক সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল এখানে জিতলে, গুন্ডারা এলাকাকে সন্দেশখালি করে দেবে। তাই তৃণমূলকে জেতানো যাবে না। সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে। ভোট প্রচারে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কর্মীদের উদ্দেশে এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়ে তৃণমূলকে তোপ (Sukanta Majumdar)

    মঙ্গলবার জেলার কুশমন্ডির মহিষবাথান এলাকায় ভোট প্রচার সারেন বালুরঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মহিষবাথানে সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা বিনামূল্যে রেশন পাচ্ছেন। আগামী পাঁচ বছর পাবেন। এই গ্যারান্টি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু, বিরোধীরা মিথ্যে কথা বলছে। প্রচার করছে, দিদি দিচ্ছে। দিদির তো পকেটই নেই। কোথা থেকে দেবেন! পকেট থাকলেও টাকা নেই। তৃণমূলের ময়া মাছ, দাড়কা মাছ সাইজের নেতারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করে দেবে বলে হুমকি দিচ্ছে। কিন্তু, কারও বন্ধ হবে না। যদি কারও বন্ধ হয়ে যায় তা চালু করার দায়িত্ব আমার। ছাব্বিশে রাজ্যে বিজেপি সরকার হলে তিন হাজার টাকার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার চালু করা হবে। কিন্তু তার আগেও সরকার চলে আসতে পারে। তাই তৃণমূলকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

    আরও পড়ুন: বামেদের দখল হওয়া পার্টি অফিস উদ্ধারের আশ্বাস দিলেন নিশীথ প্রামাণিক

    তৃণমূল জিতলে এলাকাকে সন্দেশখালি করে দেবে

    বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমার বলেন, সিএএ নিয়েও তৃণমূল মিথ্যে বলছে। কথা দিয়েছিলাম, বালুরঘাট-শিয়ালদা ট্রেন চালু করব, করেছি। এত সুন্দর ঝাঁ চকচকে ট্রেন গোটা উত্তরবঙ্গে নেই। এবার দিল্লির ট্রেন চলবে। সন্দেশখালিতে তৃণমূল মা-বোনদের সম্মান নিয়ে খেলেছে। এটা আমাদের এখানে হতে দেওয়া যাবে না।’ এদিনের সভা থেকে তিনি আরও বলেন, বাড়ির বউ- মেয়েদের তৃণমূল নেতাদের বাড়ি ও নেতাদের ধারে পাশে যেতে দেবেন না, তাহলে তাঁদের ইজ্জত লুটে নেবে তৃণমূলের নেতারা। তৃণমূল দল হলো ইজ্জত লুটের দল। এই দল কে কোনও ভাবেই জেতানো যাবে না। তৃণমূল জিতলে এলাকাকে সন্দেশখালি করে দেবে।

    ৩০টি আসনে জিতবে বিজেপি!

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘গতবার বিজেপি ১৮টি আসন জেতায় মুখ্যমন্ত্রীর মন খারাপ হয়ে গিয়েছিল। সেজন্য মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন, বিজয় মিছিল করা যাবে না। এবারে আমরা ৩০টি আসন জিতে গেলে আরও বিজয় মিছিল করা যাবে না। সেজন্য আমরা আগামী ৩ তারিখ মনোনয়নপত্র জমা দেব। বিজয় মিছিলও করব। কিন্তু, বিজয় মিছিল করতে গেলে জয় ছিনিয়ে আনতে হবে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে নরেন্দ্র মোদির কাজ মানুষকে বোঝাতে হবে।’ আর তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্রকে জেতানো যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi in North Bengal: উত্তরবঙ্গের তিন কেন্দ্রে ঝড় তুলবেন মোদি, সভা জলপাইগুড়িতেও

    PM Modi in North Bengal: উত্তরবঙ্গের তিন কেন্দ্রে ঝড় তুলবেন মোদি, সভা জলপাইগুড়িতেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাকৃতিক বিপর্যয় এখন রাজনীতির ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) কয়েক মিনিটের ঝড় (Tornado) প্রভাব ফেলেছে রাজনীতির আঙিনায়। এবার প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এই কেন্দ্রে বঙ্গ সফরে বেশি সময় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে। প্রথম দফাতেই জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে নির্বাচন (Election) হবে। কিন্তু নির্বাচনের আগে টর্নেডোর তাণ্ডব এখন ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভোটের প্রচার (Election Campaign) থমকে গিয়েছে ঝড়ের প্রভাবে। থমকে গিয়েছে স্থানীয় মানুষের স্বাভাবিক জনজীবন। তবে ভোটপ্রচার অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখা সম্ভব নয় রাজনৈতিক দলগুলির পক্ষে। গণতন্ত্রের উৎসব বলে কথা।

    বৃহস্পতিবার কোচবিহারে মোদি

    প্রসঙ্গত রবিবার ঝড়ের খবর পেয়েই জলপাইগুড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee), তড়িঘড়ি টুইট করে প্রশাসনিক সাহায্যের আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। উল্লেখ্য ১৯ এপ্রিল কোচবিহার (Coochbehar), আলিপুরদুয়ার (Aliporeduar) ও জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) আসনে নির্বাচন হবে। ভোট প্রচারে ঝড় তুলতে বৃহস্পতিবার কোচবিহারে আসবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কোচবিহারের রাসলীলা ময়দানে জনসভা করার কথা রয়েছে তাঁর। এরপর রবিবার জলপাইগুড়িতে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এদিনই বালুরঘাটেও সভা করার কথা রয়েছে তাঁর।

    রাজ্যে ৩০টির বেশি সভা মোদির

    উত্তরবঙ্গ পাখির চোখ বিজেপির। নিজেদের গড় ধরে রাখার লড়াই চালাচ্ছে বিজেপি। কোচবিহারের প্রার্থী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক, বালুরঘাটের প্রার্থী বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। জলপাইগুড়ির বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়। তিন হেভিওয়েট কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রীর আগমন ও ভাষণ সহযোগে প্রচারে ঝড় তুলতে চাইছে গেরুয়া শিবির। বিজেপির দাবি, শুধু উত্তরবঙ্গ নয় লোকসভা ভোটে গোটা পশ্চিমবঙ্গে বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি। ভোট ঘোষণার আগেই রাজ্যে একাধিক সভা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বারাসত, কৃষ্ণনগর ও আরামবাগে সভা করে প্রচারে ঝড় তুলে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আসন্ন লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে রাজ্যে ৩০টির বেশি সভা করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। এছাড়াও অমিত শাহ, জেপি নাড্ডা সহ বিজেপির তারকা প্রচারকদের শতাধিক সভা ও মেগা র‍্যালি হবে রাজ্যজুড়ে।

    আরও পড়ুনঃ ভারতে চলবে না পেট্রল-ডিজেল গাড়ি! কী বললেন নিতিন গড়করি?

    উত্তরবঙ্গ বিজপির পাখির চোখ

    বিজেপি সূত্রের খবর, কোচবিহারের রাসলীলা ময়দানে মোদির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হবে বৃহস্পতিবার। এরপর রবিবার রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কেন্দ্র বালুরঘাটে দুপুর ২:৩০ নাগাদ সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে তিনি বিকেল চারটে নাগাদ যাবেন জয়ন্ত রায়ের নির্বাচনী কেন্দ্র জলপাইগুড়িতে। সেখানে সভা করবেন তিনি। যেহেতু ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে উত্তরবঙ্গে বিজেপি ভালো ফল করেছিল এবং সার্বিকভাবে বিগত বিধানসভা নির্বাচনেও উত্তরবঙ্গ থেকে বেশ কয়েকটি আসন নিজেদের দখলে রাখতে সক্ষম হয় বিজেপি, তাই উত্তরবঙ্গকে এবারও পাখির চোখ করেছে গেরুয়া শিবির। সে কারণেই প্রচারে কোনও রকম খামতি রাখতে চাইছে না বিজেপি। তাই আগেভাগেই উত্তরবঙ্গের সমস্ত আসনে প্রচারে ঝড় তুলে ভোটারদের নিজেদের পক্ষে করার স্ট্র্যাটেজি নিয়েছে পদ্মফুল শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Whatsapp, Telegram, Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: গত পাঁচ বছরে সংসদে প্রথম স্থান সুকান্তর, এডিআরের রিপোর্টে সর্বাধিক প্রশ্ন তাঁর

    Sukanta Majumdar: গত পাঁচ বছরে সংসদে প্রথম স্থান সুকান্তর, এডিআরের রিপোর্টে সর্বাধিক প্রশ্ন তাঁর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত পাঁচ বছরের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে এডিআর। এই তালিকায় সেরা ১০ জন সাংসদের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। এই তালিকার প্রথমেই রয়েছেন বালুরঘাট কেন্দ্রের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এখানে বলা হয়েছে সারা দেশে প্রশ্ন করার তালিকায় প্রথম হয়েছেন এই রাজ্যের বিজেপি সাংসদ তথা রাজ্য সভাপতি। তিনি সংসদে প্রশ্ন তালিকায় ফাস্ট বয়। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির পক্ষ থেকে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কেন্দ্র বালুরঘাট থেকে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। নির্বাচনে জয় বিষয়ে আশাবাদী তিনি।

    এডিআর কী বলেছে (Sukanta Majumdar)?

    এডিআর অর্থাৎ অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস সূত্রে জানা গিয়েছে, সংসদে গত পাঁচ বছরে পারফরম্যান্সে কেমন ছিল। কোন সাংসদ কত প্রশ্ন করেছিলেন, তার সাপেক্ষে সারা দেশে কার্যত শীর্ষস্থান অধিকার করেছেন রাজ্যের বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি সংসদে মোট ৫৯৬ টি প্রশ্ন করেছেন। এই পাঁচ বছরে মোট ৫০৫ জন সাংসদ, মোট ৯২২৭১টি প্রশ্ন সংসদে তোলেন। এই ১০ জন সাংসদের মধ্যে সুকান্ত ছাড়া বাংলার আর কেউ কোনও সাংসদের নাম নেই। ঠিক তার পরেই রয়েছেন সুধীর গুপ্তা। তিনি অবশ্য মধ্যপ্রদেশের সাংসদ। এনসিপির সাংসদ সুপ্রিয়া সুলে আছেন তালিকার পঞ্চম স্থানে। এই এডআরের রিপোর্ট অনুযায়ী এই পাঁচ বছরের সব থেকে বেশি প্রশ্ন এসছে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ বিষয়ে। ঠিক তার পরে পরে রয়েছে কৃষি সংক্রান্ত প্রশ্ন। এছাড়াও রয়েছে রেল, শিক্ষা এবং পরিবেশ বিষয়। উল্লেখ্যে আগেও সুকান্তকে সেরা সাংসদ সম্মানের পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। সবটা মিলিয়তে ভোটের আবহে সুকান্তের খাতায় ক্রেডিট পয়েন্ট আরও যুক্ত হল।

    আরও পড়ুনঃ ঝড়ে তছনছ এলাকা, উড়ে গেল গোটা বাড়ি, ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

    তপনে আজ প্রচারে সুকান্ত

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) আজ নিজের সংসদীয় কেন্দ্র বালুরঘাটের তপনে নির্বাচনী প্রচার করেন। এলাকার অলিগলিতে পায়ে হেঁটে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। সঙ্গে ছিলেন জেলার অনেক বিজেপি নেতা-কর্মী-সমর্থক। সকল কর্মীদের মধ্যে ভোটের প্রচারে ব্যাপক উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে। কর্মীদের মধ্যে একটাই শ্লোগান ছিল, রাজ্যের দুর্নীতি মুক্ত প্রশাসন গড়তে কেন্দ্রের মোদি জির হাত শক্ত করুন। তাঁর জয় নিয়ে এলাকার বিজেপি কর্মীরা দারুণ আশাবাদী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Whatsapp, Telegram, Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাম নবমীর ছুটি দেওয়া নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ সুকান্তর, হল যোগদানপর্ব

    Sukanta Majumdar: রাম নবমীর ছুটি দেওয়া নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ সুকান্তর, হল যোগদানপর্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন যিনি জয় শ্রীরাম ডাক শুনতে পারতেন না, তিনি এখন রামনবমী ছুটি দিয়েছেন। কথায় বলে ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গাছে ওঠে না। এভাবেই মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোনওদিনই পূরণ হবে না, হতে পারে তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন। বালুরঘাটের জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের ফতেপুর এলাকায় নির্বাচনী জনসভায় এসে এইভাবেই মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি।  

    তৃণমূল ছেড়ে প্রায় আড়াইশো জন কর্মীর বিজেপিতে যোগদান (Sukanta Majumdar)

    এদিনের নির্বাচনী প্রচার সভায় আরএসপি-র পঞ্চায়েত সদস্য ও তৃণমূলের প্রায় আড়াইশো জন কর্মী সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) হাত থেকে দলীয় পতাকা নিয়ে বিজেপিতে যোগদান করেন। মূলত, এদিন বালুরঘাট ব্লকের জলঘর গ্রামপঞ্চায়েতের ফতেপুর এলাকায় একটি যোগদান কর্মসূচি ও একটি সভার আয়োজন করা হয়। সেই সভাতে প্রধান বক্তা হিসেবে ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, তৃণমূলের থেকে কর্মীদের মোহভঙ্গ হয়ে যাচ্ছে, এটাই তার জ্বলন্ত প্রমাণ। ভোটের মুখে দলে দলে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থক আমাদের দলে নাম লেখাচ্ছেন। এতে আমাদের সংগঠন আরও অনেক মজবুত হল। আগামীদিনেও আরও বহু তৃণমূল কর্মী আমাদের দলে যোগদান করবেন। মানুষ তিতি বিরক্ত। তৃণমূলের মতো দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের সঙ্গে কেউ আর থাকতে চাইছে না।

    আরও পড়ুন: “গাছ-বাঁশঝাড়, বাড়ি-ঘর উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে, এরকম ঝড় দেখিনি”, বললেন ক্ষতিগ্রস্তরা

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    যদিও সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) এই কটাক্ষককে উড়িয়ে দিয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকী বলেন , সুকান্তবাবু শিক্ষিত অধ্যাপক, তিনি মুখ্যমন্ত্রী প্রসঙ্গে যে ভাষা প্রয়োগ করেছেন তা কাম্য নয়। পাশাপাশি বাম পঞ্চায়েত সদস্যের বিজেপিতে যোগদান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বামেরা বিজেপিকে সাহায্য করছে, তা জানি। তবে, যত সংখ্যা বলছেন, তত সংখ্যায় যোগদান করেনি। মাত্র কয়েকজন যোগদান করেছেন। তৃণমূল থেকে কেউ যোগদান করেনি। ওরা মিথ্যা দাবি করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রবিবাসরীয় প্রচারে বালুরঘাটে চুটিয়ে জনসংযোগ করলেন সুকান্ত, হল যোগদান পর্ব

    Sukanta Majumdar: রবিবাসরীয় প্রচারে বালুরঘাটে চুটিয়ে জনসংযোগ করলেন সুকান্ত, হল যোগদান পর্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করল প্রায় ৩০ টি পরিবার। রবিবার বিজেপির প্রার্থী তথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) হাত ধরে হল যোগদান পর্ব। মূলত, বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া পঞ্চায়েতের খরাইল বুথ থেকে তৃণমূলের কর্মীরা বিজেপিতে যোগদান করেন। তাঁদের হাতে পতাকা তুলে দেন সুকান্ত মজুমদার।

    বালুরঘাটে জনসংযোগে সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    পাশাপাশি রবিবার সাত সকালে ভোট প্রচারে বের হন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বালুরঘাট পাইকারি বাজারে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে ভোট প্রচার শুরু করলেন তিনি। কথা বললেন ক্রেতা- বিক্রেতা সকলের সঙ্গে। আলোচনায় উঠে এল সিএএ, কৃষক সম্মান নিধির মতো বিভিন্ন বিষয় যা সাধারণ মানুষের জীবনকে ছুঁয়ে যায়। রবিবার সকাল সকাল ভোট প্রচারে বেরিয়ে সুকান্ত বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে তাদের সমস্যার সমাধানে আশ্বাস দিলেন। কিছুদিন আগেই এই পাইকারি বাজার নিয়ে পুরসভার সঙ্গে কৃষকদের সমস্যা হয়েছিল। স্থায়ী বাজার চেয়ে কৃষকরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন। সুকান্ত মজুমদার এদিন সেই সমস্ত কৃষকদের সঙ্গে কথা বলেন। কথা বলেন, পাইকারি বাজারের বাজার করতে আসা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে।

    আরও পড়ুন: “গতবারের তুলনায় এবার জয়ের ব্যবধান বাড়বে”, আত্মবিশ্বাসী বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়

    ভোটের দলীয় প্রচার নিয়ে গানের ভিডিও -অডিও রিলিজ

    বালুরঘাট লোকসভার বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) রবিবার দুপুরে সাংবাদিক সম্মেলন করে বিগত পাঁচ বছরে সাংসদ হিসেবে তার বরাদ্দ টাকা কোথায় কী খরচ করেছেন তার পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। এছাড়া কোন কোন প্রকল্প তিনি শুরু করেছেন তারও পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। এছাড়াও লোকসভা ভোটের দলীয় প্রচার নিয়ে একটি গানের ভিডিও -অডিও রিলিজ করেন সুকান্তবাবু, যা ভোট প্রচারে আগামীদিনে গোটা রাজ্যজুড়ে ব্যবহার হবে। সুকান্ত মজুমদার বলেন, আগামী ৭ এপ্রিল বালুরঘাট ও জলপাইগুড়িতে সভা করতে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, সকালে আমি বালুরঘাট পাইকারি বাজারে প্রচার করলাম। প্রচারে গিয়ে ব্যাবসায়ীদের অভাব অভিযোগ শুনলাম। আমার হাত ধরে ভাটপাড়া পঞ্চায়েতের একটি বুথ থেকে তৃণমূল ছেড়ে ২৫-৩০ পরিবার বিজেপিতে যোগদান করে। এছাড়া বিগত পাঁচ বছরে সাংসদ হিসেবে আমার বরাদ্দ টাকা কোথায় কী খরচ হয়েছে তা তুলে ধরেছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ভোটবঙ্গে ফের সফরে প্রধানমন্ত্রী, ৪ দিনে ৩ জনসভা উত্তরবঙ্গে

    Narendra Modi: ভোটবঙ্গে ফের সফরে প্রধানমন্ত্রী, ৪ দিনে ৩ জনসভা উত্তরবঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটবঙ্গে ফের প্রচারে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপি সূত্রে খবর, কোচবিহারে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। প্রসঙ্গত, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোটে রাজ্যে ৩ আসনে নির্বাচন হবে। তার মধ্যে কোচবিহারও রয়েছে। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী বৃহস্পতিবারই প্রধানমন্ত্রীর এই হাইভোল্টেজ সভা হবে। সূত্রের খবর, কোচবিহারের রাসলীলা ময়দানে সভা হওয়ার কথা। এরপরে আগামী রবিবার বালুরঘাট এবং জলপাইগুড়িতেও সভা করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।

    পাখির চোখ বাংলা

    ভোট ঘোষণার আগেই লোকসভা নির্বাচনের দামামা বাজিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বাংলায় এসে প্রচারে ঝড় তোলেন। আরামবাগ, কৃষ্ণনগর, বারাসত,শিলিগুড়িতে করেন সভা। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, পশ্চিমবঙ্গকে পাখির চোখ বানিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব। ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের থেকে এ বারে পশ্চিমবঙ্গে আরও বেশি আসন জিতবে বিজেপি, এমনটা ইতিমধ্যে উঠে এসেছে বিভিন্ন সমীক্ষাতেও। তার কারণ তৃণমূল সরকারের অপশাসন এবং বিজেপির একের পর জনমুখী কর্মসূচি। আর এটাকেই কাজে লাগাতে চাইছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রীকে সামনেই রেখেই ইতিমধ্যে সারা দেশে  প্রচার শুরু করেছে বিজেপি। বাংলাতেও ধরা পড়ছে একই চিত্র। সাত দফার ভোটে এ রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী ৩০-এর বেশি সভা করবেন বলে ঠিক রয়েছে।

    আগামী রবিবার জোড়া সভা

    বিজেপি সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবারের পরে রবিবারও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) পশ্চিমবঙ্গে জোড়া সভা করবেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের লোকসভা কেন্দ্র হল বালুরঘাট। আগামী রবিবার দুপুর আড়াইটের সময় এখানেই সভা করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তার পর সেখান থেকেই তিনি জলপাইগুড়িতে রওনা হবেন। বিকেল সাড়ে ৪টেয় সেখানে সভা হওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। প্রসঙ্গত, কোচবিহারে বিজেপির প্রতীকে লড়ছেন নিশীথ প্রামাণিক। আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি থেকে যথাক্রমে মনোজ টিগ্গা এবং জয়ন্ত রায়কে প্রার্থী করেছে বিজেপি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সুকান্তের সমর্থনে মিছিলে হাঁটলেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা, তুলে ধরলেন সন্ত্রাসের কথা

    Sukanta Majumdar: সুকান্তের সমর্থনে মিছিলে হাঁটলেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা, তুলে ধরলেন সন্ত্রাসের কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের অপশাসন থেকে মুক্তি চেয়ে সন্দেশখালির নির্যাতিতা মহিলারা বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) সমর্থনে গঙ্গারামপুরে মিছিলে হাঁটলেন। সভায় অংশগ্রহণ করলেন। সমাজের বিশিষ্টজনেদের সামনে তুলে ধরলেন সেখানকার সন্ত্রাসের কথা। শনিবার প্রায় কয়েকশো মানুষকে নিয়ে সেই সভা করলেন বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী। এদিন সুকান্ত মজুমদার সন্দেশখালিকে আফগানিস্তানের সঙ্গে তুলনা করেন। তিনি বলেন, সেখানকার মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ছিল না। কিন্তু, সেখানে নতুন সূর্যোদয় হবেই।

    তৃণমূল ছেড়ে বহু কর্মী-সমর্থক যোগ দিলেন বিজেপিতে (Sukanta Majumdar)

    এদিনের সভা থেকে তৃণমূলের সহ বিভিন্ন দল থেকে ৪০ জন মানুষ বিজেপিতে যোগদান করেন। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিনের সভা থেকে তৃণমূলের উদ্দেশে সুকান্ত বলেন, ভোটের পর যদি কোনও কর্মীর বাড়িঘর ভাঙচুর বা তাঁদের ওপর অত্যাচার করা হয় তাহলে আপনারাও বুজবেন। আপনারা তো কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি করেছেন, আপনাদেরকেও শুধু বাড়ি, জেল,কোর্ট করে দিন কাটাতে হবে। তাই ধমকেচমকে নয়, মানুষ যাকে ভোট দিতে চায় সেখানেই ভোট দিতে দিন। এছাড়া শুক্রবার পতাকা লাগানো কেন্দ্র করে তৃণমূলের হামলায় যে ৩ জন বিজেপি কর্মী আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন, তাদেরকে হাসপাতালে দেখতে যান তিনি।

    আরও পড়ুন: সাইকেল চালিয়ে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    সন্দেশখালির সন্ত্রাসের কথা তুলে ধরা হবে

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) তথা বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘ গঙ্গারামপুরে সন্দেশখালির মহিলাদের নিয়ে বড় র‍্যালি ও সভা করলাম। সন্দেশখালির মহিলারা পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্টজন ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে দেখা করে তাঁদের অবর্ণনীয় যন্ত্রণা ও অত্যাচারের কথা ব্যাখ্যা তুলে ধরলো। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের নাম করে মহিলাদের ইজ্জত কিনতে চায় তৃণমূল নেতারা। এটা আমরা হতে দেব না। আমরা আটকাব।’ এছাড়া তৃণমূল সহ বিভিন্ন দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেছেন। শুক্রবার আমাদের যে কর্মীরা আহত হন তাদেরকে আমি দেখতে গিয়েছিলাম। তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দিলাম। এই বিষয়ে সন্দেশখালি মহিলা পদ্মা মণ্ডল বলেন, গোটা রাজ্য সন্দেশখালি হয়ে রয়েছে। আমরা গোটা রাজ্যে বিজেপির প্রার্থীদের হয়ে প্রচারে যাব। সন্দেশখালির সন্ত্রাসের কথা তুলে ধরবো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: ভোটের মুখে ফের সুকান্তর কেন্দ্রে রক্ত ঝরল, জখম বিজেপি কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Balurghat: ভোটের মুখে ফের সুকান্তর কেন্দ্রে রক্ত ঝরল, জখম বিজেপি কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনও মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়া হয়নি। নির্বাচনের আবহ সেভাবে জমে ওঠেনি। তবে, তার আগে দলীয় পতাকা লাগানোকে কেন্দ্র করে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কেন্দ্র বালুরঘাটের (Balurghat) গঙ্গারামপুরে রক্ত ঝরল। বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। হামলার ঘটনায় তিনজন জখম হয়েছেন। জখমরা গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শুক্রবার রাতে এমন ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে গঙ্গারামপুর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের পুরানপাড়া এলাকায়। এই সংঘর্ষের ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন মহকুমা পুলিশ আধিকারিক দীপাঞ্জন ভট্টাচার্য্য, গঙ্গারামপুর থানার আইসি শান্তনু মিত্র সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। বর্তমানে এলাকা জুড়ে রয়েছে চাপা উত্তেজনা। চলেছে পুলিশি টহলদারি।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Balurghat)

    স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপি কর্মী সমর্থকরা বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভার গঙ্গারামপুরের পুরানপাড়া এলাকায় পতাকা লাগিয়েছিলেন। শুক্রবার গভীর রাতে রাতে তৃণমূলের কর্মীরা সেই পতাকার ওপর জোর করে তৃণমূলের পতাকা লাগিয়ে দেন। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রথমে বচসা হয়। তারপর হাতাহাতি হয়। এর জেরে বিজেপির ৩ জন কর্মী আহত হন। বিজেপি কর্মীরা প্রতিহত করলে তৃণমূলের ১ জন আহত হন। দুই পক্ষ মিলে ৪ জন গুরুতর আহত হলে তাদের গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে চলছে তাদের চিকিৎসা। এই ঘটনায় একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে তৃণমূল-বিজেপি।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এই বিষয়ে বিজেপির জেলা সম্পাদক বাপি সরকার বলেন, আমাদের কর্মী তাঁর বাড়ির এলাকায় ৩ দিন আগে বিজেপির দলীয় পতাকা লাগায় সেই সময় তৃণমূলের কিছু দুষ্কৃতীরা আমাদের পতাকার ওপর জোর করে তৃণমূলের পতাকা লাগায়। বাধা দিতে তৃণমূলের কর্মীরা আমাদের কর্মীর ওপর চড়াও হয়। আমাদের কর্মীর বাড়ির লোক যখন দেখতে পেয়ে চিৎকার করে তখন তাঁদের ওপরও চড়াও হয়। তৃণমূল ভয় পেয়েছে তাই এখন আমাদের কর্মীদের ওপর হামলা করছে। আমরা এই বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করবো। তৃণমূল নেতাদের বক্তব্য, আমাদের দলীয় কর্মীরা ওই এলাকায় দলীয় পতাকা লাগাতে যান। সেই সময় বিজেপির কর্মীরা আমাদের কর্মীদের ওপর হামলা করে। আমাদের একজন কর্মী আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আমরা থানাতে অভিযোগ দায়ের করছি। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ভোটপ্রচারে  শাহজাহানের শাগরেদদেরও অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি তুললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ভোটপ্রচারে শাহজাহানের শাগরেদদেরও অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি তুললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্দেশখালির সমস্যা এখনও মেটেনি। শেখ শাহজাহান গ্রেফতার হলেও ওর সাগরেদরা এখনও গ্রেফতার  হয়নি। সাগরেদগুলোকে অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে।” বৃহস্পতিবার ভোট প্রচারে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এমনটাই বললেন বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। উত্তর দিনাজপুরের জেলার ইটাহার ব্লকে নির্বাচনী প্রচারে আসেন বিজেপি প্রার্থী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। দলীয় কার্যালয় উদ্বোধন সহ ইটাহার ব্লকের একাধিক জায়গায় জনসংযোগ কর্মসূচিতে যোগ দেন সুকান্ত বাবু। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সুকান্ত বাবু বলেন, “অভূতপূর্ব সাড়া পাচ্ছি। ভেবেছিলাম আগের মতো ইটাহার এলাকায় পিছিয়ে আছি।  কিন্তু, এবার আমরা ইটাহারে লিড পাব।”

    ইউসুফ পাঠান নিয়ে মুখ খুললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

     ইউসুফ পাঠান প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “ইউসুফ পাঠান বাংলা জানেন না বোঝেন না। গুজরাট থেকে এসেছেন। রাজনীতির ‘র’ জানেন না। ভেবেছেন এখানে ভালো পয়সা কড়ি কামাই হবে। তাই চলে এসেছেন এখানে। তিনি নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ করবে এটাই তো স্বাভাবিক। জানেনই তো না যে নির্বাচনী বিধি কি! ভোট কীভাবে হয় সেটাও জানেন কিনা সন্দেহ আছে।” অপরদিকে গার্ডেনরিচে পুরসভার পক্ষ থেকে বাড়ি ভাঙ্গা প্রসঙ্গে সুকান্ত বাবু বলেন, ” বাড়ি ভেঙে কি হবে? বাড়ি ভাঙতে পারবে নাকি গার্ডেনরিচে? ওখানে বাড়ি ভাঙতে গেলে পুরসভার টিমকে ভেঙে বাড়ি পাঠিয়ে দেবে। ওখানে সব বাড়িই তো অবৈধ। সব তো পুরসভার কাউন্সিলরকে টাকা দিয়ে হয়েছে। কটা বাড়ি ভাঙবে?

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে দলীয় কর্মীদের ওপর হামলা, বাড়ি ভাঙচুর, থানা ঘেরাও করল বিজেপি

    মহুয়া মৈত্রকে ইডির তলব নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    মহুয়া মৈত্রকে ইডির তলব প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ” ইডি ডাকলে পরে, ইডির বাঁশি হচ্ছে কৃষ্ণের বাঁশির মতো। শুনলে পরে অথবা কানে প্রবেশ করলে আজ না হয় কাল দৌড়ে যেতেই হবে। রাধা যেমন দৌড়ে যেত। এই রাধাও দৌড়োবে চিন্তা নেই। কৃষ্ণ সবে বাঁশি বাজাতে শুরু করেছে।” এদিকে বিজেপি প্রার্থীর রেখা পাত্রের সরকারি সাহায্য নেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ” সরকারি সাহায্য নেওয়া অপরাধ নাকি? তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন ভারতবর্ষের পাসপোর্ট ব্যবহার করেন? ভারতবর্ষে তো মোদির সরকার। আধার কার্ড দিচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার তার মানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আধার কার্ড তৈরি করবে না? তৃণমূলের কোন নেতার আধার কার্ড থাকা উচিত নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share