Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Lok Sabha Election 2024: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    Lok Sabha Election 2024: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই কমিশন বাজিয়েছে ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ঘণ্টা (Lok Sabha Election 2024)। ভোট ঘোষণা হতেই বঙ্গ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বকে দিল্লি ডেকে পাঠাল গেরুয়া শিবির। সেই মতো রবিবার রাতেই দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু। বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার অবশ্য সোমবার দিল্লি রওনা হবেন। রবিবার দিল্লি রওনা হচ্ছেন সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সতীশ ধন্দও। সূত্রের খবর, মঙ্গলবারই ঘোষণা হতে পারে বাকি আসনগুলির প্রার্থী তালিকা।

    সোমবারের বৈঠকে হাজির থাকতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবারই বাংলার বিজেপির শীর্ষনেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক হবে সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং অন্যান্য শীর্ষনেতার। সোমবার (Lok Sabha Election 2024) থেকে হতে চলা বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহেরও। সূত্রের খবর, গুরুত্বপূর্ণ ওই বৈঠকের পরেই দেশের বাকি আসনগুলিতেও প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে ফেলবে গেরুয়া শিবির। তারপর মঙ্গলবার তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে।

    বাংলায় পাল্লা ভারী বিজেপির

    প্রথম পর্যায়ে বিজেপি রাজ্যে ২০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। এই সবগুলি আসনেই জোর কদমে চলছে প্রচার। বিভিন্ন সমীক্ষায় উঠে এসেছে পশ্চিমবঙ্গে গেরুয়া ঝড়ে তৃণমূলের নিশ্চিহ্ণ হওয়ার ভবিষ্যদ্বাণী। একই কথা শোনা গিয়েছে একদা তৃণমূলের রণনীতিকার প্রশান্ত কিশোরের মুখেও। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গে ৪টি জনসভা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রতিটি জনসভাতেই উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, গেরুয়া শিবিরের পাল্লা যথেষ্ঠ ভারী বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। সম্প্রতি, বিচারপতি পদে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে (Lok Sabha Election 2024) যোগ দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শোনা যাচ্ছে, তমলুক আসনে প্রার্থী হতে পারেন তিনি। আবার বারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিংও ফিরে এসেছেন বিজেপিতে। এখন দেখার দল তাঁকে ওই আসনে টিকিট দেয় কিনা। অন্যদিকে, উত্তর কলকাতার দক্ষ সংগঠক বলে পরিচিত তাপস রায়ও বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে গেরুয়া ব্রিগেডে যোগ দিয়েছেন। সূত্রের খবর, তাঁকেই দল উত্তর কলকাতা আসনে প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024) করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ভোট ঘোষণার পরই সুকান্তর কেন্দ্রে রক্ত ঝরল, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Sukanta Majumdar: ভোট ঘোষণার পরই সুকান্তর কেন্দ্রে রক্ত ঝরল, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গে আরও শক্তিবৃদ্ধি করল বিজেপি। শনিবারই বালুরঘাটে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) হাত ধরে মালদা, দক্ষিণ দিনাজপুর, উত্তর দিনাজপুর সহ পাঁচ জেলার মতুয়ারা বিজেপিতে যোগদান করেছেন। এরইমধ্যে শনিবার ভোট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। আর শনিবার রাতেই বিজেপি করার অপরাধে এক ব্যক্তিকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর এলাকায়। আক্রান্ত বিজেপি কর্মীর নাম জয়দীপ দাস। তাঁর বাড়ি গঙ্গারামপুর ব্লকের ৩/২ বেলবাড়িতে পঞ্চায়েতের পাটন দাসপাড়া এলাকায়। বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই পড়ে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঝামেলার সূত্রপাত পঞ্চায়েত ভোটের সময় থেকেই। পাটন ১৮৫ নম্বর বুথে বিজেপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন বিজেপি কর্মী জয়দীপ দাসের ভাইয়ের স্ত্রী মিতালি দাস। অভিযোগ তাতেই রাগে ফুঁসছিলেন এলাকার তৃণমূল কর্মী তরুণ পাল ও তাঁর দলবলেরা। পঞ্চায়েত ভোটের সময় থেকে প্রায়ই ঝামেলা হত বলে অভিযোগ। শনিবারও বিজেপি কর্মী জয়দীপদের উদ্দেশে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করার অভিযোগ ওঠে তরুণ পাল সহ তাঁর পরিবারের লোকজনের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদ করতে গেলে জয়দীপকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। মাথায় গুরুতর চোট পান তিনি। গঙ্গারামপুর হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হয়। খবর পাওয়ার পরই রাতে হাসপাতালে যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar), স্থানীয় বিধায়ক সত্যেন্দ্রনাথ রায়। ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী, জেলা সাধারণ সম্পাদক গৌতম রায় সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্বরা। হামলা প্রসঙ্গে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি শঙ্কর সরকার বলেন, হামলার ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে।

    বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি কী বললেন? (Sukanta Majumdar)

    বিজেপি কর্মীর ওপর হামলা প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, অভিযুক্ত কারা জানা গেলেও কোনও ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ প্রশাসন। পুলিশ যদি দ্রুত পদক্ষেপ না করে তাহলে আমরা নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হব। প্রসঙ্গত, হামলার ঘটনা নিয়ে গঙ্গারামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: উত্তরবঙ্গে আরও শক্তিশালী বিজেপি, সুকান্তর হাত ধরে পাঁচ জেলার মতুয়াদের হল যোগদান

    Sukanta Majumdar: উত্তরবঙ্গে আরও শক্তিশালী বিজেপি, সুকান্তর হাত ধরে পাঁচ জেলার মতুয়াদের হল যোগদান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিএএ লাগু হতেই বাজিমাৎ! লোকসভা ভোটের আগে উত্তরবঙ্গে বিজেপি আরও শক্তিশালী হল। শনিবার বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) হাত ধরে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষেরা বিজেপিতে যোগদান করেন। বালুরঘাটে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপি কার্যালয়ে এদিন উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদা, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং সহ বিভিন্ন জেলা থেকে মতুয়া মহা সংঘের কার্যকর্তারা বিজেপিতে যোগদান করেন। বিজেপিতে যোগদানের পর মতুয়া মহাসংঘের উত্তরবঙ্গ জোনের পর্যবেক্ষক জানান, পরবর্তীতে জেলায় মতুয়া ও নমঃশূদ্র সম্প্রদায়ের মানুষজনকে তাঁরা বিজেপির পতাকা তুলে দেবেন। আজকের যোগদানের ফলে উত্তরবঙ্গের মতুয়া সম্প্রদায়ের এবং নমঃ শূদ্র সম্প্রদায়ের ভোট লোকসভায় বিজেপির পক্ষে যাবে তা বলাই বাহুল্য।

    মতুয়াদের যোগদানে আরও শক্তিশালী হল বিজেপি (Sukanta Majumdar)

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, এদিন এই যোগদান কলকাতায় হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, ভোট প্রচারের কারণে জেলায় থাকায় এদিন বালুরঘাটে মতুয়া মহাসঙ্ঘের উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার কার্যকর্তাগণ বিজেপিতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষজন জেলায় জেলায় বিজেপিতে যোগদান করানো হবে। এর ফলে দল অনেকটাই শক্তিশালী হবে। পাশাপাশি এদিন জেলার বিভিন্ন প্রান্তে নানা ধরনের কর্মসূচি অংশ নেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। লোকসভা নির্বাচন ঘোষণার আগেই তৃণমূল সরকারের  বোনাস ঘোষণা প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন,এই মুহূর্তে কোনও পুজো নেই, সামনে হয়তো ইদ আছে। পুজোর বোনাস কেন এখন ঘোষণা করা হল আমি সেটা বুঝতে পারছি না। এইটা হতে পারে যেহেতু সামনে ভোট, ভোটের আগে মানুষকে বোকা বানানোর জন্য এখনই বোনাস ঘোষণা করে দেওয়া হল।

    সন্দেশখালিতে শান্তি ফেরাতে কী বললেন সুকান্ত?

    ভোট ঘোষণার আগেই বাংলায় ঝরল রক্ত! নদিয়ার খুন তৃণমূল কর্মী। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majundar) বলেন, নদিয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় এখন তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চরমে। চাপড়ার বিধায়কের সঙ্গে তৃণমূল নেতাদের লড়াই চলছে। আমরা চাই, যে রক্ত শূন্য ভোট হোক। এক ফোঁটা যেন রক্ত না ঝড়ে এই ভোটে। লোকসভা ভোটেও যেন আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না বাংলার। আতঙ্ক নিয়ে রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ সন্দেশখালির মায়েরা। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, সন্দেশখালির মহিলারা তো এখনও অত্যাচারিত হচ্ছেন। তাঁরা তো বলছেন, শেখ শাহজাহান ভেতরে। কিন্তু, তাঁর ভাই সহ দলবল অত্যাচার করে যাচ্ছে। শেখ শাহজাহান ভেতরে যাওয়াতে তাঁরা কোনওভাবে দমেনি। প্রত্যেককে গ্রেফতার করলে সন্দেশখালিতে শান্তি ফিরবে, না হলে শান্তি ফিরবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: “তৃণমূলের নেতারাও চাইছেন, সুকান্ত জিতুন”, জয় সম্পর্কে নিশ্চিত বিজেপির রাজ্য সভাপতি

    BJP: “তৃণমূলের নেতারাও চাইছেন, সুকান্ত জিতুন”, জয় সম্পর্কে নিশ্চিত বিজেপির রাজ্য সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিপ্লব মিত্র মন্ত্রী আছেন, মন্ত্রীই থাকুন। মন্ত্রিত্ব ছেড়ে সাংসদ হওয়ার পিছনে কেউ ছোটে নাকি? তৃণমূলের অনেকেই চাইছেন সুকান্ত মজুমদার জিতুন। তাই তৃণমূলের সাংগঠনিক সভাতেও যাচ্ছেন না অনেকে।” এমনই মন্তব্য বালুরঘাট কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের। বুনিয়াদপুরের সুকান্ত ভবনে তৃণমূলের সাংগঠনিক সভায় দলের জনপ্রতিনিধি ও নেতাদের গরহাজির থাকার অভিযোগ উঠেছে। ওই সভায় বালুরঘাট কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র নিজের অনুগামীদের দিয়েই ঘর ভরান বলে অভিযোগ করেছিলেন বিজেপি নেতারা। সেই ঘটনা নিয়ে কটাক্ষ করেন সুকান্ত।

    অর্ধেকের বেশি পঞ্চায়েত প্রধান ও উপপ্রধান গরহাজির

    তিনি বলেন, “তৃণমূলের নেতারাও চাইছেন, সুকান্ত জিতুন। তাই দলীয় বৈঠকেও যোগ দিচ্ছেন না তাঁরা।” যদিও তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, সেদিন ব্যক্তিগত কাজে অনেকে সভায় উপস্থিত থাকতে পারেননি। বিজেপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে রণকৌশল ঠিক করতেই সুকান্ত ভবনে তৃণমূলের বৈঠক ডাকা হয়েছিল। ওই বৈঠকে তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র থেকে শুরু করে জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল সহ অনেক নেতা ছিলেন। উপচে পড়া ভিড় হয়েছিল। কিন্তু বৈঠকে অর্ধেকের বেশি পঞ্চায়েত প্রধান ও উপপ্রধান গরহাজির ছিলেন। দলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার, প্রাক্তন মন্ত্রী শংকর চক্রবর্তী সহ বিপ্লব বিরোধী শিবিরের অনেক নেতাকেই ওই সভায় দেখা যায়নি। গত কয়েক বছর ধরে বিরোধী শিবিরকে কোণঠাসা করার অভিযোগ রয়েছে বিপ্লব মিত্রর বিরুদ্ধে। তাই লোকসভা নির্বাচনে বিপ্লববাবু প্রার্থী হতেই শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দল চরমে উঠেছে বলে এদিন কটাক্ষ করেছেন সুকান্ত (BJP)।

    কী বলল তৃণমূল, কী জবাব সুকান্তের? (BJP)

    বিজেপি প্রার্থীর মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকি বলেন, “সুকান্তবাবু এবার কয়েক লক্ষ ভোটে হারবেন। তিনি জেলার জন্য কোনও কাজ করেননি। তৃণমূলে কোনও গোষ্ঠী নেই। সবাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুগামী।” এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (BJP) বলেন, “বিপ্লব মিত্র দীর্ঘদিনের রাজনীতিবিদ। তিনি গত বিধানসভা ভোটে জিতে মন্ত্রী হয়েছেন, আবার তিনি সাংসদ পদে প্রার্থী হয়েছেন। মন্ত্রিত্ব ছেড়ে সাংসদ পদের পিছনে কেন ছুটছেন? মন্ত্রী আছেন, মন্ত্রীই থাকুন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সন্দেশখালি থেকে নজর ঘোরাতেই সিএএ নিয়ে চিৎকার মুখ্যমন্ত্রীর, বিস্ফোরক সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: সন্দেশখালি থেকে নজর ঘোরাতেই সিএএ নিয়ে চিৎকার মুখ্যমন্ত্রীর, বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় চুটিয়ে জনসংযোগ করলেন। কখনও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে, কখনও আবার দলীয় কর্মসূচিতে যোগদান করেন। জানা গিয়েছে, এদিন তিনি বালুরঘাট ব্লকের নাজিরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খোরনা এলাকায় হরিবাসরে অংশগ্রহণ করেন। পাশাপাশি মালদা জেলাতেও দলীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন তিনি।

    সিএএ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ (Sukanta Majumdar)

    এদিন ওই অনুষ্ঠান থেকে সিএএ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, মুখ্যমন্ত্রী ভয় দেখাচ্ছে্ন মানুষকে। তিনি প্রতিবার ভয় দেখান। আমি আশ্বাস দিয়ে বলছি, এটা নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন। এর মাধ্যমে কিছু মানুষ নাগরিকত্ব পাবে। কারও নাগরিকত্ব যাবে না। কারও আধার কার্ড, ভোটার কার্ড কিছু যাবে না। সিএএ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মিথ্যে কথা বলছেন। এর আগে  বলেছেন, আধার কার্ড নাকি বাতিল হয়ে গিয়েছে। একটা টেকনিক্যাল সমস্যা হয়েছিল। আমরা ঠিক করে দিলাম। কারও আধার কার্ড বাতিল হয়নি। এখন কেউ বলতে পারবে না আধার কার্ড বাতিল হয়ে গিয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি আধার কার্ড বাতিল হয়ে যায় বলুক আমরা ঠিক করে দেবো। কিছু হয়নি, মানুষকে অকারণে ভয় দেখাচ্ছে। সিএএ-র পাশাপাশি এনআরসিকে গুলিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলাকে নরক করতে দেওয়া হবে না বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী, এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “এনআরসি চালুই হয়নি। বাংলায় একটা কথা আছে, কবে রাম রাজা হবে তরপর বনবাসে যাবে। এখন তো সিএএ লাগু হয়েছে সিএএ হল নাগরিকত্ব দেবার আইন। এরসঙ্গে এনআরসি-র কোনও সম্পর্ক নেই।”

    আরও পড়ুন: ‘পার্থ ভৌমিকের বিরুদ্ধে বারাকপুরে প্রার্থী হব’, হুঁশিয়ারি অর্জুনের

    সন্দেশখালি নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    সন্দেশখালির ঘটনায় সিবিআই হেফাজতে শাহজাহান সহ ৬ জন। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, মুখ্যমন্ত্রী সন্দেশখালি যাবেন না। মুখ্যমন্ত্রী চুপচাপ সন্দেশখালির দিক থেকে নজর ঘোরানোর জন্য এখন সিএএ করে চিৎকার করবেন। মুখ্যমন্ত্রীকে কীর্তন করতে দিন, বাংলার মানুষ তাঁর সঙ্গে সংঘাত করবেন না। বাংলার মানুষ বুঝে গিয়েছে যে মুখ্যমন্ত্রী বারবার মিথ্যে কথা বলে। যে ভাইকে টিকিট দেবো বলে মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দেন, সেতো বাংলার সাধারণ মানুষকে মিথ্যে কথা বলবেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘বিপ্লববাবু সব করেছেন পরিবারের জন্য’, তৃণমূল প্রার্থীকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘বিপ্লববাবু সব করেছেন পরিবারের জন্য’, তৃণমূল প্রার্থীকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সকালে জেলায় ফিরে কার্যত লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করে দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সকাল আটটা নাগাদ শিয়ালদা বালুরঘাট ট্রেন স্টেশনে পৌঁছানোর পর কর্মী সমর্থকরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তা শোভাযাত্রা করে বালুরঘাটে এসে ঢোকেন সুকান্ত মজুমদার। এরপর দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার আগে বালুরঘাটের ঐতিহ্যবাহী বুড়াকালী মন্দিরে পুজো দেন সুকান্ত বাবু।

    দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক (Sukanta Majumdar)

    সোমবার সারাদিন বিভিন্ন রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। প্রথমে জেলার পার্টি অফিসে কোর কমিটির মিটিং রয়েছে। তারপর অন্যান্য সংগঠনের নেতৃত্বের সঙ্গেও তাঁর ম্যারাথন বৈঠক রয়েছে। দুপুরের পর থেকে বিভিন্ন ব্লকেও তাঁর রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে বলে দলীয় সূত্রের খবর। সমস্ত কর্মসূচি যে প্রচার মুখী তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বলা যেতে পারে সোমবার থেকেই পুরোদমে ভোট প্রচার শুরু করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। বালুরঘাট আসন এবার বিজেপির কাছে অত্যন্ত প্রেস্টিজ ফাইট। তাই প্রচারে কোনরকম খামতি রাখতে চাইছে না জেলা নেতৃত্ব। সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানানো হয়েছে জেলা কমিটির পক্ষ থেকে।

    বিপ্লববাবু সব করেছেন পরিবারের জন্য!

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, প্রার্থী ঘোষণা হওয়ার পর আমি  প্রথম বালুরঘাটে আসলাম। সকাল থেকে কর্মীদেরকে নিয়ে আমার অনেক কর্মসূচি ছিল। সকালে বালুরঘাটের বুড়ি কালীবাড়িতে পুজো দিয়ে আমি প্রচার শুরু করলাম। তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্র প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, তিনি দীর্ঘদিনের রাজনীতিবিদ। তিনি আমার থেকে সিনিয়র। আমি তাঁকে অসম্মান করবো না। আমি একটা কথা বলতে চাই, তাঁকে উত্তরবঙ্গের বাইরে কে চেনেন। তাঁর থেকে বেশি অর্পিতা ঘোষ কে সবাই চেনেন। বিপ্লব বাবু তো নিজের পরিবারের জন্য সব করেছেন, জেলার জন্য কিছু করেননি। আমি জেলার জন্য কি কি করেছি সেইটা দেখেই আমাকে মানুষ ভোট দেবেন। আর আমি বিপুল ভোটে জিতবো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: “খেলা হল বিহারে, ভাইপো যাবে তিহারে”, সন্দেশখালিতে তৃণমূলকে কড়া আক্রমণ সুকান্তর

    Sandeshkhali: “খেলা হল বিহারে, ভাইপো যাবে তিহারে”, সন্দেশখালিতে তৃণমূলকে কড়া আক্রমণ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিগেডে তৃণমূলের জনগর্জন সভার দিনই সন্দেশখালিতে ঝড় তুললেন সুকান্ত-শুভেন্দু জু়টি। তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করার পাশাপাশি মমতাকে তীব্র আক্রমণ করেন তাঁরা। ১০ মার্চ সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) সভা করার ডাক দিয়েছিলেন শুভেন্দু। কিন্তু, পুলিশ অনুমতি দেয়নি। এরপরেই সন্দেশখালিতে সভা করতে চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিরোধী দলনেতা। বিজেপিকে সভা করার অনুমতি দেয় আদালত। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর বেঞ্চ জানায়, আগামী ১০ মার্চ অর্থাৎ রবিবার সন্দেশখালি গিয়ে সভা করতে পারবেন শুভেন্দু। সেই মতো এদিন ন্যাজাটের দক্ষিণ আক্রাতলায় সভা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সঙ্গে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নৌকায় করে সভার পথে বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা বিজেপির সভায় যোগ দেন। জনসভায় কর্মী-সমর্থকদের ভিড় উপচে পড়েছিল।

    কর্মীদের কী বার্তা দিলেন সুকান্ত? (Sandeshkhali)  

    এদিন সন্দেশখালির ন্যাজাটের সভায় বক্তব্য রাখতে উঠেই তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বিহারে ভাইপো তেজস্বীকে ছেড়ে নীতীশ কুমারের বিজেপিতে যোগদানের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে সুকান্ত স্লোগান দেন, “খেলা হল বিহারে, ভাইপো যাবে তিহারে।” জনতার উদ্দেশে আর্জি জানিয়ে সুকান্ত বলেন, বসিরহাট থেকে জিততে সন্দেশখালি বিধানসভায় বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে এক লক্ষ ভোটের লিড চাই। তাই, দলীয় প্রার্থীকে জেতাতে সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করার তিনি আর্জি জানান। ব্রিগেডে জনগর্জনের সভা থেকে বিজেপিকে বাংলা-বিরোধী বলে তোপ দেগেছিল তৃণমূল। ন্যাজাটের সভা থেকে পাল্টা দিল বিজেপি। সুকান্ত বলেন, নরেন্দ্র মোদি বহিরাগত? মোদি বেশি বাঙালি। তিনি বাংলার মা-বোনেদের সম্মান দিতে জানেন। সব চোর ব্রিগেডে গিয়েছে বলেও কটাক্ষ করেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনে মানুষ তৃণমূলকে শিক্ষা দেবে বলে জানিয়ে সুকান্ত অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে বলেন, “আগামীর রায়, চোর ভাইপোর বিদায়।”

    সারা রাজ্যে ২৫- ৩০টি সন্দেশখালি রয়েছে!

    ন্যাজাটের (Sandeshkhali) সভা থেকে শাহজাহান শেখকে তোপ দেগে শুভেন্দু বলেন, “শুধু শাহজাহানকে গ্রেফতার করলেই চলবে না।”বেশ কয়েকটি নাম উল্লেখ করে শুভেন্দুর দাবি, এঁদেরকেও গ্রেফতার করতে হবে। শুভেন্দুর আরও দাবি, নরেন্দ্র মোদি গরিব মানুষকে যে রেশন সামগ্রী দিয়েছিলেন, তা লুট করেছে শাহজাহান বাহিনী। মুখ্যমন্ত্রীকে ‘শাহজাহানের মাসি’ বলেও কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা। আর এই সন্দেশখালির সঙ্গে গোটা ভারতবর্ষ রয়েছে বলে তিনি জানান। একইসঙ্গে তিনি বলেন, সারা রাজ্যে ২৫- ৩০টি সন্দেশখালি রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সুকান্তের উদ্যোগে কেটে গেল বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণের জটও

    Sukanta Majumdar: সুকান্তের উদ্যোগে কেটে গেল বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণের জটও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট-হিলির পর এবার জট কেটে গেল বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণ প্রকল্পেরও। ঘোষণার পর দীর্ঘদিন এই প্রকল্পকে কার্যত ঠান্ডা ঘরে পাঠানো হয়েছিল। অবশেষে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) তৎপরতায় এই প্রকল্পের কাজ চালু করতে সম্মত হয়েছে রেল। ইতিমধ্যেই ভারতীয় রেল বোর্ডের তরফে উত্তর-পূর্ব রেলওয়েকে এবিষয়ে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে। এই কাজ শুরু হতে চলেছে খবর চাউর হতেই খুশির হাওয়া ছড়িয়েছে সর্বত্র। ঘোষণার দীর্ঘ ১২ বছর পর বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ গতি পেয়েছে। কিন্তু বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণ ও গুঞ্জরিয়া-ইটাহার রেলপথ স্থাপনের কাজ ঠান্ডা ঘরেই ছিল। এই প্রকল্পগুলি যাতে চালু করা যায়, তা নিয়ে গত কয়েক বছর ধরেই তদ্বির করে চলেছেন সুকান্ত মজুমদার। এছাড়াও বুনিয়াদপুরে পড়ে থাকা রেলের জমিতে নতুন প্রকল্প স্থাপনের প্রস্তাব নিয়েও সরব হয়েছেন তিনি। বুধবার তিনি যেমন বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথের কাজ চালুর চিঠি হাতে পেয়েছেন, তেমনই বুনিয়াদপুরের জমিজট কেটে গিয়েছে বলেও দাবি করেছেন।

    রেলের এই নড়াচড়ায় খুশি সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    গত মাসেই এই প্রকল্পগুলি রূপায়ণের দাবি নিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে দেখা করেন সুকান্ত। ওই বৈঠকের পর এই প্রকল্পগুলি নিয়ে আশাবাদী ছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত লোকসভা নির্বাচনের আগে রেলের এই নড়াচড়ায় খুশি তিনি। এদিন সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘আমি আগেই বলেছিলাম, বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ স্থাপনের কাজ শুরু হতে চলেছে। আজ রেল মন্ত্রকের অভ্যন্তরীণ একটি চিঠি হাতে পেয়েছি। তাদের তরফে এই কাজকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। নতুন রেললাইন প্রজেক্টের কাজকে ইতিমধ্যে ডি-ফ্রিজ করা হয়েছে। রেল মন্ত্রকের তরফে কিছুদিনের মধ্যে এই প্রজেক্টে অর্থ বরাদ্দ ও সমীক্ষার কাজ শুরু করা হবে। এর সঙ্গে বুনিয়াদপুরে রেলের জমিতে আন্তর্জাতিক মানের কেন্দ্রীয় স্টেডিয়াম গড়ার বিষয়টিও একধাপ এগিয়েছে। এর আগে ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের তরফে বুনিয়াদপুর রেল স্টেশনের পাশে নতুন স্টেডিয়ামের জন্য রেলকে চিঠি দেওয়ার পর এবার রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পক্ষে তিন হেক্টর জায়গা বরাদ্দ করার আশ্বাস দিয়ে পাল্টা চিঠি দেওয়া হয়েছে। এই জমি পেলেই স্টেডিয়াম গড়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে।’

    কী বলছেন ক্রীড়া সংস্থার কর্মকর্তারা?

    এবিষয়ে বুনিয়াদপুরে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বিভূতিভূষণ চক্রবর্তী বলেন, ‘মাননীয় সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের চেষ্টায় যদি বুনিয়াদপুরে রেলের জায়গায় আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়াম হয়, তাহলে এর থেকে ভালো খবর আর হতে পারে না। খেলোয়াড়রা বিশেষভাবে উপকৃত হবে। তবে রেলের জায়গায় খেলোয়াড়রা যাতে অবাধে ব্যবহার করতে পারে, সেদিকে দেখা উচিত।’ (Sukanta Majumdar)

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tapas Roy: ‘‘বিজেপি নিয়ে কোনও কু-কথা শুনব না’’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি তাপস রায়ের

    Tapas Roy: ‘‘বিজেপি নিয়ে কোনও কু-কথা শুনব না’’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি তাপস রায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য তৃণমূল-ত্যাগী তাপস রায়ের (Tapas Roy) পরবর্তী রাজনৈতিক গতিবিধি নিয়ে জোর চর্চা চলছে। সূত্রের খবর, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে দলত্যাগী বিধায়ক কিছুক্ষণের মধ্যেই (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) যোগ দেবেন বিজেপিতে। বিজেপির পতাকা তুলে নেবেন শুভেন্দু-সুকান্তর হাত থেকে। তৃণমূল ত্যাগী বিধায়ক তাপস রায় (Tapas Roy) জানিয়েছেন, বিজেপির অনেকেই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। সুকান্ত মজুমদার ও শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গেও তাঁর কথা হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের সামনে তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি দিয়ে তাপস বলেন, ‘‘বিজেপি নিয়ে কোনও কু-কথা শুনব না।’’ ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, তাপস রায়ের মতো স্বচ্ছ ইমেজের দক্ষ সংগঠক বিজেপিতে যোগদান করলে লোকসভা ভোটের আগে কলকাতায় বেশ বেকায়দায় পড়বে শাসক দল।

    কী বললেন তাপস রায় (Tapas Roy)? 

    এর পাশাপাশি তিনি এও বলেন, ‘‘অমিত মালব্যজি, মঙ্গল পাণ্ডেজি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন।’’  নিজের (Tapas Roy) পুরনো দল তৃণমূল সম্পর্কে তাঁর মন্তব্য, ‘‘বিজেপি নিয়ে আমি কোনও কু-কথা শুনতে চাই না, আমার পুরনো কলিগদের কাছ থেকে। তবে জেনে রাখুন, ওরা যদি কুকথা বলে তাহলে আমিও পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানাব।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমি ব্যক্তি আক্রমণে বিশ্বাসী নই। তবে বিজেপি বা বিজেপি নেতাদের নিয়ে আমাকে কেউ আক্রমণ করলে আমি কিন্তু চুপ করে বসে থাকব না। পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানাব।’’

    কেন তৃণমূল ছাড়লেন তাপস?

    উত্তর কলকাতার সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তোপ দেগে তৃণমূল ছেড়েছেন তাপস রায় (Tapas Roy)। অভিযোগ করেছেন, তাঁর বাড়িতে ইডি হানার দিন, মিষ্টিমুখ পর্ব চলেছে সুদীপের বাড়িতে। তাপসের চাঞ্চল্যকর দাবি, কেন্দ্রীয় এজেন্সি তাঁর বাড়িতে আসার নেপথ্যে নাকি সুদীপেরই হাত ছিল। বরানগরের প্রাক্তন বিধায়ক নিশানা করেছেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। ইডি হানার পরে একবারও ফোন করেননি দলনেত্রী, এমনটাই অভিযোগ তাপসের। প্রসঙ্গত, তৃণমূল ত্যাগ করার আগে তিনি সমস্ত সরকারি ও দলীয় পদ ছেড়ে দেন। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে তিনি নিজেকে মুক্ত-বিহঙ্গ বলেও দাবি করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Vote: প্রস্তুত দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা! দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন সুকান্ত

    Loksabha Vote: প্রস্তুত দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা! দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই ১৯৫ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। এবার দ্বিতীয় দফায় প্রার্থী তালিকা প্রকাশের প্রস্তুতি চলছে। প্রথম দফায় বাংলাতে ২০টি আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। অর্থাৎ এখনও বাকি ২২টি। বাকি প্রার্থীদের বিষয়ে আলোচনার জন্য সোমবার দুপুরেই দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। জেপি নাড্ডা সমেত কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে এদিন রাজধানীতে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে সুকান্তর (Loksabha Vote)। সূত্রের খবর, দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা নিয়ে হওয়া বৈঠকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীরও হাজির থাকার কথা ছিল। কিন্তু তিনি ওই বৈঠকে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গিয়েছে।

    লোকসভা ভোটে প্রচারে ঝড়, মঙ্গলবার ফের বাংলায় আসছেন মোদি

    বিজেপি সূত্রে খবর, রবিবার বালুরঘাট যাওয়ার কথা ছিল সুকান্তর। সেই কর্মসূচি বাতিল করে সোমবার দুপুরে দিল্লি পৌঁছবেন তিনি (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত)। লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট (Loksabha Vote) এখনও ঘোষণা হয়নি। তার আগেই নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুলেছে কেন্দ্রের শাসক দল। ইতিমধ্যে বাংলায় দুই জেলায় সভাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ৬ মার্চ বারাসতে রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর তৃতীয় সভা। আগামীকাল মঙ্গলবার ফের কলকাতায় আসছেন মোদি। বিজেপি সূত্রের খবর, শুধু দক্ষিণবঙ্গ নয়, উত্তরেও মোদি  জনসভা করবেন। ৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী সভা করতে পারেন শিলিগুড়িতে। উত্তরবঙ্গে রয়েছে মোদি বেশ কিছু সরকারি কর্মসূচী সম্পন্ন করার পরেই জনসভা করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    আত্মবিশ্বাসী মোদি

    ‘যান, জিতে আসুন, শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে দেখা হচ্ছে’, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সহকর্মীদের উদ্দেশে এমন বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। ‘তৃতীয়বার-মোদি সরকার’, বিজেপির এই নির্বাচনী স্লোগান যে বাস্তব রূপ নিতে চলেছে, সেই ইঙ্গিতই যেন ধরা দিল মন্ত্রিসভায় নরেন্দ্র মোদির ভাষণে। আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে রয়েছেন তিনি। ক্ষমতায় ফেরা স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। ভোট ঘোষণার আগেই প্রায় ১৯৫ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি, তারপর রবিবার প্রধানমন্ত্রীর আত্মবিশ্বাসে ভরা ভাষণ, এতে বেশ ব্যাকফুটে ইন্ডি জোট। মন্ত্রিসভার শেষ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এদিন প্রায় ১ ঘণ্টা হাইভোল্টেজ ভাষণ দেন।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share