Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Sukanta Majumdar: ‘ললিত-সৌরভের পিছনে মমতা-অভিষেকের হাত!’ তোপ দাগলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘ললিত-সৌরভের পিছনে মমতা-অভিষেকের হাত!’ তোপ দাগলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে আক্রমণকারী ললিত ঝা প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বললেন, “সংসদ হামলায় অভিযুক্ত ললিত ঝা, সৌরভ চক্রবর্তী সহ আরও অনেকের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত রয়েছে। সেই সঙ্গে ভাইপো অভিষেকের হাতও থাকতে পারে। তদন্ত হলেই বেরিয়ে আসবে আসল তথ্য। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এর দায় এড়াতে পারবেন না।”

    অত্যাধুনিক এলএইচবি কোচ সংযুক্ত বালুরঘাট-শিয়ালদা নতুন ট্রেনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ২৪ ডিসেম্বর কলকাতায় ভার্চুয়াল এই ট্রেনের উদ্বোধন করবেন তিনি। রবিবার বালুরঘাটে কেন্দ্র সরকারের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে জেলাবাসীর জন্য এমনই সুখবর শোনালেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার দৌলতপুর রেল স্টেশনের উন্নতির জন্য সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি।

    গীতাপাঠের সঙ্গে উদ্বোধন ট্রেন

    আগামী গীতাপাঠের অনুষ্ঠানে যোগদান করতে কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অপর দিকে তিনি কলকাতায় এলে ভার্চুয়ালি এই ট্রেনের শুভ উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে এই ট্রেনের যাত্রা শুরু হবে বলে সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) জানান। দেশের বিকাশ যাত্রায় এই ট্রেনও একটি বড় মাধ্যম হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন (Sukanta Majumdar),“সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২৪ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী বালুরঘাট শিয়ালদহ ট্রেনের ভার্চুয়ালি শুভ উদ্বোধন করবেন। এই ট্রেনের প্রতিটি কোচ অত্যাধুনিক হবে। এলএইচবি কোচ হবে সবগুলি। যা আরও বেশি সুরক্ষিত। ফলে দীর্ঘদিনের চাহিদা পূরণ হবে বালুরঘাট তথা সমগ্র জেলাবাসীর।”

    বিভিন্ন ইস্যুতে সরব সুকান্ত

    ডায়মন্ড হারবার জেলা পুলিশ জেলাকে সেরা তকমা পাওয়া নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন (Sukanta Majumdar), “ডায়মন্ড হারবার পুলিশের কাছে সেরার সেরা তো হবেই। ভাইপোর পদ লেহন করার জন্য এক্সপার্ট পুলিশ। তাঁদের জিভ ১ ফিট পর্যন্ত বের করা থাকে। ডায়মন্ড হারবারের পুলিশকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তো বাহবা দেবেনই। বাড়ির মালিক যা বলেন চাকর তাতে তো প্রশংসা দেবেনই; এটাই তো স্বাভাবিক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় নারী সুরক্ষা নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার বালুরঘাটে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সুকান্ত বলেন, বাংলার নারী সুরক্ষা কোথায় গেছে সেইটা আপনি আমি সবাই জানি। দিল্লিতে যে রিপোর্ট পাঠাতে হয় সেখানে মুখমন্ত্রী লিখবেন পশ্চিমবাংলায় একটাও ধর্ষণ হয়নি। এইবার যেমন লিখে পাঠিয়েছেন বাংলাতে একটিও নাকি রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা ঘটেনি, কত বড় মিথ্যে কথা। এতো বড় মিথ্যে কথা যে কেউ বলতে পারেন তা আমাদের ধারণার বাইরে ছিল।  পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজনৈতিক হিংসার বলি হয়েছেন ৪০ জন। এমনকী তৃণমূলের লোক মারা গিয়েছেন, সেইটা পর্যন্ত মুখমন্ত্রী স্বীকার করছেন না।

    ১০০ দিনের প্রকল্প নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ১০০ দিনের কাজ নিয়ে রাজ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। সরকারি কর্মীও ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠছে। সেই জন্য কেন্দ্র সরকার অডিট রিপোর্ট দেওয়ার কথা বলছে। যারা দুর্নীতি করেছেন তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করুন, তাঁদেরকে গ্রেফতার করার ব্যাবস্থা করুন। আবার টাকা চালু হয়ে যাবে, তা মুখমন্ত্রী করছেন না। এই চোরেদের প্রতি মুখ্যমন্ত্রী কী মোহো আছে তা বুজতে পারছি না। উচ্চ মাধ্যমিকে সিলেবাস পরিবর্তন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, দেখুন কী উদ্দেশ্যে এখন সিলেবাস পরিবর্তন হচ্ছে। উদ্দেশ্য ভালো হলে ভালো। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনী পড়ানোর জন্য যদি সিলেবাস পরিবর্তন হয় তাহলে ভাবতে হবে।

    আরও পড়ুন: গাজোল-হিলি রাস্তা সম্প্রসারণ নিয়ে সংসদে পরিবহণ মন্ত্রীর দ্বারস্থ সুকান্ত

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক মুখ্যমন্ত্রীর, কটাক্ষ সুকান্তর

    আগামী বুধবার দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। এই নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন,,মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী যাচ্ছেন বকেয়া চাইতে, না পা ধরতে তা তিনি জানেন। পা ধরুন বা হাত ধরুন লাভ কিছুই হবে না। চোরেরা ভেতরে ঢুকবে। পাশাপাশি এদিন হিলি ও বালুরঘাটে দুটি পোস্ট অফিস উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বালুরঘাট হেড পোস্ট অফিসে শ্রমিক সংগঠনের ঘরও উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: দুবাইয়ে আটকে থাকা শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনতে বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: দুবাইয়ে আটকে থাকা শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনতে বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুবাইয়ে আটকে থাকা বাংলার শ্রমিকদের নামের তালিকা সোমবারই বিদেশমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। প্রসঙ্গত, দুবাইয়ে বর্তমানে আটকে পড়ে রয়েছেন এ রাজ্যের ১৩ জন শ্রমিক। সেই তালিকা এদিন বিদেশ মন্ত্রকের হাতে তুলে দিয়ে তাঁদের দ্রুত ফিরিয়ে আনার বিষয়েও কথা বলেন তিনি। এরপরে সংবাদ মাধ্যমকে সুকান্ত মজুমদার জানান, বিষয়টি ইতিমধ্যে খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

    ১ ডিসেম্বর দুবাইয়ের উদ্দেশে পাড়ি দেন দক্ষিণ দিনাজপুরের শ্রমিকরা

    জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ১ ডিসেম্বর দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর এবং অন্যান্য এলাকা থেকে বেশ কয়েকজন শ্রমিক দুবাইয়ে কাজের খোঁজে যান। অভিযোগ, কাজের প্রলোভন দেখিয়েই তাঁদেরকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁরা ৬ ডিসেম্বর দুবাইয়ে পৌঁছান। কিন্তু সেখানে গিয়ে জানতে পারেন, তাঁদেরকে যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তার কোনওটাই পূরণ করছে না সংস্থা। এবং প্রয়োজনের থেকে কম পারিশ্রমিকও দেওয়া হচ্ছে। বদলে অতিরিক্ত সময় ধরে তাঁদেরকে কাজ করানো হচ্ছে। এরপরেই তাঁরা দেশে ফিরে আসতে চান। কিন্তু এখানেও কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে তাঁরা জোরপূর্বক আটকে রেখেছেন ওই শ্রমিকদের। কোনও ভাবেই তাঁদের দেশে ফিরতে দেওয়া হচ্ছে না। ইতিমধ্যে একটি ভিডিওর মাধ্যমে তাঁরা (শ্রমিকরা) একথা জানিয়েছেন।

    সুকান্তর সঙ্গে যোগাযোগ করেন শ্রমিকদের পরিবারবর্গ

    এরপরেই বালুরঘাটের সাংসদ তথা রাজ্য বিজেপির সভাপতির (Sukanta Majumdar) সঙ্গে গঙ্গারামপুর সমেত বাকি এলাকার শ্রমিকদের পরিবারের লোকজন দেখা করেন এবং তাঁর কাছে সাহায্য চান। তাঁদের অভিযোগ শোনার পরে প্রয়োজন মতো সাহায্যের আশ্বাসও দেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি তখনই জানান, এ বিষয়ে বিদেশমন্ত্রকের সঙ্গে কথা বলা হবে। এনিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে দেখা করে তাঁর দফতরে গিয়ে আমি সমস্ত বিষয়টি তাঁকে জানাই। উনি আশ্বস্ত করেছেন, সেই দেশের সরকারের সঙ্গে কথা বলে খুব শীঘ্রই ওনাদের ভারতে তথা পশ্চিমবঙ্গে ফেরানো হবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘কালীঘাটের কাকু শুয়ে রয়েছেন  শিশুর বেডে!’ কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘কালীঘাটের কাকু শুয়ে রয়েছেন শিশুর বেডে!’ কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মের কল বাতাসে নড়ে, একজন বলেছিলেন কালী মদ খায় আর মাংস খায়। এক বছরও গেল না সেই কালী মায়ের কৃপায় সাংসদ হারা হয়ে গেলেন তিনি। নদিয়ার নবদ্বীপে একটি নাম সংকীর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে এই ভাষাতেই কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেন তিনি।

    শিশুর বেডে কালীঘাটের কাকু শুয়ে রয়েছেন, কটাক্ষ সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    নদিয়ার নবদ্বীপে সারা ভারত কীর্তন ও বাউল গীতি সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি মহাসম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁকে করতাল হাতে নিয়ে কীর্তন করতেও দেখা যায়। এরপরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ মহুয়া মৈত্র এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করেন তিনি। তিনি বলেন ধর্মকে যদি আমরা রক্ষা না করতে পারি তাহলে ধর্ম আমাদের রক্ষা করবে না। তার জলজ্যান্ত উদাহরণ কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ। মুর্শিদাবাদে শিশু মৃত্যুর ঘটনা নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি। তিনি বলেন রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের স্বাস্থ্য ভালো নেই। যেখানে শিশুর চিকিৎসা হওয়ার কথা, সেই বেডে কালীঘাটের কাকু শুয়ে রয়েছে।

    কৃষক মৃত্যু নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, রাজ্যে সারের কালোবাজারি চলছে। সরকারের কোনও হেলদোল নেই। গোঘাট থানার ওসি কৃষকদের সঙ্গে যা আচরণ করেছে তাতে বোঝাই যাচ্ছে এই সরকার কৃষকদের কথা ভাবে না। তাই, কৃষকরা এই পথ বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছেন।

    মুখ্যমন্ত্রীর আত্মীয়ের বিয়ে নিয়েও সরব বিজেপির রাজ্য সভাপতি

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, সরকার যে বিয়ে তা এই প্রথম দেখলাম। এবার তো সরকার প্রজাপতি অফিস খুলবে। পাত্র-পাত্রী কে বাছাইয়ের কাজ করবে। রাজ্যে কৃষকের মৃত্যু হচ্ছে, হাসপাতালে শিশুর মৃত্যু হচ্ছে আর মুখ্যমন্ত্রী বিয়ে নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন।

    চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    চাকরি প্রার্থীদের আন্দোলন ১০০১দিনে পড়ল। ১০০০দিনে এক চাকরি প্রার্থী মস্তক মুন্ডন করে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, চাকরি প্রার্থীদের আন্দোলন নিয়ে এই সরকারের কোনও হেলদোল নেই। তাই, এই সরকার যতদিন থাকবে ওই চাকরি প্রার্থীরা চাকরি পাবেন না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: দুবাইয়ে আটকে ১৩ শ্রমিক, বাড়ি ফেরাতে সুকান্তর দ্বারস্থ পরিবারের লোকজন

    Sukanta Majumdar: দুবাইয়ে আটকে ১৩ শ্রমিক, বাড়ি ফেরাতে সুকান্তর দ্বারস্থ পরিবারের লোকজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর সহ বিভিন্ন এলাকার ১৩ জন শ্রমিককে একটি ঘরের মধ্যে আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে দুবাইয়ের এক সংস্থার বিরুদ্ধে। রবিবার ওই শ্রমিকরা এক ভিডিও বার্তার মধ্য দিয়ে তাদের পরিবারের কাছে দেশে ফেরানোর আর্জি জানান। আর ওই বার্তা পাওয়ার পরেই ওই পরিবারদের পক্ষ থেকে  বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) বাড়ি গিয়ে দেশে ফেরানোর উদ্যোগ নিতে অনুরোধ জানানো হয়। সুকান্ত বাবুও এ বিষয়ে বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন বলে  জানিয়েছেন।

    দুবাইয়ে কেন আটকে রাখা হয়েছে শ্রমিকদের?

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বেশ কয়েকজন শ্রমিক সম্প্রতি দুবাইয়ে কাজের খোঁজে যায়। তাদের জেলারই এক এজেন্ট এর মাধ্যমে ওই কাজে নিয়ে যাওয়া হয়। গত মাস থেকেই  শ্রমিকরা যেতে শুরু করেছিলেন। সম্প্রতি, গত ৫ তারিখেও বিমানে চেপে জেলার আরও কয়েকজন শ্রমিক শারজাতে কাজে পৌঁছায়। পরিবারের লোকজনের অভিযোগ, প্রচুর বেতনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে কম্পিউটারের কাজ করতে নিয়ে গিয়ে, নির্মাণ শ্রমিকের কাজে লাগানো হচ্ছে। ওই শ্রমিকদের কম্পিউটারে কাজের বদলে তাদের নির্মাণ শ্রমিকের কাজে লাগানো হয়। প্রায় ১০-১২ ঘণ্টা করে কাজ করানো হচ্ছে। কাজের দু একদিন কাজ করতে এই শ্রমিকরা বিদ্রোহ করে বসে। এরপরে তাদের শারজা থেকে আবুধাবির একটি ঘরের মধ্যে নিয়ে গিয়ে আটকে রাখা হয় বলে অভিযোগ। জেলার মোট ১৩ জন শ্রমিকের ওই ঘরের মধ্যে আটকে রাখার শুধু নয় তাদের খাওয়া-দাওয়া বা অন্যান্য খরচও দেওয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি ওই শ্রমিকরা বাড়ি ফিরে আসতে চাইলে তাদের কাছে ক্ষতিপুরন হিসেবে মাথা পিছু এক লক্ষ টাকা চাইছে আরবের এক নির্মান সংস্থা। এমন অবস্থায় প্রবল অসহায় পড়া ওই শ্রমিকরা এবারে ভিডিও বার্তার মধ্য দিয়ে তাদের পরিবারের কাছে তাদের দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করার আর্জি জানায়।

    ভিডিও বার্তায় শ্রমিকরা কী আর্জি জানিয়েছেন?

    ভিডিও বার্তায় শ্রমিকরা বলেন,  একটি ছোট্ট ঘরের মধ্যে ১৩ জন শ্রমিককে আটকে রাখা হয়েছে। সেখানে আমাদের খাবার, ওষুধ বা অন্যান্য খরচ দিতে অস্বীকার করছে আরবের ওই সংস্থা। দুদিন ধরে ওই ঘরে আটকে রাখার পর থেকে আরব বা দক্ষিণ দিনাজপুরে কোনও এজেন্টই আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে করছে না। খুব অসহায় ভাবে দিন কাটছে আমাদের। দ্রুত দেশে না ফেরানো হলে আমাদের মৃত্যু ছাড়া কোনও উপায় নেই।

    শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যরা কী বললেন?

    শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যরা সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে গিয়ে দেখা করে ওই শ্রমিকদের দেশে ফেরানোর আর্জি জানান। সাগরিকা কর্মকার নামে এক শ্রমিক পরিবারের সদস্য বলেন, আমার ভাই ও  ভাগ্নে গিয়েছে দুবাইয়ে। ওরা গত পাঁচ তারিখেই প্লেনে করে রওনা হয়েছিল। কিন্তু মাত্র দুদিন সেখানে কাজ করার পরই,  তাদের সঙ্গে যে ব্যবহার করা হচ্ছে তাতে ওরা  দেশে ফিরে আসতে চাইছে। কিন্তু তাদের আটকে রাখা হয়েছে। ওনাদের সকলকে দ্রুত দেশে ফেরানোর উদ্যোগ নিতে কাছে আমরা সাংসদের (Sukanta Majumdar) কাছে আবেদন জানিয়েছি।

    শ্রমিকদের বাড়ি ফেরানোর আশ্বাস সুকান্তর (Sukanta Majumdar)  

    সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, শ্রমিক পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা হয়েছে। এই  বিষয়টি নিয়ে আমি বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে, ওই শ্রমিকদের সকলকে দেশে ফেরানোর উদ্যোগ নেব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: “আপনার দল কি সংবর্ধনা দেবে, নাকি বঙ্গরত্ন দেবে?” ধীরজ সাহু ইস্যুতে মমতাকে প্রশ্নবাণ সুকান্তর

    BJP: “আপনার দল কি সংবর্ধনা দেবে, নাকি বঙ্গরত্ন দেবে?” ধীরজ সাহু ইস্যুতে মমতাকে প্রশ্নবাণ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেসের পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পর এবার কংগ্রেসের ধীরজপ্রসাদ সাহু। ঝাড়খণ্ডের এই সাংসদের ডিস্টিলারি সংস্থায় হানা দিয়ে আয়কর দফতর এখনও পর্যন্ত উদ্ধার করেছে নগদ ২৫০ কোটি টাকা। এই ইস্যুতে এবার শুধু কংগ্রেস নয়, নতুন ‘ইন্ডি’ জোটকেই নিশানা করলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। শনিবার বালুরঘাটে সাংবাদিক সম্মেলন করে নয়া ওই জোটের মুখ বলে প্রচারিত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরাসরি চ্যালেঞ্জও ছুড়ে দিয়েছেন তিনি।

    কী বললেন সুকান্ত? (BJP)

    তিনি বলেন, “কংগ্রেস বলতে মনে রাখবেন কংগ্রেস কিন্তু একা নয়। মোদি বিরোধী যে একটি গ্রুপ তৈরি হয়েছে, যারা নিজেদেরকে I.N.D.I.A বলছে, তাদের লিডার হচ্ছে সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে বিভিন্ন নেতানেত্রী। এরা বাংলায় বিজেপির (BJP) বিরোধিতা করে বড় বড় কথা বলে, দেশ নাকি আম্বানি-আদানিদের বিক্রি করে দিয়েছে। আর ৬ই ডিসেম্বর থেকে যে কংগ্রেস সাংসদের বাড়িতে আইটি রেড চলছে, তাতে আমরা দেখতে পাচ্ছি, তাঁর বাড়ি থেকে ২০০ কোটি টাকার বেশি ক্যাশ উদ্ধার হয়েছে। আলমারির থাকে থাকে সাজানো টাকা। ৬ই ডিসেম্বর ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ এবং ঝাড়খণ্ডে রেড চলেছে। বিভিন্ন লোকেশনে তাঁর সম্পত্তি রাখা ছিল। ৪০ জনের আইটি অফিসারের টিম রেড করে এবং এই কোটি কোটি টাকা উদ্ধার হয়। এর আগে এই রকম রেড করে এত টাকা উদ্ধার খুব কম উদ্ধার হয়েছে। ২০০ কোটি টাকা পার হয়ে গেছে এখনও পর্যন্ত। আরও টাকা উদ্ধার হবে। তাহলে কি এই বিষয়টাকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্যই রাহুল গান্ধী-সোনিয়া গান্ধী মহুয়া মৈত্র মহুয়া মৈত্র করছেন?”

    নিশানায় মমতা

    সুকান্ত মজুমদার (BJP) বলেন, “এর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বঙ্গারু লক্ষ্মণের বিরুদ্ধে এক লক্ষ টাকা নেওয়ার অভিযোগে এনডিএ থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। আজ তাঁর জোটের কংগ্রেস সাংসদের বাড়ি থেকে ২০০ কোটি টাকারও বেশি টাকা উদ্ধার হয়েছে। তাহলে কি মুখ্যমন্ত্রী ২০০ কোটি টাকাকে এক লক্ষ টাকার থেকে কম মনে করছেন? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবার সার্টিফিকেট দেবেন পার্থ চ্যাটার্জির মতো, উনি চুরি করেননি, সৎ মানুষ, ওনাকে ফাঁসানো হয়েছে। আজকে তাই আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এই বাংলা থেকে প্রশ্ন করতে চাই, আপনি এক সময় বঙ্গারু লক্ষণের বিরুদ্ধে এক লক্ষ টাকা নেওয়ার অভিযোগে (যদিও সেটা প্রমাণও হয়নি) NDA ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। আজকে এই ২০০ কোটি টাকার বেশি উদ্ধার হওয়া ধীরাজ সাহু সম্পর্কে আপনার মত কী? আপনার দল কি পাশে দাঁড়াবে, নাকি সংবর্ধনা দেবে, নাকি বঙ্গরত্ন দেবে? এই প্রশ্নের জবাব আপনারা দেবেন। এই প্রশ্ন জনগণের সামনে বিরাট প্রশ্ন হয়ে রয়েছে। রাজনীতি মানেই কি টাকা নিজের ঘরে নিয়ে যাওয়া? পরিবার-পরিজন-আত্মীয়-স্বজনকে দিনকে দিন বড়লোক করা? এই যদি রাজনীতি হয়, তবে কংগ্রেস সহ তার বিভিন্ন সহযোগী রাজনৈতিক দলকে গোটা দেশের মানুষ যেভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে, আগামী দিনে বাংলার জনগণও তৃণমূলের চোর সরকারকে প্রত্যাখ্যান করবে।”

    চাকরিপ্রার্থীদের ধরনার ১০০০ তম দিন

    এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (BJP) জানান, এসএলএসটি’র এই সমস্ত চাকরিপ্রার্থীরা যোগ্য। এঁদের চাকরি পাওয়া উচিত ছিল। দুর্ভাগ্যবশত তাঁরা চাকরি পাননি। এঁরা চাকরি পাবেনও না, কারণ এই সরকারের শিক্ষামন্ত্রী নিজেই জানেন না ভ্যাকান্সি কত রয়েছে। বিধানসভায় দাঁড়িয়ে কখনও বলছেন লক্ষাধিক, কখনও বলছেন ৭০০। যখন কোনও শিক্ষামন্ত্রী তাঁর মত ও অবস্থান বারবার কিছুদিন পরপর পরিবর্তন করেন, আমার মনে হয়, তাঁদের কোনও সমস্যার সমাধান হবে না। এসএসসির কথা মানুষকে ভুলে যেতে হবে। ৫০০ টাকা ও হাজার টাকার উপঢৌকন নিয়ে চুপ করে বসে থাকতে হবে।

    টেনে জিভ ছিঁড়ে নেওয়ার ফরমান

    তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি বিজেপির নেতানেত্রী, সহকর্মীদের টেনে জিভ ছিঁড়ে নেওয়ার ফরমান দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (BJP) জানান, তৃণমূল কংগ্রেস মানে ভাগাড়।তারা মুখ খুললে গন্ধ তো বেরোবে, এটাই স্বাভাবিক। এখানে তো চন্দনের গন্ধ আশা করা যায় না। জেলা সভাপতিকে নির্দেশ দিয়েছি, উনার বিরুদ্ধে এফআইআর করবার জন্য। কত মানুষকে স্তব্ধ করতে পারবেন, সেটাই দেখতে চাই। রহিম বক্সী সাহেবের দম দেখতে চাই, তিনি কত বিজেপি কর্মীদের লাঠিপেটা করতে পারেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: প্রশিক্ষণ নিয়েও মেলেনি চাকরি! রাজ্যের প্রতি মোহভঙ্গ হয়ে সুকান্তর দ্বারস্থ বঞ্চিতরা

    Sukanta Majumdar: প্রশিক্ষণ নিয়েও মেলেনি চাকরি! রাজ্যের প্রতি মোহভঙ্গ হয়ে সুকান্তর দ্বারস্থ বঞ্চিতরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশিক্ষণ নেওয়ার পরেও নেই নিয়োগ। জেলা প্রশাসন থেকে রাজ্য সরকার, সবার দ্বারস্থ হয়েও হয়নি লাভ। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে নিজেদের কাজ সুনিশ্চিত করতে এবার  দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় সরব বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা। রাজ্য সরকারের প্রতি আর আস্থা নেই। তাই এবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) দ্বারস্থ হলেন ওয়েস্ট বেঙ্গল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স ফাইটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা। বালুরঘাটে সুকান্ত মজুমদারের বাড়িতে দেখা করেন সংগঠনের রাজ্য নেতৃত্ব। পাশাপাশি সাংসদের হাতে তুলে দেন নিজেদের দাবিপত্র।

    কলকাতার রাজপথে অনশন আন্দোলনের হুমকি

    দীর্ঘদিন আগে বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য প্রত্যেক জেলায় যুবক-যুবতীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় কয়েক হাজার জন প্রশিক্ষণ নেওয়ার পরেও সকলে কাজ পাননি। নিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যাপক দুর্নীতি হচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠে। বিপর্যয় মোকাবিলার প্রশিক্ষণ নেওয়া যুবকদের বক্তব্য, আমরা বেশিরভাগই বিপর্যয় মোকাবিলার প্রশিক্ষণ নিয়েছি। কিন্তু, আমাদেরকে কাজ দেওয়া হচ্ছে না। এনিয়ে একাধিকবার আন্দোলন করেছি। বিভিন্ন জায়গায় নিজেদের দাবিদাওয়া জানিয়েছি। কিন্তু, কোনও লাভ হয়নি। তাই সুকান্ত মজুমদারের দ্বারস্থ হয়েছি। এদিন সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গে দেখা করেন সংগঠনের জেলা সম্পাদক প্রসেনজিৎ দাস সহ অন্য সদস্যরা। এবিষয়ে সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক প্রসেনজিৎ দাস বলেন, ‘বিপর্যয় মোকাবিলার প্রশিক্ষণ নেওয়ার পরও কাজ পাচ্ছি না। কাজের ক্ষেত্রে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। আবার যাঁরা কাজ পাচ্ছেন তাদের কিটস দেওয়া হচ্ছে না। প্রশিক্ষণ নেওয়ার পরও দুবেলা অন্নের জোগান আমাদের হচ্ছে না। সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) দ্বারস্থ হয়ে আমরা আমাদের দাবিপত্র দিয়েছি। যাঁরা প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, সকলকে কাজ দিতে হবে। কাজ না হলে আগামী লোকসভা নির্বাচনে এর প্রভাব পড়বে। প্রয়োজনে আগামীদিনে কলকাতার রাজপথে অনশন আন্দোলন করব আমরা।’

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি কী বললেন? (Sukanta Majumdar)

    এবিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘যখন বিপর্যয় মোকাবিলা করার প্রয়োজন হয়, তখন দেখা যায় সেই জায়গায় সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়োগ করা হয়েছে। বৈজ্ঞানিকভাবে তাঁদের কোনও প্রশিক্ষণ নেই। অথচ সেইসময় বিপর্যয় মোকাবিলার যাঁরা প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, তাঁদের কাজ দেওয়া হয়নি। যাঁরা এনিয়ে আন্দোলন করেন, তাঁদেরকে বেশি করে কাজ দেওয়া হয় না। তাই তাঁরা আমার কাছে এসেছেন। তাঁদের দাবি জানিয়েছেন। এই প্রশিক্ষণে কেন্দ্র সরকার টাকা দিয়েছে। আমি বিষয়টি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নজরে আনব এবং আন্দোলনকারীদের পাশে রয়েছি।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: জেলায় জেলায় বিজেপির বিজয়োল্লাস, মিছিল, কালীমন্দিরে পুজো দিলেন সুকান্ত

    BJP: জেলায় জেলায় বিজেপির বিজয়োল্লাস, মিছিল, কালীমন্দিরে পুজো দিলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠিক লোকসভা ভোটের আগে মধ্যপ্রদেশ-রাজস্থান-ছত্তিসগড় বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের উচ্ছ্বাস যেন বঙ্গেও দেখা গেল। সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া বুথ ফেরত সমীক্ষাকে বিজেপি পালটে দিল এই নির্বাচনী ফলাফলে। জেলায় জেলায় চলছে গেরুয়া আবিরের খেলা। সেই সঙ্গে চলছে মিষ্টি মুখ। বিজেপির (BJP) নেতা, কর্মীরা একাবারে ঢাক-ঢোল বাজিয়ে আনন্দ বিনিময় করলেন কীভাবে সেই দৃশ্য চোখে পড়ল আজ।

    উত্তর থেকে দক্ষিণ সর্বত্র কলকাতা, মেদিনীপুর, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালাদায় লক্ষ্য করা গেল বিজেপি কর্মীদের জয়ের উল্লাস। কাঁথিতে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির জয় নিয়ে বললেন, “লোকসভার ভোটে বাংলাও গেরুয়াময় হবে। পিসি-ভাইপোকে বিদাই নিতে হবে।” অপর দিকে বিজেপির জয়ে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বোল্লাকালী মন্দিরে পুজো দিলেন। বঙ্গবাসীর জন্য প্রার্থনা করলেন। 

    কলকাতায় বিজেপির উচ্ছ্বাস (BJP)

    তিনরাজ্যে বিজেপি (BJP) জয়ের পর সাংগঠনিক জেলা উত্তর কলকাতায় পালিত হল দীপাবলির পর ফের একবার দীপ উৎসব। এই দীপ উৎসবে প্রদীপ জ্বালিয়ে বাংলার জন্য শুভ কামনা করা হল বিজেপির তরফ থেকে। এই বিজয় উৎসবে উপস্থিত ছিলেন উত্তর কলকাতা জেলার বিজেপি সভাপতি তমোগ্ন ঘোষ এবং বিজেপি যুব মোর্চার সভাপতি ডাক্তার ইন্দ্রনীল খান। 

    বীরভূমে বিজয় উৎসব পালন

    মধ্যপ্রদেশ-রাজস্থান-ছত্রিশগড় বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি (BJP) জয়ী হওয়ায় গেরুয়া আবির খেলা হল। এই বিজয় উৎসবে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি বীরভূম জেলা কার্যালয়ের কর্মীরা। এই বিজয় উৎসব পালনে যোগদান করলেন রাজ্য বিজেপি সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা, দুবরাজপুর বিধানসভার বিধায়ক অনুপ কুমার সাহা। সেই সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জেলা ও মন্ডলের কর্মীরা। সিউড়িতে বের করা হয়েছে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল। একই ভাবে পূর্ব বর্ধমানের কালনাতে জেলা সভাপতি গোপাল চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে করা হয় বিজয় মিছিল।

    বোল্লাকালীকে পুজো দিলেন সুকান্ত

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সংসদ সুকান্ত মুজাদার তিন রাজ্যের বিজেপির বিপুলজয়ের কারণে দক্ষিণ দিনাপুরের বিজয় মিছিল বের করেছিলেন। পাশাপাশি এই রাজ্যের দুর্নীতি, চুরি থেকে মুক্তি পেতে বোল্লাকালী মায়ের কাছে পুজো দিলেন তিনি। এরপর উপস্থিত জেলার কর্মীদের নিয়ে এলাকায় মিষ্টি বিলি করলেন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘জেলের মধ্যেই তৃণমূল ক্যাবিনেট মিটিং করবে,’ তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘জেলের মধ্যেই তৃণমূল ক্যাবিনেট মিটিং করবে,’ তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে যে সমস্ত বেনামি অ্যাকাউন্টের হদিশ পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলো দিয়ে আসলে তৃণমূল কালো টাকা সাদা করতো। তৃণমূলে একে একে সবাই জেলে হবে। ওই পার্টির যা অবস্থা তাতে আস্তে আস্তে দেখা যাবে জেলের মধ্যেই তারা ক্যাবিনেট মিটিং করবে। শনিবার নদিয়ার কৃষ্ণনগরে একটি প্রতিবাদী সভায় এসে রাজ্য সরকারকে এভাবেই আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    লোকসভায় রাজ্যে আরও বেশি আসন পাবে বিজেপি, বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    নদিয়া উত্তর সাংগঠনিক কৃষাণ মোর্চার পক্ষ থেকে কৃষ্ণনগর লাইব্রেরির মাঠে একটি প্রতিবাদী জনসভার আয়োজন করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। কর্মীদের ভিড় উপচে পড়েছিল। সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি তৃণমূলকে তুলোধোনা করেন। পরে, সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, তৃণমূলের সবাই চোর। আগামী দিন দেখতে পাবেন সকলে গ্রেফতার হয়েছে। অন্যদিকে, মহুয়া মৈত্রের সাংসদ পদ খারিজ নিয়ে অধ্যক্ষকে অধীর চৌধুরীর চিঠি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখানে অধীর চৌধুরী তৃণমূলের বিরোধিতা করলেও দিল্লিতে পাপ্পু আর এ রাজ্যের আম্মু একসঙ্গে রাজনীতি করে। তিনি বলেন, গত বছর লোকসভা ভোটে এ রাজ্য থেকে আমরা ১৮ টি আসন পেয়েছিলাম। তবে, এ বছর আমরা আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে অব্যাহত রাখব।

    কৃষ্ণনগর লোকসভা নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, কৃষ্ণনগর আসনটি এক সময় আমাদের ছিল। এই আসনে জয়লাভ করা আমাদের লক্ষ্য। তাই, এখানে একবার বা দুবার নয়, আমরা বার বার মিটিং করব। এখানে আমি ছাড়াও শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ সহ একাধিক নেতা বার বার মিটিং করতে আসবেন। অন্যদিকে, মহুয়া মৈত্রের সাংসদ পথ খারিজের সমর্থন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা সম্পূর্ণ অধ্যক্ষের ব্যক্তিগত ব্যাপার। আর নিজস্ব পদাধিকার ক্ষমতা রয়েছে তিনি কী সিদ্ধান্ত নেবেন তিনি নিজেই ঠিক করবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: মৃত দেহে কেলেঙ্কারি! আরজিকর অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ইডিকে চিঠি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: মৃত দেহে কেলেঙ্কারি! আরজিকর অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ইডিকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে মৃত দেহগুলিকে বেআইনি কাজে লাগানো এবং ময়নাতদন্তে কেলেঙ্কারি সহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে। তাঁকে বদলির বিষয়ে পড়ুয়াদের মধ্যে নানান দাবি উঠেছে। এই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে এবার অভিযোগ জানিয়ে ইডিকে চিঠি দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাট লোকসভার সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। অপর দিকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, ২০১১ সালের স্বাস্থ্য দফতরের নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে আরটিআই করেছেন বলে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন।

    ঠিক কী কারণে চিঠি সুকান্তর (Sukanta Majumdar)?

    আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে কর্তব্যে গাফিলতি এবং বেআইনী কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছে। সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ইডিকে চিঠি লিখে জানান, “হাসপাতালের মৃত দেহগুলিকে বেআইনি কাজে লাগানো হচ্ছে এবং ময়নাতদন্তে কেলেঙ্কারি করছেন তিনি। জৈব আবর্জনার সিন্ডিকেট হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে হাসপাতালকে। মানুষকে হাসপাতালের সরকারি জিনিস বেশি দামে কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে। এমনকি টাকা পয়সার অপব্যবহার করছেন অধ্যক্ষ।” এছাড়াও সুকান্ত আরও বলেন, “হাসপাতালের ভিতরে বেআইনি খাবারের দোকান রয়েছে। সেই সঙ্গে চলছে নিয়ম না মেনে যত্রতত্র টাকার বিনিময়ে পার্কিং। এমনকী পড়ুয়াদের ভর্তির কাউন্সিলে করছেন গোলমাল। অবশ্য অধ্যক্ষ নিজে তৃণমূল ঘনিষ্ঠ বলে রাজ্য প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়।” এই সকল গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ জানান সুকান্ত। তাই চিঠিতে ইডিকে মামলা রুজু করার অনুরোধ করেন তিনি।

    তৃণমূল ঘনিষ্ঠ অধ্যক্ষ

    সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগে অধ্যক্ষ পদে সন্দীপ ঘোষকে রাখা হবে কিনা এই নিয়ে তীব্র উত্তেজনা শোনা গিয়েছিল। হাসপাতালে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘাত দেখা যায়। একপক্ষ সন্দীপ এবং অপর পক্ষে মানস বন্দ্যোপাধ্যায় নামক আরেক ডাক্তার। পড়ুয়াদের মধ্যে সন্দীপের বিরুদ্ধে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছিল। এরপর পরিস্থিতি সামাল দিতে রাজ্যসভার সাংসদ তথা তৃণমূলের মুখপাত্র ডাক্তার শান্তনু সেনকে কলেজে গিয়ে রফা করতে হয়। শেষ পর্যন্ত সন্দীপ ঘোষকেই অধ্যক্ষ হিসাবে রাখা হয়। ফলে তিনি যে খুব তৃণমূল ঘনিষ্ঠ, তা তখন থেকেই প্রমাণিত ছিল। তাই তাঁর এই অনৈতিক কাজের পিছনে কোন তৃণমূল নেতা রয়েছেন, সেটাও ইডিকে তদন্ত করে দেখার অনুরোধ করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share