Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • West Bengal: বেহালার সৌরভকে স্পেনে গিয়ে শালবনীতে শিল্প ঘোষণা করতে হচ্ছে! কটাক্ষ সুকান্ত-শুভেন্দুর

    West Bengal: বেহালার সৌরভকে স্পেনে গিয়ে শালবনীতে শিল্প ঘোষণা করতে হচ্ছে! কটাক্ষ সুকান্ত-শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিল্প আনতে স্পেন সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে গিয়ে বিদেশি বিনিয়োগ তো দূরের কথা, প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন শালবনিতে (West Bengal) তিনি ইস্পাত কারখানা গড়বেন। ওয়াকিবহাল মহলের প্রশ্ন, শালবনিতে ইস্পাত কারখানা করার কথা সৌরভকে স্পেন থেকে কেন ঘোষণা করতে হল? তা তো কলকাতাতে বসেও করা যেত। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় নিজে একজন ক্রিকেট জগতের মানুষ। তিনি তো শিল্পপতি নন। তাই তাঁকে শিল্পপতি ভেবেই কি রাজ্যে শিল্প স্থাপন করতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী! এমন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    রবিবারই বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা বাড়িতে বিজেপির দলীয় কর্মসূচিতে যোগদান করেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, ‘‘স্পেনে গিয়ে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে শিল্পের ঘোষণা করতে হল! কী কারণে আমি তো বুঝতে পারছি না। তিনি কলকাতা, দিল্লি কিংবা মুম্বইতে গিয়েও শিল্পের কথা ঘোষণা করতে পারতেন। আসলে মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের মানুষকে বোকা বানাচ্ছেন। আমরা আশা করছিলাম স্পেনের কোনও শিল্পপতি বলবেন তিনি শিল্প কারখানা কিংবা অ্যাকাডেমি করবেন। আসলে মুখ্যমন্ত্রী এভাবেই রাজ্যের মানুষকে বোকা বানাচ্ছেন (West Bengal)। সৌরভ তো আর শিল্পপতি নন। তিনি একজন ক্রিকেটার। হয়তো এখন শিল্পপতি হয়েছেন।’’ এদিকে রাজ্যের বেহাল কর্মসংস্থান নিয়ে সরব হতে দেখা যায় বালুরঘাটের সাংসদকে। তিনি বলেন, ‘‘এটা তো সবাই জানে এই রাজ্যে কর্মসংস্থান নেই। সেই কারণে মানুষকে পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে অন্য রাজ্যে যেতে হয়। বাংলার মানুষের কাছে ভুল বার্তা আছে যে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প মুখ্যমন্ত্রী চালু করেছেন। আসলে এমন প্রকল্প অনেক আগে থেকেই মধ্যপ্রদেশ সরকার চালু করেছে। সেখানে লাডলি বেহেনা প্রকল্পে প্রতিমাসে মহিলাদের ১,২৫০ টাকা করে দেওয়া হয়।’’

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী

    অন্যদিকে এদিন নন্দীগ্রামে জানকিনাথ মন্দিরে দলীয় কর্মসূচিতে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মুখ্যমন্ত্রীর স্পেন সফর নিয়ে কটাক্ষ শোনা যায় নন্দীগ্রামের বিধায়কের মুখেও। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী শালবনিতে সৌরভের বিনিয়োগ (West Bengal) প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘আপনি শালবনিতে ইনভেস্ট করবেন, তাহলে স্পেনে গিয়ে সেই কথা ঘোষণা করতে হচ্ছে কেন! উন্মাদদের সরকার চলছে এই রাজ্যে।’’ শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘এর আগেও সিপিএমের অশোক ভট্টাচার্য এবং বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ ছিলেন সৌরভ। সে সময়ে জমি নিয়েছিলেন অ্যাকাডেমি গড়বেন বলে। পরে মামলা হয় এবং জল গড়ায় হাইকোর্ট পর্যন্ত।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন”, মমতাকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন”, মমতাকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী অপদার্থ, চটি-চাটা!” কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি মমতা ব্যানার্জির পিয়ানো বাজানো নিয়ে তিনি বলেন, “সারা বছর গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন।” মূলত ‘আমার মাটি আমার দেশ’ কর্মসূচিকে সামনে রেখে গোটা দেশ জুড়ে মাটি সংগ্রহ করছে বিজেপি। এদিন নদিয়ার কৃষ্ণনগর সমরপল্লি এলাকায় বিভিন্ন বাড়ি ঘুরে ঘুরে মাটি সংগ্রহ করেন বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁর সঙ্গে জেলার প্রথম সারির নেতৃত্ব এবং প্রচুর কর্মী-সমর্থকরা ছিলেন। তাঁদেরকে নিয়েই বাড়ি বাড়ি যান এবং সকলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এরপর সেখান থেকে চলে যান দোগাছি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। সেখানে বিভিন্ন পঞ্চায়েত স্তরের জনপ্রতিনিধি নিয়ে একটি বৈঠক করেন।

    নিম্নবিত্ত পরিবারে মধ্যাহ্নভোজন (Sukanta Majumdar)

    এরপর ওই এলাকার একটি নিম্নবিত্ত পরিবারের বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজন করেন। ভোজনের মেনুতে ছিল ভাত, ডাল, দুই রকমের মাছ, শাক-সবজি পাঁপড়, মিষ্টি, দই এবং চাটনি। এরপরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, “করিমপুর থেকে বনগাঁ পর্যন্ত একটি জাতীয় সড়ক হওয়ার প্রকল্প দীর্ঘদিন আগেই অনুমোদিত হয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকারের অনীহার ফলে জমি অধিগ্রহণ করা যাচ্ছে না। সেই কারণেই কেন্দ্র সরকারের ওই প্রকল্পের টাকা পড়ে রয়েছে। অন্যদিকে তিনি বলেন, পলাশিতে যে ঐতিহ্যবাহী সুগার মিল রয়েছে, সেটাও কয়েক দশক ধরে বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। এখানেও কেন্দ্র সরকার একাধিক উদ্যোগ নেওয়া সত্বেও রাজ্য সরকার কোনও আগ্রহ দেখাচ্ছে না। তিনি বলেন, কৃষ্ণনগরের বেলেডাঙা মোড়ে রেল দফতরের পক্ষ থেকে একটি ব্রিজ করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানে দীর্ঘক্ষণ সাধারণ মানুষ রেল গেটে আটকে থাকে। কিন্তু সেখানেও রাজ্য সরকার জমি অধিগ্রহণের কোনও সদিচ্ছা না দেখানোয় সেই প্রকল্প মুখ থুবড়ে পড়ে আছে।”

    শিক্ষামন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ (Sukanta Majumdar)

    অন্যদিকে তিনি উপাচার্য প্রসঙ্গে বলেন, “উপাচার্যরা যদি কেন্দ্রের ক্যাবিনেট মন্ত্রীর সঙ্গে মিটিং করেন, তাহলে সমস্যা কোথায়। আসলে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী একটা অপদার্থ এবং চটি-চাটা।” গত পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, “একাধিক পঞ্চায়েতে ভোট গণনার দিন প্রশাসনের অত্যাচারে যেভাবে লুট-সন্ত্রাস চলেছে, তা সত্ত্বেও আমরা একাধিক পঞ্চায়েত দখল করেছি। আগামী লোকসভা ভোটে তার প্রমাণ সাধারণ মানুষ দিয়ে দেবে। প্রশাসন যদি নিয়ম অনুযায়ী না কাজ করে, তাহলে কেন্দ্র নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে কীভাবে তাদের সঠিক ভাবে কাজ করতে হয়, সেটা দেখিয়ে দেবে।” পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর বিদেশে গিয়ে পিয়ানো বাজানো নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বালুরঘাট-গুয়াহাটি ‘বোল্লা-কামাখ্যা’ এক্সপ্রেস ট্রেনের দাবি, রেলমন্ত্রকে চিঠি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: বালুরঘাট-গুয়াহাটি ‘বোল্লা-কামাখ্যা’ এক্সপ্রেস ট্রেনের দাবি, রেলমন্ত্রকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট থেকে সরাসরি ট্রেন ছুটবে গুয়াহাটি পর্যন্ত। একদিকে ঐতিহ্যবাহী মা বোল্লা, অন্যদিকে শক্তিপীঠ মা কামাখ্যা। ফলে বালুরঘাট স্টেশন থেকে গুয়াহাটি পর্যন্ত এই প্রস্তাবিত ট্রেনের নাম রাখা হতে পারে বোল্লা-কামাখ্যা এক্সপ্রেস। ইতিমধ্যেই রেলমন্ত্রকের কাছে এমনই প্রস্তাব পাঠিয়েছেন বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    পূর্ব ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সুদৃঢ় হবে

    ২০০৪ সালে ভারতীয় রেলের মানচিত্রে বালুরঘাট সংযুক্ত হয়। প্রথমে বালুরং-মালদা গৌড় লিংকের মাধ্যমে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। তারপর একে একে শিয়ালদা, কলকাতা, শিলিগুড়ি ও হাওড়ার একাধিক এক্সপ্রেস ট্রেন পেয়েছে এই শহর। সর্বশেষ নবদ্বীপ পর্যন্ত একটি ট্রেন জুটেছে বালুরঘাটের কপালে। ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে একাধিক প্ল্যাটফর্মেরও প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল। যার জেরে দ্বিতীয় প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে বালুরঘাট রেল স্টেশনে। অন্যদিকে, দূরপাল্লার ট্রেন চলাচলের জন্য কারশেড নির্মাণের কাজ চলছে। কিন্তু, উত্তরবঙ্গের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে শুধু শিলিগুড়ি ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস রয়েছে। তাছাড়া আর কোনও ট্রেন নেই বালুরঘাটে। অন্যদিকে, রেল উন্নয়ন কমিটির তরফেও দক্ষিণ দিনাজপুর-পূর্ব ভারতের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষাকারী ট্রেনের দাবি তোলা হয়েছে। সাংসদের (Sukanta Majumdar) প্রস্তাবিত বোল্লা-কামাখ্যা এক্সপ্রেস নামকে সমর্থন জানিয়েছেন সাধারণ যাত্রীরা। দুই মাতৃশক্তিকে সম্মান প্রদর্শনের এই চিন্তাভাবনাকে অনেকেই কুর্ণিশ জানাচ্ছেন। এর ফলে, দক্ষিণ দিনাজপুরের সঙ্গে পূর্ব ভারতের যোগাযোগ ব্যবস্থাও সুদৃঢ় হবে।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    বালুরঘাট কলেজের অধ্যাপক ডঃ দুলাল বর্মন বলেন, ‘কলকাতা যেতে চাইলে আমরা তিনটি ট্রেন ধরতে পারি। কিন্তু, উত্তরবঙ্গে যেতে গেলে শুধু শিলিগুড়ির একটি রয়েছে। তাছাড়াও, অসম, মেঘালয় সহ উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির সঙ্গে দক্ষিণ দিনাজপুরের তেমন যোগাযোগ নেই বললেই চলে। তাই বিভিন্ন কাজে ও ভ্রমণের জন্য সেই রাজ্যগুলিতে যেতে চাইলে সমস্যায় পড়তে হয়। পাশাপাশি, অনেকেই কামাখ্যা মায়ের কাছে যান। তাঁদের ক্ষেত্রে এমন ট্রেন পেলে অনেক সুবিধা হবে।’

    একলাখি-বালুরঘাট রেল উন্নয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক কী বললেন?

    একলাখি-বালুরঘাট রেল উন্নয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক পীযূষকান্তি দেবের বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমরা এই দাবি জানিয়ে আসছি। জেলাবাসীর অনেকেই অসম ভ্রমণে যান। এই ট্রেন চালু হলে সকলেই খুশি হবে। বোল্লা-কামাখ্যা এক্সপ্রেসের দাবি সাংসদ (Sukanta Majumdar) তুলেছেন। আমরা এর সমর্থন জানাই।’

    কী বললেন বিজেপি সাংসদ? (Sukanta Majumdar)

    বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) বক্তব্য, ‘বালুরঘাট স্টেশনে লাইনের কাজ পুরো উদ্যমে চলছে। এই কাজের জন্য অনেক উদ্যোগ আটকে রয়েছে। এই লাইন তৈরি হলেই অনেক সম্ভাবনাময় ট্রেন আমরা পাব। আমি ইতিমধ্যেই বালুরঘাট থেকে গুয়াহাটি যাওয়ার ট্রেনের দাবি জানিয়েছি। যা বোল্লা-কামাক্ষা এক্সপ্রেস নাম হতে পারে। জেলার এক মাতৃশক্তি ক্ষেত্র থেকে অসমে শক্তিপীঠ পর্যন্ত এই ট্রেন চলাচল করবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘লেনিনের সঙ্গে যোগ নেই ভারতের’’, মূর্তি সরানোর সওয়াল সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘লেনিনের সঙ্গে যোগ নেই ভারতের’’, মূর্তি সরানোর সওয়াল সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার লেনিনের মূর্তি সরানোর পক্ষে সরব হলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পরাধীনতার চিহ্ন মুছে ফেলা উচিত, এ কথা আগেই বলেছিলেন দিলীপ ঘোষ। এবার সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) কণ্ঠে শোনা গেল সেই একই কথা। 

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) রবিবার বলেন, ‘‘ব্রিটিশদের স্মৃতি সৌধ ভেঙেছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু। লেনিনের যে এত মূর্তি রয়েছে কী অবদান আছে লেনিনের? লেনিনের সঙ্গে ভারতের আত্মার কোনও যোগ নেই। তার চেয়ে আমরা রবি ঠাকুরের মূর্তি বানাবো, বিবেকানন্দের মূর্তি বানাবো, রাজা রামমোহন রায়ের মূর্তি বানাবো। দিলীপ ঘোষকে সরাসরি সমর্থন করে সুকান্ত বলেন, ‘‘বিজেপি বা দিলীপ ঘোষকে দোষী করছেন, সেই দোষে কি নেতাজিও দোষী? পরাধীনতার চিহ্ন মুছে ফেলতে সিঙ্গাপুরে নেতাজি ইংরেজদের একটি স্মৃতিসৌধ ভেঙে ফেলেছিলেন। তাহলে কি নেতাজি ভুল কাজ করেছিলেন? ভারতবাসীর জীবনে লেনিনের কি অবদান রয়েছে? আমার জীবনে তো কোনও অবদানই নেই লেনিনের, আমার পূর্বপুরুষের জীবনেও লেনিনের কোনও অবদান ছিল না। তাই এগুলো রাখার কোন দরকার নেই।’’ 

    সুকান্তর আগে দিলীপ ঘোষও একই সওয়াল করেছিলেন

    প্রসঙ্গত, সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) আগে এই একই সওয়াল করতে শোনা গিয়েছিল বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষকেও। তিনি বলেছিলেন, ‘‘কোথাও ব্রিটিশ, কোথাও মোঘল যারা আমাদের দেশকে এক হাজার বছর ধরে পরাধীন করে রেখেছিল, তাদের কোনও স্মৃতি সৌধ ভারতে থাকবে না। কোনও বাপের বেটার হিম্মত থাকলে তারা রুখে দেখাক। কলকাতার রাস্তাঘাটে ব্রিটিশের বহু মূর্তি রয়েছে। বিজেপি একবার ক্ষমতায় এলে গোলামীর কোন চিহ্ন রাখা হবে না।’’ প্রসঙ্গত আমার দেশ আমার মাটি কর্মসূচিতে রবিবার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি থেকে মাটি সংগ্রহ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) সেখানেই তিনি এই মন্তব্য করেন। সারা দেশ জুড়েই চলছে এই বিজেপির কর্মসূচি। এই কর্মসূচিতে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি, ছাড়াও শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির বাড়ি, কালীঘাটের মন্দির থেকে মাটি সংগ্রহ করে দিল্লি পাঠানো হবে। সেখানে তৈরি হবে অমৃত বাটিকা। স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবে এই অমৃত উদ্যান তৈরি করার জন্য সারা দেশের বিভিন্ন গ্রাম, শহর এবং পবিত্র স্থানগুলির মাটি সংগ্রহের কাজ চলছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ধূপগুড়ি উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ধূপগুড়ি উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় মঙ্গলবার ধূপগুড়ির উপনির্বাচন হল। তবে, বেশ কয়েকটি বুথে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, পুলিশ বেশ কিছু জায়গায় আমাদের কর্মীদের ভয় দেখানোর চেষ্টা করেছে। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন বিধায়ক বিজেপিতে যোগদান করেছেন। তাঁর বাড়িতে গত কয়েকদিন ধরে পুলিশ গিয়ে নানা ধরনের মানসিক চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে।

    বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে পুলিশের বচসা প্রসঙ্গে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি? (Sukanta Majumdar) 

    ধূপগুড়ির প্রার্থীর সঙ্গে পুলিসের বচসার প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)  বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকাতে পরিষ্কার করে বলা রয়েছে, বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে কোনও পুলিশ ঢুকতে পারবে না। তাহলে পুলিশ ২০০ মিটারের মধ্যে ঢোকে কেমন করে? তাদের কে সাহস দিয়েছে? নিয়ম মানতে হবে, না হলে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কমিশনের নিয়ম বলছে, বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে প্রার্থী ঢুকতে পারেন, কিন্তু, কোনও পুলিশ ঢুকতে পারবে না। পুলিশ মনে হয় ভোটারদেরকে প্রভাবিত করছে। আমরা এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।

    শিক্ষক দিবস কীভাবে কাটালেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি? (Sukanta Majumdar) 

    শিক্ষক দিবসে ছাত্রদের কাছে কিছুটা সময় কাটালেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে মাটিতে বসে একই সাথে মিড ডে মিল খেলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট ব্লকের কাটনা আদিবাসী উচ্চ বিদ্যালয়ে এদিন শিক্ষক দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের মুখ্য অতিথি ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সাথে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট টেলিভিশন অভিনেতা কৌশিক রায়। সুকান্ত মজুমদার সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণানের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করে শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। ছাত্র-ছাত্রীদের নাচ-গান উপভোগ করার পাশাপাশি তাদের সঙ্গে বসে মিড ডে মিল খান সুকান্ত মজুমদার। সকল ছাত্র-ছাত্রীদের কলম উপহার দিয়েছেন তিনি। এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, আমি একজন শিক্ষক। তাই আজ আমি সারাদিন ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কাটালাম। দুটো স্কুলে গিয়েছিলাম। কাটনা স্কুলে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে বসে মিড ডে মিল খাওয়া, ছাত্ত্রীংদের সঙ্গে আলাপ করে শিক্ষক দিবস পালন করলাম।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা বন্ধ হল কেন? রাজ্যের কাছে হলফনামা চাইল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা বন্ধ হল কেন? রাজ্যের কাছে হলফনামা চাইল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের মানুষের কাছে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা কেন বন্ধ করা হল? তা নিয়ে এবার প্রশ্ন তুলল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। রাজ্যের কাছে এ নিয়ে হলফনামা চেয়েছে হাইকোর্ট। সোমবার প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুযোগ সুবিধার বিষয় সাধারণ মানুষের কাছ থেকে আড়ালে কেন রাখা হল (Calcutta High Court)? ১৫ দিনের মধ্যে তা রাজ্যকে হলফনামা দিয়ে জানাতে হবে। এ প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন,‘‘কেন্দ্রীয় সুবিধা (Calcutta High Court) বন্ধ করে রাজ্য যে ‘বাংলা সহায়তা কেন্দ্র’ তৈরি করেছে, তার কাজ আদালতের কাছে স্পষ্ট নয়। রাজ্যের এমন পদক্ষেপের কারণ আদালতের কাছে পরিষ্কার নয়।’’

    গত মাসেই এ নিয়ে জনস্বার্থ মামলা করেন সুকান্ত মজুমদার

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা থেকে রাজ্যের মানুষকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। এই অভিযোগ তুলে গত মাসেই হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জনস্বার্থ মামলা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বালুরঘাটের সাংসদের বক্তব্য, ‘‘বাংলার মানুষকে বঞ্চিত করার জন্যই কমন সার্ভিস সেন্টার বন্ধ করে দিয়েছে রাজ্য সরকার।’’ বিজেপির রাজ্য সভাপতির আরও দাবি, ওই প্রকল্পগুলি বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে দেড় লক্ষ মানুষ কর্মসংস্থান হারিয়েছেন। এই সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলা দায়ের করতে নিজেই কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) হাজির হয়েছিলেন সুকান্ত মজুমদার।

    কেন্দ্রের ২০০টি পরিষেবার সুবিধা নানা ভাবে পেয়ে থাকেন রাজ্যের মানুষ

    তাঁর অভিযোগ, কেন্দ্রীয় পরিষেবা থেকে বাংলার মানুষকে বঞ্চিত করতেই মুখ্যমন্ত্রী এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কেন্দ্রের ২০০টি প্রকল্পের সুবিধা পান রাজ্যের মানুষ । সুকান্ত মজুমদার আরও দাবি করেছিলেন যে সিএসসির মাধ্যমে পঞ্চায়েত অফিসে গিয়ে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা জানতে পারতো গ্রামের মানুষজন। ২০২০ সালের মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার ওই পরিষেবা তুলে দেয়।  বিজেপির রাজ্য সভাপতির এই জনস্বার্থ মামলার পরিপ্রেক্ষিতে এবার হলফনামা চাইল হাইকোর্ট (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: দুর্ঘটনায় অঙ্গ হারানো বধূর পাশে সুকান্ত, ফিরে পেলেন পা

    Sukanta Majumdar: দুর্ঘটনায় অঙ্গ হারানো বধূর পাশে সুকান্ত, ফিরে পেলেন পা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্ঘটনায় পা হারিয়ে হাঁটাচলা করার আশা প্রায় ছেড়ে দিয়েছিলেন দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরের উদয় গ্রাম পঞ্চায়েতের পালসা খাসপাড়ার মেনকা কুজুর নামে এক বধূ। শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হারানোর ফলে ছোট ছেলে সহ মেনকাদেবীকে ছেড়ে যান স্বামী। ছেলেকে নিয়েই কোনওরকমে দিন কাটছিল ওই মহিলার। শেষ পর্যন্ত প্রায় ১২ বছর পর বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) উদ্যোগে তাঁর শরীরে কৃত্রিম পা লাগানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এরপরেই তিনি হাঁটাচলা করতে পারছেন। মেনকাদেবীর বাড়িতে যান বিজেপি নেতৃত্ব। তাঁরা ওই মহিলার সুবিধা ও অসুবিধার কথা শোনেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?

    প্রায় ১২ বছর আগে রাস্তার কাজ করতে গিয়ে রোলারে মেনকাদেবীর বাম পা চাপা পড়ে। পরিবারের লোকজন বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা করান। তবুও, শেষ রক্ষা হয়নি। শরীর থেকে পা কেটে বাদ দিতে হয়। দুর্ঘটনার পর একমাত্র ছেলে সহ স্ত্রীকে ছেড়ে চলে যান স্বামী। ছেলেকে নিয়ে কোনওমতে দিন কাটছিল তাঁর। হাঁটাচলার স্বপ্ন প্রায় ছেড়ে দিয়েছিলেন মেনকাদেবী। কয়েক মাস আগে গঙ্গারামপুর থানার ফুলবাড়িতে পাড়ায় কর্মসূচি করতে আসেন সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সেখানে হাজির হয়ে পালসার গৃহবধূ মেনকা সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের কাছে চিকিৎসার আর্জি জানান। বাঁ পায়ের অবস্থা দেখে সুকান্তবাবু চিকিৎসা করানোর উদ্যোগ নেন। সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের উদ্যোগে প্রায় এক মাস আগে মেনকাকে নিয়ে যাওয়া হয় বারাকপুর মহকুমার বনহুগলির একটি সরকারি হাসপাতালে। হাসপাতালে রেখে চলে চিকিৎসা। কয়েকদিন আগে সরকারি হাসপাতালের অঙ্গ বিভাগে মেনকার কৃত্রিম পা লাগানো হয়। কৃত্রিম পা লাগানোর পর হাঁটাচলা করতে পারায় তাঁকে ছেড়ে দেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    মেনকার বাড়িতে যান বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্য বিজেপি নেতারা। চলাফেরা করতে কোনওরকম অসুবিধা হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে বিজেপি নেতা খোঁজখবর নেন। কৃত্রিম পায়ের সাহায্যে প্রায় ১২ বছর পর দুই পায়ে হাঁটতে পারায় খুশি মেনকা কুজুর। বিজেপির দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, উন্নয়নমূলক কাজের পাশাপাশি বহু সামাজিক কাজ করেন আমাদের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁর উদ্যোগেই একজন মহিলা শ্রমিক তাঁর কাটা পা ফেরত পেয়েছেন। আগের মতোই মেনকাদেবী হাঁটাচলা করতে পারায় আমরা খুশি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ধূপগুড়িতে তৃণমূলকে তুলোধোনা করে শেষ প্রচারে ঝড় তুললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ধূপগুড়িতে তৃণমূলকে তুলোধোনা করে শেষ প্রচারে ঝড় তুললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধূপগুড়ি উপনির্বাচনের প্রচারের শেষ দিনে ঝড় তুললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন দুপুরে দলীয় প্রার্থী তাপসী রায়ের সমর্থনে বানারহাট চা বাগানে তিনি যান। সেখানে গিয়ে চাঁচাছোলা ভাষায় তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করেন বিরোধী দলনেতা।

    তৃণমূলকে নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, চা-শ্রমিকদের পি এফের টাকা তুলে দেওয়ার নাম করে বাগানের তৃণমূল নেতারা সেই টাকা আত্মসাৎ করেছে। পাশাপাশি এদিন তিনি তৃণমূল সরকারকে চোরের সরকার বলেন। চা-শ্রমিকদের নিয়ে সভায় তিনি মঞ্চ থেকে সাফ বলেন, এই সরকার গোটা রাজ্য জুড়ে চুরি করছে। যদি তৃণমূল এই বিধানসভা ভোটে জেতে তাহলে এলাকার সমস্ত উন্নয়নের টাকা তারা চুরি করবে। সাধারণ মানুষ তাঁদের নায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হবেন। তাছাড়া বানারহাট এলাকার বড় সমস্যা হল হাতিনালা। এই নালা দিয়ে ভুটান থেকে জল ঢুকে প্রতি বছর বানারহাটকে প্লাবিত করে। তাতে প্রচুর ক্ষতি হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হন এলাকার মানুষ। এই সমস্যার পাকাপাকিভাবে সমাধান করতে গেলে কেন্দ্রীয় সরকারের সহযোগীতা প্রয়োজন। কারণ, এর একদিকে ভুটান, আরেকদিকে রেল লাইন, তার ঠিক পাশেই রয়েছে তেলের পাইপ। সবগুলি দফতরই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন। তাই বিজেপির বিধায়ক হলে তিনি দলগতভাবে কেন্দ্র সরকারের কাছে বিষয়টি সমাধানের আবেদন রাখতে পারবেন। তার ওপর বিজেপির প্রার্থীর স্বামী দেশের হয়ে প্রান দিয়েছেন। তিনিও নিজেকে দেশের জন্য, এলাকার মানুষের জন্য নিয়োজিত করতে চান। তাই এলাকায় চোরদের ঠেকাতে এবং সাধারণ মানুষের চুরি আটকাতে বিজেপি প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়ী করার আহ্বান জানান। এদিন বানারহাট ছাড়াও ধূপগুড়ির বিভিন্ন এলাকায় তিনি পায়ে হেঁটেও প্রচার করেন। এদিন বানারহাটের এই সভার শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতরের প্রতিমন্ত্রী নিশিথ প্রামাণিক, মিতালি রায় সহ অন্যান্য বিজেপি নেতারা। বানারহাটের মোগলকাটা, তোতাপাড়া চা-বাগান সহ অন্যান্য এলাকায় প্রচার করেন শুভেন্দু অধিকারী। পাশাপাশি ধামসা মাদল নিয়ে বাগানের বিভিন্ন এলাকায় র‍্যালি করেন তিনি।

    মুখ্যমন্ত্রীর রাজবংশী ও মতুয়াদের নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মিছিলে সুকান্ত

    এরই পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজবংশী ও মতুয়াদের নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্যের বিরুদ্ধে ময়নাগুড়িতে বিজেপির পক্ষ থেকে একটি প্রতিবাদ মিছিল এবং সভার আয়োজন করা হয়। সেই মিছিলে পা মেলান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: ৫০০ টাকায় গ্যাস দেব, অভিষেকের মন্তব্যে বিরক্ত জোট শরিক বাম-কংগ্রেস

    Abhishek Banerjee: ৫০০ টাকায় গ্যাস দেব, অভিষেকের মন্তব্যে বিরক্ত জোট শরিক বাম-কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়া জোট জিতলেই গ্যাসের দাম হবে ৫০০ টাকা, এমন ঘোষণা করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। অন্যদিকে, জোটের অপর দুই শরিক কংগ্রেস এবং সিপিএম নেতারা ডায়মন্ডহারবারের সাংসদের (Abhishek Banerjee) একতরফা ঘোষণাকে ভালভাবে নিচ্ছেন না। উপরন্তু তাঁদের বিরক্তি প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে। চলতি মাসের ৫ তারিখে উপনির্বাচন রয়েছে ধূপগুড়িতে। সেখানে নির্বাচনী প্রচারে এমন ঘোষণা করতে শোনা যায় তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদককে। যা নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছে ইন্ডিয়া জোটের ভিতরেও। 

    অভিষেকের (Abhishek Banerjee) মন্তব্যে ক্ষোভ জোটের অন্দরেই

    প্রসঙ্গত, মুম্বইয়ে বিজেপি বিরোধী জোটের সমন্বয় কমিটির সদস্য হয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল অবশ্য বলছে, ‘‘কো-অর্ডিনেশন বা সমন্বয় কমিটিতে যেহেতু রয়েছেন অভিষেক (Abhishek Banerjee), তাই সেই ক্ষমতাবলে নাকি তিনি এমন ঘোষণা করতেই পারেন।’’ কিন্তু কংগ্রেসের নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য অভিষেকের (Abhishek Banerjee) একতরফা ঘোষণার বিরোধ করেছেন। তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘‘এটা ওর ব্যক্তিগত মতামত। মুম্বইয়ে কমিটি গঠন হয়ে গিয়েছে। তাই এই সংক্রান্ত বিষয়ে একক ভাবে কোনওরকম মতামত প্রকাশ না করাই ভাল। যে (Abhishek Banerjee) যার মত কথা বলতে শুরু করলে, তাতে ভালো বার্তা যাবে না আমার মনে হয়। সবার মত নিয়েই আলোচনা করা উচিত।’’ অন্যদিকে অভিষেকের (Abhishek Banerjee) এই মন্তব্যের বিরোধ করেছে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিও। পলিটব্যুরো সদস্য হান্নান মোল্লা বলেন, ‘‘এটাতো ফ্যাশন হয়ে গিয়েছে। যে যার মতো দান করে বেড়াচ্ছে। এমন উদ্ভট কথার কোনও মানে হয় না। তাই এ কথার আমি কোনও জবাব দেব না।’’ 

    জমে উঠেছে রাজ্য রাজনীতি

    এই আবহে বেশ জমে উঠেছে রাজ্য রাজনীতি,  রাজ্যে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলেছে বাম-কংগ্রেস শিবির। তৃণমূলের সঙ্গে এক মঞ্চে বসতে দেখা গিয়েছে বাম-কংগ্রেস নেতাদের। যা নিয়ে জোটকে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, “বাংলায় এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কুস্তি করবেন। আর দিল্লিতে সীতারাম ইয়েচুরি ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাশাপাশি বসে বৈঠক করবেন, এটা কী ধরনের ব্যাপার। এটা তো চলতে পারে না। এখানে কুস্তি, দিল্লিতে দোস্তি আর মহারাষ্ট্রে মস্তি, এটা বেশিদিন চলবে না। বাংলার মানুষ ঝাঁটা নিয়ে তাড়া করবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dhupguri By Election: চড়া রোদে হেঁটেই বাড়ি বাড়ি প্রচারে সুকান্ত, ‘চোরেদের’ না আনার আহ্বান

    Dhupguri By Election: চড়া রোদে হেঁটেই বাড়ি বাড়ি প্রচারে সুকান্ত, ‘চোরেদের’ না আনার আহ্বান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ লগ্নে বাড়ি বাড়ি প্রচারে জোর দিল বিজেপি। গত কয়েক দিন ধরে ধূপগুড়ি বিধানসভার (Dhupguri By Election) বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে দলের প্রার্থীর হয়ে প্রচার করছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। শুক্রবার ঠাকুরপাট এলাকার বিভিন্ন অঞ্চলে প্রচার চালান তিনি। প্রচারের মূলে রয়েছে রাজ্য সরকারের অনৈতিক কার্যকলাপ। যার মধ্যে অন্যতম হল চাকরি চুরি।

    রাজ্যে সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ সরকার গড়ার আহ্বান (Dhupguri By Election)

    যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি না দিয়ে অযোগ্যদের যেভাবে চাকরি দিয়েছে এই সরকার, সেটাই তিনি তাঁর প্রচারে বারবার তুলে ধরেন। প্রচারে তাঁর আরও অভিযোগ, প্রতিশ্রুতি দিয়েও ধূপগুড়িকে এখনও মহকুমায় উন্নীত করেনি সরকার। এছাড়া আয়ুস্মান ভারত প্রকল্প চালু করতে দিচ্ছে না রাজ্য সরকার। এই প্রকল্প চালু হলে প্রচুর মানুষ উপকৃত হবেন। কিন্তু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এই প্রকল্প চালু হতে দিচ্ছেন না। পাশাপাশি সুকান্তর তোপ, উজ্জ্বলা গ্যাসের দাম কমিয়ে দেওয়া নিয়েও রাজনীতি করছে তৃণমূল। তাই তৃণমূলকে পরাস্ত করতে, রাজ্যে সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ সরকার গড়তে বিজেপিকেই ভোট (Dhupguri By Election) দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

    কড়া রোদ উপেক্ষা করে পায়ে হেঁটে প্রচার (Dhupguri By Election)

    এদিন তিনি এলাকার ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন জনহিতৈষী নীতি এবং কেন্দ্র সরকারের সমস্ত প্রকল্পগুলি মানুষের কাছে তুলে ধরেন। এদিন তিনি কড়া রোদ উপেক্ষা করে পায়ে হেঁটে ওই এলাকাগুলির প্রায় প্রত্যেক বাড়তে গিয়েই প্রচার (Dhupguri By Election) করেন। এই এলাকাতেই আগামীকাল প্রচারে আসবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর জনসভার আগে ওই এলাকায় প্রচার চালান তিনি। সকাল থেকেই তিনি প্রচারে বেরিয়ে তাঁদের দলের প্রার্থীর হয়ে ভোট ভিক্ষা করেন। তিনি ভোটারদের কাছে আহ্বান জানান, যেভাবে তাঁরা গত বিধানসভায় বিজেপি প্রার্থীকে দু’হাত ভরে আশীর্বাদ করেছিলেন, এবারও যেন তাঁরা বিজেপি প্রার্থীকেই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেন। এই ভোটে তৃণমূল জয়ী হলে চোরেদের আরও বেশি চুরি করার সুযোগ দেওয়া হবে বলেও আক্রমণ শানান সুকান্ত মজুমদার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share