Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Sukanta Majumdar: অভিষেকের দেওয়া নম্বরে সুকান্তর কাছে কাতর আর্জি, ‘চোরেদের টাকা দেবেন না’

    Sukanta Majumdar: অভিষেকের দেওয়া নম্বরে সুকান্তর কাছে কাতর আর্জি, ‘চোরেদের টাকা দেবেন না’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজভবনের সামনে তৃণমূলের অবস্থান মঞ্চ থেকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) ফোন নম্বর সামনে এনেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড দলের কর্মীদের নিদানও দিয়েছিলেন যে বিজেপির রাজ্য সভাপতিকে ফোন করে যেন রাজ্যের দাবি মতো টাকাও চাওয়া হয়। এবার হুগলির এক সাধারণ লোকের (পরিচয় জানা যায়নি,মাধ্যম অডিও-এর সত্যতা যাচাই করেনি) সঙ্গে সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) ফোনের কথোপকথন সামনে এল। সেখানে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘‘দাদা (সুকান্ত মজুমদার) একটাই অনুরোধ আপনার কাছে, কোনও টাকা যেন না আসে চোরেদের কাছে। পাশাপাশি ঐ ব্যক্তি আরও বলছেন, ওরা নিজেদের ইচ্ছা মতো জব কার্ডের টাকা নয়ছয় করেছে। আমাদের এলাকার সর্বনাশ করেছে তৃণমূলের নেতারা।’’ ফোনে ওই ব্যক্তিকে দাবি করতে শোনা যায়, অভিষেকের ঘোষণার পরেই তিনি সুকান্ত মজুমদারের ফোন নম্বর পেয়েছেন।

    নিজের ফেসবুক পোস্টে কী লিখলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি? 

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) নিজের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এই রেকর্ডিং সামনে আনেন এবং তিনি লেখেন, ‘‘জনগণের কষ্টার্জিত ট্যাক্সের হিসাব দিন, আমরা জনগণের টাকা জনগণের হাতে তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করব।’’ বালুরঘাটের সাংসদের আরও সংযোজন, ‘‘আঞ্চলিক দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ওরফে ভাইপো আমার নম্বর পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে দেওয়ার পর সাধারণ জনগণ আমাকে ফোন করে চোরেদের টাকা দিতে বারণ করছেন।’’ পাশাপাশি এদিন ২৫ লাখ ভুয়ো জব কার্ডের মাধ্যমে কতটাকা তৃণমূল আত্মসাৎ করেছে তাও জানতে চেয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    তৃণমূলের নাটকবাজি

    কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদে দিল্লিতে একপ্রস্থ নাটক করতে দেখা যায় অভিষেক ও তাঁর দলবলকে। গত সপ্তাহেই কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর অফিসের সামনে ধরনায় বসে পড়েন অভিষেক। অভিষেকের দাবি, ৪০ জনকে একসঙ্গে ঢুকতে দিতে হবে অফিসে। প্রসঙ্গত, গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রীর অফিস থেকে ৫ জনের প্রতিনিধি দলকে দেখা করার অনুমতি দেওয়া হলেও তা মানতে চায়নি তৃণমূল নেতৃত্ব। বেআইনিভাবে মন্ত্রীর অফিসে ধরনার অভিযোগে দিল্লি পুলিশ তৃণমূলের নেতৃত্বকে সেই স্থান থেকে সরিয়ে নিয়ে যায়। এরপরেই রাজ্যে ফিরে রাজভবন ঘেরাও করেন অভিষেক ও তাঁর দলবল। এখানেই উঠছে প্রশ্ন। সত্যিই কি আলোচনার টেবিলে বসতে চায় তৃণমূল নেতৃত্ব? নাকি বাজার গরম করা এবং সস্তার রাজনীতিই তাঁদের উদ্দেশ্য? এই ইস্যুতে কলকাতায় এসে রীতিমতো তৃণমূলকে তোপ দেগেছেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন দফতরের প্রতিমন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন। তাঁর প্রশ্ন, ‘‘আমি কলকাতাতেও তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে বসতে রাজি। তবে তারা বসবে না আমি জানি।’’ ওয়াকিবহাল মহলের বলছে, সত্যিই কেন্দ্রীয় বঞ্চনা থাকলে, কোর্টের রাস্তা খোলা রয়েছে। সে পথে কেন হাঁটছেন না অভিষেক ও তাঁর দলবল?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘নতুন বছরের শুরুতেই বালুরঘাট থেকে ছুটবে বেঙ্গালুরুগামী ট্রেন’, দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘নতুন বছরের শুরুতেই বালুরঘাট থেকে ছুটবে বেঙ্গালুরুগামী ট্রেন’, দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুতেই বালুরঘাট থেকে ছুটবে বেঙ্গালুরুগামী ট্রেন। শুধু তাই নয়, দিল্লি বা গুয়াহাটিকে পিছনে রেখে বেঙ্গালুরুকেই কেন এক্ষেত্রে বাড়তি গুরুত্ব দিয়েছেন তারও বিস্তারিত ব্যাখ্যা রেলমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেছেন বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, সিক ও পিট লাইনের কাজ দ্রুত সমাপ্তির পথে। যা চলতি বছরে শেষ হওয়ার মধ্যেই বালুরঘাট থেকে চালু হবে বেঙ্গালুরুগামী ট্রেন। এই খবর সামনে আসতেই রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছে গোটা দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    রাজ্যের প্রত্যন্ত ও সীমান্ত অধ্যুষিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা। ভারত-বাংলাদেশের তিনদিক সীমান্ত বেষ্টিত এই জেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে মূলত সড়ক ব্যবস্থাকেই বোঝায়। অথচ কৃষিপ্রধান এই জেলার মানুষকে চিকিৎসার জন্য প্রায় ছুটতে হয় বেঙ্গালুরুতে। শুধু তাই নয়, হিলি চেকপোস্ট পেরিয়ে প্রতিদিনই বেঙ্গালুরুতে চিকিৎসার জন্য এপারে আসেন কয়েকশো বাংলাদেশি মানুষ। সেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মানুষই স্বাধীনতার প্রায় ৫৬ বছর পর প্রথম ট্রেনে চড়ার স্বাদ পেয়েছিল। কিন্তু, তারপর হাতে গোনা দু’চারটি ট্রেন ব্যবস্থায় কলকাতার সঙ্গে কিছুটা যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হলেও দূরপাল্লার কোনও ট্রেন আজও চালু না হওয়ায় চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্যা সেই তিমিরেই রয়ে গেছে। এবার বিজেপি সাংসদের উদ্যোগে এই স্টেশন থেকে দুরপাল্লার ট্রেন চলাচল করা শুরুর পথে। এই বিষয়ে বালুরঘাটের স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, আমরা আমাদের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar) ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বালুরঘাট থেকে বেঙ্গালুরুতে ট্রেন চলাচল করার উদ্যোগ নেওয়ার জন্য। আমাদের চিকিৎসা করতে মাঝের মধ্যে বেঙ্গালুরুতে যেতে হয়। বালুরঘাট থেকে যদি বেঙ্গালুরুতে ট্রেন চলে তাহলে আমাদের জেলাবাসীর খুব সুবিধা হবে। আমরা চাই, দ্রুত বালুরঘাট থেকে বেঙ্গালুরু ট্রেন চলাচল শুরু হোক।

    বেঙ্গালুরুগামী ট্রেন চালু নিয়ে কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, এই লোকসভা কেন্দ্রের বিগত সাংসদরা রেলমন্ত্রীর কাছে শুধুমাত্র দূরপাল্লার ট্রেনের দরবারই শুধু করে গিয়েছেন। কিন্তু, তারপর সেগুলো কেন বাস্তবায়ন হয়নি তার কোনও খোঁজও নেননি তাঁরা। প্রথমত, বিষয়টি বুঝতে গিয়ে আমিও কিছুটা হোঁচট খেয়েছিলাম। কিন্তু, সেখানে থেমে না গিয়ে রেলমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করেছি। তারপরেই সিক ও পিট লাইনের কথা জানতে পেরেছি। সিক ও পিট লাইন একটি রেলস্টেশনকে নাবালক থেকে সাবালক স্তরে নিয়ে গিয়ে পৌঁছায়। যা পূর্ণাঙ্গ রূপ পেলেই সেই স্টেশন থেকে দূরপাল্লার সমস্ত ট্রেন চলাচল করতে পারে। বিষয়টি জানার পরেই রেলমন্ত্রীর সঙ্গে এনিয়ে দরবার করি। প্রায় ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দে বালুরঘাট স্টেশনকে সাবালকত্ব রূপ দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। চলতি বছরেই যার পূর্ণাঙ্গ রূপ পাবে বালুরঘাট রেলস্টেশন। আর এরপরেই এই স্টেশন থেকে ছুটবে দূরপাল্লার বিভিন্ন রুটের ট্রেন। এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘চিকিৎসা ব্যবস্থায় অনেকটাই পিছিয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর। জেলাবাসীর সুবিধার জন্য ও এ জেলার মানুষকে চিকিৎসার জন্য প্রায় যেতে হয় বাইরে। জেলার মানুষ হিসাবে বিষয়টি উপলব্ধি করে সাংসদ হিসাবে রেলমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করি। যাতে জেলার মানুষ চিকিৎসা করতে যেতে সুবিধা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: উত্তরবঙ্গ ভাসছে, রাজভবন অভিযানে ব্যস্ত তৃণমূলের নেতারা, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: উত্তরবঙ্গ ভাসছে, রাজভবন অভিযানে ব্যস্ত তৃণমূলের নেতারা, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপাল উত্তরবঙ্গে থাকতে পারেন, রাজভবন তো নিয়ে চলে আসেননি। রাজভবন ওখানেই আছে। রাজভবনের সামনে গিয়ে চিৎকার চেঁচামেচি করবেন, চলে আসবেন। বৃহস্পতিবার নিজের বাড়িতে সাংবাদিক সম্মেলন করে তৃণমূলের রাজভবন অভিযানকে তীব্র কটাক্ষ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তৃণমূলের সাংসদদের দেখা করার কথা বললেও তাঁদের দেখা করার সাহস হয়নি। রাজ্যপাল রাজভবনের ভেতরে থাকেন। তৃণমূল বাইরে রাস্তায় কী কীর্তন করল, তা তো আর রাজ্যপাল দেখতে যাবেন না, শুনতেও যাবেন না। উত্তরবঙ্গের বন্যা পরিস্থিতি খারাপ। তৃণমূল হয়তো উত্তরবঙ্গকে গুরুত্ব দেয় না, তাই তৃণমূলের নেতারা আন্দোলন করছেন দক্ষিণবঙ্গে। কিন্তু, রাজ্যপাল যে সাংবিধানিক প্রধান হিসেবে উত্তরবঙ্গে এসে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন, উত্তরবঙ্গের মানুষ হিসেবে আমরা সবাই ওনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

    পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে ইডির হানা নিয়ে কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে ইডির হানা নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে কর্পোরেশন এবং পুরসভাগুলিতে যে নিয়োগ হয়েছিল, সেই নিয়োগে চুরি করেছে তৃণমূল। টাকা দিয়ে চাকরি বিক্রি করেছে। রথীনবাবু চালাক লোক, প্রচুর সম্পত্তির মালিক। কিন্তু, মানুষকে বুঝতে দেন না। চুপচাপ থাকেন, খুব সহজ সাধারণ থাকার চেষ্টা করেন। কিন্তু, ইডির চোখে এইভাবে ধূলো দেওয়া যাবে না। ইডি মাত্র ৬ জন অফিসার নিয়ে যেভাবে কাজ করছে, তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। আমার বিশ্বাস, ইডি এই চোরগুলোকে উপযুক্ত জায়গায় পৌঁছে দেবে।

    সিকিম বিপর্যয় নিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতির (Sukanta Majumdar) কী বক্তব্য?

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, সিকিমের পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ। যেভাবে তিস্তা ফুলেফেঁপে উঠেছে, তাতে আমরা চিন্তিত। আমি পার্টির তরফ থেকে সিকিমের পর্যবেক্ষক ছিলাম। সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি আমার সম্পূর্ণভাবে সহানুভূতি এবং সব রকম সমর্থন থাকল। আমাদের বিজেপি সিকিম ইউনিটের সভাপতি সহ বিভিন্ন কর্মীরা উদ্ধারকার্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন কাজে লেগে রয়েছেন। দ্রুত ভালো হয়ে উঠুক সিকিমের পরিস্থিতি। তার জন্য আমরা ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি। কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে এনডিআরএফ থেকে শুরু করে সমস্ত সাহায্য সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া হয়েছে। সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

     তৃণমূলী হামলা নিয়ে থানায় অভিযোগ বিজেপির

    গতকাল রাতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কনভয়ে হামলার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই নিয়ে হিলি থানায় অভিযোগ করতে চলেছে বিজেপি। এমনটাই জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: দিল্লিতে কর্মসূচি করতে তৃণমূলকে কোর্টে যেতে হচ্ছে না, এটাই পার্থক্য।” কটাক্ষ সুকান্তর

    Siliguri: দিল্লিতে কর্মসূচি করতে তৃণমূলকে কোর্টে যেতে হচ্ছে না, এটাই পার্থক্য।” কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের দিল্লি যাত্রা নিয়ে বিজেপিকে অযথা আক্রমণ করা হচ্ছে। কার্যত পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল গণতন্ত্রকে হত্যা করে চলেছে। এরাজ্যে বিরোধীদের কর্মসূচি করতে গেলে কোর্টে যেতে হয়। অপর দিকে তৃণমূলকে দিল্লিতে কর্মসূচি করতে কোর্টে যেতে হয়নি।। রবিবার শিলিগুড়িতে (Siliguri) দলীয় কর্মসূচিতে এসে একথাই বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার।

    তৃণমূলের বিরুদ্ধে কী বললেন সুকান্ত (Siliguri)?

    শিলিগুড়িতে (Siliguri) তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দেগে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “এরাজ্যে  লাঠি, গুলির দ্বারা তৃণমূল কংগ্রেসের অত্যাচার সহ্য করছে বিজেপি। আমাদের অনেক নেতাকর্মীও খুন হয়েছেন। প্রত্যেক দিন মহিলাদের শ্লীলতাহানি হচ্ছে। একমাত্র বিজেপি করেন বলে আমাদের কর্মীরা ঘরছাড়া। এরকম অনেক প্রতিহিংসার রাজনীতির শিকার হতে হচ্ছে বিজেপিকে। কিন্তু দিল্লি, উত্তরপ্রদেশে বিরোধীরা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারে। গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে সুস্থভাবে সকলে রাজনীতি করতে পারে। তাই তৃণমূলের ভয়ের কিছু নেই। বিজেপি, তৃণমূলের কনভয় শান্তিপূর্ণভাবে যেতে সাহায্য করবে। কিন্তু এরাজ্যে আমাদের কর্মসূচি করতে কোর্টে যেতে হয়। দিল্লিতে কর্মসূচি করতে তৃণমূলকে কোর্টে যেতে হচ্ছে না। এটাই পার্থক্য।”

    ট্রেন-বিমান বাতিল প্রসঙ্গে কী বললেন?

    বিজেপি তৃণমূলের ট্রেন-বিমান বাতিল করেনি। বাতিল নিয়ে তৃণমূল মিথ্যা অভিযোগ করছে বলে জানান সুকান্ত মজুমদার। শিলিগুড়িতে (Siliguri) তিনি বলেন, “বিমান প্রাইভেট সেক্টর চালায়, কেন্দ্র সরকার চালায় না। কাজেই প্রাইভেট সেক্টর এয়ার এশিয়া কেন বিমান বাতিল করেছে, সেটা বিমান সংস্থাই বলতে পারবে। ট্রেন বাতিল করা হয়েছে বলা হচ্ছে, কিন্তু আদৌ কি ট্রেন বুক করা হয়েছিল? সব কিছুরই একটা নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। ট্রেনের জন্য আবেদন করেছিল, আর আবেদন করলেই ট্রেন বুক করা হয় না। তৃণমূলের এত কান্নাকাটি করার কী আছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে দুটো চার্টার্ড প্লেন ভাড়া নেওয়া আছে। প্রতি মাসে তার জন্য সরকারের টাকা যায়। সেই প্লেনে লোক ভরে ভরে নিয়ে যাক।

    হিসেব না দিলে কেন্দ্র টাকা দেবে না

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন পরিকাঠামো উন্নয়নের টাকা পেতে গেলে বিগত বছরের টাকার হিসেব ক্লাবগুলিকে দিতে হবে। এপ্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত শিলিগুড়ি (Siliguri) থেকে বলেন, “ক্লাবগুলিকে মদ মাংস খাইয়ে, তৃণমূলকে ভোট দেওয়ার জন্য টাকা দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানতেন, এই টাকায় কাজ করবে না ক্লাবগুলি। রাজ্যের ভাঁড়ার শূন্য। তাই এখন বলছেন, হিসেব না দেওয়ার জন্য ক্লাবকে টাকা দেবেন না। এটাই তো নিয়ম হওয়া দরকার। ঠিক একই কারণে বিভিন্ন প্রকল্পে হিসেব না দেওয়ার জন্য রাজ্যকে টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্র।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: “পশ্চিমবঙ্গ থেকে চোরেদের লিডার দিল্লি যাচ্ছেন” অভিষেককে তীব্র আক্রমণ সুকান্তর

    Murshidabad: “পশ্চিমবঙ্গ থেকে চোরেদের লিডার দিল্লি যাচ্ছেন” অভিষেককে তীব্র আক্রমণ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ভারতীয় জনতা পার্টির মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলা কার্যালয় উদ্বোধন করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। উদ্বোধনের পর তিনি বললেন যে নসিপুর-আজিমগঞ্জ রেল ব্রিজ চালু হয়ে গেলে মুর্শিদাবাদ পর্যটক কেন্দ্রের আদর্শ স্থানে পরিণত হবে। সেই সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে, তৃণমূলের দিল্লি যাত্রাকে নিশানা করে বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ থেকে চোরেদের লিডার দিল্লি যাচ্ছেন।”

    জেলা কার্যালয় উদ্বোধন (Murshidabad)

    সুকান্ত মজুমদার বহরমপুর (Murshidabad) থেকে লালবাগ রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে এসে গাড়ি থেকে নেমে, পায়ে হেঁটে লালবাগ সিরাজদৌলা রোড সংলগ্ন মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা কার্যালয় গিয়ে ফিতে কেটে, প্রদীপ প্রজ্জলন করে জেলার সাংগঠনিক জেলা কার্যালয় উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন যে আপনারা জানেন বহরমপুর এবং মুর্শিদাবাদ এই দুটি লোকসভা কেন্দ্র, তাই সাংগঠনিক ভাবে একসাথে ছিল। কিন্তু পরে সাংগঠনিক ভাবে আলাদা জেলার সিদ্ধান্তের কথা আগেই ঘোষণা হয়েছে। জঙ্গিপুর নিয়ে এই জেলায় বিজেপির সংগঠনিক জেলা মোট তিনটি। ফলে বিজেপি আরও শক্তিশালী হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন। 

    মুর্শিদাবাদের উন্নয়ন নিয়ে কী বললেন?

    মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) এই দিন সুকান্ত মজুমদার বলেন, মাননীয় নরেন্দ্র মোদিজির নেতৃত্বে সব জায়গার উন্নতি হচ্ছে কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ একটু কম হচ্ছে। তার কারণ, এখানে স্পিড ব্রেকার মুখ্যমন্ত্রী রয়েছেন। এখানে উন্নয়ন করার জন্য জমি পাওয়া যায় না, তার মধ্যেও আমরা নসিপুর ব্রিজ এবং তার প্রস্তাবিত লাইন সেটা সম্পূর্ণ করেছি। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই এই ট্রেন রুট চালু করা হবে। মুর্শিদাবাদ স্টেশন এবং আজিমগঞ্জ স্টেশন এই দুটি স্টেশন অমৃত ভারত প্রকল্পে স্থান পেয়েছে । এখানে আমাদের সাংসদ নেই কিন্তু কোনরকম বৈমাত্রিক সুলভ আচরণ করিনা, কেন্দ্রীয় সরকার সব জায়গাকে সমান চোখে দেখছেন। আর তার উদাহরণ হচ্ছে এই জেলা। কিছুদিনের মধ্যেই নসিপুর-আজিমগঞ্জ রেল ব্রিজ চালু হয়ে গেলে, মুর্শিদাবাদ পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।

    তৃণমূলের দিল্লি যাত্রা নিয়ে কী বললেন?

    মুর্শিদাবাদ থেকে (Murshidabad) তৃণমূলের দিল্লি যাত্রা সম্পর্কে সুকান্ত বলেন, “একশ দিনের টাকা হোক বা আবাস যোজনার টাকা হোক, যারা চুরি করতো তারাই দিল্লি যাচ্ছে।” তিনি এ বিষয়ে সাধারণ মানুষকে সাবধান করে বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ থেকে চোরেদের লিডার দিল্লি যাচ্ছেন। বাড়িঘর তালা মেরে সাবধানে রাখবেন, না হলে চুরি হয়ে যেতে পারে। ইডি শুধু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সমন করেনি, লিপস এন্ড বাউন্স কোম্পানিতে যাঁরা দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন, সিইও ছিলেন এবং ওনার বাবা-মাকেও সমন করেছে । আপনি চুরি করবেন আর বেঁচে যাবেন, এটা নরেন্দ্র মোদির আমলে হবে না। চুরি করলে অবশ্যই তার শাস্তি ভোগ করতে হবে।”

    কর্ণসুবর্ণতে আমার মাটি আমারদেশ

    সুকান্ত মজুমদার শশাঙ্কের রাজধানী কর্ণসুবর্ণতে (Murshidabad) আমার দেশ আমার মাটি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। বিকেল ৩ টের সময় বহরমপুর টেক্সটাইল মোড়ে বিজেপির জনসভায় যোগদান করেন। এছাড়াও সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, রাজ্য বিজেপির সম্পাদক তথা মুর্শিদাবাদ বিধানসভার বিধায়ক গৌরীশঙ্কর ঘোষ, রাজ্য কমিটির সদস্য দীপঙ্কর চৌধুরী, সাংগঠনিক মুর্শিদাবাদ জেলার সভাপতি সৌমেন মন্ডল এবং বহরমপুর বিধানসভার বিধায়ক সুব্রত মৈত্র এবং কেন্দ্রীয় হজ কমিটির সদস্যা মাফুজা খাতুন উপস্থিতিতে সাংগঠনিক মুর্শিদাবাদ জেলার কার্য্যালয়ের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: তৃণমূলের দিল্লি অভিযানে ভাড়া খেটে কিছু লোকের রোজগার হবে! কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: তৃণমূলের দিল্লি অভিযানে ভাড়া খেটে কিছু লোকের রোজগার হবে! কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমৃত উদ্যান প্রকল্পে মাটি সংগ্রহ করতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি ও সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) গেলেন মহাভারতের বাংলা অনুবাদক কাশীরাম দাসের বাড়িতে। প্রথমে কাশীরাম দাসের মূর্তিতে মাল্যদান করেন তিনি। এরপর কাটোয়ার কাশীরাম দাসের ভিটে থেকে মাটি সংগ্রহ করেন। এদিন সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি।

    রাজভবনে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী

    রাজভবনে এবার থেকে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী থাকবে, রাজ্য পুলিশ থাকবে না। এই সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান রাজ্যপাল। রাজ্যপালের রাজভবন কেন্দ্রীয় বাহিনী পাহারা দেবে না রাজ্য পুলিশ পাহারা দেবে, তাতে রাজ্য সরকারের কোনও ভূমিকা নেই। রাজ্যপাল যেটা ঠিক করবেন, তাই হবে। রাজ্য সরকারের পুলিশের উপর সাধারণ মানুষ ভরসা করতে পারছে না। মুখ্যমন্ত্রী যেখানে ভরসা করতে পারছেন না, সেখানে রাজ্যপাল কী করে ভরসা করবেন। প্রসঙ্গত, রাজভবন এবার থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনী পাহারা দেবে, এমনটাই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ’র বিরুদ্ধে পোস্টার

    আজ সকালে বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটিতে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ’র বিরুদ্ধে একটি পোস্টার পড়ে। যেখানে লেখা রয়েছে, অর্থের বিনিময়ে প্রার্থী বাছাই করা হয়েছে। এই সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, এই পোস্টার তৃণমূলের তরফ থেকেই মারা হয়েছে। তাছাড়া অন্য কেউ এই কাজ করবে না বলেই সুকান্তবাবুর মত। সুতরাং এই কাজ কে করেছে বা কারা করেছে, খোঁজ করার বিষয় নেই, এরকম হতেই পারে না।

    মিছিলে শুভেন্দু ও কংগ্রেসের কৌস্তুভ 

    গতকাল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও কংগ্রেসের কৌস্তুভ বাগচী একসঙ্গে বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের নিয়ে মিছিল করেন। সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওই মিছিলটি ছিল অরাজনৈতিক। তাই মিছিলে হাঁটতেই পারেন। তৃণমূল ও সিপিএমের উচিত ওই মিছিলে হাঁটা। এই কথা বলতে গিয়ে তিনি কৌস্তুভ বাগচীকে বিক্ষুব্ধ কংগ্রেস নেতা বলাতে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, তাহলে কৌস্তুভ বাগচী কি বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন? উত্তরে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, উনি বিজেপিতে আসবেন কিনা, সেটা ওনাকে ঠিক করতে হবে। আমরা ওনাকে বিজেপিতে নেব কিনা, এটা আমাদের ঠিক করতে হবে। আগে ওনাকে ভাবতে বলুন উনি বিজেপিতে আসবেন কিনা, তারপর আমরা ভাববো।

    তৃণমূলের দিল্লি অভিযান

    তৃণমূলের তরফ থেকে ১০ হাজার লোক নিয়ে দিল্লি অভিযান। কী বলবেন? সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) বলেন, লোক ভাড়া করে পার ডে ৫০০ টাকা করে দিয়ে গোয়াতে লোক নিয়ে গেছে। এখন রেট বাড়িয়ে ৫০০ টাকার জায়গায় ৭০০ করবে। তাতে বিজেপির কোনও আপত্তি নেই। দিল্লিতে ভাড়ায় নিয়ে গিয়ে কিছু লোকের যদি রোজগার হয়, এতে আপনার আমার হিংসা করা উচিত নয়। রাজ্যে চাকরিও নেই, কোন কাজও নেই। কিছু লোকের রোজগার হবে, এতে আপত্তির কিছু নেই। লোকের দুটো ভাত জুটবে পেটে।

    বিচারপতি বদলি

    বিচারপতি অর্পণ চট্টোপাধ্যায়কে অবিলম্বে বদলি করার নির্দেশের ব্যাপারে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, নিশ্চয়ই বিচারপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, সেগুলি আদালত দেখেছেন। এর মধ্যে নিশ্চয়ই সত্যতা আছে। বিচার ব্যবস্থার হয়তো উনি নিরপেক্ষতা রাখতে পারেননি। আমাদের কিছু বলার নেই। আমরা একে স্বাগত জানাবো।

    এরপর সিঙ্গি গ্রামের আরও পাঁচটি বাড়ি থেকে মাটি সংগ্রহ করে কাটোয়ার কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের পাঁচটি বাড়ি থেকে মাটি সংগ্রহ করেন অমৃত উদ্যানের জন্য। বিকেল চারটে কাটোয়া সংলগ্ন পানুহাট মাঠে জনসভা করেন তিনি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: দক্ষিণ দিনাজপুরে প্লাবিত এলাকায় দুর্গতদের পাশে দাঁড়ালেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: দক্ষিণ দিনাজপুরে প্লাবিত এলাকায় দুর্গতদের পাশে দাঁড়ালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করতে মঙ্গলবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুর ও হরিরামপুর ব্লকের ৬ নম্বর বাগিচাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উখলি এলাকা পরিদর্শন করলেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন প্লাবিত এলাকায় জলের মধ্যে হেঁটে হেঁটে এলাকার দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলেন। পাশাপাশি দুর্গতদের সাহায্যেরও আশ্বাস দেন তিনি।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    টানা বৃষ্টির জেরে জল ঢুকে যাওয়ায় হরিরামপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র বন্ধ ছিল। হাসপাতালের রোগীদের স্থানীয় একটি হাইস্কুলে স্থানান্তরিত করা হয়। বিষয়টি জানার পর সেখানে যান বিজেপি সাংসদ (Sukanta Majumdar)। গত চারদিনের অঝোরে বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়। দক্ষিণ দিনাজপুরের হরিরামপুর কুশমন্ডি ও গঙ্গারামপুর সহ বিভিন্ন ব্লকের ১৯৫ মিলিমিটার রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হয়। জল ঢুকে যায় হরিরামপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র সহ জেলার বিভিন্ন ব্লকে। তড়িঘড়ি রোগীদের স্থানান্তরিত করা হয় স্থানীয় একটি হাইস্কুলের বিল্ডিংয়ে। এখন অবশ্য জল নেমে গেছে। মঙ্গলবার হরিরামপুরের সেই প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র ঘুরে দেখেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মোট সাড়ে চার হাজার লোক ফ্লাড সেন্টারগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। এই বিষয়ে প্লাবিত এলাকার বাসিন্দারা বলেন, আমরা গত দুইদিন ধরে জলের মধ্যে থাকছি। আবার কিছু পরিবার অন্য কোথাও গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। প্রশাসন থেকে কোনও সুযোগ সুবিধা আমরা পাইনি। জলের স্রোতে আমাদের ঘর বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। বিজেপি সাংসদকে কাছে পেয়ে দুর্গতরা সাহায্য চান।

    কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    এই বিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ভগবানের অশেষ কৃপা সোমবার থেকে আর বৃষ্টি হচ্ছে না। বৃষ্টি হলে  জেলাতে যে বন্যার পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করত। প্রত্যেক বছর ভারী বৃষ্টি হলে বন্যার সৃষ্টি হয়। কিন্তু, প্রশাসনের পক্ষ থেকে আগে ভাগে বন্যা মোকাবিলার কোনও ব্যাবস্থা নেওয়া হয় না। সেই কারণে জেলার হরিরামপুর, বুনিয়াদপুর সহ বিভিন্ন ব্লকে বন্যার সৃষ্টি হয়। যার ফলে সমস্যায় পড়তে হয় এই সব ব্লকের বাসিন্দাদের। আমি খবর পেয়ে বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করলাম। আমার যতটুকু সাধ্য আমি দুর্গতদের সাহায্যে করলাম।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal: বেহালার সৌরভকে স্পেনে গিয়ে শালবনীতে শিল্প ঘোষণা করতে হচ্ছে! কটাক্ষ সুকান্ত-শুভেন্দুর

    West Bengal: বেহালার সৌরভকে স্পেনে গিয়ে শালবনীতে শিল্প ঘোষণা করতে হচ্ছে! কটাক্ষ সুকান্ত-শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিল্প আনতে স্পেন সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে গিয়ে বিদেশি বিনিয়োগ তো দূরের কথা, প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন শালবনিতে (West Bengal) তিনি ইস্পাত কারখানা গড়বেন। ওয়াকিবহাল মহলের প্রশ্ন, শালবনিতে ইস্পাত কারখানা করার কথা সৌরভকে স্পেন থেকে কেন ঘোষণা করতে হল? তা তো কলকাতাতে বসেও করা যেত। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় নিজে একজন ক্রিকেট জগতের মানুষ। তিনি তো শিল্পপতি নন। তাই তাঁকে শিল্পপতি ভেবেই কি রাজ্যে শিল্প স্থাপন করতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী! এমন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    রবিবারই বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা বাড়িতে বিজেপির দলীয় কর্মসূচিতে যোগদান করেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, ‘‘স্পেনে গিয়ে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে শিল্পের ঘোষণা করতে হল! কী কারণে আমি তো বুঝতে পারছি না। তিনি কলকাতা, দিল্লি কিংবা মুম্বইতে গিয়েও শিল্পের কথা ঘোষণা করতে পারতেন। আসলে মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের মানুষকে বোকা বানাচ্ছেন। আমরা আশা করছিলাম স্পেনের কোনও শিল্পপতি বলবেন তিনি শিল্প কারখানা কিংবা অ্যাকাডেমি করবেন। আসলে মুখ্যমন্ত্রী এভাবেই রাজ্যের মানুষকে বোকা বানাচ্ছেন (West Bengal)। সৌরভ তো আর শিল্পপতি নন। তিনি একজন ক্রিকেটার। হয়তো এখন শিল্পপতি হয়েছেন।’’ এদিকে রাজ্যের বেহাল কর্মসংস্থান নিয়ে সরব হতে দেখা যায় বালুরঘাটের সাংসদকে। তিনি বলেন, ‘‘এটা তো সবাই জানে এই রাজ্যে কর্মসংস্থান নেই। সেই কারণে মানুষকে পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে অন্য রাজ্যে যেতে হয়। বাংলার মানুষের কাছে ভুল বার্তা আছে যে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প মুখ্যমন্ত্রী চালু করেছেন। আসলে এমন প্রকল্প অনেক আগে থেকেই মধ্যপ্রদেশ সরকার চালু করেছে। সেখানে লাডলি বেহেনা প্রকল্পে প্রতিমাসে মহিলাদের ১,২৫০ টাকা করে দেওয়া হয়।’’

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী

    অন্যদিকে এদিন নন্দীগ্রামে জানকিনাথ মন্দিরে দলীয় কর্মসূচিতে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মুখ্যমন্ত্রীর স্পেন সফর নিয়ে কটাক্ষ শোনা যায় নন্দীগ্রামের বিধায়কের মুখেও। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী শালবনিতে সৌরভের বিনিয়োগ (West Bengal) প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘আপনি শালবনিতে ইনভেস্ট করবেন, তাহলে স্পেনে গিয়ে সেই কথা ঘোষণা করতে হচ্ছে কেন! উন্মাদদের সরকার চলছে এই রাজ্যে।’’ শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘এর আগেও সিপিএমের অশোক ভট্টাচার্য এবং বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ ছিলেন সৌরভ। সে সময়ে জমি নিয়েছিলেন অ্যাকাডেমি গড়বেন বলে। পরে মামলা হয় এবং জল গড়ায় হাইকোর্ট পর্যন্ত।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন”, মমতাকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন”, মমতাকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী অপদার্থ, চটি-চাটা!” কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি মমতা ব্যানার্জির পিয়ানো বাজানো নিয়ে তিনি বলেন, “সারা বছর গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন।” মূলত ‘আমার মাটি আমার দেশ’ কর্মসূচিকে সামনে রেখে গোটা দেশ জুড়ে মাটি সংগ্রহ করছে বিজেপি। এদিন নদিয়ার কৃষ্ণনগর সমরপল্লি এলাকায় বিভিন্ন বাড়ি ঘুরে ঘুরে মাটি সংগ্রহ করেন বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁর সঙ্গে জেলার প্রথম সারির নেতৃত্ব এবং প্রচুর কর্মী-সমর্থকরা ছিলেন। তাঁদেরকে নিয়েই বাড়ি বাড়ি যান এবং সকলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এরপর সেখান থেকে চলে যান দোগাছি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। সেখানে বিভিন্ন পঞ্চায়েত স্তরের জনপ্রতিনিধি নিয়ে একটি বৈঠক করেন।

    নিম্নবিত্ত পরিবারে মধ্যাহ্নভোজন (Sukanta Majumdar)

    এরপর ওই এলাকার একটি নিম্নবিত্ত পরিবারের বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজন করেন। ভোজনের মেনুতে ছিল ভাত, ডাল, দুই রকমের মাছ, শাক-সবজি পাঁপড়, মিষ্টি, দই এবং চাটনি। এরপরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, “করিমপুর থেকে বনগাঁ পর্যন্ত একটি জাতীয় সড়ক হওয়ার প্রকল্প দীর্ঘদিন আগেই অনুমোদিত হয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকারের অনীহার ফলে জমি অধিগ্রহণ করা যাচ্ছে না। সেই কারণেই কেন্দ্র সরকারের ওই প্রকল্পের টাকা পড়ে রয়েছে। অন্যদিকে তিনি বলেন, পলাশিতে যে ঐতিহ্যবাহী সুগার মিল রয়েছে, সেটাও কয়েক দশক ধরে বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। এখানেও কেন্দ্র সরকার একাধিক উদ্যোগ নেওয়া সত্বেও রাজ্য সরকার কোনও আগ্রহ দেখাচ্ছে না। তিনি বলেন, কৃষ্ণনগরের বেলেডাঙা মোড়ে রেল দফতরের পক্ষ থেকে একটি ব্রিজ করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানে দীর্ঘক্ষণ সাধারণ মানুষ রেল গেটে আটকে থাকে। কিন্তু সেখানেও রাজ্য সরকার জমি অধিগ্রহণের কোনও সদিচ্ছা না দেখানোয় সেই প্রকল্প মুখ থুবড়ে পড়ে আছে।”

    শিক্ষামন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ (Sukanta Majumdar)

    অন্যদিকে তিনি উপাচার্য প্রসঙ্গে বলেন, “উপাচার্যরা যদি কেন্দ্রের ক্যাবিনেট মন্ত্রীর সঙ্গে মিটিং করেন, তাহলে সমস্যা কোথায়। আসলে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী একটা অপদার্থ এবং চটি-চাটা।” গত পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, “একাধিক পঞ্চায়েতে ভোট গণনার দিন প্রশাসনের অত্যাচারে যেভাবে লুট-সন্ত্রাস চলেছে, তা সত্ত্বেও আমরা একাধিক পঞ্চায়েত দখল করেছি। আগামী লোকসভা ভোটে তার প্রমাণ সাধারণ মানুষ দিয়ে দেবে। প্রশাসন যদি নিয়ম অনুযায়ী না কাজ করে, তাহলে কেন্দ্র নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে কীভাবে তাদের সঠিক ভাবে কাজ করতে হয়, সেটা দেখিয়ে দেবে।” পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর বিদেশে গিয়ে পিয়ানো বাজানো নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বালুরঘাট-গুয়াহাটি ‘বোল্লা-কামাখ্যা’ এক্সপ্রেস ট্রেনের দাবি, রেলমন্ত্রকে চিঠি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: বালুরঘাট-গুয়াহাটি ‘বোল্লা-কামাখ্যা’ এক্সপ্রেস ট্রেনের দাবি, রেলমন্ত্রকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট থেকে সরাসরি ট্রেন ছুটবে গুয়াহাটি পর্যন্ত। একদিকে ঐতিহ্যবাহী মা বোল্লা, অন্যদিকে শক্তিপীঠ মা কামাখ্যা। ফলে বালুরঘাট স্টেশন থেকে গুয়াহাটি পর্যন্ত এই প্রস্তাবিত ট্রেনের নাম রাখা হতে পারে বোল্লা-কামাখ্যা এক্সপ্রেস। ইতিমধ্যেই রেলমন্ত্রকের কাছে এমনই প্রস্তাব পাঠিয়েছেন বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    পূর্ব ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সুদৃঢ় হবে

    ২০০৪ সালে ভারতীয় রেলের মানচিত্রে বালুরঘাট সংযুক্ত হয়। প্রথমে বালুরং-মালদা গৌড় লিংকের মাধ্যমে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। তারপর একে একে শিয়ালদা, কলকাতা, শিলিগুড়ি ও হাওড়ার একাধিক এক্সপ্রেস ট্রেন পেয়েছে এই শহর। সর্বশেষ নবদ্বীপ পর্যন্ত একটি ট্রেন জুটেছে বালুরঘাটের কপালে। ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে একাধিক প্ল্যাটফর্মেরও প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল। যার জেরে দ্বিতীয় প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে বালুরঘাট রেল স্টেশনে। অন্যদিকে, দূরপাল্লার ট্রেন চলাচলের জন্য কারশেড নির্মাণের কাজ চলছে। কিন্তু, উত্তরবঙ্গের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে শুধু শিলিগুড়ি ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস রয়েছে। তাছাড়া আর কোনও ট্রেন নেই বালুরঘাটে। অন্যদিকে, রেল উন্নয়ন কমিটির তরফেও দক্ষিণ দিনাজপুর-পূর্ব ভারতের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষাকারী ট্রেনের দাবি তোলা হয়েছে। সাংসদের (Sukanta Majumdar) প্রস্তাবিত বোল্লা-কামাখ্যা এক্সপ্রেস নামকে সমর্থন জানিয়েছেন সাধারণ যাত্রীরা। দুই মাতৃশক্তিকে সম্মান প্রদর্শনের এই চিন্তাভাবনাকে অনেকেই কুর্ণিশ জানাচ্ছেন। এর ফলে, দক্ষিণ দিনাজপুরের সঙ্গে পূর্ব ভারতের যোগাযোগ ব্যবস্থাও সুদৃঢ় হবে।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    বালুরঘাট কলেজের অধ্যাপক ডঃ দুলাল বর্মন বলেন, ‘কলকাতা যেতে চাইলে আমরা তিনটি ট্রেন ধরতে পারি। কিন্তু, উত্তরবঙ্গে যেতে গেলে শুধু শিলিগুড়ির একটি রয়েছে। তাছাড়াও, অসম, মেঘালয় সহ উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির সঙ্গে দক্ষিণ দিনাজপুরের তেমন যোগাযোগ নেই বললেই চলে। তাই বিভিন্ন কাজে ও ভ্রমণের জন্য সেই রাজ্যগুলিতে যেতে চাইলে সমস্যায় পড়তে হয়। পাশাপাশি, অনেকেই কামাখ্যা মায়ের কাছে যান। তাঁদের ক্ষেত্রে এমন ট্রেন পেলে অনেক সুবিধা হবে।’

    একলাখি-বালুরঘাট রেল উন্নয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক কী বললেন?

    একলাখি-বালুরঘাট রেল উন্নয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক পীযূষকান্তি দেবের বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমরা এই দাবি জানিয়ে আসছি। জেলাবাসীর অনেকেই অসম ভ্রমণে যান। এই ট্রেন চালু হলে সকলেই খুশি হবে। বোল্লা-কামাখ্যা এক্সপ্রেসের দাবি সাংসদ (Sukanta Majumdar) তুলেছেন। আমরা এর সমর্থন জানাই।’

    কী বললেন বিজেপি সাংসদ? (Sukanta Majumdar)

    বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) বক্তব্য, ‘বালুরঘাট স্টেশনে লাইনের কাজ পুরো উদ্যমে চলছে। এই কাজের জন্য অনেক উদ্যোগ আটকে রয়েছে। এই লাইন তৈরি হলেই অনেক সম্ভাবনাময় ট্রেন আমরা পাব। আমি ইতিমধ্যেই বালুরঘাট থেকে গুয়াহাটি যাওয়ার ট্রেনের দাবি জানিয়েছি। যা বোল্লা-কামাক্ষা এক্সপ্রেস নাম হতে পারে। জেলার এক মাতৃশক্তি ক্ষেত্র থেকে অসমে শক্তিপীঠ পর্যন্ত এই ট্রেন চলাচল করবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share