Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Sukanta Majumdar: ‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যকে নিলামে চড়িয়েছেন’, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যকে নিলামে চড়িয়েছেন’, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যকে নিলামে চড়িয়েছেন। আর শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেটে সার্কাস চলছে। বুধবার সন্ধ্যায় শিলিগুড়িতে একথা বলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মাটিগাড়ায় নাবালিকা ছাত্রীর খুনের ঘটনা নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    মাটিগাড়ায় নিহত নাবালিকা ছাত্রীর বাড়িতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)

    মাটিগাড়ায় নাবালিকা ছাত্রীর খুনের ঘটনার প্রতিবাদে বিজেপি আগেই সরব হয়েছে। রাজ্যপালও ওই ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করে গিয়েছেন। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন। বুধবার সন্ধ্যায় ওই ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন তিনি। জানা গিয়েছে, এই ছাত্রী খুনের ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই নকশালবাড়ির হাতিঘিষায় আদিবাসী নাবালিকাকে ধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। গত ১৫ অগাস্ট হাতিঘিষায় ছ’ জন মিলে এক আদিবাসী নাবালিকাকে ধর্ষণ করে। লজ্জা ও ভয়ে বিষয়টি সেই নাবালিকা গোপন রেখেছিল। কিন্তু, দিনের পর দিন তার চালচলনে পরিবারের লোকদের সন্দেহ হয়। জিজ্ঞেস করতেই সেই নাবালিকা কান্নায় ভেঙে পড়ে গোটা ঘটনা জানায়। তার পর গত মঙ্গলবার বাগডোগরা থানায় পরিবারের তরফে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এদিন পর পর দুটি ঘটনা নিয়ে সুকান্ত বলেন, আদিবাসী নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনা পুলিশ কেন সময়মতো জানতে পারেনি। কেন মাটিগাড়ায় নাবালিকা ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করা হচ্ছে?

    মুখ্যমন্ত্রীকে কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত বলেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মহিলা হওয়ার পরও নাবালিকাদের ধর্ষণ, খুন করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যকে নিলামে চড়িয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজত্বের কী  অবস্থা! কোথাও গোর্খা সম্প্রদায়ের মেয়ে, কোথাও আদিবাসী, রাজবংশী মেয়েদের ধর্ষণ, খুন করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর সচেতন হওয়া উচিত। নাহলে ক্ষোভ,  আক্রোশ এ ধরনের ঘটনা আরও বাড়বে। এদের বিশেষ সম্প্রদায়কে দিয়ে টার্গেট করানো হচ্ছে। এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চক্রান্ত। আর এর বিরুদ্ধে গোর্খা, আদিবাসী, রাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গে ভারতীয় জনতা পার্টি আছে।

    শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেটকে নিয়ে কী বললেন সুকান্ত মজুমদার?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, প্রদীপের নীচে অন্ধকার। শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেট থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে নাবালিকা ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করা হচ্ছে। গত ১৫ অগাস্ট হাতিঘিষায় আদিবাসী নাবালিকাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। এতদিন পুলিশ তা জানতো না? একের পর এক মহিলাদের উপর যদি এই ধরনের আক্রমণ হয, তাহলে পুলিশ কমিশনারেট কী করছে? কমিশনারেট কী করতে রয়েছে, ঠান্ডা ঘরে বসে বসে মাইনে পাওয়ার জন্য, নাকি তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বের সঙ্গে যোগসাজশ করে অপরাধ সংঘটিত করতে সাহায্য করার জন্য? এটা কমিশনারেট চলছে না, সার্কাস হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “বাংলার সরকার পাকিস্তান প্রেমী”! পাক-গুপ্তচরের গ্রেফতারি নিয়ে মমতাকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “বাংলার সরকার পাকিস্তান প্রেমী”! পাক-গুপ্তচরের গ্রেফতারি নিয়ে মমতাকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক গুপ্তচর সন্দেহে সকালে কলকাতা পুলিশের এসটিএফের হাতে গ্রেফতার হয়েছে ভক্তবংশী ঝাঁ নামে এক ব্যক্তি ৷ এই ঘটনার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই দায়ী করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার৷ বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) পরিচালিত এই সরকারকে পাকিস্তানপ্রেমী সরকার বলে কটাক্ষ করলেন বিজেপি সভাপতি। বাংলার বুকে বারেবারে ঘটে চলা এই ধরনের অসামাজিক দেশবিরোধী কাজকর্মের জন্যে শাসক শিবিরকে প্রকাশ্যে দুষলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। 

    রাজ্যে আইএসআই-এর ঘাঁটি!

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, “যে সরকার পাকিস্তানকে পছন্দ করে, তারা এখানে বাংলায় বসে আছে। তাই পাকিস্তানের হয়ে কাজ করা আইএসআই এজেন্টরা বাংলাকে কেন্দ্র করে আমাদের দেশের বিরুদ্ধে কাজ করছে। এই লোকেরা মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর সরকারের কাছ থেকে সহযোগিতা পাচ্ছেন। তৃণমূল এই দেশবিরোধী লোকেদের মদতদাতা।” শুধু তাই নয়, এ রাজ্যে আইএসআই-এর ঘাঁটি রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (Kolkata Police Special Task Force) গ্রেফতার করেছে এক ব্যক্তিকে। গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে কলকাতা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত ভক্ত বংশী ঝাঁকে (৩৬)। বিহারের দারভাঙার বাসিন্দা বংশী দেশের নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থাকে পাঠাচ্ছে বলে জনাতে পেরেছিল এসটিএফ (STF)। 

    আরও পড়ুন: ‘দিল্লি বনেগা খালিস্তান’! রাজধানীর মেট্রো স্টেশনের দেওয়ালে দেশবিরোধী স্লোগান

    পাক সুন্দরীদের ফাঁদ!

    তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, আরুশি শর্মা নামে ফেসবুক প্রোফাইল থেকে ধৃতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। এরপর সেই পাক সুন্দরী কার্যত ফাঁদ পেতেছিল বলে অভিযোগ। নানা ঘনিষ্ঠ ছবি শেয়ার করে প্রাথমিকভাবে যুবকের মন জয় করা হয়েছিল। এরপর বলা হয়েছিল তার বোন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বিটের সাংবাদিক। ভারতের বিশেষত দিল্লির সংরক্ষিত এলাকার কিছু ছবি তার লাগবে। এরপরই শুরু হয় ছবি পাঠানোর কাজ। একটি বিশেষ অ্য়াপের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর কথা বলা হয়। সেই অ্যাপ ব্যবহার করলে ছবির লোকেশন ও ম্যাপও মিলবে। হাওড়া ও বিদ্যাসাগর সেতু-সহ কলকাতারও একাধিক গুরুত্বপূর্ণ জায়গার ছবি পাঠানো হয়েছে বলে খবর। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে সুন্দরীদের সামনে রেখে হানি ট্র্যাপের মাধ্যমে কাজ হাসিল করার চেষ্টা করছে আইএসআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: দত্তপুকুরকাণ্ডে এনআইএ তদন্ত চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: দত্তপুকুরকাণ্ডে এনআইএ তদন্ত চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দত্তপুকুরে বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ তদন্ত দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এ নিয়ে তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকেও চিঠি লিখেছেন। বালুরঘাটের সাংসদের (Sukanta Majumdar) মতে, এই ঘটনার সঙ্গে জঙ্গি যোগের সম্ভাবনা রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখতে হবে। প্রসঙ্গত, রবিবারই উত্তর চব্বিশ পরগনার দত্তপুকুরে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটে। প্রাণ হারান ৭ জন। বেসরকারি মতে, মৃতের সংখ্যা ১০। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই ছিল যে ৫ কিলোমিটার দূর থেকেও শোনা যায় সেই আওয়াজ। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের মদতেই বেআইনিভাবে বাজি তৈরির কাজ দীর্ঘদিন ধরে চলছিল।

    চিঠিতে কী লিখলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে পাঠানো ওই চিঠিতে সুকান্ত মজুমদার লিখেছেন, ‘‘দত্তপুকুরের বিস্ফোরণের ঘটনায় ৬-৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এই ঘটনা খুবই উদ্বেগজনক। এই বিস্ফোরণের উৎস, কারণ খুঁজে পেতে যথাযথ তদন্তের প্রয়োজন।’’  

    সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) আরও সংযোজন, ‘‘স্থানীয় বাসিন্দারা এই বেআইনি বাজি কারখানা সম্পর্কে পুলিশের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু, তাঁদের উদ্বেগের নিরসন করা হয়নি বলে মনে করা হচ্ছে। এই বিষয়টি উদ্বেগজনক। ভবিষ্যতে এই ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে এই বিস্ফোরণের যথাযথ তদন্ত হওয়া জরুরি।’’

    বালুরঘাটের সাংসদের (Sukanta Majumdar) আরও মত, ‘‘এই বিস্ফোরণের ঘটনার সঙ্গে জঙ্গি-যোগ রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে এনআইএ তদন্তের আবেদন জানাচ্ছি। এনআইএ তদন্ত হলে এই বিস্ফোরণের প্রকৃত কারণ যেমন প্রকাশ পাবে, তেমনই রাজ্যবাসীও আশ্বস্ত হবেন যে, কেন্দ্রীয় সরকার তাঁদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’’

    সুর চড়ালেন শুভেন্দুও

    অন্যদিকে, এই ঘটনায় এনআইএ দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরও। দত্তপুকুরের এই বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন। নন্দীগ্রামের বিধায়কের মতে, ‘‘আজ থেকে তিন মাস আগে অবৈধ বাজি কারখানা নিয়ে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু তাতে কাজের কাজ যে কিছু হয়নি, রবিবারের ঘটনা তার প্রমাণ।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বালুরঘাটে রাম মন্দিরের আদলে পুজো মণ্ডপ, উদ্বোধনে আসতে পারেন অমিত শাহ, উদ্যোগী সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: বালুরঘাটে রাম মন্দিরের আদলে পুজো মণ্ডপ, উদ্বোধনে আসতে পারেন অমিত শাহ, উদ্যোগী সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় তৈরি হচ্ছে রাম মন্দির। আগামী জানুয়ারি মাসে ওই মন্দিরের উদ্বোধনে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু, তার আগেই এই রাজ্যে রাম মন্দিরের উদ্বোধন করতে পারেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অবাক মনে হলেও এটা সত্যি। তবে, অযোধ্যার রাম মন্দির নয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উদ্বোধন করতে পারেন বালুরঘাটে রাম মন্দিরের আদলে তৈরি দুর্গা পুজোর মণ্ডপের। অযোধ্যার রাম মন্দিরের আগেই সেটির উদ্বোধন হবে। আসলে বালুরঘাটের বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) ক্লাব বলে পরিচিত নিউ টাউন ক্লাব ও পল্লি পাঠাগারের এবারের দুর্গাপুজোর থিম করা হচ্ছে রাম মন্দির।

    কী বললেন ক্লাবের সম্পাদক?

    বালুরঘাটের নিউটাউন ক্লাব এবং পল্লি পাঠাগারের দুর্গাপুজো এবারে ৭০ তম বর্ষে পদার্পণ করবে। প্রতি বছর থিম পুজোর মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুরের অন্যান্য বড় ক্লাবগুলির মত নিউটাউন ক্লাব নজর কাড়ে। থিম পুজো করে জেলার সেরা পুজোগুলির মধ্যে বেশ কয়েক বার স্থান পেয়েছে এই ক্লাব। গতবছর পুজোয় বুর্জ খলিফার আদলে মণ্ডপ গড়ে সকলকে চমকে দিয়েছিল এই ক্লাব। শুধু তাই নয়, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও ছিল চমক। অনলাইনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী উদ্বোধন করলেও, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সশরীরে উপস্থিত ছিলেন বলিউডের সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তী। আগামী বছরের এপ্রিল-মে নাগাদ দেশে হতে চলেছে লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয় বারের জন্য এই নির্বাচনে জয় পেতে মরিয়া বিজেপি, দেশ জুড়ে তাদের প্রচার অভিযান শুরু করেছে। পশ্চিমবাংলাতেও তাদের প্রচার ধীরে ধীরে গতি পাচ্ছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে তাই এবারে দুর্গা পুজোতে অংশ নিতে, দলের রাজ্য নেতাদের নির্দেশ দিয়ে গেছেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এতদিন বালুরঘাটের শহরের নিউ টাউন ক্লাব ও পল্লি পাঠাগারের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে থাকলেও, সম্প্রতি ওই ক্লাবের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। আর বালুরঘাটের এই  রাম মন্দির উদ্বোধনের ক্ষেত্রেও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে আনবার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ক্লাব সম্পাদক অরিজিৎ মহন্ত বলেন, রবিবার আমাদের ক্লাবে দুর্গা পুজোর খুঁটি পুজো করা হল।  ক্লাবেস সমস্ত সদস্যরা হাজির হয়েছিলেন। এবারের পুজোয় স্বরাস্ট্রমন্ত্রীকে দিয়ে  উদ্বোধন করাবার চেষ্টা শুরু হয়েছে। বালুরঘাটে আমরা একটু ভিন্ন স্বাদের পুজো করি। আমাদের  গতবারের  বুর্জ খলিফার আদলে মন্ডপ প্রশংসিত হয়েছে। এবারে রাম মন্দিরের রেপ্লিকা তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করি, মানুষ রাম মন্দিরের কিছু অনুভূতি এখানে পাবেন। আমাদের এই  উদ্যোগ মানুষের পছন্দ হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাজ্যে লোকসভার আগে প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে আয়ুষ্মান ভারত চালু করব, হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: রাজ্যে লোকসভার আগে প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে আয়ুষ্মান ভারত চালু করব, হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য সাথী নিয়ে রাজ্য সরকারকে তুলোধনা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার বকখালিতে দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, এ রাজ্যে প্রধানমন্ত্রীর আয়ুষ্মান যোজনা চালু করতে দেননি মুখ্যমন্ত্রী। চালু হলে বহু গরিব মানুষ স্বাস্থ্য বিমায় উপকৃত হতেন। কিন্তু, রাজ্য সরকার স্বাস্থ্য সাথী করলেও হাসপাতালে গেলে ডাক্তার পাওয়া যায় না, ওষুধ নিতে গেলে ওষুধ পাওয়া যায় না। ডাক্তাররা বসে থাকেন চেম্বারে। লোকসভার আগে রাজ্যে প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প  চালু করবই বলে তিনি হুঁশিয়ারি দেন।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, এই রাজ্যে অসহায় গরিব মানুষদেরকে এখানেই থাকতে হয়। কারণ, উপায় নেই। অথচ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কোটি কোটি টাকা খরচ করে দু দুবার আমেরিকায় গেলেন। জীবনের দাম তাঁর আছে, সাধারণ মানুষের নেই। পাশাপাশি তিনি কটাক্ষ করতে ছাড়েননি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর স্ত্রী রুচিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। এই প্রসঙ্গেই তিনি মশকরা করে একটি হিন্দি গানের লাইনও উল্লেখ করেন “পরদে মে রেহনে দো, পরদানা হটাও”তিনি বলেন রুচিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অ্যাকাউন্টে অনেক বেআইনি অর্থ ঢুকেছে। একে একে সব পর্দা ফাঁস হবে।

    ‘ইন্ডিয়া’ জোট নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    একই সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপিকে হারানোর জন্যই সর্বদলীয় বৈঠকের মাধ্যমে ইন্ডিয়া নামক একটি জোট তৈরি করেছে। এই বিষয় নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, ওটা ইন্ডিয়া নয়, তিনি দেশকে ভাঙার জন্যই পরিকল্পনা করেছেন। একইসঙ্গে তৃণমূলের সামনের রাখি বন্ধন উৎসবকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি।  সুকান্ত মজুমদার বলেন, সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বড় চোর। পাশাপাশি দক্ষিণ ২৪ পরগনার নব নিযুক্ত সহ-সভাপতি সীমন্ত মালিককে তিনি কটাক্ষ করে বলেন, আগে সুন্দরবন ডেভেলপমেন্ট অথরিটি চেয়ারম্যান ছিল চুরি করে হাত পাকানোর পর ভাইপো তাঁকে বড় চুরির দায়িত্ব দিয়েছে। আগামী লোকসভা নির্বাচনে এই চোরেদের বিরুদ্ধে যোগ্য জবাব দিতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata’s ‘Rakesh Roshan’ Comment: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

    Mamata’s ‘Rakesh Roshan’ Comment: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশিষ্ট অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক রাকেশ রোশন কবে চাঁদে গেলেন, তা নিয়েই চলছে জোর চর্চা। এর সূত্রপাত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য থেকেই। ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন, এখান থেকেই ভুল তথ্য দেওয়া শুরু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গণে সরকারি অনুষ্ঠানের মঞ্চে দাঁড়িয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘ইন্দিরা গান্ধী চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন। এখন যন্ত্র গিয়েছে। রাকেশ রোশনকে চাঁদে পাঠিয়ে ইন্দিরা গান্ধী জানতে চেয়েছিলেন, সেখান থেকে পৃথিবীকে দেখতে কেমন লাগছে। রাকেশ রোশন বলেছিলেন, সারে জাহা সে আচ্ছা।’’ কথা বলার সময় ভুল হতে পারে। কিন্তু তা শোধরাননি মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর এই বক্তব্য ভাইরাল হতে সময় লাগেনি। তাঁর এই বক্তব্য নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিমের ছড়াছড়ি। হৃতিক রোশনের বাবা রাকেশ রোশনের মহাকাশচারী রূপের ছবিও ভাইরাল হয়।

    সুকান্তর কটাক্ষ

    মমতার এই মন্তব্যের রেশ ধরে বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত দাবি করেন, মুখ্যমন্ত্রী কী বলতে চেয়েছেন, সেটা তিনি বুঝতে পারেননি। মুখ্যমন্ত্রী আদতে কী বলতে চেয়েছেন, সেটার ব্যাখ্যা তাঁর থেকেই চান বঙ্গ বিজেপির সভাপতি। সুকান্ত লেখেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী বলতে চান (চাইছিলেন)? উনি যেটা বলেছেন, সেটার তো কোনও অর্থ খুঁজে পাচ্ছি না আমি। আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।’

    শুভেন্দুর তির

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘অশিক্ষিত, মূর্খ মুখ্যমন্ত্রী। রাকেশ রোশন অভিনেতা, মহাকাশে যাননি। রাকেশ শর্মা গিয়েছিলেন। কোনটা মহাকাশ, কোনটা চন্দ্রমা, কোনটা শুক্র তা জানেন না মুখ্যমন্ত্রী। ব্রহ্মাণ্ড, জ্যোতির্বিজ্ঞান সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞান নেই। সে কারণে আগে ডক্টরেট লিখতেন, এখন লেখেন না। করুণা ছাড়া আর কী করব? ভগবান করুণা করুন।’’ শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্রের দেশে আমরা একজন অশিক্ষিত মুখ্যমন্ত্রীকে পেয়েছি। যিনি রাকেশ শর্মাকে বলেন রাকেশ রোশন। মহাকাশকে চন্দ্র বলছেন।’’ 

    সোশ্যাল মিডিয়ায় মিম

    মমতার মন্তব্য নিমেষে ভাইরাল হয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন কবে রাকেশ রোশন মহাকাশচারী হলেন? মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যকে হাতিয়ার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিমের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। একজন হৃতিক রোশনের একটি বিখ্য়াত গানের নাচ শেয়ার করে লিখেছেন, বাবা মহাকাশচারী শোনার পর থেকেই হৃতিক এখন এমন — 

    আরেকজন রাকেশ রোশন অভিনীত একটি পুরনো ছবির গানের কলি শেয়ার করে লিখেছেন, মহাকাশচারী হওয়ার কৃতিত্ব এভাবেই পালন করছেন রাকেশ—

    ১৪ বছর আগে বাংলা ছবির সংলাপও ভাইরাল

    উল্লেখ্য, মমতা যে কথা আজ বলেছেন হুবহু বাংলা ছবিতে ১৪ বছর আগে সেই সংলাপ ছিল। সিঙ্গুর আন্দোলনের পটভূমিতে অনিন্দিতা সর্বাধিকারী রাজ্যে পালাবদলের আগে আলোর নিশানা বলে একটি ছবি তৈরি করেছিলেন। যেখানে অভিনয় করা কাঞ্চন মল্লিক, যিনি বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক, তাঁর মুখেই ছিল ওই সংলাপ। ছবিটির একটি অংশে অভিনেতা কাঞ্চনকে বলতে দেখা যাচ্ছে, “রাকেশ রোশন যখন চাঁদে গেছিল তখন ইন্দিরা গান্ধী রাকেশ রোশনকে জিজ্ঞেস করল যে, উপর থেকে পৃথিবী ক্যায়সা লাগতা। তখন রাকেশ রোশন বলেছিল সারে জাহা সে আচ্ছা।” তখন অপর অভিনেতা বলেন, “রাকেশ রোশন তো হৃতিক রোশনের বাবা, সে চাঁদে যাবে কী করে? রাকেশ শর্মা মহাকাশ গিয়েছিল।” এরপরই কাঞ্চন ওই অভিনেতাকে চড় কষিয়ে বলেন, “দিদি যখন বলেছে তখন রাকেশ রোশনই। জ্ঞান কপচাবি না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সুকান্ত-রেলমন্ত্রী বৈঠক, বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণে বরাদ্দ আরও ১৫৫ কোটি

    Sukanta Majumdar: সুকান্ত-রেলমন্ত্রী বৈঠক, বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণে বরাদ্দ আরও ১৫৫ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে দেখা করে কয়েক দিন আগেই উত্তর দিনাজপুর জেলার রেল প্রকল্পগুলি নিয়ে এক দফা আলোচনা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তার পরেই বালুরঘাট-হিলি রেললাইন সম্প্রসারণের কাজে মঞ্জুর হল আরও ১৫৫ কোটি টাকা। জেলার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হওয়ার মুখে, এই খবর সামনে আসতেই জেলার কমবেশি সব মহলেই খুশির হাওয়া বইছে।

    নভেম্বর মাস থেকে ফের শুরু হয় বালুরঘাট-হিলি রেলপথ নির্মাণের কাজ

    জানা গিয়েছে, এই টাকা ইতিমধ্যে উত্তর পূর্ব রেলের তরফে পাঠানো হয়েছে জেলা প্রশাসনের দফতরে। এর আগে গত ৩১ জুলাই ৮৪ কোটি টাকা পাঠিয়েছিল কেন্দ্র। জেলার রেল প্রকল্পগুলির কাজ দ্রুত গতিতে শেষ করার জন্য কেন্দ্র সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে এতে স্বভাবতই খুশি বালুরঘাটের সাংসদ (Sukanta Majumdar)। ইতিমধ্যে এই নিয়ে তিনি রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, বালুরঘাট-হিলি রেলপথের কাজ বন্ধ ছিল, হাইকোর্টের নির্দেশে গত বছরের নভেম্বর মাস থেকে ফের শুরু হয় কাজ। ২০১৯ সালে এই প্রকল্পে ৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করে রেল।

    আরও পড়ুন: ৩৫১ কোটির ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! আলিপুরের অভিজাত আবাসনে হানা সিবিআইয়ের

    কী কী ছিল সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) দাবি?

    জানা গিয়েছে, শুধু বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণ নয়, এর পাশাপাশি গাজোল থেকে গুঞ্জরিয়া ভায়া ইটাহার রেলপথ সম্প্রসারণ প্রকল্পটিরও কথা বলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি প্রস্তাবিত বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথের সম্প্রসারণের বিষয়ে রেলমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয় তাঁর (Sukanta Majumdar)। এর সঙ্গে বালুরঘাট-শিয়ালদহ একটি নতুন রেলপথ চালুর কথাও বলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বালুরঘাট থেকে ভেলোর পর্যন্ত একটি নতুন ট্রেন চালুর দাবিও জানিয়েছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। জানা গিয়েছে বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণের কাজে মোট বাজেট ধরা হয়েছে ২৯৯ কোটি টাকা। তার মধ্যে ২৪৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র। বাকি এখনও ৫৫ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির পক্ষ থেকে বালুরঘাটে দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) জেলা বিজেপির কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হল শনিবারে। বিজেপির জেলা কার্যালয়ে কোর কমিটির বৈঠক এবং রেনুকা লজে জেলা কমিটির বৈঠক সম্পন্ন হল। বিজেপির জেলা কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির দুটি বৈঠকেই উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন বিজেপি জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব। জেলা কমিটির বৈঠকে জেলা নেতৃত্ব ছাড়াও বিভিন্ন মণ্ডল সভাপতি উপস্থিত ছিলেন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, দুটি বৈঠকেই সাংগঠনিক বিষয়ের পাশাপাশি আলোচনার মূল বিষয় ছিল, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রণকৌশল ঠিক করা। পাশাপাশি তোপ দেগেছেন মুখ্যমন্ত্রীকে।

    কী বললেন সুকান্ত (Dakshin Dinajpur)?

    আজ বালুঘাটের সাংসদ (Dakshin Dinajpur) তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানান, জেলার সাংগঠনিক বিষয়ে বৈঠক হয়েছে। লোকসভা নিয়ে কোনও আলোচনা হয়েছে কিনা এই প্রশ্নে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ইতিমধ্যেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে দলকে শক্তিশালী করতে যে কাজ করা দরকার বা পরিবর্তন করা দরকার, সে বিষয়ে এইদিনের বৈঠকে আলোচনা হয়।

    যাদবপুর র‍্যাগিংয়ের বিষয় নিয়ে কী বলেন?

    যাদবপুর হোস্টেলে সিনিয়রদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ উঠে আসার তথ্য নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই যে তথাকথিত বামপন্থীদের নগ্ন চেহারা প্রকাশিত হয়েছে। বামেরা দিন দিন উলঙ্গ হয়ে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আমরা বার বার বলছি, এদের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আস্কারা রয়েছে। ২০১১ সালে বামফ্রন্টকে সরানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত মাওবাদীদের হেল্প নিয়েছিলেন।

    র‍্যাগিং বন্ধের পদক্ষেপ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, র‍্যাগিং বন্ধ করার জন্য আমি আগেই বলেছি ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করলেই রাগিং বন্ধ হয়ে যাবে। ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করতে বলুন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে। বৈঠকের পর বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) থেকে ধূপগুড়ি উপনির্বাচন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, উপনির্বাচনে সবাই ঝাঁপাবে। আমরাও ঝাঁপাচ্ছি এবং আমরা একশো শতাংশ জিতবো। আমরা ধূপগুড়ি উপনির্বাচন জিততে চলেছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: তৃণমূলের অঙ্গুলি হেলনে যাদবপুরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে অতি বামপন্থীরা! তোপ সুকান্তর

    Balurghat: তৃণমূলের অঙ্গুলি হেলনে যাদবপুরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে অতি বামপন্থীরা! তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে অতি বামপন্থী কিছু সংগঠন আছে, যারা বিজেপির অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে বিরোধী দলনেতাকে কালো পতাকা দেখানোর চেষ্টা করেছে। শুক্রবার বালুরঘাটে (Balurghat) স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে এসে এমনই মন্তব্য করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর প্রশ্ন, যে ছেলেটি মারা গেল, তার পিছনে কি বিজেপির কোনও কানেকশন আছে? কানেকশন আছে সেই অতি বামপন্থীদের। আর এর পিছনে আছে তৃণমূলের অঙ্গুনি হেলন। সুকান্ত বলেন, এই বামপন্থী, অতি বামপন্থী সংগঠনগুলোই ২০২১ সালে ‘নো ভোট টু বিজেপি’ অভিযান চালিয়েছে। তারা এসেছিল বিশৃঙ্খলা করতে। সাধারণ মানুষ তাদের বুঝিয়ে দিয়েছে।

    কেন বালুরঘাটে (Balurghat) ১৮ অগাস্ট পালিত হয় স্বাধীনতা দিবস? 

    আজ ১৮ই অগাস্ট বালুরঘাটে পালিত হল স্বাধীনতা দিবস। ১৯৪৭ সালে দক্ষিণ দিনাজপুর, মুর্শিদাবাদ, উত্তর দিনাজপুর, নদিয়া সহ বেশ কিছু জেলার বিভিন্ন এলাকা তৎকালীন পাকিস্তান না ভারতের অন্তর্ভুক্ত হবে, তা নিয়ে কিছুটা সংশয় তৈরি হয়েছিল। এই এলাকাগুলি নোশনাল এরিয়া বা ধারণাকৃত এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল এবং এইসব এলাকায় ১৪ই অগাস্ট পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলিত হয়েছিল। এই সমস্ত এলাকার সমস্যা দ্রুত মিটিয়ে ১৮ ই অগাস্ট ভারতের পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাটও সেই নোশনাল এরিয়া বা ধারণাকৃত এলাকার অন্তর্ভুক্ত ছিল। বালুরঘাটের (Balurghat) কৃতি সন্তান সরোজরঞ্জন চ্যাটার্জি ১৯৪৭ সালের ১৮ই অগাস্ট বালুরঘাট হাইস্কুল মাঠে পাকিস্তানের সবুজ পতাকা নামিয়ে ভারতের তিরঙ্গা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এদিন বালুরঘাট স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বালুরঘাট হাইস্কুল মাঠে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি ছাড়া এদিনের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী, বিজেপির জেলা সম্পাদক বাপি সরকার সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Balurghat)?

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি, বালুরঘাটের সরোজরঞ্জন চ্যাটার্জি সহ বিভিন্ন গুণী ব্যক্তিদের অদম্য লড়াইয়ের কাছে সেই সময় পরাজিত হয়েছিল একটা কু-পরিকল্পনা। যেখানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন অংশকে স্থানীয় বাসিন্দাদের মতামতকে অস্বীকার করে, জনবসতির ঘনত্বকে অস্বীকার করে পূর্ববঙ্গের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ শাসকদের বোঝাতে সক্ষম হন শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি সহ স্থানীয় নেতৃত্ব এবং শেষ পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তান থেকে মুক্ত হয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর সহ বালুরঘাট (Balurghat) ভারত রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত হয়। সেই দিনটিকেই পালন করে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: তৃণমূলকে হারিয়ে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন বিজেপির, বিজয় মিছিলে পা মেলালেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: তৃণমূলকে হারিয়ে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন বিজেপির, বিজয় মিছিলে পা মেলালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত  মজুমদারের (Sukanta Majumdar) খাসতালুক হিসেবে পরিচিত দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটের ভাটপাড়া পঞ্চায়েত এলাকা। এই গ্রাম পঞ্চায়েতে এবার তৃণমূলকে হারিয়ে প়়ঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করেছে বিজেপি। রাজ্য সভাপতির খাসতালুকেই বোর্ড গঠন করায় বিজেপি কর্মীরা উচ্ছ্বসিত।

    পঞ্চায়েতে কীভাবে বোর্ড গঠন করল বিজেপি?

    ভারত -বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া ভাটপাড়া পঞ্চায়েতে তফশিলি জাতি ও উপজাতি মানুষের সংখ্যায় বেশি। দীর্ঘ বাম জমানাতেও ওই পঞ্চায়েতকে দখল করতে পারেনি বামেরা। বালুরঘাট মহকুমার অধিকাংশ পঞ্চায়েতে যখন বামেরা জিতত, তখন এই একটি পঞ্চায়েতেই কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে থাকতো। বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনেও বাম প্রার্থীরা জিতলেও  কংগ্রেসের প্রার্থী লিড নিত ওই পঞ্চায়েতে। এখনও ওই ট্রাডিশন বজায় রেখেছে ভাটপাড়া। ভাটপাড়়া গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট ২২টি আসন রয়েছে। তৃণমূল এবং বিজেপি ১১টি করে আসন পেয়েছিল। ফলে, এই গ্রাম পঞ্চায়েতে কার দখলে আসে তা নিয়ে দলের অন্দরে জোর চর্চা ছিল। এই পঞ্চায়েতের প্রধান ও উপপ্রধান পদে বিজেপি প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। প্রথমে এক তৃণমূলের নির্বাচিত সদস্য ভোট দিতে ভুল হওয়ার কারণে প্রধান পদে জয়লাভ করে বিজেপির জয়ী সদস্য নীলিমা বর্মন। ওই তৃণমূল সদস্যের ভোট বাতিল হতেই  বিজেপি প্রার্থী এগারো -দশ ব্যবধানে প্রধান পদে জয় লাভ করেন। পরে, উপপ্রধান পদে টসের মাধ্যমে ফল বের হয়। আর তাতে জিতেছেন বিজেপির জয়ী সদস্য শিবু সরকার। এই পঞ্চায়েত দখল করতেই বিজেপির নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রবল উচ্ছ্বাস দেখা যায়। সকলেই গেরুয়া আবির খেলায় মেতে ওঠেন। বৃহস্পতিবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) ভাটপাড়া পঞ্চায়েত এলাকায় দলীয় কর্মীদের নিয়ে  মিছিল করেন।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে বালুরঘাটে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি স্বপন বর্মন বলেন,ভাটপাড়া পঞ্চায়েত আমাদের দখলে ছিল। কিন্তু, এবারের নির্বাচনে আমরা জয়ী হওয়ার জায়গায় ছিলাম। আমাদের এক সদস্য ভুলবশত ভোটটা নষ্ট করে দেয়। ভোটটা কী কারণে নষ্ট করে তা আমরা দলীয়ভাবে তদন্ত করছি। এই বিষয়ে দল ব্যাবস্থা নেবে। আমরা লড়াইয়ের ময়দানে আছি।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি? (Sukanta Majumdar)  

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, আমরা ভাটপাড়া পঞ্চায়েতে জিতেছি। সেই আনন্দে বিজেপির কর্মীরা আজ ভাটপাড়া পঞ্চায়েতের খিদিরপুর এলাকায় বিজয় মিছিল বের করেন। আসলে বালুরঘাটের বিডিও ইচ্ছাকৃতভাবে এই ভাটপাড়া পঞ্চায়েতে তৃণমূলকে জেতানোর চেষ্টা করছিল। বিজেপির আন্দোলনের চাপে গ্রাম পঞ্চায়েতের ফলাফল সমান সমান হয়ে যায়। অবশেষে ভাটপাড়া পঞ্চায়েত বিজেপি দখল করে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share