Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের ধর্নাকে ‘চোরেদের ধর্না’ বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের ধর্নাকে ‘চোরেদের ধর্না’ বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের ধর্না কর্মসূচিকে তীব্র কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। রবিবার বাগডোগরা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার কথা বলতে চোরের দলেরা আজ ধর্নায় বসেছেন। তাঁরা বলছেন, বৈমাত্রিক আচরণ করছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁদের উচিত দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিবস পালন করা। প্রধানমন্ত্রী রাজনীতি নয়, রাজধর্ম পালন করেন। উত্তরপ্রদেশের পর রেল দফতরের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের ৩৭টি রেল স্টেশনে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা খরচ করে আধুনিকরণ করার সূচনা করেছেন। অন্যদিকে, তৃণমূলের এদিনের এই বিক্ষোভ কর্মসূচি নিয়ে সরব হয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, তৃণমূল সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিতে জড়িত। তাঁদের এই সব ধর্না করা সাজে না।

    প্রয়াত বিজেপির বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়ের স্মরণ সভায় বিরোধী দলনেতা

    ধূপগুড়ি বিধানসভার প্রয়াত বিজেপির বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়ের স্মরণ সভায় যোগ দিতে ধূপগুড়িতে যান রাজ্যের বিজেপির বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি (Suvendu Adhikari)। রবিবার ধূপগুড়ি শহরের জেলা পরিষদের ডাকবাংলোতে ধূপগুড়ির বিধানসভার ভারতীয় জনতা পার্টির তরফে এক স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়। সেই স্মরণ সভাতেই উপস্থিত হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। এদিন প্রথমে তিনি বিধায়কের বাসভবনে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন। বেশ কিছুটা সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন শুভেন্দু। এরপর তিনি স্মরণ সভায় যোগ দেন। বিধায়কের শহিদ বেদিতে পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিরোধী দলনেতা। এদিনের স্মরণ সভায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মাদারিহাটের বিধায়ক মনোজ টিজ্ঞা,ফালাকাটার বিধানসভা দীপক বর্মন, নাগরাকাটার বিধায়ক পুনা ভেংরা,জলপাইগুড়ির জেলার বিজেপির সভাপতি বাপি গোস্বামী সহ নেতৃত্ব বৃন্দ। স্মরণ সভায় দলীয় নেতাদের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে দলীয় কর্মী সমর্থকেরা উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, গত ২৫শে জুলাই মঙ্গলবার কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ধূপগুড়ির বিজেপি বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়।

    চিকিৎসা পরিষেবা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    এদিন এই স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে ফের একবার রাজ্য সরকারের বিভিন্ন পরিষেবা নিয়ে কটাক্ষ করেন। সবার আগেই রাজ্যের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, যে রাজ্যের সাংসদ আমেরিকাতে চোখ দেখাতে যায়, সেখানে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বলেও কিছু  আছে? পাশাপাশি যে দেশের রাষ্ট্রপতির চিকিৎসা হয় সেনা হাসপাতালে, সেই দেশের সাংসদকে আমেরিকা যেতে হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Meeting: মধ্যরাত পর্যন্ত দিল্লিতে শুভেন্দু-সুকান্তর সঙ্গে বৈঠকে অমিত শাহ, কী নিয়ে হলো আলোচনা?

    BJP Meeting: মধ্যরাত পর্যন্ত দিল্লিতে শুভেন্দু-সুকান্তর সঙ্গে বৈঠকে অমিত শাহ, কী নিয়ে হলো আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরপর দু’দিন দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ(Amit Shah)-র সঙ্গে আলোচনায় বসলেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা। সোমবারের পর মঙ্গলবারও শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এবং সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) সঙ্গে বৈঠক করলেন অমিত শাহ। মঙ্গলবার রাত ১১ টা থেকে বৈঠক শুরু হয়। বৈঠক চলে মধ্য়রাত অবধি। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েতের ফল থেকে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে রিপোর্ট দিয়েছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা।

    রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

    সোমবারই বঙ্গ বিজেপির নেতৃত্বের সঙ্গে প্রথম পর্যায়ের বৈঠক করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ওই বৈঠকে ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাও-র যে কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন,  তা নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রিপোর্ট করেন সুকান্ত। দ্বিতীয় দফার বৈঠক ছিল মঙ্গলবার রাতে। আগে রাত দশটা থেকে বৈঠক শুরুর কথা ছিল। কিন্তু রাজস্থানের নেতাদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বৈঠকে ব্যস্ত থাকায় সময় পিছিয়ে ১১টা করা হয়। সেই মতো রাত ১০টা ৪০ মিনিট নাগাদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাসভবনে পৌঁছন শুভেন্দু অধিকারী ও সুকান্ত মজুমদার। সূত্রের খবর, দুই পর্যায়ে বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক হয় শাহের। প্রথম পর্যায়ে রাজ্যের সন্ত্রাস এবং আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে, পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং তার ফলাফলের নিরিখে সাংগঠনিক পর্যালোচনা হয়। মঙ্গলবার রাতের বৈঠকে সুকান্ত-শুভেন্দু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সুনীল বনসল এবং মঙ্গল পান্ডে।

    আরও পড়ুন: মরশুমের শুরুতেই একের পর এক মৃত্যু! ডেঙ্গি সংক্রমণ হতে পারে লক্ষাধিক!

    বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। ইতিমধ্যে বাংলায় আসন সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন শাহ। লোকসভা নির্বাচনে দলকে ৩৫ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিলেন তিনি। সূত্রের খবর, কয়েকঘণ্টার শাহি-বৈঠকে সংগঠন নিয়ে আলোচনা হয়। ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে ভাল ফল করেছিল বিজেপি। সেবার ২ থেকে একলাফে তাদের আসন বেড়ে হয়েছিল ১৮। প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পেয়েছিল গেরুয়া শিবির। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সার্ভের কাজ শেষ, জমি অধিগ্রহণের চূড়ান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি

    Balurghat: বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সার্ভের কাজ শেষ, জমি অধিগ্রহণের চূড়ান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট-হিলি রেললাইন সম্প্রসারণের জন্য জমি সার্ভে করার কাজ শেষ। এবার প্রকল্পের জমি অধিগ্রহণের জন্য চূড়ান্ত গেজেট নোটিফিকেশন প্রকাশ করল রেলমন্ত্রক। ফলে প্রকল্পে আর কোনও জটিলতাই রইল না। শীঘ্রই শুরু হচ্ছে জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া। এদিকে দক্ষিণ দিনাজপুর (Balurghat) জেলা প্রশাসনের তরফে জানা গিয়েছে, বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত ২৯.৭ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ৩৮৬ একর জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। সার্ভেও শেষ হয়েছে। এখন রেল প্রকল্পের অর্থ পেলে জমি অধিগ্রহণ শুরু হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন হিলি রেল প্রকল্প ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু জমি জটে থমকে ছিল গোটা প্রক্রিয়া। প্রকল্প বাস্তবায়ন করার দাবি জানিয়েছেন জেলার বাসিন্দারা। রেলমন্ত্রকের তরফে জানা গিয়েছে, প্রথম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ২০২২ সালের নভেম্বরে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে রেলপথের জন্য জমি উল্লেখ করা হয়। মৌজার নাম দিয়ে সেই বিজ্ঞপ্তি বের হয়। এরপর সেই মতো জেলা প্রশাসন সার্ভে করে জমির ভ্যালুয়েশনের জন্য সংশ্লিষ্ট দফতরে পাঠিয়েছে। এবার ফাইনাল গেজেট নোটিফিকেশন প্রকাশ করল রেল। ওই বিজ্ঞপ্তিতে কাদের কাদের জমি অধিগ্রহণ করা হবে, তা উল্লেখ করা হয়েছে। সেই কাজ দ্রুত শুরু হবে বলেও রেলের তরফে জানা গিয়েছে।

    মামলাও হয়েছে হাইকোর্টে

    এবিষয়ে মামলাও হয় কলকাতা হাইকোর্টে। সেখানে সওয়াল করেন আইনজীবী কল্যাণ চক্রবর্তী। তিনি বলেন, হিলি রেল প্রকল্প নিয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছিলাম। সেই মামলায় রায়ে বলা হয়েছিল, তিন মাসের মধ্যে জমি (Balurghat) অধিগ্রহণের নোটিস জারি করতে হবে। যদিও সেই সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। এখন দেরি হলেও রেলমন্ত্রক চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করেছে। আমরা হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছি, যাতে হাইকোর্টের নজরদারিতে সেই কাজের অগ্রগতি হয়। আদালত সেই আর্জি মেনে নিয়েছে।

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Balurghat)?

    এবিষয়ে দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণা বলেন, বালুরঘাট-হিলি রেল প্রকল্পের জন্য জমির সার্ভে সহ নানা প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ যেভাবে পাব সেভাবেই কাজ চলবে। বালুরঘাটের এমপি সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, রেলের তরফে চূড়ান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে লড়াই করেছি। অবশেষে চেষ্টা সফল হল। এবার হিলি পর্যন্ত ট্রেন পৌঁছাবেই। কোনও বাধা আটকাতে পারবে না। জমি অধিগ্রহণের কাজ দ্রুত শেষ করতে জেলাশাসকের সঙ্গে কথা বলব। কাটিহারের ডিআরএম শুভেন্দুকুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, হ্যাঁ, এই বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে।

    আশাবাদী জেলার বাসিন্দারা (Balurghat)

    প্রসঙ্গত, বালুরঘাট (Balurghat) থেকে হিলি পর্যন্ত রেলপথে দূরত্ব ২৯.৭ কিলোমিটার এবং ওই পথের জন্য ৩৮৬ একর জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। ২০১০ সালে রেলমন্ত্রক বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারণের কথা ঘোষণার পরই জমি চিহ্নিত করা হয়। পরে আত্রেয়ী নদী ও বেশ কয়েকটি ছোট খালের মাঝে রেলব্রিজের পিলারও তৈরি করা হয়। তবে কাজ শুরুর বছর খানেকের মধ্যেই তা থমকে যায়। এরপর দীর্ঘদিনের টানাপোড়েনের জেরে প্রায় ১২ বছর কাজ থমকে থাকে। নানা জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে এই রেলপথ সম্প্রসারণের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া শেষ হল। দীর্ঘদিন ধরেই হিলির বাসিন্দারা রেল বঞ্চনা নিয়ে সরব হয়েছেন। অনেকেরই আক্ষেপ, হিলির পাশে বাংলাদেশ দিয়ে রেল যায়। যা এপার থেকে দেখা যায়। কিন্তু স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও হিলিতে রেলের চাকা গড়াল না। সেই আক্ষেপ এবার দূর হয়ে যাবে বলে আশাবাদী জেলার বাসিন্দারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘চুরিতে নোবেল পেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’, বিস্ফোরক সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘চুরিতে নোবেল পেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’, বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের আক্রান্ত কর্মীকে দেখতে বসিরহাট হাসপাতালে এসে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পরে তিনি হাবড়ায় আক্রান্ত কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে যান। মুখ্যমন্ত্রীকে তিনি কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন।

    মুখ্যমন্ত্রীর বেঙ্গলুরুর বৈঠক নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    শনিবার বেঙ্গালুরুতে বিরোধীদের বৈঠকে যোগ দিতে গিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতার বেঙ্গালুরু সফর নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী বেঙ্গালুরুতে গিয়েছেন। যেতেই পারেন। সেখানে গিয়ে দেখে আসুন কর্ণাটকের বিভিন্ন জায়গায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে কতজন পরিয়ায়ী শ্রমিক কাজ করছেন।’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিনি দেশের সেরা চোর বলে আখ্যা দেন। পাশাপাশি তিনি বলেন, ‘ভাইপোকে দাঁড় করাতে বেঙ্গালুরুতে বিরোধীদের বৈঠকে গিয়েছেন মমতা। আর প্রধানমন্ত্রী মোদিজি সেটা জানেন। ভারতবর্ষের চুরিতে যদি কেউ নোবেল পেতে পারেন, তাঁর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যত রকমের চুরি আছে, রণে-বনে-জলে-জঙ্গলে. আকাশে চন্দ্রযান যাচ্ছে, চান্স পেলে ওটাও চুরি করে নিতে পারে, চান্স পায়নি তাই।’

    পঞ্চায়েতে বোমা-গুলি উদ্ধার নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, পশ্চিমবঙ্গ এখন বোমা, গুলি, বারুদের স্তূপে পরিণত হয়েছে। আমার তো মনে হয়, পঞ্চায়েত ভোটের আগেই তৃণমূলের এক জয়ী সদস্যের কাছে থেকে বিরাট পরিমাণ জিলেটিন স্টিক পাওয়া গিয়েছে। এর আগে অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট ২৭ হাজার কেজি ধরা পড়ল কলকাতার বুকে। এই নিয়ে বৃহত্তর একটি তদন্ত হোক। এনআইএ-র মাধ্যমে গোটা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে তদন্ত হওয়া উচিত। এর সঙ্গে কী শুধু রাজনৈতিক কারণ রয়েছে, না দেশ বিরোধী যে সংগঠনগুলি কাজ করে তাদের যোগ রয়েছে তা তদন্ত হওয়া দরকার। না হলে আগামী দিনে এই রাজ্যের জন্য বিপদ অপেক্ষা করছে। এদিন বসিরহাটের বিস্তীর্ণ এলাকায় তৃণমূলের আক্রমণে ঘরছাড়া বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন সুকান্তবাবু। তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘‘পাঁচ-ছ’মাসের মধ্যে তৃণমূল সরকার পড়ে যাওয়া অসম্ভব নয়’’, মত সুকান্তর

    BJP: ‘‘পাঁচ-ছ’মাসের মধ্যে তৃণমূল সরকার পড়ে যাওয়া অসম্ভব নয়’’, মত সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ-ছ’মাসের মধ্যে তৃণমূল সরকার পড়ে যাওয়া অসম্ভব নয়, এমনই ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করলেন রাজ্য বিজেপির (BJP) সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। প্রসঙ্গত, শনিবারই কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী তথা মতুয়া মহাসঙ্ঘের সঙ্ঘাধিপতি শান্তনু ঠাকুরও তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দেগে বলেছিলেন, ‘‘আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি, পাঁচ মাসের মধ্যে এই রাজ্যের সরকার পড়ে যাবে।’’ রাজ্য জুড়ে লাগামছাড়া হিংসা ছড়িয়েছে পঞ্চায়েত ভোটকে ঘিরে। প্রতিটি অভিযোগই উঠে এসেছে শাসক দলের বিপক্ষে। ভোট ঘোষণার দিন থেকে এখনও পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা ৫৭ ছাড়িয়েছে। এরই মাঝে বারবার জোরালো দাবি উঠেছে ৩৫৫ বা ৩৫৬ ধারা প্রয়োগের। রবিবার সুকান্ত মজুমদারের সাংবাদিক সম্মেলন সেই দাবিকেই ইন্ধন দিল বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    সুকান্তর সাংবাদিক সম্মেলন 

    রবিবার সল্টলেকের সেক্টর ফাইভে বিজেপির (BJP) দফতরে ছিলেন সুকান্ত মজুমদার। দলীয় অফিসের সামনে সংবাদ মাধ্যমের এক প্রশ্নের জবাবে বালুরঘাটের সাংসদ বলেন, ‘‘সরকার পাঁচ মাস, ছ’মাস যখন খুশি পড়ে যেতে পারে। অসুবিধার তো কিছু নেই। সরকার কী ভাবে চলে? বিধায়কদের সমর্থনে। বিধায়কেরা হঠাৎ মনে করল, আমরা সমর্থন করব না। আমরা অন্য কাউকে সমর্থন করব। বিধায়কদের তো মনে হতেই পারে। না হওয়ার তো কিছু নেই।’’ সুকান্তর আরও সংযোজন, ‘‘আবার ধরুন, এমন গণ আন্দোলন শুরু হল, যে বিধায়কেরা বলল, ‘আমরা আজ থেকে আর বিধায়ক পদে থাকব না।’ হাত জোড় করে সবাই বিধায়ক পদ ছেড়ে দিল। এরকমও গণ আন্দোলন হতে পারে। সব সম্ভাবনাই আছে। রাজনীতিতে কোনও সম্ভাবনা অস্বীকার করা যায় না।’’

    শনিবারই একই দাবি করেন শান্তনু ঠাকুর

    শনিবারই তৃণমূলকে একহাত নেন শান্তনু ঠাকুর। শনিবার সন্ধ্যায় উত্তর ২৪ পরগণার গাইঘাটা ফুলশড়া পাঁচপোতায় এলাকায় হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী। পঞ্চায়েতে বিজেপির (BJP) জয়ী প্রার্থীদের সংবর্ধনার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এসেছিলেন তিনি। শান্তুনু নিজের বক্তব্য বলেন, ‘‘তৃণমূল ভেবে নিয়েছে এরা চিরস্থায়ী। কখনই এরা চিরস্থায়ী নয়। আগামী পাঁচ মাসের মধ্যে এদের সরকার পড়ে যাবে। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলে যাচ্ছি।’’ তাঁর সঙ্গে এদিন হাজির ছিলেন বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি রামপদ দাস সহ বিজেপি (BJP) নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বালুরঘাট গণনা কেন্দ্র থেকে চুরি সিসিটিভি, অভিযোগ বিডিও-র,  ট্যুইট সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: বালুরঘাট গণনা কেন্দ্র থেকে চুরি সিসিটিভি, অভিযোগ বিডিও-র, ট্যুইট সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ভোটের গণনা কেন্দ্র থেকেই সিসিটিভি ও তার সঙ্গে মেমরি কার্ড চুরি হয়ে গিয়েছে। এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে বালুরঘাট কলেজে। পঞ্চায়েত ভোটে গণনা হয়েছিল ১১ জুলাই। ১২ জুলাই বালুরঘাট সদরের বিডিও বালুরঘাট থানায় সিসিটিভি চুরির লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। বিডিওর করা এই অভিযোগকে ঘিরেই রাজনৈতিক মহলে শোরগোল শুরু হয়েছে।

     বিজেপি রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বিডিওর অভিযোগ নিয়ে ট্যুইট করেছেন

    ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ভোটের গণনা কেন্দ্র করা হয়েছিল বালুরঘাট কলেজ। সেই গণনা কেন্দ্রের কেবি-৫ রুম থেকে চুরি গিয়েছে সিসিটিভি এবং তার মেমরি কার্ড। এমন অভিযোগ গত ১২ তারিখে বালুরঘাট থানায় দায়ের করেছেন বালুরঘাটের বিডিও অনুজ শিকদার। বিডিওর করা অভিযোগ সামনে আসতেই সরব বিজেপি। ইতিমধ্যে এনিয়ে রবিবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার টুইট করেছেন। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট হিলির জেডপি ১৩ মণ্ডলে কারচুপি করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। যদিও এনিয়ে বালুরঘাট ব্লকের বিডিও সহ জেলা পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিকরা কেউ সংবাদ মাধ্যমের ফোন ধরেননি। প্রসঙ্গত, গণনার দিন বিকেলে গণনায় কারচুপি হয়েছে, এই অভিযোগ করে জেলাশাসকের দফতরের সামনে ধর্নায় বসেন  সুকান্তবাবু। পরে রাত বারোটা থেকে ভোর সাড়ে চারটা পর্যন্ত গণনা কেন্দ্রের সামনেই দাঁড়িয়ে থাকেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তাঁর অভিযোগ ছিল গণনা কেন্দ্রে ব্যাপক কারচুপি করা হচ্ছে এবং সেটা প্রশাসনিক আধিকারিকদের উপস্থিতিতেই। এই ঘটনার পর সিসিটিভি চুরি যাওয়ার যে তথ্য সামনে এসেছে তাকে ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতর।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) ?

    এই বিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, বিডিও নিজেই অভিযোগ করেছে যে গণনা কেন্দ্র থেকে সিসিটিভি ও মেমরি কার্ড চুরি হয়ে গিয়েছে। ভয়টা এই কারণেই ওই সিসিটিভিতে সে ভিডিওগুলো আছে সেটা বেরোলে ধরা পরে যাবে, তৃণমূল গণনার নামে লুট করেছে। আমি বাধ্য হয়েছিলাম রাত ২ টার সময় গণনা কেন্দ্রর ২০০ মিটার দূরে গিয়ে দাঁড়াতে। লুট চলছে কতক্ষণ দেখা সম্ভব। আমরা বিষয়টি নিয়ে আদালতে যাব এবং আদালত সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে চাইতে পারে। তাই আগেভাগেই সেগুলিকে হারিয়ে যাওয়ার কথা বলছেন ব্লক উন্নয়ন আধিকারিক।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    অন্যদিকে জেলা তৃণমূলের পক্ষ থেকে বিরোধীদের করা অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। তৃণমূলের জেলার সহ সভাপতি সুভাষ চাকি বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল কোনও ভাবেই জড়িত নয়। ওরা আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: প্রার্থীকে ভোটে জেতাতে বিডিওর উপর চড়াও তৃণমূল, সুকান্তর ট্যুইটে তোলপাড়

    Dakshin Dinajpur: প্রার্থীকে ভোটে জেতাতে বিডিওর উপর চড়াও তৃণমূল, সুকান্তর ট্যুইটে তোলপাড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) জেলার বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূলের পরাজিত প্রার্থী স্নেহলতা হেমব্রমকে রিকাউন্টিং করে জিতিয়ে দিতে হবে। এরকমই দাবি তুলে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা বিডিও অফিসে চড়াও হয়। বিডিও অনুজ সিকদার প্রশাসনের পঞ্চায়েত ইলেকশন হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে এমনই একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। সেই অভিযোগপত্র ও কিছু সিসি টিভির ভিডিও নিয়ে সুকান্ত মজুমদার ট্যুইট করেছেন। আর তাই নিয়ে তোলপাড় জেলায়।  

    কোথায় ঘটল (Dakshin Dinajpur)?

    সুকান্ত মজুমদারের ট্যুইটে  জানা যায়, বালুরঘাটের (Dakshin Dinajpur) পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূল প্রার্থী স্নেহলতা হেমব্রম হেরে যাওয়ায়, পরদিন বিডিওকে রিকাউন্টিং করার চাপ দেয় তৃণমূল কর্মীরা। বিষয়টি প্রশাসনিক স্তরের হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে বিডিও নিজে প্রকাশ করেন। উল্লেখ্য, গণনার দিনেই এই বিডিওর বিরুদ্ধে কারচুপির অভিযোগে সুকান্ত মজুমদার দীর্ঘ সময় গণনা কেন্দ্রের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। এবার সেই বিডিওকেই চাপ দিচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেসের স্থানীয় নেতৃত্ব এবং বিডিও নিজে আতঙ্কিত হয়েছেন বলে জানা গেছে। যদিও এই বিষয়ে বিডিওকে সংবাদমাধ্যম ফোন করলে তিনি ফোন ধরেননি।

    সুকান্ত মজুমদার কী বললেন?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, আমাদের প্রার্থী জেতার পর থেকেই তাঁকে সার্টিফিকেট না দিয়ে নানান রকম চক্রান্ত চলছিল। সেই চক্রান্ত ভোটের ফলাফল হবার পরও শেষ হয়নি। তৃণমূলের গুন্ডারা বিডিওকে গিয়ে ফোন করে ধমকাচ্ছে। এই বিডিও জোর করে আমাদের বিজেপি প্রার্থীদের পঞ্চায়েত ভোটে হারিয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। সেই বিডিও তাঁর অফিসিয়াল গ্রূপে লিখতে বাধ্য হয়েছেন, তৃণমূলের কিছু গুন্ডা তাঁকে ধমকাচ্ছে চমকাচ্ছে, যাতে তিনি স্নেহলতা হেমব্রমকে সার্টিফিকেট দেন। ফলে বোঝাই যাচ্ছে নির্বাচনের নামে প্রহসন হয়েছে এবং বিডিও এই প্রহসনের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত। অনেক জায়গায় বিজেপি প্রার্থীদের হারিয়ে তৃণমূলে সার্টিফিকেট দিয়ে দেন।

    তৃণমূল প্রার্থী কী বললেন?

    এই বিষয় স্নেহলতা হেমব্রম বলেন, আমি ওখানে গিয়েছিলাম রিকাউন্টিং-এর আবেদন করাতে এবং গিয়ে দেখি বিডিও সাহেব অফিসে নেই। তিনি অসুস্থ থাকার কারণে বাড়িতে ছিলেন। আমি সঙ্গে কয়েকজন কর্মী-সমর্থককে নিয়ে গিয়েছিলাম তাঁর বাড়িতে। কোনও রকম চাপ দেওয়া হয়নি, বিডিও এটা সত্য বলছেন না। উনি তো আমাদেরই লোক। এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলা (Dakshin Dinajpur) সহ-সভাপতি সুভাষ চাকী জানান, সুকান্ত মজুমদার সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ তুলেছেন।

    জেলাশাসক কী বললেন

    জেলাশাসক (Dakshin Dinajpur) বিজিন কৃষ্ণা সংবাদ মাধ্যমকে জানান, এই বিষয়ে এখনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে খতিয়ে দেখবো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘তৃণমূলের এত সন্ত্রাসের পরও রাজ্যে বিজেপির ভোটব্যাঙ্ক বেড়েছে’’, বললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘‘তৃণমূলের এত সন্ত্রাসের পরও রাজ্যে বিজেপির ভোটব্যাঙ্ক বেড়েছে’’, বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত পঞ্চায়েতের তুলনায় অনেক বেশি আসন বেড়েছে বিজেপির। শতাংশের বিচারে ভোটের হারও অনেক বেড়েছে। বুধবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে বালুরঘাটে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে একথা জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, তৃণমূল এত সন্ত্রাস করেও কিছু করতে পারেনি। বিজেপির ভোট ব্যাঙ্ক বিপুল বেড়েছে। এই ফল আগামী নির্বাচনে দলীয় কর্মীদের মনোবল বাড়াবে বলে মনে করছে বিজেপির নেতৃত্ব।

    রাজ্যে গ্রাম পঞ্চায়েতের আসন সংখ্যা নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, মঙ্গলবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের গণনা শুরু হয়েছিল। আমাদের কাছে তথ্য এসেছে যে এখনও গণনা চলছে। ভোট লুটে কিভাবে এই বাংলা এগিয়ে আছে, তা গোটা বাংলার মানুষ দেখল। বিডিওদের আমরা তৃণমূলের ব্লক প্রেসিডেন্টের মতো কাজ করতে দেখলাম। প্রশাসন ভোট লুট করার পরেও বিজেপি এখনও পর্যন্ত ৯৫১৩টি গ্রাম পঞ্চায়েতে জিতেছে। গণনা চলছে এখনও। ২০১৮ সালে রাজ্যে বিজেপির জেতা আসন ছিল ৫৭৭৯। এবার সেই আসন সংখ্যা অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। ২০২৩ সালে বিজেপি ২৫ শতাংশ ভোট পেয়েছে। ২০০৮ সালে তৃণমূল পঞ্চায়েতে ২৫ শতাংশ ভোট পেয়েছিল। এত কিছু করার পরও বিজেপি যখন এত পরিমাণে ভোট পেয়েছে, তখন বোঝা যাচ্ছে, বাংলার মানুষ এই সরকারের বিরুদ্ধে গর্জে উঠবে।

    বিজেপির পাঁচজন অনুসন্ধানকারী দল প্রসঙ্গে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, প্রাক্তন মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদের নেতৃত্বে আরও চার জন পশ্চিমবঙ্গে এসেছেন। তাঁরা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে বিজেপি কর্মীদের উপর আক্রমণ, বাড়িঘর ভাঙচুর ও সাধারণ মানুষের উপর যেভাবে আক্রমণ হয়েছে, তা সব খতিয়ে দেখবেন। তার সার্বিক রিপোর্ট সর্বভারতীয় সভাপতির হাতে জমা দেবেন।

    ভাঙড়ে পুলিশ-আইএসএফ সংঘর্ষ নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    ভাঙড় নিয়ে সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) বলেন, মঙ্গলবার রাতে ভাঙড়ে যে ঘটনা ঘটেছে, তাতে রাজ্য সরকারই পুলিশকে দিয়ে সাধারণ নাগরিকের জীবন নিয়েছে। রাজ্য সরকারের কাছে বাংলার সাধারণ মানুষের এক পয়সা দাম নেই। এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ও বাংলার মানুষের গর্জে ওঠা উচিত। গণতন্ত্রের সর্ববৃহৎ উৎসবে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে এবার গোটা রাজ্যে প্রায় ৫০ জনের জীবন চলে গেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: জয়ী ঘোষণার পরেও বিজেপি প্রার্থীদের হারিয়ে দেওয়ার অভিযোগ! সরব সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: জয়ী ঘোষণার পরেও বিজেপি প্রার্থীদের হারিয়ে দেওয়ার অভিযোগ! সরব সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়ী ঘোষণার পর ফের বিজেপি প্রার্থীদের হারিয়ে দেওয়ার অভিযোগ প্রশাসনের বিরুদ্ধে। এনিয়ে সরব বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বালুরঘাটের বিডিও তৃণমূলের হয়ে কাজ করছেন, বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের শংসাপত্রে দেওয়া হচ্ছে না সিলমোহর, এমনই অভিযোগ বিজেপির। বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ২২টি আসনের মধ্যে বিজেপিকে ১৫টি ও তৃণমূলকে ৭টি আসনে জয়ী ঘোষণা করা হয়। পরে দেখা যায় বিজেপি ও তৃণমূলকে টাই করে দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও তৃণমূলের এমন দুর্নীতির প্রতিবাদে গণনার দিন বিকালে বালুরঘাটে জেলাশাসকের অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পরে এনিয়ে জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণার সঙ্গে দেখাও করেন তিনি।

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

    জানা গিয়েছে, ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৯ ও ১২ নম্বর বুথের দুই প্রার্থী মুক্তি মার্ডি ও স্বপ্না পাহানকে প্রথমে জয়ী ঘোষণা করা হয়। পরে আবার ঘোষণা করা হয়, তারা হেরে গেছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে গণনা কেন্দ্রে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ তোলে বিজেপি। মঙ্গলবার বিক্ষোভ-অবস্থান চলতে থাকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) নেতৃত্বে। সেখানে সামিল হন তপনের বিজেপি বিধায়ক বুধরাই টুডু। সুকান্ত মজুমদার জেলাশাসকের সঙ্গে কথা বলে অভিযোগ জানান। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসনের তরফে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

    কী বলছেন সুকান্ত মজুমদার?

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘ভাটপাড়া পঞ্চায়েতে বিজেপি প্রার্থীদের কারচুপি করে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভাটপাড়া পঞ্চায়েতে ১৫ টি সিটে জয়লাভ করেছিল আমাদের প্রার্থীরা। কিন্তু মিথ্যা তথ্য দিয়ে তাদের বাইরে বের করে দিয়ে পরে ফলাফল পাল্টে দেয় তারা। আমাদের প্রার্থীদের জোর করে হারিয়ে দেওয়া হচ্ছে।’’ মঙ্গলবার রাতে সুকান্ত মজুমদার সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, ‘‘জেলাশাসককে আমরা যখন অভিযোগ জানাই, তখন ১১ জন প্রার্থীকে জয়ের সার্টিফিকেট দিয়েছিল প্রশাসন। কিছুক্ষণ পরে ওয়েবসাইটে দেখা যায়, তৃণমূল ১২ পেয়েছে, বিজেপি পেয়েছে ১০। এই চালাকি গোটা রাজ্য জুড়ে হচ্ছে। প্রশাসনের তরফে বিজেপির জেতা মেম্বারকে হারিয়ে অন্যকে জেতানো হয়েছে। রাজ্যের সমস্ত জায়গায় তৃণমূল এই ভাবে ভোট করিয়েছে। নির্বাচন নয়, প্রহসন করা হচ্ছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কর্মীদের লড়াই চালিয়ে যাওয়ার বার্তা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কর্মীদের লড়াই চালিয়ে যাওয়ার বার্তা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনের দিন এক বুথ থেকে অন্য বুথে ছুটে বেড়িয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। দলীয় প্রার্থীদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিলেন। মনোবল বাড়িয়েছিলেন কর্মী-সমর্থকের। এবার গণনার দিনও এলাকা চষে বেড়ালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। কথা বলেছেন বিজেপির গণনা কেন্দ্রের এজেন্টদের সঙ্গে। মঙ্গলবার সকাল থেকেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর সহ বিভিন্ন গণনা কেন্দ্র চত্বরে যান তিনি। শুধু দক্ষিণ দিনাজপুর নয়, উত্তর দিনাজপুরেও ছুটেছেন তিনি।

    কর্মীদের কী বার্তা দিলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কর্মীদের লড়াই জারি রাখার বার্তা দিয়েছেন। গণনা কেন্দ্রে এজেন্টরা যাতে মাঝ পথে উঠে চলে না আসে, তাই প্রতিটা গণনা কেন্দ্রে গিয়ে একই বার্তা দিচ্ছেন রাজ্য সভাপতি। মূলত, কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ বাড়াতেই বিভিন্ন এলাকায় ছুটেছেন তিনি। তিনি বলেন, ভোট যা হয়েছে তাতে আমাদের কর্মীদের একটাই কর্তব্য, শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়া। কাউন্টিং হলগুলিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বসিয়ে রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি  উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ও ইটাহারে যান তিনি। গত কয়েকদিন থেকে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতেই রয়েছেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন এবং পুনর্নির্বাচনের দিন বিভিন্ন এলাকায় ঘুরেছেন তিনি। যেখানেই গিয়েছেন, সেখানেই দলীয় কর্মীরা তৃণমূলের সন্ত্রাসের অভিযোগ নিয়ে এগিয়ে এসেছেন। সুকান্তর দাবি, ভোটের নামে প্রহসন হচ্ছে সারা রাজ্যেই।

    প্ররোচনা পা না দেওয়ার বার্তা বিজেপির রাজ্য সভাপতির (Sukanta Majumdar)

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, আমাদের কার্যকর্তারা তৈরি আছে লড়াইয়ের জন্য। আমরা খুব ভালো করে লড়েছি। পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে জেলা পরিষদে বিজেপির পতাকা উড়বে। বিজেপি বহু জায়গায় ভাল ফল করেছে। আরও ভাল ফল করবে। দলীয় কর্মীদের বলেছি কোনওরকম ভাবে কোনও রাজনৈতিক দলের প্ররোচনায় পা দেবেন না। এবং গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা যেন গণনা কেন্দ্র না ছাড়েন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share