Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Sukanta Majumdar: রাজ্যে লোকসভার আগে প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে আয়ুষ্মান ভারত চালু করব, হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: রাজ্যে লোকসভার আগে প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে আয়ুষ্মান ভারত চালু করব, হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য সাথী নিয়ে রাজ্য সরকারকে তুলোধনা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার বকখালিতে দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, এ রাজ্যে প্রধানমন্ত্রীর আয়ুষ্মান যোজনা চালু করতে দেননি মুখ্যমন্ত্রী। চালু হলে বহু গরিব মানুষ স্বাস্থ্য বিমায় উপকৃত হতেন। কিন্তু, রাজ্য সরকার স্বাস্থ্য সাথী করলেও হাসপাতালে গেলে ডাক্তার পাওয়া যায় না, ওষুধ নিতে গেলে ওষুধ পাওয়া যায় না। ডাক্তাররা বসে থাকেন চেম্বারে। লোকসভার আগে রাজ্যে প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প  চালু করবই বলে তিনি হুঁশিয়ারি দেন।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, এই রাজ্যে অসহায় গরিব মানুষদেরকে এখানেই থাকতে হয়। কারণ, উপায় নেই। অথচ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কোটি কোটি টাকা খরচ করে দু দুবার আমেরিকায় গেলেন। জীবনের দাম তাঁর আছে, সাধারণ মানুষের নেই। পাশাপাশি তিনি কটাক্ষ করতে ছাড়েননি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর স্ত্রী রুচিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। এই প্রসঙ্গেই তিনি মশকরা করে একটি হিন্দি গানের লাইনও উল্লেখ করেন “পরদে মে রেহনে দো, পরদানা হটাও”তিনি বলেন রুচিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অ্যাকাউন্টে অনেক বেআইনি অর্থ ঢুকেছে। একে একে সব পর্দা ফাঁস হবে।

    ‘ইন্ডিয়া’ জোট নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    একই সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপিকে হারানোর জন্যই সর্বদলীয় বৈঠকের মাধ্যমে ইন্ডিয়া নামক একটি জোট তৈরি করেছে। এই বিষয় নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, ওটা ইন্ডিয়া নয়, তিনি দেশকে ভাঙার জন্যই পরিকল্পনা করেছেন। একইসঙ্গে তৃণমূলের সামনের রাখি বন্ধন উৎসবকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি।  সুকান্ত মজুমদার বলেন, সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বড় চোর। পাশাপাশি দক্ষিণ ২৪ পরগনার নব নিযুক্ত সহ-সভাপতি সীমন্ত মালিককে তিনি কটাক্ষ করে বলেন, আগে সুন্দরবন ডেভেলপমেন্ট অথরিটি চেয়ারম্যান ছিল চুরি করে হাত পাকানোর পর ভাইপো তাঁকে বড় চুরির দায়িত্ব দিয়েছে। আগামী লোকসভা নির্বাচনে এই চোরেদের বিরুদ্ধে যোগ্য জবাব দিতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata’s ‘Rakesh Roshan’ Comment: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

    Mamata’s ‘Rakesh Roshan’ Comment: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশিষ্ট অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক রাকেশ রোশন কবে চাঁদে গেলেন, তা নিয়েই চলছে জোর চর্চা। এর সূত্রপাত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য থেকেই। ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন, এখান থেকেই ভুল তথ্য দেওয়া শুরু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গণে সরকারি অনুষ্ঠানের মঞ্চে দাঁড়িয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘ইন্দিরা গান্ধী চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন। এখন যন্ত্র গিয়েছে। রাকেশ রোশনকে চাঁদে পাঠিয়ে ইন্দিরা গান্ধী জানতে চেয়েছিলেন, সেখান থেকে পৃথিবীকে দেখতে কেমন লাগছে। রাকেশ রোশন বলেছিলেন, সারে জাহা সে আচ্ছা।’’ কথা বলার সময় ভুল হতে পারে। কিন্তু তা শোধরাননি মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর এই বক্তব্য ভাইরাল হতে সময় লাগেনি। তাঁর এই বক্তব্য নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিমের ছড়াছড়ি। হৃতিক রোশনের বাবা রাকেশ রোশনের মহাকাশচারী রূপের ছবিও ভাইরাল হয়।

    সুকান্তর কটাক্ষ

    মমতার এই মন্তব্যের রেশ ধরে বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত দাবি করেন, মুখ্যমন্ত্রী কী বলতে চেয়েছেন, সেটা তিনি বুঝতে পারেননি। মুখ্যমন্ত্রী আদতে কী বলতে চেয়েছেন, সেটার ব্যাখ্যা তাঁর থেকেই চান বঙ্গ বিজেপির সভাপতি। সুকান্ত লেখেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী বলতে চান (চাইছিলেন)? উনি যেটা বলেছেন, সেটার তো কোনও অর্থ খুঁজে পাচ্ছি না আমি। আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।’

    শুভেন্দুর তির

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘অশিক্ষিত, মূর্খ মুখ্যমন্ত্রী। রাকেশ রোশন অভিনেতা, মহাকাশে যাননি। রাকেশ শর্মা গিয়েছিলেন। কোনটা মহাকাশ, কোনটা চন্দ্রমা, কোনটা শুক্র তা জানেন না মুখ্যমন্ত্রী। ব্রহ্মাণ্ড, জ্যোতির্বিজ্ঞান সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞান নেই। সে কারণে আগে ডক্টরেট লিখতেন, এখন লেখেন না। করুণা ছাড়া আর কী করব? ভগবান করুণা করুন।’’ শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্রের দেশে আমরা একজন অশিক্ষিত মুখ্যমন্ত্রীকে পেয়েছি। যিনি রাকেশ শর্মাকে বলেন রাকেশ রোশন। মহাকাশকে চন্দ্র বলছেন।’’ 

    সোশ্যাল মিডিয়ায় মিম

    মমতার মন্তব্য নিমেষে ভাইরাল হয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন কবে রাকেশ রোশন মহাকাশচারী হলেন? মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যকে হাতিয়ার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিমের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। একজন হৃতিক রোশনের একটি বিখ্য়াত গানের নাচ শেয়ার করে লিখেছেন, বাবা মহাকাশচারী শোনার পর থেকেই হৃতিক এখন এমন — 

    আরেকজন রাকেশ রোশন অভিনীত একটি পুরনো ছবির গানের কলি শেয়ার করে লিখেছেন, মহাকাশচারী হওয়ার কৃতিত্ব এভাবেই পালন করছেন রাকেশ—

    ১৪ বছর আগে বাংলা ছবির সংলাপও ভাইরাল

    উল্লেখ্য, মমতা যে কথা আজ বলেছেন হুবহু বাংলা ছবিতে ১৪ বছর আগে সেই সংলাপ ছিল। সিঙ্গুর আন্দোলনের পটভূমিতে অনিন্দিতা সর্বাধিকারী রাজ্যে পালাবদলের আগে আলোর নিশানা বলে একটি ছবি তৈরি করেছিলেন। যেখানে অভিনয় করা কাঞ্চন মল্লিক, যিনি বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক, তাঁর মুখেই ছিল ওই সংলাপ। ছবিটির একটি অংশে অভিনেতা কাঞ্চনকে বলতে দেখা যাচ্ছে, “রাকেশ রোশন যখন চাঁদে গেছিল তখন ইন্দিরা গান্ধী রাকেশ রোশনকে জিজ্ঞেস করল যে, উপর থেকে পৃথিবী ক্যায়সা লাগতা। তখন রাকেশ রোশন বলেছিল সারে জাহা সে আচ্ছা।” তখন অপর অভিনেতা বলেন, “রাকেশ রোশন তো হৃতিক রোশনের বাবা, সে চাঁদে যাবে কী করে? রাকেশ শর্মা মহাকাশ গিয়েছিল।” এরপরই কাঞ্চন ওই অভিনেতাকে চড় কষিয়ে বলেন, “দিদি যখন বলেছে তখন রাকেশ রোশনই। জ্ঞান কপচাবি না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সুকান্ত-রেলমন্ত্রী বৈঠক, বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণে বরাদ্দ আরও ১৫৫ কোটি

    Sukanta Majumdar: সুকান্ত-রেলমন্ত্রী বৈঠক, বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণে বরাদ্দ আরও ১৫৫ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে দেখা করে কয়েক দিন আগেই উত্তর দিনাজপুর জেলার রেল প্রকল্পগুলি নিয়ে এক দফা আলোচনা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তার পরেই বালুরঘাট-হিলি রেললাইন সম্প্রসারণের কাজে মঞ্জুর হল আরও ১৫৫ কোটি টাকা। জেলার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হওয়ার মুখে, এই খবর সামনে আসতেই জেলার কমবেশি সব মহলেই খুশির হাওয়া বইছে।

    নভেম্বর মাস থেকে ফের শুরু হয় বালুরঘাট-হিলি রেলপথ নির্মাণের কাজ

    জানা গিয়েছে, এই টাকা ইতিমধ্যে উত্তর পূর্ব রেলের তরফে পাঠানো হয়েছে জেলা প্রশাসনের দফতরে। এর আগে গত ৩১ জুলাই ৮৪ কোটি টাকা পাঠিয়েছিল কেন্দ্র। জেলার রেল প্রকল্পগুলির কাজ দ্রুত গতিতে শেষ করার জন্য কেন্দ্র সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে এতে স্বভাবতই খুশি বালুরঘাটের সাংসদ (Sukanta Majumdar)। ইতিমধ্যে এই নিয়ে তিনি রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, বালুরঘাট-হিলি রেলপথের কাজ বন্ধ ছিল, হাইকোর্টের নির্দেশে গত বছরের নভেম্বর মাস থেকে ফের শুরু হয় কাজ। ২০১৯ সালে এই প্রকল্পে ৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করে রেল।

    আরও পড়ুন: ৩৫১ কোটির ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! আলিপুরের অভিজাত আবাসনে হানা সিবিআইয়ের

    কী কী ছিল সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) দাবি?

    জানা গিয়েছে, শুধু বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণ নয়, এর পাশাপাশি গাজোল থেকে গুঞ্জরিয়া ভায়া ইটাহার রেলপথ সম্প্রসারণ প্রকল্পটিরও কথা বলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি প্রস্তাবিত বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথের সম্প্রসারণের বিষয়ে রেলমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয় তাঁর (Sukanta Majumdar)। এর সঙ্গে বালুরঘাট-শিয়ালদহ একটি নতুন রেলপথ চালুর কথাও বলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বালুরঘাট থেকে ভেলোর পর্যন্ত একটি নতুন ট্রেন চালুর দাবিও জানিয়েছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। জানা গিয়েছে বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণের কাজে মোট বাজেট ধরা হয়েছে ২৯৯ কোটি টাকা। তার মধ্যে ২৪৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র। বাকি এখনও ৫৫ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির পক্ষ থেকে বালুরঘাটে দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) জেলা বিজেপির কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হল শনিবারে। বিজেপির জেলা কার্যালয়ে কোর কমিটির বৈঠক এবং রেনুকা লজে জেলা কমিটির বৈঠক সম্পন্ন হল। বিজেপির জেলা কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির দুটি বৈঠকেই উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন বিজেপি জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব। জেলা কমিটির বৈঠকে জেলা নেতৃত্ব ছাড়াও বিভিন্ন মণ্ডল সভাপতি উপস্থিত ছিলেন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, দুটি বৈঠকেই সাংগঠনিক বিষয়ের পাশাপাশি আলোচনার মূল বিষয় ছিল, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রণকৌশল ঠিক করা। পাশাপাশি তোপ দেগেছেন মুখ্যমন্ত্রীকে।

    কী বললেন সুকান্ত (Dakshin Dinajpur)?

    আজ বালুঘাটের সাংসদ (Dakshin Dinajpur) তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানান, জেলার সাংগঠনিক বিষয়ে বৈঠক হয়েছে। লোকসভা নিয়ে কোনও আলোচনা হয়েছে কিনা এই প্রশ্নে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ইতিমধ্যেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে দলকে শক্তিশালী করতে যে কাজ করা দরকার বা পরিবর্তন করা দরকার, সে বিষয়ে এইদিনের বৈঠকে আলোচনা হয়।

    যাদবপুর র‍্যাগিংয়ের বিষয় নিয়ে কী বলেন?

    যাদবপুর হোস্টেলে সিনিয়রদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ উঠে আসার তথ্য নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই যে তথাকথিত বামপন্থীদের নগ্ন চেহারা প্রকাশিত হয়েছে। বামেরা দিন দিন উলঙ্গ হয়ে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আমরা বার বার বলছি, এদের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আস্কারা রয়েছে। ২০১১ সালে বামফ্রন্টকে সরানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত মাওবাদীদের হেল্প নিয়েছিলেন।

    র‍্যাগিং বন্ধের পদক্ষেপ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, র‍্যাগিং বন্ধ করার জন্য আমি আগেই বলেছি ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করলেই রাগিং বন্ধ হয়ে যাবে। ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করতে বলুন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে। বৈঠকের পর বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) থেকে ধূপগুড়ি উপনির্বাচন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, উপনির্বাচনে সবাই ঝাঁপাবে। আমরাও ঝাঁপাচ্ছি এবং আমরা একশো শতাংশ জিতবো। আমরা ধূপগুড়ি উপনির্বাচন জিততে চলেছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: তৃণমূলের অঙ্গুলি হেলনে যাদবপুরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে অতি বামপন্থীরা! তোপ সুকান্তর

    Balurghat: তৃণমূলের অঙ্গুলি হেলনে যাদবপুরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে অতি বামপন্থীরা! তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে অতি বামপন্থী কিছু সংগঠন আছে, যারা বিজেপির অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে বিরোধী দলনেতাকে কালো পতাকা দেখানোর চেষ্টা করেছে। শুক্রবার বালুরঘাটে (Balurghat) স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে এসে এমনই মন্তব্য করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর প্রশ্ন, যে ছেলেটি মারা গেল, তার পিছনে কি বিজেপির কোনও কানেকশন আছে? কানেকশন আছে সেই অতি বামপন্থীদের। আর এর পিছনে আছে তৃণমূলের অঙ্গুনি হেলন। সুকান্ত বলেন, এই বামপন্থী, অতি বামপন্থী সংগঠনগুলোই ২০২১ সালে ‘নো ভোট টু বিজেপি’ অভিযান চালিয়েছে। তারা এসেছিল বিশৃঙ্খলা করতে। সাধারণ মানুষ তাদের বুঝিয়ে দিয়েছে।

    কেন বালুরঘাটে (Balurghat) ১৮ অগাস্ট পালিত হয় স্বাধীনতা দিবস? 

    আজ ১৮ই অগাস্ট বালুরঘাটে পালিত হল স্বাধীনতা দিবস। ১৯৪৭ সালে দক্ষিণ দিনাজপুর, মুর্শিদাবাদ, উত্তর দিনাজপুর, নদিয়া সহ বেশ কিছু জেলার বিভিন্ন এলাকা তৎকালীন পাকিস্তান না ভারতের অন্তর্ভুক্ত হবে, তা নিয়ে কিছুটা সংশয় তৈরি হয়েছিল। এই এলাকাগুলি নোশনাল এরিয়া বা ধারণাকৃত এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল এবং এইসব এলাকায় ১৪ই অগাস্ট পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলিত হয়েছিল। এই সমস্ত এলাকার সমস্যা দ্রুত মিটিয়ে ১৮ ই অগাস্ট ভারতের পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাটও সেই নোশনাল এরিয়া বা ধারণাকৃত এলাকার অন্তর্ভুক্ত ছিল। বালুরঘাটের (Balurghat) কৃতি সন্তান সরোজরঞ্জন চ্যাটার্জি ১৯৪৭ সালের ১৮ই অগাস্ট বালুরঘাট হাইস্কুল মাঠে পাকিস্তানের সবুজ পতাকা নামিয়ে ভারতের তিরঙ্গা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এদিন বালুরঘাট স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বালুরঘাট হাইস্কুল মাঠে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি ছাড়া এদিনের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী, বিজেপির জেলা সম্পাদক বাপি সরকার সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Balurghat)?

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি, বালুরঘাটের সরোজরঞ্জন চ্যাটার্জি সহ বিভিন্ন গুণী ব্যক্তিদের অদম্য লড়াইয়ের কাছে সেই সময় পরাজিত হয়েছিল একটা কু-পরিকল্পনা। যেখানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন অংশকে স্থানীয় বাসিন্দাদের মতামতকে অস্বীকার করে, জনবসতির ঘনত্বকে অস্বীকার করে পূর্ববঙ্গের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ শাসকদের বোঝাতে সক্ষম হন শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি সহ স্থানীয় নেতৃত্ব এবং শেষ পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তান থেকে মুক্ত হয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর সহ বালুরঘাট (Balurghat) ভারত রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত হয়। সেই দিনটিকেই পালন করে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: তৃণমূলকে হারিয়ে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন বিজেপির, বিজয় মিছিলে পা মেলালেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: তৃণমূলকে হারিয়ে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন বিজেপির, বিজয় মিছিলে পা মেলালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত  মজুমদারের (Sukanta Majumdar) খাসতালুক হিসেবে পরিচিত দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটের ভাটপাড়া পঞ্চায়েত এলাকা। এই গ্রাম পঞ্চায়েতে এবার তৃণমূলকে হারিয়ে প়়ঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করেছে বিজেপি। রাজ্য সভাপতির খাসতালুকেই বোর্ড গঠন করায় বিজেপি কর্মীরা উচ্ছ্বসিত।

    পঞ্চায়েতে কীভাবে বোর্ড গঠন করল বিজেপি?

    ভারত -বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া ভাটপাড়া পঞ্চায়েতে তফশিলি জাতি ও উপজাতি মানুষের সংখ্যায় বেশি। দীর্ঘ বাম জমানাতেও ওই পঞ্চায়েতকে দখল করতে পারেনি বামেরা। বালুরঘাট মহকুমার অধিকাংশ পঞ্চায়েতে যখন বামেরা জিতত, তখন এই একটি পঞ্চায়েতেই কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে থাকতো। বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনেও বাম প্রার্থীরা জিতলেও  কংগ্রেসের প্রার্থী লিড নিত ওই পঞ্চায়েতে। এখনও ওই ট্রাডিশন বজায় রেখেছে ভাটপাড়া। ভাটপাড়়া গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট ২২টি আসন রয়েছে। তৃণমূল এবং বিজেপি ১১টি করে আসন পেয়েছিল। ফলে, এই গ্রাম পঞ্চায়েতে কার দখলে আসে তা নিয়ে দলের অন্দরে জোর চর্চা ছিল। এই পঞ্চায়েতের প্রধান ও উপপ্রধান পদে বিজেপি প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। প্রথমে এক তৃণমূলের নির্বাচিত সদস্য ভোট দিতে ভুল হওয়ার কারণে প্রধান পদে জয়লাভ করে বিজেপির জয়ী সদস্য নীলিমা বর্মন। ওই তৃণমূল সদস্যের ভোট বাতিল হতেই  বিজেপি প্রার্থী এগারো -দশ ব্যবধানে প্রধান পদে জয় লাভ করেন। পরে, উপপ্রধান পদে টসের মাধ্যমে ফল বের হয়। আর তাতে জিতেছেন বিজেপির জয়ী সদস্য শিবু সরকার। এই পঞ্চায়েত দখল করতেই বিজেপির নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রবল উচ্ছ্বাস দেখা যায়। সকলেই গেরুয়া আবির খেলায় মেতে ওঠেন। বৃহস্পতিবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) ভাটপাড়া পঞ্চায়েত এলাকায় দলীয় কর্মীদের নিয়ে  মিছিল করেন।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে বালুরঘাটে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি স্বপন বর্মন বলেন,ভাটপাড়া পঞ্চায়েত আমাদের দখলে ছিল। কিন্তু, এবারের নির্বাচনে আমরা জয়ী হওয়ার জায়গায় ছিলাম। আমাদের এক সদস্য ভুলবশত ভোটটা নষ্ট করে দেয়। ভোটটা কী কারণে নষ্ট করে তা আমরা দলীয়ভাবে তদন্ত করছি। এই বিষয়ে দল ব্যাবস্থা নেবে। আমরা লড়াইয়ের ময়দানে আছি।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি? (Sukanta Majumdar)  

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, আমরা ভাটপাড়া পঞ্চায়েতে জিতেছি। সেই আনন্দে বিজেপির কর্মীরা আজ ভাটপাড়া পঞ্চায়েতের খিদিরপুর এলাকায় বিজয় মিছিল বের করেন। আসলে বালুরঘাটের বিডিও ইচ্ছাকৃতভাবে এই ভাটপাড়া পঞ্চায়েতে তৃণমূলকে জেতানোর চেষ্টা করছিল। বিজেপির আন্দোলনের চাপে গ্রাম পঞ্চায়েতের ফলাফল সমান সমান হয়ে যায়। অবশেষে ভাটপাড়া পঞ্চায়েত বিজেপি দখল করে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের ধর্নাকে ‘চোরেদের ধর্না’ বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের ধর্নাকে ‘চোরেদের ধর্না’ বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের ধর্না কর্মসূচিকে তীব্র কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। রবিবার বাগডোগরা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার কথা বলতে চোরের দলেরা আজ ধর্নায় বসেছেন। তাঁরা বলছেন, বৈমাত্রিক আচরণ করছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁদের উচিত দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিবস পালন করা। প্রধানমন্ত্রী রাজনীতি নয়, রাজধর্ম পালন করেন। উত্তরপ্রদেশের পর রেল দফতরের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের ৩৭টি রেল স্টেশনে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা খরচ করে আধুনিকরণ করার সূচনা করেছেন। অন্যদিকে, তৃণমূলের এদিনের এই বিক্ষোভ কর্মসূচি নিয়ে সরব হয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, তৃণমূল সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিতে জড়িত। তাঁদের এই সব ধর্না করা সাজে না।

    প্রয়াত বিজেপির বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়ের স্মরণ সভায় বিরোধী দলনেতা

    ধূপগুড়ি বিধানসভার প্রয়াত বিজেপির বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়ের স্মরণ সভায় যোগ দিতে ধূপগুড়িতে যান রাজ্যের বিজেপির বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি (Suvendu Adhikari)। রবিবার ধূপগুড়ি শহরের জেলা পরিষদের ডাকবাংলোতে ধূপগুড়ির বিধানসভার ভারতীয় জনতা পার্টির তরফে এক স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়। সেই স্মরণ সভাতেই উপস্থিত হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। এদিন প্রথমে তিনি বিধায়কের বাসভবনে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন। বেশ কিছুটা সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন শুভেন্দু। এরপর তিনি স্মরণ সভায় যোগ দেন। বিধায়কের শহিদ বেদিতে পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিরোধী দলনেতা। এদিনের স্মরণ সভায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মাদারিহাটের বিধায়ক মনোজ টিজ্ঞা,ফালাকাটার বিধানসভা দীপক বর্মন, নাগরাকাটার বিধায়ক পুনা ভেংরা,জলপাইগুড়ির জেলার বিজেপির সভাপতি বাপি গোস্বামী সহ নেতৃত্ব বৃন্দ। স্মরণ সভায় দলীয় নেতাদের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে দলীয় কর্মী সমর্থকেরা উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, গত ২৫শে জুলাই মঙ্গলবার কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ধূপগুড়ির বিজেপি বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়।

    চিকিৎসা পরিষেবা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    এদিন এই স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে ফের একবার রাজ্য সরকারের বিভিন্ন পরিষেবা নিয়ে কটাক্ষ করেন। সবার আগেই রাজ্যের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, যে রাজ্যের সাংসদ আমেরিকাতে চোখ দেখাতে যায়, সেখানে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বলেও কিছু  আছে? পাশাপাশি যে দেশের রাষ্ট্রপতির চিকিৎসা হয় সেনা হাসপাতালে, সেই দেশের সাংসদকে আমেরিকা যেতে হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Meeting: মধ্যরাত পর্যন্ত দিল্লিতে শুভেন্দু-সুকান্তর সঙ্গে বৈঠকে অমিত শাহ, কী নিয়ে হলো আলোচনা?

    BJP Meeting: মধ্যরাত পর্যন্ত দিল্লিতে শুভেন্দু-সুকান্তর সঙ্গে বৈঠকে অমিত শাহ, কী নিয়ে হলো আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরপর দু’দিন দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ(Amit Shah)-র সঙ্গে আলোচনায় বসলেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা। সোমবারের পর মঙ্গলবারও শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এবং সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) সঙ্গে বৈঠক করলেন অমিত শাহ। মঙ্গলবার রাত ১১ টা থেকে বৈঠক শুরু হয়। বৈঠক চলে মধ্য়রাত অবধি। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েতের ফল থেকে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে রিপোর্ট দিয়েছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা।

    রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

    সোমবারই বঙ্গ বিজেপির নেতৃত্বের সঙ্গে প্রথম পর্যায়ের বৈঠক করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ওই বৈঠকে ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাও-র যে কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন,  তা নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রিপোর্ট করেন সুকান্ত। দ্বিতীয় দফার বৈঠক ছিল মঙ্গলবার রাতে। আগে রাত দশটা থেকে বৈঠক শুরুর কথা ছিল। কিন্তু রাজস্থানের নেতাদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বৈঠকে ব্যস্ত থাকায় সময় পিছিয়ে ১১টা করা হয়। সেই মতো রাত ১০টা ৪০ মিনিট নাগাদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাসভবনে পৌঁছন শুভেন্দু অধিকারী ও সুকান্ত মজুমদার। সূত্রের খবর, দুই পর্যায়ে বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক হয় শাহের। প্রথম পর্যায়ে রাজ্যের সন্ত্রাস এবং আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে, পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং তার ফলাফলের নিরিখে সাংগঠনিক পর্যালোচনা হয়। মঙ্গলবার রাতের বৈঠকে সুকান্ত-শুভেন্দু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সুনীল বনসল এবং মঙ্গল পান্ডে।

    আরও পড়ুন: মরশুমের শুরুতেই একের পর এক মৃত্যু! ডেঙ্গি সংক্রমণ হতে পারে লক্ষাধিক!

    বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। ইতিমধ্যে বাংলায় আসন সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন শাহ। লোকসভা নির্বাচনে দলকে ৩৫ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিলেন তিনি। সূত্রের খবর, কয়েকঘণ্টার শাহি-বৈঠকে সংগঠন নিয়ে আলোচনা হয়। ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে ভাল ফল করেছিল বিজেপি। সেবার ২ থেকে একলাফে তাদের আসন বেড়ে হয়েছিল ১৮। প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পেয়েছিল গেরুয়া শিবির। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সার্ভের কাজ শেষ, জমি অধিগ্রহণের চূড়ান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি

    Balurghat: বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সার্ভের কাজ শেষ, জমি অধিগ্রহণের চূড়ান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট-হিলি রেললাইন সম্প্রসারণের জন্য জমি সার্ভে করার কাজ শেষ। এবার প্রকল্পের জমি অধিগ্রহণের জন্য চূড়ান্ত গেজেট নোটিফিকেশন প্রকাশ করল রেলমন্ত্রক। ফলে প্রকল্পে আর কোনও জটিলতাই রইল না। শীঘ্রই শুরু হচ্ছে জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া। এদিকে দক্ষিণ দিনাজপুর (Balurghat) জেলা প্রশাসনের তরফে জানা গিয়েছে, বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত ২৯.৭ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ৩৮৬ একর জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। সার্ভেও শেষ হয়েছে। এখন রেল প্রকল্পের অর্থ পেলে জমি অধিগ্রহণ শুরু হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন হিলি রেল প্রকল্প ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু জমি জটে থমকে ছিল গোটা প্রক্রিয়া। প্রকল্প বাস্তবায়ন করার দাবি জানিয়েছেন জেলার বাসিন্দারা। রেলমন্ত্রকের তরফে জানা গিয়েছে, প্রথম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ২০২২ সালের নভেম্বরে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে রেলপথের জন্য জমি উল্লেখ করা হয়। মৌজার নাম দিয়ে সেই বিজ্ঞপ্তি বের হয়। এরপর সেই মতো জেলা প্রশাসন সার্ভে করে জমির ভ্যালুয়েশনের জন্য সংশ্লিষ্ট দফতরে পাঠিয়েছে। এবার ফাইনাল গেজেট নোটিফিকেশন প্রকাশ করল রেল। ওই বিজ্ঞপ্তিতে কাদের কাদের জমি অধিগ্রহণ করা হবে, তা উল্লেখ করা হয়েছে। সেই কাজ দ্রুত শুরু হবে বলেও রেলের তরফে জানা গিয়েছে।

    মামলাও হয়েছে হাইকোর্টে

    এবিষয়ে মামলাও হয় কলকাতা হাইকোর্টে। সেখানে সওয়াল করেন আইনজীবী কল্যাণ চক্রবর্তী। তিনি বলেন, হিলি রেল প্রকল্প নিয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছিলাম। সেই মামলায় রায়ে বলা হয়েছিল, তিন মাসের মধ্যে জমি (Balurghat) অধিগ্রহণের নোটিস জারি করতে হবে। যদিও সেই সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। এখন দেরি হলেও রেলমন্ত্রক চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করেছে। আমরা হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছি, যাতে হাইকোর্টের নজরদারিতে সেই কাজের অগ্রগতি হয়। আদালত সেই আর্জি মেনে নিয়েছে।

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Balurghat)?

    এবিষয়ে দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণা বলেন, বালুরঘাট-হিলি রেল প্রকল্পের জন্য জমির সার্ভে সহ নানা প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ যেভাবে পাব সেভাবেই কাজ চলবে। বালুরঘাটের এমপি সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, রেলের তরফে চূড়ান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে লড়াই করেছি। অবশেষে চেষ্টা সফল হল। এবার হিলি পর্যন্ত ট্রেন পৌঁছাবেই। কোনও বাধা আটকাতে পারবে না। জমি অধিগ্রহণের কাজ দ্রুত শেষ করতে জেলাশাসকের সঙ্গে কথা বলব। কাটিহারের ডিআরএম শুভেন্দুকুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, হ্যাঁ, এই বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে।

    আশাবাদী জেলার বাসিন্দারা (Balurghat)

    প্রসঙ্গত, বালুরঘাট (Balurghat) থেকে হিলি পর্যন্ত রেলপথে দূরত্ব ২৯.৭ কিলোমিটার এবং ওই পথের জন্য ৩৮৬ একর জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। ২০১০ সালে রেলমন্ত্রক বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারণের কথা ঘোষণার পরই জমি চিহ্নিত করা হয়। পরে আত্রেয়ী নদী ও বেশ কয়েকটি ছোট খালের মাঝে রেলব্রিজের পিলারও তৈরি করা হয়। তবে কাজ শুরুর বছর খানেকের মধ্যেই তা থমকে যায়। এরপর দীর্ঘদিনের টানাপোড়েনের জেরে প্রায় ১২ বছর কাজ থমকে থাকে। নানা জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে এই রেলপথ সম্প্রসারণের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া শেষ হল। দীর্ঘদিন ধরেই হিলির বাসিন্দারা রেল বঞ্চনা নিয়ে সরব হয়েছেন। অনেকেরই আক্ষেপ, হিলির পাশে বাংলাদেশ দিয়ে রেল যায়। যা এপার থেকে দেখা যায়। কিন্তু স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও হিলিতে রেলের চাকা গড়াল না। সেই আক্ষেপ এবার দূর হয়ে যাবে বলে আশাবাদী জেলার বাসিন্দারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘চুরিতে নোবেল পেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’, বিস্ফোরক সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘চুরিতে নোবেল পেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’, বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের আক্রান্ত কর্মীকে দেখতে বসিরহাট হাসপাতালে এসে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পরে তিনি হাবড়ায় আক্রান্ত কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে যান। মুখ্যমন্ত্রীকে তিনি কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন।

    মুখ্যমন্ত্রীর বেঙ্গলুরুর বৈঠক নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    শনিবার বেঙ্গালুরুতে বিরোধীদের বৈঠকে যোগ দিতে গিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতার বেঙ্গালুরু সফর নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী বেঙ্গালুরুতে গিয়েছেন। যেতেই পারেন। সেখানে গিয়ে দেখে আসুন কর্ণাটকের বিভিন্ন জায়গায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে কতজন পরিয়ায়ী শ্রমিক কাজ করছেন।’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিনি দেশের সেরা চোর বলে আখ্যা দেন। পাশাপাশি তিনি বলেন, ‘ভাইপোকে দাঁড় করাতে বেঙ্গালুরুতে বিরোধীদের বৈঠকে গিয়েছেন মমতা। আর প্রধানমন্ত্রী মোদিজি সেটা জানেন। ভারতবর্ষের চুরিতে যদি কেউ নোবেল পেতে পারেন, তাঁর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যত রকমের চুরি আছে, রণে-বনে-জলে-জঙ্গলে. আকাশে চন্দ্রযান যাচ্ছে, চান্স পেলে ওটাও চুরি করে নিতে পারে, চান্স পায়নি তাই।’

    পঞ্চায়েতে বোমা-গুলি উদ্ধার নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, পশ্চিমবঙ্গ এখন বোমা, গুলি, বারুদের স্তূপে পরিণত হয়েছে। আমার তো মনে হয়, পঞ্চায়েত ভোটের আগেই তৃণমূলের এক জয়ী সদস্যের কাছে থেকে বিরাট পরিমাণ জিলেটিন স্টিক পাওয়া গিয়েছে। এর আগে অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট ২৭ হাজার কেজি ধরা পড়ল কলকাতার বুকে। এই নিয়ে বৃহত্তর একটি তদন্ত হোক। এনআইএ-র মাধ্যমে গোটা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে তদন্ত হওয়া উচিত। এর সঙ্গে কী শুধু রাজনৈতিক কারণ রয়েছে, না দেশ বিরোধী যে সংগঠনগুলি কাজ করে তাদের যোগ রয়েছে তা তদন্ত হওয়া দরকার। না হলে আগামী দিনে এই রাজ্যের জন্য বিপদ অপেক্ষা করছে। এদিন বসিরহাটের বিস্তীর্ণ এলাকায় তৃণমূলের আক্রমণে ঘরছাড়া বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন সুকান্তবাবু। তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share