Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Panchayat Vote: বিজেপির জেলা পরিষদ প্রার্থীর গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    Panchayat Vote: বিজেপির জেলা পরিষদ প্রার্থীর গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুকান্ত মজুমদারের নির্বাচনী সভা থেকে ফেরার পথে বিজেপির জেলা পরিষদ প্রার্থীর গাড়িতে হামলা চালাল দুষ্কৃতীরা। অভিযোগের তীর তৃণমূলের বিরুদ্ধে। হামলায় ভেঙে গিয়েছে প্রার্থীর গাড়ির কাচ। মঙ্গলবার বিকেলে এই ঘটনাকে ঘিরে তুমুল উত্তেজনা ছড়ায় গঙ্গারামপুর ব্লকের সুকদেবপুরের পাটন মোড় এলাকায়। হামলার ঘটনায় সরাসরি তৃণমূলের বিরুদ্ধেই আঙুল তুলেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা না হলে বুধবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্নায় বসার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন সুকান্ত।

    আরও পড়ুন: বিজেপি প্রার্থীকে পুড়িয়ে মারার হুমকি দিয়ে পোস্টার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

    জানা গিয়েছে, এদিন বিকেলে গঙ্গারামপুরের সুখদেবপুর এলাকায় বিজেপি প্রার্থীদের হয়ে নির্বাচনী প্রচারে (Panchayat Vote) আসেন দলের রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। এদিন যে সভায় তিনি অংশ নিয়েছিলেন, সেখানকার জেলা পরিষদ প্রার্থী প্ৰদীপ সরকারও হাজির ছিলেন। সভা থেকে ফেরার পথে পাটন এলাকায় তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের কবলে পড়েন তিনি। বেপরোয়া ভাঙচুর চালানো হয় তাঁর গাড়িতে। এরপরেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গঙ্গারামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ জানান ওই বিজেপি প্রার্থী। এদিকে এই ঘটনা নিয়ে সরাসরি জেলা তৃণমূল সভাপতির বিরুদ্ধেই আঙুল তোলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘দলের প্রচার সেরে বাড়ি ফেরার পথে আমাদের প্রার্থীর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে আগামী কাল থেকে ধর্নায় বসব। খুন সহ ৩২টি কেসের আসামি যিনি, তিনি ওই এলাকায় শাসক দলের প্রার্থী হয়েছেন। হারের আশঙ্কায় এ সমস্ত করছেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘তৃণমূল না করলে চলে যাবে সিভিকের চাকরি’! হুঁশিয়ারি ব্লক সভাপতির

    কী বলছে তৃণমূল?

    এদিকে এই ঘটনায় বিজেপির তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন দক্ষিণ দিনাজপুর তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার। তিনি বলেন, ‘‘গাড়ি ভাঙচুর খুব নিন্দনীয় বিষয়। এখানে তৃণমূল কংগ্রেসের কারও হাত নেই। এটা কে বা কারা করেছেন, ওনারাই বলতে পারবেন।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar:  ‘পঞ্চায়েত ভোটে স্পর্শকাতর বুথ ঠিক করেছেন ভাইপো,’ বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘পঞ্চায়েত ভোটে স্পর্শকাতর বুথ ঠিক করেছেন ভাইপো,’ বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্পর্শকাতর বুথ জেলা প্রশাসন ঠিক করেনি, ঠিক করেছে ভাইপো। মঙ্গলবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডিতে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসন থেকে যে তালিকা পাঠানো হয়েছে, ভাইপো সেখান থেকে স্পর্শকাতর বুথ ঠিক করেছে। ভাইপো এই রাজ্যের কিছু জানে নাকি! রাজ্যের কোথায় ধান, গম চাষ হয়, সেটাও ভাইপো ঠিকমতো জানে না। সে আবার স্পর্শকাতর বুথ ঠিক করছে।

    রাজ্য সভাপতির (Sukanta Majumdar) হাত ধরে তৃণমূল ছেড়ে বহু কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডিতে বিজেপির প্রার্থীদের সমর্থনে নির্বাচনী প্রচারে হাঁটলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মঙ্গলবার কুশমন্ডিতে বিজেপির পক্ষ থেকে একটি নির্বাচনী প্রচার মিছিল বের করা হয়। সেই প্রচারে বিজেপির প্রার্থীদের সমর্থনে তাঁদের সঙ্গে পায়ে পা মেলান রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সুকান্ত মজুমদার ছাড়াও প্রচারে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ দলের নেতৃত্বরা। পাশাপাশি এদিন কুশমন্ডি বিধানসভার উদয়পুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় তৃণমূল ছেড়ে শতাধিক কর্মী বিজেপিতে যোগাদান করেন। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। যোগদানের ফলে উদয়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতে এবারের নির্বাচনে ভালো ফল করবে বলে জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    রাজ্যপাল প্রসঙ্গে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    রাজ্যপালের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ জানিয়েছে তৃণমূল। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, রাজ্যপাল নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করছেন। তিনি তৃণমূল নেতাদের বাড়িতেও যাচ্ছেন, তাঁদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলছেন। আর নিরপেক্ষ যে কোনও সংস্থাকে তৃণমূল ভয় পায়। তাই রাজ্যপালকে ভয় পাচ্ছে তৃণমূল। ভাবছে রাজ্যপাল যদি কিছু করে দেন।

    তৃণমূলের কোন্দল নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    কেশপুরে শাসক দলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, মূলত ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে গণ্ডগোল। এটা নতুন কী। সেখানকার গাছ কেটে বিক্রি করে, নদীর বালি কেটে বিক্রি করে শাসক দল। তাই দ্বন্দ্ব হচ্ছে। সায়নী ঘোষ প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, সায়নী ঘোষকে প্রয়োজনে বার বার ডাকবে। যদি আমার নামে কোনও দুর্নীতির অভিযোগ থাকে তাহলে আমাকেও ডাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোর্টে যাচ্ছে বিজেপি’, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোর্টে যাচ্ছে বিজেপি’, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছে বিজেপি। সোমবার কোচবিহারে নির্বাচনী প্রচারে যাওয়ার পথে এনজেপি রেল স্টেশনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন বিজেপির রাজ্য সভাপতি, সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বুথের ভিতর না রাখার যে সিদ্ধান্ত জানিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন, আমরা তার বিরোধিতা করছি। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করব আমরা। আমাদের আইনজীবীরা তার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

    আরও কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, রাজ্য নির্বাচন কমিশন রাজ্যের শাসক দলের দলদাসে পরিণত হয়েছে। তাই পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঠুঁটো করে রাখার জন্য এই সিদ্ধান্ত। যাতে তৃণমূল অবাধে ভোট লুট করতে পারে। কেননা পঞ্চায়েত নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হলে বিজেপি জিতবে। তারপর তৃণমূল দলটাই থাকবে না। সবাই তখন তৃণমূল ছেড়ে বেরিয়ে আসবে। আর সেই ভয়েই তৃণমূল পঞ্চায়েত নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে চাইছে না।

    রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    সন্ত্রাস, সংঘর্ষের অভিযোগ পেলেই ছুটে যাচ্ছেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। ইতিমধ্যে পাহাড় থেকে সমতল, উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা তিনি ঘুরে দেখেছেন। এপ্রসঙ্গে এক প্রশ্নের উত্তরে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান যখন ঠিক মতো তাঁর কাজ করেন না, তখন সাংবিধানিক প্রধানকে সেই কাজ করতে হয়। আমাদের রাজ্যপাল অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য সেই কাজটাই করছেন। তিনি যেভাবে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরছেন, মানুষের কাছে যাচ্ছেন, তাতে যাঁরা শান্তিপূর্ণ অবাধ ভোট চান, তাঁদের উৎসাহিত করছেন। যাঁরা অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চান না, তাঁরা রাজ্যপালের এই সফরে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। রাজ্যপালের এই ভূমিকা সাধারণ মানুষকে ভোটদানে সাহস জোগাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: অনুব্রতর গড়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের মন জয় করলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: অনুব্রতর গড়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের মন জয় করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথম অনুব্রতহীন পঞ্চায়েত ভোট হচ্ছে বীরভূমে। গোষ্ঠী কোন্দলে জর্জরিত তৃণমূল। সেখানে ঘর গোছাতে শুরু করেছে বিজেপি। জেলায় একাধিক ব্লকেই নির্দল প্রার্থী এখন তৃণমূলের পথের কাঁটা। ভোট কাটাকাটির অঙ্কে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। এই অবস্থায় রবিবার বীরভূমে দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে এসে ঝড় তুললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    কোথায় দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচার করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    আগামী ৮ জুলাই ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন। এখন হাতে সময় খুবই কম। এমনকী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা প্রার্থীদের সমর্থনে এলাকায় যাচ্ছেন এবং তাঁদের দলীয় প্রার্থীদের ভোট দেওয়ার আবেদনও করছেন। এদিন দুবরাজপুর ব্লকের বালিজুড়ি পঞ্চায়েত এলাকার চণ্ডীপুর গ্রামে ভোট প্রচারে যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। তিনি প্রথমে গ্রামের একটি মন্দিরে প্রণাম করে প্রচার শুরু করেন। পরে, দলীয় প্রার্থীদের ভোট দেওয়ার আবেদন জানিয়ে বাড়ি বাড়ি প্রচার করেন তিনি। পাশাপাশি দুবরাজপুর পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সহ-সভাপতি রবীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি। তাছাড়াও দুবরাজপুর ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় যেন শান্তিপূর্ণ ভোট হয়, সেই জন্য তাঁর সঙ্গে কথা বলেন।

    ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    এদিন দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। গত ৯ বছরে কেন্দ্রে বিজেপির উন্নয়নমূলক কাজের পরিসংখ্যান সমৃদ্ধ লিফলেট ভোটারদের হাতে তুলে দেন। তিনি বলেন, দুর্নীতিমুক্ত পঞ্চায়েত গড়তে বিজেপি প্রার্থীদের ভোট দিতে হবে। সকলের কাছে দলীয় প্রার্থীদের ভোট দেওয়ার জন্য তিনি আবেদন জানান। তিনি ছাড়াও এদিন উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, দুবরাজপুর বিধানসভার বিধায়ক অনুপকুমার সাহা, জেলার সাধারণ সম্পাদক টুটুন নন্দী, সংখ্যালঘু সেলের জেলা সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন সহ বিজেপির নেতা কর্মীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purulia: “এই সরকার চায় না শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক”, তীব্র আক্রমণে সুকান্ত মজুমদার

    Purulia: “এই সরকার চায় না শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক”, তীব্র আক্রমণে সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে পুরুলিয়ার (Purulia) পুঞ্চায় মহা মিছিলে অংশগ্রহণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এদিন পুঞ্চার দলহা মোড় থেকে পুঞ্চা কিষাণ মান্ডি পর্যন্ত এই মহা মিছিল হয়। এদিন সুকান্ত মজুমদার ছাড়াও মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা পুরুলিয়ার সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো, বিজেপির পুরুলিয়া জেলার সভাপতি বিবেক রাঙা সহ দলের নেতৃত্ব। এদিন মিছিল শেষে পুঞ্চা কিষাণ মান্ডির পাশে একটি পথসভায় যোগদান করেন সুকান্তবাবু।

    পুরুলিয়ার (Purulia) জেলা পরিষদ নিয়ে কী বললেন?

    পুরুলিয়া (Purulia) পৌঁছে ট্রেন থেকে নেমে রাজ্যের বিজেপি সভাপতি বলেন, এই পুরুলিয়ার এসপি আগে ডায়মন্ডহারবারে ছিলেন। কয়লা চোর ভাইপো পুরুলিয়া জেলা পরিষদের ভোট লুটের জন্য পাঠিয়েছেন এই দলদাস পুলিশকে। কিন্তু লাভ হবে না। পুরুলিয়ার মানুষ ভোটের মাধ্যমে তৃণমূল সরকারকে বহিষ্কার করবেন। এখানকার জেলা পরিষদ বিজেপির দখলেই থাকবে বলে মন্তব্য করেন সুকান্ত। পাশাপাশি কুড়মি সমাজের ভোট প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, কুড়মি সমাজের ভোট বিজেপিই পাবে। তৃণমূলের যুব সভানেত্রী সায়নী ঘোষের ইডি দফতরে হাজিরা প্রসঙ্গে বলেন, সব চোর জেলে যাবে। কয়েকদিন পরেই ‘সায়নীর অন্তর্ধান রহস্য’ সিনেমা প্রকাশিত হবে বলে কটাক্ষ করেন সুকান্ত।

    সভা মঞ্চ থেকে কী বললেন সুকান্ত

    এদিন মঞ্চ (Purulia) থেকে সুকান্ত মজুমদার রাজ্যের তৃণমূলের বিরুদ্ধে আক্রমণ করে বলেন, এই সরকার চায় না শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হোক। শাসক ভেবেছিল, বিজেপি হয়তো ভয় পেয়ে গেছে। কিন্তু মনোনয়নের প্রথম দু’ দিনেই আমরা আমাদের প্রার্থীদের অধিকাংশ মনোনয়ন করে দিয়েছি। বিরোধীদের মধ্যে প্রায় পঞ্চাশ হাজার মনোনয়ন জমা করেছে একা বিজেপিই। শাসক দল বিজেপির মনোনয়ন দেখে ভয় পেয়ে গেছে। আমরা আমাদের গণতান্ত্রিক লড়াই গণতন্ত্র মেনেই করব। কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে বাহিনী প্রয়োগের যথাযথ রিপোর্ট পাঠায়নি। যে ৩২২ কোম্পানি নিয়ে আসা হয়েছে, তাকে কীভাবে বুথ স্তর পর্যন্ত ব্যবহার করা হয়েছে, সেই বিষয়ে স্পষ্ট কোনও প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে না। শাসক এবং নির্বাচন কমিশন যে কোনওভাবেই শান্তিপূর্ণ, অবাধ নির্বাচন চায় না, সেই বিষয়েও তিনি সুনিশ্চিত! 

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: তৃণমূল রক্তের হোলি খেললে বিজেপিকেও সেই খেলায় নামতে হবে, চরম হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    BJP: তৃণমূল রক্তের হোলি খেললে বিজেপিকেও সেই খেলায় নামতে হবে, চরম হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যদি তৃণমূল কংগ্রেস ভাবে রক্তের হোলি খেলবে, তাহলে বিজেপিকেও (BJP) সেই খেলায় নামতে হবে। তখন যেন আমাদের কেউ দোষ না দেয় যে বিজেপি আইন-শৃঙ্খলা মেনে চলছে না। কমিশন ব্যবস্থা না নিলে বিজেপি বাধ্য হবে ব্যবস্থা নিতে। বৃহস্পতিবার নদিয়ার নবদ্বীপে একটি নির্বাচনী মিছিলে এসে রাজ্যে শাসক দল ও কমিশনকে আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এদিন নবদ্বীপের শ্যামপুর বাজার থেকে রাওতারা পর্যন্ত প্রায় ১২ কিলোমিটার রাস্তা দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে মিছিল করেন তিনি।

    ঠিক কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (BJP)?

    উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত নির্বাচনের পরেই গোটা রাজ্য জুড়ে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃত্ব প্রচারে নেমে পড়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় থেকেই রাজনৈতিক সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠে আসছে। কোথাও বিরোধীদের মনোনয়নপত্র জমা না দিতে দেওয়া, আবার কোথাও বিরোধী প্রার্থীদের মারধর এবং হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শাসক দলের বিরুদ্ধে। গতকাল মেদিনীপুরের সবংয়ে বিজেপির (BJP) বুথ সভাপতির ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। সেই প্রসঙ্গ টেনে সুকান্ত মজুমদার বলেন, গোটা রাজ্য জুড়ে শাসক দল রক্তের হোলি খেলছে। আর তারা যদি এই খেলা বন্ধ না করে, তাহলে বিজেপিও বাধ্য হয়ে এই খেলায় নামবে। তখন যেন প্রশাসন বা কমিশন বিজেপিকে কিছু না বলতে আসে।

    উদয়ন গুহ এবং মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ

    কোচবিহার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সীমান্ত এলাকা জুড়ে যত তৃণমূলের নেতা রয়েছেন, সবাই চোরাচালানোর সঙ্গে যুক্ত। তারা চায় জোর করে পঞ্চায়েত দখল করতে। কারণ বিএসএফের নিয়ম অনুসারে জন প্রতিনিধিদের কথা কিছুটা হলেও তাদের শুনতে হয়। আর এর মাথায় রয়েছেন উদয়ন গুহ। তিনি বলেন, যতদিন পর্যন্ত এই গুন্ডা তৃণমূলে থাকবে, ততদিন এই চোরাকারবার এবং সংঘর্ষ চলবে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (BJP) বলেন, তিনি সব সময় বিএসএফ থেকে শুরু করে আর্মিদেরও টার্গেট করে মন্তব্য করেন। কিন্তু জীবন বাঁচানোর সময় এলে আর্মি বাঁচায়। মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টার বিপদে পড়েছিল। তখন আর্মি ক্যাম্পে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে নামতে হয়েছিল। আবার বলতে হল আমার ছোটবেলায় আর্মিতে কাজ করা খুব ইচ্ছে ছিল। যার ইচ্ছা থাকবে, সে কখনও আর্মি সম্পর্কে এই ধরনের কথা বলে? যখন সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হয়েছিল, তখন ইমরান খান এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা মিলে গিয়েছিল।

    পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর শারীরিক অসুস্থতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা চাই মুখ্যমন্ত্রী যত দ্রুত সম্ভব সুস্থ হয়ে রাজনীতির ময়দানের নামুক। ভালো খেলোয়াড় না হলে খেলে মজা হয় না। উনাকে মুখ্যমন্ত্রী থাকা অবস্থায় হারাবো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘পঞ্চায়েত ভোটের পরই তৃণমূল দলটা ভেঙে যাবে’, বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘পঞ্চায়েত ভোটের পরই তৃণমূল দলটা ভেঙে যাবে’, বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের পরই তৃণমূল দলটা ভাঙবে। হাজার হাজার কর্মী তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি সহ অন্য দলে যোগ দেবেন। সোমবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘিতে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে একথা বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, তৃণমূল দলটাই গোষ্ঠীকোন্দলে জর্জরিত। রাজ্যের সর্বত্র নির্দল দাঁড়িয়েছে। পঞ্চায়েতের পর তৃণমূল ভাঙবে। আমরা বিচার করব, কাদের দলে নেওয়া যাবে।

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের সন্ত্রাস নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, তৃণমূল রাজ্যজুড়ে সন্ত্রাস করছে। ডায়মন্ডহারবার, মথুরাপুর সহ একাধিক জায়গায় আমাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। বহু জায়গায় মনোনয়ন জমা দিতে দেওয়া হয়নি। আসলে এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অনেক মানুষের প্রাণ যাবে। তৃণমূল যদি মনে করে বিজেপি বা সিপিএম বা বিরোধীদের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে তারা দেখবে। তারা ভুল ভাবছে। কারণ, সেই আগুনে তৃণমূলকে পুড়তে হবে।

    বিজেপি কর্মীর বাড়িতে সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    মথুরাপুর থানার কালিকাপুর এলাকার বিজেপি কর্মী সঞ্জীব পাইকের সঙ্গে এদিন দেখা করতে যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। জানা গিয়েছে, শনিবার রাতে ওই বিজেপি কর্মীর বাড়়িতে তৃণমূলের লোকজন বোমা মজুত করে রাখে বলে অভিযোগ। পরে, পুলিশ ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ওই বিজেপি কর্মীকে আটতক করে। তখনই এলাকার মানুষ বিক্ষোভ দেখালে পুলিশ ওই বিজেপি কর্মীকে ছেড়ে দেন। বিজেপি কর্মী সঞ্জীব পাইক বলেন, পরিকল্পিতভাবে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা আমার বাড়িতে বোমা রেখে  ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। আসলে আমি বিজেপি প্রার্থীর হয়ে এলাকায় প্রচার করছি। তৃণমূলে যোগ দেওয়ার জন্য। ওরা বলেছিল। সেটা মেনে তৃণমূলে যোগ দিইনি বলেই ওরা এই কাজ করেছে। আর এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এদিন তাঁর বাড়িতে আসেন। পরিবারের লোকের সঙ্গে কথা বলেন। পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভয় না পেয়ে বিজেপির পাশে থাকার আশ্বাস দেন তিনি। তিনি বলেন, দলীয় কর্মীদের বাড়িতে বোমা রেখে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে তৃণমূল। আমরা সবসময় দলীয় কর্মীর পাশে রয়েছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: আবার ভাঙন শাসকদলে! সুকান্তর হাত ধরে দক্ষিণ দিনাজপুরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে

    BJP: আবার ভাঙন শাসকদলে! সুকান্তর হাত ধরে দক্ষিণ দিনাজপুরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে আবার ভাঙন তৃণমূলে। বুধবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ ব্লকের ঝুলন মোড় এলাকায় একটি যোগদান শিবির অনুষ্ঠিত হয়৷ যেখানে তৃণমূল ছেড়ে ২৫ টি পরিবার বিজেপিতে (BJP) যোগদান করে। সন্ধ্যায় সদ্য যোগদানকারীদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। রাজ্য সভাপতির পাশাপাশি যোগদান শিবিরে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব৷ পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ২৫ টি পরিবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করায় বিজেপির শক্তি বাড়ল। আগামী দিনে এই এলাকায় বিজেপি ভালো ফলাফল করবে বলে জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি। উল্লেখ্য, ভোট যত এগিয়ে আসছে, তৃণমূলের প্রতি মোহভঙ্গ হয়ে বিভিন্ন জায়গায় দলে দলে মানুষ বিজেপির পতাকার নিচে আশ্রয় নিচ্ছেন। বোঝাই যাচ্ছে, তৃণমূলের দুর্নীতি এবং অপশাসনে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। এদিনের এই যোগদান কর্মসূচি সেই প্রবণতারই জ্বলন্ত প্রমাণ বলে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

    কী বলছেন যোগদানকারীরা (BJP)?

    এই বিষয়ে যোগদানকারীরা বলেন, তৃণমূল দল দুর্নীতির দল। তাই ওই পরিবেশে তাঁরা আর থাকতে পারছিলেন না। চাইছিলেন পরিবর্তন। তাই দুর্নীতির দল থেকে বেরিয়ে আজ ২৫ টি পরিবার বিজেপিতে যোগদান করলেন। এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপির (BJP) ফল ভালো হবে বলে তাঁরা প্রত্যেকেই আশাবাদী।

    কী বললেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, কুমারগঞ্জে এদিন ২৫ টি পরিবার তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগদান করল। এরা বিজেপিতে যোগদান করায় বিজেপির (BJP) আরও বাড়ল ও আগামী দিনে এই এলাকায় বিজেপি আরও ভালো ফলাফল করবে।

    কী বলছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি?

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার বলেন, আজ কুমারগঞ্জের সাফানগরে বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার গিয়েছিলেন। ৫০০ লোক বিজেপিতে যোগদান করেছে। বিজেপির লোক, বিজেপিতে যোগদান করেছে। তারা কেউ তৃণমূল করেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: আরাবুল-পুত্রের গাড়িতে বোমা উদ্ধার! ‘বাপ কা বেটা’ বলে খোঁচা সুকান্তর

    Panchayat Election: আরাবুল-পুত্রের গাড়িতে বোমা উদ্ধার! ‘বাপ কা বেটা’ বলে খোঁচা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election) মনোনয়ন ঘিরে মঙ্গলবারই অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে ভাঙড়। মুড়ি-মুড়কির মতো বোমা ছুড়তে থাকে শাসকদলের গুন্ডা বাহিনী, এমনটাই অভিযোগ বিরোধীদের। এদিনই তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের ছেলে হাকিমুল ইসলামের গাড়ির ড্যাশ বোর্ড থেকে বোমা উদ্ধার হয়। যা নিয়ে খোঁচা দিতে ছাড়েননি বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে হাইকোর্টের নির্দেশকে স্বাগত শুভেন্দুর

    কী বললেন সুকান্ত?

    আরাবুলের ছেলের নাম না করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কটাক্ষ, ‘‘বাপ কা বেটা সিপাহি কা ঘোড়া, কুছ নেহি তো থোড়া থোড়া!’’ সুকান্ত মজুমদার এদিন আরও বলেন, ‘‘কলেজের অধ্যাপিকাকে যখন জগ ছুড়ে মেরেছিল, তখনই তো পুলিশ আরাবুলকে গ্রেফতার করতে পারেনি। পুলিশের সেই সাহস নেই। যতদিন তৃণমূল ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন লাফালাফি করবে। তৃণমূল ক্ষমতাচ্যুত হলে ইঁদুরের গর্তে ঢুকে পড়বে।’’ এদিন ভাঙড়ের অশান্তি প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘‘শওকত মোল্লা গোটা ভাঙড় নিয়ন্ত্রণ করে। আমরা আগেই বলেছিলাম পুলিশকে দিয়ে ভোট হবে না। তার কারণ পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ গুলি চালাতে পারে না। সেজন্য তাদের কেউ ভয় পায় না। বোমা মারছে তাদের লক্ষ্য করে। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের বন্দুকের নলে মাকড়সার জাল বিছিয়ে গিয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলে কারও ক্ষমতা ছিল না বোমাবাজি করার।’’

    ক্যানিং-এর অশান্তি নিয়ে কী বললেন বালুরঘাটের সাংসদ?

    ক্যানিংয়ের অশান্তি নিয়েও এদিন সরব হন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, ‘‘ক্যানিংয়ে এদিন দলীয় নেতৃত্ব প্রার্থীদের সঙ্গে মনোনয়ন কর্মসূচিতে গেলে তৃণমূলের দুষ্কৃতী বাহিনী আচমকা হামলা চালায়। সজল ঘোষ, প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল সহ অনেকেই হামলায় জখম হয়েছেন। এটা নির্বাচনের নামে প্রহসন হচ্ছে।’’ প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই বিজেপি প্রার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ ওঠে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ক্যানিং-এ। বিজেপির মহিলা প্রার্থী সহ বেশ কয়েকজন জখম হন তৃণমূলের হামলায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ব্লকে ব্লকে মনোনয়ন করালেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ব্লকে ব্লকে মনোনয়ন করালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণা হতেই সোমবার দক্ষিণ দিনাজপুর  জেলার বিভিন্ন বিডিও অফিসে মনোনয়ন জমা দেওয়ার তদারকি করতে দেখা গেল বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar)। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন ব্লকের বিডিও অফিসে বিজেপির প্রার্থীদের সঙ্গে করে মনোনয়ন জমা করাতে যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

    এনিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এনিয়ে বলেন, ‘‘দক্ষিণ দিনাজপুরে আমরা যথেষ্ট শক্তিশালী অন্য দল যদি মনে করে আমাদের মনোনয়নে বাধা দেবে তাহলে তার ব্যবস্থা আমরা করবো। নমিনেশনের সময় আমি নিজেও হাজির থাকছি। আমি এখন তপন বিডিও অফিসে নমিনেশন জমা করলাম এরপর গঙ্গারামপুর বিডিও অফিসে যাবো। আমরা গিয়ে দেখবো সেখানে কত বড়ো বড়ো গুন্ডা আছে।’’  গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা জুড়ে সন্ত্রাসের কথাও এদিন শোনা যায় বালুরঘাটের সাংসদের মুখে। রবিবার সন্ধ্যায় বালুরঘাট শহরে সান্ধ্য ভ্রমণে দেখা যায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে। 

    রবিবার সন্ধ্যায় বালুরঘাটে জনসংযোগ সারেন সাংসদ

    শেষ কবে সন্ধ্যাবেলায় পায়ে হেঁটে নিজের শহরে ঘুরেছেন তা মনে নেই বিজেপির রাজ্য সভাপতির। তাই নিজ বাড়ি থেকে বেরিয়ে তিনি চলে আসেন বালুরঘাট থানা মোড়ে। সেখানে একটি চায়ের দোকানে জমিয়ে আড্ডা দেন ও পরিচিতদের খোঁজ খবর নেন তিনি। সাংগঠনিক কাজে মাসের বেশির ভাগ সময়ই তাঁকে বাড়ির বাইরে থাকতে হয়। পাড়ার দোকানে চা খান। তার পর পায়ে হেঁটে এলাকা ঘোরেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার । এ বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেছেন, ‘‘আমি কলকাতা থেকে বালুরঘাটে আমার বাড়িতে এসেছি। আজ রবিবার সন্ধ্যায় কোনও দলীয় কর্মসূচি নেই তাই আমি হেঁটে বেরিয়েছি। বহু দিন পর সময় পেয়েছি। তাই হাঁটতে শুরু করলাম। আমার এলাকার স্থানীয় মানুষ অনেকের সঙ্গে দেখা হল। তাঁদেরও খোঁজ খবর নিলাম।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share