Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Sukanta Majumdar: ‘পঞ্চায়েত ভোটের পরই তৃণমূল দলটা ভেঙে যাবে’, বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘পঞ্চায়েত ভোটের পরই তৃণমূল দলটা ভেঙে যাবে’, বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের পরই তৃণমূল দলটা ভাঙবে। হাজার হাজার কর্মী তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি সহ অন্য দলে যোগ দেবেন। সোমবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘিতে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে একথা বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, তৃণমূল দলটাই গোষ্ঠীকোন্দলে জর্জরিত। রাজ্যের সর্বত্র নির্দল দাঁড়িয়েছে। পঞ্চায়েতের পর তৃণমূল ভাঙবে। আমরা বিচার করব, কাদের দলে নেওয়া যাবে।

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের সন্ত্রাস নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, তৃণমূল রাজ্যজুড়ে সন্ত্রাস করছে। ডায়মন্ডহারবার, মথুরাপুর সহ একাধিক জায়গায় আমাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। বহু জায়গায় মনোনয়ন জমা দিতে দেওয়া হয়নি। আসলে এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অনেক মানুষের প্রাণ যাবে। তৃণমূল যদি মনে করে বিজেপি বা সিপিএম বা বিরোধীদের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে তারা দেখবে। তারা ভুল ভাবছে। কারণ, সেই আগুনে তৃণমূলকে পুড়তে হবে।

    বিজেপি কর্মীর বাড়িতে সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    মথুরাপুর থানার কালিকাপুর এলাকার বিজেপি কর্মী সঞ্জীব পাইকের সঙ্গে এদিন দেখা করতে যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। জানা গিয়েছে, শনিবার রাতে ওই বিজেপি কর্মীর বাড়়িতে তৃণমূলের লোকজন বোমা মজুত করে রাখে বলে অভিযোগ। পরে, পুলিশ ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ওই বিজেপি কর্মীকে আটতক করে। তখনই এলাকার মানুষ বিক্ষোভ দেখালে পুলিশ ওই বিজেপি কর্মীকে ছেড়ে দেন। বিজেপি কর্মী সঞ্জীব পাইক বলেন, পরিকল্পিতভাবে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা আমার বাড়িতে বোমা রেখে  ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। আসলে আমি বিজেপি প্রার্থীর হয়ে এলাকায় প্রচার করছি। তৃণমূলে যোগ দেওয়ার জন্য। ওরা বলেছিল। সেটা মেনে তৃণমূলে যোগ দিইনি বলেই ওরা এই কাজ করেছে। আর এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এদিন তাঁর বাড়িতে আসেন। পরিবারের লোকের সঙ্গে কথা বলেন। পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভয় না পেয়ে বিজেপির পাশে থাকার আশ্বাস দেন তিনি। তিনি বলেন, দলীয় কর্মীদের বাড়িতে বোমা রেখে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে তৃণমূল। আমরা সবসময় দলীয় কর্মীর পাশে রয়েছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: আবার ভাঙন শাসকদলে! সুকান্তর হাত ধরে দক্ষিণ দিনাজপুরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে

    BJP: আবার ভাঙন শাসকদলে! সুকান্তর হাত ধরে দক্ষিণ দিনাজপুরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে আবার ভাঙন তৃণমূলে। বুধবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ ব্লকের ঝুলন মোড় এলাকায় একটি যোগদান শিবির অনুষ্ঠিত হয়৷ যেখানে তৃণমূল ছেড়ে ২৫ টি পরিবার বিজেপিতে (BJP) যোগদান করে। সন্ধ্যায় সদ্য যোগদানকারীদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। রাজ্য সভাপতির পাশাপাশি যোগদান শিবিরে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব৷ পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ২৫ টি পরিবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করায় বিজেপির শক্তি বাড়ল। আগামী দিনে এই এলাকায় বিজেপি ভালো ফলাফল করবে বলে জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি। উল্লেখ্য, ভোট যত এগিয়ে আসছে, তৃণমূলের প্রতি মোহভঙ্গ হয়ে বিভিন্ন জায়গায় দলে দলে মানুষ বিজেপির পতাকার নিচে আশ্রয় নিচ্ছেন। বোঝাই যাচ্ছে, তৃণমূলের দুর্নীতি এবং অপশাসনে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। এদিনের এই যোগদান কর্মসূচি সেই প্রবণতারই জ্বলন্ত প্রমাণ বলে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

    কী বলছেন যোগদানকারীরা (BJP)?

    এই বিষয়ে যোগদানকারীরা বলেন, তৃণমূল দল দুর্নীতির দল। তাই ওই পরিবেশে তাঁরা আর থাকতে পারছিলেন না। চাইছিলেন পরিবর্তন। তাই দুর্নীতির দল থেকে বেরিয়ে আজ ২৫ টি পরিবার বিজেপিতে যোগদান করলেন। এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপির (BJP) ফল ভালো হবে বলে তাঁরা প্রত্যেকেই আশাবাদী।

    কী বললেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, কুমারগঞ্জে এদিন ২৫ টি পরিবার তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগদান করল। এরা বিজেপিতে যোগদান করায় বিজেপির (BJP) আরও বাড়ল ও আগামী দিনে এই এলাকায় বিজেপি আরও ভালো ফলাফল করবে।

    কী বলছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি?

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার বলেন, আজ কুমারগঞ্জের সাফানগরে বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার গিয়েছিলেন। ৫০০ লোক বিজেপিতে যোগদান করেছে। বিজেপির লোক, বিজেপিতে যোগদান করেছে। তারা কেউ তৃণমূল করেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: আরাবুল-পুত্রের গাড়িতে বোমা উদ্ধার! ‘বাপ কা বেটা’ বলে খোঁচা সুকান্তর

    Panchayat Election: আরাবুল-পুত্রের গাড়িতে বোমা উদ্ধার! ‘বাপ কা বেটা’ বলে খোঁচা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election) মনোনয়ন ঘিরে মঙ্গলবারই অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে ভাঙড়। মুড়ি-মুড়কির মতো বোমা ছুড়তে থাকে শাসকদলের গুন্ডা বাহিনী, এমনটাই অভিযোগ বিরোধীদের। এদিনই তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের ছেলে হাকিমুল ইসলামের গাড়ির ড্যাশ বোর্ড থেকে বোমা উদ্ধার হয়। যা নিয়ে খোঁচা দিতে ছাড়েননি বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে হাইকোর্টের নির্দেশকে স্বাগত শুভেন্দুর

    কী বললেন সুকান্ত?

    আরাবুলের ছেলের নাম না করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কটাক্ষ, ‘‘বাপ কা বেটা সিপাহি কা ঘোড়া, কুছ নেহি তো থোড়া থোড়া!’’ সুকান্ত মজুমদার এদিন আরও বলেন, ‘‘কলেজের অধ্যাপিকাকে যখন জগ ছুড়ে মেরেছিল, তখনই তো পুলিশ আরাবুলকে গ্রেফতার করতে পারেনি। পুলিশের সেই সাহস নেই। যতদিন তৃণমূল ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন লাফালাফি করবে। তৃণমূল ক্ষমতাচ্যুত হলে ইঁদুরের গর্তে ঢুকে পড়বে।’’ এদিন ভাঙড়ের অশান্তি প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘‘শওকত মোল্লা গোটা ভাঙড় নিয়ন্ত্রণ করে। আমরা আগেই বলেছিলাম পুলিশকে দিয়ে ভোট হবে না। তার কারণ পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ গুলি চালাতে পারে না। সেজন্য তাদের কেউ ভয় পায় না। বোমা মারছে তাদের লক্ষ্য করে। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের বন্দুকের নলে মাকড়সার জাল বিছিয়ে গিয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলে কারও ক্ষমতা ছিল না বোমাবাজি করার।’’

    ক্যানিং-এর অশান্তি নিয়ে কী বললেন বালুরঘাটের সাংসদ?

    ক্যানিংয়ের অশান্তি নিয়েও এদিন সরব হন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, ‘‘ক্যানিংয়ে এদিন দলীয় নেতৃত্ব প্রার্থীদের সঙ্গে মনোনয়ন কর্মসূচিতে গেলে তৃণমূলের দুষ্কৃতী বাহিনী আচমকা হামলা চালায়। সজল ঘোষ, প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল সহ অনেকেই হামলায় জখম হয়েছেন। এটা নির্বাচনের নামে প্রহসন হচ্ছে।’’ প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই বিজেপি প্রার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ ওঠে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ক্যানিং-এ। বিজেপির মহিলা প্রার্থী সহ বেশ কয়েকজন জখম হন তৃণমূলের হামলায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ব্লকে ব্লকে মনোনয়ন করালেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ব্লকে ব্লকে মনোনয়ন করালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণা হতেই সোমবার দক্ষিণ দিনাজপুর  জেলার বিভিন্ন বিডিও অফিসে মনোনয়ন জমা দেওয়ার তদারকি করতে দেখা গেল বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar)। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন ব্লকের বিডিও অফিসে বিজেপির প্রার্থীদের সঙ্গে করে মনোনয়ন জমা করাতে যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

    এনিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এনিয়ে বলেন, ‘‘দক্ষিণ দিনাজপুরে আমরা যথেষ্ট শক্তিশালী অন্য দল যদি মনে করে আমাদের মনোনয়নে বাধা দেবে তাহলে তার ব্যবস্থা আমরা করবো। নমিনেশনের সময় আমি নিজেও হাজির থাকছি। আমি এখন তপন বিডিও অফিসে নমিনেশন জমা করলাম এরপর গঙ্গারামপুর বিডিও অফিসে যাবো। আমরা গিয়ে দেখবো সেখানে কত বড়ো বড়ো গুন্ডা আছে।’’  গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা জুড়ে সন্ত্রাসের কথাও এদিন শোনা যায় বালুরঘাটের সাংসদের মুখে। রবিবার সন্ধ্যায় বালুরঘাট শহরে সান্ধ্য ভ্রমণে দেখা যায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে। 

    রবিবার সন্ধ্যায় বালুরঘাটে জনসংযোগ সারেন সাংসদ

    শেষ কবে সন্ধ্যাবেলায় পায়ে হেঁটে নিজের শহরে ঘুরেছেন তা মনে নেই বিজেপির রাজ্য সভাপতির। তাই নিজ বাড়ি থেকে বেরিয়ে তিনি চলে আসেন বালুরঘাট থানা মোড়ে। সেখানে একটি চায়ের দোকানে জমিয়ে আড্ডা দেন ও পরিচিতদের খোঁজ খবর নেন তিনি। সাংগঠনিক কাজে মাসের বেশির ভাগ সময়ই তাঁকে বাড়ির বাইরে থাকতে হয়। পাড়ার দোকানে চা খান। তার পর পায়ে হেঁটে এলাকা ঘোরেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার । এ বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেছেন, ‘‘আমি কলকাতা থেকে বালুরঘাটে আমার বাড়িতে এসেছি। আজ রবিবার সন্ধ্যায় কোনও দলীয় কর্মসূচি নেই তাই আমি হেঁটে বেরিয়েছি। বহু দিন পর সময় পেয়েছি। তাই হাঁটতে শুরু করলাম। আমার এলাকার স্থানীয় মানুষ অনেকের সঙ্গে দেখা হল। তাঁদেরও খোঁজ খবর নিলাম।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • BJP: চুরি করে লালুপ্রসাদও ছাড় পাননি, মুখ্যমন্ত্রী এবং ভাইপো তো চুনোপুঁটি! তোপ সুকান্তর

    BJP: চুরি করে লালুপ্রসাদও ছাড় পাননি, মুখ্যমন্ত্রী এবং ভাইপো তো চুনোপুঁটি! তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ জুন আরামবাগে বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার দলের সোশ্যাল মিডিয়ার বিশেষ বৈঠকে যোগ দিলেন। আর তার পরই সংবাদ মাধ্যমে তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র কটাক্ষ করেন। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইলে তৃণমূলের নেতাদের এত ভয় কীসের? এই প্রশ্নও তোলেন সুকান্ত।

    আরামবাগে এসে কী বললেন সুকান্ত (BJP)?

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ইডি ডাকলে যাব না। সামনে পঞ্চায়েত ভোট, অযথা সময় নষ্ট করব না। সুকান্ত মজুদারের কাছে (BJP) অভিষেকের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইডিতে এত ভয় কীসের? তদন্ত থেকে কেন পালাতে চাইছেন? সুকান্ত আরও বলেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত দল যদি সরকারে থাকে, তাহলে তার মানে এই নয় যে আপনি চুরি করবেন। সংবিধান কখনই চুরি করার অধিকার দেয় না। তিনি আরও বলেন, আমিও সাংসদ, কিন্তু আমিও চুরি করতে পারি না। চুরি করলে ভারতবর্ষের আইন শাস্তি দেবেই। আইনের হাত থেকে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবও ছাড় পাননি, চুরি করলে শাস্তি পেতেই হবে। মুখ্যমন্ত্রী এবং ভাইপো লালুপ্রসাদের সামনে তো চুনোপুঁটি, তাই শাস্তি পেতেই হবে। ভারতীয় আইনে দোষীরা শাস্তি পাবেই।

    পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য

    সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ বলছে যে, পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী না দিলে ভোট করাতে তারা যাবে না। প্রতিক্রিয়া স্বরূপ সুকান্ত মজুমদার (BJP) সাংবাদিকদের বলেন, যাঁরা ভোটে যাবেন, তাঁদের সুরক্ষার দায়িত্ব রাজ্য নির্বাচন কমিশনের। তিনি আরও বলেন, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে উত্তর দিনাজপুরে পোলিং অফিসার রাজকুমার রায় নামের এক শিক্ষককে ভোট নিতে গিয়ে খুন হতে হয়েছিল। ওই শিক্ষকের দেহ পাওয়া গিয়েছিল রেল লাইনের ধারে। তাই ভোট কর্মীদের নিরাপত্তার দায়িত্ব রাজ্য নির্বাচন কমিশনের। এক দফার ভোট, কেবল মাত্র পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ দ্বারা সম্ভব নয়। পশ্চিমবঙ্গে যে পরিমাণে স্পর্শকাতর পঞ্চায়েত বুথ রয়েছে, তাতে কেন্দ্রীয় বাহিনী বা অন্য রাজ্যের পুলিশ প্রয়োজন। সুকান্ত মজুমদার বলেন, আমরা দেখেছি বিধানসভা ভোটের সময় শুধুমাত্র ভোট কেন্দ্রকে রক্ষা করতে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে গুলি চালাতে হয়েছিল। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী নিজে উস্কানি দিয়ে এই অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটিয়ে ছিলেন বলে অভিযোগ সুকান্তর। আইন শৃঙ্খলা রক্ষা করতে গিয়ে যদি বাহিনী গুলি চালায়, তাহলে তা ভালোই হবে জানিয়েছেন এই বিজেপি নেতা। কার্যত এইভাবেই বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার তৃণমূল সরকার এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • BJP: অভিষেকের জনজোয়ার নয়, জনভাটা চলছে! জনসম্পর্ক অভিযানে তোপ সুকান্তর

    BJP: অভিষেকের জনজোয়ার নয়, জনভাটা চলছে! জনসম্পর্ক অভিযানে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলির জনজোয়ার সভার তীব্র সমালোচনা করলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি। এই জেলার আরামবাগ, পোলবা এবং বলাগড়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জনজোয়ার কর্মসূচি পালন করছেন। ইতিমধ্যেই এই জেলার তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কে শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে সিবিআই-ইডি গ্রেফতার করেছে। আর তাই, এই সুযোগে বিজেপির মহা জনসম্পর্ক যাত্রা চলাকালীন তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (BJP)?

    কেন্দ্র সরকারের ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে সাংসদ সুকান্ত মুজমদার (BJP) জনসম্পর্ক অভিযানে চুঁচুড়ার কবি অরুণ চক্রবর্তীর বাড়িতে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বলেন, আরামবাগে জনজোয়ার নয়, জনভাটা চলছে! যারা টাকা কালেকশন করে পৌঁছে দেবে, তারা এখন জেলে। অভিষেকের ট্রাক্টরে করে রোড শো করাকে কটক্ষ করেন তিনি। বলেন, তৃণমূলের জেলা জুড়ে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চলছে। পঞ্চায়েত নির্বাচন এখনও হয়নি। কিন্তু যদি রাজ্য সরকার নির্বাচন সঠিক সময়ে না করে, তাহলে যতজন লোক অভিষেকের পিছনে ঘুরছে, তাও আর ঘুরবে না। পাশাপাশি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, রেল দুর্ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী রাজনীতি করছেন। সুকান্তবাবু বলেন, আহতদের আর্থিক সাহায্যের জন্য স্থানীয় নেতারা প্রথমে চেক দিলেও, তারপর আবার মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের কলকাতায় নিয়ে গিয়ে, সেই চেক ঘটা করেপুনরায় প্রদান করেছেন। এটা রীতিমতো আহত ব্যক্তিদের হেনস্থা ছাড়া আর কিছু নয়। উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী যখন চেক বিলি করছিলেন, সেই সময় মন্তব্য করেন, ‘সিবিআই এখন বাথরুমেও ঢুকছে’। আর তাঁর এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে সুকান্তবাবু বলেন, টাকা-সোনা যদি তৃণমূল নেতাদের বাথরুমেও রাখা থাকে, তাহলে বাথরুমেও সিবিআই-ইডি ঢুকবে। কেন্দ্র সরকারের ৯ বছর পূরণের উপলক্ষে বিজেপি সমাজের বিভিন্ন বিশিষ্ট মানুষের বাড়িতে গিয়ে জনসম্পর্ক অভিযান করছে। কবি অরুণ চক্রবর্তীর বাড়িতে এই সুবাদেই যাওয়া সুকান্ত মজুমদারের। অরুণবাবু অবশ্য বলেন, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Sukanta Majumdar: ‘‘২ হাজারের নোটে ক্ষতিপূরণ, কালো টাকা সাদা করার তৃণমূলী পদ্ধতি’’, খোঁচা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘২ হাজারের নোটে ক্ষতিপূরণ, কালো টাকা সাদা করার তৃণমূলী পদ্ধতি’’, খোঁচা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করমণ্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবার পিছু ২ লাখ টাকা করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। যা নিয়ে রীতিমতো কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। কালো টাকা সাদা করতেই তৃণমূলের এই উদ্যোগ বলে তোপ দেখেছেন বালুরঘাটের সাংসদ। তাঁর আরও দাবি , দু’লক্ষ টাকার ক্ষতিপূরণ ২ হাজার টাকার নোটে দেওয়া হচ্ছে। যা ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাঙ্কে গিয়ে বদল করে আসতে হবে।

    কী লিখলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    এই নিয়ে মঙ্গলবারই ট্যুইট করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। একটি ভিডিও পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে তৃণমূল দলের পক্ষ থেকে নিহতদের পরিবারকে ২ লাখ টাকার আর্থিক সাহায্য করছেন রাজ্যের একজন মন্ত্রী। একে আমি সাধুবাদ জানাই। কিন্তু এ প্রসঙ্গে আমার প্রশ্ন, একসঙ্গে ২ হাজার টাকার নোটে দু লাখ টাকার বান্ডিলের উৎসটা ঠিক কি?’’ অর্থাৎ স্পষ্টভাবেই বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলতে চেয়েছেন যে ঘুষ এবং দুর্নীতির কালো টাকা সাদা করার উদ্দেশ্যেই তৃণমূল দু লাখ টাকার ক্ষতিপূরণের কথা ঘোষণা করেছে।

    তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘বর্তমানে ২০০০ টাকার নোট বাজারে যোগান কম এবং তা ব্যাঙ্কের মাধ্যমে পরিবর্তন করার পদ্ধতি চলছে। এই পরিস্থিতিতে অসহায় পরিবারগুলোকে দুই হাজার টাকার নোট প্রদান করে তাদের সমস্যা কি বৃদ্ধি করা হল না?  দ্বিতীয়ত, এটা কালো টাকা সাদা করার তৃণমূলী পদ্ধতির নয় কি?’’

    আরও পড়ুন: রেললাইনে চলে এল ট্রাক, অল্পের জন্য রক্ষা পেল রাজধানী এক্সপ্রেস!

    গতকালই ২০০০ টাকার নোটের বান্ডিল দিতে দেখা যায় মন্ত্রী শশী পাঁজাকে

    প্রসঙ্গত, এই দিনই স্বজনহারা পরিবারগুলির হাতে আর্থিক সাহায্য তুলে দিতে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় গিয়েছিলেন মন্ত্রী শশী পাঁজা, বিধায়ক শওকত মোল্লা, জয় নগরের সাংসদ প্রতিমা মণ্ডলরা। ২০০০ টাকার নোট ইতিমধ্যে প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করেছে ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। যাদের কাছে এই নোট রয়েছে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তা বদল করারও নির্দেশ দিয়েছে ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। তা সত্ত্বেও এদিন ২০০০ টাকার নোটে ক্ষতিপূরণ দিতে দেখা যায় তৃণমূল নেতৃত্বকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “দেবের সিনেমাগুলো হয়তো আগামী দিনে করবেন”, অভিষেককে কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “দেবের সিনেমাগুলো হয়তো আগামী দিনে করবেন”, অভিষেককে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জুতো মেরে গরুদান। বাংলার একটা বিখ্যাত প্রবাদ। অভিষেকের ফুরফুরা শরিফে আসাকে ঠিক এই প্রবাদেই ভূষিত করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সোমবার বিকেলে অভিষেকের নবজোয়ার যাত্রা প্রবেশ করেছিল হুগলি জেলায়। হাওড়ার ডোমজুড় থেকে অভিষেকের কনভয় হুগলিতে ঢোকে জাঙ্গিপাড়ার মধ্য দিয়ে। তিনদিনের কর্মসূচির সূচনা হিসেবে জাঙ্গিপাড়ার অন্তর্গত ফুরফুরা শরিফকেই বেছে নেওয়া হয়েছিল। উদ্দেশ্য ছিল ফুরফুরা শরিফের পবিত্র মাজার দর্শন করে পিরজাদাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করা। কিন্তু অভিষেকের ফুরফুরার অভিষেক মসৃণ ছিল না। কারণ ওইদিন সকালেই তাঁর (Abhishek Banerjee) বিরুদ্ধে পোস্টার পড়েছিল। যদিও পুলিশি হস্তক্ষেপে সেই পর্ব মিটে যায়। তবুও খোদ নওশাদ সিদ্দিকির বাসস্থান যেখানে, সেখানে তো ক্ষোভ থাকবেই। কারণ এই নওশাদকেই বেশ কিছুদিন হাজতবাস করতে হয় শাসকদলের অঙ্গুলি হেলনে।

    সুকান্তর (Sukanta Majumdar) হুগলি জেলার কর্মসূচি

    আর মঙ্গলবার প্রবাস কর্মসূচি উপলক্ষে দুদিনের সফরে হুগলি এসে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ঠিক সেই জায়গাতেই খোঁচাটা দিলেন। রাজনৈতিক দিক থেকে দেখতে গেলে হুগলি জেলায় মঙ্গলবার ছিল খুব গুরুত্বপূর্ণ দিন। একদিকে অভিষেকের জনজোয়ার কর্মসূচি চলছে হরিপাল থেকে তারকেশ্বর পর্যন্ত, অন্যদিকে বিজেপির প্রবাস কর্মসূচি উপলক্ষে খোদ রাজ্য সভাপতির (Sukanta Majumdar) হুগলি আগমন। এদিন দুপুরে শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলার কিছু মণ্ডলের মিটিং সেরে চণ্ডীতলার কৃষ্ণরামপুর এলাকায় সন্ধ্যায় জনসভা করেন সুকান্তবাবু। সেখানে তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে তৃণমূল কংগ্রেস এই অভিষেক ব্যানার্জির নির্দেশেই ফুরফুরার পিরজাদা বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকিকে জেলে ঢুকিয়ে ছিল। সেই ফুরফুরাতে গিয়েই উনি শ্রদ্ধাদান করেছেন!

    অভিষেকের নবজোয়ারকে কটাক্ষ

    এদিন হরিপালে রোড শো-তে অভিষেককে ট্রাক্টরে চেপে যেতে দেখা গিয়েছিল। সেই বিষয়েও কটাক্ষ করেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, উনি এসব নাটক করছেন। চেহারা টেহারা কমিয়েছেন। একটু স্লিম হয়েছেন। হিরো হওয়ার শখ হয়েছে হয়তো। দেবের সিনেমাগুলো হয়তো আগামী দিনে করবেন। সেই জন্য ট্রাক্টরে চড়ছেন, গাড়ির মাথায় চড়ছেন, ফুল ছড়াচ্ছেন। তাঁর কথায়, আগে তো কখনও গ্রামে বাংলায় যাননি, তাই এখন যাচ্ছেন। দেখছেন জমিতে ধান কেমন হয়, ধান হয় না কাঠ হয়। আসলে সব নাটক।

    পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচন উপলক্ষে সুকান্তর দাবি, ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন হলে বিজেপি পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের থেকে বেশি আসন নিয়ে জয়লাভ করবে। এদিন শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলার সভা সেরেই চুঁচুড়া ফিরে আসেন তিনি (Sukanta Majumdar)। হুগলি জেলা পূর্ত ভবনের পাশে পথসাথীতে রাত্রিবাস করে বুধবার হুগলি সাংগঠনিক জেলাতে বেশ কিছু দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: “অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সন্ধ্যায় খড়্গপুর-২ নম্বর ব্লকের পলশ্যা গ্রামের গোকুলপুর বাজারে ভারতীয় জনতা পার্টির পক্ষ থেকে জনসম্পর্ক সভার আয়োজন করা হয়। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী, আপনার লজ্জা লাগে না? আপনি একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী। আপনারই রাজত্বে স্বামী বিজেপি করে বলে একজন মহিলাকে শুনতে হয়, তোমাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করব! এরকম মুখ্যমন্ত্রী হলে তাঁর লজ্জা লাগা উচিত, গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত। অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রী।” উল্লেখ্য, দলীয় কর্মীর স্ত্রীকে এই হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানার পরই বিস্ফোরক হয়ে ওঠেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে একের পর এক তোপ দাগেন।

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতিকে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সবেরাতি আলি এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করে রেখেছে বলে স্থানীয় বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ। এদিন বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্য সভাপতি তৃণমূলের ব্লক সভাপতিকেও আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, “সবেরাতি আলি ব্লক প্রেসিডেন্ট তৃণমূলের। তাকে পরিষ্কার বলে দিচ্ছি, ভাই সময় আছে, শুধরে যাও। না হলে পরে যোগীর ট্রিটমেন্ট করব। এমন অবস্থা করব, পশ্চিমবঙ্গে লুকনোর জায়গা খুঁজে পাবে না। অন্য রাজ্যে গিয়ে কবরে স্থান পাবে।”

    পুলিশকে তোপ দাগেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, “আরে, চামচাগিরি করার ইচ্ছে হয়েছে তো পুলিশের ড্রেস খুলে রাখুন। তৃণমূল কংগ্রেসের ঝান্ডা নিয়ে পঞ্চায়েতে দাঁড়ান। আমরা বুঝিয়ে দেব, কত ধানে কত চাল। পুলিশের ড্রেস পরে চামচাগিরি করতে আসবেন না। আপনার টুপিতে অশোকস্তম্ভ থাকে। যদি চামচাগিরি করতে হয়, অশোকস্তম্ভটা খুলে ফেলে দিন। হাওয়াই চটি লাগিয়ে চামচাগিরি করুন। লোকে তাও কিছুটা হলেও মানবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Paschim Medinipur: তৃণমূলের নবজোয়ার শেষ হতেই জেলায় শুরু বিজেপির জনসম্পর্ক অভিযান

    Paschim Medinipur: তৃণমূলের নবজোয়ার শেষ হতেই জেলায় শুরু বিজেপির জনসম্পর্ক অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিম মেদিনীপুরে (Paschim Medinipur) অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার কর্মসূচি শেষ হতেই ময়দানে বিজেপির রাজ্য সভাপতি এবং দলের কার্যকর্তারা। রবিবার থেকেই একাধিক জায়গায় কর্মসূচি করছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সামনেই পঞ্চায়েত এবং লোকসভার ভোট। আর তাকে লক্ষ্য করেই ময়দানে নেমে পড়েছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল। বিজেপি এবার শুরু করে দিল জনসম্পর্ক অভিযান।

    পশ্চিম মেদিনীপুরে (Paschim Medinipur) কোথায় গেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি

    রবিবার কেশিয়াড়িতে জনসম্পর্ক সভা করেন সুকান্ত মজুমদার। তারপরই সোমবার সকালে ডেবরার (Paschim Medinipur) পিংলা ব্লক এলাকায় বিশেষ জনসম্পর্ক অভিযান করেন তিনি। গত ন-বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের নানাবিধ প্রকল্প এবং সুবিধার কথা তিনি সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে বলার চেষ্টা করেন বলে জানা গেছে।

    কী বলেন সুকান্ত মজুমদার?

    রাজ্য সরকারের শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতিকে কেন্দ্র করে পিংলায় (Paschim Medinipur) সুকান্ত মজুমদার বলেন, কাকু হোন বা ডাকু হোন, বাঁচবে না কেউ। মুখে কুলুপ দেন আর কুলপি নিন, যাই করে থাকুন না কেন, কীভাবে কথা বের করতে হয়, সিবিআই-ইডি সব জানে। সব কথা প্রকাশ পাবে, গোপনে কিছুই থাকবে না। সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন, তখন গোটা দেশে ৫৪০ টির বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছিল। সেই সঙ্গে ১৪০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল এবং ৮০০ টির বেশি ঘটনায় লাইনচ্যুত হয় রেল। মুখ্যমন্ত্রী রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পদত্যাগ দাবি করছেন! কিন্তু তার আগে তো ডবল ডবল পদত্যাগ করা উচিত মুখ্যমন্ত্রীর। কারণ রাজ্যে ডবল ডবল চাকরি হয়নি। এই প্রসঙ্গে সুকান্তবাবু আরও বলেন, এই মুখ্যমন্ত্রীর সময়েই জ্ঞানেশ্বরী রেল দুর্ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু এই দুর্ঘটনার তদন্ত রিপোর্ট সামনে আসতে দেননি তিনিই। এর কারণ, মূলচক্রী মাওবাদী নেতা ছত্রধর মাহাতো এখন তাঁরই দলের লোক। ঠিক এই ভাবেই জনসম্পর্ক অভিযানে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অগ্নিবাণ নিক্ষেপ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share