Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Sukanta Majumdar: “মুখ্যমন্ত্রী লাশের ওপর দাঁড়িয়ে রাজনীতি করেন”, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: “মুখ্যমন্ত্রী লাশের ওপর দাঁড়িয়ে রাজনীতি করেন”, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালেশ্বরে ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত এবং জখমদের বেশিরভাগই পরিযায়ী শ্রমিক। এরাজ্যে কাজ না পেয়ে করমণ্ডল এক্সপ্রেস ধরে ভিন রাজ্যে শয়ে শয়ে রাজমিস্ত্রি কাজে যাচ্ছিলেন। পাশাপাশি এই তালিকায় রয়েছে ভেলোরে চিকিৎসা করতে যাওয়া বহু পরিবার। রবিবার সন্ধ্যায় পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়ির কুকাই এলাকায় দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন,” বাংলায় কাজ নেই। তাই বাধ্য হয়ে এই রাজ্য থেকে শয়ে শয়ে ছেলেমেয়েকে কেরলে রাজমিস্ত্রির কাজে যেতে হচ্ছে। আর মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, এগিয়ে বাংলা! লজ্জা করে না একথা বলতে? আমি করমণ্ডল এক্সপ্রেসের অনেক যাত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা বলেছেন, চিকিৎসার জন্য তাঁরা ভেলোরে যাচ্ছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্য কার্ডে এরাজ্যে ভালো চিকিৎসা মেলে না। এই রাজ্যে বেকারদের হাতে কাজ নেই। অসুস্থ মানুষদের ভালো চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। তাই, মানুষ বাধ্য হয়ে ভিন রাজ্যে যাচ্ছেন।”

    অভিষেককে নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, “তৃণমূলের চোরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তাতেও দিদির (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) রাগ। কারণ, ভাইপোকে (অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়) কেন বার বার সিবিআই ডাকছে। চোরকে পুলিশ ডাকবে না তো কাকে ডাকবে? এবার আর শুধু ডাকবে না, তাঁকে আদর আপ্যায়ণ করে রাখার ব্যবস্থা করা হবে।”

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেল কর্তৃপক্ষকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছিলেন। কবজ ব্যবস্থা, সিগন্যালিং ব্যবস্থা নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “রেলমন্ত্রী থাকার সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুধু শিলান্যাস করে গিয়েছেন। তাঁর প্রিয় জায়গা ফুরফুরা পর্যন্ত রেললাইন পৌঁছে দেবেন বলেছিলেন। সেটা তিনি করতে পেরেছেন? রেলের গাফিলতি ছিল কি না সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে, তিনি যে সব অভিযোগ করছেন তা একেবারেই ভিত্তিহীন। আসলে লাশের ওপর দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী রাজনীতি করতে ভালোবাসেন। এখন এই ট্রেন দুর্ঘটনায় বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তাই, এখন লাশের ওপর দাঁড়িয়ে তিনি রাজনীতি করছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: অনুব্রত মণ্ডলকে পরমাণু বিজ্ঞানী কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: অনুব্রত মণ্ডলকে পরমাণু বিজ্ঞানী কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূম জেলায় মাঝে মধ্যে বিভিন্ন বিধানসভা এলাকায় বোমা পাওয়া যাচ্ছে। শনিবারও লাভপুরে বোমা পাওয়া গিয়েছে। বগটুইয়ে বোমা উদ্ধার হয়েছে। সদাইপুরে কয়লা বাজেয়াপ্ত হয়েছে। বার বার বোমা উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে শনিবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, বোমার কেন্দ্র ভূমি এটা। এখানে বড়  বড় বিজ্ঞানী ছিলেন। এখন তিনি তিহার জেলে রয়েছেন। তাঁর নাম অনুব্রত মণ্ডল। তিনি পরমাণু বিজ্ঞানী। তাঁর জায়গায় বোমা পাওয়া যাবে না কি ফুল পাওয়া যাবে? প্রশাসন একেবারে ভেঙে পড়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রী ঠিক করবে কোর্ট, বললেন  সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “রাজ্যটা কোর্ট চালাচ্ছে। এবার মুখ্যমন্ত্রীও থাকবে কি থাকবে না এটা কোর্টই ঠিক করবে বলে আমার মনে হয়”। প্রসঙ্গত, শনিবার থেকে দলের একটি প্রশিক্ষণ শিবির শুরু হয়েছে তারাপীঠে। সেই শিবিরে যোগ দিতে শুক্রবার রাতেই তারাপীঠে পৌঁছে যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তার আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় ময়ূরেশ্বর থানার কল্লেশ্বর শিব মন্দিরে পুজো দেন তিনি। শনিবার সকালে তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দেন তিনি।

    অভিষেকের কনভয় হানা নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

     অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কনভয়ে হামলা প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, “আমরা কোনও রকম হিংসাকে সমর্থন করি না। সেটা যার উপরে হোক না কেন। এর একটা সমাধানের রাস্তা খোঁজা উচিত। রাজ্য সরকারের উচিত সহৃদয় হয়ে কুড়মিদের সঙ্গে আলোচনায় বসা। আর পিসি ভাইপো এখন ভয় পেলেই জয় শ্রীরাম ধ্বনি শুনতে পাচ্ছেন। ওদের এখন বিজেপি ফোবিয়া হয়ে গিয়েছে। আর হামলাটা কে করেছে সেটা দেখা দরকার।” অভিষেকের কনভয়ের আক্রমণ বিজেপির কাজ নিয়ে যে অভিযোগ উঠেছে সে প্রসঙ্গে বালুরঘাটের সাংসদ বলেন, “ওকে বিজেপি মারতে যাবে কেন? ও তো মরাই। আজ নয় কাল সিবিআই টেনে নিয়ে যাবে”।

    বেসুরো অর্জুন সিংকে নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বারাকপুরে শ্যুট আউট কাণ্ডে সাংসদ অর্জুন সিংহের বেসুরো মন্তব্য নিয়ে সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) বলেন, “সময় আছে। অপেক্ষা করুন। আরও সুর বেসুরো হয়ে যাবে। যারা এখন সুরে গাইছেন, যত দিন যাবে বেসুরো হবে। কারণ পুরো জিনিসটাই তো ডামাডোল চলছে এখন। শেষ মুহূর্তে তৃণমূল মুষল পর্ব শুরু হয়ে গিয়েছে। এখন শুধু বেসুরো হচ্ছে। এরপর মুষল দিয়ে হবে। যে দলের সাংসদরাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন, সেটা সরকারের ব্যর্থতা”। তিনি আরও বলেন,”তৃণমূলকে বিজেপির সঙ্গে লড়াই করতে হবে না। ওরা আগে মদন, অর্জুন, ফিরহাদদের সঙ্গে লড়াই করুক। তারপর বিজেপির সঙ্গে করবে”।

    পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে কী সংশয় প্রকাশ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “বিস্ফোরণের উপর বসে আছে রাজ্য। পঞ্চায়েত নির্বাচন হলে বহু বাড়ি ভেঙে পড়বে। বহু মানুষের মৃত্যু হবে। আর এই পুলিশ দিয়ে কোনওভাবেই শান্তিতে পঞ্চায়েত নির্বাচন হতে পারে না। কারণ পুলিশের মেরুদন্ড ভেঙে দিয়েছে এই সরকার। শাসক দলের ছোট বড় মাঝারি সব নেতা পুলিশকে বাড়ির চাকরবাকর মনে করেন। ফলে এই পুলিশ দিয়ে নির্বাচন সম্ভব নয়”।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘দোষী যখন নন, কুন্তলের মুখোমুখি বসতে ভয় কীসের?’’ অভিষেককে কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘দোষী যখন নন, কুন্তলের মুখোমুখি বসতে ভয় কীসের?’’ অভিষেককে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যখন দোষী নন, তখন কুন্তল ঘোষের সামনাসামনি বসে জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর ভয় কীসের?’’ শুক্রবার বর্ধমানের দলীয় কার্যালয়ে বসে সাংবাদিক সম্মেলনে একথাই বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সুপ্রিম কোর্ট ইতিমধ্যে নির্দেশ দিয়েছে, সিবিআই চাইলে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। প্রসঙ্গত, সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদে স্থগিতাদেশ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। শুক্রবার এই ঘটনাকে টেনে সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন, ‘‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে বলছেন দোষী প্রমাণিত হলে তাঁকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিতে! আবার সেই তিনিই জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে ভয় পাচ্ছেন বলে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছেন। এত ভয় কীসের জন্য পাচ্ছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়?’’ সুকান্ত মজুমদারের আরও সংযোজন, ‘‘শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মূল অভিযুক্ত অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নন। হাইকোর্টের নির্দেশে শুধুমাত্র তাঁকে কুন্তল ঘোষের মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করানোর কথা বলেছে হাইকোর্ট। এতে অভিষেকের আপত্তি কিসের?’’

    আরও পড়ুন: নবজোয়ায়ের আগে তৃণমূলের আদি-নব্য দ্বন্দ্ব

    অর্জুন সিং ইস্যুতে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    বারাকপুর কাণ্ডে দলের বিরুদ্ধে তোপ দেখেছেন অর্জুন সিং। আইন-শৃঙ্খলার প্রশ্নে টিটাগড় থানাকে কাঠগড়ায় করায় তুলেছেন তিনি। এতে অস্বস্তিতে পড়েছে শাসক দল। কারণ রাজ্যের পুলিশ মন্ত্রী স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে। এমত অবস্থায় অর্জুন সিং-এর বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘অর্জুন সিং আগে আমাদের সঙ্গে ছিলেন। পরে আবার তিনি ফিরে গেছেন তৃণমূলে। ওখানে পাঁচ ছ’টা লবি কাজ করছে। বিধায়কদের লবি, চেয়ারম্যানের লবি। এতেই কোনঠাসা হয়ে পড়েছেন অর্জুন।’’ আগামী দিনে যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়, বারাকপুর সমেত সারা রাজ্য জুড়ে তৃণমূল কংগ্রেস ধুলিসাত হয়ে যাবে বলেও মন্তব্য করেন বালুরঘাটের সাংসদ।

    পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    এদিন সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘ভোট যখনই হোক, আমরা প্রস্তুত আছি। তৃণমূল সন্ত্রাস করলে তার মোকাবিলা করবে বিজেপি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ফের নাম বদল রাজ্যের! মৎস্য প্রকল্পেও টাকা বন্ধের আবেদন জানাবেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ফের নাম বদল রাজ্যের! মৎস্য প্রকল্পেও টাকা বন্ধের আবেদন জানাবেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নানা দুর্নীতির অভিযোগে কেন্দ্রীয় সরকার ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে টাকা বন্ধ করে দেওয়ায় বেকায়দায় পড়ে গিয়েছে মমতার সরকার। এই ইস্যুতে শুধু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নন, তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও বারবার সরব হয়েছেন। কিন্তু তাঁদের ভাগ্যে যে ভবিষ্যতে আরও দুর্দিন অপেক্ষা করছে, তা পরিষ্কার হয়ে গেল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) কথায়। রবিবার ন্যাশনাল লাইব্রেরি হলে দলের কার্যকারিণী বৈঠকে তিনি বলেন, ফের কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদলে দিয়েছে এ রাজ্যের সরকার। সর্বশেষ যে সার্কুলার রাজ্য সরকার মৎস্যজীবীদের জন্য প্রকাশ করেছে, সেখানে প্রধানমন্ত্রী মৎস্য যোজনার নাম বদলে করে দেওয়া হয়েছে বঙ্গ মৎস্য যোজনা। তাই কেন্দ্রীয় মৎস্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখে এই প্রকল্পে টাকা বন্ধ করে দেওয়ার আবেদন জানাবেন তিনি।

    আর কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, এখনও নাম বদল হচ্ছে। গিরিরাজ সিংজি দেখিয়েছেন, চুরি কীভাবে আটকাতে হয়। নাম বদল কী করে রুখতে হয়। আমি চাইবো এটা অন্য দফতরগুলোও করে দেখাক। এ বিষয়ে উদ্যোগ নিতে হবে। আমরা সবাই থাকব। যতক্ষণ না নাম বদল করে, টাকা বন্ধ করতে বলব।

    অভিষেককে তোপ সুকান্তর

    তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) সম্প্রতি অভিযোগ করেছেন, কেন্দ্র ১০০ দিনের টাকা না দেওয়াতেই রাজ্যের মানুষকে বাজি কারখানায় কাজ করতে হচ্ছে। এ ব্যাপারে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।এদিন তিনি বলেন, তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডের ওই বক্তব্যের পর স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, রাজ্যে একটা সরকার ১২ বছর ক্ষমতায় থাকার পরেও পেটের ভাত জোগাড়ের জন্য মানুষকে প্রধানমন্ত্রীর ১০০ দিনের কাজের দিকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে। এরা নিজেরাই স্বীকার করছে যে সরকার অপদার্থ। এদের এই রূপ সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘পুলিশকে সরিয়ে নিলে তৃণমূল কোনও পার্টি অফিস খুলতে পারবে না’’, মত সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘পুলিশকে সরিয়ে নিলে তৃণমূল কোনও পার্টি অফিস খুলতে পারবে না’’, মত সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এগরায় বোমা বিস্ফোরণ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। নদিয়ার রানাঘাটে দলের যুব সম্মেলনে যোগ দিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘এনআইএ তদন্তের নাম করে রাজ্যের মানুষকে বোকা বানাতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী। আসলে এগরা কাণ্ডের কোনও তদন্তই হতে দেবেন না তিনি।’’ বালুরঘাটের সাংসদের আরও দাবি, পুলিশকে সরিয়ে নিলে তৃণমূল কোনও পার্টি অফিস খুলতে পারবে না। এগরাতে যে বিস্ফোরণ হয়েছে, তা যে কোনও সাধারণ বাজি কারখানার বিস্ফোরণ নয়, এদিন তাও স্মরণ করিয়ে দেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী সামলে উঠতে পারছেন না, তাই উল্টোপাল্টা কথা বলছেন। তৃণমূল নেতার বাড়িতে বিস্ফোরণ হয়েছে, সবাই চেনে। আর মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, তাকে গ্রেফতার করেছিলাম, দুমাস পর জামিন পেয়ে গিয়েছে। ভানু তো এদিক-ওদিক সব জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছিল। পুলিশই কি তাকে লুকিয়ে রেখেছিল?’’ সুকান্তর আরও সংযোজন, ‘‘এগরা কাণ্ডের এফআইআর কপিতে কারও নাম দেওয়া নেই, অথচ মুখ্যমন্ত্রী বলছেন তাকে আমরা দুমাস আগে গ্রেফতার করেছিলাম।’’ সুকান্ত মজুমদারের আরও অভিযোগ, ভানু জামিন পেল কীভাবে? ধারাগুলি তো থানার আইসি দেয়। তাহলে কী এমন ধারা দেওয়া হয়েছিল, যে সে জামিন পেয়ে গেল।

    আরও পড়ুুন: হাইকোর্টে ধাক্কা অভিষেকের! জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে সিবিআই-ইডি, সঙ্গে বিপুল জরিমানা

    তৃণমূলের প্রতিনিধি দলকে ঘিরে বিক্ষোভ এগরায়

    প্রসঙ্গত, এগরা বিস্ফোরণ কাণ্ডের পর তৃণমূলের এক প্রতিনিধি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গেলে এলাকার মানুষজন তাদেরকে ঘিরে রেখে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। শুধু তাই নয়, সে সময় চোর চোর বলে স্লোগানও ওঠে। এ বিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতির বক্তব্য, ‘‘চোরদের চোর বলবে না তো সাধু বলে ডাকবে? জুতো ছুড়ে মারেনি, গাছে বেঁধে রাখেনি, এটাই বড় ব্যাপার।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘সঙ্ঘের পোশাকে থাকা ওই যুবক তৃণমূলের বুথ কমিটির সদস্য’’! তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘সঙ্ঘের পোশাকে থাকা ওই যুবক তৃণমূলের বুথ কমিটির সদস্য’’! তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ভরদুপুরে পূর্ব বর্ধমানের রায়নায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের পোশাকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে অভিযোগ জানিয়েছিলেন এক যুবক। এনিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, বিজেপির কার্যকর্তারা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বা শুভেন্দু অধিকারীর কাছে যাচ্ছেন না অভিযোগ জানাতে তাঁর কাছেই আসছেন। মঙ্গলবার এই ইস্যুতে পাল্টা বিবৃতি দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন তিনি বলেন, ‘‘ওই যুবকের নাম উজ্জ্বল খাঁ এবং তিনি রায়নার জোতশ্রীরাম গ্রামের তৃণমূলের বুথ কমিটির সদস্য।’’ 

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    মঙ্গলবার বিধাননগরের EZCC-তে কেন্দ্রীয় সরকার একটি চাকরি মেলার আয়োজন করেছিল। সেখানেই হাজির ছিলেন বালুরঘাটের সাংসদ। তিনি তাঁর বক্তব্যে এদিন টেনে আনেন রায়নার প্রসঙ্গ। এবং বলেন, ‘‘পূর্ব বর্ধমানের রায়নায় ওই ব্যক্তিকে সঙ্ঘের পোশাক পরিয়ে পাঠানো হয়েছিল। এটা দেখেই বোঝা যাচ্ছিল কারণ টুপিটাও ঠিক করে পড়তে পারেনি সে। এটা প্রশান্ত কিশোরের দুর্বল চিত্রনাট্য। এভাবে কেউ দিনদুপুরে গণবেশ পরে ঘুরে বেড়ায়না। রামগোপাল ভার্মাও এর থেকে ভালো চিত্রনাট্য লেখেন।’’ সঙ্ঘের আধিকারিকদের মতে, নির্দিষ্ট কিছু কার্যক্রম ছাড়া গণবেশ পরার রীতি নেই। সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবতের সঙ্গে দেখা করতেও পরতে হয়না গণবেশ। সঙ্ঘের পোশাকের আলাদা গরিমা রয়েছে বলেও জানাচ্ছেন সংগঠনের আধিকারিকরা।

    সেদিনকার ঘটনা

    নবজোয়ার কর্মসূচিতে পূর্ব বর্ধমানের রায়না-জামালপুর সড়কের ধারে জোতশ্রীরাম গ্রামের কাছে অভিষেকের কনভয় পৌঁছাতেই তা দাঁড় করান উজ্জল খাঁ নামের এক যুবক। যুবকের পরনে ছিল সংঘের পোশাক সাদা জামা মাথায় কালো টুপি। গাড়ি দাঁড় করিয়ে তিনি অভিষেককে জানাতে থাকেন এলাকার সমস্যা। ওই যুবক বলেন, ‘‘গ্রামের সেতুতে দীর্ঘদিন ধরে আলো জ্বলে না। বিডিও অফিসে অভিযোগ জানানো হয়েছে, তবু এর কোন সুরাহা হয়নি।’’ এই ঘটনার পর এই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও দাবি করেন যে বিজেপি কর্মীদের তাদের কাছে আসতে হচ্ছে। ঘটনায় রীতিমতো ট্যুইটও করা হয় সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের অফিসিয়াল পেজ থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: অভিষেকের গ্রেফতার হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: অভিষেকের গ্রেফতার হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে পঞ্চায়েত ভোট, পরের বছর লোকসভা নির্বাচন। সামনের এই দুটি নির্বাচনে দলকে সুসংহত করতে কোমর বেঁধে নামলো বিজেপি। বিশেষ করে আগামী লোকসভা নির্বাচনে যাতে ভালো ফল করা যায় তারজন্য কর্মীদের কী কী করণীয় তা জানাতে প্রতিটি লোকসভা ধরে ধরে বিজেপির রাজ্যনেতারা যাবেন, থাকবেন। এই কর্মসূচির নাম প্রবাস। হুগলি লোকসভার দায়িত্ব নিয়েছেন খোদ রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) নিজে। বিধায়ক তথা রাজ্য সম্পাদক বিমান ঘোষকে নিয়ে তিন দিন ধরে চষে বেড়াবেন রাজ্য সভাপতি। রবিবার সিঙ্গুর বিধানসভা থেকে শুরু হয়েছে সেই প্রবাস কর্মসূচি। আর এই কর্মসূচিকে ঘিরে বিজেপি কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উদ্দীপনা ছড়িয়েছে।  সোমবার সকাল থেকে সপ্তগ্রাম এবং পরে বলাগড় গিয়ে এলাকা চষে বেড়ান তিনি।

    অভিষেককে নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, অভিষেকের গ্রেফতার হওয়া  শুধু সময়ের অপেক্ষা।  আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে যা জানতে পারছি আর সাধারণ বোধবুদ্ধিতে যা বলে তা হচ্ছে অভিষেকের গ্রেফতার শুধু সময়ের অপেক্ষা। যেভাবে তাঁর স্ত্রীর অ্যাকাউন্টে টাকা গেছে, মিডিয়া বলছে থাইল্যান্ডে টাকা গেছে, মালয়েশিয়াতে  টাকা গেছে। যদি গিয়ে থাকে যাঁর অ্যাকাউন্টে গেছে তিনি তো গ্রেফতার হবেন। তিনি কারসঙ্গে মিটিং করছেন তা আমাদের কাছে সব খবর রয়েছে। তিনি গ্রেফতার হলে যদি মনে করেন মানুষ আন্দোলন করবেন, পথে নামবেন তাহলে ভুল ভাবছেন। আর তিনমাস আগেই বুথ থেকে প্রার্থী ঠিক করার বিষয়টি আমরা বলে দিয়েছিলাম। এখন সেটাই তৃণমূল নকল করছে। আর নবজোয়ার কর্মসূচি উত্তরবঙ্গের যেখানে যেখানে তিনি করেছেন, সেখানে দলে দলে তৃণমূল কর্মীরা বিজেপি, কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন।

    সংগঠনকে আরও মজবুত করতে কী কী নির্দেশ দেওয়া হল?

    দলীয় সূত্রের খবর, সমস্ত জায়গায় কর্মিসভা করে  নিচুতলায় বেশ কিছু বার্তা দেওয়া হয়েছে। শীর্ষনেতাদের কাছ থেকে এসেছে বেশ কিছু দিক নির্দেশ। দলীয় কর্মসূচিতে নিজেদের নিয়োজিত করতে বলা হয়েছে। মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ নিবিড় করতে বলা হয়েছে। সেখানে বুথভিত্তিক সংগঠনকে মজবুত করার বিষয়ে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।  দলের প্রত্যেক কর্মীকে সোশ্যাল মিডিয়াতে সক্রিয় হতে বলা হয়েছে। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে সেখানে রাজ্য বিজেপি এবং সুকান্ত মজুমদার এর গ্রুপকে ফলো করতে বলা হয়েছে।  বুথ ধরে ধরে  শ্রেণীবিন্যাস করে রিপোর্ট কার্ড তৈরি করতে হবে। সিপিএমকে বিশ্বাস করা যাবে না। সিপিএমের বিরুদ্ধেও প্রচারে নামতে হবে। কোথাও কিছু হলে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। মানুষের পাশে এসে দাঁড়াতে হবে। এক কথায় সুকান্ত (Sukanta Majumdar) দলের কর্মীদের বলেন,  লাগাতার দলের হয়ে কাজ করে যেতে হবে। এর পাশাপাশি আগামী জুন মাস পর্যন্ত ঠাসা কর্মসূচিও  দিয়ে দেওয়া হয়। বিগত ৯ বছর বিজেপি শাসনকালে যা যা উন্নয়ন হয়েছে তা তুলে ধরতে বলা হয়েছে।

    কী বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    এবিষয়ে রাজ্য সম্পাদক তথা বিজেপি বিমান ঘোষ বলেন পঞ্চায়েত নয় আগামী লোকসভার জন্যই তৈরি হচ্ছি আমরা। প্রতিটা বিধানসভা ধরে ধরে এভাবেই আমাদের কর্মিসভা চলবে। গতবারের মতো এবারও আমরা হুগলি লোকসভাতে বিপুল ভোটে জিতব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Education: বন্ধের মুখে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকেই দায়ী করলেন সুকান্ত

    Education: বন্ধের মুখে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকেই দায়ী করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুত উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে রাজ্যপালের দ্বারস্থ হবে বিজেপি। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার পুরো পরিস্থিতির জন্য রাজ্য সরকার ও মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি দায়ী করেছেন। তাঁর কটাক্ষ, ‘বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রীর কোনও ধারণা আছে বলে মনে হচ্ছে না। তিনি আদৌ কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন কি না, তা অবশ্য আমার জানা নেই। কিন্তু তাঁর যে কোনও ধারণা নেই, রাজ্যে একের পর এক ভোট বিশ্ববিদ্যালয় (Education) গড়ে তিনি তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। দক্ষিণ দিনাজপুরেরটাও একটা ভোট বিশ্ববিদ্যালয়। হয়তো পরের ভোটে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বালি, সিমেন্ট বরাদ্দ হবে।’ সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘গত বিধানসভা ভোটের আগে তড়িঘড়ি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তার কোনও নিজস্ব ভবন নেই, কর্মী নেই, অধ্যাপক নেই। অস্থায়ী কর্মীরা বেতন পাচ্ছেন না। সীমানা প্রাচীরও নেই। ভাড়া বাড়িতে ক্লাস চলে। এ কেমন বিশ্ববিদ্যালয়! আমরা প্রশাসনে নেই। তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বঞ্চিত পড়ুয়াদের পাশে সরাসরি দাঁড়ানোর মতো অবস্থা আমাদের নেই। কিন্তু এই বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুত উপাচার্য নিয়োগের জন্য আমরা রাজ্যপালের দ্বারস্থ হব।

    ক্ষোভে ফুঁসছেন জেলাবাসী

    রাজ্যের একমাত্র উপাচার্যহীন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এবার ক্ষোভে ফুঁসতে শুরু করেছে দক্ষিণ দিনাজপুর। এই জেলার বঞ্চনার ফিরিস্তিতে এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম জুড়ে যাওয়াকে ভালোভাবে নিচ্ছে না জেলাবাসী। রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য এখনও এখানে কেন উপাচার্য নিয়োগ করছেন না, রাজ্য উচ্চশিক্ষা (Education) দফতরই বা কেন এই বিশ্ববিদ্যালয় সচল রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে না, এসব নিয়েই বাড়ছে ক্ষোভ। এনিয়ে এদিন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে শিক্ষাবিদ সহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের তরফে ধারাবাহিক আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।

    কী বললেন ছাত্র, শিক্ষক, গবেষকরা?

    বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র বলেন, উপাচার্য না থাকায় নানা ধরনের সমস্যা হচ্ছে। এখনও স্থায়ী বিল্ডিং নেই। আমাদের নতুন কোনও অধ্যাপকও দেওয়া হচ্ছে না। এনিয়ে আমরা খুব সমস্যায় পড়েছি। আমরা চাই, দ্রুত এই সমস্যাগুলি থেকে আমাদের রেহাই দেওয়া হোক।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের (Education) দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসা বিশিষ্ট শিক্ষক কৃষ্ণপদ মণ্ডল বলেন, দীর্ঘ আন্দোলনের পর আমরা জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের পথ চলা দু’বছর পেরিয়ে গেলেও কোনও উন্নতি হল না। এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনের কাজ হল না। এখন আবার উপাচার্যও নেই। আমরা ফের এনিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনে নামবো। ইতিহাস গবেষক সমিত ঘোষ বলছেন, ‘প্রান্তিক অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের শিক্ষার অধিকারের জন্যই এই বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠেছিল। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকাঠামোর উন্নতি না করে উল্টে দুর্বল করা হচ্ছে। এটা যথেষ্ট চিন্তার। দ্রুত উপাচার্য নিয়োগ করা ছাড়াও নিজস্ব ভবন নির্মাণের কাজে হাত দেওয়া আশু প্রয়োজন।’

    শিক্ষামন্ত্রীকে অভিযোগ ছাত্র পরিষদের

    এনিয়ে ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি সৌরভ প্রসাদের বক্তব্য, ‘রাজ্য সরকারের উদাসীন মনোভাবে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Education) আজ বন্ধের মুখে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫০ জন ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যৎ কী? এই উদাসীন মনোভাবের জন্য জেলার শিক্ষাব্যবস্থা বিশ বাঁও জলে। বিভেদকামী শক্তিগুলি যখন উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে বিভাজন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তখন উত্তরবঙ্গের এক প্রান্তিক জেলার সঙ্গে এমন বঞ্চনা তাদেরই প্রশ্রয় দেওয়ার শামিল। এই সমস্ত বিষয় নিয়েই শিক্ষামন্ত্রীকে মেল করেছি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ সহ অন্যান্য সমস্যাগুলি মেটানোর আর্জি জানিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘তৃণমূল হার্মাদরা তালিবানের থেকে কোনও অংশে কম নয়’! বিস্ফোরক সুকান্ত

    BJP: ‘তৃণমূল হার্মাদরা তালিবানের থেকে কোনও অংশে কম নয়’! বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেসের যে হার্মাদরা বিজেপির কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে অমানবিক ব্যবহার করেছে, তারা তালিবানের থেকে কোনও অংশে কম নয়। অভিমত রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। ভোট পরবর্তী হিংসার (Post Poll Violence) প্রতিবাদে মঙ্গলবার ধর্মতলায় ‘শহিদ শ্রদ্ধাঞ্জলি দিবস’ পালন করল বিজেপি (BJP)। আর সেই সভামঞ্চ থেকেই বিজেপির কর্মী ও সমর্থকদের উপর শাসক শিবিরের অত্যাচারের অভিযোগের কথা তুলে ধরলেন সুকান্ত। এদিন ট্যুইটেও ঝড় তোলেন তিনি। ২০২১ ভোট পরবর্তী হিংসার কথা স্মরণ করে তৃণমূল ও তার সঙ্গীদের রাজ্য থেকে বহিষ্কারের আর্জি জানান সুকান্ত।

    সুকান্তর ট্যুইট

    ট্যুইটে সুকান্ত দাবি করেন, ‘প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও যেভাবে বাংলার বিজেপি কর্মীরা দলের প্রতি আনুগত্য দেখিয়েছে, তাঁদের কাজকে কুর্নিশ।’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে রাজ্য থেকে তৃণমূলকে উৎখাত করার কথাও বলেন তিনি।

    শুভেন্দুর দাবি

    তৃণমূলের অত্যাচার নিয়ে এদিন সরব হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। এদিন তিনি বলেন, ‘বাংলায় তৃণমূল যা অত্যাচার করেছে, ব্রিটিশরাও করেনি।’ এদিন ‘সন্ত্রাস নিয়ে’ ফের বিরোধী দলনেতার নিশানায় শাসকদল এবং তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    পর্ব ১: গলায় সিসিটিভি-র তার পেঁচিয়ে, পাথর দিয়ে থেঁতলে খুন করা হয়েছিল অভিজিৎ সরকারকে!

    শুভেন্দু এদিন বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি ভাবেন, আপনার চার-পাঁচ প্রজন্ম রাজ্য শাসন করবে, তাহলে ভুল ভাবছেন। অত্যাচারীদের যেতেই হবে। আবার খুনের রাজনীতি শুরু করেছেন। গত ১০-১২ দিনে ৩ জন বিজেপি নেতা-কর্মী খুন।’ শুভেন্দু এদিন বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গকে চম্বলের রাজত্বে পরিণত করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘ময়নার (Moyna) বাকচায় বিজেপি নেতা খুন প্রসঙ্গে এই কথা বলেন তিনি। সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়ে আগামীকাল ১২ ঘণ্টার ময়নায় বনধের ডাক দেন বিরোধী দলনেতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে পুলিশ সুপারের অপসারণের দাবি জানালেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে পুলিশ সুপারের অপসারণের দাবি জানালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডের জেরে উত্তর দিনাজপুর জেলার পুলিশ সুপারকে বদলের দাবি জানালেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। রবিবার বালুরঘাটে মন কি বাত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে শুধু থানার আইসিকে বদল করলে হবে না। কারণ, এই ঘটনার জন্য শুধু আইসি একা দায়ী নয়। পুলিশ সুপারও সমান অপরাধী। এরকম ঘটনা তিনি বার বার ঘটাচ্ছেন। তাই পুলিশ সুপারকে অপসারণ করা প্রয়োজন। ইতিমধ্যেই ওই ছাত্রীর পরিবার আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে। আগামীদিনে মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের (পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হওয়া যুবক) পরিবারও আদালতে যাবে। প্রসঙ্গত, কালিয়াগঞ্জের আইসি দীপাঞ্জন দাসকে শিলিগুড়ি জিআরপিতে বদলি করা হয়েছে। আর শিলিগুড়ির জিআরপি ইন্সপেক্টর সুবলচন্দ্র ঘোষকে কালিয়াগঞ্জের আইসি করা হয়েছে।

    বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) পঞ্চায়েতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি করলেন কেন?

    পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, পঞ্চায়েত ভোটের জন্য আমরা তৈরি আছি। সরকার যখন পঞ্চায়েত ভোট করতে চাইবে, আমরা নির্বাচনে লড়াই করার জন্য প্রস্তুত। আমরা  চাইছি, পঞ্চায়েত ভোট এবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর মাধ্যমে হোক। কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া এখানে পঞ্চায়েত ভোট করা সম্ভব না। কারণ, তৃণমূল কর্মীরা নিজের দলের প্রার্থীর  নির্বাচনে ব্যালট বক্স লুঠ করে নিচ্ছে। তাহলে পঞ্চায়েত নির্বাচন যখন হবে, তখন তো ওরা ব্যালট বক্স লুঠ করতে আসবে। যদিও যেখানে আমরা শক্তিশালী সেখানে লুঠ করতে এলে আমরা ছেড়ে দেব না। তার ফলে কিছু মানুষের ক্ষয়ক্ষতি হবে। আমরা সেটা চাইছি না। তারপরও  কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া ভোট হলে প্রতিরোধ হবে। বহু জায়গায় গণ্ডগোল হবে।

    অনুব্রতকে নিয়ে কী বললেন?

    গরু পাচারকাণ্ডে অনুব্রত এখন তিহার জেলে। দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে তার মেয়ে সুকন্যাকে গ্রেফতার করেছে ইডি। এদিন অনুব্রত প্রসঙ্গে সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) বলেন, অনুব্রত মণ্ডল নয়, এই রাজ্যে বহু তৃণমূল নেতার সপরিবারে জেলযাত্রা হবে। আগে পূণ্য করতে পরিবারের সকলকে নিয়ে মানুষ তীর্থযাত্রা করতেন। আর এই জমানায় তৃণমূলের যারা চোর রয়েছে, তারা সপরিবারে জেলে যাবে, তৃণমূলের পাপের প্রায়শ্চিত করতে। তৃণমূল করলে এভাবে জেলেই যেতে হবে।

    মন কি বাত অনুষ্ঠান নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    এদিন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের তপন বিধানসভার অন্তর্গত ঠাকুরপুরার জোতগোপাল ১৩৭ নম্বর বুথে মন কি বাত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এলইডি প্রজেক্টরের মাধ্যমে গ্রামবাসীদের মন কি বাত অনুষ্ঠান শোনানো হয়। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তপন বিধানসভার বিধায়ক বুধরায় টুডু, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। প্রায় শতাধিক গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে মন কি বাত অনুষ্ঠান শোনেন সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মন কি বাত নিয়ে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি বলেন, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে এবং সমগ্র উত্তরবঙ্গে যেভাবে আদিবাসী সমাজ ও রাজবংশী সমাজকে অপমান করা হচ্ছে, আমরা তার প্রতিবাদে এই সমাজের মানুষদের একত্রিত করে মন কি বাত শুনলাম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share