Tag: Sukanta Majumdar

Sukanta Majumdar

  • Sukanta Majumdar: অভিষেকের গ্রেফতার হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: অভিষেকের গ্রেফতার হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে পঞ্চায়েত ভোট, পরের বছর লোকসভা নির্বাচন। সামনের এই দুটি নির্বাচনে দলকে সুসংহত করতে কোমর বেঁধে নামলো বিজেপি। বিশেষ করে আগামী লোকসভা নির্বাচনে যাতে ভালো ফল করা যায় তারজন্য কর্মীদের কী কী করণীয় তা জানাতে প্রতিটি লোকসভা ধরে ধরে বিজেপির রাজ্যনেতারা যাবেন, থাকবেন। এই কর্মসূচির নাম প্রবাস। হুগলি লোকসভার দায়িত্ব নিয়েছেন খোদ রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) নিজে। বিধায়ক তথা রাজ্য সম্পাদক বিমান ঘোষকে নিয়ে তিন দিন ধরে চষে বেড়াবেন রাজ্য সভাপতি। রবিবার সিঙ্গুর বিধানসভা থেকে শুরু হয়েছে সেই প্রবাস কর্মসূচি। আর এই কর্মসূচিকে ঘিরে বিজেপি কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উদ্দীপনা ছড়িয়েছে।  সোমবার সকাল থেকে সপ্তগ্রাম এবং পরে বলাগড় গিয়ে এলাকা চষে বেড়ান তিনি।

    অভিষেককে নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, অভিষেকের গ্রেফতার হওয়া  শুধু সময়ের অপেক্ষা।  আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে যা জানতে পারছি আর সাধারণ বোধবুদ্ধিতে যা বলে তা হচ্ছে অভিষেকের গ্রেফতার শুধু সময়ের অপেক্ষা। যেভাবে তাঁর স্ত্রীর অ্যাকাউন্টে টাকা গেছে, মিডিয়া বলছে থাইল্যান্ডে টাকা গেছে, মালয়েশিয়াতে  টাকা গেছে। যদি গিয়ে থাকে যাঁর অ্যাকাউন্টে গেছে তিনি তো গ্রেফতার হবেন। তিনি কারসঙ্গে মিটিং করছেন তা আমাদের কাছে সব খবর রয়েছে। তিনি গ্রেফতার হলে যদি মনে করেন মানুষ আন্দোলন করবেন, পথে নামবেন তাহলে ভুল ভাবছেন। আর তিনমাস আগেই বুথ থেকে প্রার্থী ঠিক করার বিষয়টি আমরা বলে দিয়েছিলাম। এখন সেটাই তৃণমূল নকল করছে। আর নবজোয়ার কর্মসূচি উত্তরবঙ্গের যেখানে যেখানে তিনি করেছেন, সেখানে দলে দলে তৃণমূল কর্মীরা বিজেপি, কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন।

    সংগঠনকে আরও মজবুত করতে কী কী নির্দেশ দেওয়া হল?

    দলীয় সূত্রের খবর, সমস্ত জায়গায় কর্মিসভা করে  নিচুতলায় বেশ কিছু বার্তা দেওয়া হয়েছে। শীর্ষনেতাদের কাছ থেকে এসেছে বেশ কিছু দিক নির্দেশ। দলীয় কর্মসূচিতে নিজেদের নিয়োজিত করতে বলা হয়েছে। মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ নিবিড় করতে বলা হয়েছে। সেখানে বুথভিত্তিক সংগঠনকে মজবুত করার বিষয়ে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।  দলের প্রত্যেক কর্মীকে সোশ্যাল মিডিয়াতে সক্রিয় হতে বলা হয়েছে। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে সেখানে রাজ্য বিজেপি এবং সুকান্ত মজুমদার এর গ্রুপকে ফলো করতে বলা হয়েছে।  বুথ ধরে ধরে  শ্রেণীবিন্যাস করে রিপোর্ট কার্ড তৈরি করতে হবে। সিপিএমকে বিশ্বাস করা যাবে না। সিপিএমের বিরুদ্ধেও প্রচারে নামতে হবে। কোথাও কিছু হলে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। মানুষের পাশে এসে দাঁড়াতে হবে। এক কথায় সুকান্ত (Sukanta Majumdar) দলের কর্মীদের বলেন,  লাগাতার দলের হয়ে কাজ করে যেতে হবে। এর পাশাপাশি আগামী জুন মাস পর্যন্ত ঠাসা কর্মসূচিও  দিয়ে দেওয়া হয়। বিগত ৯ বছর বিজেপি শাসনকালে যা যা উন্নয়ন হয়েছে তা তুলে ধরতে বলা হয়েছে।

    কী বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    এবিষয়ে রাজ্য সম্পাদক তথা বিজেপি বিমান ঘোষ বলেন পঞ্চায়েত নয় আগামী লোকসভার জন্যই তৈরি হচ্ছি আমরা। প্রতিটা বিধানসভা ধরে ধরে এভাবেই আমাদের কর্মিসভা চলবে। গতবারের মতো এবারও আমরা হুগলি লোকসভাতে বিপুল ভোটে জিতব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Education: বন্ধের মুখে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকেই দায়ী করলেন সুকান্ত

    Education: বন্ধের মুখে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকেই দায়ী করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুত উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে রাজ্যপালের দ্বারস্থ হবে বিজেপি। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার পুরো পরিস্থিতির জন্য রাজ্য সরকার ও মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি দায়ী করেছেন। তাঁর কটাক্ষ, ‘বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রীর কোনও ধারণা আছে বলে মনে হচ্ছে না। তিনি আদৌ কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন কি না, তা অবশ্য আমার জানা নেই। কিন্তু তাঁর যে কোনও ধারণা নেই, রাজ্যে একের পর এক ভোট বিশ্ববিদ্যালয় (Education) গড়ে তিনি তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। দক্ষিণ দিনাজপুরেরটাও একটা ভোট বিশ্ববিদ্যালয়। হয়তো পরের ভোটে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বালি, সিমেন্ট বরাদ্দ হবে।’ সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘গত বিধানসভা ভোটের আগে তড়িঘড়ি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তার কোনও নিজস্ব ভবন নেই, কর্মী নেই, অধ্যাপক নেই। অস্থায়ী কর্মীরা বেতন পাচ্ছেন না। সীমানা প্রাচীরও নেই। ভাড়া বাড়িতে ক্লাস চলে। এ কেমন বিশ্ববিদ্যালয়! আমরা প্রশাসনে নেই। তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বঞ্চিত পড়ুয়াদের পাশে সরাসরি দাঁড়ানোর মতো অবস্থা আমাদের নেই। কিন্তু এই বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুত উপাচার্য নিয়োগের জন্য আমরা রাজ্যপালের দ্বারস্থ হব।

    ক্ষোভে ফুঁসছেন জেলাবাসী

    রাজ্যের একমাত্র উপাচার্যহীন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এবার ক্ষোভে ফুঁসতে শুরু করেছে দক্ষিণ দিনাজপুর। এই জেলার বঞ্চনার ফিরিস্তিতে এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম জুড়ে যাওয়াকে ভালোভাবে নিচ্ছে না জেলাবাসী। রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য এখনও এখানে কেন উপাচার্য নিয়োগ করছেন না, রাজ্য উচ্চশিক্ষা (Education) দফতরই বা কেন এই বিশ্ববিদ্যালয় সচল রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে না, এসব নিয়েই বাড়ছে ক্ষোভ। এনিয়ে এদিন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে শিক্ষাবিদ সহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের তরফে ধারাবাহিক আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।

    কী বললেন ছাত্র, শিক্ষক, গবেষকরা?

    বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র বলেন, উপাচার্য না থাকায় নানা ধরনের সমস্যা হচ্ছে। এখনও স্থায়ী বিল্ডিং নেই। আমাদের নতুন কোনও অধ্যাপকও দেওয়া হচ্ছে না। এনিয়ে আমরা খুব সমস্যায় পড়েছি। আমরা চাই, দ্রুত এই সমস্যাগুলি থেকে আমাদের রেহাই দেওয়া হোক।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের (Education) দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসা বিশিষ্ট শিক্ষক কৃষ্ণপদ মণ্ডল বলেন, দীর্ঘ আন্দোলনের পর আমরা জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের পথ চলা দু’বছর পেরিয়ে গেলেও কোনও উন্নতি হল না। এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনের কাজ হল না। এখন আবার উপাচার্যও নেই। আমরা ফের এনিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনে নামবো। ইতিহাস গবেষক সমিত ঘোষ বলছেন, ‘প্রান্তিক অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের শিক্ষার অধিকারের জন্যই এই বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠেছিল। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকাঠামোর উন্নতি না করে উল্টে দুর্বল করা হচ্ছে। এটা যথেষ্ট চিন্তার। দ্রুত উপাচার্য নিয়োগ করা ছাড়াও নিজস্ব ভবন নির্মাণের কাজে হাত দেওয়া আশু প্রয়োজন।’

    শিক্ষামন্ত্রীকে অভিযোগ ছাত্র পরিষদের

    এনিয়ে ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি সৌরভ প্রসাদের বক্তব্য, ‘রাজ্য সরকারের উদাসীন মনোভাবে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Education) আজ বন্ধের মুখে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫০ জন ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যৎ কী? এই উদাসীন মনোভাবের জন্য জেলার শিক্ষাব্যবস্থা বিশ বাঁও জলে। বিভেদকামী শক্তিগুলি যখন উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে বিভাজন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তখন উত্তরবঙ্গের এক প্রান্তিক জেলার সঙ্গে এমন বঞ্চনা তাদেরই প্রশ্রয় দেওয়ার শামিল। এই সমস্ত বিষয় নিয়েই শিক্ষামন্ত্রীকে মেল করেছি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ সহ অন্যান্য সমস্যাগুলি মেটানোর আর্জি জানিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘তৃণমূল হার্মাদরা তালিবানের থেকে কোনও অংশে কম নয়’! বিস্ফোরক সুকান্ত

    BJP: ‘তৃণমূল হার্মাদরা তালিবানের থেকে কোনও অংশে কম নয়’! বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেসের যে হার্মাদরা বিজেপির কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে অমানবিক ব্যবহার করেছে, তারা তালিবানের থেকে কোনও অংশে কম নয়। অভিমত রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। ভোট পরবর্তী হিংসার (Post Poll Violence) প্রতিবাদে মঙ্গলবার ধর্মতলায় ‘শহিদ শ্রদ্ধাঞ্জলি দিবস’ পালন করল বিজেপি (BJP)। আর সেই সভামঞ্চ থেকেই বিজেপির কর্মী ও সমর্থকদের উপর শাসক শিবিরের অত্যাচারের অভিযোগের কথা তুলে ধরলেন সুকান্ত। এদিন ট্যুইটেও ঝড় তোলেন তিনি। ২০২১ ভোট পরবর্তী হিংসার কথা স্মরণ করে তৃণমূল ও তার সঙ্গীদের রাজ্য থেকে বহিষ্কারের আর্জি জানান সুকান্ত।

    সুকান্তর ট্যুইট

    ট্যুইটে সুকান্ত দাবি করেন, ‘প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও যেভাবে বাংলার বিজেপি কর্মীরা দলের প্রতি আনুগত্য দেখিয়েছে, তাঁদের কাজকে কুর্নিশ।’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে রাজ্য থেকে তৃণমূলকে উৎখাত করার কথাও বলেন তিনি।

    শুভেন্দুর দাবি

    তৃণমূলের অত্যাচার নিয়ে এদিন সরব হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। এদিন তিনি বলেন, ‘বাংলায় তৃণমূল যা অত্যাচার করেছে, ব্রিটিশরাও করেনি।’ এদিন ‘সন্ত্রাস নিয়ে’ ফের বিরোধী দলনেতার নিশানায় শাসকদল এবং তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    পর্ব ১: গলায় সিসিটিভি-র তার পেঁচিয়ে, পাথর দিয়ে থেঁতলে খুন করা হয়েছিল অভিজিৎ সরকারকে!

    শুভেন্দু এদিন বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি ভাবেন, আপনার চার-পাঁচ প্রজন্ম রাজ্য শাসন করবে, তাহলে ভুল ভাবছেন। অত্যাচারীদের যেতেই হবে। আবার খুনের রাজনীতি শুরু করেছেন। গত ১০-১২ দিনে ৩ জন বিজেপি নেতা-কর্মী খুন।’ শুভেন্দু এদিন বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গকে চম্বলের রাজত্বে পরিণত করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘ময়নার (Moyna) বাকচায় বিজেপি নেতা খুন প্রসঙ্গে এই কথা বলেন তিনি। সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়ে আগামীকাল ১২ ঘণ্টার ময়নায় বনধের ডাক দেন বিরোধী দলনেতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে পুলিশ সুপারের অপসারণের দাবি জানালেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে পুলিশ সুপারের অপসারণের দাবি জানালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডের জেরে উত্তর দিনাজপুর জেলার পুলিশ সুপারকে বদলের দাবি জানালেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। রবিবার বালুরঘাটে মন কি বাত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে শুধু থানার আইসিকে বদল করলে হবে না। কারণ, এই ঘটনার জন্য শুধু আইসি একা দায়ী নয়। পুলিশ সুপারও সমান অপরাধী। এরকম ঘটনা তিনি বার বার ঘটাচ্ছেন। তাই পুলিশ সুপারকে অপসারণ করা প্রয়োজন। ইতিমধ্যেই ওই ছাত্রীর পরিবার আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে। আগামীদিনে মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের (পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হওয়া যুবক) পরিবারও আদালতে যাবে। প্রসঙ্গত, কালিয়াগঞ্জের আইসি দীপাঞ্জন দাসকে শিলিগুড়ি জিআরপিতে বদলি করা হয়েছে। আর শিলিগুড়ির জিআরপি ইন্সপেক্টর সুবলচন্দ্র ঘোষকে কালিয়াগঞ্জের আইসি করা হয়েছে।

    বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) পঞ্চায়েতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি করলেন কেন?

    পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, পঞ্চায়েত ভোটের জন্য আমরা তৈরি আছি। সরকার যখন পঞ্চায়েত ভোট করতে চাইবে, আমরা নির্বাচনে লড়াই করার জন্য প্রস্তুত। আমরা  চাইছি, পঞ্চায়েত ভোট এবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর মাধ্যমে হোক। কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া এখানে পঞ্চায়েত ভোট করা সম্ভব না। কারণ, তৃণমূল কর্মীরা নিজের দলের প্রার্থীর  নির্বাচনে ব্যালট বক্স লুঠ করে নিচ্ছে। তাহলে পঞ্চায়েত নির্বাচন যখন হবে, তখন তো ওরা ব্যালট বক্স লুঠ করতে আসবে। যদিও যেখানে আমরা শক্তিশালী সেখানে লুঠ করতে এলে আমরা ছেড়ে দেব না। তার ফলে কিছু মানুষের ক্ষয়ক্ষতি হবে। আমরা সেটা চাইছি না। তারপরও  কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া ভোট হলে প্রতিরোধ হবে। বহু জায়গায় গণ্ডগোল হবে।

    অনুব্রতকে নিয়ে কী বললেন?

    গরু পাচারকাণ্ডে অনুব্রত এখন তিহার জেলে। দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে তার মেয়ে সুকন্যাকে গ্রেফতার করেছে ইডি। এদিন অনুব্রত প্রসঙ্গে সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) বলেন, অনুব্রত মণ্ডল নয়, এই রাজ্যে বহু তৃণমূল নেতার সপরিবারে জেলযাত্রা হবে। আগে পূণ্য করতে পরিবারের সকলকে নিয়ে মানুষ তীর্থযাত্রা করতেন। আর এই জমানায় তৃণমূলের যারা চোর রয়েছে, তারা সপরিবারে জেলে যাবে, তৃণমূলের পাপের প্রায়শ্চিত করতে। তৃণমূল করলে এভাবে জেলেই যেতে হবে।

    মন কি বাত অনুষ্ঠান নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    এদিন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের তপন বিধানসভার অন্তর্গত ঠাকুরপুরার জোতগোপাল ১৩৭ নম্বর বুথে মন কি বাত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এলইডি প্রজেক্টরের মাধ্যমে গ্রামবাসীদের মন কি বাত অনুষ্ঠান শোনানো হয়। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তপন বিধানসভার বিধায়ক বুধরায় টুডু, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। প্রায় শতাধিক গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে মন কি বাত অনুষ্ঠান শোনেন সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মন কি বাত নিয়ে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি বলেন, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে এবং সমগ্র উত্তরবঙ্গে যেভাবে আদিবাসী সমাজ ও রাজবংশী সমাজকে অপমান করা হচ্ছে, আমরা তার প্রতিবাদে এই সমাজের মানুষদের একত্রিত করে মন কি বাত শুনলাম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kaliaganj: কালিয়াগঞ্জে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু রাজবংশী যুবকের! ‘‘দায় নিতে হবে মমতাকে’’, ট্যুইট শুভেন্দুর

    Kaliaganj: কালিয়াগঞ্জে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু রাজবংশী যুবকের! ‘‘দায় নিতে হবে মমতাকে’’, ট্যুইট শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের গুলিতে যুবকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল কালিয়াগঞ্জে (Kaliaganj)। পুলিশের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ তুলে সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ও  বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    শুভেন্দুর অভিযোগ

    বৃহস্পতিবার সকালে এক ট্যুইটে মৃত্যুঞ্জয় বর্মন নামে ৩৩ বছর বয়সী ওই যুবকের মৃত্যুর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়ী করেছেন শুভেন্দু। কালিয়াগঞ্জে (Kaliaganj) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালাচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। শুভেন্দু লেখেন, ‘এক রাজবংশী যুবককে নির্মম ভাবে হত্যা করেছে মমতার পুলিশ। ট্রিগার হ্যাপি মমতা পুলিশ মধ্যরাত ২টো ৩০ মিনিটে বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য বিষ্ণু বর্মনের বাড়িতে হানা দেয়। কিন্তু তাঁকে পায়নি। এর পর ৩৩ বছর বয়সী রাজবংশী যুবক মৃত্যুঞ্জয় বর্মনকে নৃশংসভাবে গুলি করে খুন করে তারা। এটা রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের নিকৃষ্ট নজির। রাজ্য যখন জ্বলছে, গণঅভ্যুত্থানের পথে এগোচ্ছে তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজা নিরোর মতো আহ্লাদে রয়েছেন’।

    গতকাল কালিয়াগঞ্জের (Kaliaganj) কাছে রাধিকাপুর গ্রামে বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। রায়গঞ্জের বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীর দাবি, বিজেপি নেতাকে ধরতে এসেছিল পুলিশ। তিনি বাড়িতে না থাকায় তাঁর বৃদ্ধ বাবাকে মারতে মারতে গাড়িতে তুলছিল পুলিশ। সেই সময় বিজেপি নেতার ভাইপো গ্রেফতারি পরোয়ানার কথা জিজ্ঞেস করতেই গুলি চালায় পুলিশ।

    আরও পড়ুন: স্কুলব্যাগে বিশ্ব বাংলা লোগো! কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর

    সুকান্তর দাবি

    সুকান্ত মজদুমদার (Sukanta Majumdar) এদিন কালিয়াগঞ্জ (Kaliaganj) ও কালিয়াচক দুটি ঘটনাতেই পৃথক সিবিআই তদন্ত দাবি করেন। বুধবার রাত ১০টা নাগাদ ট্যুইটারে একটি ভিডিও পোস্ট করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার কালিয়াগঞ্জের ঘটনায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের হস্তক্ষেপ দাবি করেন।

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) লেখেন, “বিস্মিত! কালিয়াগঞ্জে সাধারণ মানুষের উপর গুলি চালিয়েছে পুলিশ। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভের সময়, যখন বাংলা জ্বলছিল, তখন ওই পুলিশ নীরব দর্শক হয়েছিল। সাধারণ মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য অবিলম্বে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের হস্তক্ষেপ দাবি করছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Raiganj Rape: কালিয়াগঞ্জে নাবালিকার মৃত্যু বিষক্রিয়ায়! ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দেখিয়ে  দাবি পুলিশ সুপারের

    Raiganj Rape: কালিয়াগঞ্জে নাবালিকার মৃত্যু বিষক্রিয়ায়! ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দেখিয়ে দাবি পুলিশ সুপারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার রাতে সাংবাদিক বৈঠক ডেকে রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার সুপার মহম্মদ সানা আখতার জানিয়ে দিলেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এসেছে। সেখানে  মৃত্যুর কারণ হিসেবে  বিষক্রিয়ার কথাই বলা হয়েছে। তবে সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখে ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এদিন মূল অভিযুক্ত সহ মোট দুজনকে রায়গঞ্জ জেলা আদালতে পাঠানো হয়েছিল। তাদের ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। ধৃতদের ৩০২ ও ৬ পকসো এবং এসসি-এসটি অ্যাক্ট ধারায় মামলা করা হয়েছে। পুলিশ সুপার এদিন আরও বলেন, অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা গুজব (Raiganj Rape) ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। এগুলোয় কান না দেওয়ার জন্য তিনি সকলকে আহ্বান জানান। তিনি বলেন, কিশোরীর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে নিদিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।

    কী অভিযোগ উঠেছিল?

    শুক্রবার সকালে কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন গাঙ্গুয়ায় এক নাবালিকা ছাত্রীর দেহ উদ্ধারের ঘটনায় রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গোটা এলাকা। স্থানীয় বাসিন্দারাই পুকুরের ধার থেকে ছাত্রীর দেহ উদ্ধার করেন। স্থানীয়দের দাবি, ছাত্রীর শরীর বিবস্ত্র ছিল। এরপরই ছাত্রীকে ধর্ষণ (Raiganj Rape) করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলে পরিবার। পুলিশকে লক্ষ্য করে এলাকার বাসিন্দারা ইট ছোঁড়ে বলে অভিযোগ। মৃতদেহ আটকে রেখে রাজ্য সড়ক অবরোধ করা হয়। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে চলে বিক্ষোভ। পুলিশ টিয়ার গ্যাস ফাটিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। 

    পুলিশি তদন্তে অসন্তুষ্ট বিজেপির রাজ্য সভাপতি

    শনিবার সকাল থেকে এলাকা একেবারে থমথমে ছিল। এদিন কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন গাঙ্গুয়া এলাকায় মৃত কিশোরীর (Raiganj Rape) বাড়িতে যায় বিজেপির প্রতিনিধিদল। প্রতিনিধি দলে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গে আরও দুই সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী, খগেন মুর্মু ছিলেন। পাশাপাশি বেশ কয়েকজন বিধায়কও ছিলেন। তাঁরা মৃত ছাত্রীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের পাশে থাকার তাঁরা আশ্বাস দেন। এরপর সেখান থেকে সরাসরি রায়গঞ্জের কর্ণজোড়ায় অবস্থিত পুলিশ সুপারের দফতরে এসে হাজির হয় বিজেপির প্রতিনিধিদল। কিন্তু, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে এদিন তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, এসপি অফিসে আসার খবর অনেক আগেই ফোন মারফৎ পুলিশ সুপারকে জানানো হলেও এদিন সেখানে কোনও পুলিশকর্তার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়নি। দফতের ঢোকার দরজা খোলা নিয়েও অভিযোগে সরব হন বিজেপি নেতৃত্ব। এরপর এসপি অফিসের ভিতরে অবস্থান ও ধর্ণায় বসে প়ড়েন রাজ্য সভাপতি সহ সাংসদ এবং বিধায়করা। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, এই ঘটনার তদন্তে তাঁরা সন্তুষ্ট নন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: কালিয়াগঞ্জে মৃত ছাত্রীর বাড়িতে সুকান্ত, কী বললেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি?

    Sukanta Majumdar: কালিয়াগঞ্জে মৃত ছাত্রীর বাড়িতে সুকান্ত, কী বললেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  কালিয়াগঞ্জে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রীর মৃত্যুকাণ্ডে রহস্য এখনও উদঘাটন হয়নি। শুক্রবারই রায়গঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার মহম্মদ সানা আখতার বলেছিলেন, ছাত্রীর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। ছাত্রীর দেহে কোনও আঘাতের চিহ্ন নেই। মৃতদেহের কাছে থেকে বিষের কৌট উদ্ধার হয়েছে। ইতিমধ্যে মৃতার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত যুবক ও তার বাবাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এবারে ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চাইলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এই ইস্যুতে আদালতে যাওয়ার পক্ষেই সওয়াল করলেন তিনি। তিনি বলেন, পুলিশ বলছে ছাত্রী বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছে। পুলিশ কীভাবে এটা বলতে পারে? গ্রামবাসীরা বলছে ওই ছাত্রীর সঙ্গে কুকর্ম করা হয়েছিল। তাঁরা দেখেছেন কী অবস্থায় পড়েছিল ছাত্রীর দেহ। মৃত ছাত্রীর পরিবার রাজি থাকলে সিবিআই তদন্তের জন্য হাইকোর্ট যাবে বিজেপি।

    জেলা পুলিশ সুপারের অফিসে অবস্থান বিক্ষোভে কেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    শুক্রবার সকালে কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন গাঙ্গুয়া এলাকায় ছাত্রীর দেহ উদ্ধারের ঘটনায় রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গোটা এলাকা।  স্থানীয় বাসিন্দারাই পুকুরের ধার থেকে ছাত্রীর দেহ উদ্ধার করেন। স্থানীয়দের দাবি, ছাত্রীর শরীর বিবস্ত্র ছিল। এরপরই ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলে পরিবার। পুলিশকে লক্ষ্য করে এলাকার বাসিন্দারা ইট ছোঁড়ে বলে অভিযোগ। মৃতদেহ আটকে রেখে রাজ্য সড়ক অবরোধ করা হয়। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে চলে বিক্ষোভ। পুলিশ টিয়ার গ্যাস ফাটিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। শনিবার সকাল থেকে এলাকা একেবারে থমথমে ছিল। এদিন কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন গাঙ্গুয়া এলাকায় মৃত কিশোরীর বাড়িতে যান বিজেপির প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar)  সঙ্গে আরও দুই সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী, খগেন মুর্মু ছিলেন। পাশাপাশি বেশ কয়েকজন বিধায়কও ছিলেন। তাঁরা মৃত ছাত্রীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের পাশে থাকার তাঁরা আশ্বাস দেন। এরপর সেখান থেকে সরাসরি রায়গঞ্জের কর্ণজোড়ায়  অবস্থিত পুলিশ সুপারের দফতরে এসে হাজির হয় বিজেপির প্রতিনিধি দল। কিন্তু, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে এদিন তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, এসপি অফিসে আসার খবর অনেক আগেই ফোন মারফৎ পুলিশ সুপারকে জানানো হলেও এদিন সেখানে কোনও পুলিশ কর্তার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়নি। দফতের ঢোকার দরজা খোলা নিয়েও অভিযোগে সরব হন বিজেপি নেতৃত্ব। এরপর এসপি অফিসের ভিতরে অবস্থান ও ধর্ণায় বসে প়ড়েন রাজ্য সভাপতি সহ সাংসদ এবং বিধায়করা। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, এই ঘটনার তদন্তে তারা সন্তুষ্ট নন।

    কালিয়াগঞ্জে আসছে জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের একটি টিম

    পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রীর মৃতদেহ টানতে টানতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। বিজেপি নেতা অমিত মালব্য ইতিমধ্যেই সেই ভিডিও টুইট করেছেন। অভিযোগ সামনে আসার পর অভিযোগ খতিয়ে দেখতে কালিয়াগঞ্জ যাচ্ছে জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের একটি টিম। চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতা ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান প্রিয়াঙ্ক কানুনগো।

    বিজেপি-র প্রতিনিধি দল বেরিয়ে যেতেই ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কালিয়াগঞ্জ

    বিজেপির প্রতিনিধি দল বেরিয়ে যেতেই শনিবার দুপুরে পুনরায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা মোড় এলাকা। আশেপাশের গ্রামবাসীরা জমায়েত হয়ে অভিযুক্তদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। স্থানীয় দোকানপাটগুলিতে ভাঙচুর চালানো হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায়।  বর্তমানে পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আছে। মোতায়েন রয়েছে বিরাট পুলিশ বাহিনী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘শ্বশুর-জামাই মিলে কোটি কোটি টাকা লুঠ করেছেন’! সুকান্তর নিশানায় সুন্দরবন উন্নয়নমন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা

    Sukanta Majumdar: ‘শ্বশুর-জামাই মিলে কোটি কোটি টাকা লুঠ করেছেন’! সুকান্তর নিশানায় সুন্দরবন উন্নয়নমন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়নমন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা ও তাঁর জামাই তথা সাগর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি স্বপন প্রধানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আনলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Mazumdar)। সোমবার পাথরপ্রতিমার ব্রজবল্লভপুরের সভা থেকে দুর্নীতি ইস্যুতে বঙ্কিম হাজরা ও তাঁর জামাই স্বপন প্রধানকে তীব্র আক্রমণ করেন সুকান্ত।

    সুকান্তের দাবি 

    দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথরপ্রতিমার ব্রজবল্লভপুরে দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Mazumdar) বলেন, ‘এখানকার সবথেকে বড় মহাপুরুষ মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা ও তাঁর জামাই স্বপন প্রধান লুটেপুটে খাচ্ছেন। সাগরে স্নানঘাটের জন্য ৫৬ কোটি টাকা এসেছিল। কিন্তু ৫৬টি ইট পর্যন্ত গাঁথা হয়নি। রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় শ্বশুর-জামাই মিলে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি করেছেন। আপনাদের কাছে কোনও তথ্য থাকলে আমাদের জমা দিন। আমরা সেগুলি নিয়ে আদালতে যাব। ইডি, সিবিআই তদন্তের দাবি জানাব।’

    আরও পড়ুন: ‘কে পুরুষ, কে মহিলা, তা শুধু যৌনাঙ্গ দিয়ে বিচার করা যায় না!’ অভিমত সুপ্রিম কোর্টের

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Mazumdar) বক্তব্য, ‘এই জামাই আর শ্বশুর মিলে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি করেছে, আমার কাছে খবর এসেছে। আপনারা তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করে, আমার কাছে জমা করুন। আমি কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করব এই জামাই আর শ্বশুরের বিরুদ্ধে সিবিআই করানোর জন্য, ইডি করানোর জন্য। আমরা নাটবোল্টু টাইট দেব, আর সিবিআই আসবে। সিবিআই দেখলে এখন নেতা-মন্ত্রীরা পাঁচিল টপকে পালাচ্ছে। ও তো সমুদ্রের মধ্যে কুমিরের সামনে ঝাঁপ দেবে। তা ছাড়া উপায় থাকবে না।’ পাল্টা সাগরের তৃণমূল বিধায়ক তথা সুন্দরবন উন্নয়নমন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা বলেছেন, ‘পার্টিকুলারলি আমাকে নিশানা করেছে। সাহস থাকলে প্রমাণ করুক। সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Mazumdar) যে অভিযোগ করেছেন, তা পুরো মিথ্যা, ভিত্তিহীন।’ বিধায়কের জামাই স্বপন প্রধানও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: ‘রাজ্য সরকার ৩৫৬ ধারা প্রয়োগ করতে কেন্দ্রকে প্ররোচনা দিচ্ছে’, দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘রাজ্য সরকার ৩৫৬ ধারা প্রয়োগ করতে কেন্দ্রকে প্ররোচনা দিচ্ছে’, দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৭ ফেব্রুয়ারি পূর্ব মেদিনীপুরের মারিশদা থেকে শুরু হয়েছে বিজেপি যুব মোর্চার গ্রাম সম্পর্ক অভিযান। কর্মসূচিটির উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার-সহ (Sukanta Majumdar) একাধিক রাজ্য নেতৃত্ব। কিছুদিন আগেই একটি জনসভায় যোগ দিতে গিয়ে হঠাৎ করেই মারিশদায় গ্রামবাসীর ক্ষোভের মুখে পড়েন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু সেই একই জায়গায় সুকান্তকে মানুষ কাছে টেনে নিলেন। গ্রামবাসীদের সঙ্গে এদিন কথাও বলেন তিনি। মারিশদা থেকেই পঞ্চায়েত ভোটের আগে জনসংযোগের লক্ষ্যে বিজেপি যুব মোর্চার অন্যতম বড় কর্মসূচি শুরু করল। এদিন রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন সুকান্ত। তিনি বলেন, “রাজ্য সরকার কেন্দ্রকে বাংলায় ৩৫৬ ধারা বলবত করতে প্ররোচনা দিচ্ছে।” তিনি আরও বলেন, “এসে দেখলাম এখানে রাস্তা নেই। এত শ্রী প্রকল্প শুরু করেছে রাজ্য, তাতে শ্রী-ই উধাও হয়ে গিয়েছে।”

    সাগরদিঘির উপনির্বাচনে ভোট লুটের অভিযোগ (Sukanta Majumdar)?

    মানুষ সুকান্তর সঙ্গে ভাগ করে নেন সুখদুঃখের কথা। সুকান্তের (Sukanta Majumdar) কাছে রাস্তা, বাড়ি, শৌচালয়-সহ একাধিক না পাওয়ার অভিযোগ জমা পড়ে। সাগরদিঘিতে সোমবার ছিল উপনির্বাচন। এই উপনির্বাচনে তৃণমূল ভোট লুঠের চেষ্টা করেছে বলেও অভিযোগ করেন সুকান্ত। তিনি বলেন, “রবিবার রাতেও বহরমপুর পুরসভার এক তৃণমূল নেতা আমাদের লোকজন হাতেনাতে ধরেন। এলাকার লোক না হয়েও ঘুরছিলেন।”

    ওই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে ভোটারদের প্রভাবিত করারও অভিযোগ ওঠে। সেই সময়ই রাষ্ট্রপতি শাসনের সমর্থনে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “রাজ্য সরকার ৩৫৬ ধারা জারি করতে কেন্দ্রকে প্ররোচনা দিচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি না নির্বাচিত রাজ্য সরকারকে জোর করে ফেলে দিয়ে ক্ষমতা দখলে। নেতার বাড়ি ঘেরাও করতে হবে, সে নীতিতেও আমরা বিশ্বাস করি না। কোনওদিন করিওনি। তৃণমূল সেটা করতে বাধ্য করছে। একটা দেউলিয়া, অসভ্য, বর্বর দল। একজন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর উপর যদি হামলা হয়, এই রাজ্যে সাধারণ মানুষের সুরক্ষা  কোথায়?”

    আরও পড়ুন: গ্রুপ ডি-এর ওয়েটিং লিস্টও গঙ্গাজলের মতো স্বচ্ছ্ব নয়! অভিমত বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর 

    এদিন মারিশদাতে সারপ্রাইজ ভিজিটে যান সুকান্ত। এপ্রিল মাসের শেষে রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটের ঘোষণা করতে পারে কমিশন। পঞ্চায়েত ভোটের ঠিক আগেই রাজ্যজুড়ে দিদির দূত কর্মসূচি পালন করছেন তৃণমূলের নেতা মন্ত্রীরা। জেলায় জেলায় তারা মানুষের বিক্ষোভের মুখেও পড়েছেন। এবার তার পাল্টায় জনসংযোগ কর্মসূচি শুরু করল পদ্ম শিবির (Sukanta Majumdar)। নাম ‘গ্রাম সম্পর্ক’ অভিযান। জানা গিয়েছে, পঞ্চায়েত ভোটে রাজ্যের গ্রামে গ্রামে অভিযান চালানোর পরিকল্পনা করেছে বিজেপি যুব মোর্চা।    

    সোমবার মারিশদার রাধা কৃষ্ণ মন্দিরে পুজো দিয়ে এই কর্মসূচি শুরু করেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। তিনি তিনটি বুথ এলাকা ঘুরে দেখেন। গ্রামের এক সাধারণ ব্যক্তির বাড়িতে মধ্যাহ্ন ভোজ করেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Sukanta Majumdar: পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সংবিধান ভুলে গিয়েছে! দিনহাটায় পৌঁছেই বিস্ফোরক সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সংবিধান ভুলে গিয়েছে! দিনহাটায় পৌঁছেই বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল-বিজেপির সংঘর্ষের আবহে আজ, মঙ্গলবার কোচবিহারের দিনহাটায় পৌঁছলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। দিনহাটা পৌঁছেই পুলিশের উদ্দেশে ঝাঁঝালো বার্তা দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। সরাসরি পুলিশের নাম করে বিজেপি রাজ্য সভাপতির বার্তা, ‘পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সংবিধান ভুলে গিয়েছে। সেই সংবিধান মনে করাতেই এখানে আসা।’ একইসঙ্গে তিনি বলেন, ”দিনহাটায় আক্রান্ত কর্মীদের বাড়িতে যাওয়ার পথে বাধা দিলে সেই বাধা অতিক্রম করে এগিয়ে যাওয়া হবে।”

    পুলিশকে বিঁধলেন সুকান্ত, নিশীথ

    দিনহাটার বুড়িরহাটে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে বিজেপি নেতা কর্মীদের উপর হামলার ঘটনায় সরব সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। গত শনিবার দুপুরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয় যাওয়ার সময় তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে দিনহাটার বুড়িরহাট এলাকা। চলে গুলি, বোমাবাজি। মন্ত্রীর গাড়িতে হামলাও হয় বলে অভিযোগ। মন্ত্রীর দাবি, তাঁর গাড়িতেও গুলি লাগে। গণ্ডগোলের ঘটনায় দিনহাটা শহর মণ্ডল সভাপতি অজয় রায় সহ ২৮ জন বিজেপি নেতা-কর্মীর নামে মামলা করেছে সাহেবগঞ্জ থানার পুলিশ। সোমবার রাতে ওই সমস্ত বিজেপি নেতা-কর্মীর বাড়িতে যান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)। তিনি পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন ও তাঁদের মনোবল বাড়ান।

    সুকান্ত-দিলীপ একমত

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ও নিশীথ প্রামাণিকের মতোই দিনহাটার ঘটনা প্রসঙ্গে, বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘ভয় দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে, যাতে আমরা নির্বাচনে না যাই, না লড়ি। লোক যাতে ভোট না দেয় পঞ্চায়েতে। ফাঁকা মাঠে জিততে চাইছে। ওটা হবে না। মানুষ তৈরি আছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘আক্রমণ তো আমাদের উপর বহুবার হয়েছে। এটা সারা দেশ দেখছে, এমন একটা রাজ্য যেখানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীও সুরক্ষিত নয়। মাননীয় নাড্ডাজিকেও আক্রমণ করা হয়েছিল। সরকার বলে কিছু নেই। প্রশাসন বলে কিছু নেই।’’

    আরও পড়ুন: ত্রিপুরা-নাগাল্যান্ডে বিজেপিকেই এগিয়ে রাখছে বুথ ফেরত সমীক্ষা, মেঘালয়ে ত্রিশঙ্কু!

    রাজ্য প্রশাসনকে এক হাত নেন নিশীথও। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, “পুলিশ একতরফা কাজ করছে। পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত নিন্দনীয়। রাজ্যে পুলিশ পোশাকধারী তৃণমূলের গুন্ডায় পরিণত হয়েছে। তারা কী উদ্দেশে আসতে চাইছিল আমাদের কাছে সন্দেহ রয়েছে। পুলিশ যারা এসেছিলেন তাদের কারোর পায়ে হাওয়াই চপ্পল, কেউ বা মাফলার পরে। আবার কারোর হাতে আগ্নেয়াস্ত্র। পুলিশ এই অবস্থায় আসতে পারে না।” পুলিশ এভাবে অত্যাচার করতে পারে না, বলে অভিমত রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজিমদারেরও (Sukanta Majumdar)। আজ দিনহাটার বিভিন্ন প্রান্তে যাবেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি। দলের কোচবিহারের জেলা নেতৃত্বের সঙ্গেও সুকান্ত মজুমদার বৈঠক করবেন বলে বিজেপি সূত্রের খবর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share