Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Suvendu Adhikari: “ভক্তিতে নয়, ভয়ে এসব করছে”, রাম নবমীর শোভাযাত্রা নিয়ে তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ভক্তিতে নয়, ভয়ে এসব করছে”, রাম নবমীর শোভাযাত্রা নিয়ে তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পবিত্র রাম নবমীর পুণ্যতিথি উপলক্ষে বাসন্তীতে শোভাযাত্রায় যোগ দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বুধবার সকাল এগারোটা নাগাদ তিনি এসে পৌঁছান বাসন্তী বাজার এলাকায়। সেখানে হরি মন্দিরে পুজো দিয়ে শোভাযাত্রায় যোগদান করেন। আর মিছিলে যোগ দিয়েই রাজ্যে রাম নবমীর ছুটির প্রসঙ্গে তোপ দাগেন তৃণমূলকে (TMC)।

    শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য (Suvendu Adhikari)

    রাম নবমীর দিনে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “রাজ্য সরকারের সুমতি হয়েছে, তাই এই প্রথম রাম নবমীতে ছুটি দিয়েছে। ওরা বাধ্য হয়ে এসব করছে। এসব ভক্তিতে নয়, ভয়ে। ভালো লাগছে, জাগরণ হয়েছে।” প্রসঙ্গত, এবছর প্রথম রাম নবমীতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার (State Government)। রাজ্য সরকারের তরফে ছুটির তালিকা দেওয়া ক্যালেন্ডার প্রকাশ করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। লোকসভা নির্বাচনের আগে যেহেতু রাম নবমীর দিন ছুটি দেওয়া হল, তাই অনেকেই মনে করছেন, এই ঘটনা রাজনৈতিক ভাবে তাৎপর্যপূর্ণ।

    ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনিতে মুখরিত বাসন্তী

    উল্লেখ্য বাসন্তীর (Basanti) মিছিলে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) যোগ দিতেই ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনিতে মুখরিত হয় গোটা বাসন্তী বাজার চত্বর। শত শত মানুষ যোগ দেন সেই মিছিলে। আর মিছিল পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন রাজ্য পুলিশ সহ কেন্দ্রিয় বাহিনীর (CRPF) জওয়ানরাও। তবে শুধু বাসন্তীতেই নয়, বুধবার সকাল থেকেই চলছে শুভেন্দুর রাম নবমী উদযাপন। সকালেই বিরোধী দলনেতার দেখা মিলেছিল ইকো পার্কে (Eco Park)। রামের কপালে ফোঁটা দিয়ে পুজো সেরেছেন বিরোধী দলনেতা। পুজোর পর শুরু হয় শোভাযাত্রা। সেই শোভাযাত্রায় পা মিলিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী-সহ অন্যান্য বিজেপি নেতারাও। আর রাম নবমীর (Ram Navami) এই মিছিল দেখতে রাস্তায় উপচে পড়েছিল সাধারণের ভিড়।

    আরও পড়ুনঃ অন্ধকার গর্ভগৃহে রামলালার ললাটে তিলক আঁকল সূর্যরশ্মি, বিজ্ঞানের আশ্চর্য প্রয়োগ

    ১৯ এপ্রিল রাজ্যে প্রথম দফার ভোট

    প্রসঙ্গত, আগামী ১৯ এপ্রিল রাজ্যে প্রথম দফার ভোট (Lok sabha vote 2024)। আর তার ঠিক আগে রাজ্যজুড়ে পালিত হচ্ছে রাম নবমী (Ram Navami)। সকাল থেকে দিকে দিকে ভক্তরা মেতে উঠেছেন রাম নবমী উদযাপনে। সোমবারই কলকাতা হাইকোর্ট, বিশ্ব হিন্দু পরিষদকে হাওড়ায় রাম নবমীর মিছিল করার অনুমতি দিয়েছিল। সেই অনুমতি পেয়েই দিকে দিকে শুরু হয়েছে রাম নবমীর মিছিল। আর এবার সেই মিছিল থেকেই তৃণমূলকে নিশানা করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মমতার আসল এজেন্ডা ঠিক কী, খোলসা করলেন শুভেন্দু, কী বললেন তিনি?

    Suvendu Adhikari: মমতার আসল এজেন্ডা ঠিক কী, খোলসা করলেন শুভেন্দু, কী বললেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নরেন্দ্র মোদিজি যেটা ভেবেছেন, যেটা করছেন, জনস্বার্থে করছেন। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা করেন, যা ভাবেন, ধান্দার জন্য ভাবেন। আর কীভাবে তোলাবাজ ভাইপোকে প্রতিষ্ঠা করা যায় তাঁর উত্তরসূরি হিসাবে, এটাই তাঁর একমাত্র এজেন্ডা।” সোমবার উত্তর দিনাজপুর জেলায় ইসলামপুরের কোর্ট ময়দানে দলীয় প্রার্থী কার্তিকচন্দ্র পালের সমর্থনে নির্বাচনী প্রচারে এসে  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এভাবেই তীব্র কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ।

    মোদিজি জনস্বার্থে সব কিছু করছেন (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে প্রাক্তন হবেন তা জানেন। তাই, তিনি এক দেশ এক ভোটের বিরোধিতা করছেন। এক একটা রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন করতে কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ হয় দেশের। এই টাকা যদি সাশ্রয় হয়, এই টাকা দিয়ে নতুন কয়েকশো মেডিক্যাল কলেজ, কয়েক হাজার কিলোমিটার রেললাইন, কয়েক হাজার কিলোমিটার জাতীয় সড়ক, একাধিক নতুন এয়ারপোর্ট, কয়েক কোটি জনগণের পাকা বাড়ি তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে। তাই নরেন্দ্র মোদিজি যেটা ভেবেছেন, যেটা করছেন, জনস্বার্থে করছেন।”

    আরও পড়ুন: “তৃণমূল সরকার রাজ্যে জঙ্গিদের আশ্রয় দিচ্ছে”, বিস্ফোরক অনুরাগ ঠাকুর

    তৃণমূল চুরি-দুর্নীতি ছাড়া কোনও কাজ করেনি

    পাশাপাশি ইসলামপুরকে আলাদা জেলার দাবি প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “সঠিক দাবি। ইসলামপুরে কোনও উন্নয়ন হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে পুরবোর্ডের নির্বাচন হয় না। এখানে মাঝে মাঝেই উচ্ছেদ করা হয়। কিন্তু, উন্নয়ন হয় না। একটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল হয়েছে, না আছে নিউরো সার্জেন, না আছে এমআরআই মেশিন, না আছে আইসিইউ। ওটাকে বলা হয় রেফার হসপিটাল। যে আসবে তাকে নর্থ বেঙ্গল মেডিক্যাল কলেজে রেফার করাই হচ্ছে কাজ। তৃণমূল চুরি-দুর্নীতি ছাড়া কোনও কাজ করেনি।”

    মন্ত্রীর পরিবারের লোক চাকরি পেয়েছেন

    পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী তথা গোয়ালপোখরের বিধায়ক গোলাম রব্বানী ও চোপড়ার দাপুটে বিধায়ক হামিদুল রহমানকেও তীব্র আক্রমণ করেন তিনি। তিনি বলেন, “চাকরি দুর্নীতি, গরু পাচার, জমি দখল, এইদিকে হামিদুল রহমানের। আদিবাসীদের জমি পর্যন্ত দখল করেছে। আর যত চাকরি রব্বানীর পরিবার, হামিদুল রহমানের পরিবারের লোকজন পেয়েছে।” পাশাপাশি চোপড়ার বিধায়ক হামিদুল রহমানকে তীব্র হুঁশিয়ারিও দেন তিনি। তিনি বলেন, “হামিদুল রহমানকে বলে যাই, তোমার থেকেও বড় গুন্ডা ছিল শাহজাহান। তার যা অবস্থা হয়েছে তোমার অবস্থা তার থেকেও খারাপ হবে।” অন্যদিকে, দাড়িভিটে দুই ছাত্র খুনের বিচার প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “এর জন্য দায়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেহেতু বাংলা ভাষার পক্ষে লড়েছিল, মমতা ব্যানার্জি সেই কারণে তার লোক দিয়ে খুন করিয়েছে, এনআইএ, সিট তদন্তে বাধা দিয়েছে। আমরা ভারতীয় জনতা পার্টি কথা দিতে পারি, বিচার হবে, খুনিরা শাস্তি পাবে।”

    রাম নবমী নিয়ে মমতাকে তোপ

    এদিকে রাম নবমী প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছে ১৭ তারিখ দাঙ্গা ডে। এই রকম একটা জালি হিন্দুর পক্ষে এই ধরনের কথা বলা সম্ভব। গোটা ভারতবর্ষে ২২ শে জানুয়ারি রামমন্দির উদ্বোধনের দিন এমনকী বিরোধী মুখ্যমন্ত্রীরাও ছুটি দিতে বাধ্য হয়েছেন। আর উনি পাল্টা মিছিল করেছেন। জনগণ সব দেখছে। এগুলো করছেন সংখ্যালঘু ভোটকে নিজের কাছে আনার জন্য। আর শাহজাহান, আরাবুল, শওকত মোল্লা, গোলাম রব্বানীদের সৃষ্টি করার জন্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ঝড়ে ক্ষতিপূরণ দিতে আগেই অনুমতি দিয়েছে কমিশন, বোকা বানাচ্ছেন মমতা, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ঝড়ে ক্ষতিপূরণ দিতে আগেই অনুমতি দিয়েছে কমিশন, বোকা বানাচ্ছেন মমতা, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদর্শ আচরণ বিধি ভঙ্গ হতে পারে তাই জলপাইগুড়িতে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া যাচ্ছে না, এমন দাবি একাধিক সভায় করে এসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে এবার রীতি মতো তৃণমূলের এই দাবিকে মিথ্যা বলে তোপ দাগলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকার। নিজের এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) জানিয়েছেন,  ঝড়ে ক্ষতিপূরণ দিতে আগেই অনুমতি দিয়েছিল কমিশন তবে বোকা বানাচ্ছেন মমতা।

    ৯ এপ্রিল ২০২৪ এ ক্ষতিপূরম দিতে নির্দেশ দেয় কমিশন

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “জলপাইগুড়ি এবং ময়নাগুড়ির বিধ্বংসী ঘুর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষরা, যারা ঘর বাড়ি-সহ তাঁদের শেষ সহায় সম্বলটুকুও প্রকৃতির রোষে হারিয়েছেন তাঁরা যাতে দ্রুত বাড়ি নির্মাণের জন্য আর্থিক অনুদান পান, তার জন্য ভারতের নির্বাচন কমিশন গত ৯ এপ্রিল ২০২৪ এ ক্ষতিপূরণ এবং বাড়ি তৈরির আর্থিক অনুদানের বিষয়টি আদর্শ আচরণ বিধির আওতার বাইরে রেখে অনুমোদন মঞ্জুর করেছেন। শুধু তাই নয় ওই দিনই অর্থাৎ ৯ এপ্রিল ২০২৪ নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে বিষয়টি জানিয়েও দেওয়া হয়।”

    নিশানায় মমতা ও অভিষেক

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) আরও দাবি, “অনেক আগেই ঘুর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষগুলোর বাড়ি নির্মাণের জন্য নির্দিষ্ট তহবিল থেকে আর্থিক অনুদান দিয়ে দেওয়াই যেত, কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন আর কেন্দ্র সরকারের নামে মিথ্যাচার করতেই ব্যস্ত। আসলে তাদের উদ্দেশ্য অন্য, তারা এই ঘটনায় রাজনৈতিক রং চড়িয়ে ভোটের বাজারে নিজেদের লাভের অঙ্ক বাড়িয়ে নিতে চান। সহায় সম্বলহীন, ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ মানুষের এই দুর্দশা এবং কষ্টদায়ক পরিস্থিতির তাদের কাছে কোনও মূল্য নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Murshidabad: গাজনে শিবভক্তদের ওপর হামলা, মন্দিরে ভাঙচুর! দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব বেলডাঙায়

    Murshidabad: গাজনে শিবভক্তদের ওপর হামলা, মন্দিরে ভাঙচুর! দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব বেলডাঙায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নীল ষষ্ঠীর (Nil Sasti) পরের দিনই মন্দির ভাঙচুরের অভিযোগ উঠল মুর্শিদাবাদে (Murshidabad)। শুধু মন্দির ভাঙচুরই নয়, শিবের স্তুতি করার অপরাধে গাজনে সন্ন্যাস নেওয়া কয়েকজন সন্ন্যাসীর ওপর স্থানীয় দুষ্কৃতীরা হামলা চালায়। এইসব ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। ইতিমধ্যেই বিজেপি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। 

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (Murshidabad)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার বিকেলে মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলার বেলডাঙা থানার কামনগর পঞ্চায়েতের কামনগর গ্রামে গাজনে সন্ন্যাস নেওয়া কয়েকজন গ্রামবাসী টোটোয় চড়ে গ্রামের মন্দিরে (Temple) ফিরছিলেন। সেই সময় তাঁরা ভগবান শিবের স্তুতি করছিলেন। আর এই অপরাধে স্থানীয় দুষ্কৃতীরা তাঁদের ওপর হামলা চালায় বলে অভিযোগ ওঠে৷ হামলার ঘটনায় ১৮-২০ জন সন্ন্যাসী আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আহতদের অভিযোগ, রীতিমতো মারধর করা হয়েছে তাঁদের। অন্যদিকে একই দিনে বেলডাঙা, শক্তিপুর, সালার থানা এলাকার কুমারপুর, মির্জাপুর তালিতপুরসহ একাধিক এলাকার মন্দিরে হামলা এবং প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। কুমারপুরের শিবমন্দিরের (shiv Temple) ভিতরে ঢুকে দুষ্কৃতীরা প্রস্রাব করে বলেও অভিযোগ উঠেছে।

    বিজেপি প্রধানের বক্তব্য

    এই ঘটনায় কামনগর (Murshidabad) পঞ্চায়েতের বিজেপি (BJP) প্রধান বাপন ঘোষ বলেছেন, “শুধু গাজনের সন্ন্যাসীদের উপর হামলাই নয়, বিজেপি পার্টি অফিসে আগুন লাগিয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে একটা মুদিখানা দোকানে ভাঙচুরও চালায় দুষ্কৃতীরা। থানায় (Police Station) আমরা অভিযোগ দায়ের করব। হিন্দু সমাজের উপর আক্রমণ আমরা মেনে নেব না। 

    আরও পড়ুন: প্রাক্তন বিজেপি বিধায়কের ৭ আত্মীয় গাড়িতেই জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মৃত!

    এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দুর পোস্ট

    এই প্রসঙ্গে মন্দিরে ভাঙচুরের একটি ভিডিও ফুটেজ নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি লিখেছেন, “মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলার বেলডাঙা থানার অন্তর্গত মৌজামপুর ও মির্জাপুরে দুপুর থেকে দুষ্কৃতীরা ধর্মীয় স্থান ভাঙচুর করেছে। এমনকী গুন্ডারা নিরপরাধ মানুষের বাড়িঘর টার্গেট করে হামলা চালাচ্ছে। পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। আমি মুখ্যসচিব শ্রী বি পি গোপালিকা (আইএএস), ডিজিপি পুলিশ শ্রীসঞ্জয় মুখার্জি (আইপিএস), এডিজি শ্রী মনোজ কুমার ভার্মাকে (আইপিএস) অনুরোধ করছি, অবিলম্বে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুন এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পরিস্থিতি স্বাভাবিক করুন। নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) উচিত সচেতন হওয়া এবং এলাকায় স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bengaluru Cafe Blast: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে যোগ!  কেন বারবার ভিন রাজ্যের জঙ্গিরা বাংলাতেই আশ্রয় নেয়? 

    Bengaluru Cafe Blast: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে যোগ! কেন বারবার ভিন রাজ্যের জঙ্গিরা বাংলাতেই আশ্রয় নেয়? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণকাণ্ডে (Bengaluru Cafe Blast) জড়িত ২ আইএস জঙ্গি ২৮ দিন ধরে আস্তানা গেড়েছিল এ রাজ্যেই। এমনটাই জানা গিয়েছে এনআইএ সূত্রে। লোকসভা ভোটের আগে রাজ্য থেকে জঙ্গিদের খোঁজ মেলায় তৃণমূল সরকারকে  তুলোধনা করেছে বিজেপি। তবে, মুখ্যমন্ত্রীর কথা মতো জঙ্গিরা নাকি দুই দিন, বাংলার অতিথি য়ে এসেছিলেন। প্রশ্ন একটাই অতিথি-ই বটে! বাংলা এখন জঙ্গিদের ঘোরার জায়গা। তাদের মুক্তাঞ্চল। এই প্রথম নয়। এর আগেও, একাধিকবার বাংলা থেকে ধরা পড়েছে বহু জঙ্গি। তৃণমূল সরকারের আমলে বাংলা যেন জঙ্গিদের সেফ-আস্তানা হয়ে উঠেছে বাংলা।

    জঙ্গিদের সেফ হেভেন

    বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফেতে বিস্ফোরণকাণ্ডের (Bengaluru Cafe Blast)  মূল ২ অভিযুক্ত আস্তানা গেড়েছিল কলকাতাতেই। ২ জনকে দিঘা থেকে গ্রেফতার করেছে এনআইএ। বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণের মূল চক্রীদের বাংলা থেকে গ্রেফতার হওয়ার ঘটনা আরও ভয়ঙ্কর তার কারণ সন্দেহভাজন জঙ্গিরা বাংলায় ২৮ দিন ধরে ছিল! এই শহরের বুকে একের পর একে হোটেলে আত্মগোপন করে ছিল! নাম ভাঁড়িয়ে কলকাতায় একের পর এক হোটেলে আস্তানা বদলেছে তারা। পুলিশ-গোয়েন্দাদের চোখে ধুলো দিয়ে জঙ্গিরা সোজা পাড়ি দিয়েছে বাঙালিদের অন্যতম পছন্দের উইক এন্ড ডেস্টিনেশন দিঘা। ভোটের আগে এই জঙ্গিরা ধরা পড়ায় ফের প্রশ্ন উঠেছে, বাংলা কি সন্ত্রাসবাসীদের ‘সেফ হেভেন’? জঙ্গিদের ‘স্লিপার সেল’গুলির আস্তানা? কেন বারবার ভিন রাজ্যের জঙ্গিরা বাংলাতেই আশ্রয় নেয়? 

    কবে, কোথায় কারা ধরা পড়েছে 

    কখনও লস্কর-ই-তৈবা তো কখনও আইএস। বাংলায় কেন সক্রিয় জঙ্গি কার্যকলাপ? এরাজ্যকে কি নিরাপদ মনে করছে তারা? অতীতেও, বাংলা থেকে ধরা পড়েছে একাধিক জঙ্গি। ২০০৭ সালে বেঙ্গালুরু তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় নাশকাত হামলার সঙ্গে যুক্ত জঙ্গি সংগঠন ‘আল বদর’-এর সদস্য ধৃত ফৈয়াজ স্বীকার করে, সে দীর্ঘদিন কলকাতায় ছিল। লালবাজারের কাছেই বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটের একটি ঠিকানায় পাসপোর্টও বানিয়েছিল সে। পুণের জার্মান বেকারি বিস্ফোরণে অভিযুক্ত জঙ্গি সংগঠন ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন (আইএম)-এর প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য ইয়াসিন ভটকল শুধু লুকিয়েই থাকেনি, কলকাতা থেকে বিস্ফোরকও নিয়ে গিয়েছিল। লস্কর-ই-তৈবার বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ আবদুল করিম টুন্ডাকে এ রাজ্য থেকেই ২০১৩-তে গ্রেফতার করেছিল দিল্লি পুলিশ। খাগড়াগড়ে বিস্ফোরণ কাণ্ডে জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ’ (জেএমবি)-র সদস্য কওসর ওরফে বোমা মিজান, হাবিবুর এবং জেএমবির চিফ সালাউদ্দিন সালে এ রাজ্যে দীর্ঘদিন থেকে সংগঠন তৈরির পাশাপাশি বিস্ফোরক তৈরিও করছিল। ২০২১ সালে কলকাতার হরিদেবপুর থেকে তিন জেএমবি নেতা ধরা পড়ে। আল কায়দার উপমহাদেশীয় শীর্ষ নেতা আবু তালহা বহু দিন কোচবিহারে লুকিয়ে ছিল। সেখানে ভোটার কার্ড-সহ অন্য পরিচয়পত্রও বানিয়ে নিয়েছিল সে। ২০১৭-য় বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণের সঙ্গে যুক্ত অভিযুক্তদেরও এ রাজ্য থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরে আশ্রয় নেওয়া মুফাক্কির নামে এক বাংলাদেশি জঙ্গিকে ২০২৩-এ গ্রেফতার করে এনআইএ। ২০২১ সালে নিউটাউনে রাজ্য পুলিশের এসটিএফের সঙ্গে এনকাউন্টারে মারা যায় পাঞ্জাবের দুই গ্যাংস্টার জয়পাল ভুল্লার এবং যশপ্রীত জসসি।

    শুভেন্দুর দাবি

    পশ্চিমবঙ্গ আন্তর্জাতিক জঙ্গিদের মুক্তাঞ্চলে পরিণত হয়েছে। এই নিয়ে রাজ্য সরকারকে নিশানা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ আন্তর্জাতিক অপরাধীর মুক্তাঞ্চল, এটা আগেও প্রমাণিত। পঞ্জাব পুলিশ চপারে করে এখানে এসে পাঞ্জাবের দুষ্কৃতীদের এনকাউন্টার করেছে। মুজিবর রহমান খুনের দু’জন দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত খুনির একজন হাওড়ায় হোমিওপ্যাথ ডাক্তার হিসেবে ছিল। পরে পার্ক সার্কাস থেকে মাজেদকেও ধরা হয়। পার্ক সার্কাস মানে শহরের প্রাণকেন্দ্র। মমতা নিজে দেশবিরোধী কাজের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। দিল্লিতে জাহাঙ্গীরপুরীতে হনুমান জয়ন্তীর দিন যে ঘটনা ঘটেছিল, তার মূল অভিযুক্ত ফিরোজ৷ যে আমাকে হলদিয়ায় পাথর ছোড়ায় অভিযুক্ত, তার বাড়ি তমলুকের একটি গ্রামে। লাল্টু শেখ, আবদুল মান্নান ফেক আই কার্ড তৈরি করত। তারা গত বছর সোনারপুর থেকে গ্রেফতার হয়।”

    দিলীপের অভিমত

    বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ বলেন, “জঙ্গিরা এখানে গা-ঢাকা মোটেই দেয়নি, ওরা জানে এখানে কেউ গায়ে হাত দেবে না। শেখ শাহজাহান তো দু’মাস ধরে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। পুলিশ কি জানত না? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও জানতেন শাহজাহান কোথায় আছে। কেন ধরেননি? ওরাই এই ধরনের লোককে আশ্রয় দিয়ে সাহায্য করছে।” তিনি আরও বলেন, “বাংলা হচ্ছে জঙ্গিদের সেফ করিডর। আজ পর্যন্ত যত জঙ্গি সব এখানেই ধরা পড়েছে। কারণটা হল কোন ভয় নেই। এছাড়া এখান থেকে আধার কার্ড, রেশন কার্ড করে তারা বাংলাদেশ থেকে আসছে। এখানে এসে ট্রেনিং নিয়ে সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে গিয়ে জঙ্গি কার্যকলাপ ঘটাচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: ২ ঘণ্টা দাবি মুখ্যমন্ত্রীর! দার্জিলিং থেকে দিঘা, ২৮ দিন রাজ্যে ছিল ধৃত আইএস জঙ্গিরা, পাল্টা এনআইএ

    দিলীপের সংযোজন, “হুজি থেকে শুরু করে করে আল-কায়দা, আইএস জঙ্গিরা, ভিনরাজ্যের গ্যাংস্টাররা এখানে ধরা পড়েছে। মাসের পর মাস ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর যখন উপর থেকে ডান্ডা দিয়েছে তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দু’ঘণ্টার মধ্যে জঙ্গিদের ধরে ফেললেন। অথচ তারা দু’মাস ধরে ঘুরছিল। তখন কী করছিলেন। এটা কি মামার বাড়ি পেয়েছে। জঙ্গিরা ঘুরে বেড়াবে আর আপনি তাদের খাওয়াবেন, পুষবেন, সুরক্ষা দেবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “চা শ্রমিকদের নিয়ে রাজনীতি করছে তৃণমূল”, তোপ শুভেন্দুর, হল যোগদানপর্ব

    Suvendu Adhikari: “চা শ্রমিকদের নিয়ে রাজনীতি করছে তৃণমূল”, তোপ শুভেন্দুর, হল যোগদানপর্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “উত্তরবঙ্গ থেকেই আওয়াজ উঠেছে কেন্দ্রে আরও একবার মোদি সরকার।” বুধবার জলপাইগুড়ির মালবাজারে বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়ের সমর্থনে নির্বাচনী প্রচারে এসে এই কথাই বললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন সভায় মানুষের ভিড় এবং উচ্ছ্বাস দেখে বেশ আল্পুত তিনি। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি দিন কয়েক আগে মুখ্যমন্ত্রীর সভায় লোক না হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন। শুধু তাই নয় এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এই মালবাজারেই ফাঁকা মাঠে সভা করেন। কিন্তু, বিজেপির সভায় প্রচুর মানুষ এসেছেন। এখানেই পরিষ্কার আগামী ১৯ তারিখের ভোটে মানুষ কোথায় ভোট দেবেন।

    চা শ্রমিকদের নিয়ে রাজনীতি করছে তৃণমূল সরকার (Suvendu Adhikari)

    এদিন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, চা-বলয়ের প্রচুর কাজ করেছে কেন্দ্র সরকার। কিন্তু, রাজ্যে তৃণমূল সরকার চা-শ্রমিকদের নিয়ে রাজনীতি করছে। সম্প্রতি কিছু চা-শ্রমিকদের অ্যাকাউন্টে ৬০ হাজার টাকা করে দিচ্ছে রাজ্য সরকার। কিন্তু এই টাকা কেন্দ্র সরকারের লেবার ওয়েলফেয়ার ফান্ডের টাকা। কেন্দ্র সরকারের দেওয়া ২৫০ কোটি টাকা থেকে কিছু টাকা তুলে চা-শ্রমিকদের অ্যাকাউন্টে দিচ্ছে রাজ্য সরকার। কিছুদিন আগে চা-শ্রমিকদের পি এফ নিয়ে তৃণমূল যে ধরনা, মিটিং করছে সেটা শুধু মাত্র নিজেদের ফায়দার জন্য। বাগান মালিকরা ওই টাকা তৃণমূলের পার্টি ফান্ডে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেন শুভেন্দু অধিকারী। দু’বছর আগে যখন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় ৮জন নদীতে ভেসে গিয়ে মৃত্যু হয়েছিল, তখন রাতে মুখ্যমন্ত্রী আসেন নি। কারণ, তখন ভোট ছিল  না। ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সেই রাতেই আসা শুধুমাত্র ভোটের জন্য।

    তৃণমূলের দাপুটে নেতা সহ অনেকেই যোগ দিলেন বিজেপিতে

    ভোটের মুখে ফের তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে ভাঙন ধরাল বিজেপি। এদিন সভা শুরুতেই একটা যোগদান পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে চা-বলয়ের দাপুটে নেতা তথা তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন জেলাপরিষদের মেন্টর অমরনাথ ঝা, কুমারগ্রামের লুইস কুজুর সহ অন্য কিছু নেতা যোগদান করেন। এদিনের সভায় শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সভাপতি বিমল গুরুং। সভায় হাজির ছিলেন সন্দেশখালির বেশ কিছু মহিলা।

    আরও পড়ুন: দেওয়াল লিখন নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর বিবাদ, বোমাবাজি, ঝলসে গেল এক নাবালকের পা

    কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্প তুলে ধরেন শুভেন্দু

    এই ভোটে সাধারণ মানুষ তৃণমূলকে উচিৎ শিক্ষা দেবেন বলেও বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) দাবি করেন। বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি গত ৭ তারিখের ধূপগুড়িতে প্রধানমন্ত্রীর সভার প্রসঙ্গ তুলে বলেন, সেই সভায় মানুষের যা ঢ্ল নেমেছে তাতে চিত্র পরিষ্কার হয়ে গেছে জলপাইগুড়িতে বিজেপি প্রার্থী জিতছেন। কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্পের কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, কেন্দ্র সরকার এক কোটি বিয়াল্লিশ লক্ষ মানুষকে উজ্বলা গ্যাস দিয়েছে, কয়েক কোটি কিষান সম্মাননিধি দিয়েছে। সেই সঙ্গে কোভিডের সময় প্রত্যেকে মানুষকে বিনামূল্যে ভ্যাক্সিন এর ব্যবস্থা করেছে। সেই সঙ্গে আরও ৫৫ টি গরিব দেশকে বিনামূল্যে ভ্যাক্সিন দিয়েছেন। তাই ভারতবর্ষ এখন বিশ্বের দরবারে একটা উজ্জ্বল নাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “রাজ্যে চালু হবে সংগ্রামী ভাতা”, ঘোষণা শুভেন্দুর, কারা পাবেন?

    Suvendu Adhikari: “রাজ্যে চালু হবে সংগ্রামী ভাতা”, ঘোষণা শুভেন্দুর, কারা পাবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এই লোকসভা নির্বাচনে যেটা হচ্ছে সেটা ট্রেলার। বিধানসভা নির্বাচনেই হবে মূল সিনেমা।” মঙ্গলবার নন্দীগ্রামের হরিপুরে বিজেপির বুথ স্তরের কর্মীদের নিয়ে এক সভার আয়োজন করা হয়। সেই সভা থেকেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) একথা বলেন। পাশাপাশি আগামীদিনে বিজেপি ক্ষমতায় এলে রাজ্যে বিশেষ ভাতার কথা ঘোষণা করেন তিনি।

    “সংগ্রামী ভাতার” প্রতিশ্রুতি দিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    লোকসভা ভোটের আবহের মধ্যেই ২০২৬ সালের বিধানসভা ভোটের জন্য প্রতিশ্রুতি বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) । বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় এলে ‘সংগ্রামী ভাতা’ দেওয়ার আশ্বাস দিলেন শুভেন্দু। সংগ্রামী ভাতার আওতায় কত টাকা করে সাম্মানিক দেওয়া হবে, সে কথাও জানিয়ে দিলেন তিনি। কারা পাবেন এই সংগ্রামী ভাতা? সে কথাও এদিনের সভা থেকে স্পষ্ট করে দেন শুভেন্দু অধিকারী। যাঁরা ‘মিথ্যা মামলায়’ জেলে গিয়েছেন, তাঁদের জন্য এই উদ্যোগ বলে বুথকর্মীদের সভায় বার্তা বিরোধী দলনেতার। দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে শুভেন্দু বললেন, ‘যতজনকে জেল খাটিয়েছে, বিজেপি সরকার যেদিন রাজ্যে আসবে, তাঁদের সবাইকে সংগ্রামী ভাতা দেব আমরা। যত জনকে জেল খাটিয়েছে, প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা করে ভাতা দেব।’ একইসঙ্গে পুলিশের উদ্দেশেও কড়া বার্তা দিয়ে রাখলেন, ‘যে তদন্তকারী অফিসাররা মিথ্যা রিপোর্ট দিয়ে এদের গ্রেফতার করেছেন, তাঁদের নাম লেখা থাকল।’ শুভেন্দুর বক্তব্য, এটা কোনও হুঁশিয়ারি নয়, এটা সতর্কবার্তা।

    আরও পড়ুন: রাম মন্দির উদ্বোধনের পর প্রথম রামনবমী, কতটা প্রস্তুত অযোধ্যা?

    মামলার হুমকি দিয়ে বিজেপির নেতা-কর্মীদের তৃণমূলে টানার চেষ্টা!

    এদিন পুলিশের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন বিরোধী দলনেতা(Suvendu Adhikari) । তিনি বলেন, এসপি, ওসিদের বলব কমিশনের আওতায় কাজ করছেন। সাবধান হয়ে যান। নিরপেক্ষ হওয়ার চেষ্টা করুন। তিনি আরও বলেন, জোর করে পুলিশকে দিয়ে বিজেপির আন্দোলন ভাঙতে চাইছে তৃণমূল। মামলার হুমকি দিয়ে বিজেপির নেতা-কর্মীদের তৃণমূলে টানার চেষ্টা চলছে। তবুও, পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বিজেপি তৃণমূলের কাছে আত্মসমর্পণ করেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোটে মূল প্রতিপক্ষ পুলিশ! নিয়ন্ত্রণের আর্জি শুভেন্দুর, পুলিশ পর্যবেক্ষকের দ্বারস্থ বিজেপি

    Lok Sabha Election 2024: ভোটে মূল প্রতিপক্ষ পুলিশ! নিয়ন্ত্রণের আর্জি শুভেন্দুর, পুলিশ পর্যবেক্ষকের দ্বারস্থ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন কমিশনের কাছে সুষ্ঠু  গণতান্ত্রিক পরিবেশে ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আর্জি জানাল বিজেপি। এই নিয়ে রাজ্যের পুলিশ পর্যবেক্ষক অনিল শর্মার দ্বারস্থ হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) কথায়, “আসন্ন নির্বাচনে রাজ্যে পুলিশই প্রধান প্রতিপক্ষ।” তাই সোমবার তিনি পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে তিনি আর্জি জানালেন নির্বাচন কমিশন নিযুক্ত পুলিশ পর্যবেক্ষকের কাছে।

    শুভেন্দুর আবেদন

    লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) বাংলার জন্য অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস অনিলকুমার শর্মাকে বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক হিসাবে নিয়োগ করেছে কমিশন। বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছে অবসরপ্রাপ্ত আইএএস অলোক সিনহাকে। সোমবার বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষকের সঙ্গে দেখা করেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সহ বিজেপির তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল। সেখানেই বাংলার নির্বাচনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন তাঁরা। সোমবার দলের আরও দুই নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় এবং শিশির বাজোরিয়াকে নিয়ে কলকাতার সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর অফিসার্স ইন্সটিটিউটে যান শুভেন্দু। সেখানে রাজ্যের বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক অনিল শর্মাকে রাজ্যের উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তাদের উপরে নিয়ন্ত্রণের আর্জি জানান শুভেন্দু। 

    কী বললেন শুভেন্দু

    সোমবার বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষকের সঙ্গে সাক্ষাতের পরে শুভেন্দু বলেন, ‘‘২০২১ সালের ভোট পরবর্তী হিংসায় সিবিআই ৬১টি এফআইআর করেছে। ১৫টি রাজ্যে ভোট হয়েছে, বাংলার মতো কোথাও হিংসা হয়নি। পঞ্চায়েত ভোটে আদালতের নির্দেশে ৮২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছিল। কিন্তু বাহিনীকে বসিয়ে রাখা হয়েছে। ৫৫ জন খুন হয়েছেন পঞ্চায়েত নির্বাচনে। বহু পঞ্চায়েতে ভোটই দিতে পারেননি ভোটাররা।’’ কেন্দ্রীয় সংস্থার কর্তাদের উপরে হামলা নিয়েও সরব হয়েছেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘‘এর আগে সন্দেশখালিতে ইডি আক্রান্ত হয়েছে, আদালত হস্তক্ষেপ করেছে। এনআইএ-র উপর হামলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন পদক্ষেপ করুক।’’

    আরও পড়ুন: ভোটে ব্যবহৃত গাড়িতে জিপিএস ট্র্যাকিং, আরও চার আয়-ব্যয় পর্যবেক্ষক নিয়োগ কমিশনের

    ভোট পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর আর্জি

    লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) পরবর্তী সময়ে হিংসার ঘটনা রুখতে তৎপর বিজেপি ৷ নির্বাচনের পরেও যাতে রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকে, এই আর্জি নিয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে চিঠি দিতে চলেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ৷ শুধু রাজ্যপাল নন, ভোটের পরেও রাজ্যে যাতে এক মাস কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়ন রাখা হয়, এই মর্মে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব এবং রাজ্যের মুখ্যসচিবকেও চিঠি দিচ্ছেন তিনি । শুভেন্দু বলেন, “বাংলা একমাত্র রাজ্য যেখানে একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পর ১০ হাজার হিংসার ঘটনা ঘটেছে। দেশের যে পনেরোটি রাজ্যে বিজেপি শাসক সেখানে ভোটের আগে বা পরে কোনো সন্ত্রাসের ছবি নেই। এই রাজ্যে  প্রার্থী খুন হয়েছে, ভোট দিতে পারেনি বহু গ্রামের মানুষ। তাই এখানে ভোট পরবর্তী হিংসা রুখতে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: রক্তক্ষরণ অব্যাহত বামেদের, এসএফআইয়ের প্রাক্তন জেলা সভাপতি বিজেপিতে   

    Balurghat: রক্তক্ষরণ অব্যাহত বামেদের, এসএফআইয়ের প্রাক্তন জেলা সভাপতি বিজেপিতে   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘুরে দাঁড়ানো দূরের কথা, উঠে দাঁড়ানোই কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে বামেদের পক্ষে। তাদের রক্তক্ষরণ অব্যাহত। ভোট ব্যাঙ্ক ধরে রাখা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াচ্ছে লাল পতাকাধারীদের। একদিকে জোট নিয়ে জটিলতা, অন্যদিকে কর্মীরা দল ছেড়ে অন্য দলে যোগ দিচ্ছেন। এবার এসএফআইয়ের (SFI) প্রাক্তন জেলা সভাপতি তথা সিপিআইএমের (CPIM) জেলা কমিটির সদস্য সুরজিৎ সরকার দলবল সহ যোগ দিলেন বিজেপিতে। বালুরঘাটের (Balurghat) বিজেপি (BJP) জেলা কার্যালয়ে এই যোগদান পর্ব আয়োজিত হয়।

    সুকান্তের উন্নয়নেই আকৃষ্ট হয়ে দলত্যাগ (Balurghat)

    দল ছাড়ার পর সিপিএমের তরফে দাবি করা হয়, সুরজিৎ সরকারকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কেউ দল ছেড়ে অন্য দলে গেলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কারের রেওয়াজ রয়েছে সিপিএমে। দলের তরফে যোগদানকারীদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী। ছিলেন জেলার সাধারণ সম্পাদক বাপি সরকার সহ অন্যান্য বিজেপি নেতারাও। প্রসঙ্গত এই লোকসভা আসনে বালুরঘাট থেকে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনিই এলাকার বর্তমান সাংসদ। যোগদানকারীদের দাবি, সুকান্ত মজুমদার যেভাবে বালুরঘাট জুড়ে উন্নয়ন করেছেন, তা দেখেই আকৃষ্ট হয়েছেন সুরজিৎ সরকার।

    বিজেপির সংগঠন মজবুত হল (Balurghat)

    সুরজিৎ যোগদানপর্ব শেষে বলেন, “সুকান্তবাবু বিরোধী দলে থেকেও নিজের এলাকার উন্নয়ন করতে সক্ষম হয়েছেন। উন্নয়নের ক্ষেত্রে রাজনীতির রং দেখেননি। রাজ্যের শাসকের শত বাধা সত্ত্বেও একের পর এক উন্নয়নমূলক কাজ করে তিনি অন্যদের কাছে উদাহরণ তুলে ধরেছেন। সবেচেয়ে বড় ব্যাপার তিনি সেরা সাংসদের পুরস্কার পেয়েছেন।” প্রসঙ্গত এদিনের যোগদানের ফলে এলাকায় বিজেপির সংগঠন মজবুত হল। অন্যদিকে আঞ্চলিক স্তরে তৃণমূল ও সিপিএমের সংগঠন অনেকটাই ধাক্কা খেল। সব মিলিয়ে ভোটের মুখে এই জেলার চিত্রটা যে অনেকটাই বিজেপির অনুকূলে চলে এল, তা বলাই যায়। যদিও বামেদের দাবি, এতে তাদের কোনও ক্ষতি হবে না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA Attacked: এনআইএ-র উপর হামলা! মুখ্যসচিবের কাছে রিপোর্ট চাইল নির্বাচন কমিশন

    NIA Attacked: এনআইএ-র উপর হামলা! মুখ্যসচিবের কাছে রিপোর্ট চাইল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূপতিনগরে এনআইয়ের (NIA Attacked) উপর হামলার ঘটনায় মুখ্যসচিবের কাছে রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল নির্বাচন কমিশন। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা নির্বাচন দফতর থেকে রিপোর্ট চাওয়ার পাশাপাশি জেলার পুলিশ সুপারের রিপোর্টও চাওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক ও  নবান্নর থেকেও রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। ভূপতিনগরের ঘটনায় রাজ্য পুলিশের ডিজি, পুলিশ সুপার (পূর্ব মেদিনীপুর), এসডিপিও ও ভূপতিনগরের ওসি-র বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার জন্য কমিশনের কাছে আর্জি জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 

    কী ঘটেছিল

    ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে ভয়াবহ বিস্ফোরণ কেঁপে উঠেছিল পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগর। ওই বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু হয়। আদালতের নির্দেশে বিস্ফোরণের তদন্ত করছে এনআইএ (NIA Attacked)। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ভূপতিনগর বিস্ফোরণ কাণ্ডের তদন্তে শনিবার ভোরে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন আধিকারিকরা। সেখান থেকে দু’জন অভিযুক্তকে আটক করে গাড়িতে তোলার পরই গ্রামবাসীদের একাংশ হামলা চালায়। গাড়ি লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয়। ঘটনায় দুজন আধিকারিক জখম হয়েছেন। ভূপতিনগর বিস্ফোরণ কাণ্ডে সম্প্রতি আটজনকে এনআইএ-র কলকাতার দফতরে হাজির দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। অভিযুক্তরা হাজিরা না দেওয়ায় শনিবার ভোরে গ্রামে পৌঁছন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: “মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এনআইএ-র উপর হামলা হয়েছে”, ভূপতিনগরের ঘটনায় সরব সুকান্ত-শুভেন্দু

    কমিশনের রিপোর্ট তলব

    ভোটের মুখে রাজ্যে এনআইএর (NIA Attacked) উপর হামলার ঘটনায় উদ্বিগ্ন নির্বাচন কমিশন। শনিবারেই পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা নির্বাচন দফতর ও জেলার পুলিশ সুপারের রিপোর্ট তলব করে নির্বাচন কমিশন। একইসঙ্গে ঘটনার রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক ও  নবান্নর থেকেও। শান্তিপূর্ণ লোকসভা ভোটের জন্য ইতিমধ্যেই রাজ্যে এসেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। রাজ্যেপ্রথম দফায় ভোট ১৯ এপ্রিল। তার আগে রাজ্যে কেন্দ্রীয় আধিকারিকদের উপর হামলা মেনে নিতে পারছে না নির্বাচন কমিশন। তাই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তলব করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share