Tag: Syria Violence

  • Syria: সিরিয়ার হিংসাতে মৃত ৯৪০, বেশিরভাগই সংখ্যালঘু দ্রুজ সম্প্রদায়ের, সংবাদমাধ্যমকে কী বলছেন তাঁরা?

    Syria: সিরিয়ার হিংসাতে মৃত ৯৪০, বেশিরভাগই সংখ্যালঘু দ্রুজ সম্প্রদায়ের, সংবাদমাধ্যমকে কী বলছেন তাঁরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিরিয়ার (Syria) দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত আল-সুয়াইদা প্রদেশে সম্প্রতি ব্যাপক হিংসাত্মক হামলার শিকার (Suwayda Province) হয়েছেন দ্রুজ সম্প্রদায়ের মানুষজন। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওই সম্প্রদায়ের একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, পরিকল্পিতভাবে তাঁদের জাতিকে নিশ্চিহ্ন করার জন্যই এই আক্রমণ চালানো হচ্ছে। তাঁদের দাবি, এই হামলাগুলো নিছক সংঘর্ষ নয়—এগুলো মূলত গণহত্যার অংশ। গত সপ্তাহেই এই এলাকায় শতাধিক মানুষের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। দ্রুজ সম্প্রদায়ের ২১ বছর বয়সি সদস্য মাজদ আল শায়ের বলেন, “আমাদের প্রবীণদের অপমান করা হচ্ছে, নারী ও শিশুদের নির্মমভাবে হত্যা করা হচ্ছে। পুরুষদের আলাদা করে হত্যা করা হচ্ছে—আমাদের নিশ্চিহ্ন করতেই এই অভিযান।”

    সামান্য সংঘর্ষ থেকেই শুরু ভয়াবহ হিংসা (Syria)

    প্রসঙ্গত, এই সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার সূত্রপাত হয় যখন একজন সুন্নি সম্প্রদায়ভুক্ত ব্যক্তি এক দ্রুজ সবজি বিক্রেতাকে মারধর করেন। ওই ঘটনা থেকেই দ্রুত আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ে হিংসা, যা ছড়িয়ে পড়ে গোটা দক্ষিণ সিরিয়ায়। সংঘর্ষ ক্রমেই রূপ নেয় ধর্মীয় বিদ্বেষে, যার পরিণতিতে বহু মানুষের মৃত্যু ঘটে। ব্রিটেনের মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ সংস্থা Syrian Observatory for Human Rights জানিয়েছে, শুধুমাত্র গত সপ্তাহেই আল-সুয়াইদা প্রদেশে ৯৪০ জনের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। এর মধ্যে ৩২৬ জন অসামরিক দ্রুজ নাগরিক, যাঁদের মধ্যে ১৬৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। একই সময়ে প্রাণ হারিয়েছেন (Syria) ৩১২ জন সরকারি নিরাপত্তারক্ষী এবং ২১ জন সুন্নি ধর্মাবলম্বী নাগরিক। জানা যাচ্ছে, যে সবজি বিক্রেতার উপর হামলা হয়েছিল, তাঁকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করে প্রকাশ্যে মারধর করা হয়, যার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। সেই ঘটনার পর থেকেই হিংসা দমনহীনভাবে ছড়িয়ে পড়ে।

    দ্রুজদের লক্ষ্য করে সংগঠিত আক্রমণ

    দ্রুজ সম্প্রদায় একটি সংখ্যালঘু ধর্মীয় গোষ্ঠী, যাঁদের বিশ্বাসে ইসলামিক, গ্রিক ও অন্যান্য প্রাচীন দর্শনের প্রভাব রয়েছে। মূলত সিরিয়ার জাবাল আল-আরব ও সুয়াইদা অঞ্চলে তাঁদের বসবাস। ঐতিহাসিকভাবে সিরিয়ার শাসকদের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক জটিল এবং প্রায়শই উত্তেজনাপূর্ণ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে বাশার আল-আসাদের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি হিসেবে ক্ষমতায় আসেন আহমেদ আল-জারা, যার সঙ্গে যুক্ত ছিল কুখ্যাত সন্ত্রাসবাদী নেতা আবু মোহাম্মদ আল-ঝুলানির নাম। তাঁর উত্থানের সঙ্গে সঙ্গেই দ্রুজ সম্প্রদায়ের মধ্যে তীব্র নিরাপত্তাহীনতা দেখা দেয়। সেই ভয় যে অমূলক ছিল না, তা আজকের হামলাগুলি প্রমাণ করে দিয়েছে। আজও তাঁরা সিরিয়ার বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে (Suwayda Province) একজন সন্ত্রাসবাদীর নেতৃত্বাধীন আক্রমণাত্মক প্রশাসন হিসেবে দেখেন। একাধিক দ্রুজ নাগরিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন (Syria), সরকার সরাসরি এই হামলাগুলিকে সমর্থন করছে এবং পরিকল্পনা করে আক্রমণ চালানো হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে পুরুষদের গোঁফ জোর করে কামিয়ে ভিডিও করা হচ্ছে অপমানের উদ্দেশ্যে। এই কর্মকাণ্ড তাঁদের অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন করার প্রচেষ্টা বলেই মনে করছেন স্থানীয়রা।

    গণহত্যার প্রতিবাদে সামরিক সংগঠনের ডাক

    ক্রমবর্ধমান হিংসা ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে নিজেদের রক্ষার্থে সম্প্রতি দ্রুজ সম্প্রদায় ঘোষণা করেছে “সুয়াইদা পরিষদ” গঠনের, যার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে তাদের সম্পত্তি, সংস্কৃতি এবং ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে সিরিয়ার ভবিষ্যত সুরক্ষা করা। ২০২৪ সালের মার্চ মাসেই তারা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছায়, যখন তারা মনে করতে শুরু করে—সিরিয়াতে আর তাঁরা নিরাপদ নয়। তাঁরা দাবি করেন, বাশার আল-আসাদের শাসনকালে অর্থনৈতিক সংকট থাকলেও এই মাত্রার আক্রমণ কখনো ঘটেনি। তবে নতুন সরকারের অধীনে সংগঠিতভাবে দ্রুজদের উপর আক্রমণ শুরু হয়েছে। যদিও এই সামরিক পরিষদ সার্বজনীন সমর্থন পায়নি; ধর্মীয় নেতা শেখ হিকমত আল হাজরি এই গোষ্ঠীকে বিচ্ছিন্নতাবাদী বলে অভিহিত করেছেন।

    আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া ও ইজরায়েলের হস্তক্ষেপ

    আন্তর্জাতিক মহলেও এই সংঘর্ষ নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে ইজরায়েল এই বিষয়ে সক্রিয় হয়েছে। গণহত্যা ও সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইজরায়েলি বিমানবাহিনী সিরিয়ার বিভিন্ন সরকারি পরিকাঠামোর উপর হামলা চালিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহু স্পষ্ট করে বলেছেন, দ্রুজ অসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা ইজরায়েল সহ্য করবে না।

  • South Syria violence: দক্ষিণ সিরিয়াতে ভয়ঙ্কর হিংসা, প্রায় ৬০০ জন নিহত, বলছে রিপোর্ট

    South Syria violence: দক্ষিণ সিরিয়াতে ভয়ঙ্কর হিংসা, প্রায় ৬০০ জন নিহত, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিরিয়ায় ভয়ঙ্কর হিংসা। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, দক্ষিণ সিরিয়ায় সাম্প্রতিক হিংসায় ৫৯৪ জন নিহত হয়েছেন—এমন খবর সামনে আসতেই চাঞ্চল্য শুরু হয়েছে বিশ্বজুড়ে (South Syria violence)। ব্রিটেনের সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস এ নিয়ে গবেষণা চালিয়েছে, এবং বিগত রবিবার থেকে সিরিয়ার সুয়েইদা প্রদেশে যে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তাতে ভয়ঙ্কর বর্বরতার ছবি সামনে এসেছে।

    ধর্মীয়ভাবে সংখ্যালঘু দ্রুজ সম্প্রদায়ের ৩০০ জন নিহত হয়েছেন

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাতেই (South Syria violence) এই সংস্থা জানিয়েছে, সিরিয়ার ধর্মীয়ভাবে সংখ্যালঘু দ্রুজ সম্প্রদায়ের ৩০০ জন নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ১৪৬ জন ছিল যোদ্ধা এবং ১৫৪ জন অসামরিক নাগরিক। এদের মধ্যে ৮৩ জনকে সে দেশের সরকার মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেছে। বেদুইন এবং দ্রুজ সম্প্রদায়ের মধ্যে বিরোধের কারণে এই লড়াই শুরু হয়েছিল বলে জানিয়েছে ওই সংস্থা।

    ইজরায়েলের বিমান হামলায় সিরিয়ার ১৫ জন নিহত হয়েছেন (South Syria)

    এর পাশাপাশি ইজরায়েলের বিমান হামলায় সিরিয়ার ১৫ জন নিহত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে ইজরায়েল বলেছে যে দ্রুজদের রক্ষা করা তাদের কর্তব্য এবং এই কারণেই তাদের এই অভিযান। ব্রিটেনের ওই সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস আরও জানিয়েছে যে, তারা যে পরিসংখ্যান তুলে দিচ্ছে, তা তাৎক্ষণিকভাবে যাচাই করা সম্ভব নয়। তবে পাশাপাশি সূত্র মারফত যে খবরগুলি মিলছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে মৃতের সংখ্যা ৩০০। সিরিয়ান নেটওয়ার্ক ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, তাদের কাছে খবর রয়েছে ১৫৯ জন অসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবারই সুয়েইদা প্রদেশ থেকে সিরিয়ার বাহিনীর প্রত্যাহারের সঙ্গে সঙ্গে দেখা যাচ্ছে সেখানকার হিংসার সামগ্রিক চিত্র (South Syria)

    কী বলছেন দ্রুজ জনগোষ্ঠীর নেতা (South Syria violence)

    প্রসঙ্গত, এই প্রদেশ সিরিয়ায় দ্রুজ জনগোষ্ঠীর সংখ্যাগরিষ্ঠ (South Syria violence)। সেখানে ভয়ঙ্কর রকমের ক্ষয়ক্ষতি এবং লুটপাটের দৃশ্য দেখা গিয়েছে। এর পাশাপাশি রাস্তায় প্রচুর মৃতদেহ পাওয়া গেছে বলে জানা যাচ্ছে। দ্রুজ এবং বেদুইনদের মধ্যে এই সংঘর্ষের পরে সেখানে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য সিরিয়ার ইসলামিক সরকার দখল নিচ্ছে বলে জানিয়েছে তারা। প্রসঙ্গতই, দ্রুজ জনগোষ্ঠী মনে করে যে তাদের ধর্ম হল শিয়া ইসলামের একটি শাখা, এবং নিজস্বভাবে স্বতন্ত্র পরিচয় ও বিশ্বাস বজায় রেখেই তারা চলে। একজন বিশিষ্ট দ্রুজ নেতা শেখ হিকমাত আল-হাজারি বলেন, “আমাদের প্রদেশকে দুষ্কৃতিমুক্ত না করা পর্যন্ত এ লড়াই চলবে।”

    ইজরায়েল এয়ার স্ট্রাইক করে সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের সদর দফতরে

    অন্যদিকে, বুধবার ইজরায়েল এয়ার স্ট্রাইক করে সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের সদর দফতর দামেস্কে। এই হামলার পরেই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন সিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের রাষ্ট্রপতি। সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রাষ্ট্রপতি আহমেদ আল-সারাহ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করে জানিয়েছেন যে, দেশকে অস্থির করার প্রচেষ্টা করছে ইসরায়েল।

  • Syria: নারীদের নগ্ন করে হাঁটিয়ে গুলি করে হত্যা! সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে নিহত ১,০০০

    Syria: নারীদের নগ্ন করে হাঁটিয়ে গুলি করে হত্যা! সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে নিহত ১,০০০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিরিয়াতে (Syria) এক ভয়াবহ সংঘর্ষে ১,০০০-এর বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের অনুগামী এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে এই সংঘর্ষ হয় বলে জানা গিয়েছে। বর্তমান সরকারের প্রতিশোধমূল পদক্ষেপ থেকেই এই হিংসার শুরু হয় বলে ডানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, মূলত ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট আসাদের অনুগত আলাওয়াইট সম্প্রদায়ের ওপর এই হামলা চলে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, কিছু নারীদের রাস্তায় নগ্ন করে হাঁটানো হয় এবং পরে গুলি করে হত্যা করা হয়।

    হিংসার কেন্দ্র হল সিরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চল (Syria)

    বর্তমানে পরিস্থিতি বেশ কিছুটা শান্ত হয়েছে। সরকার বেশিরভাগ এলাকায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে। সহিংসতার কেন্দ্র হল সিরিয়ার (Syria) উপকূলীয় অঞ্চল। এখানকার সব রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, এই সংঘর্ষে ৭৪৫ সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছেন। তাঁদের অধিকাংশই কাছ থেকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি, ১২৫ জন সরকারি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য এবং ১৪৮ জন সশস্ত্র আসাদ-সমর্থক যোদ্ধাও নিহত হয়েছেন।

    বিদ্যুৎ ও খাবার জলের সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে

    আসাদের শাসনকালে আলাওয়াইট সম্প্রদায় (Syria Worst Violence) বিশেষ সুবিধা পেত বলে জানা গিয়েছে। তবে তিন মাস আগে নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই সম্প্রদায়ের উপর একাধিকবার হামলার ঘটনা ঘটছে। এই আবহে সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, সহিংসতার পাশাপাশি লাতাকিয়া শহরের আলাওয়াইট অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে বিদ্যুৎ ও খাবার জলের সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।

    বনিয়াস শহরে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি (Syria)

    স্থানীয় বাসিন্দারা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আলাওয়াইট সম্প্রদায়ের বেশ কিছু বাড়ি লুটপাটের পর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। লেবাননের পার্লামেন্টের আলাওয়াইট সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি হায়দার নাসের জানিয়েছেন, সিরিয়া থেকে বহু আলাওয়াইট নাগরিক নিরাপত্তার কারণে লেবাননে পালিয়ে যাচ্ছেন। বনিয়াস শহরে সংঘর্ষ সবচেয়ে বেশি তীব্র আকার ধারণ করে বলে জানা গিয়েছে। সেখানে রাস্তায় এবং বাড়ির ছাদে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। এক স্থানীয় বাসিন্দা, যিনি বনিয়াস শহর ছেড়ে পালিয়ে যান। তিনি জানিয়েছেন, বন্দুকধারীরা হঠাৎই গুলি চালাতে শুরু করে। বাড়িঘর ও গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।

LinkedIn
Share