Tag: tamluk

tamluk

  • Abhijit Ganguly: অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম পুলিশ আধিকারিকের! ভাইরাল ভিডিও

    Abhijit Ganguly: অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম পুলিশ আধিকারিকের! ভাইরাল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট, আর ভোটের আগেই আবার বিতর্কের দানা বাঁধল তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে। এই বিজেপি প্রার্থীকে (Abhijit Ganguly) পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে ভোটের মুখে শোরগোল ফেলে দিলেন তমলুকের এক পুলিশ আধিকারিক। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও ভাইরাল হওয়া মাত্রই তা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক বিতর্ক। সম্প্রতি প্রাক্তন সাংসদ শিশির অধিকারীকে প্রণাম করে পুর প্রধানের পদ খুইয়েছেন তৃণমূল নেতা সুবল মান্না। শাসক দল এবার এই পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেবেন না তো? এই বিতর্ক এখন তুঙ্গে।

    পুলিশ আধিকারিকের বক্তব্য (Abhijit Ganguly)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি তমলুকে প্রচারে যান এই লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেখানে মাতঙ্গিনী হাজরার মূর্তিতে মাল্যদান করে রাস্তায় ঘুরে আসন্ন লোকসভা ভোটের প্রচার সারেন তিনি। এরপর সেখান থেকে জেলখানা মোড়ের কাছেও প্রচারে যান। সেখানেই তমলুক (tamluk) পুলিশ টেলিকম থানার আধিকারিক অব্দদেশ কুমার সিং-এর বাড়ি। এই প্রণাম প্রসঙ্গে এই পুলিশ আধিকারিক বলেন, “ওই দিন আমার অফিস ছিল না। শৌচালয় ব্যবহার করতে বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় আমার বাড়িতে আসেন। এরপর তিনি আমার মাকে প্রণাম করেন। তারপর বাড়ির সকলেই অভিজিৎবাবুকে (Abhijit Ganguly) আমরা পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করি। তবে এই ঘটনার সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই।”

    বিজেপির বক্তব্য

    অন্যদিকে পাল্টা বিজেপি এই ঘটনাকে সনাতনী কৃষ্টি-সংস্কৃতি বলেই দাবি করেছে। তবে এই গোটা ঘটনায় বিজেপির (BJP) তমলুক সাংগঠনিক জেলা সভানেত্রী তথা বিধায়িকা তাপসী মণ্ডল বলেন, “ওই সময় ওই অফিসার অন ডিউটিতে ছিলেন না। তাই ব্যক্তিগত ভাবে গুরুজন অভিজিৎবাবুকে (Abhijit Ganguly) তিনি সম্মান দেখিয়ে প্রণাম করতেই পারেন। তাতে বিতর্ক কিংবা অন্যায় কিছু দেখছি না।”

    আরও পড়ুনঃ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম পুলিশ আধিকারিকের! ভাইরাল ভিডিও

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তবে গোটা ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়ে তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনে নালিশ জানিয়েছে। তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য বলেন, “পুলিশ এখন নির্বাচন কমিশনের অধীনে। পুলিশ নির্বাচন কমিশনের অধীনে আসা মাত্রই বিজেপি প্রার্থীর পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করছেন। এর থেকে বেশি বলার কী আছে!” তবে বিজেপি প্রার্থীকে (Abhijit Ganguly) প্রণাম করায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে এলাকায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Gangopadhyay: কেন বিজেপিতে? ‘কৈফিয়ত’ দিলেন অভিজিৎ, কী লিখলেন জানেন?

    Abhijit Gangopadhyay: কেন বিজেপিতে? ‘কৈফিয়ত’ দিলেন অভিজিৎ, কী লিখলেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি (Abhijit Gangopadhyay)। তাঁর একের পর এক রায়ের জেরে কাঁপন ধরেছিল দুর্নীতি-বৃক্ষের শিকড়ে। ভয়ে তাঁকে তাক করতে শুরু করেছিলেন বাংলার শাসক দলের হেদিপেঁচিরাও। তা সত্ত্বেও তাঁকে টলানো যায়নি দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাঁর লড়াই থেকে। এহেন এক বিচারপতি একদিন আচমকাই ইস্তফা দিয়ে হাতে তুলে নিলেন পদ্ম আঁকা ঝান্ডা।

    অভিজিতের ‘কৈফিয়ত’ (Abhijit Gangopadhyay)

    কেন তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন সম্প্রতি এক্স হ্যান্ডেলে সেই ‘কৈফিয়ত’ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি তথা তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। তিনি লিখেছেন, “আমার জন্মস্থান, আমার প্রিয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, এক সময় সংস্কৃতি, বাণিজ্য ও সৃজনশীলতার কেন্দ্র হিসেবে খ্যাত ছিল। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ সর্বদা ঐশ্বর্যের চেয়ে জ্ঞানের মহিমাকে প্রাধান্য দিয়ে এসেছে। যাই হোক, বর্তমান রাজ্য সরকারের অপশাসন রাজ্যকে দুর্নীতিতে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। তা জীবনের প্রতিটি স্তরকে প্রভাবিত করেছে এবং সম্মিলিতভাবে রাজ্যের মর্যাদাকে টেনে নামিয়েছে। এক সময় এ রাজ্য ছিল শিল্পায়নের কেন্দ্র, যার জন্য ছিল প্রচুর কর্মসংস্থান, যা এ রাজ্যকে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের থেকে আলাদা পরিচিতি দিত। কিন্তু সেই রাজ্য এখন প্রচণ্ড আর্থিক চাপের মধ্যে রয়েছে। পরিযায়ী শ্রমিকরা হয়ে উঠেছেন এ রাজ্যের সব চেয়ে বড় রফতানির বস্তু।”

    নিশানা টিএমসিকে

    অভিজিৎ (Abhijit Gangopadhyay) লিখেছেন, “টিএমসি দলের নেতারা রাজ্যের ইকোসিস্টেমটাকেই দুর্নীতিগ্রস্ত করে তুলেছে। রাজ্যের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও যুব সমাজের ভবিষ্যৎকে ধ্বংস করেছে। বাছাইয়ের ক্ষেত্রে যোগ্যতা আর মাপকাঠি নয়, বরং আর্থিক সামর্থ্যই এখন নির্ণায়ক।” তিনি লিখেছেন, “প্রোটোকল ও নিয়মাবলীর কারণে উচ্চ আসনে বসে আমায় অনেক ক্ষেত্রে নীরব দর্শক হয়ে থাকতে হয়েছে, যা আমার বিবেককে নাড়া দিচ্ছিল। তাই আমি আমার পথ পরিবর্তন করেছি। এবং এমন একটি পদক্ষেপ করেছি, যার মাধ্যমে এখন আমি রাজ্যের নৈতিক, সাংস্কৃতিক ও আর্থিক অবক্ষয় বন্ধ করার লড়াইয়ে যোগ দিতে পেরেছি, যা দীর্ঘকাল ধরে রাজ্যকে জর্জরিত করেছে।” পোস্টের শেষে তিনি (Abhijit Gangopadhyay) ট্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকেও।

    আরও পড়ুুন: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: অভিজিৎ, অর্জুন-সহ চার বিজেপি নেতাকে বিশেষ নিরাপত্তা কেন্দ্রের, কেন জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: অভিজিৎ, অর্জুন-সহ চার বিজেপি নেতাকে বিশেষ নিরাপত্তা কেন্দ্রের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের মুখে রাজ্যের চার বিজেপি নেতার জন্য বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করল কেন্দ্র (Lok Sabha Elections 2024)। এঁরা হলেন, কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (তমলুকে বিজেপির প্রার্থী), বারাকপুরের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংহ, বিজেপির কোচবিহার জেলা সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ বর্মণ এবং কোচবিহারের বিজেপির এক্সিকিউটিভ সদস্য তাপস দাস।

    কোন ক্যাটেগরির নিরাপত্তা অভিজিৎ-অর্জুনকে?

    জানা গিয়েছে, অভিজিৎকে ‘ওয়াই+’ ক্যাটেগরির সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। এই নিরাপত্তা ব্যবস্থায় তাঁর সঙ্গে থাকবেন দু’জন কমান্ডো, আটজন জওয়ান ও অন্তত দু’টি গাড়ির কনভয়। অর্জুন পাবেন উচ্চমানের ‘জেড’ ক্যাটেগরির সুরক্ষা। এই ক্যাটেগরিতে থাকেন ২২ জন জওয়ান এবং চার থেকে ছ’জন সিআরপিএফ বা সিআইএসএফ কমান্ডো এবং পুলিশ কর্মী। তাঁর নিরাপত্তা (Lok Sabha Elections 2024) বলয়ে থাকবে অন্তত পাঁচটি গাড়ির কনভয়। এর মধ্যে একটি হবে বুলেট প্রুফ। বাংলার বাকি দুই নেতা পাচ্ছেন ‘এক্স’ ক্যাটেগরির সুরক্ষা। এই ক্যাটেগরির নিরাপত্তা ব্যবস্থায় থাকবেন দু’জন জওয়ান। একটি কিংবা দু’টি গাড়ির কনভয়।

    কোচবিহারের দুই নেতাকেও নিরাপত্তা

    জানা গিয়েছে, কোচবিহারের দুই নেতাকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। তার জেরেই ব্যবস্থা করা হল সুরক্ষার। উল্লেখ্য যে, অভিজিৎ ও অর্জুনকে নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে ২৭ মার্চ থেকে। বাকি দু’জন পেয়েছেন ২৯ মার্চ থেকে। প্রসঙ্গত, ওয়াই ক্যাটেগরির নিরাপত্তার চেয়ে জেড ক্যাটেগরির নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও আঁটসাঁট। সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের খবর, কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতির চেয়ে বেশি নিরাপত্তা দেওয়া হবে ব্যারাকপুরের বিজেপি প্রার্থীকে। এই অর্জুনই পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বিজেপি থেকে তৃণমূলে ফিরেছিলেন। লোকসভা নির্বাচনের আগে ফিরেছেন গেরুয়া শিবিরে।

    প্রসঙ্গত, এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন শুরু হবে ১৯ এপ্রিল। এদিন গোটা রাজ্যের বিভিন্ন কেন্দ্রের সঙ্গে নির্বাচন হবে উত্তরবঙ্গের তিন আসনেও। ভোট লুট রুখতে ও অশান্তি এড়াতে রাজ্যের প্রতিটি বুথেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে ওয়েব কাস্টিংয়ের। ব্যবহার করা হবে এআই প্রযুক্তিও (Lok Sabha Elections 2024)।

    আরও পড়ুুন: পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে নেহরুকেই কাঠগড়ায় তুললেন জয়শঙ্কর

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: ‘ভুল বোঝানো হচ্ছে”, সিএএ নিয়ে মুসলিমদের পাশে থাকার বার্তা দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘ভুল বোঝানো হচ্ছে”, সিএএ নিয়ে মুসলিমদের পাশে থাকার বার্তা দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিএএ কার্যকরী হতেই জেলায় জেলায় খুশির বন্যা বইছে। মতুয়ারা রাস্তায় নেমে ডঙ্কা বাজিয়ে মিছিল করেছেন। এরমধ্যে তৃণমূল সিএএ নিয়ে আসরে নেমে পড়েছে। নানাভাবে ভুল বোঝানোর চেষ্টা করছেন। এমনই অভিযোগ বিজেপির। আর তাই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সিএএ নিয়ে এবার মুখ খুলেছেন। মঙ্গলবার তমলুকে তিনি বলেন, সিএএ কার্যকর হওয়ায় কোনও মুসলিম যদি বিপদে পড়েন তাঁর পাশে থাকবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। মুসলমানদের ভুল বুঝিয়ে কাজ হবে না।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    এদিন শুভেন্দুবাবু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘ সিএএ কার্যকর হওয়ায় কোনও অশান্তি হবে না। সংখ্যালঘু মুসলিমরা বুঝেছেন এটা কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। আমি আপনাদের মাধ্যমে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা, স্বীকৃত পদে থেকে বলছি, একজন মুসলিমও যদি কোনও অসুবিধার মধ্যে পড়েন আপনার জন্য রাজ্যের বিরোধী দলনেতা আছে। এই আইন সম্পূর্ণভাবে উদ্বাস্তু হিন্দুদের সম নাগরিকত্বের আইন। কারও কাছ থেকে নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। ভুল বুঝিয়ে কাজ হবে না। গতকাল রাতে লাগু হয়েছে। ১০ ঘণ্টা হয়ে গেছে। কার নাগরিকত্ব গেছে? এক জনকেও দেখাতে পারলে আমি নাকে খদ দেব’।

    মতুয়ারা উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন

    সিএএ আইন কার্যকর হতেই সোমবারের মতো মঙ্গলবারও ঠাকুরনগরের উচ্ছ্বাস এবং আবেগে মেতে ওঠেন মতুয়ারা। একে উদ্বাস্তু হিন্দু বাঙালি সমাজের কাছে গৌরবের দিন বলে উল্লেখ করেছেন মতুয়া সমাজের মানুষ। ইতিমধ্যে এলাকার মানুষ ঢাক-ঢোল, কাঁসর নিয়ে ঠাকুর বাড়ির মন্দিরে নেমে পড়েন। সকলে মিষ্টিমুখ করেন। পুরুষ-মহিলা সকলে এই আনন্দ উচ্ছ্বাসে যোগদান করেন। মতুয়া সমাজের ঠাকুরনগরের বাসিন্দারা বলেন, “আমরা ভীষণ খুশি, আমাদের দীর্ঘ দিনের প্রতীক্ষার অবসান ঘটল। প্রধানমন্ত্রী নিজে আমাদের মতো শরণার্থীদের কথা ভেবেই আইন করেছেন এবং তাকে বাস্তবায়িত করলেন। আমরা নরেন্দ্র মোদিকে প্রধানমন্ত্রী পেয়ে অত্যন্ত গর্বিত। নাগরিকত্ব নিয়ে আমরা এখন সম্মানের সঙ্গে বসবাস করব।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Gangopadhyay: বর্গভীমা মন্দিরে পুজো দিয়ে তৃণমূলকে বিসর্জনের ডাক অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Abhijit Gangopadhyay: বর্গভীমা মন্দিরে পুজো দিয়ে তৃণমূলকে বিসর্জনের ডাক অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূল সরকারকে বিসর্জন দেওয়ার হুঙ্কার দিলেন হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। তিনি পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকে মা বর্গভীমা মন্দিরে পুজো দিয়ে তৃণমূল সরকারকে নিশানা করলেন আজ। তিনি খুব স্পষ্ট করে সাধারণ মানুষকে বললেন, “৫০০-১০০০ দিয়ে প্রতিদিন ১ কোটি টাকা চুরি করছে তৃণমূল।” আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হয়ে তৃণমূলকে হারানোর সঙ্কল্প আগেই নিয়েছিলেন এই প্রাক্তন বিচারপতি। যদিও দলের তরফ থেকে এই কেন্দ্রের বিজপি প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। 

    কী বললেন বিচারপতি (Abhijit Gangopadhyay)?

    তমলুকে গিয়ে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay) বলেন, “আমার একটা আবেদন থাকবে, তৃণমূলকে একটাও ভোট নয়। তৃণমূলের জালিয়াতি এবং দুর্নীতি দেখলাম। এই দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারকে সরিয়ে ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতায় আসতে হবে। ৫০০-১০০ টাকা দিচ্ছে, প্রতিদিন এক কোটি টাকা করে চুরি করছে। এটাকে ধ্বংস করতে হবে। আগে নাম ঘোষণা হোক, তারপর তো সংসদে যাবো।”

    সিএএ নিয়ে মন্তব্য

    একই ভাবে সিএএ প্রসঙ্গে এদিন নন্দীগ্রামে গিয়ে অভিজিৎবাবু (Abhijit Gangopadhyay) বলেন, সিএএ-তে কারও নাগরিকত্ব হারানোর ভয় নেই। ডিটেনশন ক্যাম্পের কোনও প্রশ্ন নেই। মুখ্যমন্ত্রী ভুল ব্যাখ্যা করছেন। উনি সবসময় মিথ্যা কথা বলেন। এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী বেশ পটু। সত্যটা সামনে এসে গেছে, এরপর কোথাও আর মুখ দেখাতে পারবেন না মমতা।” 

    শুভেন্দুর বক্তব্য

    এই প্রাক্তন বিচারপতি নিজে রাজ্য সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যাপক ভাবে কড়া অবস্থান নিয়েছিলেন। নিজে সকল প্রকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে যোগদান করেছেন তিনি। আজ তমলুকে গেলে তাঁকে স্বাগত জানান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু এদিন তাঁর সম্পর্কে বলেন, “অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে মানুষ গ্রহণ করেছেন। সমস্যায় পড়ছে তোলামূলেরা। এই সব মানুষ রাজনীতিতে এলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী অবস্থা হতে পারে তা কেবল মমতাই বুঝতে পেরেছেন।” একই ভাবে তমলুকের তৃণমূলের প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য সম্পর্কে বলেন, “এক দিকে গঙ্গা অন্যদিকে নর্দমা।”

    জেলার দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক

    অপর দিকে বিজেপির তরফ থেকে এখনও তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু এলাকার উৎসাহী বিজেপি কর্মীরা প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) নামে লোকসভার ভোটের প্রচারের দেওয়াল লিখন শুরু করে দিয়েছেন। এই আবহের মধ্যেই তাঁর তমলুকে একধিক কর্মসূচিতে যোগদান বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনীতির একাংশের মানুষ। পাশপাশি জেলার দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক করে নন্দীগ্রামে যান অভিজিৎবাবু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: শুভেন্দুর গড়ে কর্মীদের বার্তা দিতে আসছেন অমিত শাহ, প্রস্তুতি তুঙ্গে

    Amit Shah: শুভেন্দুর গড়ে কর্মীদের বার্তা দিতে আসছেন অমিত শাহ, প্রস্তুতি তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবিভক্ত মেদিনীপুরে বুথস্তরের কর্মীদের নিয়ে সভা করতে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর গড়ে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মেচেদায় কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন ফুটবল ময়দানে আগামী ২৯ জানুয়ারি ওই সাংগঠনিক সভার আয়োজন করা হয়েছে। জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের কাছে ইতিমধ্যেই আবেদন জানিয়েছেন বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্ব। দলের পক্ষ থেকে যাবতীয় প্রস্তুতিও গ্রহণ করা হয়েছে।

    প্রায় ১০ হাজার বুথস্তরের কর্মীকে সভায় আসার নির্দেশ (Amit Shah)

    বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব তথা রাজ্যের পর্যবেক্ষক মঙ্গল পাণ্ডে এবং রাজ্য যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সতীশ ধন্দও সম্প্রতি মেচেদায় তমলুক, কাঁথি, মেদিনীপুর ও ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্বকে নিয়ে বৈঠক করেছেন। এবার সেখানে শাহের (Amit Shah) সাংগঠনিক সভা হতে চলেছে। এই সভার প্রস্তুতিতে বৃহস্পতিবার বিজেপির জেলা নেতৃত্বকে নিয়ে বৈঠক হবে। প্রাথমিক ভাবে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তমলুক, কাঁথি, মেদিনীপুর, ঘাটাল ও ঝাড়গ্রামের মোট পাঁচটি সাংগঠনিক জেলা মিলিয়ে প্রায় ১০ হাজার বুথস্তরের কর্মী শাহের সভায় হাজির থাকবেন। প্রতিটি বুথ কমিটিতে গড়ে ১১ জন করে রয়েছেন। তবে প্রতিটি বুথ থেকে ৪-৫ জন করে কর্মীকে সভায় আসতে বলা হবে। আর তাতে কর্মিসভা আদতে জনসভার আকার নেবে। সেই মতো দলের পাশাপাশি পুলিশ-প্রশাসনের প্রস্তুতিও প্রয়োজন। তাই বিজেপির তরফে দলীয় ভাবে পুলিশ-প্রশাসনের কাছে ইতিমধ্যেই এ বিষয়ে জানানো হয়েছে। এমনিতেই লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা না হলেও শাহের এই সফর থেকেই বাংলায় ভোটের প্রস্তুতি শুরু হয়ে যাবে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। এমনিতেই বিভিন্ন রাজনৈতিক সভায় পূর্ব মেদিনীপুরের দু’টি আসন তমলুক ও কাঁথি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উপহার দেওয়ার কথা বলেছেন শুভেন্দু। গত পঞ্চায়েত ভোটে পূর্ব মেদিনীপুরে ভালো ফল করেছে বিজেপি। বিজেপি-র শক্ত জমিতেই শাহ সভা করে বুথস্তরের কর্মীদের কী বার্তা দেন, সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন সকলে।

    প্রস্তুতি নিয়ে কী বললেন জেলা নেতৃত্ব?

    বিজেপি-র জেলা নেতা বামদেব গুছাইত বলেন, অবিভক্ত মেদিনীপুরের পাঁচটি সাংগঠনিক জেলার বুথের পদাধিকারীদের নিয়ে সভা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের বিষয়ে কর্মীদের বার্তা দিতেই এই কর্মিসভা হবে। সভাস্থলের জায়গা ব্যবহারের জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের অনুমতি চাওয়া হয়েছে। পুলিশ-প্রশাসনের কাছেও আবেদন জানানো হয়েছে। দলীয় নেতৃত্বরা সভাস্থলের মাঠ পরিদর্শন করেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tamluk: সভা থেকেই তৃণমূল নেতার উস্কানি! বিজেপির গ্রাম পঞ্চায়েতে ভাঙচুর

    Tamluk: সভা থেকেই তৃণমূল নেতার উস্কানি! বিজেপির গ্রাম পঞ্চায়েতে ভাঙচুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে তৃণমূলের সভা। আর সেই সভা থেকেই বিজেপি পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতে চড়াও হওয়ার ঘটনা ঘটল। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের (Tamluk) উত্তর সোনামুই গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে। সেখানে ঢুকে হামলা এবং ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠল শতাধিক তৃণমূলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Tamluk)

    মঙ্গলবার তমলুক (Tamluk) ব্লকের উত্তর সোনামুই অঞ্চল অফিসের ঠিক উল্টো দিকে বিক্ষোভ সভার আয়োজন করে তৃণমূল। সভায় উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল জেলা পরিষদের সভাধিপতি উত্তম বারিক, তৃণমূল নেতা সোমনাথ বেরা প্রমুখ। সোমনাথবাবু বক্তব্য শেষ হওয়ার মুখেই সভাস্থলে থাকা মহিলা এবং পুরুষ নির্বিশেষে দলে দলে ছুটে যান বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত অফিসের দিকে। ১০০ দিনের বকেয়ার দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। চলে পঞ্চায়েত অফিসের আসবাবপত্র ভাঙচুর। পঞ্চায়েত অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথি নষ্ট করে দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে।

    গন্ডগোল, ভাঙচুরের সময় পুলিশ ছিল নীরব দর্শক, সরব বিজেপি

    পুরো ঘটনার পিছনে তৃণমূলের উস্কানিকেই দায়ী করেছেন বিজেপির তমলুক (Tamluk) সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি আশিস মণ্ডল। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ওই পঞ্চায়েতে ক্ষমতায় ছিল তৃণমূল। এবার তাদের হারিয়ে পঞ্চায়েতের দখল বিজেপির হাতে গিয়েছে। তারই শোধ তুলতে সাধারণ মানুষকে উস্কে দেওয়া হয়েছে পঞ্চায়েতে হামলা চালানোর জন্য। তৃণমূলের সভাস্থল থেকে সামান্য দূরে দাঁড়িয়ে ছিল পুলিশ। গন্ডগোল, ভাঙচুরের সময় তারা নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে। মঙ্গলবার রাতেই বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার পক্ষ থেকে তমলুক থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।’ এই ঘটনার প্রতিবাদে লাগাতার আন্দোলনে নামার ডাক দিলেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    জেলা তৃণমূলের এক নেতা বলেন, ১০০ দিনের কাজের বকেয়ার টাকা চক্রান্ত করে আটকে রেখেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর তার জন্য দায়ী এই রাজ্যের বিজেপি নেতারাই। এলাকার মানুষ নিজেদের দাবি আদায়ে প্রতিবাদে শামিল হয়েছেন। এর সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tamluk: সৌমেন মহাপাত্রকে ‘অন্ধ ধৃতরাষ্ট্র’ বললেন তৃণমূলের যুব নেতা, কেন জানেন?

    Tamluk: সৌমেন মহাপাত্রকে ‘অন্ধ ধৃতরাষ্ট্র’ বললেন তৃণমূলের যুব নেতা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের কৃষক সমাবেশ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে সামনে চলে এল। তৃণমূলের জেলা সভাপতি সৌমেন মহাপাত্রের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন তৃণমূল যুব কংগ্রেসের রাজ্য সহ-সভাপতি তথা তমলুক (Tamluk) পুরসভার কাউন্সলির পার্থসারথি মাইতি। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কেন ক্ষোভ তৃণমূল যুব নেতার? (Tamluk)

    একশো দিনের কাজ প্রকল্প, আবাস যোজনা-সহ কেন্দ্ৰীয় বিভিন্ন প্রকল্পে এই রাজ্যের প্রাপ্য টাকার দাবিতে তৃণমূলের কৃষক সংগঠনের পক্ষ থেকে তমলুকে (Tamluk) কর্মসূচি নেওয়া হয়। তাতে সংগঠনের রাজ্য সহ-সভাপতি তথা মন্ত্ৰী শ্ৰীকান্ত মাহাত, দলের জেলা সভাপতি সৌমেন মহাপাত্র এবং শহরের বিভিন্ন নেতৃত্ব ছিলেন। ওই সমাবেশে তমলুকের পুরপ্রধান, উপ- পুরপ্রধান, একাংশ কাউন্সিলরকে ডাকা হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন পার্থসারথি মাইতি। যা নিয়ে তিনি জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন।

    কী অভিযোগ করেছেন তৃণমূলের যুব নেতা?

    তৃণমূল যুব নেতা পার্থসারথিবাবু সমাজ মাধ্যমে সৌমেন মহাপাত্রের একটি ছবি দিয়ে লিখেছেন, ‘আজ আছি কাল নেই। নোংরামি বন্ধ হোক। আমরা বিরোধী দলকে জেতাতে চাই না, হারাতে চাই।’ এরপরেই সৌমেনের নাম না করেই তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, ‘সভাপতি তুমি কার । তুমি তো জেলার সভাপতি। তুমি যে তমলুকের বিধায়ক। তোমার কাছে সবাই সমান। তুমি কি জানবে না, কেন নেই চেয়ারম্যান? কেন নেই ভাইস-চেয়ারম্যান। কেন নেই সব কাউন্সিলর?’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘সবাইকে নিয়ে চলুন। আপনার কাছে কর জোড়ে অনুরোধ, আপনি অন্ধ ধৃতরাষ্ট্র হবেন না।’

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি কী বললেন?

    তৃণমূলের তমলুক (Tamluk) শহর সভাপতি চঞ্চল খাঁড়া অবশ্য তৃণমূল এই যুব নেতার বিরুদ্ধে জেলা এবং রাজ্য নেতৃত্বের কাছে অভিযোগ জানানোর কথা জানিয়েছেন। চঞ্চল বলেন, ‘ওই যুব নেতা যেভাবে জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে সমাজ মাধ্যমে মন্তব্য করেছেন তা দল বিরোধী কাজ। এই বিষয়ে দলের জেলা সভাপতি ও রাজ্য নেতৃত্বকে অভিযোগ জানানো হবে।’ আর পার্থর মন্তব্য নিয়ে সৌমেন মহাপাত্র বলছেন, ‘দলের শাখা সংগঠনের কর্মসূচিতে কাকে ডাকা হবে, তা তাদের বিষয়। কিন্তু, সমাজ মাধ্যমে ওই যুব নেতৃত্ব এমন মন্তব্য করা উচিত হয়নি। এ বিষয়ে রাজ্য নেতৃত্বকে জানাব।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fraud: সাইবার প্রতারণার শিকার এবার খোদ ব্যাঙ্কের ম্যানেজার, কীভাবে?

    Fraud: সাইবার প্রতারণার শিকার এবার খোদ ব্যাঙ্কের ম্যানেজার, কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাইবার অপরাধীদের খপ্পড়ে সাধারণ মানুষের প্রতারিত (Fraud) হওয়ার ঘটনা প্রতিদিনই ঘটে চলেছে। এবার সাইবার অপরাধীদের কবলে খোদ ব্যাঙ্কের রিলেশনশিপ ম্যানেজার। সিম ক্লোন করে প্রায় ২ লক্ষ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ তুললেন ওই ম্যানেজার। তমলুক থানায় অভিযোগও দায়ের করেছেন তিনি। মহারাষ্ট্রের নাগপুরের বাসিন্দা ওই ম্যানেজারের নাম শচীনলক্ষ্মণ রাউত। তমলুকের পাদুমবসান এলাকার একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের তমলুক শাখায় রিলেশনশিপ ম্যানেজার পদে কর্মরত তিনি। প্রায় ৬ বছর ধরে তমলুকেই থাকেন।

    ঠিক কীভাবে প্রতারিত হওয়ার ঘটনা ঘটল? (Fraud)

    জানা গিয়েছে, গত ১৯ সেপ্টেম্বর বিকেল পৌনে সতর্ক ৪টে নাগাদ ব্যাঙ্কে একটি গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন তমলুক শাখার রিলেশনশিপ ম্যানেজার। হঠাৎ মোবাইলে তাঁর ফোন আসে। অপরপ্রান্ত থেকে শচীনলক্ষ্মণকে বলা হয়, খুব তাড়াতাড়ি তাঁর ক্রেডিট কার্ডের লিমিট শেষ হতে চলেছে। এমনকী, ক্রেডিট কার্ডে বার্ষিক চার্জও বলবৎ করা হচ্ছে বলে চমকে দেওয়ার চেষ্টা করে ফোনের ওপারে থাকা ব্যক্তি। যদিও তাতে খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি। শচীন ফোনটি কেটে দেন। তবে, ফোন কাটতেই পরপর দু’টি ওটিপি আসে শচীনের নম্বরে। অভিযোগ, মুহূর্তে শচীনের ক্রেডিট কার্ড থেকে মোট দু’দফায় ১ লক্ষ ৮৯ হাজার ৫০০ টাকা গায়েব হয়ে যায়। প্রতারিত (Fraud) হওয়ার বিষয়টি জানতে পেরে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

    কী বললেন প্রতারিত হওয়া ব্যাঙ্কের রিলেশনশিপ ম্যানেজার?

    রিলেশনশিপ ম্যানেজার শচীন বলেন, এটা অবাক করার বিষয়। আমি শুধু ফোনটা ধরেছি। প্রতারকদের কোনওরকম তথ্য শেয়ার না করলেও অত্যন্ত ধূর্ততার সঙ্গেই ওই আমার মোবাইলের সিম ক্লোন করে এই প্রতারণা (Fraud) করা হয়েছে। এই ঘটনায় শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে তমলুকে।

    পুলিশ প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    বিষয়টি নিয়ে উদ্যোগী হয়েছে পুলিশ প্রশাসন। তমলুকের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সাকিব আহমেদ বলেন, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্তে কোনও তথ্য উঠে আসে, সেদিকেই নজর রয়েছে।

    পশ্চিম মেদিনীপুরে ৫ ভাইয়ের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গায়েব

    ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের পাশাপাশি পশ্চিম মেদিনীপুরে চন্দ্রকোণা ১ ব্লকের আগর গ্রামে একটি চাষি পরিবারের পাঁচ ভাইয়ের অ্যাকাউন্ট থেকে কয়েক দফায় লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারকরা। প্রতারিতদের (Fraud) বক্তব্য, ৬ মাস আগে জমি রেজিস্ট্রি করেছিলাম। কাউকে কোনও তথ্য দিইনি। আচমকা মোবাইলে মেসেজ আসে। সেটি খুলে দেখি অ্যাকাউন্ট টাকা উধাও কেন এরকম ঘটল তা বুঝতে পারছি না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন গ্রেফতার করার কথা বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন গ্রেফতার করার কথা বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র মৃত্যুকাণ্ডে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আগে জেলে ঢোকানো উচিৎ বলে মন্তব্য করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। যাদবপুরের ঘটনা নিয়ে রাজ্যুজুড়়ে তোলপাড় চলছে। কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশ ইতিমধ্যেই কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করা হয়েছে মৃত ছাত্রের পরিবারের পক্ষ থেকে। বিজেপিও এই ঘটনা নিয়ে রাজ্য সরকারকে কার্যত কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করার কথা কেন বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    বুধবার তমলুক জেলা পরিষদের জয়ী বিজেপি সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, যাদবপুরের ছেলেটা আত্মবলিদান দিয়ে চোখ খুলিয়ে দিয়েছে। রাজ্যের অন্য কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে কি হচ্ছে কোনও খবর আছে? তিনি অভিযোগ করেন, কোন কলেজ হোস্টেলগুলোতে সিসিটিভি কিংবা সুপার আছে? আসল সমস্যার সমাধান না করে নিজেদের বাঁচানোর চেষ্টা করছে। একে ধরছে, ওকে ধরছে আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধরা উচিৎ। তাঁর ব্যবস্থাপনায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে মধ্যযুগীয় বর্বরতা চলছে। যেখানেই হাত দেবেন পচা গন্ধ বের হবে কোনও দফতরই ভালো না। যাদের যোগ্যতা নেই তাঁদের রেজিষ্টার, প্রো ভিসি করা হয়েছে। অ্যাডমিশন বেচে খেয়েছে। যারা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কালেক্টর ছিল। ডিয়ার লটারি ও মদ খাইয়ে যুব সমাজকে পঙ্গু করে দিয়েছে। তাই আজ কলেজে অনার্স বিভাগে ৫০ শতাংশ সিট খালি থাকে।

     বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের কী বার্তা দিলেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    এদিন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদ গঠন নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, জেলা পরিষদের বিজেপির ১৪ জন জয়ী সদস্য শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে থাকবে। কিন্তু, সভাধিপতি ও সহ সভাধিপতি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে না। বিগত বোর্ডের সময় জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিকের সৌজন্যে জেলা পরিষদ পার্টি অফিসে পরিণত হয়েছিল। আমরা তা আর হতে দেবোনা। দলের ১৪ জন সদস্য দক্ষ বিরোধী দলনেতা ঠিক করবে। সেই সুদক্ষ বিরোধী দলনেতা জেলা পরিষদের স্বচ্ছভাবে কাজ যাতে হয় তা দেখবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share