Tag: tamluk

tamluk

  • Tamluk: ন্যায্য মূল্যের ওষুধ না পেলে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়, বললেন মন্ত্রী অখিল গিরি

    Tamluk: ন্যায্য মূল্যের ওষুধ না পেলে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়, বললেন মন্ত্রী অখিল গিরি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘটা করে সরকারি হাসপাতাল (Tamluk) গুলোতে শুরু হয়েছিল ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান। আজ সেই দোকান গুলো থেকে সময় মতো পাওয়া যাচ্ছে না ওষুধ। এলাকার মানুষকে ন্যায্য মূল্যের প্রয়োজনীয় ওষুধ না পেয়ে বাইরে থেকে চড়া দামে কিনতে হচ্ছে। অভিযোগ জানিয়েও প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না বলে বিশেষ অভিযোগ এলাকাবাসীর।   

    কী সমস্যা তমলুক (Tamluk) হাসপাতালে?

    দীর্ঘদিন ধরেই তমলুক হাসপাতালে (Tamluk) আসা রোগী ও তাঁদের পরিবারের অভিযোগ ছিল, হাসপাতালের মধ্যে ন্যায্য মূল্যের দোকানে কোনও ওষুধ মেলে না। বাইরে থেকেই চড়া দামে ওষুধ কিনে এনে রোগীদের প্রয়োজন মেটাতে হচ্ছে। এই প্রশ্ন বারবার উঠে আসছে যে, যেখানে ন্যায্য মূল্যের দোকানে ওষুধ পাওয়া যায়, সেই জায়গায় কেন চড়া দামে ওষুধ নিতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে ?

    হাসপাতালের (Tamluk) রোগীদের অভিযোগ

    গ্যাসের সমস্যা নিয়ে আসা শম্ভু জানা নামক এক রোগীর বক্তব্য, আমরা গ্রামের মানুষ, দশ কিলোমিটার দূর থেকে এসেছি হাসপাতালে স্বাস্থ্য দেখাতে। হাসপাতালে (Tamluk) এক্স রে হচ্ছে না, প্রয়োজনীয় ওষুধ এখানে দেওয়া হচ্ছে না, ন্যায্য মূল্যের দোকানে দরকারি ওষুধও পাওয়া যাচ্ছে না। শম্ভু বাবু আরও বলেন, রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে আবেদন করব গ্রাম বাংলার স্বাস্থ্য পরিষেবা যাতে ঠিক করে সাধারণ মানুষ পান তার বিষয়টা যেন বিবেচনা করেন। হাঁটুর ব্যাথা নিয়ে আসা আরেক রোগী কল্যাণী রায় বলেন, এত দূর থেকে আসলাম কিন্তু ডাক্তার বাবুর দেওয়া ওষুধ, হাসপাতালের ন্যায্য মূল্যের দোকানে পাওয়া যায় না। ওষুধ বাইরে থেকে কিনতে বলা হচ্ছে। রোগীদের প্রশ্ন বাইরে থেকে কিনতে হলে এখানে হাসপাতালে কেন আসলাম? এইরকম অভিযোগ করেন কল্যাণী দেবী। সরকারি হাসপাতালের যেমন পরিষেবার অভাব, ঠিক তেমনিই নেই স্বাস্থ্যের জন্য ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে প্রয়োজনীয় ওষুধ। সাধারণ মানুষকে অত্যন্ত অসুবিধার মধ্যে পড়তে হচ্ছে অথচ প্রশাসন নিষ্ক্রিয়।     

    তৃণমূল সরকারের মন্ত্রীর বক্তব্য

    গত ১৪ মে তৃণমূলের মন্ত্রী অখিল গিরি তমলুকে এক অনুষ্ঠানে এসে বলেন, সরকারি হাসপাতালে (Tamluk) ওষুধ রয়েছে কিন্তু দেওয়া হয় না, বাইরে থেকে কিনে আনতে হয়। আরও বলেন, সরকার তাহলে যে ওষুধ দিচ্ছে তা কোথায় যাচ্ছে? স্বাস্থ্য আধিকারিকদের বলেন যে ওষুধ তো সরকার দিয়েছে তাহলে আমরা কেন নেবো? রোগীদের বাইরে থেকে কেন কিনতে বলব আমরা? আর তাই যদি হয় তাহলে সরকারের দেওয়া ওষুধের কি হবে? বলে বেশ কিছু প্রশ্ন তোলেন। উনি আরও বলেন, এর ফলে আমাদের সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। আর এরকম করা আমাদের চলবে না বলে বুঝিয়ে দেন। সরকারের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অবনতির কথা খুব স্পষ্ট ভাষায় স্বীকার করে নেন মন্ত্রী অখিল গিরি। মন্ত্রীর কথায় রাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগের ঘুম কবে ভাঙ্গবে তাই এখন দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tamluk: সংস্কারের সময় তমলুকে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল ব্রিজ, মৃত এক শ্রমিক

    Tamluk: সংস্কারের সময় তমলুকে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল ব্রিজ, মৃত এক শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংস্কারের কাজ করতে গিয়ে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল ব্রিজ। বুধবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকে। ব্রিজ ভেঙে পড়ে মৃত্যু হল এক শ্রমিকের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম সেখ শাহ আলম। বাড়ি তমলুক (Tamluk) পুরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডে। এই ঘটনায় আরও এক শ্রমিক গুরুতর জখম হয়েছেন। এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা দেখা দেয়। ঘটনার খবর পেয়ে কয়েকশো মানুষ এলাকায় ভিড় করেন।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    তমলুক (Tamluk) পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের গঙ্গার ঘাট এলাকায় বহু পুরনো ব্রিজ রয়েছে। দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে তা বেহাল হয়ে পড়েছিল। পথশ্রী প্রকল্পে সেই ব্রিজ ভেঙে নতুন ব্রিজ তৈরির পরিকল্পনা নেয় তমলুক (Tamluk) পুরসভা। এক সপ্তাহ আগে পুরানো ব্রিজ ভাঙার কাজ শুরু হয়। আজ চলছিল পুরনো ব্রিজ ভাঙার কাজ। এদিন সকাল থেকে ব্রিজ সংস্কারের কাজ চলছিল। সে সময়েই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে পুরো ব্রিজ। ব্রিজের তলায় চাপা পড়ে যান দুই শ্রমিক। দুর্ঘটনা ঘটার পরই এক শ্রমিককে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। কিন্তু ব্রিজের ভাঙা অংশের তলায় আটকে যান আর এক শ্রমিক। একদিকে শরীরে উপর ভাঙা ব্রিজ, সঙ্গে তলায় নোংরা জল।  দমকল, পুলিশ, তমলুক পুরসভা, পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন সহ স্থানীয় মানুষের আপ্রাণ চেষ্টায় প্রায় পাঁচ ঘণ্টা পর ব্রিজের নীচে থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয় আটকে পড়া ওই শ্রমিককে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে তাম্রলিপ্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে ভর্তির কিছুক্ষণ পরই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় ওই শ্রমিকের।

    কী বললেন পুরসভার চেয়ারম্যান?

    পুরসভার চেয়ারম্যান দীপেন্দ্রনারায়ণ রায় বলেন, “দুর্ঘটনায় মৃত শ্রমিকের পাশে আমরা রয়েছি। সরকারি ও পুরসভাগতভাবে ওই পরিবারকে যা যা সাহায্য করার দরকার তা করা হবে। আর যে এজেন্সি এই ব্রিজ সংস্কারের কাজ করছিল তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    কী বললেন জেলাশাসক?

    ঘটনার পর জেলাশাসক হাসপাতালে যান। মৃত শ্রমিকের পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি বলেন, “৪০ বছরের পুরানো ব্রিজ। পুরসভার পক্ষ থেকে সংস্কারের জন্য  একটি এজেন্সিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তারপরই এই দুর্ঘটনা। বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির তমলুক (Tamluk) মণ্ডলের সভাপতি সুকান্ত চৌধুরী বলেন, ” আমরাও উদ্ধারকার্যে হাত লাগিয়েছিলাম। কিন্তু শেষ রক্ষা করা সম্ভব হল না। এই সরকারের আমলে তৃণমূলের সব নেতারাই ঠিকাদার। অভিজ্ঞ শ্রমিক, ঠিকাদার, ইঞ্জিনিয়ারকে কাজে না লাগিয়ে অনভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার, ঠিকাদার ও শ্রমিকদের দিয়ে কাজ করানোর ফলেই এই দুর্ঘটনা ঘটলো। অকালে একটা প্রাণ চলে গেল। আমরা এই ঘটনার নিন্দা জানাই।” বিজেপি রাজ্য কমিটির সদস্য অনুপ চক্রবর্তী বলেন, “এই সরকারের সবটাই হতশ্রী অবস্থা।  প্রকল্পের নামে সব শ্রী লাগিয়ে দিয়েছে। সবই রাজনৈতিকভাবে লুটপাট করে খাওয়ার রাস্তা।  সব জায়গায় দাদাগিরি করছে আর মানুষের জীবন নিয়ে খেলা করছে। সমাজের পক্ষে চরম ক্ষতিকর এই সরকার।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tamluk: তৃণমূলকে হারিয়ে তমলুকের সমবায়ে বিজেপির বিরাট জয়

    Tamluk: তৃণমূলকে হারিয়ে তমলুকের সমবায়ে বিজেপির বিরাট জয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তমলুক (Tamluk) লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি বনাম তৃণমূলের ব্যাপক লড়াই। আসন্ন লোকসভার দিন তারিখ ঘোষণা না হলেও রাজনৈতিক উত্তেজানার পারদ এখন চরম তুঙ্গে এই লোকসভা কেন্দ্রে। এই আবহের মধ্যে ধাক্কা খেল তৃণমূল, জয়ী হল বিজেপি। তমলুক শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের পদুমপুর সমবায় সমিতির নির্বাচন ছিল বুধবার। মোট ১২টি আসনে ভোট গ্রহণ হয়। তৃণমূল, বিজেপি এবং সিপিএম ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে। এই নির্বাচনে বিজেপির জয় অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। 

    ৮ আসনে জয় বিজেপির (Tamluk)

    শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের পদুমপুর সমবায় সমিতির নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর জানা গিয়েছে মোট ৮টি আসনে জয় লাভ করেছে বিজেপি। তৃণমূল পেয়েছে ৪ টি। তমলুকের (Tamluk) পদুমপুর সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতিতে মোট ভোটার সংখ্যা ৫৪৫। মোট ৫ টি গ্রাম, যার মধ্যে হল পদুমপুর, ঘোড়াঠাকুরিয়া, ধূর্পা, রাজগোদা এবং পোলন্দা। সবকটাই এই সমবায় সমিতির মধ্যে পড়ে।

    বিজেপির বক্তব্য

    জেলার (Tamluk) বিজেপি নেতৃত্বের পক্ষ থেকে এই জয় সম্পর্কে বলে হয়েছে, “আসন্ন লোকসভার আবহে এই জয় বিজেপির জন্য দারুণ খুশির খবর। লোকসভায় এই কেন্দ্রে বিজেপির ফল ভালো হবে। তৃণমূলকে ব্যাপক মার্জিনে হারতে হবে। তৃণমূলের দুর্নীতি এবং অত্যচার মানুষকে ভিতর থেকে জাগিয়ে তুলেছে। মানুষ তৃণমূলকে বর্জন করবে।”

    অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের তমলুক সফর

    তৃণমূলের তরফ থেকে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করলেও বিজেপির তরফ থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে এখনও নাম ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই এই প্রাক্তন বিচারপতি তমলুকে (Tamluk) গিয়ে দলীয় একাধিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ শুরু করেছেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি ‘তৃণমূলকে একটিও ভোট নয়’ বলে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। ফলে এই সমবায়ের জয় বিজেপিকে ব্যাপক অক্সিজেন জোগাবে বলে রাজনীতির একাংশের মানুষ মনে করছেন।  

          

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tamluk: তমলুক, কাঁথিতে আইনশৃঙ্খলার অব্যবস্থা, রাজ্যপালকে চিঠি তৃণমূল সাংসদের

    Tamluk: তমলুক, কাঁথিতে আইনশৃঙ্খলার অব্যবস্থা, রাজ্যপালকে চিঠি তৃণমূল সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) নেতাকে অপহরণ করে খুনের অভিযোগকে কেন্দ্র করে অশান্ত পূর্ব মেদিনীপুরের ময়না। এহেন আবহে তমলুক (Tamluk) ও কাঁথির আইনশৃঙ্খলার অব্যবস্থা নিয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে (CV Ananda Bose) চিঠি লিখলেন তমলুকের সাংসদ তৃণমূলের দিব্যেন্দু অধিকারী (Dibyendu Adhikari)। রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে তৃণমূল। সেই প্রেক্ষিতে এক তৃণমূল সাংসদের এহেন অভিযোগে সরগরম রাজ্য রাজনীতি। রাজ্যপালকে লেখা চিঠিতে তমলুকের সাংসদ লিখেছেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে তমলুকের নির্বাচিত সাংসদ হিসেবে আমার লোকসভা কেন্দ্রের বেশ কিছু এলাকায় বিশেষ করে ময়না, নন্দীগ্রাম এবং খেজুরি, হেঁড়িয়া, ভগবানপুর, পটাশপুরের মতো এলাকায় আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়তে দেখছি। আমার পাশের কেন্দ্র কাঁথিতেও একই অবস্থা। রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান হিসেবে আপনার কাছে আমার আর্জি সাধারণ মানুষের প্রাণ বাঁচাতে এবং এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আপনি যথাযথ পদক্ষেপ করুন।

    কেন চিঠি লিখলেন তমলুকের (Tamluk) সাংসদ?

    প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে ময়নার (Tamluk) বাকচা পঞ্চায়েতের গোরামহল এলাকায় বিজেপির বুথ কমিটির সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে অপহরণ করে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। অভিযোগের তির তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের দিকে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। দলীয় কর্মী খুনের প্রতিবাদে সোমবার রাতভর ময়না থানা ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি নেতা-কর্মীরা। মঙ্গলবার সকাল থেকেও রাজ্য সড়ক অবরোধ করেন তাঁরা। এদিন মৃত বিজেপি কর্মীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। ১২ ঘণ্টার ময়না বনধের ডাকও দেওয়া হয়।

    দলীয় কর্মীকে অপহরণ করে খুনের ঘটনার পরে পরেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেছিলেন, পরিকল্পনা করেছেন ডাকাত এসপি অমরনাথ। আর মমতার থেকে ৬০ থেকে ৭০ জন জেহাদি খুন করেছে। পুলিশ দাঁড়িয়ে থেকে খুন করিয়েছে। পুলিশ খুনিদের হাত থেকে দেহ নিয়েছে। তাঁর প্রশ্ন, পশ্চিমবঙ্গে এ রকম ঘটনা আগে হয়েছে কি? শুভেন্দু বলেন, এই ঘটনায় আমরা সিবিআই তদন্ত চাই। আর মমতার হাসপাতালে ময়নাতদন্ত হবে না। ময়নাতদন্ত হবে কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতালে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মমতার রক্ত-পিপাসু রূপ মানুষ দেখে নিয়েছে’’! কটাক্ষ সুকান্তর

    রাজ্যপালকে লেখা চিঠিতে (Tamluk) দিব্যেন্দু এও লিখেছেন, সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগেই তাঁর লোকসভা কেন্দ্র ও লাগোয়া এলাকায় আইনশৃঙ্খলার এই অবস্থা। তাই রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান হিসেবে তিনি যেন পদক্ষেপ করেন। প্রসঙ্গত, ময়নার ঘটনা নিয়ে এখনও রাজভবন কোনও বিবৃতি দেয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share