Tag: Tariff Threat

  • PM Modi: লক্ষ্য মার্কিন খবরদারি রোখা, ফোনে কথা মোদি-পুতিনের, কী ‘গপ্পো’ হল দুই ‘হুজুরে’র?

    PM Modi: লক্ষ্য মার্কিন খবরদারি রোখা, ফোনে কথা মোদি-পুতিনের, কী ‘গপ্পো’ হল দুই ‘হুজুরে’র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্ধুত্বের মুখোশধারীদের (Trumps Tariff Threats) থেকে দূরত্ব তৈরি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)! বেছে নিলেন প্রকৃত বন্ধুও। ভারত-মার্কিন শুল্ক নিয়ে চাপানউতোরের আবহেই শুক্রবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী। সোশ্যাল মিডিয়ায় দুই রাষ্ট্রনেতার কী কথোপকথন হল, তাও শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    পুতিনকে নিজের ‘বন্ধু’ সম্বোধন (Trumps Tariff Threats)

    পুতিনকে নিজের ‘বন্ধু’ বলে উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, তাঁরা দুজনেই ভারত-রাশিয়ার সম্পর্ক আরও মজবুত করার ওপর জোর দিয়েছেন। দুই দেশের কৌশলগত অংশীদারি বৃদ্ধি নিয়েও কথা বলেছেন। ইউক্রেনের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির বিষয়ে পুতিন তাঁকে অবগত করেছেন বলেও জানিয়েছেন মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “বন্ধু পুতিনের সঙ্গে খুব ভালো ও পুঙ্খানুপুঙ্খ কথোপকথন হয়েছে। ইউক্রেনের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির কথা জানানোর জন্য ওঁকে ধন্যবাদ জানাই। আমাদের দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা করেছি। ভারত ও রাশিয়ার বিশেষ কৌশলগত অংশীদারি বৃদ্ধি নিয়েও আলোচনা করেছি। চলতি বছরে পুতিনকে এ দেশে স্বাগত জানানোর জন্য মুখিয়ে রয়েছি।” প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় গিয়ে পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। সূত্রের খবর, তার পরেই মোদির সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে রুশ প্রেসিডেন্টের। এর পরেই প্রকাশ্যে এসেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর নয়া বন্ধুর কথা।

    চড়া শুল্ক আরোপ

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে মস্কো থেকে অপরিশোধিত জ্বালানি কেনায় ভারতের ওপর দু’দফায় সব মিলিয়ে মোট ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুধু তাই নয়, আরোপ করা হয়েছে জরিমানাও। তেল কেনা বন্ধ না করলে আরও শুল্ক আরোপেরও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। অথচ, ট্রাম্পেরই আমন্ত্রণে আমেরিকা গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ‘বন্ধু’ বলে সম্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ট্রাম্পও। মোদিকে সম্মান জানাতে মার্কিন মুলুকে আয়োজন করেছিলেন ‘হাউডি মোদি’ অনুষ্ঠান। তখনও অটুট দুই ‘হুজুরে’র বন্ধুত্ব। সেই বন্ধুত্বেই চিড় ধরে দিন কয়েক আগে। ভারতের ওপর প্রথমেই ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। তার পরেও ভারত রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনে চলায় ফের ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন মার্কিন প্রসিডেন্ট। ভারতের অর্থনীতিকে ‘মৃত’ বলেও কটাক্ষ করেন তিনি। এহেন আবহে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে ‘বন্ধু’ সম্বোধন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মোদি পরোক্ষে বার্তা দিলেন বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের (Trumps Tariff Threats)। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, সার্বভৌম দেশগুলির অবশ্যই তাদের বাণিজ্য ও আর্থিক সহযোগী নির্বাচন করার অধিকার রয়েছে (PM Modi)।

    ট্রাম্পের বক্তব্য

    ভারতীয় পণ্যের ওপর মার্কিন প্রেসিডেন্টের চাপানো শুল্ক কার্যকর হওয়ার কথা ২৭ অগাস্ট থেকে। ট্রাম্পের বক্তব্য, ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থা রাশিয়া থেকে তেল কিনে খোলা বাজারে বিক্রি করে মুনাফা লুটছে এবং রাশিয়াকে যুদ্ধে সাহায্য করে চলেছে। তাই এই শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা। তার পরেই ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে স্বাধীন ভারতের পুরানো বন্ধু, দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর আমলে সূত্রপাত হয়েছিল যে বন্ধুত্বের।

    কী কারণে ফের ভারত-রাশিয়া কাছাকাছি

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, আরও একটি কারণে রাশিয়া দাঁড়িয়েছে ভারতের পাশে। সেটি হল তামাম বিশ্বের ওপর মার্কিন খবরদারি রোখা। বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় চার নম্বরে চলে এসেছে ভারত। জাপানের ঠিক পরেই। বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থার করা সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, অচিরেই ভারত টপকে যাবে জাপানকেও (Trumps Tariff Threats)। তাই আমেরিকাকে থোড়াই কেয়ার করে ভারত। সেই কারণেই যেদিন দ্বিতীয় দফায় ভারতের ওপর ফের ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ এবং আরও শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন ট্রাম্প, সেদিনই সন্ধ্যায় মস্কোয় পৌঁছে যান ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। রুশ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথাও হয় তাঁর। তার পরপরই পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা হয় ভারতের প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi)।

    ভারতের সাফ কথা

    ২০২২ সালে ইউক্রেন আক্রমণ করে বসে রাশিয়া। মস্কোর এই আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাশিয়ার ওপর একাধিক বিধিনিষেধ আরোপ করেছে পশ্চিমী বিশ্ব। তার জেরে আন্তর্জাতিক বাজারে মার খায় রাশিয়ার ব্যবসা। এই সংকট থেকে মুক্তি পেতে (Trumps Tariff Threats) সস্তায় অপরিশোধিত তেল বিক্রি করতে শুরু করে রাশিয়া। সেই সুযোগটাই লুফে নেয় নরেন্দ্র মোদির ভারত। জাতীয় স্বার্থের কথা মাথায় রেখে রাশিয়া থেকে কয়েক গুণ বেশি তেল কিনতে শুরু করে নয়াদিল্লি। এতেই বেজায় চটেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তবে মিস্টার প্রেসিডেন্টের শুল্ক হুমকির প্রতিক্রিয়া বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “জাতীয় স্বার্থ এবং আন্তর্জাতিক বাজারদরের কথা মাথায় রেখেই বাণিজ্যনীতি নির্ধারণ করে থাকে ভারত। রাশিয়া সস্তায় তেল বিক্রি করছে বলেই কিনছে ভারত।”

    ‘মিস্টার প্রেসিডেন্টে’র (Trumps Tariff Threats) মুখে কি ঝামা ঘষে দিলেন ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’ (PM Modi)!

  • Ajit Doval: রাশিয়া থেকে তেল কেনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি, তাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই মস্কোয় ডোভাল

    Ajit Doval: রাশিয়া থেকে তেল কেনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি, তাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই মস্কোয় ডোভাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের আবহে মস্কো থেকে জ্বালানি কেনা নিয়ে ভারতকে ফের একবার শুল্কবৃদ্ধির হুঁশিয়ারি (Tariff Threat) দিয়েছিলেন ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, “আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ভারতের ওপর আরও শুল্ক বৃদ্ধি করা হবে।” এর আগে ট্রাম্প ভারতীয় পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন। পরে তিনি যে শুল্ক চাপানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, তার পরিমাণ কত, তা বলেননি। ট্রাম্পের এই হুঁশিয়ারির পর ২৪ ঘণ্টাও কাটেনি। মার্কিন রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেই রাশিয়ায় পৌঁছে গেলেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল (Ajit Doval)। তবে ঠিক কী কারণে তিনি তড়িঘড়ি করে মস্কোয় গেলেন, তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।

    রাশিয়ায় পৌঁছে গেলেন ডোভাল (Ajit Doval)

    মঙ্গলবার সকালেই হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন ট্রাম্প। আর এদিনই রাতে রাশিয়ায় পৌঁছে গেলেন ডোভাল। সূত্রের খবর, রাশিয়া এবং ভারতের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার লক্ষ্যেই রাশিয়া গিয়েছেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। চলতি সফরে ডোভাল রুদ্ধদ্বার বৈঠক করবেন রাশিয়ার ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা কর্তাদের সঙ্গে। বৈঠকে আলোচনা হতে পারে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, সন্ত্রাসবাদ দমনের মতো বিষয়েও। এ মাসেরই শেষের দিকে রাশিয়ায় যাওয়ার কথা রয়েছে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করেরও। সংবাদ সংস্থা ‘তাস’-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, জয়শঙ্করের এই রাশিয়া সফর পূর্বনির্ধারিত সূচির অংশ। ফোকাস থাকবে ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতার ওপর। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনাও আলোচনার বিষয় হবে। এর পাশাপাশি রাশিয়া থেকে ভারতের জন্য তেল সরবরাহের মতো জরুরি বিষয়গুলিও আলোচনায় আসবে।”

    ট্রাম্পের অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, ট্রাম্পের অভিযোগ, ভারত মস্কো থেকে জ্বালানি কিনে আদতে সাহায্য করছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে। তাই ভারতের উচিত রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনা বন্ধ করা। তা না হলে ভারতীয় পণ্যের ওপর ফের একপ্রস্ত শুল্ক আরোপ করা হবে। ভারতকে হুঁশিয়ারি দেওয়ার পাশাপাশি ট্রাম্প রাশিয়াকে ইউক্রনে যুদ্ধে দ্রুত বিরতি ঘোষণা করতে বলেছেন। তিনি বলেন, “রাশিয়া যদি যুদ্ধবিরতি ঘোষণা না করে, তাহলে আমেরিকা কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে।” এহেন উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশেই ডোভালের মস্কো যাত্রা।

    ভারতের প্রত্যুত্তর

    রাশিয়া (Ajit Doval) থেকে তেল কেনায় ট্রাম্পের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভারত আমেরিকাকে পাল্টা জানিয়ে দিয়েছে, আমেরিকা নিজেই রাশিয়ার সঙ্গে প্রচুর ব্যবসা করছে (Tariff Threat)। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে কোনও প্রধান অর্থনীতির মতো, ভারতও তার জাতীয় স্বার্থ এবং অর্থনৈতিক নিরাপত্তা রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সব রকম ব্যবস্থা নেবে। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, ২০২২ সালে যখন রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করেছিল, তখন আমেরিকাই চেয়েছিল যে ভারত সস্তায় রাশিয়ান তেল কিনুক, যাতে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির দাম স্থিতিশীল থাকে। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, রাশিয়া ও ইউরোপের বাণিজ্য তালিকায় শুধু তেল বা গ্যাস নয়, সার, খনিজ, রাসায়নিক, লৌহ-ইস্পাত-সহ আরও বহু পণ্য আমদানি করে। এই তালিকায় শুধু ইউরোপ কেন, খোদ আমেরিকাও বিপুল পরিমাণ পণ্য আমদানি করে। তারা নিজেদের পারমাণবিক কার্যকলাপের জন্য রাশিয়া থেকে ইউরেনিয়াম হেক্সাফ্লোরাইড কেনে। বৈদ্যুতিন গাড়ি শিল্পের জন্য আমদানি করে প্যালাডিয়াম, সার ও রাসায়নিক।

    জ্বালানি আমদানি নিয়ে বড় চুক্তি!

    সূত্রের খবর, ডোভালের (Ajit Doval) চলতি সফরে রাশিয়ার সঙ্গে অপরিশোধিত জ্বালানি আমদানি নিয়ে বড় চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যেখানে রাশিয়া ভারতকে তেল আমদানির ক্ষেত্রে আরও বেশি পরিমাণে ছাড় দিতে পারে। ভারতের ওপর শুল্ক ঘোষণার পর রাশিয়া ট্রাম্পকে বিশ্বে কোণঠাসা করার মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে। রাশিয়ার তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কোনও দেশের হস্তক্ষেপে দুর্বল হবে না ভারত-রুশ সম্পর্ক। এহেন পরিস্থিতিতে ডোভালের রাশিয়া সফরের দিকে তাকিয়ে রয়েছে তামাম বিশ্ব।

    ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জেরেই সমস্যা

    এর একটা অন্যতম বড় কারণ হল, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাম্প্রতিক একটি মন্তব্য। তিনি বলেছিলেন, “বাণিজ্যের জন্য ভারত ভালো অংশীদার নয়। তারা আমাদের সঙ্গে যথেষ্ট বাণিজ্য করে। কিন্তু আমরা তাদের সঙ্গে বাণিজ্য করি না। তাই ভারতের ওপর আমরা ২৫ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছিলাম। কিন্তু আগামী (মঙ্গলবার বলেছিলেন) ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা বৃদ্ধি করা হবে। কারণ, ভারত রাশিয়া থেকে তেল কিনছে এবং তারা ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে রাশিয়াকে সাহায্য করছে।” মার্কিন প্রেসিডেন্টের এহেন প্রতিক্রিয়ায় ভারত সাফ জানিয়ে দিয়েছে (Tariff Threat), ভারতকে (Ajit Doval) নীতি ধর্ম শেখাতে আসা আমেরিকা নিজেই বিপুল পণ্য আমদানি করে রাশিয়া থেকে।

LinkedIn
Share