Tag: Terrorist

Terrorist

  • Jammu Kashmir: ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! কুলগামে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ, হত এক জওয়ান

    Jammu Kashmir: ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! কুলগামে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ, হত এক জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) কুলগামে জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে (Jammu Kashmir) শহিদ হলেন এক সেনা জওয়ান। শনিবার কুলগাম (Kulgam) জেলার মদেরগাম গ্রামে জঙ্গিদের লুকিয়ে থাকার খবর পেয়ে যৌথ অভিযান শুরু করেছিল সিআরপিএফ জওয়ান এবং স্থানীয় পুলিশ। গ্রামে বাহিনী ঢোকার খবর পেয়েই গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। সেই সময় এক সেনা জওয়ান গুরুতর জখম হন। তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষ পর্যন্ত তিনি নিহত হন। 

    চলছে তল্লাশি অভিযান (Kulgam)

    পুলিশ সূত্রে খবর, কুলগাম জেলায় মোদারগাও গ্রামে দুই, তিনজন জঙ্গির লুকিয়ে থাকার খবর পায় গোয়েন্দা বিভাগ। এরপর সিআরপিএফ, সেনাবাহিনী এবং স্থানীয় পুলিশ একসঙ্গে অভিযান চালায়। জঙ্গিদের লুকিয়ে থাকার খবর পেয়েই শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। এই ঘটনা প্রসঙ্গে কাশ্মীর (Jammu Kashmir) জোন পুলিশের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানান হয় যে, ‘‘কুলগামে গুলি চলেছে। পুলিশ এবং নিরাপত্তা বাহিনী ঘটনাস্থলে উপস্থিত।’’ সেনা সূত্রে খবর, সাময়িকভাবে গুলির লড়াই বন্ধ থাকলেও জঙ্গিদের খোঁজে এলাকায় তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রেখেছে সেনা।

    আরও পড়ুন: তৃতীয় মোদি সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ ২৩ জুলাই

    জঙ্গি দমনে অভিযান (Jammu Kashmir)

    সম্প্রতি জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) জঙ্গিদের দাপট বেড়েছে। গত জুন মাসেও ডোডা জেলায় সেনা ও জঙ্গিদের গুলির লড়াই হয়। আর তাতে ৩ সন্ত্রাসবাদীর মৃত্যু হয়েছিল বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, কুলগাম-সহ (Kulgam) দক্ষিণ কাশ্মীরের বিস্তীর্ণ অংশে সম্প্রতি সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই এই অঞ্চলকে জঙ্গিদের প্রভাবমুক্ত করতে একের পর এক অভিযানে নামছে সেনাও। গত মাসেই সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার ‘রেসিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’-এর দু’জন কম্যান্ডার সেনার সঙ্গে গুলির লড়াই চলার সময়ে পুলওয়ামা জেলার একটি বাড়িতে লুকিয়ে ছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Terrorist: জঙ্গি-যোগে চেন্নাইয়ে এসটিএফের জালে মঙ্গলকোটের আনোয়ার!

    Terrorist: জঙ্গি-যোগে চেন্নাইয়ে এসটিএফের জালে মঙ্গলকোটের আনোয়ার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাগড়াগড় বিস্ফোরণকাণ্ডে তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। তবে সেইবার তথ্য প্রমাণ না মেলায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত শুক্রবার মঙ্গলকোটের কুলসোনা গ্রামের অভিযুক্ত আনোয়ার শেখকে চেন্নাই থেকে জঙ্গি-যোগে (Terrorist) আরেক বার গ্রেফতার করেছে রাজ্য পুলিশের এসটিএফ। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ হল, বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের শাখা ‘শাহদাত’-এর সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে। চেন্নাইতে একটি লন্ড্রিতে পরিযায়ী শ্রমিক হিসেবে কাজ করত বলে জানা গিয়েছে। শনিবার তাকে দুর্গাপুর আদালতে তোলা হলে, ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।

    গোয়েন্দা সূত্রের দাবি (Terrorist)

    মঙ্গলকোটের (Mangalkot) কুলসোনা গ্রামে আগেই জঙ্গি সংগঠনের হয়ে কাজ করার অভিযোগ রয়েছে আনয়ারের বিরুদ্ধে। শিমুলিয়া মাদ্রাসার নাম উঠে আসে গোয়েন্দাদের হাতে। তদন্তকারী অফিসারদের সূত্রে খবর, এই মাদ্রাসায় যাতায়েত ছিল কালাম শেখের। তবে কালাম তখন পালাতক ছিল। কালামের খোঁজ পেতে আনোয়ারকে প্রথমে আটক করা হয়েছিল। পরে আনোয়ারকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। এদিকে খাগড়াগড়কাণ্ডে অভিযুক্ত কালামের খোঁজ পেতে তিন লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছিল এনআইএ। পরবর্তী সময়ে তাকে কেরল থেকে গ্রেফতার করা হয়। বর্তমানে দোষী প্রমাণিত হয়ে জেলে বন্দি কালাম। এবার একই গ্রামের যুবক আনোয়ারকে আবার গ্রেফতার করেছে এসটিএফ। গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, খাগড়াগড়কাণ্ডের (Mangalkot) সঙ্গে যোগ থাকা এক জঙ্গি (Terrorist) চাঁইয়ের সঙ্গে আনোয়ারের যোগ ছিল বলে সন্দেহ করেছিলেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুনঃ চোর সন্দেহে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গণপিটুনি, মৃত্যু আরও ১ যুবকের! রাজ্যে ৩ দিনে মৃত ৫

    পরিবারের বক্তব্য

    আনোয়ারের স্ত্রী রেজিনা বিবি বলেন, ‘‘আমার স্বামী জঙ্গি (Terrorist) সংগঠনের সঙ্গে কোনও ভাবেই যুক্ত থাকতে পারে না। শুক্রবার বিকেলে পুলিশ ফোন করে গ্রেফতারের কথা জানিয়েছে। গ্রামে কাজ ছিল না বলে আমার স্বামী মাস ছয়েক আগে চেন্নাইয়ে কাজে গিয়েছিল। ওকে চক্রান্ত করে ফাঁসানো হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Terrorist Arrest: হাবিবুল্লা গ্রেফতার হতেই নদিয়া ছেড়ে বাংলাদেশ পালানোর ছক কষেছিল হেরাজ

    Terrorist Arrest: হাবিবুল্লা গ্রেফতার হতেই নদিয়া ছেড়ে বাংলাদেশ পালানোর ছক কষেছিল হেরাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের ‘শাহাদাত’ জঙ্গি সংগঠনের এরাজ্যে অন্যতম মাথা মহম্মদ হাবিবুল্লার সঙ্গে যোগ ছিল হেরাজ শেখ (Terrorist Arrest) নামে বছর ২৭ এর যুবকের। তার বাড়ি নদিয়ার মায়াপুর। জঙ্গি যোগে সে গ্রেফতার হওয়ায় কিছুটা হতবাক এলাকার মানুষ।

    ছোট্ট ওই বদ্ধ ঘরে মোবাইলে বুঁদ হয়ে থাকত হেরাজ (Terrorist Arrest)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হেরাজের (Terrorist Arrest) জন্মের এক বছরই পরই তার বাবা মাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিল। এরপর থেকে মা, ভাইয়ের সঙ্গে মামার বাড়িতে থাকত হেরাজ। মামার বাড়ির পাশেই একটি ছোট্ট ঘরে থাকত তারা। জানা যাচ্ছে, হেরাজের মা অসুস্থতার কারণে বেশিরভাগ সময়ই কাটাতেন বদ্ধ ঘরেব মধ্যে। হেরাজ  শারীরিকভাবে কিছুদিন অসুস্থ ছিল। অসুস্থতার কারণে তিন বছর ধরে সেরকম কোনও কাজ করতে পারেনি। পরে কখনও রাজমিস্ত্রির জোগাড়ে খেটে, কখনও আবার শ্রমিকের কাজ করে টাকা জমিয়ে একটি মোবাইল কিনেছিল। ছোট্ট ওই কাজ করে টাকা জমিয়ে একটি মোবাইল কিনেছিল। ছোট্ট ওই বদ্ধ ঘরে মোবাইলই ছিল হেরাজের সঙ্গী। সেই মোবাইলে হাত দেওয়ার অধিকার ছিল না পরিবারের কারও। বন্ধুদের সঙ্গে ফোন কথাবার্তা হত। তার মধ্যে কখন কার সঙ্গে কী কথা বলত, তা পুরোপুরি অজানা পরিবারের সদস্যদের কাছে।

    বাংলাদেশ পালানোর ছক কষেছিল হেরাজ

    এসটিএস অফিসাররা জানিয়েছেন, হেরাজ (Terrorist Arrest) ও হাবিবুল্লাকে জেরা করে এই সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত আরও কয়েকজনের নাম পাওয়া গিয়েছে। হাবিবুল্লার গ্রেফতারির খবর জানাজানি হতে ধরা পড়ার ভয়ে নদিয়া ছেড়ে পালানোর ছক কষেছিল সে। মূলত, সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ চলে যাওয়ার ছক কষেছিল সে। তার আগেই এসটিএফের হাতে সে ধরা পড়ে। হাবিবুল্লার মতো হারেজও কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র ছিল। পড়ত নবদ্বীপ কলেজে। তবে আর্থিক কারণে প্রথম বর্ষের পর পড়়া ছেড়ে দেয়। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, কয়েকমাস আগে টেলিগ্রামের মাধ্যমে শাহাদাতের সঙ্গে যুক্ত হয় সে। রাজ্যে ১৫ জনকে নিয়োগ করা হয়েছে। তবে, হেরাজের দাবি, তার হাত ধরে কেউ নিয়োগ হয়।

    আরও পড়ুন: ২০ টাকায় রাজি হয়নি! পুলিশের তোলাবাজি থেকে বাঁচতে দুর্ঘটনার কবলে পিকআপ ভ্যান

    মানসিকভাবে সুস্থ নয়, দাবি পরিবারের

    মানসিকভাবে সুস্থ নয় বলে দাবি করেছেন তার দাদু হায়দার শেখ। তিনি বলেন, ‘ ওর কানে সমস্য রয়েছে। লকডাউনের আগে বেশ কয়েকবার ডাক্তার দেখাতে হয়েছিল। বছর তিনেক আগে হারেজের দুই কানে  অপারেশন করাতে হয়েছিল। তারপর থেকে কিছু জিজ্ঞেস করলে ঠিক উত্তর দেয় না। কোনও কাজ করে না, আমরাও আর ওকে কিছু বলি না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Encounter: বারামুলায় হত দুই জঙ্গি, বৈষ্ণোদেবীগামী বাসে জঙ্গি হামলায় গ্রেফতার ১

    Jammu Kashmir Encounter: বারামুলায় হত দুই জঙ্গি, বৈষ্ণোদেবীগামী বাসে জঙ্গি হামলায় গ্রেফতার ১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপত্যকায় বাড়ছে জঙ্গি হামলা। বুধবার, জম্মু ও কাশ্মীরের বারামুলা জেলায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে (Jammu Kashmir Encounter) দুই জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। জঙ্গিদের গুলিতে গুরুতর জখম হয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের এক অফিসার। পুলিশ জানিয়েছে, এদিন সেপোরের অদূরে হান্দিপোরা এলাকায় ওই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে এদিনই রিয়াসি জঙ্গি হামলায় প্রথম কাউকে গ্রেফতার করল পুলিশ। গত ৯ জুন বৈষ্ণোদেবী যাওয়ার পথে জম্মু ও কাশ্মীরের রিয়াসিতে (Reasi Terror Attack) পুণ্যার্থীদের বাসে হামলা চালানো হয়েছিল। সেই ঘটনার ১০ দিন পরে অবশেষে কাউকে গ্রেফতার করা হল। তার বিষয়ে এখনও বিস্তারিতভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে ধৃত যে জঙ্গি হামলার মাস্টারমাইন্ড নয়, তা জানিয়েছে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ। 

    বারামুলায় গুলির লড়াই

    বারামুলায় জঙ্গিরা (Jammu Kashmir Encounter) হামলা চালাতে পারে বলে সম্প্রতি আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল পুলিশ। সম্ভাব্য জঙ্গিহানা ঠেকাতে বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছিল পুলিশ। এদিন তেমনই এক অভিযানের সময় সেপোরে জঙ্গিদের সঙ্গে পুলিশের গুলির লড়াই শুরু হয়। এর আগে সোমবার বান্দিপোরা জেলায় পুলিশ ও আধাসেনার যৌথবাহিনীর তল্লাশি অভিযানে এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছিল। পুলিশ সূত্রের খবর, নিহত জঙ্গি লস্কর-ই-তইবার সদস্য ছিলেন। 

    রিয়াসি হামলায় গ্রেফতার

    রিয়াসির সিনিয়র সুপারিটেন্ডেট অফ পুলিশ মোহিত শর্মা বলেছেন, ‘রিয়াসি জঙ্গি হামলার ঘটনায় একজনকে সরকারিভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। ও মাস্টারমাইন্ড নয়। তবে ওই জঙ্গি হামলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।’ ৯ জুন বাসে চেপে শিবখোরি (Reasi Terror Attack) মন্দির থেকে কাটরায় মাতা বৈষ্ণোদেবী মন্দিরে যাচ্ছিল পুণ্যার্থীদের একটি দল। কেউ উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা ছিলেন। কারও বাড়ি আবার রাজস্থান, দিল্লিতে ছিল। রিয়াসি জেলায় ৫৩ আসনের বাসকে লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। তার জেরে গভীর খাদে পড়ে যায় বাসটি। তিনজন মহিলা-সহ মোট নয় যাত্রীর মৃত্যু হয়। আহত হন কমপক্ষে ৪১ জন।

    আরও পড়ুন: খোলা হল অস্থায়ী চিকিৎসা কেন্দ্র, টেলি-বুথ! সিকিমে পর্যটকদের উদ্ধারে সক্রিয় ভারতীয় সেনা

    সামনে অমরনাথ যাত্রা

    আগামী ২৯ জুন থেকে অমরনাথ যাত্রা শুরু হচ্ছে। চলবে ১৯ অগস্ট পর্যন্ত। তার আগে জম্মু ও কাশ্মীরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে নিশ্ছিদ্র করতে চাইছে কেন্দ্র। গত রবিবার (১৬ জুন) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, ভারতীয় সেনার প্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ভাল্লা, সিআরপিএফের অধিকর্তা জেনারেল অনীশ দয়াল সিংয়ের মতো শীর্ষকর্তাদের উপস্থিতিতে জম্মু ও কাশ্মীরের সুরক্ষা ব্যবস্থা পর্যালোচনা করে দেখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অমরনাথ যাত্রার জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা কতটা জোরদার করা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হয়। জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদকে কঠোর হাতে দমন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: উষ্ণ আলিঙ্গন বাইডেনকে, খালিস্তানি সমস্যার মধ্যেও ট্রুডোর হাতে হাত রেখে সৌজন্য মোদির

    PM Modi: উষ্ণ আলিঙ্গন বাইডেনকে, খালিস্তানি সমস্যার মধ্যেও ট্রুডোর হাতে হাত রেখে সৌজন্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনের পর ফের মুখোমুখি মোদি-ট্রুডো। খলিস্তানি ইস্যুতে সংঘাতের মধ্যেই কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে দেখা হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। তাঁদের মধ্যে কী কথা হয়েছে, তা নিয়ে আপাতত বিদেশ মন্ত্রকের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। ইটালিতে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলনে (G7 Summit) যোগ দিয়েছেন মোদি। এখানেই সকলের সঙ্গে খোশ মেজাজে ধরা দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। পোপ ফ্রান্সিস থেকে শুরু করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মতো অনেক রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে কথা বলেন তিনি। 

    ট্রুডো -মোদি সাক্ষাত

    তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) আসনে বসার পর এটাই মোদির প্রথম বিদেশ সফর। ইটালির প্রধানমন্ত্রীর জর্জিয়া মেলোনির আমন্ত্রণে বিশেষ অতিথি হিসাবে ৫০তম জি-৭ সামিটে যোগ দিয়েছেন তিনি। এই সম্মেলনের ফাঁকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর হাতে হাত রেখে কথা বলতে দেখা গেল মোদিকে। তবে তার মধ্যে ছিল শীতলতার ছোঁয়া। অন্য রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে সাক্ষাতের পরে সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক এবং ব্যক্তিগত রসায়ন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লেখেন মোদি। কিন্তু ট্রুডোর ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শুধু লেখেন, ‘জি৭ সম্মেলনে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে দেখা হল।’  

    খালিস্তানি ইস্যু নিয়ে বিরোধ

    কানাডার সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক বিরোধ গত বছরের মাঝামাঝি সময় তীব্র হয়েছে। কানাডার বাসিন্দা খালিস্তানপন্থী হরদীপ সিং গুজ্জরের হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভারতের দিকে আঙুল তোলেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী। দেশের সংসদে দাঁড়িয়ে তিনি অভিযোগ করেন, নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে ভারতীয় এজেন্টরা যুক্ত। ট্রুডোর এই মন্তব্যের পর দুই দেশই কূটনৈতিক সম্পর্কে রাশ টানে। কানাডা কয়েকজন শীর্ষ স্থানীয় ভারতীয় কূটনীতিককে দেশ থেকে বের করে দেয়। ভারতও নয়াদিল্লিতে অবস্থিত কানাডার দূতাবাসের ৪০ জন অফিসারকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করে। দুই দেশই ভিসা প্রদান বন্ধ করে দিলেও পরে তা চালু হয়। নয়াদিল্লির অভিযোগ, কানাডার মাটি ভারত বিরোধী শক্তি ব্যবহার করছে। বিশেষ করে পাঞ্জাবের খলিস্থানপন্থীরা ওই দেশকে আশ্রয় করে গোটা বিশ্বে ভারত বিরোধী কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। তথ্যপ্রমাণ-সহ বলা সত্ত্বেও ট্রুডো সরকার কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। 

    মোদি-বাইডেন সাক্ষাৎ

    জি-৭ সম্মেলনের (G7 Summit) মাঝেই শুক্রবার বাইডেনের সঙ্গে দেখা করেন মোদি (PM Modi)। দীর্ঘদিন পর বন্ধুকে দেখে জড়িয়ে ধরেন তিনি। এর পর বৈঠকে বসেন দুজনে। যা নিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ সবসময়ই খুব আনন্দের। আগামী দিনে দুদেশের সম্পর্ক আরও মজবুত করতে ও বিশ্বের উন্নতি সাধনে আমরা একযোগে কাজ করব।’ প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে হাসিমুখে দেখা যায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনকেও।

    প্রযুক্তিকে সৃজনশীল করার আহ্বান

    এদিন  জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনের একটি অধিবেশনে সারা বিশ্বের  প্রযুক্তি ক্ষেত্রে একচেটিয়া আধিপত্যের অবসানের কথা বলেন মোদি। একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের ভিত্তি স্থাপনের জন্য প্রযুক্তিকে সৃজনশীল করার আহ্বান জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপরও বিশেষ জোর দেন। মোদি বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিষয়ে জাতীয় কৌশল তৈরি করা প্রথম কয়েকটি দেশের মধ্যে ভারত রয়েছে। শনিবারই দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Al Sham Padgha: মুম্বইয়ের অদূরের এই গ্রামেরই পরিচয় ভারতের জঙ্গি হাব হিসেবে, কেন জানেন?

    Al Sham Padgha: মুম্বইয়ের অদূরের এই গ্রামেরই পরিচয় ভারতের জঙ্গি হাব হিসেবে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাণিজ্য নগরী মুম্বই। দেশ তো বটেই, বিদেশেরও অনেকেই রয়েছেন এই টিনসেল টাউনে। নিত্যদিন যেখানে লেনদেন হয় কয়েকশো কোটি টাকা, জীবন যেখানে বর্ণিল, তারই অদূরে সবার অগোচরে গড়ে উঠেছিল আইএসআইএসের নার্ভ সেন্টার (Al Sham Padgha)। সম্প্রতি এমনই খবর প্রকাশ্যে এসেছে। মুম্বইয়ের ৫০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ব্যাকওয়াটার টাউন পাদঘা। সেখানকারই একটি গ্রামে তৈরি হয়েছে ভারতের ‘আইএসআইএসের হাব’।

    কুখ্যাত জঙ্গি শাকিব নাচান (Al Sham Padgha)

    এই গ্রামকে জঙ্গি হাবে পরিণত করার নেপথ্য কারিগর কুখ্যাত জঙ্গি শাকিব নাচান। তারই নির্দেশে পাদগার নাম বদলে হয়েছিল অল সাম (Al Sham Padgha)। এলাকায় লাগু হয়েছিল শরিয়া শাসন। চলছিল সমান্তরাল প্রশাসনও। এই শাকিবই পাদঘাকে জঙ্গিদের ঘাঁটিতে পরিণত করেছে। এক সময় শান্ত এই গ্রামেই একে একে ভিড় করতে থাকে অচেনা কিছু মুখ। তাদের কর্তাবার্তায়, চালচলনে সন্দেহও হয়েছিল স্থানীয়দের। তবে তাঁরা যতক্ষণে পদক্ষেপ করার পরিকল্পনা করছিলেন, তার ঢের আগেই এলাকায় মাথাচাড়া দিয়েছে মৌলবাদ। ভয়ে আর মুখ খোলার সাহস দেখাননি স্থানীয়রা। এই সুযোগটাকেই কাজে লাগিয়ে আস্ত একটি গ্রাম পরিণত হয়েছিল ভারতে জঙ্গিদের নার্ভ সেন্টারে।

    এনআইএ-র তল্লাশি অভিযান

    গত বছর পাদঘায় তল্লাশি অভিযান চালায় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। উদ্ধার হয় ৪৪টি ড্রোন, বাণিজ্য নগরীতে হামলা চালানোর জন্য মজুত করা হয়েছিল সেগুলি। এই ঘটনা থেকেই স্পষ্ট হয়ে যায়, বাইরে থেকে সাহায্য পাচ্ছিল জঙ্গিরা। কেবল ড্রোন নয়, লুকানো কিছু অস্ত্রও সেই অভিযানে খুঁজে পেয়েছিলেন তদন্তকারীরা। জঙ্গিদের ডেরায় মিলেছিল ইজরায়েলি পতাকাও। তা থেকেই ইঙ্গিত মিলেছিল, কেবল মুম্বই নয়, জঙ্গিদের নজর আরও উঁচুতে। দেশের মধ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি, বড় ধরণের কোনও অশান্তি পাকানোর ছক কষেছিল এই গ্রামে ডেরা বাঁধা সন্ত্রাসবাদীরা।

    আর পড়ুন: “টার্গেটে ছিল ইহুদি, খ্রিস্টান, বিজেপি ও আরএসএস” জেরায় স্বীকার করল জঙ্গিরা

    মুম্বইয়ে একাধিক সন্ত্রাসবাদী কাজকর্মের নেপথ্যে শাকিবের হাত ছিল বলে জেনেছেন তদন্তকারীরা। মুম্বই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশনে বিস্ফরণেও অভিযুক্ত সে। ২০০২ সালের ডিসেম্বরের ওই ঘটনায় জখম হয়েছিলেন ২৫ জন। ভিলে পার্লে এলাকায় বিস্ফোরণেও হাত ছিল তার। মুলুন্দ স্টেশনে বিস্ফোরণের ঘটনায় উঠে এসেছিল শাকিবের নাম। ২০০৩ সালে গ্রেফতার হয়ে সাত বছর জেল খেটেছিল এই কুখ্যাত জঙ্গি। গত ডিসেম্বরের ওই অভিযানে ১৫ জন জঙ্গি গ্রেফতার হয় এই গ্রাম থেকে। তার পরেই প্রকাশ্যে আসে জঙ্গি ডেরার এই গাঁয়ের কথা (Al Sham Padgha)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: “তৃণমূল সরকার দেশকে ধ্বংস করতে চায়”, বিস্ফোরক সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “তৃণমূল সরকার দেশকে ধ্বংস করতে চায়”, বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি গ্রেফতার প্রসঙ্গে তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে দিনরাত এক করে চুটিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন তিনি। শনিবার জেলার গঙ্গারামপুর শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে প্রচার করেন তিনি। প্রচারের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পাঁচ বছরে কী কী কাজ করেছেন তা তিনি সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরেন।

    তৃণমূল সরকার দেশকে ধ্বংস করতে চায় (Sukanta Majumdar)

    বেঙ্গালুরুতে বিস্ফোরণ করে বাংলায় একমাস লুকিয়ে ছিল আইএস দুই জঙ্গি। কলকাতা থেকে দিঘা পর্যন্ত অবাধ বিচরণ জঙ্গিদের। পুলিশি ব্যর্থতা ঢাকতে মরিয়া পুলিশমন্ত্রী। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, যে দুজন ধরা পড়েছে। তারা যে কর্মকান্ড করেছে বিগত এক মাসে, তাতে তো লোকাল সাহায্য ছাড়া এইসব করতে পারে না। লোকালে তো স্লিপারসেল নিশ্চয় আছে। যারা সামনে আসে না, যারা তথ্য দেয়, পুলিশ এলো কিনা,পুলিশ জানতে পারলো কি না, পুলিশ কে বোকা বানিয়ে কেন্দ্রীয় এজেন্সি জানতে পারলো কিনা এই সব চেষ্টা করে তারা। এর আগেও তো আমরা দেখলাম মুজিবর রহমানকে যারা হত্যা করেছিল তাদের মধ্যে একজন কলকাতায় ২৬  বছর এসে থেকে গিয়েছে।ধ রতেই পারেনি কলকাতা পুলিশ। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের এখন একটাই কাজ, কোথায় থেকে বিজেপি নেতাদের কেস দেওয়া যাবে তার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। আমি এতটুকুই বলতে চাই, তৃণমূল সরকার দেশকে ধ্বংস করতে চায়।

    আরও পড়ুন: “সবই তো আমি দিয়েছি, কেন বিজেপিকে ভোট দেন?,” আক্ষেপ মমতার

    রেশন দুর্নীতির মামলায় সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    রেশন দুর্নীতি মামলায় আরও ৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সল্টলেক ও বোলপুরের বাড়ি বাজেয়াপ্ত প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন,বিদেশের টাকা ফিরবে কিনা সেতো সময় বলবে। এইটুকু বলতে পারি অতি লোভে তাঁতি নষ্ট। পেপার টাকা পিঁপড়ে খায়। বাকিবুল সারাজীবন কষ্ট করে যা টাকা আয় করেছিলেন, তাতে তিনি সিরাজউদৌল্লা হয়ে গিয়েছিলেন, সেখানে থেকে যেন ফকিরউদৌল্লা না হয়ে যান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Terrorist Killed J&K: উত্তাল ভূস্বর্গ নিকেশ ৪ আতঙ্কবাদী জঙ্গি

    Terrorist Killed J&K: উত্তাল ভূস্বর্গ নিকেশ ৪ আতঙ্কবাদী জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Home Minister) অমিত শাহর (Amit shah) কাশ্মীর যাত্রা ঘিরে বিগত কয়েকদিন ধরেই উত্তাল ভূস্বর্গ কাশ্মীর। শাহের সফরের আগেই কাশ্মীরে হামলা চালাল জঙ্গিরা (Terrorist), জঙ্গিদের পালটা আক্রমনে প্রাণ হারিয়েছেন কাশ্মীরের এক পুলিশকর্মী এবং আহত হয়েছেন সি আর পি এফ (CRPF) এর একজন জওয়ান। 

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পরের দিন শাহের সফরের মাঝেই সন্ধ্যায় শোপিয়ানের ডাচ এলাকায় ভারতীয় সেনা জম্মু-কাশ্মীরে দুটি স্থানে এনকাউন্টার চালিয়ে নিকেশ করেছে চার জঙ্গিকে। এর মধ্যে তিন জন নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের (Jaish-e-Mohammed) সাথে যুক্ত এবং আজ ভোরে শোপিয়ানেরই(Sopian) মুলু এলাকায় নিকেশ করা হয়েছে আরও এক জেহাদিকে।

    [tw]


    [/tw]

    কাশ্মীরের এডিজিপি বিজয় কুমার ট্যুইট করে জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে রয়েছে হানান-বিন-ইয়াকুব-জামশেদ নামে এক জঙ্গি।২-ই অক্টোবর পুলওয়ামায় পুলিশ কর্তা জাভেদার আর ২৪ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গ থেকে উপত্যকায় কাজ করতে যাওয়া শ্রমিক খুনে যুক্ত ছিল সে।

    [tw]


    [/tw]

    শাহর উপত্যকা সফর ঘিরেই বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে প্রস্তুতি। গোয়েন্দা সূত্র (Intelligence agency) মারফত জানা যায় যে, শাহর সফর ঘিরেই জঙ্গি আক্রমণের সম্ভাবনা ছিল, তাই প্রশাসনের তৎপরতা দেখা যায় উপত্যকা জুড়ে। ভারতীয় সেনার লাগাতার খানা-তল্লাশিতে উদ্ধার হয়েছিল আগ্নেয়াস্ত্র ,গ্রেনেড, গোলাবারুদ সহ বেশ কিছু নথি। উদ্ধার হওয়া নথি পুলিশ রেকর্ডে যুক্ত করা হয়েছে, যা পরবর্তীতে তদন্তের কাজে ব্যবহার করা হবে। প্রশাসনের তরফ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে সেনা আর পলিশের যৌথ প্রচেষ্টায় বড়সড় জঙ্গি হামলা থেকে রক্ষা পেল কাশ্মীর উপত্যকা (Kashmir Valley)।

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনার হাতে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হেলিকপ্টার ‘প্রচণ্ড’

    প্রসঙ্গত, ৩৭০ ও ৩৫এ হঠানোর পর থেকেই কাশ্মীরে বিশৃঙ্খলা দেখা যায়।প্রায় দু বছরের মতো কার্ফু জারি করা হয় জন্মূ কাশ্মীরের বিভিন্ন স্থানে। কেন্দ্র সরকার কাশ্মীরে শান্তি ফেরাতে ও যুবসমাজকে সমাজের মূল স্ত্রোতে ফেরাতে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এদিনই উপত্যকার পাহাড়ি মানুষদের তফসিলী উপজাতির মর্যাদা দিয়েছেন। এছাড়াও জন্মুতে ১৯৬০ কোটি টাকার উন্নয়নমূলক প্রকল্পের ঘোষণা করেন।

    [tw]


    [/tw]

    শাহের সফরের আগেই জম্মুতে ডিজি খুনের ঘটনায় কাশ্মীর উপত্যকায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী নিরাপত্তাজনিত (Security) কারণেই সাময়িক ভাবে বন্ধ করা হয়েছিল ইন্টারনেট পরিষেবা। বর্তমানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উপস্থিতিতেই ফের জঙ্গি কার্যকলাপ ভূস্বর্গ-এ ফের মাথা চাঁড়া দেওয়ায় ওয়াকিবহাল মহলের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Pakistan: নির্বাচনের ৪ দিন আগে পাকিস্তানের থানায় জঙ্গি হামলা, হত ১০ পুলিশকর্মী

    Pakistan: নির্বাচনের ৪ দিন আগে পাকিস্তানের থানায় জঙ্গি হামলা, হত ১০ পুলিশকর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সন্ত্রাসবাদীদের হামলার শিকার হলেন পাকিস্তানের (Pakistan) ১০ পুলিশ অফিসার। গুরুতর জখম হয়েছেন ৬ জন। সোমবার উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানের একটি থানায় ঢুকে অতর্কিতে হামলা চালায় জঙ্গিরা। মৃত্যু হয় ওই পুলিশ আধিকারিকদের। পাকিস্তান পুলিশ জানিয়েছে, এদিন স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে তিনটে নাগাদ থানায় হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা। প্রথমে কনস্টেবলদের লক্ষ্য করে গুলি করা হয় স্নাইপার রাইফেল দিয়ে। তার পরেই হামলা চালানো হয় থানার ভেতরে। হামলার দায় স্বীকার করে এদিন দুপুর পর্যন্ত বিবৃতি দেয়নি কোনও জঙ্গি সংগঠন। ঘটনার নেপথ্যে তেহরিক-ই তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) হাত রয়েছে বলে অনুমান পাকিস্তান পুলিশের একাংশের।

    কী বলছে পুলিশ?

    দ্রাবানের ডেপুটি পুলিশ সুপার মালিক আনীশ আল হাসান বলেন, “থানার ভেতরে ঢুকে পড়ে জঙ্গিরা হ্যান্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে। অতর্কিত হানায় ব্যাপক ক্ষতি হয়।” খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের পুলিশ প্রধান হয়াত গন্দাপুর বলেন, “দেরা ইসমাইল খান জেলার চুওয়াধোয়াঁ থানায় হামলা হয়। তিরিশজনেরও বেশি জঙ্গি এক সঙ্গে তিন দিক থেকে হামলা চালায়। আড়াই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে গুলি বিনিময় হয় দু’পক্ষে।” থানায় হামলার নিন্দা করেছেন খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের ভারপ্রাপ্ত মুখ্যমন্ত্রী আরশাদ হোসেন শাহ। মৃত পুলিশকর্মীদের (Pakistan) শ্রদ্ধাজ্ঞাপনও করেছেন তিনি। সমবেদনা জানিয়েছেন নিহতদের পরিবারবর্গকে। আহতদের দ্রুত আরোগ্যও কামনা করেছেন আরশাদ।

    টিটিপির শক্তি বৃদ্ধি

    গত কয়েক বছর ধরে খাইবার পাখতুনখোয়ায় শক্তি বৃদ্ধি করেছে টিটিপি। গত দু’বছর ধরে পাকিস্তানে একাধিক হামলার নেপথ্যে কারা রয়েছে, তার একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের সিংহভাগ হামলার নেপথ্যে রয়েছে আফগানিস্তান মদতপুষ্ট এই জঙ্গি সংগঠন। গত ডিসেম্বরেও সামরিক বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছিল জঙ্গিরা। আত্মঘাতী সেই হামলায় মৃত্যু হয়েছিল পাক সেনাবাহিনীর অন্তত ২৩ সদস্যের। সেই ক্ষত ভালো করে শুকোবার আগেই ফের ঘটল সন্ত্রাসী হামলা। যার বলি হলেন ১০ পুলিশ কর্মী।

    আরও পড়ুুন: “কামাখ্যা করিডর হবে উত্তর-পূর্ব ভারতে পর্যটনের প্রবেশদ্বার”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বৃহস্পতিবার সাধারণ নির্বাচন পাকিস্তানে। তার আগে থানায় ঢুকে জঙ্গি হামলার ঘটনায় ত্রস্ত সাধারণ মানুষ। দিন চারেক আগে নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে খুন হন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দলের নেতা রেহান জাইব খান। খাইবার পাখতুনখোয়ার সিদ্দিকাবাদ ফটক বাজার (Pakistan) এলাকায় খুন হন তিনি। অজ্ঞাত পরিচয় আততায়ীদের গুলিতে জখম হয়েছেন পিটিআইয়ের আরও তিন সমর্থক। সব মিলিয়ে নির্বাচনের আগে পাকিস্তানের এই অঞ্চলটির আকাশে কেবলই গোলা-বারুদের গন্ধ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Maldives: মলদ্বীপে বাড়তে পারে মৌলবাদ, জঙ্গি কার্যকলাপ, মাদক পাচার, বলছেন গোয়েন্দারা

    Maldives: মলদ্বীপে বাড়তে পারে মৌলবাদ, জঙ্গি কার্যকলাপ, মাদক পাচার, বলছেন গোয়েন্দারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মলদ্বীপের (Maldives) রাষ্ট্রপতি পদে রয়েছেন চিনপন্থী মহম্মদ মুইজ্জু। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক। তার জেরে মুইজ্জুকে বরখাস্ত করার দাবি জোরালো হচ্ছে দ্বীপরাষ্ট্রে। দেশের এই টালমাটাল পরিস্থিতিতে মুসলমান অধ্যুষিত এই দেশে মাথাচাড়া দিতে পারে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ, বেড়ে যেতে পারে মাদক পাচারের মতো ঘটনাও।

    একাধিক জঙ্গিগোষ্ঠীর ডেরা 

    মলদ্বীপে ইরাক এবং সিরিয়ার জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসআইএসের ডেরা রয়েছে। ঘাঁটি গেড়েছে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবা। এই অঞ্চলে মাদক পাচারকারীদের অন্যতম বড় আখড়াও এই দ্বীপরাষ্ট্র। গোয়েন্দাদের দাবি, মলদ্বীপের নির্জন দ্বীপগুলিতে মাদক কারবার চলে রমরমিয়ে। দ্বীপরাষ্ট্রের জেলগুলিতে বসে ব-কলমে এগুলি চালায় গ্যাংস্টারেরা। ভারত মহাসাগরের বুকের এই দ্বীপরাষ্ট্রে (Maldives) ইসলামিক মৌলবাদের রমরমা। এই মৌলবাদীরাই ফান্ডিং করছে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে।

    ফান্ডিং করছে চিন, পাকিস্তান

    দেশের শাসনের রাশ যাতে ভারতের মতো মিত্র দেশপন্থী কোনও নেতার হাতে চলে না যায়, তাই এই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলিকে নানাভাবে প্রলোভিত করছে চিনা সরকার এবং পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে খবর, পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবা এখানে আখড়া গড়ে চালাচ্ছে গ্লোবাল কার্যকলাপ। ২০০৮ সালে মুম্বইয়ে ঘটে ২৬/১১-র ঘটনা। তার ঠিক দু’ বছর পরে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে গিয়েছিলেন তৎকালীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পি চিদম্বরম। তখনই তিনি মলদ্বীপ সরকারকে লস্করকে ঠাঁই না দিতে অনুরোধ করেছিলেন। কয়েক বছর সেসব বন্ধ থাকার পর মলদ্বীপে ফের মাথাচাড়া দিয়েছে বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠী।

    আরও পড়ুুন: “এই কংগ্রেস নেহরুর, গান্ধীর নয়”, অযোধ্যার আমন্ত্রণ ফেরানোয় ‘হাত‘কে নিশানা পদ্মের

    সূত্রের খবর, মলদ্বীপের কুর্সিতে চিনপন্থী মুইজ্জু বসতেই বাড়তি ইন্ধন পায় জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি। তারপর থেকে ক্রমেই বাড়ছে রমরমা। সূত্রের খবর, দক্ষিণ এশিয়ায় মাদক পাচার এবং সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ হাত ধরাধরি করে চলে। আইএসআইএস-কে-র অন্যতম মাথা উমর নাসির ভাট গ্রেফতার হয়েছিল ২০২১ সালে। গোয়েন্দাদের জেরায় এই জঙ্গি নেতা কবুল করেছিল, বাংলাদেশ ও মলদ্বীপ ভিত্তিক মুসলমান আমিরদের সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। এদের মাধ্যমে সে সন্ত্রাসবাদী প্রচার নেটওয়ার্ক গড়ে তুলত। গোয়েন্দারা জেনেছেন, জঙ্গি নাসির মলদ্বীপের সেনাবাহিনীতে চাকরি নিতে গিয়েছিল স্রেফ মলদ্বীপ ভিত্তিক আইএসআইএসের চাঁইকে মেটিরিয়াল সরবরাহ করবে বলে। তবে ধরা পড়ে যাওয়ায় সে স্বপ্ন আর সফল হয়নি নাসিরের (Maldives)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share