Tag: titagar

titagar

  • Passport: খামে তেহট্টের ঠিকানায় একসঙ্গে ৫৫টি পাসপোর্ট! পোস্ট অফিসের জল গড়াল থানায়

    Passport: খামে তেহট্টের ঠিকানায় একসঙ্গে ৫৫টি পাসপোর্ট! পোস্ট অফিসের জল গড়াল থানায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাল পাসপোর্ট (Passport) নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে। সীমান্ত এলাকায় পোস্ট অফিসের মাধ্যমে জাল পাসপোর্ট চক্রের হদিশ মিলেছে। ইতিমধ্যেই সমরেশ বিশ্বাস সহ কয়েকজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এই আবহে এবার টিটাগড় পোস্ট অফিসের বাক্সে মিলল খাম খোলা অবস্থায় ৫৫টি পাসপোর্ট। পোস্ট অফিসের কর্মীদের নজরে আসতেই চক্ষু চড়কগাছ হওয়ার জোগাড়।

     ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?(Passport)

    জানা গিয়েছে, টিটাগড় (Titagar) পোস্ট অফিসের বাইরে থাকা বাক্সে কে বা কারা ওই পাসপোর্টগুলি (Passport) একটি খামের মধ্যে রেখে চলে গিয়েছে। পোস্ট অফিসের কর্মীরা সেই খাম নিয়ে এসে দেখেন খামের মুখটি ঠিক মতো করে সিল করা নেই। এরপর সিল করতে গিয়ে একটি পাসপোর্ট বেরিয়ে আসে। খাম খুলতেই বাকি ৫৪টি পাসপোর্ট বেরিয়ে আসে। খবর দেওয়া হয় পুলিশে। পাসপোর্টগুলি জাল না আসল তা তদন্ত সাপেক্ষ। তবে, সব পাসপোর্ট প্রাপকের ঠিকানা নদিয়ার তেহট্ট এলাকা। সেখানকার বিভিন্ন গ্রামের ঠিকানা দেওয়া রয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, পাসপোর্টগুলি সবই পুরানো। ফলে, একসঙ্গে এত পাসপোর্ট কেন পাঠানো হচ্ছিল, এর পিছনে কী উদ্দেশ্য রয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে তেহট্ট এলাকায় যাদের নামে পাসপোর্টগুলি রয়েছে, তাদের ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। কারণ, যেভাবে জাল পাসপোর্ট চক্র রাজ্যজুড়ে সক্রিয় হয়ে উঠেছে, সেই চক্রের সঙ্গে টিটাগড়ের ঘটনার কোনও যোগ রয়েছে কি না তা পুলিশ খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছে। তবে, এই ঘটনার বিষয়ে পোস্ট অফিসের কর্মীরা কেউ মুখ খুলতে চাননি। তাঁরা শুধু জানিয়েছেন, সমস্ত কিছু পুলিশ প্রশাসনের পাশাপাশি ওপর মহলে জানানো হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাষা নিয়ে আরও সংযত হোন’’, মানচিত্র বিতর্কে বাংলাদেশকে সতর্ক করল দিল্লি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Titagar: প্রকাশ্যে বোমাবাজি, চলল গুলি! তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত টিটাগড়

    Titagar: প্রকাশ্যে বোমাবাজি, চলল গুলি! তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত টিটাগড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের ফল বের হতেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল টিটাগড় (Titagar) । তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। বোমাবাজির সঙ্গে কয়েক রাউন্ড গুলি চলেছে। এই ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Titagar)

    বারাকপুর লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। সেই আনন্দে বৃহস্পতিবার খড়দার টিটাগড় (Titagar) ডোমপট্টি এলাকায় তৃণমূলের এক পক্ষ একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। রাতে সেখানে অনুষ্ঠান চলছিল। সেই অনুষ্ঠানের বাইরে কালু ও রামু গোষ্ঠীর এক যুবককে মারধরের অভিযোগ ওঠে অর্জুন বাঁশফোড় গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। সেই সময় খবর পেয়ে রামু ও কালুর গোষ্ঠীর দলবল সেখানে যায়। তারপর দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। অভিযোগ ধস্তাধস্তি- সংঘর্ষের মাঝে চার রাউন্ড গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। বোমাবাজির ঘটনা ঘটে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা তৈরি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। দুষ্কৃতীদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে খড়দা থানার পুলিশ।

    আরও পড়ুন: সাতটি কেন্দ্রে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করল বিজেপি, অভিজিতের জয়ে খুশি তমলুকবাসী

    দুপক্ষই তৃণমূল কর্মী বলে দাবি করেন

    অর্জুন বাঁশফোড় ঘনিষ্ঠ আকাশ বাঁশফোড় বলেন, অনুষ্ঠান শেষে টিটাগড়ে (Titagar) খাওয়া দাওয়া চলছিল। পাড়ার মহিলারা তখন খাওয়া-দাওয়া করছিলেন। সেই সময় রামুর নেতৃত্বে হামলা চালানো হয়। আমাদের লক্ষ্য করে তারা গুলি চালায়। সবাই খাবার ফেলে ভয়ে পালিয়ে যায়। রামুরা সব বিজেপি কর্মী। যদিও রামু বাঁশফোড় বলেন, আমরা বিজেপি করি না। তৃণমূল দল করি। পার্থ ভৌমিকের মিটিংয়ে আমরা গিয়েছিলাম। বরং, অর্জুন, আকাশরা বিজেপি করে। ওরা মিথ্যা অভিযোগ করছে। আমরা কোনও গুলি চালাইনি। বোমাবাজি করিনি। ফাঁসানোর জন্য এসব মিথ্যা অভিযোগ করছে।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বারাকপুরের জয়ী তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক বলেন, ফল বের হওয়ার পর মাত্র তিনটে ঘটনা ঘটেছিল। আর কোনও ঘটনা ঘটেনি। এই সব ঘটনা দলের অনুমোদন নেই। পুলিশ প্রশাসন দেখছে। বিজেপি নেতা সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, এই ধরনের ঘটনার সঙ্গে বিজেপি জড়়িত নই। এটা তৃণমূলের দলীয় কোন্দল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের ইডি-র তলব, সিজিওতে হাজিরা দিলেন টিটাগড়ের প্রাক্তন চেয়ারম্যান

    ED: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের ইডি-র তলব, সিজিওতে হাজিরা দিলেন টিটাগড়ের প্রাক্তন চেয়ারম্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের টিটাগড় পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরীকে তলব করল ইডি (ED)। বৃহস্পতিবারই তাঁকে নোটিস দিয়ে ডেকে পাঠানো হয়। শুক্রবার তিনি সিজিওতে গিয়ে হাজিরা দিয়ে আসেন। সবমিলিয়ে প্রায় চার বার ইডি তাকে তলব করল।

    কালীপুজোর আগেই প্রাক্তন চেয়ারম্যানকে তলব করেছিল ইডি (ED)

    কালীপুজোর আগেই বরানগর পুরসভার চেয়ারপার্সন অপর্ণা মৌলিক এবং কামারহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল সাহাকে সিজিওতে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি (ED)। সেখানে দুজনেই নথি জমা করে আসেন। সেবার টিটাগড় পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরীও সিজিওতে হাজিরা দেন। এমনকী বরানগরের চেয়ারপার্সন অপর্ণা মৌলিককে পর পর দুদিন ইডি তলব করেছিল। কালীপুজো পর্ব শেষ হতেই ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সদস্যরা। যদিও ভাইফোঁটার দিন টিটাগড় পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরী আচমকাই নিজেই সিজিওতে গিয়ে হাজিরা দেন। কিছুক্ষণ থাকার পর তিনি বেরিয়ে আসেন। পরে, তিনি জানিয়েছিলেন, ইডি কবে ফের তাঁকে তলব করতে পারে তা জানার জন্য সেখানে গিয়েছিলেন। তিনি চলে আসার পরদিনই ইডি তাঁর বাড়িতে নোটিস পাঠান। আর এদিন তিনি সিজিওতে গিয়ে হাজিরা দেন।

    প্রাক্তন চেয়ারম্যানের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন এক চাকরি প্রার্থী

    বারাকপুর মহকুমার কামারহাটি, বরানগরের পাশাপাশি টিটাগড় পুরসভায় অয়ন শীলের সংস্থার হাত ধরে বহু কর্মীর নিয়োগ হয়। সেই সময় টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন প্রশান্ত চৌধুরী। তবে, অয়নের সংস্থার তৈরি প্যানেলে নাম থাকার পরও শুধুমাত্র চাহিদা মতো টাকা না দেওয়ার কারণে মহিলা এক চাকরি প্রার্থী পুরসভায় চাকরি পাননি। ওই চাকরি প্রার্থীর বাড়ি হুগলির চুঁচুড়ায়। তিনি অয়ন শীলের পাশাপাশি প্রশান্তবাবুর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। আর এই বিষয়টি নিয়ে বেশ জলঘোলা হয়েছিল। এরপরই ইডি (ED) টিটাগড় পুরসভায় এসে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তদন্ত করতে আসে। পরে, প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন ইডি আধিকারিকরা। পুরসভা থেকে বেশ কিছু নথি সংগ্রহ করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: পুর-নিয়োগ দুর্নীতির তল্লাশিতে ১২ ঘণ্টা পার, আড়াই কোটির ফ্ল্যাটের হদিশ পেল ইডি

    ED: পুর-নিয়োগ দুর্নীতির তল্লাশিতে ১২ ঘণ্টা পার, আড়াই কোটির ফ্ল্যাটের হদিশ পেল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুর-নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তোলপাড় বারাকপুর মহকুমা। বৃহস্পতিবার সাত সকালেই ইডি (ED) আধিকারিকরা বরানগর, কামারহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান এবং টিটাগড় পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যানের বা়ড়িতে হানা দেন। সকাল থেকে এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত তাঁদের বাড়িতে ইডির আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি তল্লাশি চালান। ১২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও সেই তল্লাশি চলছে। কামারহাটির চেয়ারম্যান গোপাল সাহা, বরানগর পুরসভার চেয়ারম্যান অপর্ণা মৌলিক, টিটাগড় পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরী এবং কাঁচরাপাড়া পুরসভার এক কর্মী মীজানুর রহমানের বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় তাই ব্যাপক উত্তেজনা।

    অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে পুরসভায় নিয়োগ, তদন্তে ইডি (ED)

    কামারহাটি পুরসভায় অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে প্রায় ৩০০ কর্মীর নিয়োগ হয়েছিল। অয়নের বান্ধবী শ্বেতা চক্রবর্তীর নিয়োগও এই পুরসভায় হয়। এর আগে অয়নের সংস্থার মাধ্যমে চাকরি হওয়া ৩৩ জন কর্মীকে ইডি আধিকারিকরা ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। বরানগর পুরসভায় অয়নের সংস্থার মাধ্যমে ২৮০ জনের নিয়োগ হয়েছিল। অনুব্রত ঘনিষ্ঠ পুর কর্মচারী ইউনিয়নের রাজ্য নেতা আশিস দে-র ছেলে বরানগর পুরসভায় নিয়োগপত্র পান। জানা গিয়েছে, চাকরি পাওয়ার পরও তিনি বীরভূমের বাড়িতেই থাকতেন। তৃণমূলের রাজ্য নেতার ছেলে বলে কারও তাঁকে ঘাঁটানোর সাহস ছিল না। এদিন ইডি হানা নিয়ে তৃণমূল নেতা আশিস দে-র বা তাঁর ছেলের সঙ্গে কোনওভাবে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এই পুরসভার ৩২ জন কর্মীকে এর আগে ইডি আধিকারিকরা ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পান। জানা গিয়েছে, এই বরানগর পুরসভায় কামারহাটির তৃণমূল নেতাদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের চাকরি হয়েছিল। একইভাবে কামারহাটি পুরসভায় বরানগরের তৃণমূল নেতাদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের চাকরি হয়েছিল। এই নিয়োগে দুই পুরসভার চেয়ারম্যানদের ভূমিকা ইডি (ED) আধিকারিকরা খতিয়ে দেখছেন। একইসঙ্গে টিটাগড় পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরী এবং কাঁচরাপাড়া পুরসভার কর্মী মীজানুর রহমানের নিয়োগ দুর্নীতিতে ভূমিকা খতিয়ে দেখতে ইডি দিনভর তল্লাশি চালায়। একজনের আড়াই কোটি টাকার ফ্ল্যাটের হদিশ পেয়েছে ইডি আধিকারিকরা। তবে, সংবাদ মাধ্যমের সামনে ইডি আধিকারিকরা মুখ খুলতে চাননি। 

    কামারহাটি পুরসভায় ভাইস চেয়ারম্যানকে জেরা করলেন ইডি (ED) আধিকারিকরা

    কামারহাটি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান তুষার চট্টোপাধ্যায়কে তাঁর চেম্বারে ঘন্টা দেড়েক জেরা করা হয়। তাঁর মোবাইলের কন্টাক্ট লিস্টে অয়ন নাম দেখেই সন্দেহের চোখে তাকান ইডি-র (ED) তদন্তকারীরা। জানতে চান, কে এই অয়ন? তুষারবাবু জানান, এটা অয়ন মিত্র। অয়ন শীল নয়। সল্টলেক স্টেডিয়াম সংলগ্ন এক রেস্তোরাঁর ম্যানেজার ছিলেন অয়ন মিত্র। এরপরে অয়ন শীল নিয়েও বেশ কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করেন ইডির তদন্তকারীরা। তারপরে তুষারকে পুরসভায় তাঁর নিজের ঘরে বসার অনুমতি দেওয়া হয়। এখনও এস্টাব্লিশমেন্ট ডিপার্টমেন্টে এবং পুরসভার অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার তমাল দত্তের বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছে ইডি। ভাইস চেয়ারম্যান অভিযোগ, কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকায় কামারহাটি পুরসভায় ব্যাহত পরিষেবা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bomb Blast: ফের বোমা বিস্ফোরণে উড়ে গেল ঘরের চাল, রাজ্যবাসীর আতঙ্ক কি কাটবে না?

    Bomb Blast: ফের বোমা বিস্ফোরণে উড়ে গেল ঘরের চাল, রাজ্যবাসীর আতঙ্ক কি কাটবে না?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেশ কয়েক মাস আগে টিটাগড় পুরসভায় স্কুলের মধ্যে বোমা বিস্ফোরণের (Bomb Blast) ঘটনা ঘটেছিল। তারপর শুরু হয়েছিল বারাকপুর মহকুমা জুড়ে পুলিশি তত্পরতা। ভাটপাড়়া, জগদ্দল সহ একাধিক জায়গায় বোমা বাজেয়াপ্ত করেছিল পুলিশ। এখনও রাজ্যু জুড়ে সেই অভিযান চলছে। এরই মধ্যে দুদিন আগে বনগাঁয় শৌচালয়ের মধ্যে মজুত রাখা বোমা ফেটে ১২ বছরের এক নাবালকের মৃত্যু হয়। সেই জের কাটতে না কাটতেই এবার বারাকপুর মহকুমার ভাটপাড়া এবং টিটাগড়ে বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। 

    ভাটপাড়ায় বোমা বিস্ফোরণে (Bomb Blast) জখম এক

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সেফটি ট্যাঙ্কের ওপর লুকিয়ে রাখা বোমা ফেটে জখম হলেন এক বৃদ্ধ। বুধবার বেলায় ঘটনাটি ঘটেছে ভাটপাড়া পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের-১ নম্বর সুকান্তপল্লিতে। জানা গিয়েছে, অজন্তা চক্রবর্তীর বাড়ির সেফটিক ট্যাঙ্কের ওপর আগাছার মধ্যে একটা বোমা লুকিয়ে রাখা ছিল। প্রতিবেশী ৭৫ বছরের নির্মল বিশ্বাস ওই আগাছা পরিষ্কার করতে গিয়েই বোমাটি ফেটে (Bomb Blast) যায়। বোমার স্প্লিন্টারে জখম হন নির্মলবাবু। তাঁকে ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন স্থানীয় কাউন্সিলার সত্যেন রায় ও ভাটপাড়া থানার পুলিশ। ঘিঞ্জি এলাকায় বোমা ফাটার ঘটনায় আতঙ্কিত বাসিন্দারা।

    টিটাগড়ে বোমা বিস্ফোরণে (Bomb Blast)  উড়ল বাড়ির চাল 

    টিটাগড় পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ৪ নম্বর পানি ট্যাঙ্কি এলাকায় বুধবার বেলায় বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। বিস্ফোরণের (Bomb Blast) জেরে বাড়ির দেওয়াল ভেঙে যায়। চাল উড়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা দেখেন, মুন্না সাউ নামে এক ব্যক্তির জমিতে থাকা একটি পরিত্যক্ত ঘরে বিস্ফোরণ ঘটেছে। ঘটনার পর মুন্না সাউ এলাকা ছেড়ে চলে যায়। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে পরিত্যক্ত ঘরটিতে কেউ বা কারা বোমা মজুত রেখেছিল। সেই বোমাই ফেটে গিয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে খড়দা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। যে ঘরটিতে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে সেই ঘরটি ভেঙে পড়েছে এবং তার আশেপাশে বেশ কয়েকটি ঘরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘটনা নিয়ে বলতে গিয়ে টিটাগড় পৌরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলারের স্বামী তথা তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শেখ জহর বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে আমি আসি। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Municipality: অয়ন শীলের হাত ধরে আরও একটি পুরসভায় ২২০ জন নিয়োগ! জানেন কোন পুরসভা?

    Municipality: অয়ন শীলের হাত ধরে আরও একটি পুরসভায় ২২০ জন নিয়োগ! জানেন কোন পুরসভা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বরানগর, কামারহাটি, হালিশহর পুরসভার পর এবার টিটাগড় পুরসভা (Municipality)। নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমেই এই পুরসভায় বিভিন্ন পদে বহু কর্মী নিয়োগ হয়েছিল। নিয়োগ দুর্নীতিতে অয়ন শীল গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকেই এই পুরসভায় (Municipality) নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও বরানগর, কামারহাটি, হালিশহর পুরসভার নাম সামনে এলেও এতদিন টিটাগড় পুরসভার (Municipality) নাম তালিকায় ছিল না। চয়নিকা আ়ঢ্য নামে এক চাকরি প্রার্থী পাশ করেও অয়ন শীলকে তার দাবি মতো টাকা দিতে না পারার জন্য টিটাগড় পুরসভায় চাকরি পাননি। এমনই দাবি করেছেন ওই চাকরি প্রার্থী। আর এই বিষয়টি সামনে আসতেই এই পুরসভা (Municipality) নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও এখনও পর্যন্ত এই পুরসভায় নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বজনপোষণ হয়েছে বলে কোনও অভিযোগ ওঠেনি। তবে, অয়নের সংস্থার মাধ্যমে নিয়োগ হওয়ায় স্বচ্ছতা কতটা হয়েছে তা অনেকেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন।

    অয়নের সংস্থার মাধ্যমে নিয়োগ নিয়ে কী বললেন প্রাক্তন চেয়ারম্যান? Municipality

    টিটাগড় পুরসভায় তত্কালীন চেয়ারম্যান ছিলেন প্রশান্ত চৌধুরী। ২০১৯ সালে এই পুরসভায় কর্মী নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। পুরসভার (Municipality) বিভিন্ন পদে ২২১ জন কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। প্রায় কয়েক হাজার চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছিলেন। অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে কর্মী নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ পুর কর্মচারী ইউনিয়নের এক রাজ্য নেতা এই পুরসভায় আসতেন। তবে, তার কোনও অনুগামীর এই পুরসভায় চাকরি হয়েছে কি না তা জানা যায়নি। প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরী বলেন, টেন্ডারে ওই সংস্থার রেট সব থেকে কম ছিল। তাই, আমরা ওই সংস্থাকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম। ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায়  কোনও দুর্নীতি হয়নি। কারণ, যাদের নিয়োগ করা হয়েছে যোগ্যতার মাপকাঠিতে নেওয়া হয়েছে। কোনও সুপারিশ মেনে কাউকে নিয়োগ করা হয়নি। এমনকী আমার পরিবারে কেউ চাকরি পাননি। ফলে,  আমি স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ করেছিলাম। কোথাও কোনও দুর্নীতি হয়নি। ২২১ জনের নেওয়ার কথা বলা হলেও চুঁচুড়ার ওই চাকরি প্রার্থী কাজে যোগ দেননি। কারণ, সবাইকে নেওয়া হয়েছে, তিনি আসলে তাঁর চাকরিও হত। তাই, ওই প্যানেলে ২২০ জনের চাকরি হয়েছে। আসলে নির্দিষ্ট সময়ে ওই চাকরি প্রার্থী আসেনি বলেই তার চাকরি হয়নি।

    টিটাগড় পুরসভার বর্তমান চেয়ারম্যান কমলেশ সাউ বলেন, অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে এই পুরসভায় (Municipality) বহু কর্মী নিয়োগ হয়েছে শুনলাম। তবে, সেটা আগের বোর্ডে হয়েছে। ফলে, আমার কিছু জানা নেই। যদি কোনও অনিয়ম বা স্বজনপোষণ হয়ে থাকে তা আগের চেয়ারম্যান বলতে পারবেন। আমার পক্ষে বলা সম্ভব নয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Conflict: ডানা ছাঁটা হল টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যানের, কেন জানেন?

    Conflict: ডানা ছাঁটা হল টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যানের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ  গোষ্ঠী কোন্দলে (Conflict) জেরবার টিটাগড় পুরসভা। চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দল (Conflict) এমন পর্যায় গিয়েছে যে পুরবোর্ড আড়াআড়িভাবে ভাগ হয়ে গিয়েছে। বেশ কিছুদিন ধরেই জেলা নেতৃত্ব বিষয়টি নজরে রাখছিল। এবার বিধানসভায় তলব করে টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যান কমলেশ সাউয়ের ডানা ছাঁটা হল। সোমবার সোমবার বিধানসভায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান এবং প্রাক্তন চেয়ারম্যানকে ডেকে পাঠানো হয়। বৈঠকে ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায়, বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী, মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই টিটাগড় পুরসভায় চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দলের জেরে অচলাবস্থা নিয়ে কথা হয়। ভাইস চেয়ারম্যান মহম্মদ জলিল জেলা নেতৃত্বের সামনে বলেন, চেয়ারম্যান সকলের সামনে অপমান করেছে। এভাবে বোর্ড মিটিংয়ে এই ধরনের আচরণ করতে পারে না। তাই, আমরা মিটিং ওয়াক আউট করেছিলাম। বিষয়টি জানার পর জেলা নেতৃত্ব নতুন করে কমিটি গঠন করে পুরসভা পরিচালনার কথা বলেন। ঠিক হয়েছে, গোষ্ঠী কোন্দল (Conflict) কমাতে পুরসভায় এককভাবে চেয়ারম্যান কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। একইসঙ্গে পুরসভা পরিচালনার জন্য ৯ জনের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে কারা কারা থাকবে তা দলের পক্ষ থেকে ঠিক করে দেওয়া হয়। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন ৯ জনের কমিটিতে পুরসভার চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, তিনজন সিআইসি, প্রাক্তন চেয়ারম্যান, টাউন সভাপতি, শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি এবং যুব সভাপতিকে রাখা হয়েছে। এই আটজনের কমিটির সদস্যদের নিয়ে প্রতি মাসে বৈঠক করতে হবে বলে দলের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়। এইধরনের ঘটনা নজিরবিহীন। এর আগে টিটাগড় পুরসভা পরিচালনা করতে গিয়ে দলকে এভাবে হস্তক্ষেপ করতে হয়নি। বৈঠকের পর টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যান কমলেশ সাউ বলেন, জেলা নেতৃত্ব যা নির্দেশ দিয়েছে সেই মতো এবার পুরসভা পরিচালনা হবে। নতুন কমিটির সঙ্গে আলোচনা করেই সব কাজ করা হবে। অন্যদিকে,  টিটাগড় পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরী বলেন, দল যা দায়িত্ব দিয়েছে, সেই দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করব।

    টিটাগড়ে চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দল কেন? Conflict

    গত ৩ মার্চ টিটাগর পুরসভায় একটি প্রস্তাবকে কেন্দ্র করে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দলে (Conflict) পুরবোর্ড মিটিং সরগরম হয়ে ওঠে। ভাইস চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে ১৩ জন কাউন্সিলর পুরবোর্ড থেকে ওয়াক আউট করেন। মূলত, পুরবোর্ডে সকলের সামনে ভাইস চেয়ারম্যানের সঙ্গে চেয়ারম্যান খারাপ ব্যবহার করেন। এমনকী ৩ নম্বর ওয়ার্ডে একটি বিল্ডিং অনুমোদন দেওয়া নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে মতানৈক্য হয়। চেয়ারম্যান এক তরফাভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বলে বোর্ডের একটি বড় অংশ প্রশ্ন তোলে। ৩ মার্চ থেকে পুরবোর্ড আড়াআড়িভাবে বিভক্ত হয়ে পড়ে। পুরসভা পরিচলনার হাল ফেরাতেই জেলা নেতৃত্ব হস্তক্ষেপ করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Complain: অয়ন শীলের বিরুদ্ধে চুঁচুড়া থানায় অভিযোগ! প্রতারিত চাকরি প্রার্থীর পাশে বিজেপি

    Complain: অয়ন শীলের বিরুদ্ধে চুঁচুড়া থানায় অভিযোগ! প্রতারিত চাকরি প্রার্থীর পাশে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের বিরুদ্ধে এবার চুঁচুড়া থানায় অভিযোগ (Complain) দায়ের করলেন প্রতারিত এক চাকরি প্রার্থী। তাঁর নাম চয়নিকা আঢ্য। বাড়ি চুঁচুড়ার ষন্ডেশ্বর তলায়। দুর্নীতির অভিযোগে ইডি-র (ED) হাতে অয়ন শীল গ্রেফতার হওয়ার পর চয়নিকা তাঁর প্রতারণার কথা সংবাদ মাধ্যমের সামনে তুলে ধরেছিলেন। যোগ্যতা থাকার পরও টাকা না দেওয়ায় অয়ন চাকরি দেয়নি বলে তিনি অভিযোগ তুলেছিলেন। তবে, পুলিশ প্রশাসনের কাছে এই প্রথম অয়নের বিরুদ্ধে তিনি অভিযোগ (Complain) দায়ের করেন। পাশাপাশি টিটাগড় পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল নেতা প্রশান্ত চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ (Complain) দায়ের করা হয়েছে।

    অয়ন শীলের বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ (Complain)?

    চয়নিকা আঢ্য নামে ওই চাকরি প্রার্থী ২০১৯ সালে টিটাগড় পুরসভার গ্রুপ ডি পদে চাকরি পেয়েছিলেন। অভিযোগ, সেই চাকরিতে যোগ দিতে গেলে অয়ন শীল ৫ লক্ষ টাকা দাবি করেন। টাকা না দিতে পারায় নিজের যোগ্যতায় পাওয়া চাকরি করতে পারেননি চয়নিকা। টিটাগড় পুরসভায় প্রায় এক সপ্তাহ তিনি কাজও করেছিলেন। জিরো ব্যালেন্সে ব্যাংকের স্যালারি অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়া হয়। এটিএম কার্ডও দেওয়া হয়। তারপরও চাকরি হয়নি তাঁর। পুরসভায় জানতে গেলে টাকা না দিলে চাকরি হবে না বলে জানানো হয়।

    এতদিন পর অয়নের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ (Complain) নিয়ে কী বললেন চয়নিকা?

    ১ লা এপ্রিল বিজেপি আইনজীবী সেলের এক প্রতিনিধি দল চয়নিকার বাড়িতে গিয়ে আইনি সাহায্য দেওয়ার আশ্বাস দেয়। এরপরই সোমবার চুঁচুড়া থানায় অভিযোগ (Complain) দায়ের করেন চয়নিকা। সঙ্গে ছিলেন বিজেপি আইনজীবী সেলের সদস্যরা। অয়ন শীল ছাড়া আরও তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ (Complain) করা হয়। জানা গিয়েছে, যে পুলিশ কর্মী অয়ন শীলের বার্তা নিয়ে চয়নিকার বাড়িতে গিয়েছিলেন সেই মানস সেন, টিটাগড় পুরসভার তৎকালীন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরী এবং টিটাগড় পুরসভার বড়বাবু শঙ্কর কুমার সিং-এর বিরুদ্ধেও অভিযোগ (Complain) করা হয়েছে। চয়নিকা বলেন, পরীক্ষা দিয়ে নিজের যোগ্যতায় চাকরি পেয়েছিলাম। অয়ন শীলের এই চক্রের জন্য সেই চাকরি করতে পারিনি। আমার হকের চাকরি ফেরত চাই। অভিযুক্তের শাস্তি চাই। আর অয়ন শীলের লোকজন হুমকি দিত বলে এতদিন থানায় অভিযোগ (Complain) করতে পারিনি। এখন পাশে অনেকে রয়েছে, তাই সাহস করে থানায় অভিযোগ (Complain) জানালাম।

    কী বললেন বিজেপি-র আইনজীবী সেলের সদস্য?

    চয়নিকার আইনজীবী তথা বিজেপি-র আইনজীবী সেলের সদস্য শিবাজি দাস বলেন, চয়নিকার কাছে যে তথ্য প্রমাণ রয়েছে, তার ভিত্তিতে চাকরি ফিরে পেতে কোনও অসুবিধা হওয়ার কথা না। তাই, এদিন এফ আই আর করা হয়েছে। পুলিশ কি ব্যবস্থা নেয় তা দেখে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Meeting: পুরসভার বোর্ড মিটিং ওয়াকআউট ভাইস চেয়ারম্যানসহ পাঁচজন সিআইসি সদস্যের, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    Meeting: পুরসভার বোর্ড মিটিং ওয়াকআউট ভাইস চেয়ারম্যানসহ পাঁচজন সিআইসি সদস্যের, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

     মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ টিটাগড়ের পর এবার ভাটপাড়া পুরসভা। বোর্ড মিটিংয়ে (Meeting) ভাটপাড়ার পুরসভার চেয়ারপার্সন রেবা রাহার বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়ে পুরসভার বোর্ড মিটিং (Meeting)  ওয়াক আউট করলেন ভাইস চেয়ারম্যানসহ পাঁচজন সিআইসি সদস্য। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। ৩ মার্চ টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যান কমলেশ সাউয়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান মহম্মদ জলিলের নেতৃত্ব ১৩ জন কাউন্সিলর বোর্ড মিটিং (Meeting)  ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। দলীয় কোন্দলের বিষয়টি জানতে পেরে জেলা নেতৃত্ব হস্তক্ষেপ করে। চেয়ারম্যানের ডানা ছেঁটে ৯ জনের স্টিয়ারিং কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়। টিটাগড় পুরসভার মতো এবার বিদ্রোহ আছড়ে পড়ল ভাটপাড়ায়। কিছুদিন আগেই জিলিবি মাঠে ডাম্পিং গ্রাউন্ড থেকে জঞ্জাল সরানোকে কেন্দ্র করেই তৃণমূলের একাধিক কাউন্সিলর পুরবোর্ডের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। এমনকী দাবি আদায়ে তাঁরা রাস্তা অবরোধ পর্যন্ত করেছিলেন। কিন্তু, এখনও সেই দাবি পূরণ হয়নি।  ফলে, চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কাউন্সিলারদের একাংশ ক্ষোভে ফুঁসছিলেন। বুধবারের ঘটনা সব কিছুকে ছাপিয়ে গেল। প্রতি মাসের মতো এদিন পুরসভায় বোর্ড মিটিং (Meeting)  ডাকা হয়। সেখানে চেয়ারপার্সন রেবা রাহা, ভাইস চেয়ারম্যান দেবজ্যোতি ঘোষ এবং অমিত গুপ্তা, অরুণ ব্রহ্ম, নুরেজামাল, হিমাংশু সরকারসহ পাঁচজন সিআইসি সদস্য উপস্থিত ছিলেন। মিটিং (Meeting)  শুরু হওয়ার পর পরই পাঁচজন সিআইসি সদস্য এবং ভাইস চেয়ারম্যান বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে যান।

    বোর্ড মিটিংয়ে কী নিয়ে এত বিদ্রোহ? Meeting

    কিছুদিন আগেই আবাস যোজনা প্রকল্পে উপভোক্তাদের তালিকা নিয়ে পুরসভার এক ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে সিআইসি সদস্য অরুণ ব্রহ্মের বাগবিতন্ডা হয়। তাঁকে ওই ইঞ্জিনিয়র হেনস্থা করে বলে অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে তিনি দরবার করেন। অভিযুক্ত আধিকারিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার তিনি আর্জি জানান। কিন্তু, বেশ কিছুদিন হয়ে যাওয়ার পরও ওই আধিকারিকদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে, সিআইসি অরুণ ব্রহ্ম ক্ষোভে ফুঁসছিলেন। এদিন বোর্ড মিটিং (Meeting) শুরু হতেই পুরসভার সিআইসি সদস্য অরুণ ব্রহ্ম বলেন, পুরসভার এক আধিকারিক আমার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছে। সেই বিষয়ে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ওই আধিকারিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না হলে আমি এই মিটিংয়ে (Meeting)  থাকব না। তিনি বক্তব্য রাখার সঙ্গে সঙ্গে অন্য সিআইসিরা তাঁকে সমর্থন করেন। এমনকী ভাইস চেয়ারম্যান দেবজ্যোতি ঘোষ তাঁকে সমর্থন জানিয়ে পাঁচজন সিআইসি সদস্যের সঙ্গে মিটিং ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। তৃণমূলের এক বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলর সত্যেন রায় বলেন, পুরসভায় চেয়ারপার্সন রেবা রাহার অনেক বয়স। তিনি পুরসভা ঠিকমতো করে চালাতে পারেন না। তাঁর ছেলে জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম ও তাঁর ভাই পুরসভা চালান। পুরসভায় আমাদের কোনও গ্রহণযোগ্যতা নেই। সিআইসি সদস্যদের কোনও মান সন্মান নেই। তাই, বোর্ড মিটিং (Meeting) থেকে সবাই বেরিয়ে যান। অন্যদিকে, জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম বলেন, পুরসভার একজন কর্মীকে নিয়ে গন্ডগোল হয়েছিল। সামান্য বিষয়। সমস্ত বিষয়টি মিটে যাবে। দলের মধ্যে কোনও কোন্দল নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share