Tag: tmc

tmc

  • Arjun Singh: “পুলিশ নিস্ক্রিয়! তাই এগরার ঘটনা ঘটেছে”, বেসুরো অর্জুন সিং

    Arjun Singh: “পুলিশ নিস্ক্রিয়! তাই এগরার ঘটনা ঘটেছে”, বেসুরো অর্জুন সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পরও বারাকপুরে কিছুটা হলেও কোণঠাসা সাংসদ অর্জুন সিং (Arjun Singh)। জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যামের সঙ্গে তাঁর কোন্দল এখন একেবারে প্রকাশ্যে। দলের সাংসদ হওয়ার পরও তাঁর অনুগামীরাও কার্যত কোণঠাসা। তাতে দলের প্রতিও তিনি কিছুটা অসন্তুষ্ট। এই পরিস্থিতি এগরা নিয়ে তাঁর মন্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    এগরা বিস্ফোরণে পুলিশের ভুমিকা নিয়ে কী বললেন অর্জুন (Arjun Singh)?

    বৃহস্পতিবার বারাকপুর মহকুমার রিলায়েন্স জুটমিলে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে সাংসদ অর্জুন সিং (Arjun Singh) বলেন, পুলিশ নিস্ক্রিয়! তাই এগরার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশকে আরও মানবিক হতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী বারবার পুলিশকে মানবিক হওয়ার পরামর্শ দেন। পুলিশ সেই নির্দেশ মানলে কখনও এগরার ঘটনা ঘটত না। আর এরাজ্য বলে নয়, দেশের সব রাজ্যের পুলিশকে সাধারণ মানুষ তাদের শত্রু ভাবে। তাই, কোথাও কোনও গণ্ডগোল হলে পুলিশ সময়ে গেলে বা পরে গেলে তাদের দেখে এলাকাবাসী বিক্ষোভ দেখান। পুলিশের গাফিলতির জন্যই এগরার ঘটনা ঘটেছে। তবে, এটা শুধু আমি বলছি না, মুখ্যমন্ত্রীও একই কথা বলেছেন।

    এগরায় মানস ভুঁইয়াকে বিক্ষোভ দেখানো প্রসঙ্গে কী বললেন বারাকপুরের সাংসদ(Arjun Singh)?

    মন্ত্রী মানস ভুঁইয়াদের এগরায় বিক্ষোভ দেখানো প্রসঙ্গে অর্জুন (Arjun Singh) বলেন, এমনিতেই এগরায় এতবড় ঘটনা ঘটেছে। ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর যার বাড়িতে বিস্ফোরণ হয়েছে সে আমাদের দলের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য ছিল। ফলে, এলাকাবাসীর একটা ক্ষোভ ছিল। এতবড় ঘটনার তিন-চারদিন পর দলের নেতারা ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। ফলে, স্বাভাবিকভাবে সবকিছু মিটে যাওয়ার পর দলের নেতাদের দেখে এলাকার মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন। আমাদের গালাগালি দিচ্ছেন। এই ঘটনা থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। নাহলে বারে বারে এরকম ঘটনা ঘটবে। আমাদের আরও সক্রিয় হতে হবে।

    এছাড়াও এদিন জুটমিল মালিকদের অর্জুন সিং হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কোনওরকম শ্রমিক স্বার্থে আঘাত লাগলে আন্দোলন এবং ধর্মঘট চলবে। কখনও হালকা আন্দোলন, আবার কখনও শ্রমিকদের ধর্মঘট করতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “কয়লা ভাইপোর নবজোয়ার যাত্রা, তিহারের পথে এগিয়ে যাচ্ছে”! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “কয়লা ভাইপোর নবজোয়ার যাত্রা, তিহারের পথে এগিয়ে যাচ্ছে”! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা ভাইপোর নবজোয়ার যাত্রা তিহারের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। এই ভাষাতেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নাম না করে তাঁকে কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বাঁকুড়া সিমলাপাল রাজবাড়ি প্রাঙ্গণের জনসভায় বুধবার মুখ্যমন্ত্রী এবং পুলিশকে ঠুকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন,  “সভাটা হলো তো”! এদিন সভায় কর্মী-সমর্থকদের ভিড় উপচে পড়েছিল।

    অভিষেককে ঠিক কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

     নাম না করে অভিষেককে আক্রমণ করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ” কয়লা ভাইপো বৃহস্পতিবার জেলায় আসছেন, যেখানেই যাচ্ছেন তাঁর অত্যাচারের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে যাচ্ছে, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে, যান চলাচল বিপর্যস্ত হচ্ছে। ভাইপোর বিশালাকার গাড়িকে সুরক্ষা দিতে তোলা হচ্ছে বিদ্যুতের তার। কয়লা ভাইপোর এই নবজোয়ার যাত্রা তিহারের পথে এগিয়ে যাচ্ছে”। শুভেন্দুর অভিযোগ,” জেলায় জেলায় জল জীবন মিশন প্রকল্পের প্রত্যেকের মানুষের প্রতিদিন মাথাপিছু ৭০ লিটার বিশুদ্ধ পানীয় জল পাওয়ার কথা। কিন্তু সারেঙ্গা থেকে সিমলাপাল আসার সময় দেখে এলাম একটা করে নলকূপে জল নিতে মা, বোনেরা দীর্ঘ লাইন দিচ্ছে। অথচ ভাইপোর জন্য বিদেশ থেকে জল আসছে, মিনারেল ওয়াটারে স্নান হচ্ছে। এখানে বালির ভাগের টাকা রয়েছে। তাই, ভাইপোকে বাঁকুড়া, পুরুলিয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাঁর সহযোগী ছিলেন বিনয় মিশ্র। ২০১৮ সালে এখানে নমিনেশন জমা দিতে দেয়নি এখানকার বিধায়ক কয়লা চক্রবর্তী সাঙ্গোপাঙ্গোরা। চাকরির দুর্নীতিতে কালেক্টর নিয়োগ করা হয়েছিল। শ্যাম মুখোপাধ্যায় হেরে যাওয়ার পর বলেছিলেন, ৫২৮ জনের কাছ থেকে চাকরির জন্য প্রচুর টাকা নেওয়া হয়েছিল। বিনয় মিশ্রকে সেই টাকা দেওয়া হয়েছিল। ওই পরিবারগুলি আমাকে হারিয়ে দিল। একে একে চোরেরা জেলে যাচ্ছে। কোনও চিন্তা নেই এখানকার চোরেরাও একই পথের পথিক হবে” ।

     কুর্মি আন্দোলন নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)?

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর প্রসঙ্গ তুলে বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন,” আদিবাসী মাকে সারা ভারতবর্ষের মা করেছেন মোদিজি। সেই আদিবাসী মহিলাদের দণ্ডি কাটিয়েছে তৃণমূল। কুর্মি মণ্ডল কমিশনের মর্যাদা পায়নি। সাম্প্রতিক রাজ্যে যে কুর্মি আন্দোলন হচ্ছে তা বিজেপি বা কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে নয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে, তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে। এখানে আসার পথে আমাকে হরিণটুলিতে কুর্মি ভাইয়েরা আমাকে থামিয়েছিলেন, আমি গাড়ি থেকে নেমে তাদের সঙ্গে কথা বলেছি যে রাজ্য সরকার যদি এটার বিল নিয়ে আসে তাহলে আমার ভূমিকা আছে”। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রাক্তন করার ডাক দিয়ে শুভেন্দু বলেন, “আগামী দিনে যখন রাষ্ট্রবাদী সরকার গঠিত হবে তখনই রাজ্যে যেটা হবে সেটা হলো সবকা সাথ, সবকা  বিকাশ”।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arambag: ৭ কোটি টাকার ‘গ্রিন সিটি’ প্রকল্পে দুর্নীতি? কোটি কোটি টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ

    Arambag: ৭ কোটি টাকার ‘গ্রিন সিটি’ প্রকল্পে দুর্নীতি? কোটি কোটি টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় সাড়ে সাত কোটি টাকার গ্রিন সিটি প্রকল্পের উদ্বোধনী ফলক প্রকাশ্যে জ্বলজ্বল করছে। কিন্তু সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ কিছুই হয়নি। তৃণমূল পরিচালিত বোর্ডের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ বিরোধী দলগুলির। কাজ না হওয়ায় সরকারি বিদ্যালয়ের ছাদ থেকে সোলার প্যানেল খোলার আবেদন জানানো হল পুরসভাকে। পুরসভার (Arambag) বর্তমান তৃণমূলের চেয়ারম্যান বিগত তৃণমূল বোর্ডের দিকেই অভিযোগের আঙুল তুলেছেন।

    বিদ্যালয়গুলি সোলার প্যানেল খুলে নেওয়ার আবেদন জানাচ্ছে

    আরামবাগ (Arambag) পুরসভার উদ্যোগে স্টেট আরবান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির সহায়তায় গ্রিন সিটি প্রকল্পে সরকারি বিদ্যালয়গুলিতে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সোলার প্যানেল বসানো হয়। ৭ কোটি ২৪ লক্ষ টাকার প্রকল্পে পুরসভার বিভিন্ন সরকারি বিদ্যালয় সহ রাস্তাঘাটে সৌর আলো লাগানো হয়। আরামবাগ পুরসভা থেকে ই টেন্ডার করে ঠিকাদারের মাধ্যমে এই কাজের বরাত দেওয়া হয়। সেইমতো আরামবাগ শহরে অবস্থিত বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ছাদে সৌর প্যানেল বসানোর কাজও হয়। কিন্তু উদ্বোধনের ফলক থাকলেও জ্বলেনি আলো, চলেনি পাখা। এমতাবস্থায় বিদ্যালয়গুলি সোলার প্যানেল খুলে নেওয়ার লিখিত আবেদন জানিয়েছে আরামবাগ পুরসভায়। সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প কার্যকর না হওয়ায় বিরোধী দলগুলিও পুরবোর্ডের দিকে আঙুল তুলেছে।
    উল্লেখ্য, আরামবাগ পুরসভা এলাকার ৩৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শিশুশিক্ষা কেন্দ্র, ১১ টি আপার প্রাইমারি ও হায়ার সেকেন্ডারি বিদ্যালয়ের ছাদে সোলার প্যানেল বসে। লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭৬৪.৪৬ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন। যা এই সমস্ত বিদ্যালয় ছাড়াও আরামবাগ পুরসভার স্টিট লাইটে ব্যবহার করা হবে। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে আরামবাগ পুরসভা থেকে গ্রিন সিটি প্রকল্পে সোলার বিদ্যুৎ প্যানেলের জন্য ই টেন্ডার হয়। বিভিন্ন বিদ্যালয়ের কাজও শুরু হয়। অডিট রিপোর্টে দেখা যায়, ২৭.০৪.২০১৯ তারিখে গ্রিন সিটির কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ওই তারিখেই ফাইনাল পেমেন্ট হয়ে গেছে।

    কী বললেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক?

    গ্রিন সিটি নিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি বিভিন্ন সময় আরটিআই-এর মাধ্যমে পুরসভায় (Arambag) জানতে চেয়েছে, কত টাকা মঞ্জুর হয়েছে, কাজটি কীভাবে সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু পুরসভা থেকে কোনও RTI এর সদুত্তর দিতে পারেনি। এমতাবস্থায় বিভিন্ন বিদ্যালয়ে গিয়ে সরজমিনে তদন্ত শুরু করতেই উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিদ্যালয়ের ছাদে কোথাও সোলার প্যানেল লাগানো আছে। কিন্তু মেশিন ও ব্যাটারি নেই। কোথাও বা সোলার প্যানেল লাগানোই হয়নি। কোনও কোনও বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে মুখ খুলতে রাজি হচ্ছেন না। তবে আরামবাগ হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বিকাশচন্দ্র রায় মুখ খুলেছেন। কয়েক মাস আগেই গ্রিন সিটির প্রকল্পের সৌর বিদ্যুতের সোলার প্যানেল খোলার দাবিতে প্রায় ৩০ টি বিদ্যালয় পুরসভাকে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছে। বিদ্যালয় থেকে কেউ কেউ তো সরাসরি অভিযোগ করেছেন, সোলার বিদ্যুৎ পাননি। কিন্তু বিদ্যালয়ের ছাদে সৌর বিদ্যুতের প্যানেল বসানোয় ছাদ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

    নয়ছয়ের অভিযোগে কী বললেন চেয়ারম্যান (Arambag)?

    ইতিমধ্যেই বিরোধী দল বিজেপি ও সিপিএম গ্রিন সিটি প্রকল্পের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ তুলেছে। বিজেপি তো সরাসরি কোর্টে যাওয়ার হুমকি দিচ্ছে। যদিও এই নিয়ে আরামবাগ (Arambag) পুরসভার চেয়ারম্যান সমীর ভান্ডারি বিগত পুরবোর্ডের দিকেই আঙুল তুলেছেন। আর বিগত আরামবাগ পুরবোর্ডের চেয়ারম্যান তথা বর্তমান ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলা্র, আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি স্বপনকুমার নন্দী বলেছেন, এটা বিরোধীদের অপপ্রচার। তিনি বলেন, আগেই অডিট হয়েছে। সেই রিপোর্ট পুরসভায় আছে। এ বিষয়ে রাজ্য বিজেপির সম্পাদক বিমান ঘোষ বলেন, যাদের যা স্বভাব তাই করেছে। তদন্ত হবে, অবশ্যই আইন অনুযায়ী দোষীরা শাস্তি পাবে। আইনের ওপর আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে। ইতিমধ্যেই আমরা অভিযোগ জানিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMCP: তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে বন্ধ হল পরীক্ষা, নিয়ন্ত্রণে কলেজে পুলিশ

    TMCP: তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে বন্ধ হল পরীক্ষা, নিয়ন্ত্রণে কলেজে পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরীক্ষা চলাকালীন তৃণমূলের দুই ছাত্র ইউনিয়নের (TMCP) সংঘর্ষে রণক্ষেত্র শান্তিপুর কলেজ। অবাধে চলল ভাঙচুর! পরীক্ষা দিতে পারল না একাধিক ছাত্র। ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার শান্তিপুর কলেজে।

    শান্তিপুর কলেজে কী হয়েছিল?

    প্রথম সেমেস্টারের বাংলা পরীক্ষা ছিল কলেজে। কৃষ্ণনগর দ্বিজেন্দ্রলাল রায় কলেজ থেকে ১০৮০ জন ছাত্র পরীক্ষা দিতে এসেছিল শান্তিপুর কলেজে। অভিযোগ ওঠে, পরীক্ষা চলাকালীন হঠাৎ কৃষ্ণনগর দ্বিজেন্দ্রলাল রায় কলেজ ইউনিয়নের কয়েকজন সদস্য বাইরে থেকে বেশ কিছু লোক নিয়ে জোর করে শান্তিপুর কলেজের মধ্যে প্রবেশ করতে যায়। আর তাতে কলেজে থাকা নিরাপত্তা রক্ষীরা তাদের বাধা দেয়। এরপরেই রক্ষীদের ধাক্কা মেরে জোর করে তারা কলেজে ঢোকার চেষ্টা করে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত শান্তিপুর কলেজের তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) সমর্থকরা বাধা দিতে গেলে দুপক্ষের মধ্যে শুরু হয় প্রবল হাতাহাতি। সময় গড়াতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা কলেজ চত্বর। এরপর চলে কলেজের মধ্যে ভাঙচুর। আতঙ্কে অনেকে পরীক্ষা না দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে বলে জানা যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী। বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টায় পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ।

    পরীক্ষা না দিতে পারা ছাত্রদের বক্তব্য

    কৃষ্ণনগর দ্বিজেন্দ্রলাল কলেজের এক পরীক্ষার্থী সায়ন চক্রবর্তী বলেন, হঠাৎ করে শান্তিপুর কলেজ ইউনিয়নের তৃণমূল সমর্থকরা অধ্যাপকের সামনেই লোহার রড দিয়ে ছাত্রদের মারধর করতে আসে। অধ্যাপকরা ভয়ে চুপ করে ছিলেন। সেই কারণে আমরা ভয়ে ঠিকমতো পরীক্ষা দিতে পারিনি।

    নিরাপত্তারক্ষীর বক্তব্য

    ওই কলেজের নিরাপত্তারক্ষী সুধীর্ময় ঘোষ বলেন, হঠাৎ করে প্রথমেই কৃষ্ণনগর দ্বিজেন্দ্রলাল রায় কলেজ ইউনিয়নের তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) সমর্থকরা কলেজের ভিতর জোর করে ঢুকতে চায়। আমরা বাধা দিতে গেলে আমাদের সঙ্গে দাদাগিরি শুরু করে এবং ধাক্কা দিয়ে কলেজে ঢুকে ভাঙচুর চালায়।

    শান্তিপুর কলেজের তৃণমূল সমর্থকদের বক্তব্য

    শান্তিপুর কলেজ ইউনিয়নের তৃণমূল কর্মী তথা নদিয়া জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) প্রাক্তন সভাপতি রূপম কর বলেন, যে সময় এই ঘটনাটি ঘটে, তখন আমাদের ইউনিয়নের কেউ এখানে উপস্থিত ছিল না। আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হচ্ছে, পুরোটাই ভিত্তিহীন। তার কারণ, সাধারণ ভাবেই পরীক্ষা চলাকালীন পরীক্ষার্থী ছাড়া কলেজের ভিতর কারও প্রবেশ করার অনুমতি থাকে না। কলেজে যারা ভাঙচুর করেছে, তারা কারা! সেগুলো তদন্ত করে দেখতে হবে।

    পরীক্ষকের বক্তব্য

    কলেজে পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক দীপঙ্কর ভট্টাচার্য বলেন, যখন ঝামেলা হয়, তখন আমি ঘরের মধ্যেই ছিলাম। সুতরাং বাইরে কী নিয়ে দুপক্ষের (TMCP) ঝামেলা হয়েছে, সে বিষয়ে আমি সঠিক জানি না। বাইরে এসে দেখলাম বেশ কিছু কলেজের গাছের টব এবং আসবাবপত্র ভাঙচুর হয়েছে। তবে এই ঘটনায় কারা জড়িত, কেন এই ঘটনা ঘটিয়েছে, সে বিষয়ে এখনই সঠিক কিছু বলা যাবে না। তবে প্রতিদিন পুলিশ-প্রশাসন পরীক্ষা চলাকালীন কলেজে উপস্থিত থাকে। আজ কেন ছিল না, সে বিষয়ে তিনি কিছু বলতে পারেননি। পরবর্তীকালে ঘটনার তদন্ত কলেজ কর্তৃপক্ষ করবে বলেই জানান তিনি। তবে এই ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা চলাকালীন কেন প্রশাসন ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অভিভাবকরাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘সঙ্ঘের পোশাকে থাকা ওই যুবক তৃণমূলের বুথ কমিটির সদস্য’’! তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘সঙ্ঘের পোশাকে থাকা ওই যুবক তৃণমূলের বুথ কমিটির সদস্য’’! তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ভরদুপুরে পূর্ব বর্ধমানের রায়নায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের পোশাকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে অভিযোগ জানিয়েছিলেন এক যুবক। এনিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, বিজেপির কার্যকর্তারা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বা শুভেন্দু অধিকারীর কাছে যাচ্ছেন না অভিযোগ জানাতে তাঁর কাছেই আসছেন। মঙ্গলবার এই ইস্যুতে পাল্টা বিবৃতি দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন তিনি বলেন, ‘‘ওই যুবকের নাম উজ্জ্বল খাঁ এবং তিনি রায়নার জোতশ্রীরাম গ্রামের তৃণমূলের বুথ কমিটির সদস্য।’’ 

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    মঙ্গলবার বিধাননগরের EZCC-তে কেন্দ্রীয় সরকার একটি চাকরি মেলার আয়োজন করেছিল। সেখানেই হাজির ছিলেন বালুরঘাটের সাংসদ। তিনি তাঁর বক্তব্যে এদিন টেনে আনেন রায়নার প্রসঙ্গ। এবং বলেন, ‘‘পূর্ব বর্ধমানের রায়নায় ওই ব্যক্তিকে সঙ্ঘের পোশাক পরিয়ে পাঠানো হয়েছিল। এটা দেখেই বোঝা যাচ্ছিল কারণ টুপিটাও ঠিক করে পড়তে পারেনি সে। এটা প্রশান্ত কিশোরের দুর্বল চিত্রনাট্য। এভাবে কেউ দিনদুপুরে গণবেশ পরে ঘুরে বেড়ায়না। রামগোপাল ভার্মাও এর থেকে ভালো চিত্রনাট্য লেখেন।’’ সঙ্ঘের আধিকারিকদের মতে, নির্দিষ্ট কিছু কার্যক্রম ছাড়া গণবেশ পরার রীতি নেই। সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবতের সঙ্গে দেখা করতেও পরতে হয়না গণবেশ। সঙ্ঘের পোশাকের আলাদা গরিমা রয়েছে বলেও জানাচ্ছেন সংগঠনের আধিকারিকরা।

    সেদিনকার ঘটনা

    নবজোয়ার কর্মসূচিতে পূর্ব বর্ধমানের রায়না-জামালপুর সড়কের ধারে জোতশ্রীরাম গ্রামের কাছে অভিষেকের কনভয় পৌঁছাতেই তা দাঁড় করান উজ্জল খাঁ নামের এক যুবক। যুবকের পরনে ছিল সংঘের পোশাক সাদা জামা মাথায় কালো টুপি। গাড়ি দাঁড় করিয়ে তিনি অভিষেককে জানাতে থাকেন এলাকার সমস্যা। ওই যুবক বলেন, ‘‘গ্রামের সেতুতে দীর্ঘদিন ধরে আলো জ্বলে না। বিডিও অফিসে অভিযোগ জানানো হয়েছে, তবু এর কোন সুরাহা হয়নি।’’ এই ঘটনার পর এই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও দাবি করেন যে বিজেপি কর্মীদের তাদের কাছে আসতে হচ্ছে। ঘটনায় রীতিমতো ট্যুইটও করা হয় সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের অফিসিয়াল পেজ থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kaliyaganj: মৃত সন্তানকে ব্যাগে ভরে  বাড়ি ফেরার ঘটনায় শোরগোল, বাড়িতে বিজেপি ও তৃণমূল

    Kaliyaganj: মৃত সন্তানকে ব্যাগে ভরে বাড়ি ফেরার ঘটনায় শোরগোল, বাড়িতে বিজেপি ও তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়োজনীয় টাকার অভাবে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে না পেরে শিশুপুত্রের মৃতদেহ জামাকাপড়ের ব্যাগে ভরে হাসপাতাল থেকে বাড়ি এনেছিলেন বাবা। সেই অমানবিক ও মর্মস্পর্শী ঘটনায় ফের প্রশ্নের মুখে স্বাস্থ্য দফতর।

    বিজেপি জেলা সভাপতির তোপ

    রবিবার এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায় উত্তর দিনাজপুর জেলায় (Kaliyaganj)। অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ায় জেলা বিজেপি নেতৃত্ব। রবিবার রাতে কালিয়াগঞ্জ ব্লকের মুস্তাফানগর গ্রাম পঞ্চায়েতের ডাঙ্গিপাড়ায় মৃত ওই শিশুর বাড়িতে যায় জেলা বিজেপি সভাপতি বাসুদেব সরকারের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল। পুত্রহারা পিতার কাছে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ শোনেন বিজেপি নেতৃত্ব৷ এরপরেই রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বাসুদেববাবু। তিনি আরও বলেন, সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল, স্টেট জেনারেল হাসপাতাল নাম হলেও বাস্তবে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো বলে কিছু নেই।

    তৃণমূল নেতৃত্বের আশ্বাস

    সোমবার মৃত ওই শিশুর বাড়িতে গেল তৃণমূল নেতৃত্বও। মুস্তাফানগর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান লতা সরকার দেবশর্মা, জেলা পরিষদের (Kaliyaganj) সদস্য দধিমোহন দেবশর্মা, পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি গোলাম মোস্তাক সহ অন্যান্যরা অসীম দেবশর্মার বাড়িতে যান। নিজের ছেলের মৃতদেহ ব্যাগে করে কেন আনতে হল সেই খবরও নেন। মর্মান্তিক এই ঘটনায় মৃত শিশুর পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন তৃণমূল নেতৃত্ব৷

    মহকুমা শাসকের বক্তব্য

    মহকুমা শাসক কিংশুক মাইতি জানিয়েছেন, ঘটনাটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক। খবরটি পাওয়া মাত্রই আমরা ব্লক অফিসারদের ঘটনাস্থলে পাঠিয়েছিলাম। পরিবারের সাথে কথা বলে আমরা জানতে পেরেছি, পরিযায়ী শ্রমিক হওয়ার কারণে মৃত শিশুর বাবার (Kaliyaganj) স্বাস্থ্যসাথী কার্ড ছিল না। আমরা সেই কার্ডের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। সমব্যথী প্রকল্পের টাকাও তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতেও এই পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন তিনি। পাশাপাশি এমন ঘটনা যাতে না ঘটে, সেদিকেও প্রশাসনের নজর থাকবে বলে জানান কিংশুকবাবু।

    গাফিলতির নানা দিক

    হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার রাতে শিশুর মৃত্যুর পর ওয়ার্ড মাস্টারের অফিসে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেওয়ার সময় অসীম দেবশর্মা অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছিলেন। কিন্তু কর্তব্যরত এক কর্মী তাঁকে জানিয়ে দেন, বাইরে থেকে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে হবে। কিন্তু মৃত শিশুর (Kaliyaganj) বাবা অসীম দেবশর্মা অভিযোগ করে বলেন, ১০২ নম্বরে ফোন করে সাহায্য চাইলে মৃতদেহ বহন করা হয় না বলে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল। কিন্তু আইন বা নিয়ম অনুযায়ী ১০২ নম্বরে ফোন করার পর সাহায্য করা উচিত ছিল। পুরো বিষয় নিয়ে তদন্তের দাবি তুলেছেন হাসপাতালেরই ডেপুটি সুপার সুদীপ্ত মণ্ডল। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নিজস্ব কোনও মৃতদেহ বহনের গাড়ি নেই, এমনটাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

    জলপাইগুড়ির ঘটনায় শিক্ষা নেয়নি উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল

    জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে কয়েক মাস আগে অ্যাম্বুলেন্স চালকদের ভাড়ার জুলুমের মুখে পড়তে হয় এক বাসিন্দাকে। পরে ছেলেকে বাবার মৃতদেহ কাঁধে করে নিয়ে গ্রামে ফিরতে হয়েছিল। বোঝাই যায়, বারবার একই ঘটনা ঘটলেও কেউই শিক্ষা নেয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: পুরসভার ঝিল দখল করে বিল্ডিং নির্মাণ, দলের কাউন্সিলারের বিরুদ্ধেই অভিযোগ তুলছে তৃণমূল

    TMC: পুরসভার ঝিল দখল করে বিল্ডিং নির্মাণ, দলের কাউন্সিলারের বিরুদ্ধেই অভিযোগ তুলছে তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলিপুরদুয়ার শহরে ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলারের বিরুদ্ধেই ঝিল দখল করে বিল্ডিং তৈরির অভিযোগ উঠেছে। প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এনিয়ে শাসকদলের অন্দরেও শোরগোল পড়ে গেছে।  

    কি অভিযোগ?

    আলিপুরদুয়ার শহরে জলাশয় ও ঝিল দখলের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। শহরের বহু পুরনো ঝিল এলাকার নেতাদের মাধ্যমে বেদখল হয়ে গিয়েছে, এমনটাই এলাকাবাসীর প্রধান অভিযোগ। তবে ঝিল দখলে এবার নাম জড়িয়েছে খোদ পুরসভার এক কাউন্সিলারের। বিরোধীদের অভিযোগ নয়, খোদ তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) প্রাক্তন জেলা সভাপতি প্রশান্তনারায়ণ মজুমদার (জহর) জেলা প্রশাসনের কাছে লিখিতভাবে এমনই অভি্যোগ জানিয়েছেন বলে জানা গেছে। তিনি আরও একধাপ এগিয়ে বলেন, আলিপুরদুয়ার টাউন ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের পার্টি অফিসটি তৈরি করা হয়েছে ঝিলের উপরেই। শাসকদলের কাউন্সিলার থেকে নেতারাই যদি এ ধরনের কাজে যুক্ত থাকেন, সাধারণ মানুষ কী করবেন? এমনটাই অভিযোগ স্থানীয় মানুষের।

    শাসক দলের মন্তব্য

    তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) টাউন ব্লক সভাপতি দীপ্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, আলিপুরদুয়ার শহরের টাউন ব্লক পার্টি অফিসটি আমরা নতুন করে তৈরি করিনি। অনেক আগে সেখানে দোকান ছিল। সেই দোকান কিনে নিয়ে পার্টি অফিস চালু করা হয়েছে। শহরের ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার অরূপা রায় বলেন, যে জমিতে তাঁর বাড়িটি রয়েছে, সেই জমির বৈধ কাগজপত্র রয়েছে। ঝিল দখলের অভিযোগ তিনি উড়িয়ে দিয়েছেন। প্রশান্ত নারায়ণ মজুমদার (জহর) বলেন, ওনার পুরনো বাড়ি নিয়ে আমার বক্তব্য নেই। তবে ইদানীং ঝিল দখল করে যে অংশ জুড়ে নির্মাণ করা হয়েছে, সেই জলাজমি নিয়েই আমি অভিযোগ প্রশাসনের কাছে জানিয়েছি।

    প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জমা

    এ নিয়ে আলিপুরদুয়ার শহরের প্রবীণ আইনজীবী নারায়ণ মজুমদার (জহর) জেলা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। সেই অভিযোগের প্রতিলিপি পুরসভার চেয়ারম্যানের কাছেও জমা দিয়েছেন জহরবাবু। ঝিল দখলের অভিযোগ ওঠায় আলিপুরদুয়ার পুরসভার চেয়ারম্যান প্রসেনজিৎ কর জানিয়েছেন, কাউন্সিলার বা চেয়ারম্যান যদি কেউ বেআইনিভাবে ঝিল দখল করে থাকেন, তবে তা হলে কেউই আইনের ঊর্ধ্বে যেতে পারবেন না। আইন আইনের পথেই চলবে। এইভাবে জলাজমির উপর অবৈধ নির্মাণ বন্ধে প্রশাসন কবে কার্যকার ভূমিকা পালন করবে, তাই এখন দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূলের মিটিংয়ে হামলা চালালো দলেরই কর্মীরা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    TMC: তৃণমূলের মিটিংয়ে হামলা চালালো দলেরই কর্মীরা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল (TMC) কংগ্রেসের মিটিংয়ে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল দলেরই অপর গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। হামলায় এক তৃণমূল কর্মী গুরুতর জখম হন। তাঁকে ভগবানপুর হাসপাতালে নিয়ে এসে চিকিত্সা করা হয়। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুর-১ ব্লকের শিমুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। এই ঘটনায় তৃণমূলের (TMC) গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে আসে।

    ঠিক কী ঘটেছে ?

    ভগবানপুর-১ ব্লকের শিমুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ভীমেশ্বরী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃণমূলের (TMC) কর্মী-সমর্থকরা মিটিং করছিলেন। সেই সময় তৃণমূলের (TMC) অন্য গোষ্ঠীর লোকজন এই হামলা চালায় বলে অভিযোগ। হামলার জেরে এক তৃণমূল কর্মীর মাথা ফেটে যায়। জখম হন সেখ মুত্তালিব নামে এক তৃণমূল কর্মী। তাঁর বাড়ি কিশোরপুর গ্রামে। অভিযোগ, শিমুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান দীপ্তেন্দু   মাইতির নির্দেশে এই হামলা হয়েছে। মিটিংয়ে ডাক না পাওয়ার কারণে দলের বিরুদ্ধ গোষ্ঠী এই হামলা চালিয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের প্রাক্তন সদস্য তৃণমূল (TMC) নেত্রী সবিতা প্রধানও আক্রান্ত হয়েছেন।

    হামলা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    আক্রান্ত তৃণমূল (TMC) কর্মী সেখ মুত্তালিব বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী হয়েও দলের ছেলেদের হাতে আক্রান্ত হলাম। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে দোষীদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। হামলার ঘটনার নিন্দা করেছেন ভগবানপুর-১ পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সভাপতি শেখর পন্ডিত। তিনি বলেন, এই হামলা অন্য কোনও রাজনৈতিক দলের কর্মীরা করেনি। করেছে, আমাদের দলের কর্মীরা। দুর্নীতি মুক্ত পঞ্চায়েত গড়তে আমরা উদ্যোগী হয়েছিলাম। তাই এই হামলা হয়েছে। ইনডোর মিটিং চলাকালীন হামলা হয়েছে। হামলা করেছে এলাকারই কয়েকজন তৃণমূল কর্মী। যদিও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ভগবানপুরের প্রাক্তন বিধায়ক অর্ধেন্দু মাইতির ভাই দীপ্তেন্দু মাইতি। শিমুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বর্তমান উপপ্রধান দীপ্তেন্দু মাইতি বলেন, তৃণমূলের কোনও মিটিং ছিল বলে আমার জানা নেই। আমি তো ডাক পাইনি। হামলার কোনও ঘটনা আমার জানা নেই।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির কাঁথি সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি স্বপন রায় বলেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজ্যে তৃণমূলের (TMC)  নবজোয়ার শুরু হয়েছে। সেখানে তৃণমূল কর্মীরা গোপন ব্যালট নিয়ে প্রকাশ্যে মারামারি করছেন, কোথাও পঞ্চায়েতে চুরির  লাইসেন্স কার হাতে থাকবে তা নিয়ে নিজেদের মধ্যে মারামারি হচ্ছে। তৃণমূলের (TMC) মারে তৃণমূল কর্মীদেরই মাথা ফাটছে। আদালতের একের পর এক রায়ে তৃণমূল নেতা কর্মীদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। এদের বিদায় আসন্ন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ABVP: বন্‌ধ ব্যর্থ করতে এবিভিপি-র ওপর হামলার অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ

    ABVP: বন্‌ধ ব্যর্থ করতে এবিভিপি-র ওপর হামলার অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার শিলিগুড়ি পলিটেকনিক কলেজে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (এবিভিপি) ডাকা ১২ ঘণ্টার বন্‌ধ ব্যর্থ করতে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠল। এদিন সকাল থেকেই বন্‌ধকে সফল করতে শিলিগুড়ি পলিটেকনিক কলেজের সামনে এবিভিপি’র সদস্যরা পিকেটিং করে। মূল অভিযোগ, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের একদল কর্মী বন্‌ধ ব্যর্থ করতে এসে আচমকা এবিভিপির সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। এবিভিপি সদস্যদের বাঁশ, রড দিয়ে পেটানো হয়। তাতে এবিভিপি-র কয়েকজন ছাত্র জখম হয়েছে। শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হলে একজন বাদে সকলকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়।

    কেন এই বন্‌ধ? 

    এবিভিপির তরফে জানানো হয়েছে, কলেজের ছাত্রছাত্রীদের একাধিক অসুবিধার কথা জানিয়ে বৃহস্পতিবার পলিটেকনিক কলেজে স্মারকলিপি জমা দিতে গেলে বাধা দেয় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। অন্যদিকে পাল্টা অভিযোগ করে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। তাদের অভিযোগ, তৃণমূল ছাত্র পরিষদ স্মারকলিপি দিতে গেলে এবিভিপি-ই বাধা দেয়। এই অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শিলিগুড়ির পলিটেকনিক কলেজ চত্বর। বাদানুবাদ থেকে দু-পক্ষ হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। ঘটনায় সংগঠনের দুই কর্মী জখম হওয়ার অভিযোগে বৃহস্পতিবার রাতেই শিলিগুড়ি থানার সামনে বিক্ষোভ দেখায় এবিভিপি। সেই সঙ্গে শুক্রবার ১২ ঘন্টা শিলিগুড়ি পলিটেকনিক কলেজ ধর্মঘটের ডাক দেয় তারা।

    কেন তৃণমূলের হামলা?

    এই বন্‌ধকে ঘিরে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তার জন্য সকাল থেকেই কলেজের সামনে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন ছিল। উপস্থিত ছিলেন শিলিগুড়ি থানার আইসি অনুপম মজুমদার। শান্তিপূর্ণভাবে এবিভিপি পিকেটিং করছিল। সিংহভাগ ছাত্রছাত্রী বন্‌ধকে সমর্থন করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। তারা এবিভিপির ছেলেদের কলেজ ছেড়ে যাওয়ার জন্য হুমকি দিতে থাকে। শুরু হয় দু-দলের মধ্যে বচসা, তারপর এবিভিপির সদস্যদের মারধর শুরু করে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। পুলিশের সামনেই দুষ্কৃতীদের দল এবিভিপি সদস্যদের মাটিতে ফেলে পেটায়। এবিষয়ে এবিভিপির রাজ্য কমিটির সদস্য অনিকেত দে সরকার বলেন, আমরা সকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবে পিকেটিং করছিলাম। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের লোকজন আমাদের বাঁশ, লাঠি দিয়ে বেধড়ক মেরেছে৷ অনেকেই জখম হয়েছে।পুলিশের সামনে গোটা ঘটনা ঘটেছে।

    কী বলছে তৃণমূল ও পুলিশ?

    দার্জিলিং জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (সমতল) সভাপতি তনয় তালুকদার বলেন, মারধরের কোনও ঘটনাই ঘটেনি৷ রড, লাঠি নিয়ে এবিভিপির কিছু গেরুয়া গুন্ডা এখানে এসে দাঁড়িয়েছিল। আমরা স্লোগান দিলে তারা ভয়ে এখান থেকে পালিয়ে যায়। পুলিশ জানিয়েছে, এদিন এবিভিপির ডাকা বন্‌ধকে কেন্দ্র করে কলেজ চত্বরে উত্তেজনা দেখা দেয়। তৃণমূল ছাত্র পরিষদ ও এবিভিপির সদস্যরা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। সময়মতো পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

    বিধায়কের নিন্দা

    খবর পেয়ে শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে এবিভিপির জখম কর্মী-সমর্থকদের দেখতে যান শিলিগুড়ির বিধায়ক বিজেপির শঙ্কর ঘোষ। তিনি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের গুন্ডাবাহিনী পুলিশের সামনে এবিভিপির শান্তিপূর্ণ পিকেটিংয়ে হামলা চালিয়েছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • TMCP: ডুপ্লে কলেজের সামনে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর হাতাহাতি, আহত দুই ছাত্রী

    TMCP: ডুপ্লে কলেজের সামনে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর হাতাহাতি, আহত দুই ছাত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার দুপুরে চন্দননগর ডুপ্লে কলেজের সামনে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ বাধে। দুপক্ষের মধ্যে মারপিট, লাঠি, ঘুষি, কিল, চড় কিছুই বাদ যায়নি। দুপুরে এরকম ঘটনার সাক্ষী রইল কলেজ সংলগ্ন ঐতিহ্যশালী স্ট্র্যান্ড রোড। আটক করা হয় তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রাক্তন জেলা সভাপতি সম্বুদ্ধ দত্ত এবং তাঁর অনুগামী অলীক সামন্ত এবং অর্ণব ঘোষ নামে দুই ছাত্রনেতাকে। পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষাঙ্গন আরও একবার বিশৃঙ্খলার সাক্ষী থাকল বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদদের একাংশ।

    কেন হাতাহাতি?

    তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রাক্তন জেলা সভাপতি সম্বুদ্ধ দত্তকে সংগঠনের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আর তারপর থেকেই কলেজ ক্যাম্পাসের রাজত্ব কার কাছে থাকবে, এই নিয়ে শাসকদলের ছাত্র সংগঠনের (TMCP) অন্দরে দুই গোষ্ঠীর লড়াই চলছিল। ক্যাম্পাসের আধিপত্য বজায় রাখতেই এদিন এই সংঘর্ষ হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুমান। অভিযোগ, সংঘর্ষ হয় সম্বুদ্ধ দত্ত ঘনিষ্ঠ সমাজবিরোধীদের অভব্য আচরণের জেরে। কলেজ ক্যাম্পাসের আশেপাশে মেয়েদেরকে বহুদিন ধরেই সমাজবিরোধীরা হেনস্থা করছিল বলে বিশেষ অভিযোগ উঠছিল। কলেজের পর্যবেক্ষক সুইটি কোলে অভিযোগ করেন, পাপ্পু চৌধুরী সহ কয়েকজন সমাজবিরোধী কলেজের বাইরে তাঁদের বেশ কয়েকদিন ধরে উত্যক্ত করছিল। দিন দিন এটা সহ্যের সীমাকে অতিক্রম করে গিয়েছিল। প্রতিকার হচ্ছে না বলে কিছু একটা পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছিলেন তাঁরা। তাই প্রশাসনের কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ জানাতে মিছিল করতে করতে চন্দননগর থানায় ডেপুটেশন দিতে গিয়েছিলেন তাঁরা। কলেজে ফেরার সময় সম্বুদ্ধ দত্ত মদতপুষ্ট বহিরাগত দুষ্কৃতীরা তাঁদের উপর চড়াও হয়ে মারধর শুরু করে। দেখতে দেখতে এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আমিশা নামে এক ছাত্রী অভিযোগ করেন, তাঁদের ওপর সম্বুদ্ধ ও তাঁর দলবল চড়াও হয়ে তাঁর গায়ে হাত তোলে। তাঁর সোনার হার ছিনিয়ে নেওয়া হয় বলে জানা যায়। অন্যদিকে পাপ্পু চৌধুরীকেও বেধড়ক মারধর করার ফলে তাকে চন্দননগর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    তৃণমূল ছাত্র পরিষদ এবং বিরোধীদের বক্তব্য

    তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) বর্তমান জেলা সভাপতি শুভদীপ মুখোপাধ্যায় বলেন, বহিরাগতদের সঙ্গে কলেজে ছাত্র-ছাত্রীদের একটা গণ্ডগোল হয়েছে। জানা গেছে, সম্বুদ্ধ দত্ত সেই সময় উপস্থিত ছিলেন। তিনি আরও বলেন, এই বিষয়ে দলের কোনও ব্যাপার নেই। আমরা বিশ্বাস করি পুলিশ আইন অনুযায়ী বিশেষ ব্যবস্থা নেবে। বিরোধী ছাত্র সংগঠন মনে করছে, তৃণমূলের শাসনে বহুদিন ছাত্র নির্বাচন বন্ধ। ভর্তির জন্য কাটমানি কে নেবে, নবীনবরণ উৎসবের নামে টাকা কে তুলবে-এই নিয়ে নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠীসংঘর্ষের ফলাফলস্বরূপ এমন ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। ঘটনায় যদি দলের কোনও বিষয় না থাকে, তবে দলের নেতারা দাঁড়িয়ে থেকে কেন এই ঘটনার নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন? উত্তর মেলেনি। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতার বক্তব্যের মধ্যে অসঙ্গতি রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে।

    পুলিশের ভূমিকা

    স্থানীয় চন্দননগর থানায় দুপক্ষের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) অভিযুক্ত দুপক্ষের নেতাদের আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল থানায়। পুলিশ ঘটনায় অভিযুক্তদের মধ্যে অনেককেই গ্রেফতার করে। রাত অবধি আটকে রাখা হয় তৃণমূল ছাত্র পরিষদের অভিযুক্তদের। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share