Tag: tmc

tmc

  • Suvendu Adhikari: ২ মে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন, খেজুরির সভায় জানিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ২ মে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন, খেজুরির সভায় জানিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২ মে পঞ্চায়েত নির্বাচন করাতে চায় তৃণমূল (TMC) সরকার। ভোট হবে এক দফায়। সোমবার পূর্ব মেদিনীপুরের খেজুরির ঠাকুরনগরের সভায় এমন দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ২ মে পঞ্চায়েত ভোট করাবে রাজ্য সরকার। সব খবর আমার কাছে থাকে। একটা ফেজে ভোট করাবে। পুলিশ দিয়ে ভোট করাতে চাইছে। যাতে রক্তগঙ্গা বওয়াতে পারে, তার ব্যবস্থা করছে।

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন…

    তিনি বলেন, এক দফায় ভোট করার কারণ যাতে শত শত মানুষ মারা যায়। এই ব্যবস্থা করছে অত্যাচারী অহংকারী ভাইপোর একমাত্র পিসি। রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে অশান্তির আশঙ্কা করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তবে শুভেন্দুর আবেদনে সাড়া দেয়নি দেশের শীর্ষ আদালত। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করুন না, দেখবেন জেলায় ২২৩টি গ্রাম পঞ্চায়েত আসন আছে। তার মধ্যে ২০টি আসন পাবেন না। গত বিধানসভা নির্বাচনে জেলায় বিজেপি যে তৃণমূলের চেয়ে এক শতাংশ ভোট বেশি পেয়েছিল, তাও মনে করিয়ে দেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীর শোভাযাত্রায় এনআইএ তদন্তের দাবি, রায় ঘোষণা স্থগিত রাখল হাইকোর্ট

    লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলকে খেলা দেখাবেন বলেও মন্তব্য করেন শুভেন্দু। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে শুভেন্দু বলেন, আপনাকে তো খেলা আমি দেখাব লোকসভায়। গত বিধানসভা নির্বাচনের ফলের নিরিখে তমলুক ও কাঁথি লোকসভা কেন্দ্রে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। তিনি বলেন, ঘাটাল নেব, তমলুক দেড় লাখে জিতব, কাঁথি তিনের ওপরে যাবে। লোকসভা নির্বাচনে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সব কটি আসনই বিজেপির ঝুলিতে যাবে বলেও দাবি শুভেন্দুর।

    তৃণমূল নেত্রীকে নিশানা করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তিনটে এজেন্ডা। প্রথম হল পরিবারবাদ, যেন তেন প্রকারেণ ভাইপোকে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। দ্বিতীয় তোষণ। সংখ্যালঘু বৌদ্ধ, জৈন, শিখ, খ্রিষ্টান, মুসলিমদের উন্নয়নের ভাবনা তাঁর নেই। তাঁর ভাবনা হচ্ছে তুষ্টিকরণ করে কী করে ভোটব্যাঙ্কটা ঠিক রাখব। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, শিবপুর, রিষড়ায় দাঙ্গা কোনও সম্প্রদায়ের লোক করেনি। দাঙ্গা করেছে তৃণমূলের মুসলিম নেতারা। দাঙ্গাবাজ কারা? তৃণমূল। দাঙ্গাবাজদের নেত্রী কে? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, দাঙ্গাবাজদের হঠাতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Sukanta Majumdar:  প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি! বালুরঘাটের দণ্ডি-কাণ্ড নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি! বালুরঘাটের দণ্ডি-কাণ্ড নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দণ্ডি-কাণ্ড নিয়ে এবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে চিঠি দিলেন বালুরঘাটের সাংসদ (Balurghat MP Sukanta Majumdar) তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বিজেপি থেকে তৃণমূলে ফিরে আসা ৪ আদিবাসী মহিলাকে দণ্ডি কাটানোর বিষয়টিকে জাতীয় স্তরে নিয়ে যাওয়ার কথা ট্যুইট করে জানান সুকান্ত। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে চিঠি দেওয়ার পাশাপাশি এসটি কমিশনকেও চিঠি দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। আগামী দিনে আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে এমন আচরণ যাতে আর না করা হয়, সে ব্যাপারে হস্তক্ষেপ চেয়ে সোমবার রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি।

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে চিঠিতে সুকান্ত মজুমদার লেখেন, ‘তপন বিধানসভা এলাকা তথা বালুরঘাট লোকসভা এলাকার ২০০ জন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ গত ৬ এপ্রিল বিজেপিতে যোগ দেন। এই যোগদান তৃণমূল ভালভাবে নেয়নি। নানারকম হুমকি দেওয়া হয়, কয়েকজনকে তৃণমূলে যোগদানে বাধ্যও করা হয়। তৃণমূলে যোগদানের আগে প্রায় ১ কিলোমিটার পথ ‘দণ্ডবৎ পরিক্রমা’ করানো হয়েছে।’

    আদিবাসী জাতির অপমান

    সম্প্রতি দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনে প্রায় ২০০ জন মহিলা তাঁদের পরিবার-সহ তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন। এর পর ফের তৃণমূলে ফিরে আসায় তাঁদের মধ্যে ৪ জনকে ‘প্রায়শ্চিত্ত’ করাতে দণ্ডি কাটানো হয়। ওই ৪ জন মহিলা তফসিলি জনজাতি সম্প্রদায়ের। এ নিয়েই আদিবাসী সমাজের প্রতি বাংলার শাসকদলের ‘নিম্নরুচির মানসিকতা’ নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি।

    চিঠিতে সুকান্ত লিখেছেন, ‘‘অতীতের বিভিন্ন ঘটনাবলি এবং নানা মন্তব্য থেকেই স্পষ্ট যে, আদিবাসীদের প্রতি তৃণমূলের নেতাদের মানসিকতা কেমন। তবে এটা আর বরদাস্ত করা যাবে না।’’ তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী বরাবরই পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মানুষের প্রতি আন্তরিক এবং সংবেদনশীল।

    মহিলাদের অপমান

    রাষ্ট্রপতির পাশাপাশি জাতীয় তফসিলি জনজাতি কমিশনের চেয়ারপার্সনকেও চিঠি লিখেছেন সুকান্ত। তপনের ঘটনায় অনুসন্ধানের দাবি জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি এই ঘটনায় যাঁরা জড়িত, তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। দণ্ডি-বিতর্কে রাজ্যজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। বিরোধীদের অভিযোগ, অস্বস্তি বুঝে জেলার মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতিকে বদল করেছে তৃণমূল। তবে এর পরও শাসকশিবিরের বিড়ম্বনা বহাল রাখতে রাষ্ট্রপতি ও এসটি কমিশনকে চিঠি লিখলেন বিজেপি সাংসদ।

    আরও পড়ুুন: কেষ্টর গড়ে দাঁড়িয়ে পঞ্চায়েতে তৃণমূলকে উত্খাতের ডাক দিলেন শুভেন্দু

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আদিবাসী মহিলাদের যেভাবে দণ্ডি কাটানো হয়েছে, এর বিরুদ্ধে প্রশাসনিক পদক্ষেপ চাই। এটা তো দলের পদক্ষেপ। মহিলা সংগঠনের সভাপতি পদ থেকে সরানো হয়েছে। এসসি এসটি অ্যাক্টে এই মহিলার বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিত। তাকে গ্রেফতার করা উচিত। জেলে পাঠানো উচিত। এই আইনে জামিন হয় না। সরকার তো ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। যেভাবে আদিবাসী মহিলাদের দণ্ডি কাটানো হল, এটা সমগ্র মহিলা জাতির অপমান, আদিবাসীদের অপমান।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anganwadi Corruption: শিক্ষকের পর এবার অঙ্গনওয়াড়ির  সুপারভাইজার পদে নিয়োগেও ‘দুর্নীতি’?

    Anganwadi Corruption: শিক্ষকের পর এবার অঙ্গনওয়াড়ির সুপারভাইজার পদে নিয়োগেও ‘দুর্নীতি’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার অঙ্গনওয়াড়ির সুপারভাইজার পদে নিয়োগ ঘিরেও উঠল দুর্নীতির (Anganwadi Corruption) অভিযোগ। এনিয়ে আদালতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকা কল্যাণ সমিতি। সম্প্রতি শিলিগুড়িতে সংগঠনের তৃতীয় রাজ্য সম্মেলনে এই প্রস্তাব নেওয়া হয়েছে। শূন্য থেকে ছয় বছর বয়সি শিশুদের এবং প্রসূতি মায়েদের পরিচর্চার দায়িত্ব এই অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের। এর বাইরেও তাঁদের অনেক সরকারি কাজ করানো হয়। পালস পোলিও, দুয়ারে সরকারের শিবির, নির্বাচন, স্বাস্থ্যশিবির সবেতেই অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা ‘ছাই ফেলতে ভাঙা কুলো’।

    সুপারভাইজার পদে নিয়োগ-দুর্নীতি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার হুমকি কেন ?

    এই অমানুষিক পরিশ্রম করেও ন্যায্য সাম্মানিক পাচ্ছেন না তাঁরা। প্রাপ্য সুযোগসুবিধা থেকেও তাঁদের বঞ্চিত করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা সুবীর সাহা। তাঁর অভিযোগ, সীমাহীন বঞ্চনার সঙ্গে এবার যোগ হয়েছে সরকারি স্থায়ী পদে নিয়োগের সুযোগ কেড়ে নেওয়া। তিনি বলেন, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের সহকারি স্থায়ী সুপারভাইজার পদে উন্নীত করার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার ২৫ শতাংশ সংরক্ষণ বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করেছে। রাজ্যে ৩৪০০ সুপারভাইজার পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। তাতে ১৭০০ অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীকে নিয়োগ করার কথা। কিন্তু দেখা যাচ্ছে মাত্র ৪১২ জন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীকে সুপারভাইজার পদে নিয়োগ করা হচ্ছে। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত থাকা সত্ত্বেও প্রায় ১৩০০ অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী সুপারভাইজার পদে নিয়োগ পাচ্ছেন না। প্রায় ১৩০০ সুপারভাইজার পদে রাজ্যের শাসকদলের নেতা-কর্মী-মন্ত্রীরা দুর্নীতি (Anganwadi Corruption) করছেন। এ নিয়ে আমরা রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজার দ্বারস্থ হয়েছিলাম। কিন্তু তাঁর কাছ থেকে এ ব্যাপারে কোনও ইতিবাচক সাড়া মেলেনি। এবার সব বিধায়ক ও সাংসদের কাছে এই তথ্য তুলে ধরা হবে। তারপর আমরা এই সুপারভাইজার পদে নিয়োগ-দুর্নীতি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হব। 

    মোবাইল নিয়েও দুর্নীতি ?

    অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের মোবাইল কেনার জন্য প্রাপ্য টাকা না পাওয়ার বিষয়টি নিয়েও সংগঠনের তৃতীয় রাজ্য সম্মেলনে আলোচনা হয়েছে। সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা বলেন, খবর রয়েছে কেন্দ্র সরকার অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের মোবাইল কেনার জন্য আট হাজার টাকা করে দিয়েছে। কেননা এখন সবকিছুই অনলাইনে হয়ে গিয়েছে। অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের মোবাইল ফোন থেকে রিপোর্ট পাঠাতে হয়। পশ্চিমবঙ্গে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা সেই মোবাইল কেনার টাকা পাননি (Anganwadi Corruption)। কেউ গয়না বিক্রি করে, কেউ ধারদেনা করে মোবাইল কিনে সরকারি কাজ করছেন। রাজ্যের ১ লক্ষ ১৬ হাজার অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীকে মোবাইল কেনার টাকা দেয়নি রাজ্য সরকার।
    কুড়ি থেকে ৬৫ বছর বয়সের মহিলাদের অঙ্গনওয়াড়ির কর্মী হিসেবে কাজ করার সুযোগ থাকছে। ৬৫ বছর হয়ে গেলে সেই কর্মীদের অবসর নিতে হয়। অবসরের সময় এককালীন মাত্র তিন লাখ টাকা দেওয়া হয়। সুবীরবাবু বলেন, আমাদের দাবি, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের প্রভিডেন্ট ফান্ড, পেনশন, গ্র্যাচুইটি দিতে হবে।

    সরব বিজেপি নেতৃত্ব

    শিলিগুড়িতে উত্তরবঙ্গ মাড়োয়ারি ভবনে গত আট এপ্রিল পশ্চিমবঙ্গ অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকা কল্যাণ সমিতি তৃতীয় রাজ্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ১৮টি জেলা থেকেই প্রায় তিন হাজার সদস্যা উপস্থিত হয়েছিলেন। আর এই বিপুল সমাবেশ শিলিগুড়ি বিধায়ক বিজেপির শঙ্কর ঘোষ, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ির বিধায়ক বিজেপির শিখা চট্টোপাধ্যায় উপস্থিত ছিলেন। তাঁরাও এই সম্মেলনে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের প্রতি রাজ্যের সীমাহীন শোষণ, বঞ্চনা ও অবিচার (Anganwadi Corruption) নিয়ে সরব হন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mid Day Meal: গোল্লায় যাক শিশুদের মিড ডে মিল! মধুভাণ্ডের কাড়াকাড়িতেই মত্ত তৃণমূলের দুই গোষ্ঠী

    Mid Day Meal: গোল্লায় যাক শিশুদের মিড ডে মিল! মধুভাণ্ডের কাড়াকাড়িতেই মত্ত তৃণমূলের দুই গোষ্ঠী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের মাদার ও যুব সংগঠনের দুই নেতার বিবাদে সমস্যায় করণদিঘির আলতাপুর হাইস্কুল। অভিযোগ, মিড-ডে-মিল (Mid Day Meal) সহ স্কুল পরিচালন কমিটির হিসাবের টাকার ভাগ কে কতটা পাবে, তা নিয়েই এই বিবাদের সৃষ্টি। এই বিবাদ ধীরে ধীরে হাতাহাতি থেকে হানাহানি পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে৷ প্রাণনাশের চেষ্টার অভিযোগও পৌঁছেছে থানা থেকে জেলাশাসক পর্যন্ত। 
    এইসব গোলমালে আলতাপুর স্কুলের উন্নয়ন, পড়ুয়াদের মিড-ডে-মিল সব গোল্লায় যেতে বসেছে বলে বিরোধী দলের স্থানীয় নেতাদের অভিযোগ। স্কুল পরিচালন সমিতির সদস্যরা একে অন্যের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করেছেন প্রকাশ্যেই। তাদের এক পক্ষের দাবি, হিসেব চাইতেই পরিচালন সমিতির সদস্যকে মারধর করেছেন অন্যজন। 

    স্কুল চালাতে সমস্যা হচ্ছে, স্বীকার প্রধান শিক্ষকের

    প্রধান শিক্ষক অবশ্য দাবি করেছেন, স্কুলের সবকিছু চলছে নিয়ম মেনেই। তবে গোলমালের কথা স্বীকার করেছেন তিনি এবং সেই গোলমালে স্কুল চালাতে সমস্যার কথাও গোপন করেননি তিনি। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, সমস্যা আলোচনার মাধ্যমেই মিটতে পারত। যেহেতু ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পরিচালন সমিতির সদস্য লিখিত অভিযোগ করেছেন, তাই তিনিও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সবটা লিখিত আকারে জানাবেন। সব মিলিয়ে উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘি ব্লকের আলতাপুর হাইস্কুলের ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য বিভিন্ন মহলে। 

    অভিযোগ থানা এবং জেলাশাসককেও

    করণদিঘির আলতাপুর হাইস্কুলের পরিচালন সমিতির সভাপতি ও অন্য দুই সদস্যর মধ্যে মারামারির ঘটনায় চলতি মাসের ২ তারিখ করণদিঘি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন পরিচালন সমিতির সদস্য আবু তাহিরের স্ত্রী। অভিযোগ, স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতি মহাঃ হানিফ তাঁর স্বামী আবু তাহিরকে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ওই ঘটনায় আহত আবু তাহির রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপরে চলতি মাসের ৫ তারিখ আবু তাহির ও স্কুল পরিচালন সমিতির আরও ২ সদস্য জেলাশাসক সহ জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁদের অভিযোগ, স্কুলে মিড-ডে-মিল ঠিকভাবে খাওয়ানো হয় না। পুষ্টির খাবারও সঠিকভাবে দেওয়া হয় না পড়ুয়াদের। পাশাপাশি স্কুলের পরিচালন সমিতির কোনও বৈঠক হয় না কোনওদিন। এই সমস্ত বেনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানান তাঁরা। শুধু তাই নয়, পড়ুয়া ভর্তি বা মিড ডে মিল (Mid Day Meal)-সব ক্ষেত্রেই অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা না করে তাঁদের অন্ধকারে রেখেই পরিচালন সমিতির সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন বলে অভিযোগ। তাঁদের দুজনের যোগশাজশেই স্কুলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে, বিশেষত মিড-ডে-মিলে অবৈধ কারবার চলছে বলে অভিযোগ। 

    কী বলছেন পরিচালন কমিটির সভাপতি ? 

    যদিও মিড-ডে-মিলের (Mid Day Meal) টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চক্রান্তে সায় না দেওয়াতেই এই চক্রান্ত বলে পাল্টা দাবি করেন অভিযুক্ত পরিচালন সমিতির সভাপতি মহাঃ হানিফ। তাঁর দাবি, মিড-ডে-মিলের টাকা হাতানোর ছক ছিল অভিযোগকারীদের।

    আন্দোলনের হুঁশিয়ারি বিজেপির

    তবে সব মিলিয়ে পরিচালন সমিতির অন্দরে এই বচসা বা তীব্র দ্বন্দ্বে স্কুলের একটা বড় ক্ষতি হতে বসেছে এবং তার প্রভাব ইতিমধ্যেই পড়ুয়াদের উপর পড়ছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। তাদের দাবি, তৃণমূল কংগ্রেসের মাদার এবং যুব সংগঠনের দুই নেতা মিড-ডে-মিলের টাকার বখরা নিয়ে গোলমাল পাকানোয় আলতাপুর হাইস্কুলের উন্নয়ন, পড়াশোনা ও মিড-ডে-মিল (Mid Day Meal) গোল্লায় যাচ্ছে। প্রশাসনকে সক্রিয় হয়ে সবটা সামাল দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। যদি প্রশাসন সঠিক ভুমিকা গ্রহণ না করে, তবে বৃহত্তর আন্দোলনেরও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: দু’দিনের সফরে শুক্রবার রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ, কী কী কর্মসূচি থাকছে?

    Amit Shah: দু’দিনের সফরে শুক্রবার রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ, কী কী কর্মসূচি থাকছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal) আপাতত তিহাড় জেলের বাসিন্দা। শুক্রবার সেই জেলায়ই সভা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। পরের দিন দক্ষিণেশ্বরে ভবতারিণীর মন্দিরে পুজো দিয়ে ফিরবেন দিল্লি। শুক্রবার পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে বঙ্গ বিজেপির সঙ্গে আলোচনায়ও বসতে পারেন তিনি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই সফরকে ঘিরে সাজ সাজ রব গেরুয়া শিবিরে। জানুয়ারি মাসে এ রাজ্যে আসার কথা ছিল অমিত শাহের। শেষমেশ বাতিল হয়ে যায় বঙ্গ সফর। তখনই জানিয়েছিলেন বাজেট অধিবেশনের পর আসবেন। সেই মতো চলতি সপ্তাহের শেষে দু দিনের সফরে বাংলায় আসছেন তিনি।

    অমিত শাহ (Amit Shah)…

    তাঁর এই সফরকে কাজে লাগাতে শুক্রবার বীরভূমের সিউড়িতে সভা করার কথা তাঁর (Amit Shah)। ওই দিন রাতে কলকাতায় ফিরে করবেন কোর কমিটির বৈঠক। সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে পদ্ম শিবিরের শীর্ষ নেতৃত্বকে। দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে শাহের এই বাংলা সফর যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। কেন সিউড়িতেই সভা হবে শাহের? বিজেপির একটি সূত্রের খবর, বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। বীরভূম লোকসভা আসনটির দিকে নজর রয়েছে পদ্ম শিবিরের। তাই জেলায় সংগঠন চাঙা করাই লক্ষ্য বিজেপি নেতৃত্বের। জনসভার বদলে ওই দিন সিউড়িতে শাহ কর্মিসভাও করতে পারেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: কেষ্টর গড়ে দাঁড়িয়ে পঞ্চায়েতে তৃণমূলকে উৎখাতের ডাক দিলেন শুভেন্দু

    এর আগে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল রাজ্য বিজেপির নেতাদের। প্রধানমন্ত্রী সময় দিতে না পারায় সেই বৈঠক হয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর (Amit Shah) সঙ্গে। সেই বৈঠকে গুরুত্ব পেয়েছিল সিএএ প্রসঙ্গ। রাজ্য বিজেপির কয়েকজন নেতা শাহের কাছে জানতে চেয়েছিলেন বাংলায় সিএএ কবে চালু হবে? সেই সময় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, ১০-১৫ দিন অপেক্ষা করতে। সেই সময়সীমাও পার হয়ে যাবে শুক্রবার। তাই ওই জনসভায় সিএএ নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কিছু বলেন কিনা, এখন তাই দেখার। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই অভিযোগে রেড রোডে আম্বেদকর মূর্তির পাদদেশে দু দিনের ধর্নায়ও বসেন তৃণমূল নেত্রী। সিউড়ির জনসভায় সে সম্পর্কেও কিছু বলতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: শহিদ মিনারে যুবরাজের সভার জন্য টেন্ডার ডেকে ঝাঁপিয়ে পড়ল সরকার! এ কোন রাজত্ব?

    Abhishek Banerjee: শহিদ মিনারে যুবরাজের সভার জন্য টেন্ডার ডেকে ঝাঁপিয়ে পড়ল সরকার! এ কোন রাজত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর ঘাসফুলের ব্যাটন এখন তাঁর হাতে। তিনি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকও (Abhishek Banerjee), পাশাপাশি যুব তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতিও তিনিই। দলে বর্ষীয়ান সাংসদরা থাকলেও যুবরাজ থাকলে কারও নাকি কথা বলারই সাহস থাকে না, এমনটাই জনশ্রুতি। অভিষেক (Abhishek Banerjee) কোনও জেলা সফরে গেলে পুলিশ-প্রশাসনের কর্তাদের থরহরিকম্প অবস্থা হয়। সভায় যাওয়ার রাস্তা খারাপ থাকলে প্রশাসন সঙ্গে সঙ্গে সেই রাস্তা মেরামত করে দেয়। 

    ২৯ মার্চ কী  ছিল শহিদ মিনারে?

    এবার ২৯ মার্চ কলকাতার শহিদ মিনারে যুব তৃণমূলের সভার আয়োজন ছিল। রাজ্যের সমস্ত জেলার ছাত্র, যুব এবং মাদারের কর্মীরা সেই সভায় হাজির হয়েছিলেন। আর সভার প্রধান বক্তা ছিলেন তৃণমূলের এই যুবরাজ (Abhishek Banerjee)। ফল যা হওয়ার, তাই-ই হয়েছে। পার্টির প্রোগ্রাম, ঝাঁপিয়ে পড়েছিল সরকার। তাঁর সভার ব্যারিকেড, এমনকী অস্থায়ী প্যান্ডেল তৈরির জন্য টেন্ডার ডেকে দেয় খোদ পূর্ত দফতর। পূর্ত দফতরের পক্ষ থেকে যেভাবে টেন্ডার ডেকে যুবরাজের (Abhishek Banerjee) সভার পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে, সেই বিষয়টি সামনে আসতেই রাজ্য জুড়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে। দলীয় সভার আয়োজন প্রশাসন কী করে করতে পারে, তা নিয়ে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। যদিও প্রশাসনের সাফাই, নিরাপত্তার স্বার্থেই যা করার করা হয়েছে। এর সঙ্গে তৃণমূলের মিটিংয়ের কোনও সম্পর্ক নেই।

    দেখা যাক, টেন্ডারে কী রয়েছে?

    অনুষ্ঠানের আগেই শহিদ মিনার ও রেড রোড চত্বরে অস্থায়ী প্যান্ডেল, ব্যারিকেড, বাফার ব্যারিকেড এবং একটি ওয়াচ টাওয়ার তৈরির জন্য টেন্ডার ডাকা হয়। ২৫ মার্চ এই টেন্ডার ডাকা হয়েছিল। নোটিশে শুধু ২৯ মার্চ শহিদ মিনারে অস্থায়ী প্যান্ডেলসহ পরিকাঠামো তৈরির কথা বলা হয়। কোনও দলের উল্লেখ নেই। তবে, ওইদিন যুবরাজের সভা ছাড়া শহিদ মিনারে আর কোনও কর্মসূচি ছিল না। ফলে, নোটিশে উল্লেখ না থাকলেও অভিষেকের (Abhishek Banerjee) সভার জন্যই যে এই আয়োজন করা হয়েছিল, তা বলাই বাহুল্য। এই ধরনের সভার জন্য দলীয় ফান্ড থেকেই খরচ করে প্যান্ডেল তৈরি করার কথা। তাহলে সরকারি টাকা খরচ করে দলীয় সভার আয়োজন করা হল কেন? উত্তর নেই। স্বাভাবিকভাবেই দলীয় সভার জন্য টেন্ডার ডাকায় পূর্ত দফতরের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    রাস্তার জন্য মাথা খুঁড়ে মরছেন বাসিন্দারা। আর….!!

    সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগেই রাজ্যের একাধিক পঞ্চায়েত এলাকায় বেহাল রাস্তার জন্য গ্রামবাসীরা ভোট বয়কটের ডাক দিচ্ছেন। শুক্রবারই মালদহের গাজোলে রাস্তা না হওয়ায় বহু বাসিন্দা বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। রাজ্য জুড়ে অনুন্নয়নের ছবি সামনে আসছে। সেখানে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে দলীয় সভার প্যান্ডেল করা কতটা যুক্তিসঙ্গত, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহল প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। বিরোধীদের বক্তব্য, দলীয় সভার জন্য পূর্ত দফতর এই ধরনের উদ্যোগ কি নিতে পারে? সরকারি টাকা জনগনের কাজে ব্যবহার হবে। তা না করে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের নেতাকে তুষ্ট করতে আসরে নেমেছে সরকার। এই রাজ্যে এতদিন দলদাস ছিল পুলিশ। এখন প্রশাসনও দলদাসে পরিণত হয়েছে। বাংলার মানুষ এই ধরনের ঘটনার সাক্ষী আগে কখনও হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: কেষ্ট-কন্যাকে ফের দিল্লিতে তলব ইডির, হাজিরা দেবেন সুকন্যা?

    Anubrata Mondal: কেষ্ট-কন্যাকে ফের দিল্লিতে তলব ইডির, হাজিরা দেবেন সুকন্যা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলায় তিহাড় জেলে রয়েছেন তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। তাঁর সঙ্গে তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলকে (Sukanya Mondal) মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে চাইছে ইডি। তবে ইডির নাগাল এড়িয়ে চলছেন সুকন্যা। মার্চ মাসে প্রথমে তলব করা হয় অনুব্রতকে। সেবার হাজিরা এড়ান তিনি। প্রথমবার আইনজীবী মারফত চিঠি দিয়ে আরও কিছু দিন সময় চেয়েছিলেন তিনি। দ্বিতীয়বার ফের ইডি তলব করে সুকন্যাকে। নোটিশ পেয়েও ইডি দফতরে হাজিরা দেননি তিনি। তারপর আবার এবার তলব করা হল কেষ্ট-কন্যাকে। সোমবার তাঁকে দিল্লিতে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।

    অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)…

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, গ্রেফতার হওয়া অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট মণীশ কোঠারিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও কয়েকটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। নতুন কিছু সম্পত্তিরও হদিশ মিলেছে। এর সবেই নাম রয়েছে সুকন্যার। সেসব নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই ফের তলব করা হয়েছে সুকন্যাকে। জানা গিয়েছে, সিউড়ি থানার আইসি মহম্মদ আলিকে দফতরে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। তাঁকে আপাতত দিল্লির বাইরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। তাঁকে যে কোনও সময় তলব করা হতে পারে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেও বাধ্যতামূলক আধারকার্ড, এ কোন ‘মমতা’?

    ইডির আগে সুকন্যাকে দিল্লিতে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। সেটা ছিল গত বছরের অগাস্ট মাস। সিবিআইয়ের দাবি, সেবার বিপুল সম্পত্তি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছিল সুকন্যার কাছে। সিবিআই সূত্রে খবর, সুকন্যা কোনও সদুত্তর দেননি। তিনি জানিয়েছিলেন, সম্পত্তি সংক্রান্ত সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন তাঁর বাবা (Anubrata Mondal) ও হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারি। ইডি সূত্রে খবর, সেই কারণেই কেষ্ট ও তাঁর মেয়ে সুকন্যাকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা প্রয়োজন। তদন্তকারীদের ধারণা, তাতেই জানা যাবে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির উৎস কী। তবে সোমবারও যদি ইডির নাগাল এড়ান সুকন্যা, তাহলে বিলম্বিত হতে পারে পিতা-পুত্রীকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার পরিকল্পনা। এখন দেখার, এবারও সুকন্যা ইডির নাগাল এড়ান কি না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lakshmir Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেও বাধ্যতামূলক আধারকার্ড, এ কোন ‘মমতা’?

    Lakshmir Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেও বাধ্যতামূলক আধারকার্ড, এ কোন ‘মমতা’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সময় তিনি ছিলেন আধার (Aadhar) কার্ডের ঘোরতর বিরোধী। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকার যখন বিভিন্ন ক্ষেত্রে আধার কার্ড বাধ্যতামূলক করে, তখন তার কড়া সমালোচনা করেছিল তৃণমূল (TMC) পরিচালিত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। সেই তিনিই এবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar) প্রকল্পে বাধ্যতামূলক করে দিলেন আধারকার্ড।

    লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar)…

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সস্তা জনপ্রিয়তা কুড়োতে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প চালু করে মমতা সরকার। তখন আধার বাধ্যতামূলক ছিল না। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প মমতাকে ফের নিয়ে আসে নবান্নের কুর্সিতে। পরে সেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারই বুমেরাং হয়ে দাঁড়ায় রাজ্য সরকারের। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে সাধারণ মহিলাদের মাসে ৫০০ টাকা করে দেওয়া হয়। তফশিলি জাতি কিংবা উপজাতির মহিলারা মাসে পান ১০০০ টাকা করে। ফি মাসে এক ধাক্কায় বিপুল পরিমাণ টাকার জোগান দিতে হিমশিম খায় রাজ্য সরকার। বাধ্য হয়ে প্রকল্পের (Lakshmir Bhandar) বরাদ্দ জোগান দিতে কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা ব্যয় করা হতে থাকে খয়রাতি প্রকল্পে। তার পরেও সমস্যার সমাধান হয়নি। ভুয়ো ডকুমেন্ট দিয়ে অনেকেই মুফতের টাকা লুটেপুটে নিতে থাকেন। তার পরেই টনক নড়ে সরকারের। যার জেরে এবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পেও বাধ্যতামূলক করা হল আধার কার্ড।

    আরও পড়ুুন: রাজু ঝা–কে খুনের পিছনে রয়েছে বড় মাথা, প্রাণহানির শঙ্কা লতিফেরও! চাঞ্চল্যকর দাবি অর্জুন সিং-এর

    এর আগে ভুয়ো রেশন কার্ড ধরতে হাতিয়ার করা হয়েছিল আধার। আধার অস্ত্র প্রয়োগ করতেই ধরা পড়ে ৬০ লক্ষ ভুয়ো গ্রাহক। রাতারাতি ছেঁটে ফেলা হয় তাঁদের। ফি মাসে সরকারের বাঁচে কয়েক কোটি টাকা। ভুয়ো রেশন কার্ডই নয়, জাল জবকার্ড বানিয়ে লুঠে নেওয়া হচ্ছিল সরকারের কোটি কোটি টাকা। অভিযোগ, তৃণমূলের বহু নেতা-কর্মীও ভুয়ো জবকার্ডের সাহায্যে দিব্যি চালাচ্ছিলেন লুঠের কারবার। আধার অস্ত্র প্রয়োগ করে সেই কারবারেও ইতি টানা হয়েছে। এক ধাক্কায় বাদ গিয়েছে প্রায় এক কোটি ভুয়ো জবকার্ড। এবার জাল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar) গ্রাহক ধরতে বাধ্যতামূলক করা হল সেই আধার কার্ড। এক সময় যে কার্ডের বিরোধিতা করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং। দুয়ারে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে এহেন গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত নিলেন তৃণমূল নেত্রী। এই মর্মে জারি করা হয়েছে নয়া নির্দেশিকা। এখন দেখার, পঞ্চায়েত নির্বাচনে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারই তৃণমূলের শিরঃপীড়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায় কিনা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: ভরা বাজারে গুলি করে খুন তৃণমূল নেতাকে, শিথিল হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর রাশ?

    Nadia: ভরা বাজারে গুলি করে খুন তৃণমূল নেতাকে, শিথিল হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর রাশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ক্ষমতায় রয়েছে তৃণমূল (TMC) পরিচালিত সরকার। বিরোধীরাও তেমন শক্তিশালী নন। এহেন আবহে ভরা বাজারে গুলি করে খুন করা হল তৃণমূলেরই এক নেতাকে। মৃতের নাম আমোদ আলি বিশ্বাস। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটে নদিয়ার (Nadia) হাঁসখালির ছোট চুপড়ি বাজারের কাছে। প্রকাশ্য দিবালোকে তৃণমূল নেতা খুন হওয়ায় এলাকায় ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। প্রশ্ন উঠছে, রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার বেহাল দশা নিয়েও।

    নদিয়ায় (Nadia) খুন…

    স্থানীয় সূত্রে খবর, প্রতিদিনের মতো এদিন সকালেও বাজারে যান বড় চুপড়ির (Nadia) বাসিন্দা আমোদ। বাজার করার সময় সেখানে বাইকে চড়ে আসে দুই ব্যক্তি। আমোদের সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলে তারা। পরে হয় কথা কাটাকাটি। আচমকাই আমোদকে গুলি করে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। আমোদকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় বগুলা গ্রামীণ হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন তাঁকে। খবর পেয়ে দ্রুত অকুস্থলে পৌঁছায় হাঁসখালি থানার পুলিশ। কী কারণে আমোদকে খুন করা হল, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তৃণমূলের হাঁসখালি ব্লক সভাপতি শিশির রায় বলেন, ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরে খুন বলে মনে হচ্ছে। পুলিশ তদন্ত করলে সত্যিটা প্রকাশ্যে আসবে।

    আরও পড়ুুন: ফের বিতর্কে প্রেসিডেন্সি! সরস্বতী পুজোয় না, অথচ ইফতারের আয়োজন জাঁকজমকপূর্ণ

    রানাঘাট পুলিশ জেলার সুপার কে কান্নান বলেন, আমোদ আলি বিশ্বাস দীর্ঘদিন ধরে সমাজবিরোধী কাজের সঙ্গে যুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক খুন ও খুনের চেষ্টার মামলা রয়েছে। কয়েক দিন আগে তাঁর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার হয়েছিল বেশ কয়েকটি আগ্নেয়াস্ত্র। দুটি গোষ্ঠীর লড়াইয়ের জেরে খুন বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। এদিনই ভোরে খুন হয়েছেন কোচবিহারের শীতলকুচির গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য তৃণমূলের নীলিমা বর্মণ। খুন হয়েছেন তাঁর স্বামী বিমলচন্দ্র বর্মণ এবং এক মেয়েও। গুরুতর জখম অবস্থায় মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন নীলিমার আরও এক মেয়ে। রাজ্যের দু প্রান্তে একই দিনে দুই তৃণমূল নেতার খুনে উদ্বেগ শাসক শিবিরেও। 

    কেবল এই দুই খুন নয়, দিন তিনেক আগে পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড়ে ল্যাংচা দোকানের (Nadia) সামনে খুন হন কয়লা ব্যবসায়ী রাজু ঝা। সাত সকালে তাঁকেও খুন করে পালিয়ে যায় খুনিরা। রাজুর খুনের আততায়ীরা এখনও অধরা। এরই মধ্যে একই দিনে পর পর দুটি খুনের ঘটনা এ রাজ্যেই। দিন দিন রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে বলে অভিযোগ। রাজ্যের ওপর কী ক্রমেই শিথিল হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাশ? উঠছে প্রশ্ন।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: মুখ্যমন্ত্রীর সাধের ত্রিফলা নিয়ে স্বজনপোষণ ও দুর্নীতির অভিযোগ, উত্তাল পুরুলিয়া

    TMC: মুখ্যমন্ত্রীর সাধের ত্রিফলা নিয়ে স্বজনপোষণ ও দুর্নীতির অভিযোগ, উত্তাল পুরুলিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেই দুর্নীতি, সেই স্বজনপোষণের অভিযোগ। এবার বিতর্কে মুখ্যমন্ত্রীর সাধের ত্রিফলা। অকেজো হয়ে পড়া ত্রিফলার নিলাম ঘিরেই শুরু হয়েছে জলঘোলা। লোকদেখানো নিলাম ডেকে বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্বে থাকা কাউন্সিলারের ছেলেকে অকেজো ত্রিফলা পাইয়ে দেওয়া হয়েছে, এই অভিযোগ ঘিরে উত্তপ্ত পুরুলিয়া পুরসভা। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, শাসকদলেরই একাধিক কাউন্সিলার এনিয়ে সরব হয়েছেন। যদিও পুর কর্তৃপক্ষের দাবি, আইন মেনেই নিলাম হয়েছে। কাউকে পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। প্রসঙ্গত, অকেজো ত্রিফলা বাতিস্তম্ভের কেটে ফেলা অংশ নিলাম করা নিয়েই ঘটনার সূত্রপাত। গত শনিবার ওই ত্রিফলা বাতিস্তম্ভগুলির নিলাম হয়। নিলামে এই সমস্ত সামগ্রী পান বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্বে থাকা তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলার আনোয়ারি বিবির ছেলে শেখ সাহিদ।

    দলের বিরুদ্ধেই অভিযোগ, কী বলছে তৃণমূল ?

    পুরুলিয়া পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলার রবিশঙ্কর দাস বলেন, ওই ত্রিফলা মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প। ত্রিফলা আলো কেটে দেওয়ার সময়ই আপত্তি করেছিলাম। কারণ কিছু ত্রিফলা খারাপ হয়ে থাকলে তা সারানো যেত। তিনি আরও বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্বে থাকা চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল ও ২২ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার আনোয়ারি বিবির ছেলেই নিলামে ওই ত্রিফলা বাতিস্তম্ভগুলি পেয়েছে। আর এর ফলেই উঠেছে প্রশ্ন। কাউন্সিলারের ছেলেকে এই নিলাম পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে অনেকেই অভিযোগে সরব হয়েছেন।

    এ বিষয়ে ২০ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার সমীরণ রায় বলেন, নিলাম নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই, প্রশ্ন উঠেছে আমাদের দলেরই কাউন্সিলার তথা বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্তের ছেলেই নিলামে সব জিনিস পাচ্ছেন বলে। এই কারণেই সবাই দল এবং পুরসভার বিরুদ্ধে আঙুল তুলছেন। ৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার সুনয় কবিরাজ বলেন, নিলাম হয়তো নিয়ম মেনে হয়েছে। কিন্তু বাইরে কে কী সেটিং করেছে, সেটা বলা সম্ভব নয়। কিন্তু আমি থাকলে নৈতিকভাবে এরকম নিলামে অংশগ্রহণ করতাম না।

    কী বলছেন পুরুলিয়া পুরসভার বিরোধী দলনেতা ?

    অন্যদিকে পুরুলিয়া পুরসভার বিরোধী দলনেতা প্রদীপ মুখার্জি বলেন, কাউন্সিলারের ছেলে ছাড়া আর কি কোনও ব্যবসায়ী নেই শহরে? গোটা নিলাম প্রক্রিয়া প্রশ্নের মুখে পড়ছে। একই সুর বিজেপি বিধায়ক সুদীপ মুখার্জির গলাতেও। এবিষয়ে পুরুলিয়া পুরসভার বিদ্যুৎ বিভাগের চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল ও তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলর আনোয়ারি বিবির কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে তাঁর ছেলে ও বরাত পাওয়া ঠিকাদার শেখ সাহিদের ভাই সেখ সাব্বির বলেন, সমস্ত আইন মেনেই ভাই নিলামে অংশগ্রহণ করে সবচেয়ে বেশি দাম দিয়ে ওই সামগ্রী পেয়েছে। কাউন্সিলারের ছেলে বলে নিলামে অংশ নিতে পারবে না, এমন কোনও আইন নেই। মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে। 

    অভিযোগ সঠিক নয়, দাবি করে কী যুক্তি দিলেন পুরপ্রধান ?

    পুরপ্রধান নবেন্দু মাহালি বলেন, বিরোধীদের অভিযোগ সঠিক নয়। সমস্ত আইন মেনেই নিলাম করা হয়েছে। নিলামে পাঁচজন অংশগ্রহণ করেছিলেন। প্রত্যেককে নিলামের আগে ৩ লক্ষ টাকা জমাও করতে হয়েছিল। ওপেন নিলামে যে কেউ অংশ নিতেই পারেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share