Tag: tmc

tmc

  • Lok Sabha Election 2024: “সিএএ নিয়ে তৃণমূলের প্রচার ঠিক হলে আমি থুতু চাটব”, চ্যালেঞ্জ মিঠুনের

    Lok Sabha Election 2024: “সিএএ নিয়ে তৃণমূলের প্রচার ঠিক হলে আমি থুতু চাটব”, চ্যালেঞ্জ মিঠুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪২টি কেন্দ্রেরই প্রার্থী তিনি। অসুস্থতার পর ভোটপ্রচারে নেমে এমনই বলেছিলেন বিজেপির তারকা প্রচারক ‘মহাগুরু’ মিঠুন চক্রবর্তী। সেই কথামতো কাজও করছেন তিনি। বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে হাইভোল্টেজ প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন লাগাতার। ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আগে থেকেই সিএএ ইস্যু নিয়ে বিজেপিকে এক নাগাড়ে আক্রমণ শানিয়ে যাচ্ছে তৃণমূল। এবার সেই  আক্রমণেরই পাল্টা জবাব দিলেন মিঠুন চক্রবর্তী। উল্লেখ্য, লোকসভা ভোটের আগেই সিএএ কার্যকর করার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেটাকে হাতিয়ার করেই তৃণমূলের শীর্ষ নেতা থেকে শুরু করে ছোট-বড়-মাঝারি সব মাপের নেতারা এক সুরে আক্রমণ শানাচ্ছেন বিজেপিকে। এমনকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভোটের প্রচারপর্বে বলতে শোনা গিয়েছে যে, রাজ্যে সিএএ কার্যকর করতে দেওয়া হবে না। যদিও ইতিমধ্যেই একাধিকবার পাল্টা প্রতিক্রিয়া এসেছে নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহের তরফে। আর এবার প্রতিক্রিয়া দিলেন মিঠুন চক্রবর্তীও।

    সিএএ প্রসঙ্গে মিঠুন

    লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে তৃণমূলকে একহাত নিয়ে মিঠুন বলেন, “এরা টাকার বিনিময়ে সব কিছু ভুয়ো করেছে। ভুয়ো আধার কার্ডও করেছে। যাদের ভুয়ো আধার কার্ড রয়েছে, তাদের সমস্যা হবে। কিন্তু আপনাদের জন্য কোনও সমস্যা হবে না। এটা আমার চ্যালেঞ্জ। তৃণমূল বলছে, সিএএ কার্যকর হওয়া মানে মুসলিমদের তাড়িয়ে দেবে। এরা যা বলছে, সেটা যদি সত্যি হয়, যদি একজনকেও তাড়ানোর চেষ্টা হয়, আমাকে ডাকবেন, এই মাঠে আপনারা থুতু ফেলবেন, আমি সেই থুতু চাটব।” তাঁর (Mithun Chakraborty) স্পষ্ট কথা, “সিএএ কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। কাউকে তাড়িয়ে দেওয়ার আইন নয়। নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন হল সিএএ।”

    নয়া মোড়কে মিঠুনের ‘জলঢোঁড়া’ সংলাপ

    অন্যদিকে লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে হুগলিতে জনসভায় এসে তিন বছর পর আবারও ‘জলঢোঁড়া’র সংলাপ খানিক ঘুরিয়ে আওড়ালেন মিঠুন। আগামী ২০ মে হুগলি জেলার শ্রীরামপুর, হুগলি, আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট রয়েছে। হুগলিতে এবারে লকেটের প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূলের রচনা। তাই ভোটের আগে শেষ লগ্নে মঙ্গলবার পাণ্ডুয়ায় বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে সভা করলেন মহাগুরু। মঞ্চে নিজের অভিনীত নানা ছবির সংলাপ বলেন বিজেপি নেতা। তাঁর কথায়, ‘‘সিনেমার ডায়লগ থেকে নাকি হিংসা হচ্ছে! যাই হোক, ডায়লগ তো আমি বলবই। তবে একটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলব।’’ তার পরেই ‘অভিমন্যু’ ছবির সংলাপকে এদিক-ওদিক করে মিঠুন (Mithun Chakraborty) বলেন, ‘‘আমি জলঢোঁড়াও নই, বেলেবোড়াও নই। আমি এই রকম একটা সাপ, যে গর্ত থেকে ছোট ছোট ইঁদুর বার করে নিয়ে আসে।’’  

    আরও পড়ুন: মোদির বিরুদ্ধে আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, নির্বাচন কমিশনে অভিযোগের পরামর্শ

    তাপস রায়ের সমর্থনে রোড শো

    চব্বিশের লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) রাজ্যের ৪২ কেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র কলকাতা উত্তর। আর সেই লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত জোড়াবাগান মিঠুনের পৈতৃক ভিটে। এখনও সেখানেই ভোট দেন তিনি। সূত্রের খবর, এবার সেই কেন্দ্রেরই বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের সমর্থনে রোড শো করবেন মিঠুন চক্রবর্তী। তবে  মিঠুনের রোড শো-র দিনক্ষণ এখনও স্থির হয়নি। এ বিষয়ে প্রাথমিকভাবে তাপস রায়ের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে মাত্র। তিনি জানিয়েছেন, দ্রুতই দিনক্ষণ ঠিক হয়ে যাবে। অর্থাৎ নিজের কথা মতোই বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনে শেষ মুহূর্তের প্রচারে ঝড় তুলছেন মহাগুরু। কোথাও জনসভায় নিজস্ব স্টাইলে বক্তৃতা, কখনও আবার প্রার্থীকে পাশে নিয়ে রোড শো। রোজই প্রচার ময়দানে নানান মেজাজে দেখা যাচ্ছে মিঠুন চক্রবর্তীকে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Agnimitra Paul: মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    Agnimitra Paul: মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পলের (Agnimitra Paul) প্রচার সভায় হামলা করল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তায় বসে পথ অবরোধে সামিল হয় বিজেপি। পাল্টা তৃণমূলের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপির বিরুদ্ধের হিংসার অভিযোগ তোলা হয়েছে।

    রাজ্যের বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের উপর আক্রমণের ঘটনা নতুন নয়। আগেও বিধানসভা নির্বাচন, পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং এখন লোকসভা নির্বাচনে শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে একাধিকবার বিজেপির উপর হামলার অভিযোগ উঠেছিল। অগ্নিমিত্রা পল এই রাজ্যের তৃণমূল শাসনের একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। রাজ্যে যে আইনের শাসন নেই তা নিয়ে বিধানসভায় সোচ্চার হয়েছিলেন তিনি।

    ঘটনা কোথায় ঘটেছে (Agnimitra Paul)?

    গত মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা-১ ব্লকের জেড়থান বাজার এলাকায়। এরপরই পথ অবরোধ শুরু করেছিলেন বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পল (Agnimitra Paul)। এই কারণে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এলাকায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    কী বললেন অগ্নিমিত্রা?

    বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা (Agnimitra Paul) জানিয়েছেন, “এদিন আমি এগরায় নির্বাচনী প্রচার সভায় গিয়েছিলাম। প্রচার সভায় যেতে আমাকে বাধা দেওয়া হয় এবং আমাদের কর্মী-সমর্থকদের উপর হামলা করা হয়। আমি এই বিষয়ে কমিশনকে জানাব। এখানকার পুলিশ-প্রশাসন তৃণমূলের দলদাস হয়ে কাজ করছে।”

    আরও পড়ুনঃ “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে অগ্নিমিত্রার (Agnimitra Paul) দাবিকে অস্বীকার করে বলা হয়েছে, খুব পরিকল্পিত ভাবে আমাদের উপর আক্রমণ করেছে বিজেপি। বিজেপি নেতা শান্তশীল বেরা এদিন তৃণমূল নেতা বিশ্বজিৎকে গালিগালাজ করেছে। প্রতিবাদ জানালে এরপর বিজেপি ঝামেলা শুরু করে। আবার পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ইতিমধ্যে অভিযোগ জমা পড়েছে। তদন্ত শুরু করেছি আমরা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভোটের আগে হালিশহরের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানসহ বহু কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    BJP: ভোটের আগে হালিশহরের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানসহ বহু কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে বারাকপুর লোকসভায় ফের তৃণমূলে ধস নামল। হালিশহর পুরসভার তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান রাজা দত্ত বহু কর্মী-সমর্থক নিয়ে বিজেপিতে (BJP) যোগ দিলেন। কয়েকদিন আগেই তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের খাসতালুক নৈহাটিতে ধস নামিয়েছিল বিজেপি। অর্জুনের হাত ধরে তৃণমূলের যুব নেতা স্বপন ইন্দু সহ বহু কর্মী যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে। সেই জের কাটতে না কাটতে নির্বাচনের আগে হালিশহরে এই যোগদানে বিজেপি কর্মীরা চাঙ্গা হয়ে উঠেছেন।

    তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত (BJP)

    বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, হালিশহরের দাপুটে তৃণমূল নেতা ছিলেন রাজা দত্ত। তিনি দীর্ঘদিন পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। তাঁর মতো দাপুটে তৃণমূল নেতা বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় হালিশহরে গেরুয়া শিবিরের অনেকটাই শক্তিবৃদ্ধি হল বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। অর্জুনের হাত ধরে তিনি বিজেপি যোগদান করেন। বিজেপিতে যোগ দিয়ে রাজা দত্ত বলেন, তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত। দলের জন্য অনেক লড়াই করেছি। আমাকে দলে কোনও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এখন দলে দুর্নীতিগ্রস্তরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আমরা এসবের বিরুদ্ধে সরব হয়েছি। আমি কোনওভাবেই এই দল করতে পারব না। তাই অর্জুনদার হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দিলাম। আমার এলাকায় বিজেপি লিড পাবে। হালিশহর, কাঁচরাপড়া জুড়ে তৃণমূল যা করে বেড়াচ্ছে তাতে ওদের পক্ষে আর ভোট নেই।

    আরও পড়ুন: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ অমিত শাহের

    অর্জুন সিংয়ের কী বক্তব্য?

    যোগদান নিয়ে বিজেপি (BJP) প্রার্থী অর্জুন সিং বলেন, প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই দলে যোগদান লেগেই রয়েছে। বীজপুর এলাকায় তৃণমূল নেতারা যা করে রেখেছে, তাতে মানুষ ওদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান সহ বহু কর্মী যোগ দিলেন। আগামীদিনে আরও অনেকে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করবে। আগেও বলেছি, নৈহাটিতে আমি লিড নেব। এবার বলছি, বীজপুরেও বিজেপি লিড পাবে। তৃণমূলের সঙ্গে মানুষ নেই তা ভোটের ফলে প্রমাণ হয়ে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    Amit Shah: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের পঞ্চমদফার নির্বাচনের আগে ফের ভোটের প্রচারে এসেছেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি এদিন বনগাঁয় নির্বাচনী সভা করেন। মতুয়া সমাজকে বিজেপির জন্য ভোট দানের কথা বলেন। তিনি বলেন, “বিশ্বের কোনও শক্তি নেই সিএএ আটকাতে পারবে না”। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক বার নাগরিকত্ব সংশোধন আইন নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। এবার অমিত শাহ, মমতাকে ফের আক্রমণ করলেন।

    কী বললেন আমিত শাহ (Amit Shah)?

    নির্বাচনী প্রচারে এসে প্রবীণ বিজেপি নেতা অমিত শাহ (Amit Shah) তৃণমূলকে একাধিক বিষয়ে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, “আপনারা কেউ জীবনে একসঙ্গে ৫০ কোটি টাকা দেখেছেন। তৃণমূলের মন্ত্রীর কাছে ৫০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল, তাপস পাল অনেক নেতা কুলপতি হয়েছেন। কেউ চাকরি বিক্রি করেছেন আবার কেউ গরু পাচার করেছেন। রাজ্যের কয়লা, বালি, গরু পাচারকারী সকলকে জেলে যেতে হবে। সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বাংলার জন্য কিছুই করেননি। অনুপ্রবেশকারী এবং দুর্নীতিগ্রস্থ লোকেদের জন্য কেবল কাজ করে গিয়েছেন। দিদি আপনি যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন তখনও ইভিএম-ই ছিল।”

    আরও পড়ুনঃ জলপাইগুড়ি সীমান্তে বিএসএফ-এর গুলিতে ঝাঁঝরা এক পাচারকারী

    আর কী বললেন?

    বনগাঁয় এদিন বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের সমর্থনে ভোট প্রচারে এসে অমিত শাহ(Amit Shah) বলেন, “সিএএ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছেন। মতুয়ারা নাগরিকত্ব পাবেনই। কেউ আটকাতে পারবেননা। দিদি আপনার সময় শেষ হতে চলেছে। দেশের কোনও এমন শক্তি নেই যে সিএএকে আটকাতে পারবে। নিমন্ত্রণ করা সত্ত্বেও রাহুল গান্ধী এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাননি। তাঁদের কাছে ভোটব্যাঙ্ক হল অনুপ্রবেশকারীরা। রামমন্দির নির্মাণে বড় বাধা দিয়েছিল কংগ্রেস, তৃণমূল, কমিউনিস্টরা। কিন্তু দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে মোদি জী রামমন্দির নির্মাণ করেছেন। দেশে ইতিমধ্যে ৩৮০টি আসনের ভোট হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৭০টি আসনে মোদি জয়লাভ করেছেন। বাংলায় ৩০টি আসনএ জয়ী হবে বিজেপি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালি নিয়ে ফের নতুন আবেদন সুপ্রিম কোর্টে, কী বলছেন মামলাকারীরা?

    Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালি নিয়ে ফের নতুন আবেদন সুপ্রিম কোর্টে, কী বলছেন মামলাকারীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির মূল মামলার সঙ্গে যুক্ত হতে চেয়ে সুপ্রিম দুয়ারে আর্জি জানিয়েছিলেন সেখানকারই মহিলাদের একাংশ। মঙ্গলবার সেই আবেদন গ্রহণ করল শীর্ষ আদালত। বিচারপতি বিআর গাভাই এবং বিচারপতি সন্দীপ মেহতার বেঞ্চ মূল মামলার সঙ্গে সন্দেশখালির মহিলাদের একাংশের মামলা যুক্ত করার অনুমতি দিয়েছে। আগামী জুলাই মাসে সন্দেশখালির মামলার শুনানি রয়েছে। তখনই এই আর্জি শুনবে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ। 

    শীর্ষ আদালতের অভিমত

    সম্প্রতি একটি ভাইরাল ভিডিও-তে কিছু অনৈতিক দাবি করা হয়েছে।  সন্দেশখালির ওই ভিডিও নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন সেখানকার স্থানীয় বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়াল। ভাইরাল ভিডিওর বিষয় নিয়ে আবার সুপ্রিম কোর্টের নজরদারিতে তদন্ত চেয়ে আবেদন করেছেন সন্দেশখালির মহিলাদের একাংশ। তারা নিরপেক্ষ এবং স্বাধীন তদন্ত চান। সূত্রের খবর, শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মতো সন্দেশখালির মূল মামলার সঙ্গে গঙ্গাধর কয়ালের ভিডিও সংক্রান্ত মামলাটিও যুক্ত হতে পারে। সন্দেশখালি সংক্রান্ত মূল মামলাটির শুনানি কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে চলছে। সন্দেশখালিতে সিবিআই তদন্তের যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তার বিরোধিতা করে সু্প্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য সরকার। সেই সংক্রান্ত মামলার শুনানি আপাতত স্থগিত রেখেছে শীর্ষ আদালত। কলকাতা হাইকোর্টের রায়েও কোনও হস্তক্ষেপ করেনি সু্প্রিম কোর্ট। এই মামলার শুনানি আগামী জুলাই মাস পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বঙ্গে পঞ্চম দফায় ৭৬২, ষষ্ঠ দফাতে ১০২০ কোম্পানি বাহিনী!

    সাজানো ঘটনা দাবি শুভেন্দুর 

    গত ৪ মে-র পর থেকে এখনও পর্যন্ত সন্দেশখালি নিয়ে একাধিক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সোমবারই সন্দেশখালি প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেছেন, ”এইসব ভিডিও করার পিছনে ভাইপোর মস্তিষ্ক রয়েছে। আইপ্যাককে দিয়ে এই কাজ করানো হয়েছে।” রাজ্যের পুলিশও এই ষড়যন্ত্রে যুক্ত বলে দাবি শুভেন্দু। পরপর ভাইরাল হওয়া ভিডিওকে কেন্দ্র করে রবিবার উত্তপ্ত হয়েছিল সন্দেশখালি। ওই ঘটনায় চারজন বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছে সন্দেশখালি থানার পুলিশ। এলাকার বিজেপি কর্মী সমর্থকদের দাবি, ধৃত এই চারজন বিজেপি কর্মী গোলমালের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়। তৃণমূল পরিকল্পনা করিয়ে পুলিশকে দিয়ে তাদের গ্রেফতার করিয়েছে! সোমবার ভোট শেষের পর বিকেলে সেই গ্রেফতারির প্রতিবাদেই পথে নামেন সন্দেশখালির মহিলারা। উত্তপ্ত হয় পরিস্থিতি। টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: তৃণমূলের মদতেই নদীর চর বিক্রি করছে জমি মাফিয়ারা! রুখে দিলেন বিজেপি বিধায়ক

    Siliguri: তৃণমূলের মদতেই নদীর চর বিক্রি করছে জমি মাফিয়ারা! রুখে দিলেন বিজেপি বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদীর চর দখল করে প্লট বানিয়ে বিক্রি করছে তৃণমূল আশ্রিত জমি মাফিয়ারা। প্রতিবাদে রুখে দাঁড়ালেন এলাকার বিজেপি বিধায়ক। শিলিগুড়ি (Siliguri) শহর লাগোয়া ডাবগ্রাম- ফুলবাড়ি বিধানসভার অন্তর্গত হাতিয়াডাঙ্গার চন্দননগর এলাকায় সাহু নদীর চর দখলে যুক্ত তৃণমূলের স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই ধাক্কা খেয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জমি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ।

    কী নির্দেশ ছিল মুখ্যমন্ত্রীর? (Siliguri)

    এই এলাকা থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে মিনি সচিবালয় উত্তরকন্যায় (Siliguri) বসে বছর তিনেক আগে মুখ্যমন্ত্রী এখানে জমির মাফিয়া রাজ বন্ধ করতে পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিছুদিন পুলিশ দৌঁড়ঝাপ করে কয়েকজন জমিয়া মাফিয়াকে গ্রেফতার করেছিল। কিন্তু, তাতে জমি হাঙরদের শায়েস্তা করা যায়নি। খোদ মুখ্যমন্ত্রীর দলের নেতারাই জমি দখলের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। সাহু নদীর চর দখলের ঘটনায় সেটাই প্রমাণ হল বলে মনে করেন ডাবগ্রাম- ফুলবাড়ির বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: কয়লাকাণ্ডে ১০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেলেন অনুপ মাঝি

    কোথায় কীভাবে দখল হচ্ছে নদীর চর?

    ডাবগ্রাম- ফুলবাড়ির বিধানসভা এলাকার ডাবগ্রাম – ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের হাতিয়াডাঙার পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে সাহু নদী। এক সময় সারা বছর নদীতে ভালো জল থাকত। চর দখল হতে হতে সেই নদী নর্দমায় পরিণত হয়েছে। বদলে যাচ্ছে নদীর গতিপথ। হাতিয়া ডাঙার চন্দননগরে (Siliguri) প্রায় পাঁচ বিঘা নদীর চর হঠাৎ করে ঘেরা দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পার্শ্ববর্তী গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল সদস্য শাকালু রায়ের নেতৃত্বে এই চর দখল চলছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের কয়েকজনকে মন্দির বানানোর কথা বলে দলে টানেন ওই তৃণমূল নেতা। একটি ছোট মন্দির তৈরির কাজও শুরু করেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রশ্ন,  একটা ছোট মন্দির গড়ার জন্য বিঘার পর বিঘা নদীর চর ঘেরা হয়েছে কেন? অন্য এলাকার তৃণমূল পঞ্চায়েত কেন এখানে এসে মন্দির বানাবেন?

     রুখে দাঁড়ালেন বিজেপি বিধায়ক  

    বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায় বলেন, জমি গিলতে গিলতে তৃণমূলের জমি মাফিয়া নেতাদের পেট বড় হয়ে গিয়েছো। তাই নদীর চরও রেহাই পাচ্ছে না। গোটা এলাকায় নদীর চর দখল হয়ে গিয়েছে। এখানেও মন্দির বানানোর নাম করে তৃণমূলের জমি হাঙরররা নদীর চর দখল করে প্লট বানিয়ে বিক্রি করবে। গোটা বিষয়টি পুলিশ ও বিডিও’কে জানিয়েছি। কাজ বন্ধ হয়েছে। এই নদীর চর দখল হতে দেব না।

    কী বলছেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য

    তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য শাকালু রায় বলেন, মন্দির বানানো হচ্ছে। তাতে কেন বাঁধা দেওয়া হচ্ছ? অনেকদিন থেকেই এই নদীর চর দখল করে অনেক বাড়ি ঘর তৈরি হয়েছে। সেগুলি কেন ভাঙা হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে লাঠি-ঝাঁটা হাতে রাত জেগে গ্রাম পাহারা মহিলাদের, তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে লাঠি-ঝাঁটা হাতে রাত জেগে গ্রাম পাহারা মহিলাদের, তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) সন্ধ্যা পর্যন্ত আন্দোলনের পর মঙ্গলবার কাঠপোল এলাকা থমথমে হয়ে রয়েছে। দোকানপাট বন্ধ। পুলিশি টহল চলছে। কাঠপোল বাজার অঘোষিত বন্ধের চেহারা নিয়েছে, রাস্তাঘাট শুনশান। জনশূন্য গ্রাম এক প্রকার বলা যেতে পারে। তবে, এরই মধ্যে মঙ্গলবারও মহিলারা রাস্তায় নেমে তৃণমূল ও পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান।

    বিক্ষোভকারী মহিলার বক্তব্য? (Sandeshkhali)

    বিক্ষোভকারী (Sandeshkhali) এক মহিলা বলেন, হাফিজুর নামে এক তৃণমূল কর্মী শুভেন্দুর পোস্টার ছিঁড়ে দেয়। আমি তাঁর প্রতিবাদে করি। তখনই ও আমার নাইটি ছিঁড়ে দেয়। আমার স্বামীকে বাঁচাতে আসলে আমাকে মারধর করে। পরে, এলাকার কয়েকজন মহিলার শ্লীলতাহানি করে তৃণমূলের লোকজন। পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতে গেলে উলটে পুলিশই আমাদের আমাদের ছেলেদের গ্রেফতার করে। আর আমরা অবস্থান বিক্ষোভ করলে পুলিশ আমাদের ওপর লাঠিচার্জ করে। ঘরের ভিতরে ঢুকে পুলিশ অত্যাচার করে। এসবের প্রতিবাদে আমাদের এই আন্দোলন। আমরা এই ঘটনার বিচার চাই। অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। পাশাপাশি পুলিশ কর্মীদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

    আরও পড়ুন: কয়লাকাণ্ডে ১০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেলেন অনুপ মাঝি

    লাঠি-ঝাঁটা হাতে রাত জেগে গ্রাম পাহারা মহিলাদের

    সন্দেশখালি (Sandeshkhali) আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ হল সোমবার। রাতে পুলিশি অভিযান আটকাতে ‘রাত্রি জাগো’ গ্রাম পাহারা কর্মসূচি মহিলাদের। লাঠি-ঝাঁটা হাতে রাত জেগে গ্রাম পাহারা দেওয়ার শপথ নিলেন মহিলা আন্দোলনকারীরা। রবিবার বিজেপির সন্দেশখালি থানা ঘেরাও কর্মসূচি থেকে তুলকালাম কাণ্ড হয়। গত কয়েকদিনে একের পর এক ভাইরাল ভিডিও সামনে এসেছে। বিজেপির দাবি, সন্দেশখালির আন্দোলনকে কালিমালিপ্ত করার জন্য তৃণমূল এসব করছে। রবিবার ঘটনাকে কেন্দ্র করে থানার সামনে মহিলাদের জমায়েত থেকে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তির পরিস্থিতি হয়। থানার সামনের জমায়েত থেকে বিজেপির সমর্থক মহিলারা তৃণমূল বিধায়ক সুকুমার মাহাতো, পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ দিলীপ মল্লিককে ধাওয়া করলে ঘটনা অন্য দিকে মোড় নেয়। এই ঘটনার পর থেকে সন্দেশখালিতে নতুন করে ফের আন্দোলন শুরু হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cattle Smuggling Case: জলপাইগুড়ি সীমান্তে বিএসএফ-এর গুলিতে ঝাঁঝরা এক পাচারকারী

    Cattle Smuggling Case: জলপাইগুড়ি সীমান্তে বিএসএফ-এর গুলিতে ঝাঁঝরা এক পাচারকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএসএফ-এরগুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গেলেন এক গরু পাচারকারী। জানা গিয়েছে, এই গরু পাচারকারী (Cattle Smuggling Case) একই কাজে সিদ্ধহস্ত ছিলেন। জলপাইগুড়ির সীমান্তবর্তী এলাকায় গরুপাচারের সঙ্গে অনেক দিন যুক্ত ছিলেন। ঘটনায় রাজ্যে গরু পাচারে সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী কতটা তৎপর তা আরও একবার প্রমাণিত হল। উল্লেখ্য স্থানীয় শাসকদল তৃণমূলের নেতারা এই রকম পাচার কাজকে প্রত্যক্ষ মদত দিয়ে থাকে বলে বিজেপি বার বার অভিযোগ করে এসেছে। লোকসভার ভোটের আবহে ফের একবার গরু পাচারকাণ্ডে চাঞ্চাল্য ফেলে দিয়েছে রাজ্যে।

    ঘটনা কীভাবে ঘটল (Cattle Smuggling Case)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার রাতে জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ ব্লকের খাল পাড়া সীমান্ত দিয়ে গরু পাচারের (Cattle Smuggling Case) ঘটনা ঘটছিল। এই বিষয় নজরে আসতেই ১৯৫ নং ব্যাটালিয়ানের বিএসএফ বাহিনী। এরপর পাচার রুখতে সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী এবং পাচারকারীদের মধ্যে শুরু হয় গুলির লড়াই। এই লড়াইতে মৃত্যু হয় পাচারকারীর। পাচারকারীর নাম হল কাজিরুল মহম্মদ। তাঁর বাড়ি হল জলপাইগুড়ির রাজগঞ্জ ব্লকের ভাঙামালি গ্রামে। এলাকায় অনেক বছর ধরে পাচার কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। এলাকায় কুখ্যত ছিলেন। অপরদিকে ঘটনায় গুলির ঘায়ে কয়েক জন সীমান্ত বাহিনী আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ কয়লাকাণ্ডে ১০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেলেন অনুপ মাঝি

    বিএসএফের বক্তব্য

    এই ঘটনায় বিএসএফের পক্ষ থেকে বলা হয়, “নিজেদের আত্ম রক্ষার জন্য এই গুলি চালাতে হয়েছিল। তবে দুই পক্ষের লড়াইতে কয়েকজন পাচরকারী (Cattle Smuggling Case) পালিয়ে যান। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঘটনা স্থলে পড়েছিলেন কাজিরুল।” বিএসএফ আধিকারিকরা তাঁকে উদ্ধার করে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সেখানেই ডাক্তাররা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনায় এলাকায় শোরগোল পড়েছে।

    উল্লেখ্য এই রাজ্যে গরু পাচারকাণ্ডে (Cattle Smuggling Case) তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তৃণমূলের প্রথম সারির নেতা অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতার করা হয়েছে ইতি মধ্যে। একই ভাবে তৃণমূল নেতা দেবকে বেশ কয়েকবার তলব করা হয়েছে। একই সঙ্গে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কামান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নোটিশ করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। আগেও রাজ্যের বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী নানা সময়ে তৃণমূলকে রাজ্যের গরুপাচারকাণ্ড নিয়ে নিশানা করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে দেব-ঘনিষ্ঠের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হল হাইকোর্টে

    Calcutta High Court: আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে দেব-ঘনিষ্ঠের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হল হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার (Calcutta High Court) ভোট চালাকালীন ফের দুর্নীতিকাণ্ডে বিতর্কে জড়ালেন ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী দেবের প্রতিনিধি রামপদ মান্না। এই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে আর্থিক দুর্নীতির কথা অভিযোগ উঠেছে। আদালত সূত্রে খবর, মৌসুমি সাঁতরা নামে একমহিলা ২০২২ সালে আশাকর্মীর পরীক্ষা দিয়ে মে মাসে ইন্টারভিউয়ের ডাক পান। এরপর ঘাটাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের এক কর্মীর মাধ্যমে রমাপদের সঙ্গে যোগাযোগ হয় তাঁর। কিন্তু টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণা হয় বলে অভিযোগ ওঠেছে। এরপর পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়। কিন্তু ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। এই তৃণমূল নেতা টাকা নেওয়ার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন, এই অভিযোগে একটি অডিও ভাইরাল হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এবার এই বিষয়ে মামলা দায়ের হল কলকাতা হাইকোর্টে। এলাকায় এই নিয়ে তীব্র চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছে। 

    হাইকোর্টে দ্বারস্থ হন অভিযোগকারী (Calcutta High Court)

    জানা গিয়েছে, চাকরি দেওয়ার নাম করে টাকা নেওয়া হয়েছে ওঁই মহিলার কাছ থেকে। এরপর পুলিশের কাছে গেলে এফআইআর দায়ের করতে চায়নি। এরপর হাইকোর্টে (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন ওঁই মহিলা। এই মামলা বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে এই সপ্তাহেই শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পাল্টা তৃণমূলের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভাবে অস্বীকার করেছে। সবটাই বিরোধীদের ষড়যন্ত্র। সবটাই বিরোধীদের চক্রান্ত বলে জানানো হয়েছে। তবে লোকসভার (Lok Sabha Election 2024) নির্বাচনে এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    আরও পড়ুনঃ কয়লাকাণ্ডে ১০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেলেন অনুপ মাঝি

    ভাইরাল অডিও-ক্লিপ

    স্থানীয় বাসিন্দারা এমন অভিযোগ নতুন নয়। আগেও ঘাটালে চাকরি দেওয়ার নাম করে একাধিক ব্যক্তির কাছে টাকা নিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে। এই বিষয়ে ইতিমধ্যে একটি অডিও-ক্লিপ ‘ভাইরাল’ হয়েছে। এই অডিও-ক্লিপে রামপদের নাম শোনা গিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভোটের (Lok Sabha Election 2024) মুখে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) এই মামলা দায়ের হওয়ায়, এই অভিযোগে তৃণমূলের উপর চাপ বাড়ল বলে মনে করেছে রাজনীতির এক অংশের মানুষ।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bengal Coal Scam Case: কয়লাকাণ্ডে ১০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেলেন অনুপ মাঝি

    Bengal Coal Scam Case: কয়লাকাণ্ডে ১০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেলেন অনুপ মাঝি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচারকাণ্ডে (Bengal Coal Scam Case) শর্তসাপেক্ষে জামিন পেলেন লালা। নিজের বাড়ি পুরুলিয়ার নিতুরিয়া থানা এলাকা থেকে ৫০ কিলোমিটারের বাইরে যেতে পারবেন না। ট্রায়াল শেষ না হওয়া পর্যন্ত এমন আদেশ থাকবে। ১০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে শর্ত সাপেক্ষে জামিন পেয়েছেন তিনি। আগামী ২১ মে চূড়ান্ত ফাইনাল চার্জশিট জমা দেওয়ার পর এই মামলার ট্রায়াল শুরু হবে।

    ভোটের দিন আত্মসমর্পণ করে করে ছিলেন লালা (Bengal Coal Scam Case)

    আজ মঙ্গলবার কয়লা পাচার মামলায় আত্মসমর্পণ করেছিলেন অনুপ মাঝি ওরফে লালা। এই কয়লা পাচার মামলায় প্রধান অভিযুক্তদের মধ্যে তিনি রয়েছেন। এদিন আসানসোল সিবিআই আদলাতে হাজিরা দেন। এই কয়লা পাচার মামলায় গুরুপদ সহ মোট চারজন প্রথমে গ্রেফতার হয়েছিলেন। কিন্তু পরে তিনজন মামলায় জামিন পেয়েছিলেন।

    গ্রেফতারিতে ছিল রক্ষা কবচ

    জানা গিয়েছে, আগেই সুপ্রিম কোর্ট থেকে লালা রক্ষাকবচ নিয়ে ছিলেন। সিবিআই সেই জন্য তাঁকে গ্রেফতার করেনি। কিন্তু কয়লা পাচার (Bengal Coal Scam Case) তদন্তের চার্জ গঠন করার নির্দেশ দেয় আসানসোলের বিশেষ আদালত। বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী মামলায় অত্যন্ত তৎপর ছিলেন। আগামী ২১ তারিখ ছিল এই চার্জ পেশ করার সময়। কিন্তু সিবিআই আদালতে জানায় যে লালাকে জিজ্ঞাসাবাদ না করলে মামলায় চূড়ান্ত চার্জশিট গঠন সম্ভব নয়। আবার বিচারক জানান, গ্রেফতারির ক্ষেত্রে রক্ষা কবচ রয়েছে কিন্তু জিজ্ঞাসাবাদে বাধা নেই। এরপর লালার খোঁজে অভিজান শুরু হয়। গতকাল আসানসোলে ভোট পর্ব ছিল। ভোট শেষ হেতেই লালা আদলাতে আত্মসমর্পণ করেন। অপর দিকে এই মামলায় আবার ইডি তদন্ত করছে। সেখানে অবশ্য রক্ষা কবচ নেই। ফলে লালার আবার গ্রফতার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

    আরও পড়ুনঃ“তৃণমূল নেতাদের বাড়ি গিয়ে কলার ধরে টাকা আদায় করুন”, তোপ সুকান্তর

    মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন অনুব্রত

    ২০২০ সালে কয়লা পাচার মামালার (Bengal Coal Scam Case) তদন্ত শুরু হয়েছিল। রেলের বিভিন্ন সাইডিং থেকে কয়লা চুরি করার ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয় তদন্ত। লালার বাড়ি, অফিসে তল্লাশি চালিয়ে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়। লালার সঙ্গী গুরুপদ এখনও তিহাড় জেলে বন্দি। গরু পাচারের সময় এনামুলের সঙ্গে সিন্ডিকেটের সাহায্য নিতেন লালা। উত্তরবঙ্গ সহ একাধিক রাজ্যে গরু পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। উল্লেখ্য কয়লা পাচারকাণ্ডে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার জেরার মুখে পড়েছেন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যে এই গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন বীরভূমের তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল।     

          

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share