Tag: tmc

tmc

  • Malda: ভোটের মুখে দলীয় কর্মীদের ওপর হামলা, বাড়ি ভাঙচুর, থানা ঘেরাও করল বিজেপি

    Malda: ভোটের মুখে দলীয় কর্মীদের ওপর হামলা, বাড়ি ভাঙচুর, থানা ঘেরাও করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদার (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকায় বিজেপি কর্মীদের ওপর তৃণমূলের হামলার ঘটনার প্রতিবাদে হরিশ্চন্দ্রপুর থানা ঘেরাও করলেন উত্তর মালদার বিজেপি-র বিদায়ী সাংসদ খগেন মুর্মু। বৃহস্পতিবার কয়েকশো বিজেপি কর্মী দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার সামনে বিক্ষোভ দেখান। যদিও পুলিশি নিরাপত্তা অটুট থাকায় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। এদিন বিক্ষোভ স্থলে খগেন মুর্মু অভিযোগ তোলেন, এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামী পূজন দাসের নেতৃত্বে তৃণমূল নেতা সাহেব দাস, দুর্জয় দাস সহ আরও অনেকে পিপল কাশিমপুর এলাকায় বিগত দুই দিন ধরে ক্রমাগত হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Malda)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে,  মালদার (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার পিপলা গ্রামের শাসকদলের পঞ্চায়েত সদস্য মন্দিরা দাসের পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে গন্ডগোল চলছিল এলাকার বিজেপির যুব মোর্চার সাধারণ সম্পাদক কমল থোকদারের পরিবারের সঙ্গে। অভিযোগ আর এই গন্ডগোলের জেরে মঙ্গলবার গভীর রাত্রে শাসকদলের গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য মন্দিরা দাসের স্বামী তথা তৃণমূল নেতা পূজন দাস ধারালো অস্ত্রশস্ত্র সহ দলবল নিয়ে বিজেপি নেতা কমলের বাড়িতে হামলা চালায়। সেখানে হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে। এই মারধরের জেরে গুরুতর আহত হয়ে কমলবাবুর মা তুলি থোকদার হরিশ্চন্দ্রপুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঘটনার খবর পেয়েই হরিশ্চন্দ্রপুরের পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। রাত পোহাতেই আবার সেই গন্ডগোল মাথাচাড়া দেয়। বুধবারও ফের হামলা চালায়।

    আরও পড়ুন: কল্যাণীতে বিজেপি প্রার্থী শান্তনুকে প্রচারে বাধা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    শুরু হয়ে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপির বিদায়ী সাংসদ খগেন মুর্মু বলেন, ভোটের আগে সন্ত্রাস তৈরির জন্য তৃণমূল হামলা চালিয়েছে। কর্মীরা আতঙ্কে রয়েছেন। দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে আমরা বিক্ষোভ দেখায়। এদিকে এ প্রসঙ্গে ব্লক সভাপতি জিয়াউর রহমান বলেন, ওরা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলছে। বিজেপি কর্মীরাই আমাদের কর্মীর বাড়িতে লাগাতার হামলা চালাচ্ছে। ওই গ্রামে বিগত ১০ বছর ধরে তৃণমূল জয় লাভ করছে। এখন সামনে ভোট। বিজেপির পায়ের তলার মাটি সরে গিয়েছে, তাই এই সমস্ত অভিযোগ করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: “নির্বাচনী পরিকল্পনায় ডাকা হয় না”, বিপ্লব মিত্রের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বিক্ষুব্ধ নেতা

    Balurghat: “নির্বাচনী পরিকল্পনায় ডাকা হয় না”, বিপ্লব মিত্রের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বিক্ষুব্ধ নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে (Balurghat) তৃণমূলের প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই দলে পাত্তা পাচ্ছেন না বিপ্লব মিত্রের বিরোধী গোষ্ঠীর নেতারা। তাঁদের অভিযোগ, তৃণমূল কর্মীদের নিয়ে নয়, অনুগামীদের নিয়ে তৈরি ‘টিম বিপ্লব’ই এই নির্বাচনী বৈতরণী পার করতে নেমে পড়েছে।

    নির্বাচনী পরিকল্পনায় ডাকা হয় না (Balurghat)  

    জেলাজুড়ে তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে চরম অবিশ্বাসের বাতাবরণ তৈরি হয়েছে। অভিযোগ, দলের অভ্যন্তরে এই অবিশ্বাসের বাতাবরণে নিঃশ্বাস নিতে না পেরে নেতা-কর্মীদের মধ্যে শুরু হয়েছে ফেসবুক যুদ্ধ। এরই মধ্যে তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার ফেসবুকে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট করেছেন। তাতে দেখা যাচ্ছে একটি টি-শার্টের বুকে লেখা, ‘যত দোষ নন্দ ঘোষ’। যা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। বালুরঘাটের (Balurghat) তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লবের সঙ্গে মৃনালের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে এসেছে।সম্প্রতি যে নির্বাচনী কমিটি করা হয়েছে, সেখানেও বিপ্লব অনুগামীদেরই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। কার্যত গুরুত্বহীন হয়ে পড়েছেন তাঁর বিরুদ্ধ অনুগামীরা। এই অবস্থার মধ্যে জেলার প্রচুর নেতা- কর্মীরা তাঁদের অবস্থান ঠিক করতে পারছেন না, চুপ করে রয়েছেন অনেকেই। কিন্তু, এর মধ্যে প্রাক্তন জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার ফেসবুকে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্যে রাজনৈতিক মহলে ঝড় তুলেছে। এই পোস্ট প্রসঙ্গে মৃণাল সরকার এদিন বলেন, ‘দলের নির্বাচনী কোনও পরিকল্পনা বা প্রস্তুতিতে আমাকে ডাকা হয় না। আমি তাই নিজের বুথেই কাজ করছি।

    বিপ্লব অনুগামী তৃণমূল নেতা কী বললেন?

    ‘টিম বিপ্লব’ তত্ত্ব মানতে রাজি নন তৃণমূল নেতারা। বিপ্লব অনুগামী বলে পরিচিত জেলা কমিটি ও নির্বাচনী কমিটির গুরুত্বপূর্ণ নেতা তথা বালুরঘাট পুরসভার পুরপ্রধান অশোক মিত্র বলেন, ‘আমাদের দলে টিম বিপ্লব বলে কোনও শব্দ নেই। আমরা সবাই টিম মমতা, টিম তৃণমূলের। যাঁরা এই দল করে তাঁরা সকলেই আমাদের দলের প্রার্থীর হয়ে প্রচারে ঝাঁপিয়েছেন। কোথাও কোনও সমস্যা নেই।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kalyani: কল্যাণীতে বিজেপি প্রার্থী শান্তনুকে প্রচারে বাধা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Kalyani: কল্যাণীতে বিজেপি প্রার্থী শান্তনুকে প্রচারে বাধা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বনগাঁ লোকসভায় তৃণমূলের থেকে গতবার ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপি। এই কেন্দ্রটি বিজেপি-র শক্ত ঘাঁটি। কল্যাণী (Kalyani) বিধানসভা এলাকায় বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    নাম ঘোষণার পর থেকেই নিজের লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকায় প্রচার ও কর্মীসভা করছেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী। বুধবার কল্যাণীর গয়েশপুরে প্রচারে আসেন তিনি। সেখানে প্রচারে বাধার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। কল্যাণী (Kalyani) থানার গয়েশপুর পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের আনন্দপল্লির মাঠ থেকে বিজেপির মিছিলের কথা ছিল। সেই মতো বিজেপি কর্মীদের সঙ্গেই আনন্দপল্লি মাঠে আসেন শান্তনু ঠাকুর। তখনই তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। ‘বিজেপি চোর’ স্লোগান দিতে থাকেন তৃণমূল কর্মীরা। শান্তনুকে উদ্দেশ্য করে ওঠে গো ব্যাক স্লোগানও। পালটা চোর স্লোগান দিতে থাকে বিজেপির কর্মী-সমর্থকরাও। স্লোগান পাল্টা স্লোগানে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। ঘটনাস্থলে যান বিজেপির মহিলা মোর্চার রাজ্য সভানেত্রী ফাল্গুনী পাত্র। প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে তৃণমূল কর্মীরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। বিজেপি কর্মীরা তা প্রতিহত করার চেষ্টা করেন। পুলিশ ও সিআরপিএফ জওয়ানরা পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান কল্যাণীর ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট উর্মি সান্যাল।

    আরও পড়ুন: “পাঁচ পয়সার কাজ করেননি”, তৃণমূল প্রার্থী খলিলুরকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর বলেন, “তৃণমূল ভয় পেয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী ভয় পেয়েছেন। তাই ওদের হাজার হাজার হার্মাদদের প্রচারে বাধা দিতে পাঠিয়ে দিয়েছে। তৃণমূল বুঝতে পেরেছে আমিই জিতব। সেটা ওরা মেনে নিতে পারছে না। এই বাধায় ভয় পাওয়ার ছেলে আমি না। ৩৬ ইঞ্চি বুকের পাটা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবো।” গয়েশপুর পুরসভার পুরপ্রধান সুকান্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, “শান্ত এলাকাকে অশান্ত করতে এসেছেন শান্তনু ঠাকুর। সাধারণ মানুষ শান্তনু ঠাকুরকে আর চাইছে না। তাই বাধা দিচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: “পাঁচ পয়সার কাজ করেননি”, তৃণমূল প্রার্থী খলিলুরকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ

    Murshidabad: “পাঁচ পয়সার কাজ করেননি”, তৃণমূল প্রার্থী খলিলুরকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের প্রচারে গিয়ে তুমুল বিক্ষোভের মুখে পড়লেন মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী খলিলুর রহমান। বুধবার চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে সাগরদিঘির কাবিলপুর এলাকায়। সাধারণ মানুষ কার্যত ক্ষোভ উগরে দিয়েছে তৃণমূল প্রার্থীর সামনে। ভোটের মুখে সাধারণ মানুষ তৃণমূল থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    তুমুল বিক্ষোভের মুখে তৃণমূল প্রার্থী (Murshidabad)

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সাগরদিঘি ব্লকের কাবিলপুর গ্রামে বহুদিন ধরে একটি রাস্তা বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে। সেই রাস্তা সংস্কারের বিষয়ে তৃণমূলের স্থানীয় জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে বিধায়ক কেউ কোনও উদ্যোগ নেননি বলে অভিযোগ। ফলে, সাধারণ মানুষ রাগে ফুঁসছিলেন। তৃণমূল প্রার্থী এলাকায় প্রচারে আসতেই সমস্ত ক্ষোভ উগরে দেন গ্রামবাসীরা। স্থানীয় এক বাসিন্দার বক্তব্য, তৃণমূল প্রার্থী এর আগে সাংসদ হয়েছেন। আমরাই তাঁকে ভোট দিয়েছি। সাংসদ হওয়ার পর তিনি পাঁচ পয়সার কাজ করেননি। তাঁর ভোট চাওয়ার অধিকার নেই। স্থানীয় এক দোকানদার বলেন, আমাদের সামান্য দাবি,  এলাকার রাস্তাটা ঠিক করার। তৃণমূল সেটা করেনি। ভোটের আগে প্রতিবার রাস্তা তৈরি করার প্রতিশ্রুতি দেয়। আর ভোট শেষ হয়ে গেলে আর কেউ মনে রাখে না। এবারও ভোট চাইতে আসায় আমরা ক্ষোভের কথা তৃণমূল প্রার্থীকে বলেছি।

    আরও পড়ুন: আরএসএস-এর উদ্যোগে ১,২৫০ বিদ্যালয় চলছে জম্মু-কাশ্মীরে, শেখানো হচ্ছে দেশপ্রেম

    প্রচারে ব্লক সভাপতি ছিলেন না, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    তৃণমূল প্রার্থী খলিলুর রহমান এলাকায় কর্মীদের নিয়ে প্রচার করছেন, অথচ সেখানে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি নেই। যা নিয়ে দলের অন্দরে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে চলে এসেছে। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি নূরে মেহবুব আলম বলেন, আসলে তৃণমূল প্রার্থী দেরিতে আসায় আমি যেতে পারিনি। আর আমার এদিন শরীর খারাপ ছিল। তাই, এদিন আমি বের হতে পারিনি। তৃণমূলের মধ্যে কোনও দ্বন্দ্ব নেই।

    তৃণমূল প্রার্থী কী সাফাই দিলেন?

    যদিও বিক্ষোভ নিয়ে জঙ্গিপুরের তৃণমূল প্রার্থীর খলিলুল রহমান কিছু বলেননি। তিনি শুধু বলেন, রাস্তাটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এতদিন কেন হয়নি তা জানা নেই। তবে, মানুষ যদি ফের আমাকে জিতিয়ে নিয়ে আসেন, এই এলাকার বেহাল রাস্তা তৈরি করা হবে আমার প্রথম কাজ। আর ব্লক সভাপতির প্রচারে না থাকা প্রসঙ্গে তৃণমূল প্রার্থী বলেন, আমি ব্লক সভাপতিকে খুঁজছি। ফলে, তিনি যে ব্লক সভাপতির ওপর বেজায় চটেছেন তা বলা বাহুল্য।

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    বিজেপি প্রার্থী ধনঞ্জয় ঘোষ বলেন, তৃণমূল প্রার্থী এর আগে সাংসদ হয়ে যে কিছু করেননি তার জ্বলন্ত প্রমাণ হয়ে গেল এদিনের ঘটনা। প্রচারে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন তিনি। আসলে এই সব প্রার্থীকে কেউ ভোট দেবে না। এখন থেকে মানুষ তৃণমূল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: জুন মালিয়ার নির্বাচনী প্রচারে তৃণমূলের দলীয় কোন্দল প্রকাশ্যে! অস্বস্তিতে দল

    Paschim Medinipur: জুন মালিয়ার নির্বাচনী প্রচারে তৃণমূলের দলীয় কোন্দল প্রকাশ্যে! অস্বস্তিতে দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুরে (Paschim Medinipur) জুন মালিয়ার নির্বাচনী প্রচারে তৃণমূল কর্মীদের দলীয় বিক্ষোভের ঘটনায় ব্যাপক শোরগোলের চিত্র ধরা পড়ল আজ। তাঁর প্রচার গাড়ির সামনেই দেখা দিল তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিরাট দ্বন্দ্ব। কার্যত প্রচার গাড়িতে প্রতিবাদে সোচ্চার হেলেন ওয়ার্ডের নেতারা। দলীয় প্রচারে ব্যাপক বিক্ষোভের ঘটনায় তৃণমূলের মধ্যেই ব্যাপক অস্বস্তি দেখা দিল। তবে তৃণমূল প্রার্থী দ্বন্দ্ব নিয়ে মুখ খোলেননি।

    ঘটনা কীভাবে ঘটল (Paschim Medinipur)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে মেদিনীপুর (Paschim Medinipur) শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন জুন মালিয়া। বুড়ো শিব মন্দিরে পুজো দিয়ে শুরু করেন রোড শো। এরপর সেই সময় হুড খোলা গাড়ি নিয়ে প্রচার শুরু হলে সেই সময় নির্দল থেকে সদ্য যোগ দেওয়া কাউন্সিলর অর্পিতা রায় নায়েক গাড়িতে উঠে পড়েন। এরপর তাঁকে দেখে তীব্র বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে অন্য তৃণমূল সমর্থকেরা। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে শুরু হয় গোলমাল।

    আরও পড়ুনঃ কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য, আমেরিকাকে ‘সমঝে’ দিল ভারত

    বিক্ষুব্ধ তৃণমূল নেতার বক্তব্য

    ঘটনায় স্থানীয় (Paschim Medinipur) বিক্ষুব্ধ তৃণমূল নেতা কৌশিক পাল বলেন, “আসলে অর্পিতা বার বার তৃণমূল করেন আবার ছেড়েও দেন। তাই সাধারণ মানুষের ক্ষোভ অনেক বেশি। তাঁকে দলে নেওয়াতেই এতো বিক্ষুব্ধ হয়েছেন।” আরেক তৃণমূল নেতা বলেন, “আগেও দলে এসেছিলেন অর্পিতা। টিকিট না পেয়ে নির্দল হন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন নির্দলদের দলে নেওয়া হবে না। কিন্তু ফের দলে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু আমাদের পুরাতন কর্মীদের গাড়িতে নেওয়া হচ্ছে না।”

    অর্পিতার বক্তব্য

    অপর পক্ষে ঘটনা সম্পর্কে মেদিনীপুরে (Paschim Medinipur) তৃণমূল প্রার্থী জুন মালিয়া বক্তব্য দেননি। এদিকে নির্দল থেকে সদ্য তৃণমূলে যোগদান করা তৃণমূল নেত্রী অর্পিতা বলেন, “জুনদি বলেছিলেন অর্পিতা তুমি গাড়িতে উঠুন। আর তাই আমি গাড়িতে উঠেছিলাম। কিন্তু অশান্তি যে হচ্ছে, সেটা আমি তো দেখিনি। আমার বিরুদ্ধে কোথাও কোনও ক্ষোভ নেই। আমরা দলের হয়ে কাজ করছি। নির্বাচনে তৃণমূল জয়ী হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arjun Singh: “দুষ্কৃতীদের নিরাপত্তা দিচ্ছে পুলিশ”, বিস্ফোরক অর্জুন, ফিরে পেলেন জেড ক্যাটাগরি নিরাপত্তা

    Arjun Singh: “দুষ্কৃতীদের নিরাপত্তা দিচ্ছে পুলিশ”, বিস্ফোরক অর্জুন, ফিরে পেলেন জেড ক্যাটাগরি নিরাপত্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রার্থী ঘোষণা হওয়ার পরই মন্দিরে পুজো দিয়ে এলাকায় চষে বেড়াচ্ছেন বারাকপুরের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং (Arjun Singh)। দোলের দিন ভাটপাড়ায় প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। এরপরই বুধবার বিকেলে অর্জুন সিং কে জেড ক্যাটাগরি নিরাপত্তা দিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। ইতিমধ্যেই তাঁর কাছেই নির্দেশ এসে পৌঁছেছে। রাজ্য পুলিসের যে নিরাপত্তা তাঁর সঙ্গে রয়েছে তা এবার তিনি ছেড়ে দেবেন বলে জানিয়েছেন। এর আগেও তাঁর এই নিরাপত্তা ছিল। তবে, তৃণমূল চলে যাওয়ার পর তিনি তা ছেড়ে দিয়েছিলেন। ফের আগের নিরাপত্তা ফিরে পেলেন বারাকপুরের “বেতাজ বাদশা”।

    সাধারণ মানুষ নয়, দুষ্কৃতীদের নিরাপত্তা দিচ্ছে পুলিশ (Arjun Singh)

    ভাটপাড়ায় রং খেলাকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনা নিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন বারাকপুরের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং (Arjun Singh)। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নেই। দুষ্কৃতীদের নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। পুলিশ যদি দুষ্কৃতীদের নিরাপত্তা দেয়, তাহলে আইনশৃঙ্খলার অবস্থা যা হওয়ার তাই হচ্ছে। বারাকপুরে পুলিশি ব্যবস্থা বলে কিছু নেই। তৃণমূলের দলদাসে পরিণত হয়ে গিয়েছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে তৃণমূলের হামলা, আক্রান্ত দলীয় কর্মীর বাড়িতে বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত

    ভাটপাড়া প্রকাশ্যে গুলি চলার ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন অর্জুন

    জানা গিয়েছে, ভোটের মুখে ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভাটপাড়া। ২৬ মার্চ মঙ্গলবার হোলি উৎসবের দিন হিন্দি ভাষী প্রধান এলাকা ভাটপাড়া পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের রামনগর কলোনি এলাকায় দুই গোষ্ঠী  মধ্যে রং খেলা নিয়ে সংঘর্ষ বাধে। এই ঘটনার জেরে পরপর ৩ রাউন্ড গুলি চালিয়ে এলাকা ছেড়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। যদিও পালানোর সময় একটি বাইক এলাকাতেই ফেলে যায় তারা। পরে, ঘটনাস্থলে এসে ভাটপাড়া থানার পুলিশ বাইকটিকে বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়। এলাকার মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েন। পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। বুধবার এলাকা থমথমে ছিল। কেন্দ্রীয় বাহিনী এলাকায় টহল দেয়। ভাটপাড়া থানা ও বারাকপুর পুলিশ কমিশনারের বিশাল পুলিশ বাহিনী এসে এলাকায় শান্তি ফেরাতে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন। গুলি কাণ্ডে রোহিত সাউ ও সানি বর্মা নামে দুই দুষ্কৃতীকে বুধবার সকালে গ্রেফতার করেছে ভাটপাড়া থানার পুলিশ। তাদেরকে বারাকপুর আদালতে তোলা হয়েছে।  ঘটনার জেরে বুধবারও চাপা উত্তেজনা রয়েছে গোটা এলাকায়। এই প্রসঙ্গে অর্জুন সিং (Arjun Singh) বলেন, হোলির মতো উৎসবের দিনে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে দুষ্কৃতীরা। পুলিশ কিছু করতে পারছে না। এলাকার মানুষ প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করেছে। তাই, লোক দেখানো গ্রেফতার করা হয়েছে। তৃণমূল নেতা বললেই তাদের সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ছেড়ে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: জেলা প্রশাসনের সঙ্গে তৃণমূল প্রার্থীর মিটিং! কমিশনে লিখিত অভিযোগ খগেন মুর্মুর

    Malda: জেলা প্রশাসনের সঙ্গে তৃণমূল প্রার্থীর মিটিং! কমিশনে লিখিত অভিযোগ খগেন মুর্মুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের প্রশাসনিক পদে থেকে তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে কাজ করার অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের কাছে দ্বারস্থ হয়েছেন উত্তর মালদার (Malda) বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মু। মালদা জেলার ১০ জন প্রশাসনিক কর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন তিনি। এই ঘটনায় মালদা জেলায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের।

    খগেনের বক্তব্য (Malda)

    মালদা (Malda) উত্তরের তৃণমূল প্রার্থী হয়েছেন প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, বুধবার এই লোকসভা কেন্দ্রে তিনি সরকারি প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই প্রশাসনিক কর্তাদের মধ্যে রয়েছেন জেলাশাসক নীতিন সিঙ্ঘানিয়া, জেলা পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব। জেলাশাসক এবং পুলিশ আধিকারিকদের নির্বাচন প্রক্রিয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। ফলে নির্বাচন প্রক্রিয়া কতটা নিরপেক্ষ হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই বিষয়ে বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মু বলেন, “জেলা প্রশাসনের আধিকারিকেরা তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে নির্বাচনে কাজ করছেন। এই সমস্ত আধিকারিকেরা নির্বাচনে যুক্ত থাকলে নির্বাচন একদম নিরপেক্ষ হবে না। তাই সকলের অপসারণ দাবি করি।”

    আর কী বললেন খগেন?

    তৃণমূল প্রার্থীর সঙ্গে নির্বাচনী আধিকারিকের বৈঠক প্রসঙ্গে উত্তর মালদার বিজেপি প্রার্থী খগেন (Malda) মুর্মু আরও বলেন, “নির্বাচন ঘোষণার পর একটি বেসরকারি হোটেলে মালদা উত্তর লোকসভা কেন্দ্রের পুলিশ, ব্লক আধিকারিক এবং জেলা শাসক, জেলা পুলিশ সুপারের সঙ্গে গোপন বৈঠক করেন তৃণমূল প্রার্থী। আর তাই এই সকল আধিকারিকদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।”

    আরও পড়ুনঃ ওয়াশিং মেশিনে লুকনো কোটি কোটি টাকা! ভোটের মুখে বিরাট সাফল্য ইডির

    তৃণমূলের বক্তব্য

    মালদা (Malda) উত্তর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “বিজেপির তোলা সমস্ত অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা। নির্বাচনের হতাশা থেকে এই অভিযোগ তুলেছেন।” উল্লেখ্য, এই কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ গনি খান চৌধুরীর পরিবারের মৌসম নুর বেনজিরের বিরুদ্ধে তৃণমূল প্রার্থীর প্রচারে খুব একটা অংশ গ্রহণ না করার অভিযোগ উঠেছে। সেই সঙ্গে জেলার স্থানীয় তৃণমূল নেতা-নেত্রীদের যোগদান না করার অভিযোগও রয়েছে। প্রার্থী নিজে বহিরাগত, এমন অভিযোগও উঠছে। ফলে জন সমর্থন এবং দলীয় সমর্থনের ভয়ে প্রশাসনকে কাজে লাগাতে চাইছেন না তো? ওয়াকিবহল মহল এমনটাই মনে করছেন বলা যায়।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘন মামলায় দিল্লিতে তলব তৃণমূলের মহুয়াকে

    Mahua Moitra: বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘন মামলায় দিল্লিতে তলব তৃণমূলের মহুয়াকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রকে (Mahua Moitra) ফের তলব দিল্লিতে। বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘনের একটি মামলায় তলব করা হয়েছে তাঁকে। ২৮ মার্চ ইডির সদর দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে তৃণমূল নেত্রীকে। প্রসঙ্গত, এই মামলায় আগেও একবার মহুয়াকে সমন পাঠিয়েছিল ইডি। সেবার হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছিলেন তৃণমূলের এই নেত্রী। এই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয়েছে ব্যবসায়ী দর্শন হীরানন্দানিকেও। তাঁকে আগেও দু’বার তলব করেছিল কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা।

    বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন (Mahua Moitra)

    বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনে মহুয়ার (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছে। তদন্তকারী আধিকারিকদের নজরে বিদেশি মুদ্রা লেনদেনের কয়েকটি ঘটনা রয়েছে। একটি নন-রেসিডেন্ট এক্সটারনাল অ্যাকাউন্টের লেনদেনও নজরে রয়েছে তাঁদের। এসব ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই তলব করা হয়েছে মহুয়া ও হীরানন্দানিকে। সংসদে ঘুষ নিয়ে প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল। সেই নির্দেশের প্রেক্ষিতে মহুয়ার বিরুদ্ধে এফআইআরও দায়ের করা হয়। শনিবার সকালে মহুয়ার কলকাতার বাড়ি সহ চারটি ডেরায় তল্লাশি চালায় সিবিআই।

    ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ড

    ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে সিবিআই। তার জেরে ডিসেম্বর মাসে লোকসভার সাংসদ পদ খারিজ করা হয় মহুয়ার। লোকসভার এথিক্স কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে। এই ঘটনার শেষ দেখে ছাড়বেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন মহুয়া। লোকসভা থেকে বহিষ্কারের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মহুয়া। সেই মামলাটি এখনও চলছে সুপ্রিম কোর্টে।

    জানা গিয়েছে, এথিক্স কমিটির রিপোর্টে তৃণমূল সাংসদের (মহুয়ার) লোকসভার লগইন আইডি অন্যের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার বিষয়টিকে অনৈতিক আচরণ ও সংসদের অবমাননা হিসেবে অভিহিত করা হয়েছিল। এথিক্স কমিটির রিপোর্টে মহুয়াকে কড়া শাস্তি দেওয়ার সুপারিশও করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, এবারও কৃষ্ণনগর কেন্দ্রেই তৃণমূলের প্রার্থী মহুয়া। ৩১ মার্চ এই কেন্দ্র থেকেই প্রচার শুরু করার কথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মহুয়ার (Mahua Moitra) প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির অমৃতা রায়, কৃষ্ণনগরে যিনি ‘রানি মা’ নামেই খ্যাত।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির রেখা পাত্রের পর এবার কৃষ্ণনগরের রানিমাকে ফোন মোদির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sajal Ghosh: বরানগরে বিজেপি প্রার্থী হয়ে তৃণমূলকে সজলের হুঙ্কার, “চোরেদের কেউ ভোট দেবে না”  

    Sajal Ghosh: বরানগরে বিজেপি প্রার্থী হয়ে তৃণমূলকে সজলের হুঙ্কার, “চোরেদের কেউ ভোট দেবে না”  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরানগর উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হয়ে শাসক দলকে হুঙ্কার দিলেন সজল ঘোষ (Sajal Ghosh)। তিনি তৃণমূলের উদ্দেশ্যে বলেন, “চোরেদের কেউ ভোট দেবে না।” ১লা জুন সপ্তম দফা লোকসভা নির্বাচনের দিনেই বরানগর বিধানসভার উপনির্বাচন। উল্লেখ্য, এই নির্বাচনী কেন্দ্রে আগের বিজয়ী বিধায়ক ছিলেন তাপস রায়। সম্প্রতি তিনি বিধায়ক পদে ইস্তফা দিলে বিধানসভা কেন্দ্রের আসন ফাঁকা হয়। তাপস বাবু আবার উত্তর কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন।

    কী বলেছেন সজল ঘোষ (Sajal Ghosh)?

    বিজেপি নেতা সজল ঘোষ (Sajal Ghosh) বলেন, “তাপস বাবু আমার কাকা, আমি তাঁর ভাইপো। তৃণমূলের ক্ষমতা থাকলে এই ভাইপোকে আটকে দেখাক। আমি দায়িত্ব নিয়ে সামলে নেবো। মানুষ আমার উপর ভরসা রেখেছেন। আমি বিশ্বাস করি চোরেদের দলকে কেউ ভোট দেবে না। বাংলার তরুণদের স্বপ্ন ভঙ্গ করেছে তৃণমূল। ৭০ বছরের পার্থর টুকটুকে ৩০ বছরের গার্ল ফ্রেন্ড। তাঁর খাটের নিচে লাল নোটের বান্ডিল, সব সাধারণ মানুষের টাকা। সন্দেশখালির মায়েদের যারা ইজ্জত নিয়ে খেলেছেন, তাদের কোনও মানুষ ভোট দেবে না। কোনও ভদ্রলোক এই তৃণমূলকে ভোট দিতে পারে না। তাবে কেউ কেউ তৃণমূলকে ভোট দেবেন শুধুমাত্র পেটের দায়ে।”

    আরও পড়ুনঃ ভোটের মুখে তৃণমূলের হামলা, আক্রান্ত দলীয় কর্মীর বাড়িতে বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত

    নো ভোট টু মমতা (Sajal Ghosh)

    ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বরানগর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ছিলেন অভিনেত্রী পার্ণো মিত্র। তৃণমূল প্রার্থী তাপস রায় ৩৬ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছিলেন এখানে। এই এলাকার মানুষ এক সঙ্গে বিধানসভা এবং লোকসভা নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবেন। বিজেপি নেতা সজলের (Sajal Ghosh) দাবি, “মোদিজির উন্নয়নের হাওয়া এবং নো ভোট টু মমতা, মানুষের মনে ব্যাপক সাড়া ফেলবে। যেহেতু লোকসভার ভোট, তাই কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে। ভোটের সময় তৃণমূলের চোরেরা ভোট লুট করতে পারবে না। বাহিনীর লাঠিতে তেল মাখানো চলছে। দুস্কৃতীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এইবারের ভোট অন্য রকম হবে।” ভোটের মুখে এই কেন্দ্রে বিধানসভা এবং লোকসভা ভোটের উত্তেজনার পারদ এখন তুঙ্গে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: ভোটের মুখে তৃণমূলের হামলা, আক্রান্ত দলীয় কর্মীর বাড়িতে বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত

    South 24 Parganas: ভোটের মুখে তৃণমূলের হামলা, আক্রান্ত দলীয় কর্মীর বাড়িতে বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে বিজেপি-র সক্রিয় কর্মীকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। গত সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের কৃষ্ণচন্দ্রপুর এলাকায়। আক্রান্ত বিজেপি কর্মীর নাম নিমাই হালদার। তাঁকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার আক্রান্ত বিজেপি কর্মীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে দেখা করেন বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত।

    আক্রান্ত কর্মীর বাড়িতে বিজেপি প্রার্থী (South 24 Parganas)

    স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি কর্মী নিমাইবাবুর নেতৃত্বে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় (South 24 Parganas) কৃষ্ণচন্দ্রপুর বুথে ২৫০ ভোটে বিজেপি লিড পেয়েছিল। আহত নিমাই হালদারের পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, বুথে বিজেপি লিড পাওয়ার ক্ষেত্রে নিমাইবাবুর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। আর এতেই স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের তাঁর ওপর রাগ ছিল। আর তাই, গত সোমবার সামান্য বিষয় নিয়ে তৃণমূল কর্মী মধু ঘোষের সঙ্গে নিমাই হালদারের বচসা বাধে। এরপরই মধু ঘোষের ছেলে নন্দন ঘোষ সহ আরও কয়েকজন বিজেপি কর্মীর ওপর হামলা চালায় বলে অভিযোগ। রাস্তায় ফেলে তাঁকে বেধড়ক পেটায়। গুরুতর জখম বিজেপি কর্মীকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে, অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে কলকাতা এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। জখম ওই বিজেপি কর্মী নিমাই হালদারের পরিবারের সঙ্গে এদিন দেখা করতে যান মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত। তাঁর পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

    আরও পড়ুন: নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার তৃণমূল নেতার ছেলে, শোরগোল

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত বলেন, বিজেপি বুথে ভাল ফল করেছে বলে তৃণমূল পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালিয়েছে। আমরা তা মেনে নেব না। আমরা হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। তবে, এই ঘটনার সম্পূর্ণ দায় অস্বীকার করেন মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী বাপি হালদার। তিনি বলেন,পারিবারিক গন্ডগোল কে বিজেপি রাজনৈতিক রঙ দেওয়ার চেষ্টা করছে। কোনও তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী তাঁকে মারধর করেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share