Tag: Trial Run

Trial Run

  • Kolkata Metro: ঐতিহাসিক মুহূর্ত! গঙ্গার নিচ দিয়ে ছুটল মেট্রো, যাত্রীদের জন্য খুলছে কবে?

    Kolkata Metro: ঐতিহাসিক মুহূর্ত! গঙ্গার নিচ দিয়ে ছুটল মেট্রো, যাত্রীদের জন্য খুলছে কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বপ্ন সত্যি হল। ইতিহাস সৃষ্টি করল কলকাতা মেট্রো (Kolkata Metro)। নববর্ষের প্রাক্কালে কলকাতা মেট্রোর মুকুটে জুড়ল নয়া পালক। কথায় আছে, ‘মঙ্গলে ঊষা বুধে পা, যথা ইচ্ছা তথা যা’। সেই বুধবারই মেট্রো ছুটল পবিত্র গঙ্গার নিচ দিয়ে। সারা দেশের মধ্যে কলকাতা মেট্রোই যেমন প্রথম ভূগর্ভস্ত রেলপথ, তেমনি নদীর নিচে দিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রেও সেই প্রথম হওয়ার শিরোপাটাই তারা ধরে রাখল। একই সঙ্গে দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষা এবং টানটান উত্তেজনারও অবসান ঘটল।

    কীভাবে হল এই অসাধ্য সাধন?

    রেক নম্বর এম আর-৬১২। সময় বুধবার বেলা ১১ টা ৫৫ মিনিট। এই মাহেন্দ্রক্ষণেই গঙ্গা পার হল মেট্রো। মেট্রোপথে জুড়ল দুটি শহর। ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হতে ওই রেকে ছিলেন মেট্রো রেলের (Kolkata Metro) জেনারেল ম্যানেজার পি উদয়কুমার রেড্ডি। তাঁর সঙ্গী মেট্রো এবং কেএমআরসিএল-এর অন্যান্য পদস্থ কর্তারা। মহাকরণ থেকে গঙ্গার নিচ দিয়ে ট্রেন পৌঁছল হাওড়া ময়দানে। হাওড়া স্টেশনে পৌঁছনোর পর পুজো দিলেন জেনারেল ম্যানেজার রেড্ডি। পরে এম আর-৬১৩ নম্বর রেককেও একইভাবে নিয়ে যাওয়া হয় হাওড়া ময়দানে। 

    সাত মাস চলবে ট্রায়াল রান

    এই ঘটনাকে ঐতিহাসিক মুহূর্ত আখ্যা দিয়ে জেনারেল ম্যানেজার জানান, আপাতত সাত মাস এসপ্লানেড থেকে হাওড়া ময়দান পর্যন্ত চলবে ট্রায়াল রান। তারপরই নিয়মিত মেট্রো (Kolkata Metro) চলাচল শুরু হবে। 

    নববর্ষের উপহার

    মেট্রো রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, বহু বাধা-বিঘ্ন পেরনোর পরেই এই সাফল্য অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। কলকাতা ও শহরতলির যাত্রীদের কাছে অত্যাধুনিক পরিবহণ ব্যবস্থা পৌঁছে দিতে এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এটি নিঃসন্দেহে বাংলার মানুষের কাছে রেলের পক্ষ থেকে নববর্ষের উপহার।
    মেট্রো রেলের (Kolkata Metro) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ৪.৮ কিলোমিটার ভূগর্ভস্ত পথে ট্রায়াল রান শুরু হবে খুব শীঘ্রই। বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হবে এই বছরের মধ্যেই। যাত্রাপথ খুলে গেলে হাওড়াই হবে গভীরতম স্টেশন, যা ভূপৃষ্ঠ থেকে তেত্রিশ মিটার নিচে। গঙ্গার নিচে ৫২০ মিটার পথ পেরতে মেট্রো সময় নেবে ৪৫ সেকেন্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat: সময়ের আগেই পৌঁছল গন্তব্যে, ট্রায়াল রানেই সুপারহিট বন্দে ভারত এক্সপ্রেস

    Vande Bharat: সময়ের আগেই পৌঁছল গন্তব্যে, ট্রায়াল রানেই সুপারহিট বন্দে ভারত এক্সপ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য পেতে চলেছে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat)। সোমবার হয়ে গেল তারই ট্রায়াল রান। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ইতিমধ্যেই চলছে ৬টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। সাত নম্বর ট্রেনটি পাবে পশ্চিমবঙ্গ। সোমবার ভোর ৫ টা ৫৫ মিনিটে হাওড়ার ২২ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ট্রায়াল রান শুরু করে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। ট্রেনটি দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছয়। শুধুমাত্র মালদহ টাউন স্টেশনে দাঁড়ায় ট্রেনটি। আগামী ৩০ ডিসেম্বর হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ির বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনে আসার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

    এই ট্রেনে (Vande Bharat) হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছতে ঠিক কতটা সময় লাগবে? তা জানালেন পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক একলব্য চক্রবর্তী। তিনি বলেন, “মাত্র সাড়ে সাত ঘণ্টায় হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ছুটবে। আপাতত সেই লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। খানা থেকে মালদার মধ্যে ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার বেগে ছুটবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।” 
     
    পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক আরও বলেন, “আগামীদিনে আরও কম সময় হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ির মধ্যে ছুটবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। সেজন্য রেল ট্র্যাকের উন্নতি করা হচ্ছে। পরিবর্তন করা হচ্ছে ট্র্যাকের। পরিকাঠামো আরও উন্নত করছে রেল। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, তত আরও কম সময় বন্দে ভারত (Vande Bharat) চালানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনওরকম ঝুঁকি নেওয়া হবে না। যাত্রীদের সুরক্ষার উপর সবথেকে বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের বরাদ্দের বছর পার, এখনও শেষ হল না রাজ্যের করোনা প্রস্তুতি

    রবিবারই হাওড়ায় আসে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat)। রাজ্যে এই ট্রেন প্রথম। ট্রেনটি রাখা হয়েছিল লিলুয়ার সর্টিং ইয়ার্ডে। সোমবার সকালে হাওড়া স্টেশন থেকে শুরু হয় ট্রেনটির ট্রায়াল রান। নীল-সাদা রঙের এই অত্যাধুনিক দ্রুত গতির ট্রেনটি হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত যাতায়াত করবে সপ্তাহে ৬ দিন।

    এই ট্রায়াল রানের একটি সূচি তৈরি করা হয়েছিল। যেখানে জানানো হয়েছিল হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছতে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat) নেবে ৭ ঘন্টা ৩০ মিনিট। মূলত ৫৭০ কিলোমিটার এই দীর্ঘ পথ অতিক্রম হবে ৮ ঘণ্টারও কম সময়ে। দুপুর ১: ২৫ মিনিট নাগাদ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস জলপাইগুড়িতে গিয়ে উপস্থিত হবে। আর তারপর ফের তিনটে পাঁচ মিনিটে জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে হাওড়ার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে যাবে।

    কী কী সুবিধা পাবেন এই ট্রেনের যাত্রীরা?

    জানা গিয়েছে, বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat) যাত্রীরা পাবেন একাধিক পরিষেবা। যেমন ব্রেকফাস্ট এবং দুপুরের লাঞ্চ পরিবেশন করা হবে ট্রেনে। রয়েছে চা-স্ন্যাক্সের ব্যবস্থা। এই এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ১৬টি চেয়ার কার কোচ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ইকোনোমি এবং এক্সিকিউটিভ ক্লাস। জানা গিয়েছে, এই এক্সিকিউটিভ ক্লাসের চেয়ারগুলি সম্পূর্ণ ১৮০° পর্যন্ত ঘুরতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vande Bharat Express: ট্রায়ালেই বাজিমাৎ, ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা ছুঁল বন্দে ভারতের গতি 

    Vande Bharat Express: ট্রায়ালেই বাজিমাৎ, ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা ছুঁল বন্দে ভারতের গতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। ভিডিওটি ভারতের দ্রুততম ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express)।  রাজস্থানে ট্রায়াল রানে (Trial Run) ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার সর্বোচ্চ গতিবেগ স্পর্শ করেছে এই ট্রেন। ট্যুইটারে একটি ভিডিও  শেয়ার করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বৈষ্ণব। সেখানে দেখা যাচ্ছে স্পিড মাপার যন্ত্রের কাঁটা ১৮০ ছাড়িয়ে যাচ্ছে ৷ পাশে রাখা একটি কাচের গ্লাসে জল ভর্তি ৷ তীব্র গতিতে ছুটছে ট্রেন ৷ কিন্তু গ্লাসের জল কোনওভাবে পড়ছে না ৷ এ নিয়ে অশ্বিনী বৈষ্ণব ট্যুইটে লেখেন, “এই ভ্রমণের মান যথেষ্ট উন্নত ৷ গ্লাসের দিকে দেখুন ৷ ১৮০ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিতেও স্থিতিশীল ৷”  \

    আরও পড়ুন: বাজেট অধিবেশনের মধ্যেই পাশ হবে তথ্য সুরক্ষা বিল, আশা অশ্বিনী বৈষ্ণবের 

    কোটা থেকে নাগদা সেকশনের মধ্যে ১২০, ১৩০, ১৫০ এবং ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে বন্দেভারত-২ স্পিড ট্রায়াল শুরু হয়। বন্দে ভারত এক্সপ্রেস সর্বোচ্চ ২০০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারে। ট্র্যাক ও সিগন্যাল পারমিট থাকলেই একমাত্র এই গতিবেগে পৌঁছনো সম্ভব। ট্রেনটিতে ১৬টি কামরা রয়েছে। শতাব্দী এক্সপ্রেসের মতোই আসন ক্ষমতা রয়েছে এই ট্রেনের। বন্দে ভারতে উভয় প্রান্তে অ্যারোডাইনামিক্যালি ডিজাইন করা ড্রাইভার কেবিন রয়েছে।  ১১০ কিলোমিটার সফল ট্রায়াল রানের পরে, এই নতুন ট্রেনের দ্বিতীয় পর্বের ট্রায়াল রান কোটা-নাগদা সেকশনে শুরু হয়েছে।

    প্রযুক্তি এবং নিরাপত্তার দিক থেকে ট্রেনটিতে বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। চেন্নাইয়ের ইনটিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে (ICF) তৈরি হয়েছে এই ট্রেন। এই ট্রেনের ব্রেকিং সিস্টেমে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। পাওয়ার কনসামশন কমিয়ে যাতে এর ব্যবহার সম্ভব হয় সেদিকেই নজর দিয়েছে আইসিএফ। শুধু অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহারই নয়, বন্দে ভারতে যাত্রী নিরাপত্তা ও যাত্রী স্বচ্ছন্দ্যকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিএসএনএলের হাল ফেরাতে ১.৬৪ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা কেন্দ্রের

    রেলমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ট্রায়াল রান শেষ হওয়ার পরে সেই রিপোর্ট রেলওয়ে সেফটি কমিশনারের কাছে পাঠানো হবে। নিরাপত্তা কমিশনারের সবুজ সংকেত দিলে তবেই, ট্রেনটি নতুন রুটে চলবে। তবে কোন রুটে চলবে এই বিষয়ে এখনই কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সূত্রের খবর, আহমেদাবাদ থেকে মুম্বইয়ের মধ্যে চালানো হতে পারে এই নতুন ট্রেন।   

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share