Tag: Trinamool Congress

Trinamool Congress

  • Nadia: দলীয় কর্মীদের জমি দখল করে পার্টি অফিস! নদিয়ায় তৃণমূলের জুলুমবাজি, কোন্দল প্রকাশ্যে

    Nadia: দলীয় কর্মীদের জমি দখল করে পার্টি অফিস! নদিয়ায় তৃণমূলের জুলুমবাজি, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলীয় কর্মীদেরই জমি জোর করে দখল করে পার্টি অফিস করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। একদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যখন বারবার নবান্ন থেকে জমি দখল নিয়ে হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন, ঠিক সেই সময় তৃণমূলের ঝান্ডা ব্যবহার করে দলেরই কর্মীরা জোর করে জমি দখল করে পার্টি অফিস তৈরি করেছেন বলে অভিযোগ। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) নবদ্বীপের ভালুকা কানাইনগর এলাকায়। এই ঘটনা জানাজানি হতেই শাসক দলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Nadia)

    জানা গিয়েছে, নবদ্বীপের (Nadia) ভালুকা কানাইনগর এলাকায় রোডের পাশে একটি জমি কয়েকদিন আগে কয়েকজন তৃণমূল কর্মী কেনেন। সঙ্গে তৃণমূল সমর্থনকারী ব্যবসায়ীও রয়েছেন। জমিটি কেনার পর তা ফাঁকা ফেলে রেখে দিয়েছিলেন তাঁরা। কয়েকদিন আগে এলাকার কয়েকজন তৃণমুল নেতা জমিটি জলের দরে কিনতে চান। তৃণমূল কর্মীরা তাতে আপত্তি করেন। কম দামে জমি বিক্রি করা হবে না বলে জানিয়ে দেন। এরপর শুক্রবার রাতে কয়েকজন তৃণমূল কর্মী সেখানে পার্টি অফিস তৈরি করেন। দলীয় ব্যানারসহ পতাকা লাগিয়ে জমিটি নিজেদের দখলে রাখেন। নিজেদের জমি হারিয়ে অসহায় জমি মালিকরা নবদ্বীপ থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: বিজেপির বুথ এজেন্টের ওপর হামলা, অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ১৫ লক্ষর টাকা জমি ৫ লক্ষ টাকায় কেনার দাবি!

    জমির মালিকরা বলেন, আমরা সকলেই তৃণমূল করি। কিন্তু, সেই দলের কর্মী হয়েও আমাদের জমি দখল করছে ওরা। আসলে আমাদের এই জমি কেনার জন্য তৃণমূলের (Trinamool Congress) কয়েকজন এসেছিল। ১৫ লক্ষ টাকার জমি ৫ লক্ষ টাকায় কিনতে চেয়েছিল। আমরা বিক্রি করতে রাজি হইনি বলে ওরা রাতের অন্ধকারে জমি দখল করে পার্টি অফিস করে দিল। দীপেন্দ্রনারায়ণ দে নামে এক জমি মালিক বলেন, আমার বাবা তৃণমূল গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান ছিলেন। আমার মা তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ছিলেন। আমরা দলের সক্রিয় কর্মী। এভাবে যদি জোর করে জমি দখল করে, তাহলে তৃণমূলের বদনাম হচ্ছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: তৃণমূলের মদতেই সরকারি জমি বিক্রি! শিলিগুড়িতে মিলল বড় চক্রের হদিশ

    Siliguri: তৃণমূলের মদতেই সরকারি জমি বিক্রি! শিলিগুড়িতে মিলল বড় চক্রের হদিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি জমি লক্ষ লক্ষ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছে জমি হাঙররা। তৃণমূলের মদতেই সরকারি জমি বেহাত হয়েছে। এখন  জমি-মাফিয়াদের গ্রাসে চলে যাওয়া সেই সরকারি জমি উদ্ধারে মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণায় ক্ষোভে ফুঁসছেন শিলিগুড়ির (Siliguri) ফুলবাড়ির পূর্ব ধনতলা। বছরের পর বছর ধরে তৃণমূল নেতাদের মদতে জমি-মাফিয়ারা এখানে জমি লুট করে বিক্রি করেছে। কোটি কোটি টাকা কামিয়েছেন। চোখের সামনে এসব ঘটনা দেখার পরও এতদিন নীরব থেকে এখন কেন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? এই প্রশ্নেই ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি বিধানসভা এলাকার পূর্ব ধনতলার স্যাটেলাইট টাউনশিপে ৪৮৬ টি পরিবার উচ্ছেদের আশঙ্কায় ক্ষোভে ফুঁসছেন।

    ঠিক কী বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী? (Siliguri)  

    ডাবগ্রাম-ফুলবাড়িতে  (Siliguri) জমি-মাফিয়াদের দাপট নিয়ে  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরব হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার হন ফুলবাড়ির প্রভাবশালী তৃণমূল নেতা দেবাশিস প্রামাণিক। তাঁর বিরুদ্ধে সরকারি ও বেসরকারি জমি লুট করে বিক্রি করে দেওয়া, জমি মাফিয়ারাজ চালানো, মারধর ও খুনের চেষ্টা অভিযোগ রয়েছে। তার পরপরই মুখ্যমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দেন, সরকারি জমি দখল করে যারা বসে রয়েছেন, তাঁদের জমি মিউটেশন হবে না। সরকারি জমি উদ্ধারের জন্য তিনি ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের শীর্ষ আধিকারিকদের কড়া নির্দেশ দেন। পুলিশকে কড়া ব্যবস্থা নিতে বলেন।

    আরও পড়ুন: বিজেপির বুথ এজেন্টের ওপর হামলা, অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি, অভিযুক্ত তৃণমূল

     কীভাবে লুট হয়েছে সরকারি জমি ?

    শিলিগড়ির (Siliguri) পূর্ব ধনতলার স্যাটেলাইট টাউনশিপের ৪৮৬ টি পরিবার যে জমিতে পাকাবাড়ি বানিয়ে বসবাস করছে, তার সামনে রাজ্য আবাসন দফতরের জমি অধিগ্রহণের সাইনবোর্ড হয়েছে। সেই সাইনবোর্ডকে কিছুটা ছেড়ে গড়ে উঠেছে বসতি। কিছু বড় ব্যবসায়ী অনেক জমি উঁচু পাঁচিল দিয়ে ঘিরে ফেলে রেখেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, স্থানীয় পঞ্চায়েত ও তৃণমূল নেতাদের ভরসায় আমরা এক থেকে তিন লাখ টাকায় জমি কিনেছি। কিন্তু, কোনও কাগজ পাইনি, রেজিষ্ট্রিও হয়নি। মেলেনি পাট্টাও। তা সত্ত্বেও গৃহ নির্মাণ সহ সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা পেয়েছি। সবই শাসক দলের মদতেই হয়েছে। এখন উচ্ছেদ করলে আমরা কোথায় যাব?

     মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানালেন বাসিন্দারা

    সরকারি জমিতে বসতির পাশেই রয়েছে পুলিশ আবাসন। তাহলে কীভাবে সরকারি জমি দখল পুলিশের নজর এড়াল? একই প্রশ্ন উঠেছে, আবাসন দফতরের বিরুদ্ধে। তাদের জমি ঠিক আছে কি না তা দেখার দায়িত্ব তো আবাসন দফতরের। তার থেকেও চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেন এলাকার বাসিন্দা গোপাল মহন্ত, মধু সেন। তাঁরা বলেন, পাশেই খোলা মাঠে রয়েছে  মুখ্যমন্ত্রীর হেলিপ্যাড। নিয়মিত তিনি এই মাঠে সভা করেন। তখন কেন তাঁর ও সরকারি আধিকারিক, পুলিশ প্রশাসনের নজরে পড়েনি সরকারি জমি দখলের ঘটনা। কয়েক বছর আগে এখানকার নতুন রাস্তা ও ড্রেনের উদ্বোধন করে আশ্বাস দিয়েছিলেন, যারা বসবাস করছে  তাদের কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না। তাহলে তিনি সব জেনেও আজ কেন উল্টো কথা বলছেন? আমরা তো তৃণমূলকে (Trinamool Congress) ভোট দিয়ে এসেছি। কষ্টের উপার্জন দিয়ে জমি কিনেছি। আমাদের কী অপরাধ?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপির বুথ এজেন্টের ওপর হামলা,  অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: বিজেপির বুথ এজেন্টের ওপর হামলা, অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট পরবর্তী হিংসা এখনও অব্যাহত। বিজেপির বুথ এজেন্টকে মারধর করার পাশাপাশি হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বর্ধমান থানার মির্জাপুর এলাকায়। আক্রান্ত বিজেপি (BJP) কর্মীর নাম বলরাম গোস্বামী। তিনি ইতিমধ্যেই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    কেন হুমকি?(BJP)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এবারের লোকসভা ভোটে বলরামবাবু বিজেপির (BJP) বুথ এজেন্ট ছিলেন। ভোটের দিন বুথের মধ্যে তৃণমূলের বেনিয়মের প্রতিবাদ করেছিলেন। তার জেরে তাঁকে বিভিন্নভাবে তৃণমূলের লোকজনের হুমকির মুখে পড়তে হয়। ঘটনার পরই থানায় অভিযোগ জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, সেই মামলা তুলে নেওয়ার জন্য এখন তাঁকে ফের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ ওই বিজেপি কর্মীর।

    কী বললেন আক্রান্ত বিজেপি কর্মী?

    আক্রান্ত বিজেপি (BJP) কর্মী বলেন, “ভোটে আমি বিজেপির বুথ এজেন্ট ছিলাম। বুথের মধ্যে তৃণমূলের অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছিলাম। তারজন্য আমাকে কখনও হাত-পা ভেঙে দেওয়ার ভয় দেখানো, কখনও বাড়িছাড়া করার হুমকি দেয় তৃণমূলের লোকজন। এসব নিয়ে আগেই থানায় অভিযোগ জানিয়েছিলাম। শুক্রবার আমি স্ত্রীর ডাক্তার দেখানো সংক্রান্ত প্রয়োজনে বর্ধমান শহরের দিকে যাচ্ছিলাম। সেই সময়েই আমার পথ আটকে তৃণমূলের লোকজন থানা থেকে অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য ফের হুমকি দেয়। এমনকী আমাকে মারধরও করে। থানায় ফের অভিযোগ করেছি। চরম আতঙ্কে রয়েছি।”

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূলের বর্ধমান জেলার মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন ‘একমাস আগে নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। ভোট পরবর্তী হিংসা (Post Poll Violence) বলে কিছু নেই। সবাই ঘরে আছে। আমরা মানুষের ব্যাপক সমর্থন পেয়েছি। কারও ওপরে আমাদের রাগ নেই। এই অভিযোগ মিথ্যা। তা সত্বেও যদি তিনি মনে করেন, তাঁর ওপর দলের নাম করে কেউ কোনও অন্যায় করেছে তবে তিনি প্রশাসনের দ্বারস্থ হোন। প্রশাসন তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: শিলিগুড়ির জমি কেলেঙ্কারির রহস্যভেদে সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন বিজেপি বিধায়ক

    Siliguri: শিলিগুড়ির জমি কেলেঙ্কারির রহস্যভেদে সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন বিজেপি বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিলিগুড়ির (Siliguri) ডাবগ্রাম-ফুলবাড়িতে জমির মাফিয়ারাজ নিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি করল বিজেপি। তৃণমূলের প্রভাবশালী নেতা দেবাশিস প্রামাণিক গ্রেফতার হতেই ডাবগ্রাম- ফুলবাড়ি এলাকায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। তৃণমূল নেতৃত্বের মদতে জমি মাফিয়াদের সরকারি জমি দখল করে বিক্রি করার ঘটনায় শিলমোহর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু, তাঁর এই সরব হওয়া ও দলের প্রভাবশালী নেতাকে গ্রেফতার করানোর ঘটনার পিছনে অন্য অভিসন্ধি দেখছে বিজেপি। শিলিগুড়ি জুড়ে জমি কেলেঙ্কারির সঠিক তদন্তের জন্য সিবিআই তদন্তের দাবি জানাল বিজেপি।

     মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ দাগলেন বিজেপি বিধায়ক (Siliguri)

    শিলিগুড়ির (Siliguri) বিজেপি বিধায়ক তথা বিধানসভার বিজেপির মুখ্য সচেতক শঙ্কর ঘোষও এই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত চান। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী এমন ভাব দেখাচ্ছেন তাতে মনে হয়, ২০১১ সালে তিনি শপথ নেওয়ার পর বিদেশ চলে গিয়েছিলেন। এখন ফিরে এসে তিনি জানতে পারছেন, তাঁর দলের নেতারা ডাবগ্রাম-ফুলবাড়িতে জমি কেলেঙ্কারিতে যুক্ত। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নিজেকে বাঁচাতে ও সৎ প্রমাণ করতে তাঁর দলের নিচুতলার কর্মীদের বলির পাঁঠা করছেন। সৎ সাহস থাকলে নিরপেক্ষ তদন্ত করে এই জমি মাফিয়ারাজে যারা যুক্ত তাদের সকলকে গ্রেফতার করুন। শুধু আইসি-ওসি নয়, পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকরাও যেন রেহাই না পান।

    আরও পড়ুন: ব্যাঙ্ক লোন নিয়ে ফ্ল্যাট! বেআইনি জানতে পেরে ঘুম উড়েছে আবাসিকদের

      ওসি, আইসিদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে!

    দেবাশিস প্রামাণিককে গ্রেফতারের পর পুলিশ প্রথমে ঠিক করে বলতে পারেনি কোন অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রথমে বলা হয়েছিল মারধর, খুনের চেষ্টার অভিযোগ। পরবর্তীতে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে মান্যতা দিতে জমি কেলেঙ্কারির দিকটি প্রকাশ্যে আনা হয়। এই ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে পুলিশ প্রশাসনও চিন্তায় পড়ে গিয়েছে। কেননা দেবাশিস ও তাঁর বাহিনী  দিনের পর দিন এভাবে সরকারি জমি দখল করে বিক্রি করে দিয়েছে, তা পুলিশের শীর্ষ কর্তারা জানতেন না, এটা কেউ বিশ্বাস করতে চাইছে না। পুলিশ সূত্রে খবর, শিলিগুড়ি (Siliguri) পুলিশ কমিশনারেটের উঁচুতলরার কর্তাদের বাঁচাতে এনজেপি থানায় এই সময়কালে যারা ওসি, আইসি ছিলেন তাদের ভূমিকা নিয়ে তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।

    কী বলছেন শিখা চট্টোপাধ্যায়?

    বিজেপি (BJP) বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায় বলেন, পুলিশের মদতে তৃণমূল নেতারা এখানে বুক ফুলিয়ে জমির কারবার ফেঁদেছে। শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেটের শীর্ষ কর্তারা যদি বলেন, তারা জানতেন না তাহলে তারা এই চাকরি করার যোগ্য নন। সব থেকে বড় কথা,  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধায়ের পরিবার আদিগঙ্গায় জমি দখল করে রেখেছে। পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতিতে ডুবে রয়েছেন। তাই, শিলিগুড়ির এই জমি কেলেঙ্কারির সঠিক তদন্তের জন্য সিবিআই তদন্ত হওয়া দরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: কাটমানি নিয়ে চেয়ারম্যানের মদতে চলছে জলাশয় ভরাট! এসডিও-র কাছে নালিশ বিজেপির

    Balurghat: কাটমানি নিয়ে চেয়ারম্যানের মদতে চলছে জলাশয় ভরাট! এসডিও-র কাছে নালিশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট পুরসভার খোদ চেয়ারম্যান অশোক মিত্রের ওয়ার্ডে চলছে জলাশয় ভরাট। নিজের ওয়ার্ডে ভরাট চললেও পুরকর্তৃপক্ষ নজর না দেওয়ায় উঠছে প্রশ্ন। সরব হয়েছে বিজেপি। প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দু’দিন আগেই সরকারি জায়গা দখল হওয়া নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। জলাশয় ভরাট না করার কথা বলেছেন বার বার। তারপরেও পুরসভা (Balurghat) পদক্ষেপ না নেওয়ায় এবার মহকুমা শাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করল বিজেপি।

    কীভাবে ভরাট হচ্ছে জলাশয়? (Balurghat)

    জানা গিয়েছে, রাতের অন্ধকারে কিংবা মাঝেমধ্যেই ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ওই জলাশয়ে ট্রাক্টরে করে আবর্জনা ও নির্মাণ সামগ্রী ফেলা হচ্ছে। চেয়ারম্যানের (Balurghat) মদতেই এই ডোবা ভরাট হচ্ছে বলে অভিযোগ বিজেপির। ওই ওয়ার্ডে রয়েছে একাধিক জলাভূমি ও ডোবা।  নানা সময়ে সেগুলি ভরাটের অভিযোগ আসে। এবার সন্তোষী মন্দিরের কাছে জলাশয় ভরাটের অভিযোগ। ওই জমির চরিত্র জলাভূমি রয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর। ফলে, সেটি কোনওভাবেই ভরাট করা যায় না। ঘটনাটি খতিয়ে দেখবেন বলে জানিয়েছেন সদর মহকুমা শাসক সুব্রত কুমার বর্মনও। যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেই জয়দেব পাল জলাশয় ভরাটের কথা স্বীকার করেছেন। কারও কাছে অনুমতি নেননি বলেও জানিয়েছেন তিনি। শুধুমাত্র আমাদের রাস্তা করার জন্য এ ভরাট করেছি। রাস্তা না হলে যাতায়াত করা মুশকিল হবে।

    আরও পড়ুন: ব্যাঙ্ক লোন নিয়ে ফ্ল্যাট! বেআইনি জানতে পেরে ঘুম উড়েছে আবাসিকদের

    পুরসভার চেয়ারম্যান কী সাফাই দিলেন?

    চেয়ারম্যান (Balurghat) অশোক মিত্র বলেন, বিজেপি নিজেদের দুর্নীতি ঢাকতে পুরসভার বিরুদ্ধে কুৎসা, অপপ্রচার করে থাকে। আমার কাছে এখনও এই ধরনের অভিযোগ বা তথ্য আসেনি। বিজেপি যে জায়গার কথা বলছে, সেটি ব্যক্তিগত সম্পত্তি। পারিবারিক সমস্যা রয়েছে। জলাশয় বলতে সেখানে কিছু নেই। আর জলাশয় ভরাট করা হলে পুরসভা বরদাস্ত করবে না। এর আগে আমার ওয়ার্ডে জলাশয় ভরাটের খবর এসেছিল। সেবার পুরসভা কড়া পদক্ষেপ নিয়েছিল। এবারও অভিযোগ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    সরব বিজেপি

    বিজেপির (BJP) বালুরঘাট টাউন মণ্ডলের সভাপতি সমীর প্রসাদ দত্ত বলেন, চেয়ারম্যানের মদতেই তাঁর বাড়ির কাছে জলাশয় ভরাট করা হচ্ছে। এর আগেও তাঁর বাড়ির কাছে আরেকটি পুকুর ভরাট করা হচ্ছিল। সেবার আন্দোলন হওয়ায় ভরাট করতে পারেনি। আমাদের মনে হয়, কাটমানি নিয়েই এই ভরাট চলছে। আমরা এসডিও’র কাছেও অভিযোগ দায়ের করেছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: গাড়ি ব্যবহারে অনিয়ম! সরকারি টাকা আত্মসাতে অভিযুক্ত তৃণমূল নেত্রী, সরব বিজেপি

    Malda: গাড়ি ব্যবহারে অনিয়ম! সরকারি টাকা আত্মসাতে অভিযুক্ত তৃণমূল নেত্রী, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাড়ি ব্যবহারে অনিয়ম ও সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে মালদার (Malda) মানিকচক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পিঙ্কি মণ্ডলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানাজানি হতেই সরব হয়েছে বিজেপি। এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বিডিও-র কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Malda)

    জানা গিয়েছে, তৃণমূল পরিচালিত মানিকচক (Malda) পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পিঙ্কি মণ্ডল নিজের গাড়িকে সরকারি কাগজে দেখিয়েছেন ভাড়া গাড়ি হিসাবে। এই কায়দাতেই প্রতি মাসে সরকারের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা তুলে নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। আর এভাবেই মাসের পর মাস সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। এদিকে সরকারি নির্দেশ বলছে, যে কোনও ভাড়া গাড়ি নেওয়ার ক্ষেত্রে আগে সরকারি টেন্ডার ডাকতে হয়। সরকারি নিয়ম মেনে সব কাজ করার পর বরাত দিতে হয়। এমনকী এই গাড়ি যিনি ব্যবহার করবেন তা তাঁর পরিবারের কেউ বা কোনও আত্মীয় স্বজন দিতে পারবেন না।

    আরও পড়ুন: ব্যাঙ্ক লোন নিয়ে ফ্ল্যাট! বেআইনি জানতে পেরে ঘুম উড়েছে আবাসিকদের

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপির মানিকচক (Malda) মণ্ডলের আহ্বায়ক সুভাষ যাদব বলেন, “পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির জন্য যে গাড়ি বরাদ্দ করা হয়েছে তা আদপে তাঁর স্বামী অপু মণ্ডলের। সেই গাড়ির মাসিক ভাড়া বাবদ একটা মোটা অঙ্কের টাকা তাঁর স্বামীকে পাইয়ে দিচ্ছেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। জনগণের উন্নয়নমূলক কাজের জন্য তৈরি করা সরকারি তহবিল থেকেই দেওয়া হচ্ছে সেই টাকা। সরকারি নিয়মের তোয়াক্কা না করেই এতদিন নিজের স্বামীর গাড়িকে ভাড়া গাড়ি হিসাবে দেখিয়ে টাকা তুলে নিচ্ছেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। বিজেপির আরও অভিযোগ, পিঙ্কি মণ্ডল মানিকচক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির পদে তো রয়েছেন, তার সঙ্গেই একটি হাইস্কুলের গার্লস হস্টেলেও পদ নিয়েছেন। সেখান থেকেও মাসে মাসে টাকা নিচ্ছেন। গোটা ঘটনার উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের দাবি করেছি আমরা।”

    পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির কী বক্তব্য?

    পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পিঙ্কি মণ্ডল বলেন,  “সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন অভিযোগ। বিডিও সাহেব সব খতিয়ে দেখবেন। তখনই সব প্রমাণ হয়ে যাবে। বিজেপি (BJP)অকারণে রাজনীতি করার জন্য এসব অভিযোগ করছে। এসব করে কোনও লাভ নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: ব্যাঙ্ক লোন নিয়ে ফ্ল্যাট! বেআইনি জানতে পেরে ঘুম উড়েছে আবাসিকদের

    Hooghly: ব্যাঙ্ক লোন নিয়ে ফ্ল্যাট! বেআইনি জানতে পেরে ঘুম উড়েছে আবাসিকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাসনের বেআইনি নির্মাণ ভাঙার কাজ শুরু করল হুগলির (Hooghly) উত্তরপাড়া পুরসভা। হাইকোর্টের নির্দেশে তৃণমূল পুরবোর্ড এই পদক্ষেপ নিয়েছে। জানা গিয়েছে, একটি মামলার প্রেক্ষিতে হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা ২৭ জুনের মধ্যে এই আবাসনের বেআইনি অংশ ভাঙার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারপরই পুরসভার ঘুম ভাঙে। আর এতেই আবাসনের আবাসিকদের ঘুম উড়ে গিয়েছে। পুরসভার মিউটেশন থেকে শুরু করে সমস্ত কাগজ থাকার পরও কেন এরকম হল সেই প্রশ্ন করছেন আবাসিকরা। তৃণমূল পুর বোর্ডের ভূমিকা নিয়ে তাঁরা প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন।

    উদ্বেগে আবাসিকরা (Hooghly)

    জানা গিয়েছে, বেআইনি নির্মাণ ভাঙার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই মতো উত্তরপাড়া পুরসভার ৭ ও ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের দু’টি ফ্ল্যাটের অবৈধ অংশ ভাঙার কাজ শুরু হয়। ৫৬ নম্বর অমরেন্দ্র সরণিতে গঙ্গার পারে এই অবৈধ ফ্ল্যাটে মিউটেশন করে ট্যাক্স দিয়ে বসবাস করছিলেন অনেকেই। আবাসিকরা বলেন, ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে ফ্ল্যাট কিনেছিলাম। পুরসভা সমস্ত মিউটেশনের কাজও করে দেয়। ট্যাক্সও দিতে হয় নিয়ম মেনে। অথচ এখন জানতে পারছি, এই ফ্ল্যাটেরই একটা অংশ বেআইনি। আগে জানলে এমন ফ্ল্যাট কিনতাম না। শ্যামলী ঘোষ নামে এক আবাসিক বলেন, “দুবছর ধরে এই ফ্ল্যাটে থাকছি। কোনও সমস্যা নেই। হঠাৎ করে এসে যদি এরকম বলা হয় আমরা কোথায় যাব। ট্যাক্স, মিউটেশন হয়েছে। কী করে এটা অবৈধ হয়, আর রাতারাতি কী করে ভাঙা হয় জানি না। পুরসভা তো অনুমতি দিয়েছিল। পুরসভার ভূমিকা খতিয়ে দেখা দরকার। এখন পুলিশ এসে বলছে এটা বেআইনি, ভাঙতে হবে। আর এভাবে হঠাৎ করে কিছু হয় না।”

    পুরসভার চেয়ারম্যানের কী বক্তব্য?

    তৃণমূল (Trinamool Congress) পরিচালিত উত্তরপাড়া (Hooghly) পুরসভার চেয়ারম্যান দিলীপ যাদব বলেন, কোর্ট নির্দেশ দিলে আমাদের তা মানতেই হয়। সেই নির্দেশ মানতে গিয়েই উত্তরপাড়া ও ভদ্রকালী এলাকায় ১৭ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড দু’টি বেআইনি অংশ ভাঙতে হয়। যাঁরা নির্মাণ করেন, তাঁরা অনেক সময় নিয়ম মানেন না। আদালত যখন নির্দেশ দেয় তখন সময় বেঁধে দেয়। পুরসভার ইঞ্জিনিয়ররা এদিন শুধু নির্দেশ পালন করতে গিয়েছেন। কোনও সম্পত্তি কেনার আগে পুরসভায় খোঁজ নেওয়ার জন্য বলি। কিন্তু, প্রশ্ন উঠছে, এই আবাসনের বাসিন্দারা বলছেন, পুরসভা থেকে ট্যাক্স, মিউটেশনের কাজ করিয়েছেন। তাহলে পুরসভা সে কাজ কীভাবে করল? এই নিয়ে চেয়ারম্যান কোনও মন্তব্য করেননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: নদীর চর চুরি করে বিক্রি! কাঠা পিছু দাম ৩ লক্ষ, দলকেই কাঠগড়ায় তুললেন তৃণমূল নেতা

    Malda: নদীর চর চুরি করে বিক্রি! কাঠা পিছু দাম ৩ লক্ষ, দলকেই কাঠগড়ায় তুললেন তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদীর চর চুরি করে বিক্রি করে দিচ্ছে তৃণমূল। এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে এসেছে মালদার (Malda) ইংরেজবাজার এলাকায়। তবে, বিরোধীরা এই অভিযোগ করছে এমন নয়, শাসক দলের মালদা জেলার সহ সভাপতি দুলাল সরকারই খোদ এই অভিযোগে সরব হয়েছেন।

    কী বললেন তৃণমূলের জেলার সহ সভাপতি?(Malda)

    তৃণমূলের মালদা (Malda) জেলার সহ সভাপতি দুলাল সরকার বলেন, “কিছু অসাধু মানুষ এখানে ঢুকে আমাদের নদীর চরগুলিকে দখল করছে। সেখানে বাড়ি করছে। আমাদের দলের কাউন্সিলরদের লোকেরাও এরমধ্যে জড়িত আছে। পয়সা নিচ্ছে কি না, সেটা আমার জানা নেই। কিন্তু, নদীর চরগুলিতে এসে সবাই বসবাস করছে। নদীর মূলস্রোত নষ্ট হচ্ছে। প্রশাসন থেকে কিছু বলা হয় না। পুলিশের উচিত এদের উঠিয়ে দেওয়া। যারা কিনেছে, তাদের কাছে দলিল আছে কি? যাদের নামে কিনেছে, যারা টাকা দিয়ে বিক্রি করেছে, তাদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে এফআইআর হওয়া উচিত। সে তৃণমূল হোক, কংগ্রেস হোক। আমার পার্টির ছেলেরা হলে, তাদেরও গ্রেফতার করা উচিত।”

    আরও পড়ুন: বীরভূমের পর বর্ধমান! রেললাইনের ধারে বিজেপি নেতার দেহ, শোরগোল

    নদীর চরে বসবাসকারীরা কী বললেন?

    নদীর চরে বসবাসকারীরা বলেন, কাঠা পিছু ৭০ হাজার টাকায় আমরা জমি কিনেছিলেন। সেই দাম এখন উঠেছে কাঠা পিছু ৩ লাখ টাকা বা তারও বেশি। এই নদীর জমি খাস জায়গা বলেই আমাদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে। আমরা পুরসভাকে কর দিই, বিদ্যুতের বিলও দিই। বেআইনি জেনেও আমরা কিনেছি। শাসক দলের (Trinamool Congress) লোক সাহায্য করেছে। ফলে, কোনও সমস্যা হয়নি।

    চেয়ারম্যান কী সাফাই দিলেন?

    ইংরেজবাজার (Malda) পুরসভার চেয়ারম্যয়ান কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরী বলেন, নদীর চরে বাড়ি বানিয়ে থাকা মানুষজনদের থেকে কোনও কর নিচ্ছে না পুরসভা। আমাদের কাছে কোনও অভিযোগ গেলে এই বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

    সরব সেচ দফতরও

    সেচ দফতরের এক আধিকারিক বলেন, ‘বিষয়টি যে আমাদের নজরে আসেনি, তা নয়। সেচ দফতরের তরফে আমরা দেখেছি, নদীর পাড়ে পিলার দিয়ে অনেকে পাকা বাড়ি বানিয়েছেন। নদী চর খাস জায়গা নয়। সেচ দফতরের তরফে এই নিয়ে উদ্যোগ গ্রহণের চেষ্টা চলছে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: মোদির কুশপুত্তলিকায় জুতোপেটা তৃণমূলের, আন্দোলনে বিজেপি, অভিযোগ থানায়

    Balurghat: মোদির কুশপুত্তলিকায় জুতোপেটা তৃণমূলের, আন্দোলনে বিজেপি, অভিযোগ থানায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্দোলনের নামে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কুশপুত্তলিকায় জুতোপেটা ও লাথি মারায় অভিযোগ উঠল তৃণমূলের শিক্ষা সেলের সদস্যদের বিরুদ্ধে। বাদ যাননি কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে অপমান করার প্রতিবাদে এবারে বালুরঘাট (Balurghat) থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে বিজেপির দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা কমিটি। প্রত্যেককে গ্রেফতারের দাবিতে জেলাজুড়ে আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি।

    রাস্তায় নেমে আন্দোলনে বিজেপি (Balurghat)

    বৃহস্পতিবার বালুরঘাট জেলাশাসকের অফিসের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ দেখান বিজেপির নেতা-কর্মীরা। এদিকে এই ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়াতেও নিন্দার ঝড় উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী ও বালুরঘাটের সাংসদের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে যা করেছে তৃণমূল তা নিম্ন রুচির পরিচয়। এমনই মনে করছেন নেটিজেনরা। জানা গিয়েছে, দেশজুড়ে হওয়া নিট কেলেঙ্কারির প্রতিবাদে বুধবার বালুরঘাটের (Balurghat) রাস্তায় বিক্ষোভ প্রদর্শন ও বিক্ষোভ সভা করে তৃণমূলের রাজ্য শিক্ষা সেল। আন্দোলনে সামিল হয়েছিল, ওয়েবকুপা, পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি ও পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। সংগঠনের পক্ষ থেকে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ মিছিল করা হয়। মিছিল চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান এবং শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের কুশপুত্তলিকা দাহ করার পাশাপাশি সেগুলিতে জুতোপেটা, লাথি মারা হয়। এমনকী থুথু ছেটান বিক্ষোভকারীরা। এই ঘটনার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই নিন্দার ঝড় বইতে শুরু করে।

    আরও পড়ুন: বীরভূমের পর বর্ধমান! রেললাইনের ধারে বিজেপি নেতার দেহ, শোরগোল

    বিজেপির জেলা সভাপতি কী বললেন?

    বিজেপির (BJP) জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, ‘আন্দোলনের নামে অসভ্যতা করেছে তৃণমূল। আমরা অপেক্ষায় ছিলাম, প্রশাসন এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। কিন্তু, নেয়নি। তাই আমরা বালুরঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করতে চলেছি। যাঁরা প্রধানমন্ত্রীকে জুতোপেটা করেছিলেন তাঁরা শিক্ষক নন। শিক্ষক সমাজের কলঙ্ক, অসভ্য বর্বর, নিম্ন প্রজাতির কীট। তাই তাঁদের গ্রেফতারের দাবিতে রাজ্যজুড়ে আন্দোলন চলবে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: পঞ্চায়েত অফিসে বসে দই-আইসক্রিম! চলে রোম্যান্স, দলের প্রধানকে তোপ তৃণমূল কর্মীদের

    Hooghly: পঞ্চায়েত অফিসে বসে দই-আইসক্রিম! চলে রোম্যান্স, দলের প্রধানকে তোপ তৃণমূল কর্মীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত অফিসে বসে দই-আইসক্রিম খেয়ে সময় কাটান। কাজের সময়ে চলে রোম্যান্স। তৃণমূলের প্রধান প্রিয়াঙ্কা শূরের বিরুদ্ধে এমনই গুরুতর অভিযোগ তুললেন দলের কর্মী থেকে শুরু করে পঞ্চায়েত সদস্যরা। প্রধানের বিরুদ্ধে রীতিমতো বিক্ষোভ দেখালেন তাঁরা। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির পোলবার রাজহাট গ্রাম পঞ্চায়েতে। এই ঘটনায় শাসক দলের কোন্দল (TMC Conflict) একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    প্রধানের বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ? (TMC Conflict)

    গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যরা বলেন, প্রধান শুধু তাঁর নিজের ও ঘনিষ্ঠদের এলাকায় কাজ করেন। বাকি কোথাও কাজ করেন না। আমরা এলাকায় উন্নয়ন করার কথা বললেও তিনি তা করেন না। যার ফলে এলাকার উন্নয়ন থমকে আছে। দলের কোনও কথাও তিনি শোনেন না। এ নিয়ে কথা বলতেই পঞ্চায়েত অফিসে আমরা যাই। আমাদের সঙ্গে দলের কর্মীরা ছিলেন। কিন্তু, কথা বলতেই সেখানে উত্তেজনা (TMC Conflict) তৈরি হয়। তৃণমূলের রাজহাট অঞ্চল সভাপতি রূপকুমার কর বলেন, “প্রধান আমাদের কোনও কথা শোনেন না। নিজের খুশি মতো যা মনে হয় তাই করে যান তিনি।” অন্যদিকে, তৃণমূল কর্মী সন্দীপ মালাকার আবার একটি ছবি দেখিয়ে বলেন,”স্বামীর সঙ্গে বাড়িতে রাগ অভিমান হলে সেটা পঞ্চায়েত এসে মেটান। কখনও দই খাইয়ে, কখনও আইসক্রিম খাইয়ে রাগ ভাঙান। পঞ্চায়েত অফিসটা কাজের জায়গা। আর প্রধান রোমান্সের জায়গা বানিয়ে ফেলেছেন।” বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীরা বলেন, প্রধানের এই সব কার্যকলাপের জন্যই প্রধানের নিজের বুথে দল হেরেছে। এমনকী তিনি বিজেপি ঘেঁষা হয়ে গিয়েছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। তাঁর পদত্যাগেরও দাবি করছেন দলের কর্মীরা।

    আরও পড়ুন: বীরভূমের পর বর্ধমান! রেললাইনের ধারে বিজেপি নেতার দেহ, শোরগোল

    পঞ্চায়েত প্রধান কী সাফাই দিলেন?

    গ্রাম পঞ্চায়েত (Hooghly) প্রধান প্রিয়াঙ্কা শূর বলেন, “কোনও সমস্যা তৈরি হলেই আমি সমাধান করার চেষ্টা করি। আমি কাজ করি না বলে যে অভিযোগ আসছে তা মিথ্যা। পঞ্চায়েত সদস্যরাই পঞ্চায়েতে আসেন না।সবই চক্রান্ত। আমাকে সরাতেই এ সব করা হচ্ছে। এসব মিথ্যা অভিযোগ করে কোনও লাভ হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share